খ্রীষ্টধর্মে নারী এবং খ্রীষ্টিয়ান নারীবাদীদের ‘ধর্মকথন’ ।
(আমরা জানি যে বর্তমানকালে পাশ্চাত্যে মানুষ ধর্ম নিয়ে তেমন মাথা ঘামায় না । বিশেষ করে ইউরোপে । বরং এখানে ব্যাপক হারে চার্চগুলো বিক্রি হয়ে যাচ্ছে মানুষের ‘ধর্ম’ বিশ্বাস নেই বলে । পরিণতিতে বিশাল বিশাল চার্চগুলো খা খা করে সরব মানুষের উপস্থিতির অভাবে ।
রোববারেও আজকাল চার্চে খুব কম মানুষই যায় । তারপর ও যারা যায় তাদের মধ্যে নারীর সঙখা বেশী পুরুষের তুলনায় । নারীর মধ্যেও আবার ভাগ আছে – যারা অপেক্ষাকৃত সমাজে পিছিয়ে পরা শ্রেণী বলে ধরা হয়, যেমন শিক্ষায়, অর্থনৈতিক অবস্থানে, অথবা কোন না কোন ভাবে পরিবারে, সমাজে নিগৃহীত, তাদেরই পদচারনা বেশী । যেমন আমি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় দেখেছি, বৃটেনের চার্চগুলোতে আফ্রিকান বংশদ্ভোত কালো নারীদের বেশ ভালো রকম উপ্সস্থিতি । যদিও নারী এখানে আর যাই হোক ‘ধর্মের’ নামে অত্যাচারিত হয়না এখন আর । ধর্মের নামে কেউ তাকে এখন আর পুড়িয়ে মারেনা এও সত্যি – কিন্তু, খ্রীষ্ট ধর্মের যে বিশাল প্রাতিষ্টানিক রূপ, তাতে নারী এখনও সিঁড়ির শেষ ধাপেই অবস্থান করে । যাই হোক । প্রারম্ভিক এই কথাগুলো এই জন্য বলা যে, পাশ্চাত্য থেকে ধর্মের প্রভাব অনেক কমে গেলেও এখনও পুরোপুরি মিলিয়ে যায়নি । তার জন্য আমাদের আরও কিছুকাল হয়তো অপেক্ষা করতে হবে । নীচের লেখাটি সেই আলোকেই লেখা )
আমার আজকের এই লেখায় আলোচনার বিষয়বস্ত হচ্ছে খ্রীষ্টিয় মনোজগতে এবং অবশ্যই ধর্মীয় দৃষ্টিতে নারী অবস্থান ঠীক কোথায় তা দেখা । তাছাড়া খ্রীষ্টিয়ান নারীবাদীরাইবা কিভাবে দেখেন, বিশ্লেষন করেন এই দৃষ্টীভঙ্গি । তার আগে বোঝা দরকার ‘ধর্ম’ ব্যাপারটাতে নারী-পুরূষ ভেদে আকর্ষণের ধরণটা ঠীক কেমন। বলা হয়ে থাকে ‘ধর্মে’ নারী-পুরূষের আকর্ষণ এর কারণগুলো সম্পুর্ণ ভিন্ন । ধর্ম নিয়ে তাই ‘ধার্মিক’ নারী-পুরূষের দৃষ্টিভঙ্গিগত পার্থক্য থাকাটা খুবই স্বাভাবিক ।একথা কম বেশী সকল ধর্মের বেলায়-ই প্রযোজ্য । পুরূষ যে দৃষ্টিতে ধর্মকে দেখে, তার মধ্যে যে ‘ধর্মবোধ’ কাজ করে, নারীর ‘ধর্মচেতনা’ তা থেকে সম্পূর্নই আলাদা । ধর্মের প্রকৃতিগত কারণেই এটা ভিন্ন হতে বাধ্য ।
খ্রীষ্ট ধর্মের বিষয়ে যেমন Linda Woodhead খুবই সহজ ভাবে বিষয়টি উপস্থাপণ করেছেন এভাবেঃ
“ ..the attraction of Christianity to men simply in terms of male self-interest. Christianity benefits men by setting male self-identity on the strongest possible foundation: the image of man is reflected back from God himself. Men also benefit from the way in which the Christian symbolic framework helps the male sex secure a dominant place in society as a whole. It does this not only by legitimating masculine domination, but by de-legitimating female resistance. In addition, Christianity exercises a direct appeal by offering men attractive roles within church life…’
পুরূষের জন্য ধর্ম ব্যাপারটাই দেখা যাচ্ছে পৌরুষত্য ফলানোর ভালোরকম এক উর্বর ক্ষেত্র । যেখানে পেশীবহুল পুরূষের ‘পেশী’কে কাজে লাগানো যায় ধর্মের নামে । ক্রুসেড, জিহাদ বা হলি ওয়্যার ইত্যাদি তো আছেই তা ছাড়াও গীর্জা, মন্দির, মসজিদ সবই পুরূষের নিয়ন্ত্রণে । সবকিছু মিলিয়ে বলাবাহুল্য প্রায় সব ধর্মেই পুরুষের এক চেটিয়া আধিপত্য চলে আসছে ।
অন্যদিকে আমরা দেখি নারীর আরাধনা অথবা ঈশ্বরভক্তির মধ্যে এক ধরনের ‘রোমান্টিক’ ভাব জড়িয়ে থাকে । ক্ষেত্র বিশেষে তাই নারীর ধর্মে আসক্তি পুরূষের তুলনায় বেশী দেখা যায় । পূর্ব-পশ্চিম, উত্তর – দক্ষিণ সবখানে একই চিত্র । তারতম্য শুধু মাত্রায় । বিষয়বস্তুতে নয় । আমাদের বিদ্যমান এই সমাজ ব্যবস্থাই আষ্টেপৃষ্টে তা টিকিয়ে রেখেছে এখনও পর্যন্ত ।
যেমন লিন্ডা নারীর ধর্মে ভক্তি চিত্রিত করেনঃ
‘ Women may be more attracted to the worship of a male God and saviour than men, and the reason is not hard to see. If society encourages women to love, serve, obey, and even worship men, then it is not difficult to transfer such attitudes to a male God…’
সমাজ যখন জন্মের পর থেকে একজন মেয়ে শিশুকে শুধুই কিভাবে প্রশ্নহীন ভালবাসতে হবে তা শেখায়, কিভাবে প্রশ্নহীন আনুগত্য প্রকাশ করে যেতে হবে শেখায়, আর সেটা যদি আরোপিত হয় ধর্মের নামে তাহলে সমপুর্ণ বিষয়টিই একটা অন্য মাত্রা পায় । তাই দেখি, ‘ধর্মবোধ’ নামক অদ্ভুত এক আফিম নারীর মগজে গেঁথে দেবার কারণে নারীকে বশ্যতা স্বীকারে পুরূষকে তেমন বেগ পেতে হয়নি কোনকালে । নারী যেহেতু মেনেই নিয়েছে, মানতে বাধ্য করা হয়েছে সুকৌশলে, তাই নারীর মাথায় কোন প্রশ্ন জ়াগেনা – কেন ‘গডের’ চোখে তার স্থান শুধুমাত্র পুরূষের আনন্দ দানে, শুধুমাত্র পুরূষের সেবায়, পুরূষের ঘর- গেরস্থালী রক্ষায়?
নারীর মগজে বিঁধে আছে, সে নম্র, সে অনুগত ।পুরূষ নারীর ত্রাতা । তাকে মান্য করেই জীবন যাপন করতে হবে নারীর । তাকে ঘিরেই আবর্তীত হতে হবে ! জীবনে-মরণে পুরূষ আরাধনার ‘ধন’। নারী তাই প্রায় মাতৃক্রোর থেকে পরম্পরায়, পুরূষের আরাধণা করে । জেনে যায় পুরূষ ছাড়া তার নিজের জীবনের কোন মূল্য নেই ! তার জীবনে তাই ‘গডে’র পর ‘ঘরের পুরূষ-ই’ দিত্ব্বীয় ‘গড’ ! কোন কোন ক্ষেত্রে এমনকি প্রথম ‘গড’ এর আনুকল্য পেতে হলেও নারীর সরাসরি পাওয়ার ক্ষমতা নেই । দিত্বীয় ‘গড’ তার উপর কৃপা বর্ষালেই কেবল তিনি প্রথম ‘গড’ এর কৃপা পেতে পারেন, নচেৎ নারীর জন্য অনন্তকাল দোজক বাস অবধারিত ! ক’জন নারীর ভিতর ‘গড’ কে উপেক্ষা করে দৃঢ় পদক্ষেপে পথচলা সম্ভব ? সম্ভব যে নয় এটা পুরূষ ভালোভাবেই জানে । মনস্তাত্বিক ভাবেই নারীকে তাই কাবু করে ফেলা খুবই সহজ হয়েছে ! সেই সহজ পথটিই পুরূষ বেছে নিয়েছে যুগে যুগে । ‘ধর্মের’ বর্ম পরানো হয়েছে পুরূষের কামনা চরিতার্থ করার লক্ষ্যে ! স্বাভাবিকভাবে হয়ত এতটা সম্ভব হতোনা – নারীর ‘বোধ’কে চিরতরে ‘বোবা’ করে দিতে যে, পুরূষই প্রভু, পুরূষই উত্তম, পুরূষই উৎকৃষ্ট আর নারী চিরকালের অধস্তন, আজ্ঞাবহ, নিকৃষ্ট এক প্রজাতি !
খ্রীষ্টান ধর্মে, বিশেষ করে চার্চগুলোতে বেশীর ভাগ সময়ই আমরা দেখতে পাই, নারীর জন্য বরাদ্দ থাকে সেবার কাজ । আরেকটা মজার ব্যাপার লক্ষ্যণীয়, আজকাল দেখা যায় চার্চগুলো যত পুরূষশুণ্য হচ্ছে, ততই নারীরা জোরে শোরে ধর্ম প্রচারের এবং প্রসারের লক্ষ্যে মাঠে নেমেছে ।অর্থাৎ পুরূষতন্ত্র নিজেদের প্রভুত্ব ধর্মের বাতাবরণে টিকিয়ে রাখতে, কৌশলে, সেই নারীকেই আবার কাজে লাগাচ্ছে ! যেহেতু ‘ধর্মরক্ষা’ বলে কথা, তাই তা ধিন ধিন মনের আনন্দে ধর্ম বিমুখ পশ্চিমা মানুষের দরজায় দরজায় ‘বাইবেল’ হাতে নিয়ে কড়া নাড়ছে নারীই ! অথচ চার্চ হায়ারার্কিতে দেখা যায় নারীর প্রায় কোন স্থানই নেই । এত কিছুর পরও, এত সুযোগ সুবিধা দিয়েও পুরূষকে আর চার্চের ভিতর আটকে রাখা যাচ্ছেনা । যে কোন চার্চে অনুসন্ধান চালালেই আজকাল দেখা যাবে নারীদের আধিক্য ।
এটা বললে অতুক্তি হবেনা যে, নারীই মূলত আজকের চার্চতন্ত্র টিকিয়ে রেখেছে প্রবলভাবে । তারপরও চার্চ তন্ত্রের ঊচূধাপে তাদের স্থান নেই । নারীকে প্রিষ্ট করার জন্য লড়াই করতে হয় । Sacred text আর Tradition এর দোহাই তুলে নারীর দাবীকে অবজ্ঞা করা হয় । রোমান ক্যাথলিক চার্চে নারীর অবস্থান নির্ধারণের প্রশ্নে John Paul II অনমনীয় থেকে তার সমর্থনে তুলে ধরেন খ্রীষ্ট ধর্মের সুদীর্ঘ ইতিহাস এবং ঐতিহ্য । তিনি দোহাই পারেন ‘God’s eternal plan’ বলে ! তিনি প্রমান হাজির করেন ‘জেসাস’ এর কর্মকান্ড থেকে । বলেন জেসাস পুরূষ কে বেছে নিয়েছেন, নারীকে নয় । যার সাক্ষী ছড়িয়ে আছে , বিভিন্ন Biblical passages গুলোতে । তিনি আরেকটি বিষয়ের দিকেও নিজের যুক্তিকে শাণিত করার প্রয়াস নেন,যেখানে ‘গডে’র ইচ্ছা বা প্ল্যান পরিস্কাররূপে ধরা পরে । তাঁর ভাষায় মেরী অর্থাৎ জেসাসের মাতাও যেখানে,
‘ Received neither the mission proper to the Apostles nor the ministerial priesthood’ (John Paul II, 1994, 129).’
এতএব সাধারণ কোন নারী প্রিষ্ট হতে চাওয়ার কোন যুক্তি নেই, যেখানে স্বয়ং ‘গড’ই তা অনুমোদন করেননি !
তাছাড়াও খ্রীষ্টীয় সমাজে নারীর অবস্থান পরিস্কার রূপে চিহ্নিত হয়ে আছে যে Passage গুলোতে, সেগুলো বর্ণিত হয়েছে Apostle Paul এর চিঠীগুলোতে – যা তিনি প্রাথমিক যুগের খ্রীষ্টীয় সমাজের জন্য লিখেছিলেন , যা নিউ টেষ্টামেন্ট এর অন্তরভুক্ত ।
তাছাড়া নারীর প্রতি অন্যযে আদেশ নির্দেশ গুলো ধর্মের নামে জারি করা হয়েছিল, তার দু’একটি উদাহরণ নীচে দেখা যাকঃ
Head coverings প্রসঙ্গে বলা হয়েছেঃ
‘…. I want you to understand that Christ is the head of every man, and the husband is the head of his wife,……….Indeed man was not made from woman, but woman for man. Neither was man created for the sake of woman, but woman for the sake of man. For this reason a woman should have a symbol of authority on her head’. (1 Corinthians 11:3-10)
নারীর Prayer সম্পর্কে বলা হয়েছেঃ
‘ I permit no woman to teach or to have authority over a man; she is to keep silent . For Adam was formed first, then Eve; and Adam was not deceived, but the woman was deceived and became a transgressor. Yet she will be saved through childbearing, provided they continue in faith and love and holiness with modesty’. (1 Timothy 2:8-15)
ধর্মের যাঁতাকলে নারীকে পিষে ফেলার কি চমতকার কলা-কৌশল !
অন্যদিকে Feminist Critic রা যে তিনটি মূল সমস্যাকে দায়ী করেছেন খ্রীষ্টান ট্রেডিশণে নারীর অবস্থান ব্যাখ্যা করে সেগুলো হচ্ছেঃ
‘ First women are excluded from the full practice of the religion because of the male-oriented language of the tradition.
Secondly, images of the divine…are male.
