পাহাড়ের সবচেয়ে দুর্ধর্ষ শিকারি ভাষাগত সংখ্যালঘু ম্রো জনজাতি। ম্রো’দের অধিকাংশই পেশায় জুমচাষি (পাহাড়ের ঢালে বিশেষ ধরনের চাষাবাদ)। তাদের অধিকাংশের বসবাস পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দরবানে।
তাদের রয়েছে নিজস্ব ভাষা, বর্ণমালা, ধর্ম, কৃষ্টি, রীতিনীতি, আচার, বিশ্বাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি। অন্য আরো পাহাড়িদের মতো তারাও সহজ-সরল, সাধারণ জীবন-যাপনে অভ্যস্থ।
তবে সুউচ্চ চিম্বুক পাহাড়ের বিস্তীর্ণ এলাকার ম্রো’দের এখন বড়োই দুর্দিন। নিরাপত্তা বাহিনীর ক্রমাগত উচ্ছেদের ফলে সুয়ালক, টংকাবতী ও কালেঙ্গা এলাকার শত শত ম্রো আদিবাসী পরিবার এখন উদ্বাস্তুর মাববেতর জীবন কাটাচ্ছেন।
ভূমিহীন ও প্রান্তিক জুম চাষি এসব আদিবাসী নিজ ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদ হয়ে চিম্বুক সড়কের দুপাশে অস্থায়ী ঘর তুলে কোনোরকমে জীবনযাপন করছেন। সরকারের পক্ষ থেকে এখনো তাদের পুনর্বাসন করা হয়নি।
উপরন্তু নিরাপত্তা বাহিনী তাদের উচ্ছেদের কথা স্বীকার করতেও রাজী নয়। তাদের ভাষ্যমতে, সেনা দুর্গ সম্প্রসারণের জন্য চিম্বুকে বৈধভাবে ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। এ জন্য ব্যক্তিমালিকানাধীন জমির মালিকদের ক্ষতিপূরণের টাকাও দেওয়া হয়েছে।
এ সব বিষয়ে বছরখানেক আগে চিম্বুক পাহাড়ে ঘুরে তৈরি করা হয় একটি সরেজমিন প্রতিবেদন। সে সময় একাধিক ম্রো নারী-পরুষ জানান তাদের বিপন্ন জনজীবনের ইতিকথা। মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় তাৎক্ষণিকভাবে তোলা হয় এসব আলোকচিত্র।
একই সময় চিম্বুক পাহাড়ের পাবলা হেডম্যান পাড়ায় উচ্ছেদকৃত ম্রো আদিবাসীরা এক সমাবেশের আয়োজন করেন। এতে পার্বত্য আঞ্চলিক পরিষদ চেয়ারম্যান জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় (সন্তু) লারমা অভিযোগ করে বলেন, নব্বইয়ের দশকে বান্দরবান সদর উপজেলার সুয়ালকে সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের নামে সাড়ে ১১ হাজার একর জমি অধিগ্রহণ করে ছয় হাজার ম্রো আদিবাসী এবং স্থায়ী বাঙালি বাসিন্দাকে উচ্ছেদ করা হয়। ওই সব আদিবাসী ও বাঙালি এখন মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
সাবেক গেরিলা নেতা সন্তু লারমা বলেন, উচ্ছেদ হতে হতে আদিবাসীদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। এখন সময় এসেছে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিবাদ-প্রতিরোধ গড়ে তোলার।
—
ছবি: ইউকিপিডিয়া, লেখক।
উপজাতিরা (কথিত আদিবাসীরা) মূলত স্বাধীনতা বিরোধী, দেশদ্রোহী, রিফিউজি তথা নৃতাত্ত্বিক ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী।
তিন পার্বত্যাঞ্চলকে নিয়ে আলাদা রাষ্ট্র গঠনের নীলনকশা উপজাতি পাহাড়ি, খ্রিস্টান মিশনারী ও আন্তর্জাতিক চক্রের!
স্বাধীনতা বিরোধী পাহাড়ি ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী কর্তৃক আর কত বাঙালি খুন হলে সরকারের টনক নড়বে? সরকারের নিষ্ক্রিয়তাই এদেরকে আরো বেপরোয়া করে তুলছে!
