শুরু করিলাম তার নাম নিয়া
যার নাম রহিম মিয়া।
যারা বলে এই কিতাব
আল্লাহর লেখা নয় কোন মতে
তাদের বল এই রকম কোন সুরা লিখিতে।
ক্ষমতা আমার অবাধ।
আমি মাটিকে করিয়াছি বিছানা
আকাশকে করিয়াছি ছাদ
ছাদ হইতে বর্ষণ করি জলের প্রপাত
এইভাবে তোমাদের জীবিকা করি আবাদ।
ঋতুমতী নারী অপবিত্র
তাদের সাথে হইয়ো না সংগত
যতদিন তারা না হয় পবিত্র।
কিছু নিন্দুক বলিয়া থাকে,
“এই সময়টা জন্মনিয়ন্ত্রনের জন্য উপযুক্ত
এবং সকল রকম শারীরিক বিপদমুক্ত।”
বস্তুতঃ তাহারা তোমাদিগে করিতে চাহে বিভ্রান্ত।
তাহাদের কুফরীর নাই কোন অন্ত।
তাহারা আমার নিন্দুক
আমার মিথ্যা নিন্দা করিয়াই তাহাদের সুখ।
বিবিগণ তোমাদের শস্যক্ষেত্র।
তাদের তোমরা মোহর দিয়া করিয়াছ ক্রয়
তাই ইহা আদৌ বিচিত্র নয়।
তাহাদের মাঝে আবাদ কর খুশিমতো।
তোমরা তোমাদের স্ত্রীগণের
শরীরের মূল্য প্রদান কর।
তাহাদের স্পর্শ করিয়া তালাক দিলে পুরামূল্য
বিনাস্পর্শে আধামূল্য।
এই বিধি অতুল্য।
সাক্ষীর জন্য জোগাড় কর
দুইজন নর।
যদি না মেলে দুইজন নর
তবে একজন নরের স্থলে নাও দুইজন নারী।
নারীদের মাথা গোবরে ভরা
সবকিছুই ভুলে যায় ওরা
তাই এই উত্তমব্যবস্থা অনুসরণ কর।
সুদী কারবার ত্যাগ কর
আল্লাহকে ভয় কর
দুনিয়ার সব ব্যাংক-ব্যবস্থা অবিলম্বে বন্ধ কর।
আমি ৬ দিনে সৃষ্টি করিয়াছি বিশ্বব্রহ্মাণ্ড।
এই বিশাল কাণ্ড
যারা করিবে অবিশ্বাস
তাহাদের দিব অগ্নিকারাদণ্ড।
হইবে তাদের অনল-সমাধি
সেথায় আজীবন জ্বলিবে তারা নিরবধি।
আমি ‘হও’ বলিলেই
সাথে সাথেই সবকিছু হইয়া যায়।
তবুও এ যাবত আমি পৃথিবীর
কোন সমস্যার সমাধান করি নাই।
পৃথিবীর ধ্বংসলীলা দেখিতে
আমি বড্ড মজা পাই।
দুনিয়ার দুঃখ-দুর্দশা দেখিয়া
পরমানন্দে আসমানে বসিয়া হাসিয়া যাই।
আমার পথে যারা হয় নিহত
তারা নয় মৃত
তারা জীবিত।
তারা আমার কাছ থেকে হয় রিজিকপ্রাপ্ত।
তাহারা “কমায়” আছে
আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান “কমাবিদ্যা”
আমার কাছেই শিখিয়াছে।
আমি মহাবিজ্ঞানী তাতে কোন সন্দেহ আছে?
আমি মহাত্মা।
তাই আমায় খুশী করিতে
কর নিরীহ জীব হত্যা।
অহিংসা হচ্ছে কাপুরুষতা।
তাই জগতজুড়ে ছড়িয়ে দাও সহিংসতা।
কাফেরদের উপর কর
লুণ্ঠন, ধর্ষণ, হত্যা
এবং সর্বপ্রকারের অরাজকতা।
দুনিয়ায় কাফের ও পশুরক্তের
বইয়ে দাও প্লাবন
জিতে নাও আমার মন।
যদিও তিনি সর্বত্র বিরাজমান
তিনি কিন্তু জনসমক্ষে আসিতে লজ্জা পান।
তাই বছরে একবার রব্বের নিকটে গিয়া হাজিরা দাও।
কাবাঘরের চারপাশে চরকির মত ঘুরপাক খাও।
‘আসিয়াছি আসিয়াছি’ বলিয়া কর চিৎকার।
পরকালে পাইবে চিৎকারের পুরষ্কার।
ইহাকে হজ্জ বলে।
হজ্জে যদি না যাও পড়িবে রব্বের রোষানলে।
তিনি সর্ব বিষয়েই সর্বশক্তিমান।
তাই তিনি যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন
যাকে ইচ্ছা শাস্তি দেন।
”আমি ৬ দিনে সৃষ্টি করিয়াছি বিশ্বব্রহ্মাণ্ড।
-৬ দিন কেন ? সূর্য ছিল কোথায় ?