Thirdly there is a male monopoly of ritual and public roles.’ (Mumm, 2001, 128)
তাছাড়া নারীর ইমেজ সৃষ্টিতে শুধু চার্চই নয় -শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে খ্রীষ্টিয়ান পুরূষ লেখক-শিল্পীদের ভূমিকাও ব্যাপক । তারা ক্রমাগতভাবে তাদের কাজে নারীকে নেতিবাচকভাবে চিত্রিত করেছেন – যা ধর্মে বর্ণিত নারীর সেকেন্ডারী অবস্থানকেই সমর্থন করেছে । যেমন Drury উল্লেখ করেছেনঃ
‘….ideas about the role of women in Christian communities have been shaped by male writers and artists who ‘chose to emphasise teaching that was negative towards women’ in order to assign them to ‘a secondary position within the Church…’
পুরূষ লেখক শিল্পীদের সৃষ্টিতে মেরী এবং ইভের প্রতিকৃতি একটু দেখা যাক। বলা হয়ে থাকে, লেখক শিল্পীরা বহুলাংশে দায়ী খীষ্টীয় সমাজে ‘নারী’র অবস্থান নির্ধারণের ক্ষেত্রে । নারীর চরিত্র চিত্রনে পুরূষের ধারণানুযায়ী জোর করে ‘আরোপিত’ কিছু ব্যাপার লক্ষ্য করার মত । ধর্মের নামে অতি সুকৌশলে নারীর পজেটিভ/নেগেটিভ ইমেজ তুলে ধরতে মেরী এবং ইভকে বেছে নেওয়া হয়েছে । যত ভালো সব মেরী, যা কিছু খারাপ সব ইভ । অতএব পুরূষতান্ত্রিক সমাজ মেরীকে মহিমানবিত করে নানা গুণ আরোপ করে, যে গুণ থাকলে পুরূষতন্ত্র বহাল তবিয়তে বজায় থাকে , কেউ কোন প্রশ্ন করেনা । পুরূষ যা বলে তাই শুনে । স্বয়ং ‘গড’ এর প্রতিনিধি পুরূষের সেবা করে, সংসার ধর্ম পালন করে, সন্তান লালন পালন করে । এই নারীর রূপকল্প পুরূষের বিশেষ পছন্দ ।এই নারীকে তাই দেবী বানাতেও তার আপত্তি নেই । অন্যদিকে ইভ হচ্ছে নারীর ‘ইভিল’ চরিত্র । যত নষ্টের গোড়া । এই নারীকে বশে রাখা বেশ কষ্টসাধ্য । তর্ক করার সাহস দেখায় , পুরূষের চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলতে ভয় পায় না । ‘ইভে’র প্ররোচনায় জ্ঞান বৃক্ষের ফল খেয়ে আদি পিতা এড্যাম স্বর্গচ্যুত হয়েছিলেন – অল্ড টেষ্টামেন্টে বর্ণীত জেনেসিসের এই ‘মিথ’ খ্রীষ্টান ‘জনমানসে’ গভীর ভাবে প্রোথিত হয়ে আছে – তাই আমরা দেখতে পাই ‘ইভ’ এর চরিত্রকে লোভী, চাতুরীপূর্ণ এবং খল হিসেবে উপস্থাপন করা হয় বাব বার । উপস্থাপণ করেন সমাজের সেই সব পুরূষেরা, যাদের আপাত দৃষ্টিতে যে কোণ সমাজ প্রগতির ধারায় অগ্রগণ্য হিসেবে বিবেচনা করা হয় ।
নীচের দু’টো ছবি পাশাপাশি রেখে একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করলেই বিষয়টির সত্যতা বোঝা যাবে ।
(Madonna and Child. Jacopo Bellini ) |
যে বৈপরীত্যটি এখানে পরিস্কাররূপে ধরা পরে তা হচ্ছে, মেরী আপাদ্ মস্তক অবগুন্ঠীতা, অন্যদিকে ইভ সম্পূর্ণ নগ্ন । (যদিও ইভের নগ্নরূপ নিয়ে একটা যুক্তি দেখানো হয়, আর তা হচ্ছে, জেনেসিস অনুযায়ী প্যারাডাইসে কোন কাপড়ের অস্তিত্ব ছিলনা ) তারপরও ইভের ছবিতে কামাতুর, যৌনতার প্রতিক, লোভী এক নারীর চিত্র ফুটে উঠেছে – যা মেরীর একেবারেই বিপরীত মেরুতে অবস্থান করে । মেরী নম্রতার প্রতীক, নীরবে, নিশঃব্দে কোলের বাচ্চাকে ধরে আছেন । ইভের প্ররোচনায় এড্যাম জ্ঞান বৃক্ষের ফল ভক্ষন করে প্রথম পাপ করেন । নারী তাই পাপের ও প্রতীক !
‘ Eve is the one who is tempted by the serpent to eat the forbidden fruit of the tree of knowledge; she is the one who offers the fruit to Adam, which results in their expultion from the garden of Eden. In fact, the figure of Eve has been strongly associated with temptation, sin, evil, death and the dangers of feminine sexuality’(Bullough, 2000, 24).
অন্যদিকে জেসাস এর কুমারী মাতা মেরী ‘হলি স্পিরিট’ এর দ্বারা গর্ভবতী হন – প্রায়শ-ই দেখা যায় ছবিতে তিনি আপাদমস্তক কাপড়ে আবৃত হয়ে ,শিশু জেসাস কে দুই হাতে ধরে থাকেন। যা মেরীর বহুল ভাবে প্রচারিত, এবং অতি অবশ্যই খুবই জনপ্রিয় ইমেজ । শুধু জনপ্রিয়ই নয়, মেরীর এই নিষ্পাপ, নারীর আর্দশ ইমেজ খ্রীষ্টান চিন্তাধারায়, আর্ট, লেখা এবং কর্মে ভীষণভাবে প্রভাব বিস্তারকারী । খ্রাইষ্ট কে যেমন ‘দিত্বীয় এড্যাম’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যিনি মানবজাতিকে তার পাপ হতে রক্ষা করতে অবতীর্ণ হয়েছেন – ঠিক তেমনি, মেরীকে দেখা হয় ‘সেকেন্ড ইভ’ হিসেবে, যেমন Murray and Murray এর বর্ণনায় আমরা দেখতে পাই, যা বিশ্লেষণ করা হয়েছে এভাবেঃ
‘ ….Mary has been regarded as the ‘Second Eve’. Through Mary’s chastity and motherhood the sins of female sexuality represented by the figure of Eve are redeemed’ (Murray and Murray, 1998,3).
যাই হোক । নারীর আদর্শ হিসেবে ভার্জিন মেরীর যে শক্তিশালী ‘আইকন’ দাঁড় করানো হয়েছে, এবং তার যে প্রভাব তা আজ আর সবই পজেটিভ হিসেবে দেখছেন না বর্তমান কালের সমালোচকেরা । তারা বলছেন মেরীর সাথে নারীর যে ‘ভালো’ ইমেজ জুড়ে দেওয়া হয়েছে, তার সবটুকুই গ্রহণ্যযোগ্য নয়, তাতে অবশ্যই সীমাবদ্ধতা আছে, আর তাছারা নারীকে এমন ভালো হিসেবে দেখানোর মানে হচ্ছে ‘অবাস্তব দাবী’ ! যেমন Drury ভাষায়ঃ
‘The ideal she presents of perfect mother as well as of spotless virgin has always had its negative aspects for women as well. It is an impossible ideal for a human mother to live up to. Feminists argue that that is partly why celibate male priests have encouraged it for so long: women can never attain the ideal of redeemed womanhood as presented by the virgin mother and feel confident in their femininity. The ideal is unattainable. (Drury, 1994, 52)
এবার আমরা চোখ ফেরাতে পারি নারীবাদীরা খ্রীষ্টিয়ান ‘ধর্মে’ নারীর অবস্থানকে কি ভাবে ব্যাখ্যা করেছেন এবং এ সম্পর্কীত তাদের ধারণাটাই বা কী? কোন কোন রেডিক্যাল ফেমিনিষ্ট যেমন Mary Daly (1985), Daphne Hampson (1990) এবং Carol P. Christ (1988) এর মত কেউ কেউ মনে করেন ‘নারীবাদী’ ধারণার সাথে খ্রীষ্টিয়ান ধর্মের অবস্থান পুরোপুরি সাংঘর্ষীক । তাদের বক্তব্য এবং বিশ্বাস এরকমঃ
‘ even the core teachings of the [Christian tradition] are so contaminated by sexism and patriarchy that they cannot be cleansed; to eradicate patriarchy from [Christianity] would be to dismantle the [religion itself’ (Mumm, 2001, 135).’
অন্যদিকে কেউ কেউ আবার বিশ্বাস করেন যে নিউ টেষ্টামেন্টের অন্তভুর্ক্ত কিছু কিছু ‘বিষয়’ আসলে নারীর জন্য অনেক বেশী ‘রেডিক্যাল’ । বিশেষ করে যখন সমসাময়িক পটভুমিকায় সেটা বিচার করা হয় । শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চার্চ পুরূষতন্ত্রের কব্জায় থাকায় নারী তার প্রাপ্য মর্যাদা পায়নি বলে তাদের ধারণা । যাদের এমন ধারণা, তাদের মধ্য Rosemary Radford Ruether, Elisabeth Schussler Fiorenza প্রমূখ অন্যতম । Rosemary তার Sexism and God-Talk (1983) গ্রন্থে gospels এ বর্ণিত নারীর অবস্থান নিয়ে প্রচলিত ধারা থেকে ভিন্নভাবে ব্যখ্যা বিশ্লেষণ করেছেন । তিনি বলতে চেয়েছেন, তৎকালীন সমাজে, এবং ধর্মে নারীর প্রতি প্রচলিত বৈষম্য জেসাস ‘সাপোর্ট’ করেননি – বরং তিনি তা বদলাতে চেয়েছিলেন । Redford যুক্তি দেখিয়েছেন এই বলে যে, জেসাস সমাজে তার অবস্থানকে ( Son of God and Messiah) ব্যবহার করে বাড়তি সুযোগ গ্রহণ তো করেনইনি বরং, প্রচলিত ইহুদী ইমেজ বদলাতে চেয়েছিলেন । যেমন সেখানে Messiah কে king হিসেবে গণ্য করার প্রথা প্রচলিত ছিল ।
Radford Ruether এর মতে, নারী প্রথাগত ভাবেই সমাজে পুরূষ দ্বারা নির্যাতিত হয়ে আসছিল – সমাজে তাদের স্থান ছিল পুরূষের চেয়ে অনেক নীচু স্তরে । ‘জেসাস’ তা থেকে বরং নারীকে ‘মুক্ত’ করেছেন এই বলে যে, ‘ Last shall be first and the first be last’ যা একান্তভাবেই নারীর জন্য প্রযোজ্য । নারীই সমাজের একেবারে নীচু স্তরে অবস্থান করে – সর্বক্ষেত্রেই । যেমন তিনি বিষয়টি উল্লেখ করেছেন এভাবেঃ
‘ Among the poor it is the widows who are the most destitute. Among the ritually unclean, it is the women with the flow of blood who extorts healing for herself contrary to the law. Among the morally outcast, it is the prostitutes who are the furthest from righteousness. The role played by women of marginalized groups is an intrinsic part of the iconoclastic, messianic vision. It means that the women are the oppressed of the oppressed. They are the bottom of the present social hierarchy and hence are seen, in a special way, as the last who will be the first in the kingdom of God.’
তাছাড়া, নারীবাদী স্কলার Elisabeth গুরুত্ত্বারোপ করেছেন খ্রীষ্টিয় সমাজের প্রাথমিক যুগে নারীর যে ভূমিকা ছিল, তার উপর । তিনি তার বই Discipleship of Equals এ যুক্তি দেখিয়েছেন যে Early Christian movement এ নারীর ভূমিকা ছিল পুরূষের-ই পাশাপাশি । শুধু তাই নয়, তিনি এমনকি অস্বীকার করেছেন যে কোন ধরণের বৈষম্য এর অস্তিত্বও – যেমন, লিংঙ্গভেদ , ধর্ম, জাত, অথবা শ্রেণীর মধ্যে কোন বিভাজন রেখা ছিল । তখনকার সমাজে নারীর ভূমিকা উল্লেখ করতে গিয়ে বিশেষ করে Mary Magdalene এর ভূমিকা তুলে ধরেছেন এভাবেঃ
‘ …… That these women were not left anonymous but identified by name suggests that they played an important role in the Christian movement in Palestine. Their leader appears to have been Mary Magdalene since all four gospels transmit her name, whereas the names of the other women vary.
তাছাড়া, তিনি এও দেখিয়েছেন যে Paul এর মতানুযায়ী যেহেতু মাত্র বারোজনের মধ্যেই Apostleship সীমাবদ্দ্ব নেই – বরং,
‘ All those Christians are apostles who were eyewitnesses to the resurrection and who were commissioned by the Resurrected one to missionary work. এরই সূত্র ধরে Elisabeth বলতে চেয়েছেন যে,
‘ Women accompanied Jesus from Galilee to Jerusalem and witnessed his death (Mark 14:40). Moreover, women were according to all criteria of historical authenticity the first witnesses of the resurrection…’
Elisabeth এর মতে খ্রীষ্টিয় ধর্মে নারীর স্থানচ্যুতি ঘটে আরও পরে, যখন থেকে তখনকার সমাজে প্রচলিত সংস্কৃতি ধর্মের মধ্যে একাকার হয়ে যায় । এই ব্যাপারটি অবশ্য সব কালে সব ধর্মেই ঘটেছে । ‘ধর্ম’ যখন যে ভৌগলিক সীমানায় আবির্ভুত হয়েছে, তখন অবধারিত ভাবেই সেই সমাজ, সংস্কৃতির নির্যাস টুকু সেই ধর্মে আত্বস্ত করে নিয়েছে । তিনি নারীর পতনের জন্য আরও দায়ী করেছেন চার্চ হায়ারার্কী সিষ্টেম চালু হওয়া এবং এর পুরূষতান্ত্রিক প্রথাকে । তার মতে, যার ফলে নারী অনেকটা বাধ্য হয়েছে ঘরের কোণে আশ্রয় নিতে । তিনি বলেনঃ
‘This process was bound to eliminate more and more women from ecclesial leadership roles and had to relegate them to subordinate ‘feminine’ tasks. The more Christianity adapted to the societal and religious institutions of the time and, thus, became a genuine segment of its patriarchal Greco-Roman culture and religion, the more it had to relegate women’s leadership to fringe groups or to limit it to roles defined by gender. ‘
পরিশেষে আরেকটি বেশ ইণ্টারেষ্টিং বিষয় উল্লেখ করে এ লেখা এখানেই ইতি টানবো । এদের উপস্থাপনাটা আমার কাছে বেশ বৈশিষ্টপূর্ণ বলেই মনে হয়েছে । Asian Christian Women নামক সংগঠনটির এক Conference অনুষ্টিত হয় ১৯৮৭ সালে সিংগাপুরে । সেখানে যে পেপার উপস্থাপিত হয়েছিল, তার বিষয়বস্তু কিছুটা তুলে ধরবো এখানে । মূলত সেখানে মেরীর ইমেজ পুনরোদ্ধারের ব্যাপারটিতে আলোকপাত করা হয় । যে ইমেজ তাদের ভাষায় ‘hijacked by patriarchal churches’. যাই হোক পেপারটিতে বলা হয়ঃ
‘Each of us, within our own culture, has found different strengths in the process of reclaiming and redefining Mary. We can look at Mary the mother and see her womb as the place of the action of the Holy Spirit – a place of struggle and suffering which brings new life…….if we understand the virgin birth as the beginning of a new order, in which patriarchy can no longer be the basis of human life,……..We too must participate in changing oppressive relationships and cultural symbols- overcoming patterns of domination and subordination between north and south, rich and poor, male and female, black and white.’
তারা আবার সাবধানও করে দেন এই বলে যে,
‘If feminist theology is concerned only with sexism, and not with the liberation of the whole human race, it too is oppressive.’
পরিশেষে যেটা বলতে চাই তা হচ্ছে, ‘ধার্মিক’ নারীবাদীরা যে ধর্ম থেকেই আসুন না কেনো – পুরূষের সাথে ঈশ্বর ভক্তিতে তাদের সহাবস্থান বেশ পোক্ত-ই বলা চলে । অন্তত আমি নিজে যখন বিষয়টা নিয়ে ভাবি, তখন এক ধরণের কৌতুক বোধ করি । শুধু আমি কেন, সচেতন যে কেউ কৌতুক বোধ করবে । দেখা যায় বিভিন্ন ধর্মের নারীবাদীরা নিজেদের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে সেই ‘ধর্মে’র দরজায়-ই মাথা কুটে মরেন ! যেখানে ধর্মে নারীর অধিকার পুরূষের সমান তো দূরে থাক – প্রায় উপেক্ষা করা হয়েছে, সেখানে নারীবাদীরা প্রায় গায়ের জোরে ‘ধর্মের’ ভিতরে থেকেই সমান অধিকার আদায় করতে চান ! যা আসলে কোন ধর্মই স্বীকার করেনা, করার কারণও নেই । আপাদমস্তক পুরূষতান্ত্রিকতার মধ্যে জন্ম, বেড়ে উঠা এবং এখনও পর্যন্ত প্রবলভাবে পুরূষতান্ত্রিকতায় আচ্ছন্ন ধর্মে নারীর জন্য সুখবর না থাকাটাই স্বাভাবিক । আসলে সমস্যাটা কি নারীর নিজের-ই মনোজগতে ? যে সমস্যার মূলে আবার সেই পুরূষেরই অতি যত্নে লালিত চিন্তাধারা ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে । নারীকেই এবার বিষয়টা নিয়ে ভাবতে হবে । তার নিজের সার্বিক মুক্তি আদৌ কোন পুরূষের ধর্ম দিতে পারে কি না ।
নারী যেনো পণ করেছে, যত প্রগতিশীলই হোক, নিজে কিছুতেই ধর্মের ‘শেকল’ ছিড়ে বেরুবেনা । তাহলে নারীর মুক্তি কোথায়? ছিটেফোটা অধিকার কোন ধর্মে কতটুকু আছে তা নিয়ে বিতর্কে যাওয়ার কোন আগ্রহ আমার নেই, এ এক বিস্বাদিত চর্বিত চর্বণ ! অসহায়ের মত শুধু দেখছি – আজকের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যুগে, মধ্যযুগের ধর্ম আকড়ে থাকা নারী বেশীদূর এগুতে পারছেনা । কারণটা হচ্ছে, কোথাও না কোথাও গিয়ে, ধর্মের রক্ত-চক্ষুর কাছে নারীকে নতিস্বীকার করতেই হচ্ছে । বিভিন্ন ধর্মের নারীবাদীরা, ধর্মের খোলস গায়ে চাপিয়ে রেখে ‘অধিকার’ আদায় করতে চান, সেই পুরূষতন্ত্রের কাছেই ! এ একধরণের ভাবালুতা ছাড়া আর কিছুই নয়। নারীর ঈশ্বর ভক্তির ‘রোমান্টিক’ এ শেকল ভাঙ্গা ছাড়া মেরুদন্ড সোজ়া করে দাঁড়ানো এক অসম্ভব ব্যাপার । তাও ভাংতে হবে, সমাজের মূল স্রোতে ভেসে চলা, নানাভাবে পিছিয়ে পরা নারীদের-ই ।
সুত্রঃ
Linda Woodhead, Christianity, Oxford University Press (2004)
Drury, C. (1994) Women in Religion, London, Printer Publishers
Murray, P. and L. Murray (1998) The Oxford Companion to Christian Art and Architecture, Oxford and New York, Oxford University Press.
