[১] হয়তো এক সময় মানুষকে উদ্ধারের জন্য ধর্মের প্রয়োজন ছিল, এখন প্রয়োজন মানুষকে ধর্ম থেকে উদ্ধারের।
[২] জীবনে শুভাকাঙ্খীর অভাব হয় না, হয় সহযোগীর।
[৩] মানুষ তার যোগ্যতা অনুযায়ী প্রতিটি জিনিস বিচার করে।
[৪] ক্ষমতা মানুষকে দূষিত করে তোলে।
[৫] মানুষ সফলতার কাড়াকাড়িতে যতটা না উদগ্রীব, তার চেয়েও বেশী উদগ্রীব নিজের ব্যর্থতা অন্যের উপর চাপাতে।
[৬]দুষ্টু লোকের চৌর্যবৃত্তিকে সাধারণ মানুষ মেধা ভেবে ভুল করে।
[৭] প্রকৃত জ্ঞানীর উদ্দেশ্য কখনো অসৎ হতে পারে না।
[৮] বিশ্বাস শব্দটি সন্দেহভাব প্রকাশ করে।
[৯] রাজনীতিঃ এদেশের দুর্বৃত্তদের প্রধান জীবিকা।
[১০] পরিবারের বয়োজ্যোষ্ঠ সদস্যরা হল প্রতিক্রিয়াশীল সমাজ ব্যবস্থা রক্ষার প্রথম সারির প্রতিনিধি।
[১১] বাঙলাদেশ- অব্যবস্থাপনার আস্তাকুঁড়।
[১২] পুরোপুরি সফলতা বলে কিছু থাকতে পারে, কিন্তু পুরোপুরি ব্যর্থতা বলে কিছু নেই।
[১৩] মানুষ চায় প্রতিষ্ঠিত কিছুর সাথে যুক্ত হতে, নতুন কিছু প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে তারা সর্বদাই উদাসীন।
[১৪] ধর্মগ্রন্থগুলোর কাহিনী রূপকথার চেয়েও রূপময়।
[১৫] পরিচয় পর্বকালীন সময়ে মানুষ তার অর্জিত প্রাতিষ্ঠানিক সনদপত্রের জিকির গায়, কিন্ত বাস্তব জীবনে তাদের প্রাথমিক বইয়ের সাধারন
জ্ঞানটুকুও প্রতিফলিত হতে দেখা যায় না।
সব গুলো উদ্ধৃতিই প্রশংসনীয়। কিন্তু ১২ নম্বর উক্তিটা অনেক অনেক অনেক অনুপ্রেরনাদায়ী।
এই ধরনের উক্তিগুলোর জন্য আরেক মহা বিখ্যাত ব্যক্তি হলেন এডিসন। তিনিও আপনার মতই প্রেরনাদায়ী।
@তানভী, এডিসন কে ছিলেন? কোন কটুদ্ধৃতি লেখক??? 😀
সামির মানবাদীর প্রবচন পড়ে মনে হলো এখনো আমি বেচেঁ আছি,কারণ সফলেরা বলে আমি নাকি মাঠে মারা গেছি।
সত্য কথা সর্বদাই তিতা।কিন্তু চিন্তা করলে কত মধুর।
লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
মনে হয় সবাইকে নয়।
@মুহাইমীন,
বিষয়টা আমিও জানি। এক্ষেত্রে
[২৬] নং কটুদ্ধৃতি উল্লেখ্য।
ব্যাপক মজা 😀
You got full marks.
ব্যাতিক্রমী হালকা কিছু উপহার দেওয়ার জন্য ধণ্যবাদ।
সাথে মনে হয় সাম্প্রতিক কিছু ঘটনাবলী যোগ করে উদাহরন দেওয়া গেলে আরো চমতকার হবে।