@মোহিত,
দিন হিসাব করতে আল্লাপাকের মানুষের মত সূর্যের দরকার হবে কেন, তিনি কি এত সাধারণ নাকি? পৃথিবী কেয়ামতে ধ্বংস হবার পর বেসেস্ত বা দোজখেও কোন সূর্য থাকবেনা। তাই ত দোজখের বছরগুলো এত দীর্ঘ এবং জ্বলন্ত আগুন থাকার পরেও এত অন্ধকার। বেহেস্ত কীভাবে আলোকিত থাকবে তা আল্লা ছাড়া কেউ জানেনা। নিশ্চয়ই তিনি সবজান্তা। তিনি যা জানেন তোমরা তা জাননা।
৪১ নাম্বার সুরার ৯-১২ আয়াতে আবশ্য তিনি ৮ দিনে মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন।
”যদিও তিনি সর্বত্র বিরাজমান
তিনি কিন্তু জনসমক্ষে আসিতে লজ্জা পান।
তাই বছরে একবার রব্বের নিকটে গিয়া হাজিরা দাও।
কাবাঘরের চারপাশে চরকির মত ঘুরপাক খাও।
‘আসিয়াছি আসিয়াছি’ বলিয়া কর চিৎকার।
পরকালে পাইবে চিৎকারের পুরষ্কার।
ইহাকে হজ্জ বলে।”
– ঠিক কথা আর হজ্জ্ব তো ইসলাম পূর্ব পেগানদের উৎসব ছিল ।
@মোহিত,
ইসলাম ধর্মে অন্যান্য ধর্মের অনেক কিছুই ধার করা হয়েছে। পশুবলি অন্যান্য ধর্মেও এখনো প্রচলিত আছে। তীর্থ গমনও। আল্লাহও পেগানদেরই দেবতার নাম। কোরানের ৭৫% বাইবেল ও অন্যান্য ধর্মগ্রন্থের নকল বলতে পারেন।
@তামান্না ঝুমু, হুম। ইসলাম পূর্ব পেগান আরবদের দেবতাদের মধ্যে আল্লাহ ছিল সর্বশ্রেষ্ঠ যাকে বলা হত Creator God and Supreme God. পেগানদের ধারণা অনুযায়ী আল্লাহ দেবতা বিশ্ব জগত সৃষ্টি করেছিল।কিন্তু তার কোন মূর্তি ছিল কিনা সে বিষয়ে নিশ্চিত জানি না। কিন্তু পেগান আরবদের দৈনন্দিন জীবনে তার কোন ভূমিকা ছিল না । অনেকে আবার বলে আল্লাহ শব্দটি দুটো আরবী শব্দের সমন্বয়ে তৈরি তা হলো আল (Al) এবং লাহ (LAH) – যার মানে হল The God. অবশ্য আরবের খ্রিস্টানরাও আল্লাহ শব্দটি ব্যবহার করতো বলে জানা যায়।
”কিছু নিন্দুক বলিয়া থাকে,
“এই সময়টা জন্মনিয়ন্ত্রনের জন্য উপযুক্ত
এবং সকল রকম শারীরিক বিপদমুক্ত।”
বস্তুতঃ তাহারা তোমাদিগে করিতে চাহে বিভ্রান্ত।”
– নারীরা নিজেরাই কী এসময়ে যৌন মিলনে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন ?
@মোহিত,
কে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন কে করেন না। তার উপর এ পর্যন্ত কোন জরিপ হয়নি। তার দরকারও আছে বলেও মনে করছিনা। শারীরিক সম্পর্ক যে দুজনের মাঝে সংঘটিত হবে এটা সম্পূর্নভাবে তাদের নিজস্ব ব্যাপার। এখানে কোন ধর্মীয় নিষেধাজ্ঞার দরকার আছে কি? সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে যেখানে দুজনের মধ্যে কারুরই শারীরিক ক্ষতির সম্ভাবনা নেই, সেখানে কেন এই নিষেধাজ্ঞা? এটা একটা শারীরিক প্রক্রিয়া। ঋতুমতি নারীকে কেন নাপাক বলা হবে? রক্ত ত নর-নারী এবং অন্যান্য প্রাণীর দেহেও প্রবাহিত। আর কেউ নাপাক নয়। শুধু ঋতুমতি নারী কেন নাপাক?
@তামান্না ঝুমু, ধর্মীয় শ্লোকের পক্ষে সাফাই না গেয়েও বলছি, ঋতুস্রাবের রক্ত আর স্বাভাবিক রক্ত এক নয়। ঋতু স্রাবের রক্তের সাথে জরায়ূর নষ্ট হয়ে যাওয়া কলা, রক্ত জালিকা, রক্তকণিকা থাকে এবং এসময় জীবাণু সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি থাকে ।সেজন্যে পরিচ্ছন্নতার প্রয়োজন বেশি থাকে।
৩য় পার্ট এর অপেক্ষায় রইলাম 🙂
@অচেনা,
সবই আল্লাহর ইচ্ছা। তিনি যখন ওহী পাঠান আমি শুধু তখনই তার কথাগুলো আপনাদের অবগতির জন্য লিখি। আপনার মত আমিও অপেক্ষা করছি পরবর্তী ওহীর জন্য।
@তামান্না ঝুমু, আচ্ছা আপু ওহী পেলে আমাদের কাছে পেশ করে হেদায়েত দান করবেন।আমিন !!!( আপনাকে আল্লাহ আমিন নাকি অন্য কিছু শিখাতে বলেছেন তাও জানাবেন)।
Sura Syeem (Not, LoL)
In the name of Allah, most vicious, ever-jealous.