Redford Ruether, R (1983) Sexism and God-Talk, London, SCM
Schussler Fiorenza, E. (1993) Discipleship of Equals: A Critical Feminist Ekklesia-logy of Liberation, London, SCM
Ursula King (ed.) Feminist Theology from the Third World (London:SPCK/Orbic, 1994)
Mumm, S. (2001) ‘What it meant and what it means: feminism, religion and interpretation’, in D. Herbert (ed.)
নন্দিনী হোসেন, সাতরং আন্তর্জালের প্রতিষ্ঠাতা, এবং লেখক। বাংলাদেশের বিভিন্ন দৈনিক এবং সাপ্তাহিকে তাঁর লেখা প্রকাশিত হয়েছে। ইমেইল – [email protected]
Here is the Hadith:
Sahih Bukhari Volume 5, Book 59, Number 637: Narrated Buraida: The prophet sent Ali to Khalid to bring the Khumus (part of the war booty) and I hated Ali, and Ali had taken a bath (after a sexual act with a slave girl from the Khumus). I said to Khalid, “Don’t you see this (i.e. Ali)? When we reached the prophet I mentioned that to him. He said, “O Buraida! Do you hate Ali?” I said, “Yes.” He said, “Do you hate him for he deserves more than that from the Khumus.”
Zakir Nayek is defending polygamy because it is supported by Quran, Hadith and Sunnah. Period. It will rather naive or distortion of fact to tell us polygamy goes against Quran. Read the related verse from Quran (Sura 4:3). Polygamy in Islam is permitted for men but not for women. That’s why Zakir Naik is crazy of defending it.
If anyone think Quran prohibits polygamy then, I will ask him to review our prophet’s marriage life. He used to have 16 Wives, 2 concubines/slaves and had 4 other girls for extra-marital relationship. There are many Hadith which tells us that our prophet used to have 9-11 wives at a time. If someone still thinks Quran prohibits polygamy, then one should ask our prophet first why he violated Quran.
@রফিক,
You know hadith and Quran more than me then please tell me why and when Quran permitted more than one wife in that Surah?
And why Zakir Nayek’s theory permitted more than one wife?
@ivy,
Dont deceive yourselve. You know the answer already, don’t you? Read the verse from Quran:
If ye fear that ye shall not be able to deal justly with the orphans, Marry women of your choice, Two or three or four; but if ye fear that ye shall not be able to deal justly (with them), then only one, or (a captive) that your right hands possess, that will be more suitable, to prevent you from doing injustice.
You can argue endlessly that above verse does not make polygamy mandatory but at least you cannot deny that it is permitted to men. Don’t forget, Quran also permits men to have sex with captives and sex -slaves (right hand possession).
Now check the following two important Hadith.
This Shahih Bukhari 7.62.7 hadith tells us that best person is he who has large numbers of wives-
Volume 7, Book 62, Number 7:
Narrated Said bin Jubair:
Ibn ‘Abbas asked me, “Are you married?” I replied, “No.” He said, “Marry, for the best person of this (Muslim) nation (i.e., Muhammad) of all other Muslims, had the largest number of wives.”
I already mentioned that our prophet had 9-11 wives at a time and he used to satisfy all of them altogether. Read this Hadith –
Volume 7, Book 62, Number 142:
Narrated Anas bin Malik:
The Prophet used to pass by (have sexual relation with) all his wives in one night, and at that time he had nine wives.
Zakir Nayek knows all these thing. Is it surprising to you that he will defend polygamy? If we think Quran prohibits polygamy, then shouldn’t we question our prophet first : why he dad 9 wives at a time violating Quranic rules.
@রফিক,
I do not deceive myself or anybody. I can give you the answers of your questions (wife beating, polygamy, tilth, four wittiness, slave girl, and others); but what ever logical reasons, inconsistency, background history, root meaning I do mention you will not even think about it. You will criticize me “you and your sources”. Mr. Rafiq, nothing is my sources, anybody can use it if they want to. Once I read the translated Quran of Yousuf Ali, Pickthal, Shakir, but their translations couldn’t satisfy me. I always felt like— something is missing. I keep searching and found more researchable and sensible translations. Yousuf Ali, Pickthal, Shakir and others, they did great job but that does not mean that their understanding is all the way right. If you think, whatever you know, is enough for you, I have nothing to say.
Second thing, I do not want to get rid of ahadith only for its inhuman descriptions. I want to get rid of because of credibility issue. I like to read history and literature but when histories are written based on hearsay without any single evidence then it becomes historical literature (in my opinion). The history describes Jesus, Buddha, or Muhammad character’s based on hearsay without any single reliable evidence. How was it possible in that time to collect true information few hundreds after the death of someone without any written evidence?
Thanks.
Ivy
@রফিক,
এটা দেখেছি। লক্ষ্য করলেই দেখবেন “আজলে”র কথা বলা হয়নি এখানে। ব্র্যাকেট অনুবাদকের ব্যাখ্যা, সেখানেও এটা বলা হ্য়নি । বুঝলামনা আপনি কিভাবে পড়লেন।
যাই হোক, আমার বক্তব্যের জন্য এটা দরকারী নয় ।
@Ahmed Rana,
আপনি তো ভাই ‘আজল’ শব্দটি নিয়েই পড়ে থাকলেন। হজরত আলী যে যুদ্ধবন্দিদের উপভোগ করতেন সেটা এই হাদিস থেকে স্পষ্ট। তাদের সাথে সেক্স করার পর গোছল করতেন। বুরাইদার কেন এত হিংসা হচ্ছিল আপনি কি বুঝতে পারছেন? যা হোক, আপনাকে অসংখ্য হাদিস দিয়ে দেখাতে পারি যুদ্ধগয়ের পর আমাদের নবী, হজরত আলী আর ওমরেরা কি করতেন। সাফিয়া, রায়হানা আর জুরাইয়াকে কিভাবে আমাদের নবী সংগ্রহ করেছিলেন তা নিশ্চয় আপনি জানেন। এমনি যুদ্ধ জয়ের পর স্বামীর সামনেও স্ত্রীকে ধর্ষণ করেছে নরপশুরা – আর এগুলকে ইসলামের নামে বৈধতা দেয়া হয়েছে। আপনি দাউদের বুক ১১, হাদিস ২১৫০ দেখুন কিংবা সহি মুসলিমের বুক নং ৮, হাদিস ৩৪৩২ দেখুন। হাদিসগুলো পোরলে এদের সাথে আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকবাহিনীর নৃশংসতার কথা মনে পড়ে না?
Some people do avoid discussing about the quotes which are directly from Quran or Hadis or both? Arabic is not the language from another planet that can not be understood without having big scholars in this world. Some of them are so straight forward and complete that those should have just one single meaning. If people believe that Quran and Hadis already misinterpreted, so where are the real Quran and Hadis?
@Adil Mahmood,
You wrote
In my understading follow the prophet doesn’t mean to follow his life style. It is not possible to follow anybody’s life or habit. I think, ‘obey the prophet’ means by using the Quranic message establish Islam like him.
Quran can’t give us the details of Muhammad (s)——that means Allah doesn’t want to follow his life to the point. If we don’t have any history about him or get lost information for reasons about him except hadith, are we really bound to take those ahadith as a history of Propeht’s life where it is proven that there is some credible issue about hadith? That’s why Allah gave us brain. We can follow Quran as a guidance for our prosper or we can paralized and make measurable our life by misuse it. The choice is ours.
You also wrote,
I understand your point but how do we get rid of those pratice? As long as we don’t cut the root off false information (ahadith) we can’t get rid of these practice. It may not be possible in our life time, but by educating ourselves and start practising in Quranic way as much as possible, we can be pioneer of true Islam again and evantually future generations will evaluate muslims by that practice. We need a paradigm shift.
You also wrote,
You are right about this, but interpretation of Quran shouldn’t be only literal translation—it’s a concept. We just can not tranlate it piece by piece but as a whole. If we want to understand one verse we have to go back and forth of that verse. Saudi people know arabic better than us, but they practice more non-Quranic than us. I can give you some example of interpretaion where you can see translator just interpretated literal meaning but doesn’t make sense with the verses. Most of us don’t think that much, that’s why we are puzzling ourselves by the interpretaion.
Thank you for your time.
Ivy
@ivy,
“interpretation of Quran shouldn’t be only literal translation—it’s a concept. We just can not tranlate it piece by piece but as a whole.”
“It may not be possible in our life time, but by educating ourselves and start practising in Quranic way as much as possible”
So what is the Quranic way? What is the meaning of ‘as much as possible’ when there are no concrete meanings available in Quran? Now a days only concepts can not be guidelines of people in this complex world.
“We can follow Quran as a guidance for our prosper or we can paralized and make measurable our life by misuse it. The choice is ours.”
So before paralyzing and making our lives measurable by misusing Quran (which is now going on everywhere in the Muslim world), let us get out from this illusion of Quran and stay on our own judgments and make our lives reasonable.
@ivy,
Thanks for your patient reply and explanation. You are absolutely correct, wich I felt as soon as I got maturity. We the muslims must reshape us totally. First step must be, BE OPEN MINDED.
Howevver, Like you suggested, simple educating and teaching in usual way can do very little. The root of bigotism is so deep that it requires a totalt revolution. How? I don’t know. Only Allah can help us, no one. Just imaigine what we discuss here we are saying in a public place in Dhaka (forget about middle east), what would you see? I can clearly see my headless body. In our muslim world people keep bear to mimic the pophet to gain sowab, and you’ll ask them whatever you or your forefathers have been doing over the thousand years are wrong? None would even print any books or liflets if you try to say, “Do not follow Hadis or prohet’s life”. Of course it is not just 1/2 years task, even it is started it’ll take many years. Time isn’t the big deal, I can clearly see a sea of blood associated. To me, it is useless. Allah gave me the brain to utilize, I don’t need any book to follow litterally every step in my life. There are many many hapy folks in the world enjoying honest decent life without any holy book or even believing God.
You are correct also, Quran can be interpreted and used in both ways. Same feeling I got very clearly. Like if someone wants to find science here he can find it (ironically that science has to be discovered before which makes the entire science in Quran very funny). If someone wants to show non sceintific evidence in Quran he also can find that.
Result? Sorry to say, being honest and without any hypocrisy; Quran loses it’s objectivity. If a book of revelation which the entire mankind is supposed to follow till the end of the world can be interpreted easily in so different ways then what’s the use of it? Quran is supposed to be a law book, like a constitutuional book (Songbidhan). Can a law book or constitutional book have different meanings to different people?
@adil mahmood,
For some reasons I can not agree with it. May be my study haven’t done yet or I didn’t give up yet. I really don’t know the answer of your questions. I would request you (and other readers, feel like must read book) read the twenty five years deep research and explanation of the universal and Qur’anic worldview by great scholar G .W. Parwez.
http://deenresearchusa-com.web26.winsvr.net/LinkClick.aspx?fileticket=BIIe%2bpQEEEI%3d&tabid=58&mid=404&language=nl-NL
I hope this book can give you some answers of your questions.
Thanks.
Ivy
@ivy,
Thanks for the info. I’ll certainly read this, will take time to give any feedback.
However; out of curiosity, it looks like and you also admit that you aren’t clear about this either. Does it mean that even this refered book couldn’t help you to clarify?
If you aren’t clear then why don’t you agree Quran loses it’s objectivity? Isn’t it a blind belief? Please don’t take it personally, try to be rational.
@adil mahmood,
I am still reading it but the subject is too complicated to me. My thought didn’t shape up yet.
Thanks.
Ivy
All references given in writings of Abul Kashem, Nandini Hossain and all other writers (referenced by Rafiq) are from referred journal. Above all, the quotes given in those articles are from Quran, recognized Sahi Hadis etc.. So I don’t understand why the people are not accepting those references and keep telling ‘give me proof’.. Proof from where? May be from other planets? To me, this is called blind belief.
@Bright Smile,
Looks like you did not get the question I asked. (Using references from refereed articles does not elevate an essay to the level of a refereed article.)
Please read my recent reply to Rafiq.
যারা মনে করেন কোরান হাদিসের আলোকে নারীকে স্বাধীন আর শক্তিশালী হিসাবে দেখা হয়েছে, তারা আবুল কাশেমের ‘ইসলামে কাম ও কামকেলি’ সিরিজটা মনোযোগ দিয়ে পড়তে পারেন। এই এক সিরিজেই যত হাদিস পাবেন তার নিরিখেই বুঝা যাবে নারীকে ইসলাম কত সম্মান করে।
ইসলামে কাম ও কামকেলি -১
ইসলামে কাম ও কামকেলি -২
ইসলামে কাম ও কামকেলি-৩
ইসলামে কাম ও কামকেলি -৪
ইসলামে কাম ও কামকেলি -৫
ইসলামে কাম ও কামকেলি -৬
মুক্তমনার ইবুক ‘বিজ্ঞান ও ধর্ম, সংঘাত ও সমন্বয়’ বইয়েও বেশ কিছু ভাল প্রবন্ধ আছে। নবম অধ্যায় : ধর্ম ও নারী —
পুরুষ রচিত ‘ধর্মে’ বিকলাংগ নারী : নন্দিনী হোসেন
‘সনাতন ধর্মে’র দৃষ্টিতে নারী : অনন্ত বিজয়
চিরকালীন মোল্লাতন্ত্র বনাম নারীর সমানাধিকার : রবিউল ইসলাম
নারীকে ক্ষমতাহীন করেছে একক ঈশ্বরের প্রবক্তারা : দীক্ষক দ্রাবিড়
যুদ্ধবন্দি নারীদের উপভোগ করার সময় কিভাবে ‘আজল’ করতে হবে তার একটা হাদিস নীচে দেয়া হল –
সহি মুসলিমঃ বুক নং-০০৮, হাদিস নং-৩৩৭১:
আবু সিরমা আবুসাইদ আল খাদরিকে (রাঃ) বলেন: হে আবু সাইদ, তুমি কি রাসুলুল্লাহকে (দঃ) ‘আজল’ প্রথা সম্পর্কে বলতে শুনেছ? তিনি বললেন- হ্যা, শুনেছি। আমরা রাসুলুল্লাহর (দঃ) সঙ্গে বি’ল মুস্তালিকের বিরুদ্ধে অভিযানে গিয়েছিলাম। (সেই অভিযানে) কিছু অপুর্ব আরব রমনী আমাদের হস্তগত হয়। বহুদিন যাবৎ স্ত্রীসঙ্গ হতে বঞ্চিত ছিলাম বিধায় আমরা গভীরভাবে তাদের কামনা করছিলাম, সেইসঙ্গে তাদের বিনিময়ে মুক্তিপণ পাওয়ার লোভও ছিল আমাদের। সুতরাং আমরা তাদের সাথে আজল পদ্ধতির মাধ্যমে যৌনসঙ্গম করার সিদ্ধান্ত নেই (মেয়েটি যাতে গর্ভবতী না হয় সেজন্যে বীর্যপাতের ঠিক আগ মুহুর্তে স্ত্রীযোনি হতে পুরুষাঙ্গ বের করে এনে বাইরে বীর্যপাত ঘটানোকে আজল বলে)। কিন্তু আমাদের মনে হলো-আমরা একটি কাজ করতে যাচ্ছি; আল্লাহর রাসুল (দঃ) যখন আমাদের মাঝে আছেন, তখন তার কাছে জিজ্ঞেস করে নেই না কেন? সুতরাং আমরা আল্লাহর রাসুলকে (দঃ) জিজ্ঞেস করলাম। তিনি বললেন- তোমরা এরূপ কর আর না কর, কিছুই এসে যায় না। যে আত্মা জন্মানোর তা জন্মাবেই, পুনরুত্থানের দিন পর্যন্ত।
কি অপূর্ব সম্মান ইসলামে মেয়েদের।
@রফিক,
ধন্যবার ভাই রফিক। কারও নাম উল্লেখ না করে এবং সবার প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, তাদের লেখা স্বীকৃত পন্ডিতগণ দ্বারা মুল্যায়িত হয়েছে? এই লিখাগুলো কি কোনো এ বিষয়ে স্বীকৃত referred journal-এ প্রকাশিত হয়েছে? হয়ে থাকলে কোথায়ে ?
