মানুষ বড়ই আজব প্রাণী,
বিচিত্র আর ভেক-ধারী,
হরেক সময় হরেক মুখোশ,
রঙ-বেরঙের, ঝকমারি!
আজকে যদি ডাইনে বেঁকে
ত্রিশুল হাতে লাফ মারে,
কালকে তবে বাঁদিক ঘেঁসে
কাস্তে শানায় বার-বারে!
সমস্ত দিন ধান্দাবাজী,
মুর্গি ধরার ফন্দি রে!
সন্ধ্যে হলেই খোলস ছেড়ে
পড়ছে ঢুকে মন্দিরে!
সুযোগ পেলেই নন্দীগ্রামে
ভৃঙ্গি সেজে নাচতে চায়,
অমনি আবার নারদ রূপে
সিঙ্গুরেতে মান ভাঙ্গায়!
হঠাৎ কেমন হায়না হয়ে
লোলুপ চোখে ঠোঁট চাটে,
তারপরেতেই আয়না দেখে
মুখ ভেঙ্গিয়ে জিভ কাটে!
তাইতো আমি ঠিক করেছি
আর একটিবার জন্মাবো
হবই হব পাগলা কুকুর,
মানুষ পেলেই কামড়াবো!
ভৃঙ্গি এই জিনিষটার মানে যদি বলতেন( না মানে আমি এর অর্থ জানি না… )
এটার ব্যাক্ষা লেখক করে দিলে ভাল হত (মানে বুঝি নাই)
এটার অর্থও ঠিক বুঝতে পারি নাই। যদি বলতেন…
কথাটা চমৎকার ভাবে আপনার মনোভাব প্রকাশ করেছে। তবে বলি কি, মানুষের প্রতি ঘৃণা লালন না করে তার প্রতি প্রেম নিয়ে আসুন , কারণ আমার মতে পাপকে ঘৃণা করলেও পাপীকে ভালবেসে কল্যাণের পথ বাৎলে দিয়ে তাকে কল্যাণের পথে এগোনোর জন্য সাহায্য করা উচিত। তাই আমার অনুরোধ থাকবে বারে বারে জন্মাবার চিন্তা না করে একটি বারই পৃথিবীটাকে উপভোগ করা উচিত মানুষকে ভালবাসার মধ্য দিয়ে। তাহলেই আমি মনে করি আমরা আমাদের হৃদয়ে শান্তি পাব।
আপনার হৃদয়ে শান্তির ফল্গুধারা বঊক এটাই কামনা করি। :rose2:
আসলেই ভাই পাগলা কুকুর হলেই মনে হয় ভালো হত! রাজাকার হারামী গুলারে আচ্ছা মতন কামড়াতে পারতাম!!
আবার আপনার দারুন কবিতার জন্য আপনাকে স্যালুট!! :guru:
”
অপুর্ব ! একদম মনে ভরে গেল । আরো চাই । 🙂
nice