1. BLESSED WILL BE the hands of Syeem, and he himself will prevail.
2. Of no avail shall be Muhammad’s wealth, nor what he has lied about.
3. He will be molested by Jesus
4. And Syeem’s wife, the most beautiful woman in the earth
5. Will own a mine diamonds around her house.
muhammad amar ei sura ta churi kore modify kore quran-e sura lahab namey mere dise… nauzubillah!
হে নবী, আপনি বেনিফিট প্যাকেজ কীরকম প্রতিশ্রুতি দিতেছেন? তবে ভেবে দেখি, আপনার মুরিদ হব কি না…
@কৌস্তুভ,
বেহেস্তে যাবার পূর্ণ নিশ্চিয়তা দিচ্ছি। শান্তির ধর্ম অনুসরণ করলে বেহেস্তে যাবেনই যাবেন। যদি না যেতে পারেন পরকালে আমাকে আচ্ছা করে বকে দিয়েন। এত ভাবা ভাবির কী আছে! ঈমান মজবুত করুন, এখনই শান্তির ধর্মে ঈমান আনুন।
তলোয়ার খচিত পতাকা তলে মানুষের সদ্যকর্তিত মুণ্ডের উপর দাঁড়িয়ে শান্তির বাণী ঘোষণা করুন।আমিন।
very good.
@sharif,ধন্যবাদ
@তামান্না ঝুমু,
দারুন! (Y)
@গোলাপ,ধন্যবাদ
@তামান্না ঝুমু,
হে বাংলার নিসা নবী, আপনি আমার অভিবাদন গ্রহণ করুন। নিশ্চয়ই এই কিতাব আপনার উপর স্পষ্ট বাংলা ভাষায় নাজিল হইতেছে যাহাতে বাঙ্গালীরা সহজে বুঝিতে পারে। আমি ভাবিত হইতেছি যে, একজন নিসা নবীর উপর যদি পূর্ববর্তি কিতাবের ৭৪ নং সুরা আল-মুদ্দাসির ( চাদরাবৃত) এর অনুরূপ সুরা আল-খ্যেতাবৃত নামে কিছু আয়াত নাজিল হয়, তাহা হইলে বাক্য গুলি কি এমন হইতে পারে –
হে খ্যেতাবৃত!
খ্যাতা-বালিশ ত্যাগ করুন
আপন শাড়ি (বা পেটি-কোট) পবিত্র করুন
এবং ঋতুস্রাব থেকে দূরে থাকুন?
সুবহাল্লাহ! ক্যামনে কী হইবে বুঝিতে পারিতেছিনা।
@আকাশ মালিক,
পাক নবীজির লেবাস নাপাক হয় ক্যামনে তাহাও ত বুঝিতে পারিতেছিনা!
ওহে নবী নিসা–
আপনি আমার সালাম নিবেন—অহি ভালমতই লিপিবদ্ধ করছেন–
তবে দেখুন, আল্লাপাক সূরার আগে নিজেই নিজের নামে শুরু করেছেন—বিসমি আল্লাহ আর-রহমান আর-রহিম।
আপনিও তাই করুন—যেমন; শুরু করছি
মুল্লুক উল্লুক ভাল্লুকের
নামে–এই ভাবে আর কি—অন্য কিছুও করতে পারেন।
চালিয়া যান, হে নিসা আলাইহে অসাল্লাম
@আবুল কাশেম,
আল্লাপাকের নাম নিতে জিব্রাঈল সাহেব ভুল করেছিলেন। সুদীর্ঘ দেড় হাজার বছর পরে ওহী বহনের কাজ করছেন ত তাই একটু ভুল হয়ে যায় মাঝে মাঝে। আল্লার নাম বলতে তাকে আবার আসতে হয়েছে এতদূর পথ!
এইবার পড়ুন আল্লার নাম নিয়া।
নবীজী, এই মহাত্না ঈশ্বর লইয়া ব্যাপক বিপাকে আছি। আমার শিশু কন্যার প্রানের মুল্য বাবদ নাকি ছাগল বধ করিতে হইবে। ঈশ্বরের নাকি সাফ কথা। হয় তোর বাচ্চার প্রান দে, নয়তো একটা পশুর প্রান দে।
মহাত্নাজী প্রান খাইতে খুব পছন্দ করেন।
আমি অবশ্য নিরামিষ ভোজী না। মাংস খুব মজা করেই খাই। গরুও খাই, শুকুরও খাই। তবে আমার কন্যার প্রানের দায় হিসেবে আমি কোন প্রানী হত্যা করিব না। এখন কি করি, মহিলা নবীজী?