আর আপনি যে হাদিসের কথা বলছেন, তা পুরোপুরি উল্লেখ করেননি বলে মনে হচ্ছে । আরও প্রশ্ন থাকে, যেমন এই প্রথা কি ইসলাম চালু করেছিল না আগে থেকেই ছিল? আমার জানা মতে এটা ইসলাম শুরুর প্রথম দিককার কথা । পরবর্তিতে কি হ্য়? ইত্যাদি ইত্যাদি । এসবের জন্য মান সম্পন্ন গবেষণা দরকার যা কিনা হচ্ছে বিভিন্ন বিশ্ববিদয়ালয়ে। ছাড়া ছাড়া ঘটনা দিয়ে অনেক রকম সরল ব্যাখ্যা সম্ভব । এ জন্যই আমার দেয়া refrence গুলো ঘেটে দেখার অনুরোধ রইল।
@Ahmed Rana,
Assalamualikum…..
I like your notes very much.
You are logical and rational in your writing ………
I Love Islam……..I feel proud to introduce myself as a Muslim. But I know very little bit about religion….
Moreover, most of religious scholar around me seems to me back dated….They are blind about their logic…..they can’t satisfied me….
I like Dr. Zakir Nayk’s speeches…. He seems to me real Genius! Gift of Allah ! (Though Muktomona or others try to prove him false…..)
What do you think about Dr. Zakir Nayk?
May Allah bless you….
Asraf
@Asraf Brorther,
You made me laugh, ” Love Islam……..I feel proud to introduce myself as a Muslim. But I know very little bit about religion”. Don’t you think that it is very funny? You love something very much without knowing? Though I appreciate your honesty to acknowledge this, most of us even don’t acknowledge.
About the great debater Zakir Nayek, please see the VDO prepared by Biplob Pal refuting his logic. If you are a neutral spectator then tell me honestly what do you think.
http://www.youtube.com/watch?v=GBn166l3-m8
Zakir Nayek may memorize and recite Quran nicely which naturally will bring great appreciation of the muslims, but to me nothing more. His logics are highly porous.
I saw him in one VDO justifying 911. Sorry to say, such scholars do more harm for islam than good.
@Asraf,
I agree with Adil Mahmood. Mr. Zakir Nayek is brilliant but making more harm for Islam (i.e.His polygamy theory goes aganist Quran).
Thanks.
Ivy
@Asraf,
Thanks for your note.
Unfortunately, I know little about Zakir Nayek although I noticed he is very popular these days. If you like his talks, listen to them, but take them as a starting point for further thinking and do not stop there. Looks like you have already taken a critical approach by including his critics into account, which is important.
Keep reading books on Islam, written by classical scholars of Islam as well as western academics. I think you will get a lot of things to think about then! Then follow the threads of your interest if you want to go deeper.
@Ahmed Rana,
এই স্বীকৃত পন্ডিত কারা, যারা ইসলামের কোন সমালোচনা না করে ভাল ভাল কথা বলেন? না সে রকম পন্ডিতদের দ্বারা মুল্যায়িত হয়েছে কিনা জানি না। তবে অনেক একাডেমিক বইয়েই এ সমস্ত লেখকদের রেফারেন্স আছে। যেমন আবুল কাশেমের লেখা লেখা নিয়ে বই
‘Leaving Islam Apostates Speak Out’ এবং ‘Beyond Jihad Critical Voices from Inside’ বহু একাডেমিক লাইব্রেরিতেও পাওয়া যায়। তিনি M. A. Khan এর সাম্প্রতিক বই Islamic Jihad: A Legacy of Forced Conversion, Imperialism, and Slavery এর এডিটর হিসেবেও কাজ করেছেন বলে ইন্টারনেটে দেখলাম।
আর তাছাড়া সবার লেখা ‘পন্ডিতদের দ্বারা মুল্যায়িত’ হতে হবে বলে আমার মনে হয় না। তারা যে সমস্ত আয়াত গুলো উল্লেখ করেছেন, সেগুলো কোরান হাদিসে আছে কিনা তা কনফার্ম করলেই হবে।
আপনি কি শিওর যে, আমি হাদিসটা পুরোপুরি উল্লেখ করিনি? আপনি সহি মুসলিমঃ বুক নং-০০৮, হাদিস নং-৩৩৭১ টা খুলে একটু দেখুন না। তা হলেই বুঝবেন আমার কথা ঠিক নাকি ভুল। এ ছাড়া আমার কথা বিশ্বাস না হলে নীচের হাদিসগুলোও দেখতে পারেন।
সহি মুসলিমঃ বুক নং-০০৮, হাদিস নং-৩৩৭৩:আবুসাইদ আল খাদরি (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ কিছু যুদ্ধবন্দিনী আমাদের করায়ত্ত হলে আমরা তাদের সাথে (যৌনসঙ্গমকল্পে) আজল পদ্ধতি অবলম্বন করতে চাইলাম। আমরা এ প্রসঙ্গে রাসুলুল্লাহর (দঃ) কাছে জানতে চাইলে তিনি আমাদের বললেন-
নিশ্চয়ই তোমরা তা করতে পার, নিশ্চয়ই তোমরা তা করতে পার, নিশ্চয়ই তোমরা তা করতে পার। কিন্তু যে আত্মা জন্মানোর কথা তা জন্মাবেই, হাশরের দিন পর্যন্ত।
এখানে একটি ব্যাপার লক্ষনীয়, প্রতিটি জেহাদিই বীর্যপাতের ঠিক পূর্বক্ষনে স্ব স্ব লিঙ্গটি বের করে আনার জন্যে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিল।
সুনান আবু দাউদঃ বুক নং-১১, হাদিস নং-২১৬৬:
আবু সাইদ আল-খাদরি হতে বর্ণিতঃ
জনৈক লোক বলল- হে আল্লাহর রাসুল (দঃ), আমার একটি ক্রীতদাসী আছে। (যৌনসঙ্গমকালে) আমি তার কাছ হতে আমার পুরুষাঙ্গটি বের করে আনি, কারণ আমি চাই না যে সে গর্ভবতী হয়ে পড়ুক। অন্যান্য লোকেরা যা করে, আমিও ঠিক তাই করি। ইহুদিরা বলে যে পুরুষাঙ্গ বের করে আনা কন্যা সন্তানকে জীবন্ত কবর দেয়ার মতো। তিনি (নবী) বললেন-ইহুদিরা মিথ্যা বলেছে। যদি আল্লাহ তা সৃষ্টি করতে চান, তুমি ঠেকাতে পার না।
এছাড়া দেখতে পারেন, সহি বুখারিঃ ভলিউম ৭, বুক নং-৬২, হাদিস নং-১৩৫, সহি বুখারিঃ ভলিউম ৯, বুক নং-৯৩, হাদিস নং-৫০৬, সহি বুখারিঃ ভলিউম ৭, বুক নং-৬২, হাদিস নং-১৩৬ ইত্যাদি।
আপনি বলেছেন, ‘আমার জানা মতে এটা ইসলাম শুরুর প্রথম দিককার কথা । পরবর্তিতে কি হ্য়?’ আমি ইতিহাস থেকে যা জেনেছি তা হল – এই যুদ্ধবন্দী উপভোগের সময় কি করে আজল করতে হবে, তা মুহম্মদই (দঃ) খুব ভাল মত বলে গেছেন। এই হাদিসগুলো এসেছে বনি মুস্তালিকের ইহুদী গোত্রদের উপর আক্রমণের সময়। দেখুন সহি বুখারি থেকে –
সহি বুখারিঃ ভলিউম ৯, বুক নং-৯৩, হাদিস নং-৫০৬:
আবুসাইদ আল খুদরি থেকে বর্ণিতঃ
বানুমুস্তালিক গোত্রের সাথে যুদ্ধকালে কিছু বন্দিনী তাদের (মুসলমানদের) দখলে আসে। তারা বন্দিনীদের সাথে এমনভাবে যৌনসম্পর্ক করতে চাইল যেন মেয়েগুলি গর্ভবতী না হয়ে পড়ে। সুতরাং বাইরে বীর্যপাতের বিষয়ে নবীর নিকট জানতে চাইল তারা। নবী বলেন- “এটা না করাই বরং তোমাদের জন্যে উত্তম। কারণ আল্লাহ যাকে সৃষ্টি করবেন তা লেখা হয়ে আছে, পুনরুত্থানের দিন পর্যন্ত”। ক্কাজা বলেন- “আমি আবু সাইদকে বলতে শুনেছি যে নবী বলেছেন -‘আল্লাহর আদেশে আত্মার সৃষ্টি, আল্লাহর আদেশ ছাড়া কোন আত্মার সৃষ্টি হয় না”।
বনি মুস্তালিকের যুদ্ধ হয় ৬২৬ খ্রীষ্টাব্দে। তার আগে অল রেডি ২০ টা যুদ্ধ করা হয়ে গেছে। আরেকটা হাদিসে (Sahih Bukhari Volume 5, Book 59, Number 637) পাওয়া যায়, হজরত আলী নিজেও এই ‘আজল’ পদ্ধতি অনুসরণ করে যুদ্ধবন্দি উপভোগ করতেন।
ইসলামের ইতিহাসে এগুলোর চেয়ে বড় রেফারেন্স আর কি হতে পারে?
রফিক।
@রফিক,
“এই স্বীকৃত পন্ডিত কারা, যারা ইসলামের কোন সমালোচনা না করে ভাল ভাল কথা বলেন? না সে রকম পন্ডিতদের দ্বারা মুল্যায়িত হয়েছে কিনা জানি না। তবে অনেক একাডেমিক বইয়েই এ সমস্ত লেখকদের রেফারেন্স আছে। ”
আমি কি ভাই বলেছি “স্বীকৃত পন্ডিত” তারাই যারা ইসলামের সমালোচনা করে না ? “স্বীকৃত পন্ডিত” বলতে কোন ধরণের লোক বুঝিয়েছি তা আমার প্রথম পোষ্টের আলোকেই বোঝা যাওয়া উচিত।
যাই হোক, তার পরও লিখছি। “স্বীকৃত পন্ডিত”দের সমালোচনার প্রথম গুণ হবে ব্যক্তিগত আবেগের উপর থাকা । তারপর আসে গুণগত এবং অন্যান্য গবেষকদের সাথে তুলনামুলক মানবিচারের প্রশ্ন। এরা পরস্পরকে প্রশ্ন করেন, সমালোচনা করেন, ভিন্নমত পোষন করেণ – সামনাসামনি বিভিন্ন কনফারেন্সে, সেমিনারে এবং নামহীন রেফারী রুপে জার্নালে প্রেরিত প্রবন্ধ বিচারের সময়। চলে যুক্তি, পাল্টা যুক্তি । বিপক্ষ চিন্তাকেও উপুযুক্ত স্হান দিতে হয়, প্রমাণ করার চেষ্টা করতে হয় কিভাবে নিজেরটা শ্রেয় ইত্যাদি । এভাবে একই বিষয়ে অনেকগুলো থিসিস-এর জন্ম হয় । সময়ের সাথে দেখা যায় এসব বিভিন্ন থিসিস-এর মধ্যে একটি বা কয়েকটি ছাপিয়ে উঠছে । তখন ওটাকে/ওগুলোকে অধিক গুরুত্ব দেয়া হয়, এভাবে একটি মূলস্রোতের জন্ম হয় । আরও দেখা যায় কিছু ধারণা ভুল প্রমানিত হয়েছে, বা যথেষ্ঠ শক্তিশালী না হওয়াতে হারিয়ে গেছে বা একটি ক্ষীণস্রোতে পরিণত হয়েছে। এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে “স্বীকৃত পন্ডিতগণ” বের হয়ে আসেন। আর কার গবেষণা কোন আলোকে বা কতখানি গুরুত্বের সাথে নিতে হবে তাও বোঝা যেতে শুরু করে ।
এখন আসা যাক আপনার দেয়া বইদুটোতে। ‘Leaving Islam Apostates Speak Out’ বিভিন্নজনের ব্যক্তিগত উপাখ্যানের সংকলন। এখানে তাদের মতামতটাই প্রধাণ, তাদের চিন্তা সঠিক না ভুল তা বিচার্য ছিল না। ‘Beyond Jihad Critical Voices from Inside’ -এ লিখাও মূল্যবান মতামতের জন্য । এগুলো social/political studies বা current affairs-এর বই । এখানে ছাপা হওয়া আর Religious history/studies বা Theology বিষয়ক জার্নালে রেফারি দ্বারা critically reviewed হয়ে published হওয়া এক ব্যাপার নয়।
যাই হোক আমার উত্তর আমি বোধ হ্য় পেয়ে গেছি।
আপনিতো ভাই হাদিস দিয়ে ভরিয়ে ফেললেল। আপনার শেষ হাদিসটি internet-এ দেখতে চেষ্টা করলাম। কই সেখানে হযরত আলীর আজলের কথাতো নেই !
যাই হোক আপনি বলেননি এটা ইসলামপূর্ব প্রথা না পরের । মুক্তমনেতেইতো বোধহয় হাসান মাহমুদের লিখা e-বইয়ে পড়েছিলাম নারীবন্দি নেয়ার ব্যাপারটাই ইসলামপূর্ব প্রথা । আরও পড়েছিলাম মুহাম্মদ (সাঃ) এটি বন্ধ করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু করতে পারেননি “আমাদের পুরাতন প্রথা, তা থেকে আমাদের তুমি আমাদের বন্চিত করতে পার না” এই ধরণের চাপের মুখে। দেখুন, এক একটি ঘটনা এক একটি concept-এর উপর কতখানি আলোকপাত করতে পারে। বিভিন্ন টেক্সট মিলিয়ে এধরণের অনেক থিসিস-এ পৌছান যায়। এজন্যই academic rigor জরুরী, জরুরী “পন্ডিতদের” । আর পন্ডিতদের সাথে যদি কেউ দ্বিমত পোষণ করে, তা করতে পারে, তবে সেজন্য কেন দ্বিমত পোষণ করে তা বোঝাতে হবে।
ভাল থাকুন ।
@Ahmed Rana,
Tahnks for your clarifications and inputs. About women in Bd., yes they are way better than the middle east or even Paksitan; but still way backward than the rest of the non-muslim world. Now, why the women in Bd. are relatively better than middle east or Pak? Obviously, because in Bd. the red eyes of the religious leaders are relatively less observed and hence women enjoy more freedom.
I also agree that in our country there are serious social classification system like you said about the home slave. However, home slave issue has very little to do with religion. It is mainly economic. No one justifies beating his slave by the name of islam, but justify flogging his wife by the name of religion, if not flogging then restricts her rights in most of the cases.
In the mediavle time, not only in the islamic world, there was bearly any presence of the women in the world history that we can find (ruler, intelectuals…). Sultana Razia…Queen Elezabeth..or the one you mentioned are just exceptional, not typical. In the christian world, at that time religion was successfully used to make it happen. So, upto that point, religious red line was more or less for both of the muslim/non-muslim world; may be in islamic world women were better in some cases. At least in the muslim world they weren’t burnt alive in the name of witch hunting by the christian pandas.
