লিঙ্কঃ সূরা মোখতাসার ১,, সূরা মোখতাসার ২, সূরা মোখতাসার ৪
বেহেশ্তি মোমিনের আশেপাশে ঘাঁটু রয়, কেশহীন কিশোরেতে সহবৎ নাই ভয়,
হূরী রবে কুমারী সহবৎ করিলে, যতখুশি তত কর; তা-ওবাতে মরিলে,
অজুবৎ সূরা পড় আল ওয়াক্কি-য়া্, সতরো-সে আয়াতেই; ইহা পাবা গি-আহ্,
বউদাসী যত-খুশী সহবৎ করে যাও, মুমিনুন সূরাতে ছয়া-আত্ দেখে নাও।
ধন-রেখে মরিলেই মুমিনের সব শ্যাশ, বেহেস্-ত বাদ গেলো আগুনেই হায়ক্লেশ;
মরনের আগে সব বাকিতেই বেচিবাহ্, আল্লা-হ কিনিয়াছে ইজা খাতা রচিবাহ্;
আল্লার রাহে তুমি মরিবা-ও মারিবা, জান্নাত কন-ফার্ম তা-ওবা সূরা স্মরিবা;
লেখা আছে একশত এগারো-সে আয়াতে, মুমিনের এবাসেবা ফর্যে সে হায়াতে।
ভয় হল মূলধন ইসলামী চরিতে, কোর-আন্ খূলিলেই পাবে তাহা পড়িতে;
প্রায় পাতা এককথা সন্দেহ কুনোনাই; বিশ্বাস ভয় কর যুক্তির কথা নাই।
চাইলেই যেতে হবে শয্যায় বিবিকে, যেবা খুশী ব্যাবহার অথরিটি স্বামীকে;
সূরা পড় বাকারা দুশ-তেইশ আয়াতে, ছিঃ নারী স্বাধীনতা পতিটিরই ছায়াতে।
হুকুম না-মানো যদি আল্লার রসুলে, অবাধ্য আল্লার; পড়ে গেলে অকূলে,
নিসা পড় মনদিয়ে আশীতম আয়াতে, এইকথা লেখা আছে পবিত্র ছোঁয়াতে।
যাই বলো ওরেভাই কোরানযে পড়াচাই; নিজেপড় বিকল্প মোটেকোন জানানাই।
তাইরে নাইরে নাই; ঘন্টাধ্বনি চাই, স্বপ্নেদোষ লাগিলেরে আবার দিমু ভাই।
@ফরিদ আহমেদ,
হ্যামদুলিল্লাহ্, (D) (No hangover) :))
এতো দেখি কাট কাট মার মার
চলতে থাকুক সুরা মোখতাসার।
দুনিয়াতে যাহা পাপ, সুরাপান, মাকুন্দা বালকেরে সহবৎ ইত্যাদি ইত্যাদি; ওই সকল কাজ ও কাম বকাবকি ফ্রী, মানে আকাম করিলে কেহই তিরস্কার করিবে না। সুরা/মদপানের সাইডএফেক্ট হ্যাংওভার মানে মাথা ব্যাথাও করিবে না। বড়ই চমৎকার ব্যাবস্থা।
নবী বস্!!! এই জায়গাডা ঠিক বুঝলাম না! ঐখানে তো সব ফ্রি। তাইলে পরে “পাপকর্ম” দিয়া কি বুঝাইতে চাইতাছে?
দুনিয়ার পাপ যদি ঐখানে পুন্ন হ্য়, তাহলে কি বুঝিয়া লইব যে যাহা এইখানে পুন্ন তাহাই ঐখানে পাপ? 😕
@লাট্টু গোপাল,
আলুদোষী মুমিন, যাহারা শিশু কিশোর সহবৎপ্রিয়, কিশোর পটাইতে তাহাদের আর কষ্ট করিতে হইবে না এমন আশ্বাস মেলে এই পবিত্র সূরায়ঃ
সূরা আতত্বূর 52:
23 সেখানে তারা একে অপরকে পানপাত্র দেবে; যাতে অসার বকাবকি নেই এবং পাপকর্মও নেই।
24 সুরক্ষিত মোতিসদৃশ কিশোররা তাদের সেবায় ঘুরাফেরা করবে।
25 তারা একে অপরের দিকে মুখ করে জিজ্ঞাসাবাদ করবে।
26 তারা বলবেঃ আমরা ইতিপূর্বে নিজেদের বাসগৃহে ভীত-কম্পিত ছিলাম।
27 অতঃপর আল্লাহ আমাদের প্রতি অনুগ্রহ করেছেন এবং আমাদেরকে আগুনের শাস্তি থেকে রক্ষা করেছেন।
সব হারাবার পর যা ছিল, তা বিশ্বাস। সেটুকুও কেড়ে নেবার জন্য এখন হাই-টেক নবী হয়ে মাঠে নেমেছেন। আচ্ছা বলুন তো যার কিছুই নেই, তার বিশ্বাসের সুখটুকুও যদি না থাকে তো সে যাবে কোথায়?