@মুরশেদ,
আল্লাপাক দুনিয়ার যাবতিয় সবকিছু সৃষ্টি করেছেন মানুষের ভোগ বিলাসের জন্য। আকাশে যে এতগুলো বাতি দেখতে পাচ্ছেন এগুলো তিনি আকাশের গায়ে আঠা দিয়ে লটকিয়ে দিয়েছেন শুধুমাত্র মানুষের চোখে সুন্দর লাগার জন্য। তুচ্ছ, মামুলি প্রাণীদের ত সৃষ্টিই করা হয়েছে হত্যা করার জন্য। হত্যা করতে যার মন ও হাত কাঁপে সে ত কাপুরুষ।হত্যা করার আগে একবার মহানপিতা ইব্রাহীমের কথা ভাবুন। সাহস এবং উৎসাহ পাবেন ইনশাল্লাহ।
@তামান্না ঝুমু, নবীজি আপু, আপনার পুর্বসুরী ইব্রাহিম কে আমার পিতা বলতে বিবেকে বাধে, যিনি কিনা নিজের সন্তান কে জবাই করতে গেছিলেন। 🙂 ।আশা রাখি আল্লাহ একটু আধুনিক হয়েছেন, আর তাইতো তিনি মহিলা নবি প্রেরন করেছেন 😉 ।
আমার কম্পিটিটর দেখি ব্লগ জগতে আশংকাজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
@আদিল মাহমুদ
এবারে ব্লগিঙের উপর আয়াত নাজিল হওয়ার আশংকা আছে।
শুধু বৃদ্ধিই পাচ্ছেনা, আপনাকে বাতিলও করে দিচ্ছে মুসা নবীর মতন। ডিজিটাল এই যুগে এনালগ নবী হলে, এই দশাই হয়। আপনার প্রতিদ্বন্দ্বিরা যেখানে অহরহ ইমেইলের মাধ্যমে আল্লাহর কাছ থেকে অহিপ্রাপ্ত হচ্ছেন, মুক্তমনার পাতায় পাতায় আসমানী আয়াত দিয়ে ভরিয়ে দিচ্ছে্ন, সেখানে আপনি আপনার ধমাধম ধর্মের পক্ষে আজ পর্যন্ত একটা আয়াতও নাজিল করতে পারেন না। হে নবী, আপনিই বলুন, কোনো ধর্মপ্রাণ ব্যক্তি কী আপনার এই ধামাধরা ধর্মে যাবে? যাবে সব ধর্মহীন ধান্ধাবাজেরা।
এই মুহূর্তে আমার সামনে তিনটা অপশন, আপনিসহ। তবে এনালগ নবী হবার কারণে আপনি শুরুতেই বাতিল। বাকি রইলো নবী হযরত কাজী রহমান আর নবী হযরত তামান্না ঝুমু। এই দুজনের মধ্য থেকে একজনকে বেছে নেওয়াটা একটু কঠিনই। তবে, নারী স্বাধীনতার যুগ আর আগে কখনো নারী নবী আসে নি, এই বিবেচনা হয়রত তামান্না ঝুমুর দিকেই ঝোঁকটা একটু বেশি আমার।
@ফরিদ আহমেদ,
আপনার মত জামাতি মুরিদের আমাদের কোন দরকার নাই। মুখোশ তো দেখলাম খুলেই গেছে, তাও গলাবাজি কমে না।
ধমাধম ধর্ম রাজাকার আল বদরদের কখনোই আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় না।
আর আপনার মিথ্যা বিদ্বেষপূর্ন প্রচারনার তীব্র নিন্দা জানাই। ধমাধম ধর্মের প্রথম গায়েবী নির্দেশ বেশ কিছুদিন আগেই নাজিল হয়েছে।
@আদিল মাহমুদ,
আঙুর ফল টক। গেলেতো আপনার ধর্মে। আপনি ছাড়াও এখন বহুত নবী আছে।
আমার বিরুদ্ধে আপনার এই বিদ্বেষপূর্ণ মিথ্যাচারের আমিও তীব্র প্রতিবাদ জানাই। আমি জামাত হলেও ভালো মানুষ। নরহত্যাকারী রাজাকার আলবদরদের সাথে আমার কোনো সম্পর্ক নাই। নিজে রাজাকার হবারতো কোনো প্রশ্নই আসে না। কারণ, মুক্তিযুদ্ধের সময় আমি শিশু ছিলাম। মায়ের আঁচল ধরে ঘোরাঘুরি করতাম।
তীব্র নিন্দা নবীরা করে না। তাঁরা সুরা নাজিল করে। সত্যি নবী হলে, সুরা লাহাবের মত সুরা ফরিদ নামে ওই রকম একটা মধুর কিছু নাজিল করে দেখান।
@ফরিদ আহমেদ,
এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এইমাত্র নাজিল হল সুরা ফরিদ।
