সবকিছুর পেছনে কি আমি জানি না।
কথা বলা হয়তো অর্থহীন;
তবুও বলি,
প্রশ্নের আকারে।
প্রশ্নের উত্তরগুলো তীর হয়ে ফিরে এলে
অবাক হয়ে শুধু নিজের বিক্ষত আত্মাটাকে দেখি,
উৎস খুঁজতে গিয়ে
জেনে নেই
মহান ঈশ্বরের সেই অমোঘ বাণীঃ
“প্রশ্ন করো না,
শর্তহীনভাবে মেনে নাও।“
হায় ঈশ্বর, আমি যে প্রশ্ন করতে গিয়েই
বন্ধ করে দিয়েছি স্বর্গ সুখের সব পথ।
আমার নরক বাস, আমার এই পৃথিবী,
এখনো বেঁচে আছি প্রশ্ন করার সুখে।
( লেখাটা “আলো আঁধারের খেয়া” থেকে। কবিতা-র সংকলন নামক এ বইখানি এখনো গৃহবন্দী, অর্থাৎ কোন বইয়ের দোকানে নেই। এক অর্থে এটা প্রকাশিত, অন্য অর্থে অপ্রকাশিত। তবে আইনের দিক থেকে মুদ্রিত, এ কারণে অনুমোদিত না হলে আমার মন খারাপ হবে না।)
কথা প্রসঙ্গে একদিন আমার তাবলিগী মামাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম- আল্লাহ কোথা থেকে এলেন? তিনি জবাব দিয়েছিলেন- “এই প্রশ্ন করতে নাই। আল্লাহ অনন্তকাল ধরে আছেন, শর্তহীনভাবে এটা বিশ্বাস করতে হবে। এমন প্রশ্ন মাথা থেকে দূর করতে হবে। তা নাহলে আল্লাহ অনেক গোনাহ দিবেন।”
ভালো লাগলো কবিতাটি।
@মাহফুজ,
আপনার, আমার, আমাদের অভিজ্ঞতাগুলো প্রায় অভিন্ন।
ধন্যবাদ মাহফুজ।
কবিতাটি ভাল লাগল। মুক্তমনায় লেখক হিসেবে স্বাগতম!
@অভিজিৎ,
মানুষকে অনুপ্রাণিত করার গুণ সবার থাকে না, খুব কম মানুষের থাকে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
:yes:
@সৈকত চৌধুরী,
বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শনের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
লেখাটি পড়ে আমার খুব ভালো লাগলো।
@Arupa,
ধন্যবাদ।