@স্বপন মাঝি,
বিশ্বাস মানেই তো অন্ধ আনুগত্য, যুক্তিহীন অসাড় দাগকাটা সীমাবদ্ধ অনুকরণ আয়েশে আবেশী জগৎ; কি হয় ওটা দিয়ে? বিশ্বাসে সুখ পায় পলাতক, ওতে মুখ লুকায় অর্বাচীন, ওখানে আশ্রয় খোঁজে অজ্ঞান অসহায়।
মানবতা, বিজ্ঞান, যুক্তিই মুক্তি; ওই মুক্ত মানুষ সেখানেই যাবে, সে ভূবনেই জীবনের মানে খুঁজতে যেতে হবে।
@কাজী রহমান,
হে অর্ধ-নবী, আমি কিন্তু বিশ্বাসের সংজ্ঞা বা ব্যাখ্যা চাইনি। আমি বলেছি, সব হারা এই আমার বিশ্বাসের সুখ। আর আপনি বললেন, মানবতা বিজ্ঞান আর যুক্তি! কিন্তু এসব শব্দ সিদ্ধ করে কি পেট ভরে?
@স্বপন মাঝি,
বুঝলাম জীবনকে খুব কাছে থেকে দেখছেন আপনি। বিশ্বাসে সূখ, আপনার কথা মত সব হারাদের সূখ; তাহলে ওদের আলো দেখাবে কারা? বিশ্বাস শব্দটি বা ওতে ভর করা উপলব্ধি শুধু করুণাই পেতে পারে, ওখানে মর্যাদা কোথায়? আপনি যা করছেন অথবা করছেন না, তার সব কিছুতেই আপনার যুক্তি রয়েছে। ওই যুক্তিকে সম্মান করতে আমার কোন সঙ্কোচ নেই।
ভালো থাকুন।
বস্ আমার তো মনে লয়, এইডা তহনকার রোমান হেরেমখানার খন্ডচিত্র। আমাগো নবী করিম(সাঃ) ফাযিল পোলাপানেরে লাইনে আনার লাইগা মূখে মূখে এই ভিডিও ক্লিপ দেখাইছে আর কি। মাঝে মধ্যে আপসোস হয় এই ডিজিটাল যূগে উনার জন্ম হইলে নিশ্চয়ই আমরা আরো অনেক কিছু দেখতাম
এত যত্ন করে কোরান খতম দিলে তো ভাই আপনাকেও খতম দেওয়া হবে। 🙂
@রাজেশ তালুকদার,
ওরে ওরে ভাই, কথা বলে যাই
খত্মে যিনি কোরান, পবিত্র তার পরান।
মোল্লা তারে ভালোবাসে, নাহি তার প্রাণনাশে
আপনি এসব বল্লেবাকি, সর্বলোকে শুধুই হাসে।
@কাজী রহমান,
(*)
@আফরোজা আলম,
:))
হে অর্ধেক নবি;
আল্লাহপাক আপনাকে সম্পূর্ণ নবি করবেন যদি আপনি রসূলে করিমের মত চলেন। যেমন–
পৃঃ ২. ২৬১
আপনি কি পারবেন ঐরূপ করতে? যদি না পারেন তবে অর্ধ নবি হিসেবেই আপনার নবিত্ব থাকবে। তবে আপনি আরও লিখুন–লিখতে লিখতে হয়ত আপনার মতিগতি রসুলুল্লাহর মত হয়ে যেতে পারে। রাব্বুল আলামিন আপনাকে আরও ওহি পাঠাবেন
@আবুল কাশেম,
হে মুক্তালেম, আপনি বানী পৌঁছানোর কালে বিকট নাদ ও ঘণ্টাধ্বনি শোনা গিয়াছে, নিশ্চয় কর্ণকুহরে প্রবিষ্ট হইয়াছে হাগামুতা, রক্ত ও গোসলের পানি দিয়া উম্মতগনকে পবিত্র করাইবার কথা। নিশ্চয় ওইসব পদার্থ পবিত্র; অবিশ্বাসীগনের জন্য রহিয়াছে পুঁজচিকিৎসা; প্রমানঃ
সূরা কাহফ, আয়াত 29: বলুন সত্য তোমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে আগত। অতএব, যার ইচ্ছা, বিশ্বাস স্থাপন করুক এবং যার ইচ্ছা অমান্য করুক। আমি জালেমদের জন্যে অগ্নি প্রস্তুত করে রেখেছি, যার বেষ্টনী তাদের কে পরিবেষ্টন করে থাকবে। যদি তারা পানীয় প্রার্থনা করে, তবে পুঁজের ন্যায় পানীয় দেয়া হবে যা তাদের মুখমন্ডল দগ্ধ করবে। কত নিকৃষ্ট পানীয় এবং খুবই মন্দ আশ্রয়।