হে ফরিদ আহমেদ
অতি স্বত্তর তুমি
দোযখের লেলিহান শিখার গ্রহণ করিবে আস্বাদ।
ধ্বংস হইবে তুমি আস্ত
ধ্বংস হইবে তোমার দুই হস্ত।
তোমার গলায় ঝুলিবে আস্ত-কাঁঠাল
লাগিয়া যাইবে আঁঠা
তাই গোফে মাখ তেল।
নবীরা কারো নিন্দা করেননা। তাঁদের হয়ে স্বয়ং আল্লাপাকই সুরার মাধ্যমে তীব্রতম নিন্দা করে থাকেন। আল্লাহ তার মৃত ভাইয়ের মাংস খান। তার মৃত ভাইয়ের নাম ভগবান।
হত্যা, লুণ্ঠন যদি না করে থাকেন তাহলে আপনি কীসের জামাত? নিতান্তই শিশু থাকার কারণে আপনি জেহাদে স্বক্রিয় অংশ নিতে পারেননি। তাই এই মুহূর্ত থেকেই জেহাদ শুরু করুন। অবিলম্বে কাফের নিধন আরম্ভ হয়ে যাক।
@তামান্না ঝুমু,
হে নবী! আপনার উপর যেসব সুরা নাযিল হইতেছে বিশেষ করিয়া গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গের নাম লইয়া যেসব সুরা আল্লাহর তরফ হইতে পাঠানো হইতেছে তাহা পাঠ করিয়া সত্যিই আমি অভিভুত। এইসব সুরার বিষয়বস্তু আর এই দুনিয়ায় ঘটে যাওয়া নানা ঘটনার আপনার ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষন আমার কাছে এতই চমকপ্রদ মনে হইতেছে যে আপনাকে এই যুগের ডিজিটাল নবী মানিয়া লইতে এখন আমার আর কোন দ্বিধা-দ্বন্দ রইলনা। আমিন।
@ব্রাইট স্মাইল্,আমার বিশিষ্ট সাহাবিগণের তালিকায় আপনার নাম থাকিবে। ঈমান আনিয়াছেন তাই ইহুদী,নছরাদের সাথে কোন সম্পর্ক রাখিবেননা।
@তামান্না ঝুমু,
আরে আরে!! সত্যি সত্যি দেখি আমার নামে সুরা নাজিল হয়ে গেছে!!! খাইছে আমারে!!! আমিতো আবু লাহাবের মত বিখ্যাত হয়ে গেলাম। এখন থেকে মুসলমানরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সময় আমার নামের সুরা পাঠ করবে। সোবহানাল্লাহ। হে সত্যের দিশারী, ডিজিটাল যুগের শ্রেষ্ঠ মানব, আপনি আমার সালাম গ্রহণ করুন। ইয়া নবী সালামালাইকা……….।
এতদিন যুক্তিবাদীতার আড়ালে লুকিয়ে ছিলাম। একজন জ্ঞানী ব্যক্তি আমার মুখোশ খুলে দিয়ে দুনিয়ার সামনে প্রমাণ করে দিয়েছেন যে, আমি আসলে ছুপা জামাতি। এখন আবার আপনি সন্দেহ করছেন যে আমি খাঁটি জামাত নই। কী যে মুশকিলে পড়লাম। কোনটা যে মানুষরে বিশ্বাস করাই।
জেহাদ শুরু করতে অসুবিধা ছিলো না। একটা রবীন্দ্র পূজারী কাফেররে হত্যা করলে মন্দ হয় না। ভালোই সোয়াব পাওয়া যাবে। কিন্তু মুশকিল হচ্ছে যে ট্রেনিং নাই। কঠিন জিহাদি ছিলেন আমার নানা শ্বশুর। কী দুর্দান্ত লড়াইটাই না তিনি করেছেন একাত্তর সালে। এখন সময় খারাপ। আমার এই জিহাদি নানা শ্বশুর নিজেই এখন শ্বশুরবাড়ীতে। তেনার কাছ থেকে যে ট্রেনিং নেবো সে উপায়ওতো নাই। 🙁
@ফরিদ আহমেদ,
পবিত্র কোরান, রাসুলের হাদিস ও খোলেফায়ে রাশেদীনের মহিমান্বিত ইতিহাস থেকে জিহাদি ট্রেনিং নিতে পারেন।
@তামান্না ঝুমু,
আপনিতো দেখছি পুরোই একটা জঙ্গি নবী। খালি জিহাদ করার জন্য উস্কানি দেন। হে প্রিয় নবী, মুহাম্মদের মত একখান শান্তির ধর্মের জন্য কী আপনার মন একটুও কাঁদে না ?