সরকারের উচিত তিন পার্বত্যাঞ্চল রক্ষায় উপজাতিদের (কথিত আদিবাসীদের) সারা দেশে ছড়িয়ে দিয়ে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সেখানে বাঙালিদের স্থায়ীভাবে প্রতিষ্ঠিত করা। (পর্ব-৭)
-মুহম্মদ আজীজুর রহমান।
ইন্দোনেশিয়ার জন্য কৌশলগত দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল পূর্ব-তিমুর। এটি পৃথিবীর বৃহত্তম মুসলিম দেশ। এ মুসলমান দেশের উপস্থিতি মাত্র তিন কোটি অমুসলিমের দেশ অস্ট্রেলিয়া হুমকি মনে করে। কারণ অস্ট্রেলিয়ার উত্তরেই হলো ইন্দোনেশিয়া। আর অস্ট্রেলিয়ার নিকটতম দ্বীপ হলো তিমুর। অস্ট্রেলিয়া জিও পলিটিকসের মাধ্যমে এখাকার জনগণকে সংগঠিত করে বিদ্রোহকে উস্কে দিয়ে জাতিসংঘের ব্যানারে খ্রিস্টান জনগোষ্ঠীকে ঐক্যবদ্ধ করে ইউরোপের খ্রিস্টান রাষ্ট্রগুলোর সাহায্যে পূর্ব-তিমুর নামে স্বাধীন খ্রিস্টান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে। এখন সে রাষ্ট্র পাহারা দিচ্ছে অস্ট্রেলিয়ান সেনাবাহিনী।
ঠিক একইভাবে সুদান বহুজাতি তাত্ত্বিক দেশ। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ আফ্রিকার একটি বড় দেশ। সেটার দারফুর অংশে উপজাতির ভিত্তিতে মুসলমানদের বিভাজন সৃষ্টি করেছে। তারপর সবচেয়ে সম্পদসমৃদ্ধ দক্ষিণ সুদান- যেখানে রয়েছে তেলসমৃদ্ধ অ্যাবে অঞ্চল। এ অঞ্চলে আমেরিকার সিআইএ ও ইসরাইল অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করেছে। আশপাশের খ্রিস্টান রাষ্ট্রগুলো জনবল ও অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করে বিচ্ছিন্নতাবাদকে উস্কে দিয়ে গণভোটের নাটক মঞ্চস্থ করে স্বাধীন রাষ্ট্র তৈরির নামে সুদানকে খ–বিখ- করে দিয়েছে।
আর সে ধারাবাহিকতায় বর্তমানে উপজাতি সন্ত্রাসী শান্তিবাহিনীর সদস্যরা ভারতে ট্রেনিং নিচ্ছে এবং সেখান থেকে অস্ত্রশস্ত্র পাচ্ছে। উপজাতি সন্ত্রাসী শান্তিবাহিনীর সদস্যরা ভারত থেকে এসে পুনর্বাসিত হয়েছে এবং হচ্ছে। তাদের হাতেও হাজার হাজার বাঙালি মারা যাচ্ছে। আগে ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখনো হচ্ছে। উপজাতি সন্ত্রাসী শান্তিবাহিনীর নেতা সন্তু লারমা এখনো বিচ্ছিন্নতাবাদ চাচ্ছে। এদের উস্কে দিচ্ছে বিদেশীরা। কারণ এখানে খ্রিস্টান মিশনারীদের কার্যক্রম ব্যাপকভাবে চলছে। খ্রিস্টান মিশনারীরা হাসপাতাল, চার্চ প্রতিষ্ঠা করেছে। এখন জাতিসংঘের ইউএনডিপি’র ছদ্মাবরণে পাশ্চাত্য খ্রিস্টান এনজিওগুলো ধর্মান্তরের কাজ করছে। ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করছে। ভারতের মিজোরাম, মণিপুর ও নাগাল্যান্ডে ৮০ থেকে ৯০ ভাগ খ্রিস্টান। বাংলাদেশের এ অঞ্চলের ক্ষুদ্র জাতি গোষ্ঠীর অভিবাসীদের খ্রিস্টান করে এখানে এরা একটা খ্রিস্টান রাষ্ট্র করার পরিকল্পনা করছে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ব্রিটিশের ১৮৯৯ অথবা ১৯০০ সালের একটি অ্যাক্ট ছিল যে চট্টগ্রাম পাবর্ত্য অঞ্চলকে আলাদা গুরুত্ব দেয়া হবে। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসকরা তাদের শাসন কাজের সুবিধার জন্য এ এ্যাক্ট জারি করেছিল। আমাদের স্বাধীন দেশে আমরা বাংলাদেশের সকল নাগরিক সমান মর্যাদার অধিকারী। যারা সেই অ্যাক্টের আলোকে দেশের কোনো অঞ্চলের অথবা অধিবাসীর আলাদা গুরুত্বের কথা বলে তারা ঔপনিবেশিক মানসিকতা লালন করে।