However, unfortunately with time we the muslims grow a tendency to take a very rigid stand and staying at the same place whereas the non-muslims shrugged of their bigotism and advanced rapidly. Just look into neighboring India, just 150 years ago; widows had been burnt alive publicly in festive mode…even after when the british had banned this, the life of the hindu widows was nothing much better than animals, may be even worse. Now look where they are, Indian born lady is the CEO of Pepsi, going to the space…..In comparison, we want to stay where we were at the time of the prophet by the name of the purity of religion. Usual practice in the muslim world is to bound the women in home, engaging cooking and raising children with extremely less freedom. Result? They don’t have any fincancial freedom and hence are subjected to extreme exploitation of their husbands. They are taught from their birth that their real home is not in her parents home, but in her husband’s home. Now, you may argue that it is not related to Islam. Islam never tells to home arrest the women. Quran has a verse, the translation is like “Men have some superiority over the women as they earn money”. Now if someone relates this verse to the the poor condition of the muslim women and blame islam, what would you say? Quran also authorizes men to beat their unruly wives, (Mridu Prohar). What would we say? Some may argue (Ivy here told me) the literal translation is not beating, may be admonishing instead. BUT still muslim husbands enjoy the privelge of at least admonishing their wives. How about the opposite? Is there any verse in Quran that allows the wives to admonish or beat their husbands? OR Quran assumes by default that the husbands can never commit anything unruly? How rational this is? I am very curious to see what does your scholar say about this. I don’t have the book, please proivde me the explanation. At least, you tell me your explanation. Why Quran is silent about the “unruly” husbands? Isn’t in the real world we see more unruly husbands than unruly wives? How many wives you think keep extra marital relationships compared to the husbands? Out greatest problem is, if I ask this type of questions to our religious gurus then they would price my head. This is just the icing on the cake.
Even many muslim women preach this as they are shaped in this way since their birth. I know a muslim woman in Toronto preaching the muslim women publicly to leave their outside jobs, and stay in home cooking and children raising. No no, she is not illiterate, she is a P.hd. It was published in the newspaper with her picture and full interview, she clearly mentioned her points based on Quran/Haids.
Like I said before, I believe your scholars can proof otherwise. Do you honestly think such study/research can make much difference in the real world? I am a reader, true. Since last many years I used to listen some bad things about our dear islam. First few years I never paid any attention as I had the usual concept of “All conspiracy of the evil forces….Ihudi/hind/Nasara”…Then curiously I started reading the story of the opposite sides. I read many debates and unfortunately discovered that there are many big holes in our islam also which so far I didn;t get any palusible explanation (like the ones I asked you here). Then many hadis appear to me just dirty as porn, those can’t be any revealation of God or his messenger. If I have to deny these hadis then how would I accept the other ones coming from the same source or book??? I have to either the entire hadis with this dirty ones or have to deny all. Result? A total confusion. I regret now about my reading habbit and thinking rationally. I wish to stay like the most of my fellow muslim brothers.
@adil mahmood,
Thanks for your reply. I agree with most of your observations, but not necessarily with the reasons you identify behind them although I do recognize that they may have a part to play.
In case I was not clear, I did not say there were only a few female scholars. There were many female scholars over the first 900 years of Islam. I mentioned Imam Shafi’s (born in the 2nd century of Islam, the founder of one of the four schools of jurisprudence in sunni Islam that is named after him), studying under a female scholar to show how mainstream these female scholars were. I hope this would stir some interest for further reading. To me it was a sheer surprise, I did not expect so much, although I heard that Umar, the second Khalif, employed an woman as the supervisor of the market in Medina (presumably a big and important market then as the empire was vast by that time). If women were taken as inherently inferior in a society, I do not think it would have accepted them as teachers and that too on the highest religious disciplines. By the way, many western universities started granting women degrees only in later part of the last century; before that women were allowed to study, but were not granted degrees, whereas when Dhaka University started in 1921 it was not even a question and there were female students from the first session as far as I know.
Regarding why women is better in Bangladesh, traditionally and now, compared to Pakistan or India, I think religion played a huge positive role in that too. By “religion” I mean the form we practised it in Bangladesh. As we all agree, variant understanding is possible even within a mainstream orthodoxy. I am not surprised or worried by what the woman in Toronto with PhD was saying. I know many practising Muslim women with similar/higher qualifications who, based on the Qur’an, hadith and Islamic history, would strongly disagree with her. For example, I can think of another Canadian right away, Professor Ingrid Mattson. Prof Mattson is the current and the first female Pesident of the Islamic Society of North America (you can see her in youtube I guess), a post I think is more significan than the CEO of a multinational:) Anyway, if you take a survey with women of any culture in the West or in China or in India, you will see a large spectrum of opinions as to what they see as ideal for them. That is what is normal and healthy with any society. If a woman really likes to be a “homemaker”, as many women in the west did after the second world war, and are still doing today, it is upto her really. I myself come from a family where women held/hold high offices, and saw at the same time how they valued family. Within the same society there will be various currents, time dictates which one will dominate. The unfortunate thing is that when a certain current dominates, it tends to undermine or devalue other currents and creates an idea of “political correctness”. Women working in the past faced a lot of opposition from their family, especially from their in-laws, when the norm was to stay at home. I have seen the opposite too. I have seen (very educated) women looking down upon non-earning women or women who are even temporarily out of job and staying at home. Many women in maternity-leave complain that they feel a huge pressure from their fellow women as if they are falling behind or becoming useless. Anyway these are perhaps only side issues for our discussion. However, I cannot help mentioning another book in this regard, it is “The Whole Woman” by Germaine Greer (who once spear-headed the feminist movement in the west); it should be in the British Council if you are in Bangladesh. (Note that in all these discussions, we are implicitly assuming an urban setting where there are jobs “out there”.)
Regarding materials in the hadith literature that you may think have bad taste or too open, it again is a matter of putting things in perspective. While I was a kid in Bangladesh kissing on lips, where there is probability od saliva exchange, in movies seemed abominable to me (definitely I took my cue from our society — I do not think our parents ever did it either). People’s taste on personal matters varies over culture and place as well as time. That alone cannot be a judge. There is an excellent academic work in the form of a book, called Sexuality in Islam by Abdelwahab Bouhdiba which is worth reading in this regard. Although originally written in French, its English translation is very good.
About problematic husbands being dmonished or confronted by wives there are many historical evidences in various Muslim traditions as well as today. (There are husbands too who are beaten by their wives 🙂 But who will admit that?) The Qu’anic ayat on beating/admonishing wife has to be taken in its right context (of course etymological meanings are important too). The prophet never beat his wives and said (cannot provide the reference at the moment, sorry) a gentleman would not do this. Yes, there still is difference between husband’s and wife’s dynamics, but one would argue that this exists in every culture in some form or other. As far as I know with regards to multiple marriages on husband’s part a wife can stipulate in her marriage contract that her husband cannot take another wife as long as she is married to him (I think Prophet’s own grand-daughter did this.) Also a wife can have in the marriage contract stipulated that she can divorce her husband without going into a court and without showing any reason whatsoever, just as easily (this is present even in Bangladeshi Nikahnama if I am correct). Thus there are plenty of avenues to confront the unruly husband. These are all within traditional Islamic understanding, despite not being widely practised in our country.
I do not think people plan and think that “it is in the Qur’an, so I should do it” at every moment. They take their cues from the cultural norms of the day and that is where religious understanding comes in. I thus really believe honest scholars from both within and outside Islam can make a difference, although it may take time. The first step is that we start reading their work. Why not make the start?
Again, as I mentioned earlier, I prefer not to look at any living tradition in just a Q/A way, or atomized or compartmentalized form. (One cannot deduce the anomalous expansion of water from the properties of water molecule.) I see no harm though in Q/A approach as long as it is taken as the starting point for further investigation.
Take care.
@adil mahmood,
PS Another thing…if you do not mind. In case you are not able to obtain copies of the books through library in Bangladesh, I would be glad to send them to you as gifts…if you do not mind of course.
@Ahmed Rana,
There may be more female Islamic scholars, I told also before that at that time muslim women were probably better than the non-muslims; ofcourse relative to that time. However, that does a very little today to explain the most poor condition of the women in the muslim world. In other words, the non-muslims corrected themselves and we deteriorated ourselves. Plain and simple, and religion was successfully utilized in this deterioration process in the muslim world. So, we have to take the blame rather denying.
Regarding why women is better in Bangladesh, traditionally and now, compared to Pakistan or India, I think religion played a huge positive role in that too. By “religion” I mean the form we practised it in Bangladesh. As we all agree, variant understanding is possible even within a mainstream orthodoxy.
I don’t think that the women in Bd. are better than India. I quoted middle east and Pak, where fundamental islam is practiced more than Bd. I don’t know how you got the idea because of religious practice Bd. Women enjoy more freedom. It is little complex issue. We, the Bd. Muslims naturally had the tough of the Indians (non arab hindus), all are converted muslims, relatively new. We share many good sides of the ancient Indian culture and hence evolved our unique culture; a combination of islam and Indian culture. This is the seed of more progressive Bd. culture. That’s why Pakis never consider us true muslims, in 71 they didn’t feel bad to kill us, the “no. 2 muslims”.
I know too that there are many, probably more educated muslim women who would strongly disagree with her. No one knows what would be the split of this 2 groups; 80-90-10..?? But still the question remains, why would such women preach such backward ideas? Is it not because of the traditional Islamic culture and based on the holy books? Do you hear any such news that any Christian or even Hindu woman preaching to enslave their women this days? Why we the only major religious group facing this confusion? Why don’t we see any Christian or Hindu Taleban society?
I don’t mind any woman on her own staying home look after home works. I even wouldn’t mind if any girl feel more safe wearing full proof hijab of her own. But why by force or by the name of religion? By her own, that’s perfect. I know even in the western world many families follow this. At least for some years the wives stay in the home to raise the children by their own rather than leaving at the day cares. Again, like the slave case of Bd., NO ONE force or even encourage them by the name of religion. It is by their own. I also said before that wife beating isn’t just found in the muslim world; it is even a serious problem in the western world too. However, again, no one there uses religion as their authority to do so like the muslims do.
Regarding your explanation about the vulgar hadis; I also know what you are saying is true. Now, it raises two more serious issue. First, according to many hadis our prophet used to accept and sex with the slave girls after winning wars along with his sahabis (very little doubt about it if not all hadis are bogus). I know this was a common practice that days. BUT certainly it was not any human or justified practice by any way. It tells me that our messenger of God couldn’t transgress his time. He was boxed in his time. I would expect the messenger of God to be vocal against such inhuman practice. Now relate again such prophetic sunnah with the rampant rapes by the pakis in 71. They also considered our girls as Mal –e- Ganimat and didn’t feel any shame or guilty feelings. Do you see any other religious group do that? US force immorally attacked and captured Iraq, but were they engaged raping local girls by the name of any holy practice of following any prophet? Another serious problem, one of the basic of the practicing muslim is to follow the life style of the prophet by word, each and everything starting from keeping bear…smearing surma….(even 4 marriage is considered as a sunnat). Now how would be evaluate which of the prophetic words are to follow and what not to? Can you draw a border line? I can assure that you can’t. It will bring blood shed among us.
Yes there are abusing wives. BUT can their number even be compared with the opposite? Again the golden question remains: Why Quran is silent against the abusive/unruly husband? Just the right of divorce can’t justify. You can’t afford to divorce your husband unless it is very serious. Morever, the divorced husband won’t lose anything big, he can easily get married whereas the divorcee wife will have extreme problem to find another husband. Which muslim would marry her when he’lll come to know that she divorced her husband?
I agree 100% that men and women aren’t the same, there are biological/psychological difference. However it is far from a rational justification about why only the husbands enjoy the right of admonishment or beating; not the wives. It is easy to say, “you have to realize the context” rather explaining the context. Prophet never beats his wives doesn’t explain that ayat by anyway.
I appreciate greatly your interest sending me the books. I’m in Canada now, have very good library. It would be more than enough if you can send me the pages of the scholary works that you offered justifying this wive beating ayats or prophets sexual life like highly controversial issues. You can just scan and e-mail the pages,
Again, as long as you can’t stop the bad practices such great scholary works could help very little to stop the harsh criticism. Also, there are negative scholary wroks too. Now I see many modern hindus claiming that “Shoho Moron” like inhuman practices aren’t recognized by their religion. Can hindusim get immunity based on such claims?
[email protected]
@adil mahmood,
I am sorry that I could not be any earlier as I am busy and also was traveling. But thanks for your reply, Adil. Here are my thoughts. I put your remark first in quotations.
“I dont think that the women in Bd. are better than India.”
It depends on what you take as your criteria. I take female infanticide as a major indicator. India is one of the few countries where it happens, it does not happen in Bangladesh (or other Muslim countries, see wikipedia). It does not mean that Bangladesh does not have its own problems. I do appreciate India’s success in certain areas.
“Why dont we see any Christian or Hindu Taleban society?”
You can follow the history of Christianity. There are various Christian
cults in the US even today. Anyway, this happens less in societies with relative stability and where there is good central control. In any case, Talebans are a shame.
“Regarding your explanation about the vulgar hadis; I also know what you are saying is true.”
Good to see you appreciated my points.
“Now, it raises two more serious issue. First, according to many hadis our prophet used to accept and sex with the slave girls after winning wars along with his sahabis (very little doubt about it if not all hadis are bogus). I know this was a common practice that days. BUT certainly it was not any human or justified practice by any way. It tells me that our messenger of God couldnt transgress his time. He was boxed in his time. I would expect the messenger of God to be vocal against such inhuman practice.”
It is a relevant question since Islam claims him to be the last prophet, for all coming times. So his behavior should reflect universality to a degree and not be “boxed” in his time. I would not repeat here the things I said earlier in this regard, which you can remind yourself reading above, but would like to add a few points.
There are three women often mentioned as his female captives whom you allude to. It is also documented that he freed and married them after the wars (all of them lost their husbands in the war, by the way). Why marry women whom you could “enjoy” anyway as slaves as per the custom of the day? Why bother freeing and making a female slave, that too obtained from the enemy camp whom people would usually hold in contempt, mother of the believers? The case of Juwayriyyah, who comes first chronologically, is very explicitly mentioned in the authentic hadith collections and is suggestive. She approached the prophet, the prophet proposed to her, freed her from her captor and married her and as a result the companions freed all captives, males and females, too. So the companions also did follow prophet’s lead, and it was not an empty gesture from him. (From this and other accounts some may argue that slaves cannot be touched unless married to you. But let us not assume that — let us look within the strictest denominator.) With this and with many other numerous accounts he made manumitting slaves a very virtuous act. He even purchased slaves from others just to free them, introduced new laws on how a slave can be treated and how a slave can free him/herself gradually from the master, granted slaves the right to access the legal system and made a culture where previous slaves would not have any “stigma” attached and would be able to hold high offices (throughout the history, for example, the slave dynasty of India) — some of which I am sure you are familiar with. I think I read he and Ayesha manumitted nearly seventy slaves each. I just recently stumbled upon the following hadith in Volume 3, Book 46, Number 720 in Bukhari: Narrated Abu Musa: Allah’s Apostle said, “He who has a slave-girl and educates and treats her nicely and then manumits and marries her, will get a double reward.” Note how it mentions “educating” the female slave alongside with freeing her and marrying her. He is also reported to have said “Set the captives free, accept the invitation (to a wedding banquet), and visit the patients” (Bukahri). Although one can endlessly debate over these issues, I think one can make a very good argument that he did not show the sign of just being “boxed” in his time although he had to work within it. I would still like to see someone in BD who educated his/her “kajer meye” and married her to his/her son (which should be easier with “kajer meye” than with a slave girl). Anyway, one can argue he did not abolish slavery, yes, but it would not have been an easy matter just to declare and enforce as modern states can do. Someone said that a declaration of abolishing slavery at that time would have as much meaning as declaring poverty abolished i.e. it would have been meaningless, since it could in no way be achieved. Even after the American civil war, which claimed more than half a million lives, the abolishment of slavery did not quickly fix the status of black population in the USA, echos of the past reverberate in the American society till today. Slavery in the 7th century was a worldwide phenomenon and had been in the very fabric of the society. It was not like the issue of racism which Islam banned outright (another point people may point out as to how much he/Islam was ahead of time), or drinking alcohol which was banned in several steps. But one can certainly argue that Islam changed the concept of slavery and the sowed the seed for its future extinction with the examples of prophet leading the way. Anyway, following a gradual move in Islamic understanding by Muslim scholars starting in the 19th century emphasizing universal equality of the message of Islam, and having obtained some inspiration from the abolishment of Atlantic slave trade by the European nations (which was much worse), all Muslim countries abolished slavery one by one (including Saudi Arabia). It is unfortunate that Muslims could not do it earlier, but better late than never. Anyway these issues are complex, and have greatly been dealt with in the literature. Thus my insistence on reading academic work. By the way, on the issue of universality of his message and his examples, there is a recent book by Karen Armstrong “Muhammad: A prophet of our time” which may be an interesting read.
“Do you see any other religious group do that? US force immorally attacked and captured Iraq, but were they engaged raping local girls by the name of any holy practice of following any prophet? Another serious problem, one of the basic of the practicing muslim is to follow the life style of the prophet by word, each and everything starting from keeping bearsmearing surma.(even 4 marriage is considered as a sunnat). Now how would be evaluate which of the prophetic words are to follow and what not to? Can you draw a border line? I can assure that you cant. It will bring blood shed among us.”