@ফরিদ আহমেদ,
আমার পূর্বে প্রেরিত সমস্ত নবী রসুলের প্রতিই আমার পরিপূর্ণ আস্থা ও শ্রদ্ধাবোধ আছে। সর্বশ্রেষ্ঠ নবী মোহাম্মদের প্রতি একটু বেশি বেশি আছে। তেনার উপর অবতীর্ণ কিতাবে আল্লাপাক বলেছেন,“যতক্ষণ আল্লার আইন কায়েম না হয় ততক্ষণ জেহাদ কর।”
তাই আমিও জেহাদের কথা বলছি। অগ্রজ নবী মুহাম্মদের মত আমারও পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে মন কাঁদে। তাই ত দুনিয়ার সব কাফের মুশরিক হত্যা করা প্রয়োজন। অবশ্য যদি তারা ঈমান আনে,যাকাত দেয়,নামাজ পড়ে, রোজা রাখে তাহলে হত্যা করার দরকার নেই। যারা শান্তির ধর্মে বিশ্বাসী দুনিয়ায় শুধু তারাই বেঁচে থাকবে। তাহলেই দুনিয়া শান্তিময় হবে। যারা আল্লাহকে অবিশ্বাস করে তাদের কি আল্লাহর রাজ্যে বাস করার অধিকার আছে? বস্তুতঃ আমি যা বলছি তা আমার কথা নয়, আল্লাহর কথা। আমি তার দূত ছাড়া আর কিছু নই।
@তামান্না ঝুমু,
আহা আহা কাঁদি কাঁদি কলা মিস করিলেন যে, মনে নাইঃ
সূরা আল ওয়াক্কিয়া 56: 27 যারা ডান দিকে থাকবে, তারা কত ভাগ্যবান
28 তারা থাকবে কাঁটাবিহীন বদরিকা বৃক্ষে
29 এবং কাঁদি কাঁদি কলায়
কাঁঠাল আছে কলাও থাক। এডিটিং সুযোগ আছে তো। ‘এক সূরার স্থলে উহা হইতে উন্নত অন্য সূরা’
@কাজী রহমান,
কাঁদি কাঁদি কলায় দলে দলে বানর ঝুলিবে।
তারা সকলে ঝুলবে কলাবনে কলাডোর বাঁধা ঝুলনায়।
@তামান্না ঝুমু,
অসাধারণ সুরা, সুরা ফরিদ ! কিঞ্চিৎ সংযোজনঃ
তোমার স্ত্রীও পাইবে না নিস্তার
গলায় ঝুলিবে কন্টক-হার
অনন্তর হইবে শাস্তির বিস্তার!
@সফ্টডক,
কীরে ভাই, দোষ করলাম আমি। অভিশাপ দিলে আল্লাহ-র শুধু আমাকেই দেবার কথা। আমার নির্দোষ বউটাকেও কেন শাস্তি পোহাতে হবে? এ কেমন আল্লাহ-র ন্যায়বিচার? তিনি না শ্রেষ্ঠ ন্যায়বান কিংবা ন্যায়বতী। (ব্যাকরণগত সমস্যা আছি। হে নবী হযরত তামান্না, আপনার আল্লাহ কী পুরুষ, নারী নাকি বৃহন্নলা?)
@ফরিদ আহমেদ,
কোন ধর্মে সৃষ্টিকর্তা নারী, কোন ধর্মে পুরুষ,কোন ধর্মে জড়, কোন ধর্মে জীব। তবে একমাত্র সত্যধর্ম ইসলামে তিনি নপুংশক। তারপরেও তাঁর অশেষ কুদরতের বলে তিনি একজন পুত্রসন্তানের গর্বিতপিতা!
@সফ্টডক,
আপনিও নবুয়ত পেয়েছেন নাকি? ভালই হয়েছে এ যুগের কাফেরদিগে একা হেদায়াত করা কোন নবীর পক্ষেই সম্ভব নয়। মধ্যপ্রাচ্যের মরুভূমির ঊর্বরতা এখন দেখছি বাংলার পলমাটিতে। বাংলায় নবী রাসুলের হিড়িক পরে যাবে ইনশাল্লাহ। মুক্তমনার কাফের মুশরিকগণ এবার ঈমান না এনে কোথায় যাবে?
@ফরিদ আহমেদ,
শিশিশি ইহা কি কহিলেন। আপনি কি তৃতীয় লিঙ্গের আগমনে শুভেচ্ছা জানাইবেন না? আমি দিব্যদৃষ্টিতে দেখিতেছি এক খানা হিজড়ামুখী বররাক্ সানফ্রান্সিস্কো হইতে উত্তরমেরু অভিমূখে রওয়ানা হইয়াছে। আবছামত সল্পবসন একজনকে তাহাতে উপবিষ্ট দেখিতেছি। তিনি ক্রোধান্বিত, সম্ভবত আপনাকে হেদায়েত করিতে ছুটিতেছে। সা ব ধা ন …………………।।
হা হা হা আমাকে করিলে অপমান!
আমার অবস্থান ত এই আসমান
আমি সর্বত্র ভাসমান
করিছে অনেকে আমাকে তুচ্ছ জ্ঞান
তাহাতে আমার মূল্য বাড়িয়াছে
আমি সর্বত্র ধাবমান।
আছি আবার নাই এই আমার অবস্থান।
হে মূর্খ নারি—আমি করিতাম না সৃষ্টি তোমাকে সুন্দরি
যদি জানিতাম,এই নারী দেখাইবে আমাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি।
*** ঈশ্বরের পক্ষে সপ্তক :lotpot:
@সপ্তক
হে সবজান্তা, অন্তরজামি আপনি ত আগে হইতেই সবকিছু জানেন; তবে ইহা কেন জানিতে পারেন নাই? আর আমার উপরে আপনি এত ক্রুদ্ধইবা কেন, আমি ত আপনার পবিত্র বাণীগুলি সহজ ভাষায় মানুষের মাঝে প্রচার করিতেছি!