সুতরাং এটার কোনো ভিত্তি নেই। স্বাধীন দেশ চলবে তার সংবিধান অনুযায়ী। ঐ অ্যাক্টের দোহাই দিয়ে তাদের আলাদা স্ট্যাটাস দেয়া যায় না। বাংলাদেশ পৃথিবীর ঘন জনবসতিপূর্ণ দেশ। চট্টগ্রাম পার্বত্য এলাকা দেশের এক দশমাংশ অর্থাৎ ১৩ হাজার বর্গ কিলোমিটার বা ৫ হাজার বর্গ মাইল। এখানে মাত্র ১৩ থেকে ১৫ লাখ মানুষ বসবাস করে। দেশের জনসংখ্যা অনুসারে সেখানে দুই কোটি মানুষ বসবাস করতে পারে।
প্রসঙ্গত আরো উল্লেখ্য, উপজাতি পাহাড়িদের সম্পর্কে জাতিসংঘের রেজুলেশন প্রসঙ্গে বলা যায়, বাংলাদেশের জন্য এটা প্রযোজ্য নয়। কারণ এখানে কোন আদিবাসী নেই। আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকা, ভারত, নিউজিল্যান্ডসহ যেসব দেশে আদিবাসী আছে তাদের জন্য জাতিসংঘের এ রেজুলেশন। তবে রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা নয়, আলাদা স্ট্যাটাস দেয়ার কথা বলা হয়েছে। বাংলাদেশের ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীরা আদিবাসী হিসেবে কোথাও স্বীকৃত নয়। আর বর্তমান সরকারও তাদের আদিবাসী হিসেবে স্বীকার করে না। এদেশের কোনো সরকারই তাদেরকে আদিবাসী হিসেবে স্বীকার করেনি। বাংলাদেশে বাঙালি ও বাংলা ভাষাভাষীরাÑ যারা প্রোটো-অ্যাস্ট্রোলয়েড (proto Astroloid) নামের আদি জনধারার অংশ বাংলাদেশের বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর তারাই একমাত্র আদিবাসী এবং Son of the Soil বলে দাবি করতে পারে। তাছাড়া আর কেউ আদিবাসী নয়। সুতরাং জাতিসংঘের এ রেজুলেশন আমাদের জন্য কখনোই প্রযোজ্য নয়।
২০১১ সালে জাতিসংঘের একজন রিপোর্টার এদেশের ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী সম্পর্কে অনির্ভরযোগ্য কোনো উৎসসূত্র থেকে ইতিহাস-ঐতিহ্য, রাজনীতি, নৃতাত্ত্বিক বিষয় না জেনে যে রিপোর্ট দিয়েছে তা নিতান্তই পক্ষপাতদুষ্ট, অজ্ঞানতা প্রসূত এবং ভুল। উক্ত রিপোর্টার বেশ কিছু বিদেশী মদদপুষ্ট এনজিও’র দ্বারা প্রকাশিত বই ও বিভিন্ন সোর্স থেকে ভুল তথ্যের পক্ষে সাফাই করে এ রিপোর্ট দিয়েছে। যাদের তারা আদিবাসী বলছে আসলে তারা সেটেলার। তৎকালীন সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী এর প্রতিবাদ করে বলেছে, ‘বাংলাদেশে কোনো আদিবাসী নেই’।
ঐতিহাসিক তথ্য উপাত্তের নিরীখে আমরাও বলতে চাই, বাংলাদেশে কথিত আদিবাসীরা মূলত অভিবাসী তথা ক্ষুদ্রজনগোষ্ঠী। কিছুতেই জাতিসংঘ ঘোষিত বাড়তি সুবিধা এদেশের ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী পেতে পারে না। কারণ তারা আদিবাসী নয়, অর্থাৎ অভিবাসী বিভিন্ন দেশ থেকে বিভিন্ন সময়ে এ দেশে অনুপ্রবেশ করেছে।
অতএব, সরকারের উচিত হবে- এসব রাজাকার, দেশ ও জাতির শত্রু, নৃ-তাত্ত্বিক ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী, মিশনারী এবং আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীদের হাত থেকে তিন পার্বত্য অঞ্চলকে রক্ষার নিমিত্তে অনতিবিলম্বে উপজাতিদের (কথিত আদিবাসীদের) বিভিন্ন কর্মসংস্থানের মাধ্যমে সারা দেশে ছড়িয়ে দেয়া। অর্থাৎ তাদেরকে কোনো অবস্থাতেই পার্বত্য অঞ্চলে সংঘবদ্ধ হয়ে ষড়যন্ত্র করার সুযোগ না দেয়া। পাশাপাশি ঐ অঞ্চলের স্থানীয় ও সারাদেশের ভূমিহীন বাঙালিদের রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় ব্যাপকভাবে সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির মাধ্যমে তিন পার্বত্যাঞ্চলে স্থায়ীভাবে প্রতিষ্ঠিত করা। (ইনশাআল্লাহ চলবে)
[…] ম্রো মেয়ে। এর আগে মুক্তমনা ডটকম-এ “চিম্বুক পাহাড়ে ম্রো’ নামের ফটোব্লগ…এ সর্ম্পকে বেশ খানিকটা বলা হয়েছে। […]
ম্রো নারী ২ ছবিতে মেয়েটার মাথায় চিরুনি কেনো? এটা কি ফ্যাশন? নাকি ঐতিহ্য?
