আমার কোন বন্ধু নেই।
আছে দুঃখ ।
দুঃখগুলো টুকরো টুকরো করে,
কবিতা বানাবো;
সে ক্ষমতাও আমার নেই।
গল্প অথবা প্রবন্ধের পাতা উল্টে,
তালিম নিতে গিয়ে পিছিয়ে এসেছি অনেক।
তারপর শুরু হলো, নিজের সাথে নিজের কথা বলা।
দুঃখগুলো ভেঙেচুরে উল্টে পাল্টে,
দেখতে গিয়ে, দেখি;
প্রত্যাশাই তার জননী।
বাহ চমৎকার কবিতা । তবে শিরনাম আর শেষ লাইনটি কোন এক অজানা কারনে তেমন আকর্ষণ করলো না , তবে কবিতাটি ভালো লাগলো অনেক।
লাইনগুলোতে নিজেকেই আবিষ্কার করলাম! কিন্তু প্রত্যাশার ফানুস না উড়িয়েও কি বাঁচতে পারে মানুষ? মহামানবেরা পারে। কিন্তু সাধারণ মানুষ? তাদের এমনকি একখানা দুঃখ-গাঁথা না বানাতে পারার দুঃখ ঘুচবে কিভাবে?
@কাজি মামুন,
চমৎকার পর্যবেক্ষণ। ভাল লেগেছে।
আপনার উপস্থিতি, আমাকে জানান দিচ্ছিল – সাধু সাবধান।
প্রত্যাশার ফানুস! বাস্তবতা, সন্দেহ নেই। আবার এই বাস্তবতা হয়তো আমাদের পথের কাঁটাও।
আবারো ধন্যবাদ।
এই চমৎকার কবিতাটি ব্লগের প্রথম পাতায় এভাবে দেখাচ্ছে:
কেমনে কী? :lotpot:
@বিপ্লব রহমান,
মানে শুয়ে আছে। তারপর ক্লিক করলে, নোতুন পাতায় গিয়ে দাঁড়িয়ে যায়। এর ব্যাখ্যা রামগড়ুড়ের ছানার কাছে পাবেন।
তবে শুয়ে থাকুক বা দাঁড়িয়েই থাকুক, আপনি কিন্তু পড়েছেন, ব্যস।
@স্বপন মাঝি,
(Y)
কদিন ধরে জহির রায়হানের গল্পসমগ্র পড়তে ইচ্ছে করছে… স্কুলবেলা থেকে ঐটে আমার খুব প্রিয়। জহির রায়হানের মত লিখতে পারলে হত…
আপনার ছোট ছোট বাক্যগুলো সেই লেখন ভঙ্গিকে আবার মনে করিয়ে দিল। একরকম নয়… আলাদা… তবুও সুন্দর। 🙂
@নীল রোদ্দুর,
ক্ষুদ্রতর কোন লেখন ভঙ্গি যদি উচ্চতর কোন ভাবনার দুয়ারে কড়া নাড়ে (অসম সমাজে সাধারণতঃ কদাচিৎ )এবং এটা যারা জানান দেয়, ধন্যবাদ তাদের প্রাপ্য।
বন্ধু হল এক বন্ধন, সে-বন্ধন কখনও ভাল কখনওবা মন্দ। বন্ধন-জ্বালা দুঃখ বয়ে আনে আবার সুখ বয়ে আনে। সুখদুঃখ তো আপেক্ষিক!
কবি বলেছেন, “পথ-হারা দুঃখের দিনে যেতে নাহি চায়, সুখের দিনে মোরা উড়িয়ে পালায়।”
এবং বলেছেন, “দুঃখ যাদের জীবন গড়া, তাঁদের আবার দুঃখ কিসের?”
কিসের দুঃখ? দুঃখকে জয় কর! সে জয় করার অস্র হল মানসিক ব্যায়াম বা আত্মবিশ্লেষণ বা আপন দেহ গৃহে ভ্রমন। আপন কর্ম ও চিন্তাকে অনু অনু করে ভেঙ্গে ভেঙ্গে তার স্বরূপ দেখা। যেমনঃ-কবি বলেছেন,
প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হলে আসে দুঃখ, আসে হতাশা।
@শামিম মিঠু,
ভয় হচ্ছে।
অপূর্ব শব্দচয়ন; চমৎকার (D)
সুখ বিনে দুঃখ! সুখ আছে নিশ্চয় আশেপাশেই, আর অবন্ধু দেখছেন বলেই ধারণা করি; বন্ধুও আপনার কম নয় :-s
ক্ষমতা তো দেখিয়েই দিয়েছেন, কবিতাটা দেখছি যে ভায়া :))
@কাজী রহমান,
নবী থেকে কবি; এখন দেখছি রীতিমত দার্শনিক।
কবি-দা, দু’একটা উপমা ধার-টার দিয়েন, পরে না-হয় শোধ কইরা দিমুনে।
প্রত্যয় হোক তার আরেক সন্তান।
@ইরতিশাদ,
প্রত্যয়ী প্রত্যাশায় কর্মটি প্রায় প্রত্যহিক, কি বলেন? 🙂
@কাজী রহমান,
>প্র্যাত্যহিক, টাইপো
@ইরতিশাদ,
? ? ?
এত ব্যস্ততার মাঝেও,পড়ে মন্তব্য করেছেন, ধন্যবাদ। আমরাও অপেক্ষায় থাকি আপনার লেখা পড়ার জন্য।
খুব ভাল লাগলো। আপনার কবিতা আরও পড়তে চাই। শুভেচ্ছা।
@মোজাফফর হোসেন,
আমার খুব ইচ্ছে করে, আপনার মত উৎসাহব্যঞ্জক কথা বলতে, কিন্তু পারিনা। এটা খুব ভাল, আপনার কাছ থেকে শিক্ষা নে’বার মত। ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন। আরো আরো লিখুন।