@তামান্না ঝুমু,
“হে সবজান্তা, অন্তরজামি আপনি ত আগে হইতেই সবকিছু জানেন; তবে ইহা কেন জানিতে পারেন নাই?”
নারীর মন বুঝিতে পারি নাই
যদিও আমারি সৃষ্টি
কে জানিত নারি আমারই অনাসৃষ্টি।
বানাইয়াছিলাম আদমের কোমরের
বাঁকা হাড় হইতে
বাঁকাই রহিয়া গেল,বাকাই থাকিয়া যাইবে।
সান্ত্বনা এই আমার কোন নারীর প্রয়োজন নাই
আমার সৃষ্টিকর্তা ছিলেন নিষ্ঠুর
দেন নাই কোন বান্ধবি আমকে, দিয়াছেন কিছু নাস্তিক বনহুর।
আহ নারী আমার বানী প্রচার এর জন্য নহে
আমার বানী রহিবে আলমারির বদ্ধ তালাচাবিতে।
তাহা প্রচার কি কোন নারীর সাঝে?
***ঈশ্বরের পক্ষে সপ্তক
@সপ্তক,
মিঃ আল্লাহ, আপনার নারীর প্রয়োজন নাই!মিথ্যাচার করিতেছেন কেন? মরিয়ামের সাথে আপনার অবৈধ সম্পর্ক ও অবৈধ সন্তান ঈসার কথা ত সকলেই জানে! আপনি সর্বশক্তিমান বলিয়া যাহা ইচ্ছা তাহা করিবেন আবার কৃতকর্ম অস্বীকার করিবেন ইহা ত বড়ই স্বৈরাচার। আপনি নিজেই ব্যভিচারের শাস্তির বিধান করিয়াছেন দোররা অথবা পাথর ছুঁড়িয়া হত্যা। আপনার নিজের কৃত ব্যভিচারের শাস্তি ত এখনো হইলোনা!
@তামান্না ঝুমু,
“মিঃ আল্লাহ, আপনার নারীর প্রয়োজন নাই!মিথ্যাচার করিতেছেন কেন? মরিয়ামের সাথে আপনার অবৈধ সম্পর্ক ও অবৈধ সন্তান ঈসার কথা ত সকলেই জানে! আপনি সর্বশক্তিমান বলিয়া যাহা ইচ্ছা তাহা করিবেন আবার কৃতকর্ম অস্বীকার করিবেন ”
নাউযুবিল্লাহ! যদি আমি বলি হও
রাত্রি হইয়া যায় দিন
একথা বুঝিতে তোমাদের তরে পাঠাইলাম
কত নবী রাশেদিন।
মরিইয়ম এর গর্ভে ঈসা পিতৃহীন
খারাপ কি আমাকে পিতা বানাইয়া
যদি মরিয়ম হয় কুলীন!
কুমারী মাতা বানাইলেও
জারজ শব্দটি আমি রাখিয়াছি অভিধানে ঠিকই
তোমরা অকৃতজ্ঞ
তাই আমার ললাটে কালিমা লেপিলে আজিও।
আমার বেয়াইন দুর্গা
তাহাকে তোমার স্বজাতিরা করে পুজা।
কিন্তু হায় দিনশেষে আবার পানিতে ডুবাইয়া দেয়।
জিব্রাইল সহস্র বছর বেকার
ভাবিতেছি তাহাকে করিব সকার
নতুন বয়ান দিতে হইবে
না হইলে ইসরাফিল রাগিয়া টং হইয়া আছে
শিঙ্গা ধরিয়া আর কতদিন বসিয়া রহিবে?
কাজ অনেক বাকি,দজ্জাল কে ও তৈরী করিতেছি।
এখন নারীর অধিকার সমান
জিবরাইল এর মাধ্যমে জানাইব তাহা
জানো ত ঈসা কে পাঠাইব আবার
মত পরিবর্তন করিয়াছি
এবারে নারিকে ই দিব নবীর সন্মান।
একটি রেজুমি পাঠাইও
তসলিমা যেন না জানে
কানে কানে বলি আমি দুর্নীতি মুক্ত।
আবার ভাবিও না ফুসলানর চেষ্টায় আমি রত।
*** ঈশ্বরের পক্ষে সপ্তক
@সপ্তক,
দূর্গা আপানার বেয়াইন হইলো কী প্রকারে?