@ফরিদ ভাই,
[img]http://www.chakmaraj.com/index.php?option=com_joomgallery&func=watermark&catid=21&id=253&Itemid=6[/img]
আপনার আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ। ১৯৫০-৫২ সালে এঙ্গুস হিউমের তোলা চিম্বুক পাহাড়ের ম্রো বাদকদলের ওপরের ছবিটি দেখুন। ছবিতে ম্রো যুবকদের দীঘল কেশ বিন্যাস স্পষ্ট। ঐতিহ্যগতভাবেই ম্রো নারী-পুরুষ সকলেই লম্বা চুল রাখেন। চুলের ভেতর ফুল বা কাঠ/হাড়ের চিরুনী গুঁজে রাখাও একটি প্রচীণ রীতি।
তবে আধুনিকতার ছোঁয়া এখন দুর্গম পাহাড়েও লেগেছে। তাই সাজ-পোশাকে কালের হাওয়া যেনো অনিবার্য।
আপনার আগ্রহের জন্য অনেক ধন্যবাদ। চলুক।
আপনার লেখাগুলো পড়ি, মন্তব্য করতে ইচ্ছে করে না। নিজের অক্ষমতা শব্দের জাল বুনে আর কত? তাই নীরব।
আপনার এ প্রয়াস বৃথা যাবে না, কারো না কারো ঘুম ভাঙ্গবে, কেউ না কেউ এগিয়ে আসবে, এটাই তো ইতিহাসের কথা।
ভাল থাকুন এবং আপনার নিরলস প্রয়াস অব্যাহত থাকুক।
@স্বপন দা,
সঙ্গে থাকার জন্য আবারো ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা।
আমরা অনেকেই অনেক কিছু করতে চাই। প্রায়শই সুযোগের অভাব। সে অভাব পূর্ণ হলে দেখা দেয় সামর্থ্যের অভাব। তারপর মাঝে মাঝে ইচ্ছের অভাব এসে জায়গা করে নেয়। কিন্তু যাদের ইচ্ছে থাকার পরও সুযোগ আর সামর্থ্য একজোট হয়না, তারা নিশ্চয়ই অভাগাদের দলে।
আমিও সেই অভাগাদের একজন। তাই আপনার নীরব লড়াই আর নীরব প্রতিবাদকে আন্তরীক শ্রদ্ধা, আন্তরীক অভিনন্দন।
কত সহজ! কত সহজ একটি ভাষা, ঐতিহ্য আর তার সংস্কৃতি বিলীন করে দেয়া। কত সহজ শত শত মানুষকে বিলীন করে দেয়া।
@ছিন্ন পাতা,
সঙ্গে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ। চলুক।
লেখাটি যথারীতি ভাল লেগেছে।তবে আরও বিস্তারিতি লেখা চাই। আর চাই আপনার আগে করা মন্তব্যের ৭০টি সংখ্যালঘু লঘুর প্রত্যেককে নিয়ে কেখা। লেখা অব্যহত ত্রহাকুক।
@গীতা দি,
আপনার আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ। আমার দিক থেকে আদিবাসী মানুষের কথা জানানোর জন্য সর্বাত্নক চেষ্টা থাকবে।