There were rapes during WW II, during Vietnam war, in Bosnia, in the Soviet war in Afghanistan and also small scale rape in Iraq war too. No one blames it on Christianity or communism, neither should we. There were mass rapes during the partition of our subcontinent on both sides. It would be incorrect to blame these evil acts to Hinduism or Islam. The relevant parties should take their blames on themselves. If Pk now tries to justify what they did in the name of religion they will create even more troubles for themselves. Ask any reputed Muslim scholar (other than those in Pk and in Bd who were involved with Pk army in 1971) he/she will unambiguously say what Pk army did in 1971, with both Muslims and non-Muslim population of Bd, were entirely unislamic.
Regarding “how you would evaluate which of the prophetic words are to follow and what not to”, the traditional Muslim understanding is that all prophetic words are to be followed, but understanding comes from the scholars and not from lay reading. The qur’an says “ask those who know” and in a famous saying the prophet said “scholars are my inheritors”. Scholars study both principles and circumstances. Technically there are four types of hadith: authentic (sahih), good (hasan), weak (daeef), fabricated (mawdu). Sunni scholars consider the collection of Bukhari and Muslim as the most authentic collections as humanly possible since they applied most rigorous criteria in collecting them from much larger bodies of collections, and then there are four other collections to make the “authentic six”. But there are other hadith collections too and each individual hadith is classified as one of the four type. There is a huge literature on the life of each narrator of hadith which is a field in itself. Classification of ahadith and corroborating and comparing one with other, understanding the chains and the narrators in the chains are the essences of Hadith science, the job of “Muhaddisun”, which continues till today. For general Muslims, more important is Jurisprudence (fiqh), the branch where scholars research over understanding with every issue in the light of the Qur’an principle, prophetic tradition and changing human circumstances. As the more fundamental basis of jurisprudence is the field called the Principles of Jurisprudence (usul al-fiqh); the difference in principles can lead to different conclusions based on the same sources. This is within these two fields (Jurisprudence and Principles of Jurisprudence) the various ahadith and the qur’anic texts are put into perspective. Canada’s McGill University has a very large Islamic Studies department, as you may know. Its McGill Professor, Wael Hallaq, has recently published a huge book from Cambridge University Press (Shari’a: Theory, Practice, Transformations) which may be a good reference in this regard. This is supposed to be a seminal work on this area from western academia. When a new situation arises in the society a general understanding is reached over a period of time with the necessary checks and balances. Scholarship is open to anyone in Islam, but again rigorous scholarship is challenging and demands only the best
minds (unfortunately not the case in Bd). It is not for an untrained person to derive rulings from the qur’an and hadith directly even on simple practical matters, let alone on critical issues. The result of doing free-style? See Bin Laden.
“However it is far from a rational justification about why only the husbands enjoy the right of admonishment or beating; not the wives. It is easy to say, you have to realize the context rather explaining the context. Prophet never beats his wives doesnt explain that ayat by anyway.”
I think saying husbands enjoy the right of beating his wife is misleading, since it is not a general rule and one cannot use this ayat to justify domestic violence which is sadly the case in many countries. Also the word “beating” has to be qualified, more on that below. (Sorry, I thought you understood what I meant by the “context”.) The context is mentioned in the ayat. Note that “beating” mentioned there comes after observing a period of isolation between husband and wife. The domestic violences that occur in our country, which one of them follow the pattern of verbal reasoning and then, more importantly, husband observing a period of separation first? They occur in a feat of anger and are punishable. In fact one woman told me that this is actually an ayat to prevent domestic violence. An angry husband (who is prone to hit his wife) would not be able to hit right away and would probably cool down if required to observing such a precondition. All these are again setting aside the meaning of “beating” which is important too. The study cases of domestic violence brought to Islamic courts in various Muslim countries show none of them followed this pattern as far I remember.
Now on the the word “beating”, you can look at the following commentary of the verse which also expounds on the context:
http://www.islamicperspectives.com/Quran-4-34.htm
The following says the arabic term “beating” also has been explained by the prophet:
http://www.islamicfinder.org/articles/article.php?id=307&lang=english
Based on this and other accounts of the prophet some classical scholars said that the ayat permits only using something like a tooth-brush and it is a gesture prior to going into divorce. So my mentioning earlier that prophet never did it has meaning to it. At some point he also observed a long period of isolation from his wives and never considered “beating”. I have also heard a scholar say that if “beating”, even with a toothbrush is considered undignified in a culture, one should not go into this. Islam does take “urf”, or local custom, into consideration.
It is really up to individual taste what he/she wants to infer from the fact that there is no equivalent ayat categorically for women to deal with unruly husband. An American professor once pointed out that the Canadian anthem mentions “boys” (soldiers) only and not
girls, an observation which his Canadian colleagues rejected as having no significance on its own.
“I appreciate greatly your interest sending me the books. Im in Canada now, have very good library. It would be more than enough if you can send me the pages of the scholary works that you offered justifying this wive beating ayats or prophets sexual life like highly controversial issues.”
I hope I have been able to share some perspectives on the two issues you mentioned. Glad to know that you are in Canada. I lived in that wonderful country for a while and then moved on. But since you are a reader, and in Canada, I would urge you to read the few books I mentioned in these exchanges. They would lead to further reading I am sure. Like most academic books, these books are not arranged in a Q/A-like format, so I have to scan large parts of these books, if not from cover to cover, to send them by E-mail to you. It would be much easier if you borrow them from a library. You do not have to agree with everything written there, but I am sure you will get some fodder for thought and would get a glimpse of the rich scholarly traditions of the past and present.
“Again, as long as you cant stop the bad practices such great scholary works could help very little to stop the harsh criticism. Also, there are negative scholary wroks too. Now I see many modern hindus claiming that Shoho Moron like inhuman practices arent recognized by their religion. Can hindusim get immunity based on such claims?”
Criticisms “harsh” or otherwise are good, they make you think, as long as they are honest. Regarding “negative scholarly work” they are good too as long as they are scholarly and are a result of rigorous academic process. I am against classifying any good academic work of as positive or negative. What we may call “negative scholarly” work, would be judged by their intellectual contents and would be tested over time and may lead to more investigation that may produce “positive” work! Islam and Muslim societies have been studied for centuries in western universities under
the discipline called “Orientalism”. However, there has been a gradual shift in orientalist thoughts over the last 50 years in western academia, and the mainstream thoughts that are coming out today, to borrow your term, are “positive”. There is also this unique phenomenon where Muslim and non-Muslim scholars of Islam are exchanging ideas, something that did exist in the past but not to this extent.
By the way, Professor Ingrid Mattson, the current president of Islamic Society of North America whom I mentioned earlier, is herself a professor of Islamic Studies at Hartford Seminary in the USA. She worked with women displaced by war earlier in her life, before doing her PhD from Chicago University. Being a Canadian she often travels to Canada to give talks and attend conferences. So perhaps you can listen to her views on these issues at some point while she is in Canada. She must have thought carefully about these issues before becoming a Muslim and still does as
part of her job. I think she has quite a few things on gender issues in youtube too that may be more readily accessible.
Thanks for all the exchanges. I think we have made ourselves clear enough and have already started repeating ourselves to some extent. Hope to see you later in another discussion.
Best regards.
Mr. Rana,
I believe you. There are numerous debate about this issue. Both sides can make their points.
Quranic debate can be endless. However, I don’t know how would you include hadis in your claim too. There are numerous hadis that clearly gave men the supriority. They are so many that it is beyond any debate; that’s why now a days the samrt islamic scholars are preaching that they don’t recognize any hadis, they only obey Quran, nothing else. How would you evaluate the rule of “Mohorrm Purush” for the women? Women even don’t have the freedom to speak with any men who is not her own close relative. She even can’t come out to speak…has to be hidden behind a curtain. This may not be in the Quran, but exists in the hadis based on many muslims still practice this.
Did you read this?
http://news.bbc.co.uk/2/hi/middle_east/7711554.stm
“Because this happened to the Prophet, we cannot tell people that it is prohibited to marry at an early age”
Do you think we got a great lesson of worshiping women? If so, then could you let your own daughter to marry a 50 years old man?
If you can stop such ridiculous inhuman practices in the muslim world then Akash Malik, Syed Kamran Mirza wouldn’t have much to write or justify their claim.
Again I can state my point (don’t know whether you read my writing here berfore in bengali).
আদিল মাহমুদ বলেছেন:
এপ্রিল 17th, 2009 ২০০৯ সময়: 11:02 p
If you can show that in the muslim world there is no practical difference among men and women then no matter what the Quran/Hadis say no one would say that islam is opressive for the women. If you look at Hindu religion then islamic women oppression is nothing compared to it.
Then Why not critics chase after hinduism that much? Don’t tell me that because they are bribed by the west or “enemies of islam” to bad mouth about islam. They don’t feel much interested for hindusim because hindus now a days don’t use the women oppression tools from their religion. Same thing goes for christianity.
Of course in India or even in the western world there are rampant abuse oppression against the women. BUT we have to keep in mind that no one there use religion to justify beating their wives. Those men are oppressive by their nature.
@adil mahmood,
Thanks for your input. I would be interested to know who these “smart” Islamics scholars are who “are preaching that they don’t recognize any hadis, they only obey Quran, nothing else.”
I referred to the work of two established western academics, both women. They include Hadith literature in their work. There are quite a few movements on Islamic Feminism who do not deny Hadith either, but, on the contrary use Hadith literature to justify women’s status in Islam.
You mentioned, “Women even don’t have the freedom to speak with any men who is not her own close relative. ” The picture I get from my reading is quite the contrary. A glimpse of men-women interaction can be found in an article by Nuruzzaman Manik in Mukto Mona itself.
As far as my understanding goes Islam did not make it obligatory that you must marry your daughter to a 50 year old, did it? You are right I would not marry my daughter to a 50 year old, but Abu Bakar and his wife (Aisha’s parents) did and it was normal those days. That is what matters here.
Saw you BBC link. Islamic history taught to exercise judgement in every matter — a concept which seem to be disappearing these days.
@Ahmed Rana,
Thanks for your good reply. You can visit shodalap to read many articles written by Mr. Raihan and Mr. Zamilul Bashar. They boldly claim that there mustn’t be any hadis to be believed by the muslims as they are mostly baseless, and fabricated, authenticity can’t be verified. There are numerous writings, debated by these gentlement there supporting there theory. Personally I think they have some strong logic as reading many hadis I feel really confused about islam (see the ones quoted by Rafiq). You asked him about the authenticity? They all came from the authentic sahi Bhujkhari/Tuirmiji/Muslim. These guys have many reference, they clearly proved that hadis were born at least 200 years after prophet’s death.
How would you deny? One way may be simply saying I don’t believe those as hadis, they are all men made. Then you have to deny the entire hadis as you can’t say that I believe hadis but only the ones that I believe. That would be a great hypocrisy. So, this gentlemen took the safest way, deny the entire hadis and thus getting immunity from the inhumane highly debatable ones for good.
I would be very happy to stop here, but sadly it arises more confusion as current practice of Islam can’t sustain without hadis. These guys aren’t only 2 in the world, there are many like them active at least in the web. They simply say that islam was hijacked after prophet’s death and today only very few practices the true islam. You may find Ivy is saying the same thing; http://blog.mukto-mona.com/?p=1322 She has some reference as well.
About men/women interection; again, people would evalute muslims by their practice, not by reading or analyzing Quran/Hadis. Keeping 4 wives together, hilla/mutah marriage…whipping wives by the name of religion type of mal practices aren’t just some isolated incident. In our holy Mecca city, women aren’t even allowed to drive car. In most of the middle eastern countries they are highly encouared, sometimes forced not to go out of home. Allowed only to do work as teachers or doctors like limited occupations. No matter what your researchers would prove from their valuable research as long as such prtactices continue, you can’t deny the blame.
“Abu Bakar and his wife (Aisha’s parents) did and it was normal those days. That is what matters here.
– This is your version, but not the version of the entire muslim world. Like it mentioned in the bbc news, there are many muslims in this days actively present who would do this by the name of the prophet and islam. Your or my statement could help very little. Again, as long as such mal practices continue modern research could help very little other than some debates on paper web. Do you care for theory or the application of the theory? Care about Newton’s 3rd law or to care more to see a rocket operating based on the 3rd law?
I read many debates about the interpretation of Quran; not the one so far mentioned by you. It seems to me that many verses of Quran can be interpreted in different ways, depending on the interpretors. If a single arabic word has 3 different meanings then all 3 interpretations are correct. So Biplob is 100% correct that “So “textual interpretation is useless to me”. What is useful? The result or practice in it’s followers.
@adil mahmood,
Where ‘the result or practice’ will come from? Definitely from the textual interpretation, if someone wants to follow the rules based strictly on (Quran and Sunnah) or (Quran/Sunnah).
So first of all we have to make it sure that we don’t need those 1400 years old textual interpretations (have many different meanings and hence confusing and misleading) any more to lead our lives in this world.
@adil mahmood,
Problem which doesn’t make much sense to me is, on one hand the islamic scholars or the common defenders vehemently deny that islam has anything to do with women oppression, on the other hand they try to pretend blind about the most backward women life style in the muslim countries.
Some try to say that those are just “few” isolated incidents, islam has nothing to do. Some may even argue that the west where women enjoy much liberty is nothing but a hypocrisy as they made the women as commodity….only islam can ensure true women liberty…….
@adil mahmood,
Thanks for your reply. I am assuming you will read my reply to Rafiq first, so would not repeat some of the things I said there.
I agree many variant interpretations are possible on every single topic of religion or anything for that matter under the sun where collective human endevor is applied. And in fact differences of opinion are not bad, even religiously, as the Prophet was reported to have said differences of opinion is a blessing for his community (sahih hadith, by the way). Anyway out of discussions and debates in research a set of mainstream understanding comes out.
(By the way, I did not ask Rafiq about the “authenticity” of the hadith, I asked if he mentioned it correctly as I was looking for another narration which he now mentions as the penultimate hadith in his reply, so it is fine. However, read my reply there.)
I agree with your observations on women in many Muslim countries. But why go far? Look at Bangladesh. We even do not let our servants sit on the chairs we do (bad example perhaps, as I do not see how it could possibly be linked with any concept originating from Islam, but anyway you see what I mean). However, I am not so pessimistic as you perhaps are on the ability of academic research (based on Qur’an and earlier Islamic resources and interpretations, of course) and then its ability to penetrate public understanding. It is happening, and happening quite fast. Surprisingly earlier Islamic scholarship was not as rigid as it may seem to us from a distance today and it provided enormous breadth itself. Only when Muslims opted one way over another in their particular societies and practised it for centuries, they became blind to alternatives, and more importantly, the process behind it. Coming to women issue, for example, it may surprise you to learn that till the 10th century of Islam there were many women scholars. Imam Shafi studied under a famous female teacher. She (or some other female scholar, not sure) was so famous that someone even produced a fake certificate from her to gain recognition. The history of next 500 years we all know. No one to my knowledge is sure why the women scholars suddenly disappeared. But I know people, both Muslims and non-Muslims, who are working on this issue.
From your English I think you are a reader. If you are interested, I would request you to read Tariq Ramadan as well just to get a flavor of how far research in Islam, while being truthful to earlier sources, can go. Mostly published from Oxford University Press, his books should be available in any decent library. Take his work just as an example if not for anything else; he is not the only scholar in the west and his is not the only thesis emanating from western scholarship. In any case, do not forget Stowasser.
মডারেটরের প্রতি অনুরোধ, উপরের দুটো প্রায় identical reply-এর প্রথমটা (যাতে ফরমাটিং-এ সমস্যা আছে) মুছে দিবেন কি? এই অনুরোধটিও রাখার দরকার নেই।
ধন্যবাদ।
IIs there any benefit gained by the women when they learn that there is a sura named “Marium” but ther is no sura named “Isa” in Quaran? Bravo!! what a respect given to women in Quaran!
@Bright Smile,
নামকরণ এর প্রসঙ্গ এসেছে বিপ্লবের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে । যদি সন্তান জন্ম দেয়াই নারীর কাজ হত, তাহলে সেই সন্তানের নামেই নামকরণ অধিক যুক্তি-যুক্ত হত — এটাই বলতে চেয়েছি । এর বেশি নয়।
নামকরণের কিছু “বেনেফিট”তো আছেই। কোরান যেহেতু বিশ্বাসীদের কাছে আল্লাহর বাণী, এর প্রতিটি শব্দচয়নই গুরুত্বের দাবীদার, নয় কি?