@তামান্না ঝুমু,
ঠাট্রা করিয়া দুর্জনেরা বলে, সকল প্রকার শক্তির ত উৎস এক ই।দুর্জনেরা আরো বলেন,যিনি ভগবান তিনিই দুর্গা তিনিই ভগবান আবার তিনিই গড তিনিই যিশু। ইহার চাইতে বিয়াইন উত্তম, খারাপ কি?,।বিয়াইন এর সাথে সম্পর্কটা একটু ইয়ে মানে easy আর কি! (L)
*** ঈশ্বরের পক্ষে সপ্তক
@সপ্তক,
দুর্জনের কথায় কান দিয়েননা। দুর্জন বিদ্যান হলেও পরিত্যাজ্য। আল্লাপাকই একমাত্র স্রষ্টা। দেব দেবীদের সাথে তার কোনকালেই সুসম্পর্ক ছিলনা। দেব দেবীরা এসে তারই তৈরি পৃথিবীতে তারই ব্যবসায় প্রতিদ্বন্দীতা করবে তা তিনি কিছুতেই মেনে নিতে পারেননা। তাই ত তিনি নবীদের পিতা ইব্রাহীমের হাতে মূর্তি ভাঙিয়ে ছিলেন। সেই গৌরবান্বিত ইতিহাস ভুলে গেলে চলবেনা।
@তামান্না ঝুমু,
আমি মনপলি বেবসা এখন আর পছন্দ করিতেছি না। ফ্রী মার্কেট বেবসা করিতে চাই, ইহাতে বেবসার মঙ্গল ,আবার সময় ও কাটে ভাল। যদিও আমার বেবসা এখনো দ্বিতীয় স্থান এ আছে, নাসারাদের পরে তাহার পরেও আমিই শ্রেষ্ঠ, আমি যাহা জানি তোমরা তাহা জান না। তবে একথা তোমাদের স্বীকার করিতেই হইবে বাণিজ্য আমি ই প্রথম শুরু করি নাই,আমার ফেস ভ্যলু ব্যাবহার করিয়া অনেকেই মুনাফা লুটিয়াছে। রাজনীতির মত ই ধরম-নীতি , দেব দেবীদের অস্বীকার করিলেও ত ফেলাইয়া দিতে পারি না,তাহারা আমার আগে বেবসা শুরু করিয়াছে। হুদাইবিয়ার সন্ধির মত তাহাদের সাথেও মাঝে মাঝে সন্ধি করিতে হয়, বেয়াইন ডাকিতে হয়। আমার সবকিছু তোমরা জানিলে ত তোমরাই আল্লাহ হইতে ,আমি না।
@সপ্তক, আল্লাহু আকবর, চিন্তা করিবেন না আল্লাহ সাহেব, শীগগির আপনার ব্যাবসা এক নম্বরে আসিবে, আপনার পূজারীরা,নাসারাদের অতিক্রম করিয়া যাইবে সংখ্যায় উচ্চ জন্মহারের কারনে। 😀 (W)
বেশ হয়েছে। পরিপূর্ণ ঈমান আনলাম।
ডিজিটাল যুগে ওহি লেখক (কাতিবে ওহি) এর প্রয়োজন নেই, সংকলন নিয়ে ঝামেলা হবে না (অবশ্য অপবিত্র শয়তান যদি ডিজিটাল এটাক না করে)।
আপনার প্রধান খলিফা যারা হবেন তারা নারী নাকি পুরুষ হবেন?
@সৈকত চৌধুরী,
আপনাকে ‘সিদ্দিক’ উপধি দিলাম।
কোন আয়াত ভুলে গেলে আল্লাপাক তার স্থলে আরো উত্তম আয়াত নাজিল করবেন। এখন অবশ্য আগের মত বারবার জিব্রাঈল পাঠানোর ঝামেলা করতে হবেনা। পাক পারওয়ার দেগার মাঝে মাঝে ই-মেইলও করতে পারবেন। দুঃখের বিষয় হচ্ছে তেনার কাছে কোন কম্পিউটার নেই। তিনি এর ব্যবহারও জানেন না। তাই ভাবছি মিরাজে যাবার সময় উনার জন্য একখানা লেপটপ উপহার নিয়ে যাব এবং তাঁকে ব্যবহারবিধি শিখিয়ে দিয়ে আসব।
সংকলন নিয়ে আগেরবার কী ঝামেলাটাই না হয়েছিল! সুরাগুলো ক্রমানূসারে সাজানোও যায়নি। এমন কি এখনো পর্যন্ত সিরিয়াল ঠিক করা হয়নি!
শয়তান কোন প্রকারের শয়তানী করতে চাইলে তাকে ডিজিটাল তীর নিক্ষেপ করা হবে।
এখন গ্রমে গঞ্জেও নারীর ক্ষমতায়ন হচ্ছে। তাই এবারের খোলেফিয়েরাশেদীন নারীই হবে।তবে তাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। লুণ্ঠন,হত্যা,হাত পা কাটা,রাজ্য দখল,বানিজ্য কাফেলার উপর অতর্কিত হামলা,মূর্তি ভাঙা ইত্যাদি দীনী বিষয়ে তাদের পারদর্শী করে তুলতে হবে। আল্লা আমাদের সহায় হোন।
:-s 😀 :lotpot: :hahahee:
@Syeem, 😀 :hahahee:
সুভানাল্লাহ।
নতুন সালাম নিন হে নারী নবী (W) (W)
@ফয়সাল মাহমুদ(অভি), ওয়ালাইকুমুস সালাম।