……………সূতরাং হয় হাগামুতা, রক্ত ও গোসলের পানি, নয় পুঁজচিকিৎসা। অতএব, যার ইচ্ছা, বিশ্বাস স্থাপন করুক এবং যার ইচ্ছা অমান্য করুক।
@আবুল কাশেম,
এই interesting হাদিস গুলোর reference খুঁজে পেলাম না। আপনি এব্যাপারে সাহায্য করলে উপকৃত হবো। ধন্যবাদ।
@ওমর ফারুক লুক্স,
আপনি ‘কাসায়েসুল কুবুরা’ বইটা পড়ুন–দ্বিতীয় খণ্ড, পৃ ২৬১-২৬২।
এই বই-এর লেখক হচ্ছেন সর্বকালের অন্যতম সর্বশ্রেষ্ঠ ইসলামি পণ্ডিত–ইমাম সিয়ুতি।
বইটা অন্তর্জালে পড়তে পারেন।
http://www.banglakitab.com
আমি আজকাল তেমন মুক্তমনায় ভ্রমন করি না। তাই প্রয়োজনে আপনি আমার সাথে ব্যক্তিগত যোগাযোগ করুন।
@আবুল কাশেম, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
সূরা মোখতাসার ৩(তিন) … একটু বুঝাইয়া দিন
বুঝিতে বেজায় কষ্ট … মাথা মুথা পুরাই নষ্ট.
যাহোক তবু নাজিল হল … পদ্য ক্যানও গদ্য হল? ;-(
সহজ করে লিখেন রে ভাই … জটিল বুঝার ক্ষমতা যে নাই 🙁
বিঃ দ্রঃ কুরআন মুখস্ত করার F.M. থুক্কু K.R. method বার করার জন্যে আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ…হূর আপনার নিশ্চিত… যত করিবের সহবত…পাইবেন তত আল্লাহর রহমত… :))
@অরণ্য,
সূরা মোখতাসার তিন, একটু নজর দিন;
মাথা করবেন না নষ্ট, লেখা আছে স্পষ্ট
…………দেখুন…
আল ওয়াক্কিয়া 56:17 তাদের কাছে ঘোরাফেরা করবে চির কিশোরেরা
18 পানপাত্র কুঁজা ও খাঁটি সূরাপূর্ণ পেয়ালা হাতে নিয়ে,
22 তথায় থাকবে আনতনয়না হুরগণ
23 আবরণে রক্ষিত মোতির ন্যায়
24 তারা যা কিছু করত, তার পুরস্কারস্বরূপ।
27 যারা ডান দিকে থাকবে, তারা কত ভাগ্যবান
28 তারা থাকবে কাঁটাবিহীন বদরিকা বৃক্ষে
29 এবং কাঁদি কাঁদি কলায়
30 এবং দীর্ঘ ছায়ায়।
34 আর থাকবে সমুন্নত শয্যায়
35 আমি জান্নাতী রমণীগণকে বিশেষরূপে সৃষ্টি করেছি
36 অতঃপর তাদেরকে করেছি চিরকুমারী
37 কামিনী, সমবয়স্কা।
@কাজী রহমান,
মোখতাসারের বানী হলো স্বয়ং আল্লাহ পাকের প্রদত্ত বানী। এই বানী কেউ না বুঝিয়া থাকিলে সেটা তার না বুঝার সমস্যা, কিন্তু আল্লাহর বানী কখনও মিথ্যা হইতে পারেনা।
মোখতাসারের বাক্য যেভাবেই গঠিত হউক না কেন আপনার চিন্তা করার কোন কারন দেখিনা। যখন কোন বাক্য বুঝিতে অক্ষম হইব তখন নিজ গুনে নিজেদের অক্ষমতা স্বীকার করিয়া লইয়া আমরা সেই সব বানীগুলোকে রূপক হিসাবে আখ্যা দিতে ভুল করিবনা এটা নিশ্চিত জানিয়া রাখিবেন।
@ব্রাইট স্মাইল্,
হক কথা, এই দেখুনঃ
আল ইমরান 3:07
তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট, সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে, তারা অনুসরণ করে ফিৎনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর। আর সেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর, তারা বলেনঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তি সম্পন্নেরা ছাড়া অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না।
………………………………………সূতরাং ইহা অতি স্পষ্ট যে ওই পাক কিতাবে আসল অংশ থাকিবার কথা থাকিলে, ঘাপলা অংশও প্রচুর। এবং ঘাপলা অংশের অর্থ তিনি ছাড়া কেউ জানেন না। তাহা হইলে রূপক বা ঘাপলা অংশ উহাতে লিখিবার কারন কি? বোঝা যায় ইহাই তাহার মহাম্মদি ঘাপলা বীমা। :-s
ঠিক বুঝতে সুবিধা হল না, বাক্য গঠন নিয়েও কিছুটা সংকিত, আশা রাখি সমস্যা গুলো আপনার চেঁখেও ধরা খাবে।আগের গুলো খুবই ভাল ছিল।
@সীমান্ত ঈগল,
ওরে ভাই ইহা তো মোখতাসার, বানীসব গাদাগাদি করিয়া রহিয়াছে। কিঞ্চিৎ দুলিয়া দুলিয়া সাফ দিলে পড়িতে হইবে।
মরিবার পূর্বে তওবা করিতে পারিলেই বেহেস্ত। আর বেহেস্তে হুরী, ফোয়া, ফূরী ব্যাবাক পাইবেন ঝুড়ী ভরি। সূরা ওয়াক্কিয়া সতেরো আয়াত দেখিলেই হইবে।
স্ত্রী এবং দাসীগনের সহিত সহবতের ব্যাপারে তৃতীয় এবং চতুর্থ লাইন, রেফারেন্স পড়ুনঃ
সূরা আল মূমিনুন
23:05 এবং যারা নিজেদের যৌনাঙ্গকে সংযত রাখে
06 তবে তাদের স্ত্রী ও মালিকানাভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্রে সংযত না রাখলে তারা তিরস্কৃত হবে না
07 অতঃপর কেউ এদেরকে ছাড়া অন্যকে কামনা করলে তারা সীমালংঘনকারী হবে।
অজুবৎ এই ভাবে পড়িলেই সমস্যা আপাতত কাটিয়া যাইবে বলিয়া কম্পন অনুভূত হইতেছে।
হামদুলিল্লাহ; এত সব কথা গাদাগাদি করিলেও আশরাফুল মুখলুকাত হওয়াতে এমনি ইনশাআল্লাহ তাহা বুঝিবেন। ভবিষ্যতে জিব্রায়েল হুজুরকে বলিব শব্দ ও বাক্য নির্মাণে আধিক যত্নবান হইতে; যাহাতে আপন ভাষাভাষীদের আধিক সুবিধা হয়। :thanks:
@কাজী রহমান,
বাহবা, বাহবা সুরা তিন মোখতাসার,
এবার দূর হইবে সব অধর্ম-অনাচার।
আল্লাহর নামে চইলবে আকাম-কুকাম,
তারপর নিশ্চিত বেহেস্ত, হাছা কইলাম।
“সুরা মোখতাসার এর কথা ‘আবে কাওসার’ সমান,
কাজী রহমান ভনে, শুনে মমিন-মুসলমান।”
@সফ্টডক,
তবেহ্
মাল দার মুমিনের
হতে হবে সাবধান
মালামাল রেখে তিনি
নাহি যেন মারা যান।
জান মাল সবকিছু
করিবেক তিনি দান
মালামাল রহি গেলে
সে কেমন মোসলমান?
তাওবাহ 9: 111 আল্লাহ ক্রয় করে নিয়েছেন মুসলমানদের থেকে তাদের জান ও মাল এই মূল্যে যে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত। তারা যুদ্ধ করে আল্লাহর রাহেঃ অতঃপর মারে ও মরে। তওরাত, ইঞ্জিল ও কোরআনে তিনি এ সত্য প্রতিশ্রুতিতে অবিচল। আর আল্লাহর চেয়ে প্রতিশ্রুতি রক্ষায় কে অধিক? সুতরাং তোমরা আনন্দিত হও সে লেন-দেনের উপর, যা তোমরা করছ তাঁর সাথে। আর এ হল মহান সাফল্য।