যাই হোক, দেয়া রেফারেন্সগুলো শুধু নামকরণের সার্থকতা নিয়ে নয়। সেখানে পর্যাপ্ত আলোচনা পাওয়া যাবে।
নারী এবং ধর্ম -এই ব্যাপারটি যতদিন নারী না বুঝবে-ততদিন সব ধর্মই মনে করবে তারা নারীকে যতার্থ সন্মান দিয়েছে। আসল সত্যটা হল, ধর্মত সামাজিক প্রোডাক্ট-সামাজিক দাবি মেটাতেই ধর্মের উৎপত্তি। আর সেই দাবীটা হল, সন্তান উৎপাদনের। নারী মান মর্যাদা বা অপমান -সবটাই সেই সন্তানকে ঘিরে। বেশ নীচুমানের কিছু রচনা এই নিয়ে সব ধর্মেই পাওয়া যাবে। শুধু ইসলামকে আলাদা করে লাভ নেই। কারন ধর্মের প্রধান কাজ হচ্ছে পুরুষ যাতে নারী গর্ভ দখল করতে পারে-সেই কাজে সহায়তা করা। এই ব্যাপারে সব ধর্মই সমান।
নারী এবং দুগ্ধবতী গাভীর মধ্যে পার্থক্য হিন্দু বা ইসলাম ধর্মে নেই-
@Biplab Pal,
“নারী এবং দুগ্ধবতী গাভীর মধ্যে পার্থক্য হিন্দু বা ইসলাম ধর্মে নেই” তাই নাকি বিপ্লব ? তুমিতো দেখি সবই বুঝে ফেলেছো 🙂
ইসলামে নারীকে কি ভাবে দেখা হয়েছে তা নিয়ে পশ্চিমা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রচুর গবেষণা হচ্ছে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে । যেমন Prof Barbara Stowasser-এর Women in the Qur’an, Traditions, and Interpretation দেখতে পার। উনি সেখানে শব্দ-চয়ন থেকে শুরে করে প্রতিটি স্তরে নারীকে কোরান ও হাদীসে কিভাবে বর্ণনা করা হয়েছে তা বিশ্লেষণ করেছেন । যেমন মরিয়ম, রানী সেবা প্রমূখের পারসনালিটি কোরান কিভাবে বর্ণনা করেছে তার সূক্ষ analysis আছে । তেমনি হাদীসে বর্ণিত আয়েশার আলোচনা করেছেন। তার লেখা পড়ে বোঝা যায় (অনেক ক্ষেত্রে আশ্চর্য হতে হ্য়) আদতেই নারীকে কত স্বাধীন আর শক্তিশালী হিসাবে দেখা হয়েছে । যদি aceess থাকে তাহলে Maria Dakake-এর বিভিন্ন published articleও পড়ে দেখতে পার । Maria Dakake George Mason University- এর Associate Professor.
তুমি নিশ্চই জান কোরানে একটি সুরার নাম মরিয়ম যেখানে ইসা নামে কোনো সুরা নেই । নবী মুহম্মদের (সাঃ) স্ত্রীগণের অনেকেরই সন্তান ছিল না । সুতরাং ঐতিহাসিকভাবেও নারীকে “দুগ্ধবতী গাভী”র মত দেখার দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ সম্ভব ন্য়।
হিন্দু ধর্ম সম্মন্ধে আমার ধারণা কম। তাই মন্তব্য থেকে বিরত থাকলাম ।
সবাইকে অনুরোধ, পারলে Barbara Stowasser-এর বইটি পড়ে দেখুন।
@Ahmed Rana,উপরে “নবী মুহম্মদের (সাঃ) স্ত্রীগণের অনেকেরই সন্তান ছিল না ” লিখতে গিয়ে ভুলে ফন্ট চলে এসেছে (সাঃ)-এ। মডারেটর ঠিক করে দিবেন কি?
@Ahmed Rana,
Hindus worship Durga-embodiment of power and freedom in women-does that mean Hindu regions promote feminism?
You need to support your statement from history. Like any other religious text, Quran can also be interpretted in 1000+ way. So textual interpretation is useless to me.
@biplab,
Not sure what you mean by “history” here. The first reference I gave includes historical discussions as is apparent from the title. So does the work of Dakake.
If by “history” you mean the collective history of Muslims over 1400 years, there are plenty of work on that too. But first I would ask you to provide historical support for your assertion of women being seen as just “দুগ্ধবতী গাভী” in Islam before I give mine. I would like to see what your references are.
“It is unfortunate that people are so bankrupt nowadays that they tend to believe charlatan like Zakir Naik to defend their holy faith.”
Unfortunate, but true.
JJustifying the privelege polygamy for men only, to me the identity crisis of the new born may have some logic, if any. BUT the ridiculous logic like more men than women, that’s even based on false data makes such scholars nothing more than a typical “Gulistaner Lecturer” of our country.
More unfortunate is how these folks appear to be as crisis defenders to the majority of the religious folks.
Again, justification of religion by the eyes of logic most of the time is nothing but a joke. Simply admit that; whatever I believe is my faith, I don’t need any logic. That at least would save you from being ridiclued.
Again the evaluation of Mr. Naik will depend on personal preference; not any much rational.
In the muslim world he must be very popular, as there are very few who at least can talk with that much of confidence.
I saw how Biplob Pal refuting his logic of justifying polygamy for men by his own logic. Dr. Naik showed that in the USA women are more than the men, so only men can enjoy the privelege of polygamy, not men.
Biplob pal asked him, then why not in the middle east where there are more women than men can enjoy the same privelege? I would be very curious to hear his counter logic.
@adil mahmood,
Biplab had some very good point in his video (1 | 2) . Moreover, what I understood, Naik believes that the population of women in the world is much greater than the population of men, thus he thinks polygamy is justified. To be frank, Dr. Naik’s stat are overall wrong. In fact, if we see the statistics of worl population, total male population slightly exceeds the female population, thus Naik’s claim has no base at all. Even statistics in USA was also misinterpreted, if you consider 65+ age bracket. Check out the following link where Zakir Naik has been exposed:
http://www.wikiislam.com/wiki/Rebuttals_to_Zakir_Naik
It is unfortunate that people are so bankrupt nowadays that they tend to believe charlatan like Zakir Naik to defend their holy faith.
Dr. Zakir Nayk, the most handsome, industrious, well known confident and brave speaker? Well confident and brave may be, but handsome? 🙂 I am not sure how rest of the members feel about him, I see him as a complete charlatan. I have seen some of his ‘lectutures’ and I was completely pissed off. They way he defended ‘polygamy’ was utterly ridiculous. The problem of Zaki Naik is he also lectures on the topic on which he has apparently no knowledge at all; one of his lectures to refute Darwinism has been exposed by Shikkhanobish on last Darwin day:
http://blog.mukto-mona.com/?p=1034
Handsome ??? Dr. Zakir Naik!!! The word “handsome” need to evaluate again. Salman Khan or Tom Cruise will die out of frustation then.
Thanks the author for writing such a nice essay through hard labor.
Do you think religion only oppressed the women?
Don’t it give them any dignity and honor?
In the current world, my favorite Orator is Dr. Zakir Nayk, the most handsome, industrious, well known confident and brave speaker.You can heard his speeches regarding the honor of women in the various religions.
Thanks ………
Asraf
Some of the respected writers and readers believe that Quran is not the revelation of God but a great mockery created by an Arab Bedouin. But they believe whatever was written in those ahadith books, are all true and bash today’s present form of Islam based on those so called ahadith. People who write against Islam have one reason—let the world know about true what is hidden by politician and clergymen. In this 21st century where getting information is not a problem but we still judging Islam based on traditional Quranic translation. Thousand years after the revelation of Quran if some Reformists stand up and have guts to say (even though they know that their life in danger) that people have been following incorrect version of Quran, and ahadith have no reliability, then why would we deny them without knowing their research? We muslim really don’t know about Quran very well. Don’t we want to know the truth? Then why would we judge by one kind (traditional) of translation? Why we use those inconsistent, illogical ahadith (Example: Muhammad had power of 30/50 men) as our reference. Why can’t we truth seeker raise question about those ahadith books and their authenticity? If those ahadith books have no validity in Islam, isn’t it the one true way fight back with mullahs, taliban and evil imamist? I am sure if Akash Malik, Abul Kasem and other respected writers pay attention to these reformists research, they might change their views.
Thanks.
Ivy
@ivy,
আপনি নিশ্চয় বুঝতে পারছেন যে, কোরান কিংবা হাদিস কোন কিছুইকেই আমরা ‘ঐশী’ বা অপার্থিব মনে করে ডিফেন্ড করি না। আমরা হাদিসকে সাথে রাখি যাতে আমরা সঠিকভাবে ইতিহাসকে পর্যালোচনা করতে পারি। যেমন, আমাদের মহানবী যখন তার পালকপুত্রের স্ত্রী জয়নবকে দেখে আকর্ষিত বোধ করলেন এবং জায়েদকে দিয়ে তার স্ত্রীকে ডিভোর্স করিয়ে নিজে বিয়ে করতে উদ্যোগী হলেন, তার বর্ননাগুলো আমরা হাদিস থেকে পাই। আবার দত্তক পুত্রের স্ত্রীকে বিয়ে করতে যাতে কোন অসুবিধা না হয়, সেজন্য মহানবী আল্লাহকে দিয়ে আয়াত নাজিল করিয়ে নেন। আল্লাহ মহানবীকে বিয়ে করার অনুমতি দিতে গিয়ে বলেন –
“God did not make your adopted son as your own sons. To declare them so is your empty claim. God’s word is righteous and constitutes true guidance. (Q.33: 4).”
“And when you said to him to whom Allah had shown favor and to whom you had shown a favor: Keep your wife to yourself and be careful of (your duty to) Allah; and you concealed in your soul what Allah would bring to light, and you feared men, and Allah had a greater right that you should fear Him. But when Zaid had accomplished his want of her, We gave her to you as a wife, so that there should be no difficulty for the believers in respect of the wives of their adopted sons, when they have accomplished their want of them; and Allah’s command shall be performed.
(Q.33: 37).”
আল্লাহ বলে কিছু আছে কি নেই সেই বিতর্কে না ঢুকেও বলা যায়, অদৃশ্য আল্লাহকে ব্যবহার করে পছন্দমত আয়াত নাজিল করিয়ে নিয়ে আমাদের মহানবীর কোন অসুবিধা হত না। এখন কোরান আর হাদিস মিলিয়ে না পড়লে মহানবীর কর্মকান্ডের ঐতিহাসিক বাস্তবতাকে বোঝা যাবে কি ভাবে?
ইতিহাসকে বোঝার জন্য হাদিস দরকার, বিশ্বাসের জন্য জন্য নয়। কাজেই আপনার মন্তব্য -‘Some of the respected writers and readers believe that Quran is not the revelation of God but a great mockery created by an Arab Bedouin. But they believe whatever was written in those ahadith’ ভুল। কোরান কিংবা হাদিস কোনটাতেই আমাদের বিশ্বাস নেই। আমরা ওগুলো পড়ি স্রেফ সময় এবং ঐতিহাসিকতাকে বুঝতে।
In the Quran itself it was mentioned multiple times by Allah to follow/obey the prophet.
So, prophet Mohhamad was not just only a messenger from Allah to send the manking Allah’s message; but he was also sent as an ideal to be followed by all of us.
Now, just reading the Quran, we can hardly find any details of prophet Muhammad’s life story there from where we can understand what to follow and what not to.
Basically prophet’s life history can be found only in the Hadis, not in Quran.
If we simply deny all of the Hadis then where can we find his complete life history to educate ourselves?
What do you think Ivy?
OR
in those Ayats of Quran where Allah specifically ordered us to follow/obey prophet are valid only for the Ayaths Allah sent us by him? Not anything other than the Quranic verses he brought? Not any personal examples of his life?
@রফিক,
It is ok and fine that you have no faith on Quran but I wanted to say, it is proven that ahadith have no consistency, relevancy, even their narrator’s characters are in doubt. Here is an example of the confession of Imam Ibn Kathir: “Had Ibn Jareer Tabari not recorded the strange reports, I would never have done so.” (Tafseer Ibn Katheer, Khilaafat-e-Mu’awiya-o-Yazeed, Mahmood Ahmed Abbasi)
And how come these fictious ahadith can be evidence of history? You are talking like all those mullahs who always tell that without ahadith we don’t understand Quran. If that so, then why did not Muhammad (s) complile ahadith like Quran? Why did Bhukhari do the noble job more than 200 years later after the death of Muhammad (s)? Who ordered him? What was the litmus test of his ahadith collections? In Quran, “salat” mentioned 70 times, but any hadith or ahadith couldn’t describe ‘what is salat’ or ‘how to pray’—why can’t ahadith answer this kind of important quetions?
Still, I can remember, when I was in high school (Ideal High School), we had to memorize some ahadith and their explanation. That means, Quran depends on hadith and hadith depends on the explanation of hadtih and explanation of hadith depends on—I don’t know the answer.
What a joke!
Thanks.
Ivy
@ivy,
আপনি যদি ইতিহাসে বিশ্বাস করেন তা হলে দেখবেন, বহু মানুষের জীবনের ইতিহাস লেখা হয়েছে সেই মানুষটি মারা যাবার অনেক পরে। যীশু খ্রীষ্টের ইতিহাস আমরা তার তার সমসাময়িক লেখকদের থেকে পাইনা, পেয়েছি অনেক পরে। হোমার, আলেকজান্ডার, গৌতম বুদ্ধ সহ অনেকের ইতিহাসই সমসাময়িক কালে লিপিবদ্ধ হয়নি, হয়েছে পরে। কিন্তু তা বলে আমরা ইতিহাসের সবকিছু অস্বীকার করি না। আপনি যদি হাদিস পরে লেখা হয়েছে এই অযুহাতে এর ‘অথেন্টিসিটি’ নিয়ে প্রশ্ন করেন, তা হলে কোরানের অথেন্টিসিটি নিয়েও প্রশ্ন করা যায়। কারণ কোরাণও সংকলিত হয়েছে মুহম্মদ (দঃ) মারা যাবার পরে। ঐতিহাসিকেরা বলেন, কোরানেরও অনেকগুলো ভার্শন একসময় প্রচলিত ছিলো। অনেক আয়াত পরবর্তীতে সংযোজন বা বিয়োজন করা হয়েছে। এ ছারা, যেমন সুরাগুলোর কাল্ক্রম অনুসরণ করা হয়নি, আবু বকরের কালেকশনকে পুরোপুরি অস্বীকার করে বাদ দিয়ে উস্মানের কাছের লোকদের দিয়ে কোরাণ সংকলন করা হয়েছে। আপনি এ প্রসঙ্গে The Origins of the Koran: Classic Essays on Islam’s Holy Book বইটি দেখতে পারেন। আকাশ মালিকও তার ‘বোকার স্বর্গ’ বইয়ে কোরান সংকলনের অনেক ত্রুটির উল্লেখ করেছেন। ঐইতিহাসিকতা না হয় বাদ দেই, বিভিন্ন অমানবিকতা থাকার জন্য যদি আপনারা হাদিসকে অস্বীকার করেন, তবে আমি বলব, কোরানেও কিন্তু অনেক অমানবিকতা আছে। কোরানেই আছে পুরুষের অবস্থান নারীদের উপরে কিংবা সাক্ষী হিসেবে একজন পুরুষ সমান দুজন নারী কিংবা উত্তরাধিকার সুত্রে বাবা-মার কাছ থেকে একজন পুরুষ সন্তান যা পাবে, মেয়ে সন্তান পাবে তার অর্ধেক আর পুরুষদের জন্য বেহেস্তে রয়েছে আনতনয়না-পরমাসুন্দরী চিরকুমারী আর গেলমানদের ঢালাও ব্যাবস্থা কিংবা যুদ্ধবন্দিদের উপভোগের অধিকার এই কোরানেই আছে মেয়েরা হচ্ছে শস্যক্ষেত্র সমতুল্য। এখন কথা হচ্ছে বিভিন্ন হাদিস কোরানের এই আয়াতগুলোর সমর্থনে অনেক বিস্তৃত ব্যাখ্যা হাজির করে। পালক পুত্রের স্ত্রী জয়নবের যে উদাহরণটা মহানবীর জীবন থেকে দিয়েছি সেটা কোরাণ হাদিস দুটো দিয়েই সমর্থিত। তাহলে শুধু কোরাণ মানবেন, আর সব দোষ হাদিসের উপর চাপিয়ে দেবেন তা তো হয় না। করলে দুটোকেই প্রত্যাখ্যান করুন।
কোরান হাদীসে কি বলা আছে তা নিয়ে অনেক লম্বা বিতর্ক করে যায়; অবধারিত ভাবে কোন আয়াত বা কোন হাদীস কোন কনটেকষ্টে নাজিল হয়েছিল, আরবী ভাষায় কোন শব্দের একাধিক অর্থ হয়, বিকৃত করা হয়েছে নানান বিতর্ক হবে কোন ফল ছাড়াই।
আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, দুটো দিক ই সত্য। কোরান খুজে নারীকে অত্যাচার করার ও সম্মান করার দুটো ডিরেকশন ই পাওয়া যাবে, তবে মাত্রায় পার্থক্য অবশ্যই আছে। এখন এর ব্যবহার যে যার মত করেন।
মুশকিল হল সব কোরান ডিফেন্ডার যারা দাবী করেন যে কোরানে নারী পুরুষে সমঅধিকার আছে তারা একটি অবধারিত বিষয় খুব সংক্ষিপ্তভাবে এড়িয়ে যান। তাহল, সমগ্র মুস্লিম বিশ্বে নারী জাতির এই বেহাল দশা তাহলে কেন হল? আমাদের পবিত্রভূমি মক্কাতে মহিলাদের গাড়ী চালানো পর্যন্ত নিষেধ। তাদের সংক্ষিপ্ত ব্যখ্যা থেকে যা জেনেছি তা হল; এখন খুব মানুষই প্রকৃত ইসলাম পালন করে। ইসলামে এসব নেই। আমার তাদের প্রতি প্রশ্ন থাকে হাজার বছ্র ধরে ভুল ইসলাম কি ভাবে চলে? এমনকি এই যুগেও কিভাবে চলছে? যারা প্রকৃত ইসলাম জানেন তারা কেন কোন উদ্যোগ নিচ্ছেন না? কেউ সমালোচনা করলেই শুধু কেন তারা মৌখিকভাবে দায়সারা গোছের উত্ত্র দিয়ে দায় সারেন?
আজকাল একই কায়দায় দেখি কিছু উদার হিন্দুদের। তারা স্বামী বিবেকানন্দের শিষ্য। তারা অনেক উদার। এমন কি তারা নাকি মনে করেন যে অন্য সব ধর্ম ও ভ্যালিড। সনাতন হিন্দু ধর্মের বর্ণবাদী, সতীদাহ…ইত্যাদী যাবতীয় কুকর্মকেও তারা একই ভাবে উড়িয়ে দেন, আসল হিন্দু ধর্মে ওসব কিছুই নেই। ব্যক্তিগত জীবনে তাদের দেখি অত্যন্ত উচ্চশিক্ষিত হওয়া সত্যও জাতপাত মিলিয়ে পাত্রী খুজতে।
সবাইকে বুঝতে হবে কোন বইতে কি লিখা আছে শুধু তাই দিয়ে কেউ ধর্ম বিচার করে না। বিচার করে সেই ধর্মের অনুসারীদের কাজকর্ম দেখে। পদার্থ বিজ্ঞানের কোন পাতায় নিউটনের কোন সুত্র লেখা আছে তা দিয়ে কি আমার কোন মহত প্রাপ্তি হত যতক্ষন না আমি সেই সুত্রের প্রয়োগ দৈনন্দিন জীবনে দেখতে না পেতাম?
,I think all literate Muslim women understand the ill treatments towards women in Islam. Now a day this is not a rocket science to realize this, but they are intentionally and purposely defending these because to gain benefits.. like exercise powers for powerful women or have financial benefits from men for dependant women or may be simply have some fantasies to please the men for some reasons.
In my experience to expose the despicable treatment of women in Islam, I have found that the greatest opposition comes not from Muslim men, but surprisingly, from Muslimahs themselves.
It is mind boggling when I receive hundreds of e-mails from Muslimhas supporting beating of women, treating women as domestic animals, condemning women to house imprisonment till death for family dishonor (honor killing), treating women’s vagina as sowing field…and so on.These provisons are in the fount of Islam, the Qur’an. But these Muslim women have closed their eyes, mind and soul, pretending, as if these draconian provisons are not there
Many such Muslimahs are diehard fanatics to preserve the inhuman treatment of women as enshrined in the Qur’an, ahadith, and sharia. Muslim women believe that they could reform Islam from inside of it, by clinging more to the basic Islamic tenets. Such Muslimahs might even include our current Prime Minister, the opposition leader (also a woman), and the women cabinet ministers. Just inform them some of the Qur’anic verses and the Sahi ahadith about the gross injustice on women perpetrated by Islam, and you will be amazed with their responses. These so-called ‘powerful’ women will defend Islam at all cost.
This is certainly the wrong approach. There will be no emancipation of Muslim women till they are financially independent, and empowered to manage their own lives themselves.
Nondini Hussain has struck the correct chord. Her analysis of the apathy of Christian women equally applies to Muslim women. In Islam, there is nothing good for women.
Obviously, Mita Sehrin did not at all grasp the message on Nandini’s essay. Mita thinks just because Nandini criticized Christianity vis-à-vis women, Islam must be good. This is certainly a logical fallacy.
AK
mita sehrin নামের ইসলাম অনুরাগী ভদ্রমহিলা কোরান হাদিস ভালভাবে বুঝে পড়ে মন্তব্য করেছেন তা মনে করার কোন কারণ নেই। তিনি নন্দিনীর প্রবন্ধটিও ভালভাবে বুঝেন নাই। নন্দিনী তার প্রবন্ধের উপসংহারে স্পষ্টই বলেছেন- ‘যেখানে ধর্মে নারীর অধিকার পুরূষের সমান তো দূরে থাক – প্রায় উপেক্ষা করা হয়েছে, সেখানে নারীবাদীরা গায়ের জোরে ‘ধর্মের’ ভিতরে থেকেই সমান অধিকার আদায় করতে চান ! যা আসলে কোন ধর্মই স্বীকার করেনা–‘। এখানে ‘ধর্ম’ শব্দের মধ্যে ইসলামও অন্তর্ভুক্ত। mita sehrin আলোচ্য প্রবন্ধে বিধর্মী অমুসলিমদের সমালোচনা ভেবে উল্লসিত হয়ে বলেছেন- ‘আপনার লেখা পড়ে খুব ভাল লাগল। আপনার লেখায় আপনি যেই চিত্র তুলে ধরেছেন তা সমাজের বাস্তব একটা রুপ’। mita র ভাবনায় ইসলামী সমাজের রুপ তা নয়, তাই প্রসন্নচিত্তে জয়গান গেয়েছেন কোরান হাদিস ও মুহাম্মদের। নন্দিনী কিন্তু ইসলামসহ সকল ধর্ম কর্তৃক নির্যাতিত নিপিড়িত অপমানিত অসহায় নারীদের মুক্তির শেষ প্রশ্ন জানিয়ে দিয়েছেন- ‘নারী যেনো পণ করেছে, যত প্রগতিশীলই হোক, নিজে কিছুতেই ধর্মের ‘শেকল’ ছিড়ে বেরুবেনা । তাহলে নারীর মুক্তি কোথায়?– – ক্ষোভ, আক্ষেপ, বেদনাবিভোর নন্দিনীর শেষ কথা- ‘বিভিন্ন ধর্মের নারীবাদীরা, ধর্মের খোলস গায়ে চাপিয়ে রেখে ‘অধিকার’ আদায় করতে চান, সেই পুরূষতন্ত্রের কাছেই !—- নারীর ঈশ্বর ভক্তির ‘রোমান্টিক’ এ শেকল ভাঙ্গা ছাড়া মেরুদন্ড সোজ়া করে দাঁড়ানো এক অসম্ভব ব্যাপার । তাও ভাংতে হবে, সমাজের মূল স্রোতে ভেসে চলা, নানাভাবে পিছিয়ে পরা নারীদেরই’।
ঈশ্বর ভক্তির ‘রোমান্টিক শেকল’ ভাঙ্গার আহবানকারী নন্দিনীকে সংগ্রামী অভিনন্দন। মাঝেমাঝে নিরবতা ভেংগে এমনি বৈশাখী ঝড় হয়ে উপস্থিত হবেন সে প্রত্যাশা রইলো।
মিতা আপা, আসলে কোরান হাদিস খুব ভাল মত পড়ার আগে আমিও আপনার মত ভাবতাম। আমার অনে আছে আগে কত তর্ক করতাম এই বলে যে, ইসলামে নারীর অনেক মর্যাদা আছে। ইসলাম আসার আগে নাকি জাহেলিয়া যুগ ছিলো, তখন নাকি মেয়েদের জ্যান্ত কবর দেয়া হত, মেয়েদের বাইরে চলতে দেয়া হত না – কত কি। এখন ধর্মগ্রন্থগুলা আর ইসলামের ইতিহাস ভাল করে পড়ার পর বুঝি কত মিথ্যা কথা আমাদের ছোটবেলা শিখিয়ে ব্রেন ওয়াশ করে দেয়া হয়েছে। ইসলাম আসার আগে যদি নারীদের ধরে জ্যান্ত কবর দেয়া হয়, তা হলে আমাদের মহানবী খাদিজা (রাঃ) কে বিয়ে করেছিলেন কি ভাবে? মহানবীকে বিয়ে করার আগে থেকেই খাদিজা বড় ব্যাবসায়ী ছিলেন, তার মানে মেয়রা বাইরে আগে থেকেই কাজ করত পুরুষদের পাশাপাশি। ইসলাম এসে মেয়েদের বন্দি করেছে গৃহে, আবদ্ধ করেছে বোরখার তলে। এই বিংশ শতাব্দীতেও দেখুন না – আফগানিস্তান, ইরান, সৌদী আরব সহ প্রত্যেকটা মুসলিম দেশে নারীদের অধিকার সীমিত করা হয়েছে। ইসলাম যদি এত মর্যাদাই দেয় মেয়েদের, তা হলে ইসলামিক দেশগুলোতেই মেয়েরা সবচেয়ে পিছিয়ে কেন বলুন তো।
কুরআনের কোন আয়াত গুলোতে মেয়েদের স্পেশাল সম্মান দেয়া হয়েছে, জানাবেন কি? কিছু কিছু আয়াতে ভাল কাজ করলে নারী পুরুষ উভয়কেই পুরস্কার করা হবে, বা খারাপ কাজের জন্য দুইজনকেই সমান শাস্তি দেয়া হবে – এধরনের কিছু আয়াত আছে অবশ্য। কিন্তু এটাকে পুরুষের সমানাধিকার ভাবলে ভুলই হবে। মেয়েদের আলাদা করে কোন সম্মান দেয়া হয়নি কুরানে। বরং মেজর জায়গা গুলোতে কোরান অনেক পুরুষতান্ত্রিক, অনেক নারী-বিদ্বেষী। যেমন, এই আয়াতগুলো দেখুন –
পুরুষের অবস্থান নারীদের উপরে ( ২:২২৮)
সাক্ষী হিসেবে একজন পুরুষ সমান দুজন নারী ( ২:২৮২)
উত্তরাধিকার সুত্রে বাবা-মার কাছ থেকে একজন পুরুষ সন্তান যা পাবে, মেয়ে সন্তান পাবে তার অর্ধেক (৪:১১)।
পুরুষদের জন্য বেহেস্তে রয়েছে আনতনয়না-পরমাসুন্দরী চিরকুমারী আর গেলমানদের ঢালাও ব্যাবস্থা (৩৮:৫১-৫২; ৪৪:৫১-৫৭; ৫৬:১০-৪০), আর স্ত্রীদের জন্য ওলকচু!
অবাধ্য স্ত্রীদের প্রহারের অধিকার (৪:৩৪)।
পুরুষদের একাধিক স্ত্রী গ্রহনের অধিকার (৪:৩)।
যুদ্ধবন্দী দাসীকে উপভোগ করার অধিকার (৪: ২৪)।
তালাকদেয়া স্ত্রীকে আবার বিয়ে করতে চাইলে স্ত্রীকে অন্য স্বামীর সাথে সহবাসে যেতে হবে আগে (২:২৩০)।
মেয়েরা হচ্ছে শস্যক্ষেত্র (২:২২৩)।
উপরের একটি সুরায়ও নারীকে পুরুষের সমান মর্যাদা দেওয়া তো দূরে থাক, মানুষ হিসেবেই গণ্য করা হয়নি। এগুলো নারীকে সম্মান দেয়া হয় কি ভাবে?
তাই? এটা কোন হাদিসে আছে বলবেন? আমি এ রকম কোন হাদিস পাইনি। এটা বহুল প্রচলিত গুজব হতে পারে। যেমন আমরা অনেকি বলি, মহানবী নাকি বলেছেন, ‘জ্ঞান অর্জনের জন্য সুদূর চীনদেশে যাও’। আসলে এ ধরনের কোন হাদিস নেই। রাসুল কণ হাদিসে বলেছেন যে, জান্নাতে প্রথম যাবে এককজন নারী? বরং হাদিসে যা আছে তা আপনার কথার সম্পুরণ বিপরীত। যেমন,
দোজখে যারা যাবে তাদের মধ্যে নারীরাই হবে সংখ্যাগরিষ্ঠ ( মুসলিম ১৪৩১, বোখারি শরিফ, ২১১)
আমার অনুপস্থিতিতে আমি পুরুষের জন্য মেয়েদের চেয়ে অধিক ক্ষতিকর ফিতনা ও বিপর্যয় রেখে যাইনি।’’ (ভলিউম ৭, বুক ৬২, নম্বর ৩৩)।
অশুভ কিছু যদি থেকে থাকে তা হচ্ছে মেয়ে আর ঘোড়া। ইত্যাদি।
এটা কি মেয়েদের জন্য মর্যাদাকর হয়, আপনিই বলুন? মেয়েরা তো আর পিছিয়ে নেই, যে তাদের ‘ভরনপোষন করতে পুরুষ বাধ্য’। ইন্দিরা গান্ধী, মার্গারেট থ্যাচার -এদের মত মেয়েরা এক সময় রাষ্ট্র পরিচালনা করেছিলেন। স্টেফি গ্রাফ, মার্টিনা নাভ্রাতিলোভারা যা উপার্যন করেছেন, তা তাদের স্বামীরা কল্পনাও করতে পারবে না। তাদের কি সত্যই ভরণপোষন লাগে? সমাজ কিন্তু আপা অনেক এগিয়ে গেছে। চোদ্দশ বছর আগের ভাঙ্গা চশমার মধ্য দিয়ে না তাকানোই ভাল হবে।
আরেকটা কথা, আপনি কি নন্দিনী হোসেনের আগের লেখা ‘পুরুষ রচিত ধর্মে বিকলাংগ নারী’ পড়েছিলেন? ওটাতেই কিন্ত আপনার প্রশ্নের সব উত্তর আছে।
আপনার লেখা পড়ে খুব ভাল লাগল। আপনার লেখায় আপনি যেই চিত্র তুলে ধরেছেন তা সমাজের বাস্তব একটা রুপ। কিন্তু আপনি হয়তো কুরআনের এই আয়াত গুলো পড়ে থাকবেন। সেখানে নারীদেরকে অনেক সম্মান দেয়া হয়েছে। আমাদের নবী সা: তার দুধ মা আসলে নিজের আসন ছেড়ে তাকে বসতে দিতেন। তার কন্যাকে তিনি সবচেয়ে বেশী ভালবাসতেন। রাসুল (সা:) বলেছেন প্রথম জান্নাতে যাবে একজন ময়ে তারপর পুরুষ। ইসলামে নারীকে এতই সম্মান দিয়েছে যে বলা হয়েছে নারীর পায়ের নিচে তার সন্তানের বেহেশ্ত সেই সন্তান মেয়ে হোক আর ছেলে হোক। একথা কোন পুরুষের ক্ষেত্রে বলা হয়নি। ইসলাম আরও বলেছে যে নারীকে ভরনপোষন করতে পুরুষ বাধ্য যদি নারীর অনেক সম্পত্তি থাকে তাও।
ইসলাম পুরুষকে কিছু কতৃত্ব দিয়েছে। কিন্তু তা অপব্যবহার করার সুযোগ দেয়নি। কোন ভাল মহিলার নামে অপবাদ দেয়া পুরুষকে ইসলাম সবচেয়ে নিকৃষ্ট পুরুষ হিসাবে ঘোষনা করেছে।
পুরুষদেরকে স্ত্রীদের উপর কর্তৃত্ব দিয়েছে ইসলাম সত্য, তেমনি সত্য ইসলাম স্ত্রীদের উপর নির্যাতন করাকে নিকৃষ্ট কাজ হিসাবে গন্য করেছে।
:yes: অনেক দিন পর নন্দিনীর লেখা পেলাম । আপতত হাজিরা দিয়ে গেলাম । কমেন্ট পরে করব ।