(মূত্ত্যাজিয়া আযু সারিতে না সারিতেই আবার ইহা যে নাযিল হইয়া গেলো!)
সূরা মোখতাসার ১, সূরা মোখতাসার ২, সূরা মোখতাসার ৩, সূরা আল মূত্ত্যাজিয়া
এডুষ খানি মাইন্বা কোরান; এডুষ খানি না; আ-অ্যাঁ তাতো হবে না।
এড্ডু মাইন্বা ইচ্ছামত? দোজখবাস পাক্কা কইলাম; ঠেকান্ যাবেনা।
সূরা আল-বাকারায় পাবা, দেখবা পচাশি ঐ আয়াত; কেমন ফাঁসের,
দেখবা পাক কোরানটা কেমন ত্রাসের, কিয়ামত নাকি ফাট্টা বাঁশের।
এডুষ খানি মাইন্বা কোরান; এডুষ খানি না; আ-অ্যাঁ তাতো হবে না।
আয়াত আল-মায়দা’র পয়তাল্লিশ চাও, জানের বদলি জানটারে খাও,
আল্লা-হর আইন মানতেই হবে, তুমি; জালেম না’ইলে হইয়া যাবে;
আরে মানব আইনে মারো গুল্লা, আল কোরান আইনে কাটো কল্লা,
হ, বিশ্বাস নিষেধ সব ব্যামুসলমান, আয়াত তিহাত্তর, আল ইমরান,
এডুষ খানি মাইন্বা কোরান; এডুষ খানি না; আ-অ্যাঁ তাতো হবে না।
এখন শুনো মন বসায়া। বন্ধু কভূ বানাও যদি, খ্রিস্টান বা ওই ইহূদি,
বেহেশত তোমার হবে গো খানখান, কারণ তুমি বনলা ইহুদ খ্রিস্টান।
কেমনে দেখ কাফের হলে, বুইজ্জ্যা যাবা, আল মায়েদা একান্ন খুলে।
অবিরাম আগুনে? এ কেমন শাস্তি পেলে? সূরা নিসার ছাপ্পান্ন মেলে?
এডুষ খানি মাইন্বা কোরান; এডুষ খানি না; আ-অ্যাঁ তাতো হবে না।
আবার শুনো, কেউ যদি হও প্রশ্নকারী, আল্লা-হ পাক রাগবে ভারী
কৈসে ক্যাডা? আল ইমরান ষাইট পড়, সংশয় ছেড়ে বিশ্বাস ধর।
বাইল্ল্য বিয়া জায়েজ করো, রসের বেগমরে পাইবা বহুদিন আরো,
ছুডু মাইয়া ধর ছাড়। ক্যামনে? ঐ আতত্বালাক চাইর আয়াত পড়,
এডুষ খানি মাইন্বা কোরান; এডুষ খানি না; আ-অ্যাঁ তাতো হবে না।
১৮০ডিগ্রী ঘুরে দাঁড়ানো, একি সহজ কথা!
@স্বপন মাঝি,
ডিগ্রী ফিগ্রি বুঝিনা ভাই
কোরান সূরার মানে বুঝি
কল্লা কাটার শরিয়া আইন
নবীর কোরান স্বপন মাঝি 😉
আপনার ওপর হইতাছে সব ছোট বড় সূরা নাজিল
জানিনাতো পার পাবে কিনা গুরা-গ্যারা ফাজিল।
@সত্যের পূজারী,
এক্ষন ফালদা উষ্ট্রে চড়েন সূর্য ডুবে জলাশয় পঙ্কিল
গুরা গারা ফাজিল যত হাদিস মানলে মকসুদ মঞ্জিল (D)
হে নবী,
আপনার কাছে আমার ফরিয়াদ
সুরা গাভী পড়লো কেনো বাদ
এক কোপেতে অষ্ট মাথা কাটতে
এই সুরাখান হবে মোদের ঘাটতে
আয়াত খোলেন একশ আটাত্তর
পাবেন খুঁজে কেসাস এর উত্তর
@ফরিদ আহমেদ, হা হা কি কলি যুগ আইসা পরলো ভাই
চারিদিক থেকে মোরা নাজিল ওহি পাই,
হেদায়েত দেন মোদের দিয়া খোদার কালাম
আপনার চরণে দি লক্ষ কোটি সালাম।
@ফরিদ আহমেদ,
সুবহাল্লাহ, সুবহাল্লাহ !! আপনি যে কোরানের তাফসির জানেন তা তো জানতাম না।
কেসাস অর্থ বোধ হয় Forensic Science বা Forensic Examination?
@আকাশ মালিক,
হে মুক্তালেম, আমি যে উহাদের এবা করিয়া পড়িলাম, আমার কি গুনা-হ হইবে?
002.178
PICKTHAL: O ye who believe! Retaliation is prescribed for you in the matter of the murdered; the freeman for the freeman, and the slave for the slave, and the female for the female. And for him who is forgiven somewhat by his (injured) brother, prosecution according to usage and payment unto him in kindness. This is an alleviation and a mercy from your Lord. He who transgresseth after this will have a painful doom.
SHAKIR: O you who believe! retaliation is prescribed for you in the matter of the slain, the free for the free, and the slave for the slave, and the female for the female, but if any remission is made to any one by his (aggrieved) brother, then prosecution (for the bloodwit) should be made according to usage, and payment should be made to him in a good manner; this is an alleviation from your Lord and a mercy; so whoever exceeds the limit after this he shall have a painful chastisement.
YUSUFALI: O ye who believe! the law of equality is prescribed to you in cases of murder: the free for the free, the slave for the slave, the woman for the woman. But if any remission is made by the brother of the slain, then grant any reasonable demand, and compensate him with handsome gratitude, this is a concession and a Mercy from your Lord. After this whoever exceeds the limits shall be in grave penalty.
002.179
PICKTHAL: And there is life for you in retaliation, O men of understanding, that ye may ward off (evil).
SHAKIR: And there is life for you in (the law of) retaliation, O men of understanding, that you may guard yourselves.
YUSUFALI: In the Law of Equality there is (saving of) Life to you, o ye men of understanding; that ye may restrain yourselves.
:-s
@ফরিদ আহমেদ,
বীভৎস ভাই দৃশ্য দেখি
হায় কোরানে একি মতি
গরীব মানুষ কল্লা হারায়
মুস্লিম হায় সওয়াব বাড়ায়
নবীর কেমন পাউ য়ার
পাঁক বুদ্ধি যেন কাউয়ার
ওহে রসূল
আপনি সূরা নম্বর এবং আয়াত নম্বর দিয়ে দিবেন আমার অনেক বান্দাই সূরার নাম জানেনা। ১১৪ টি সূরার নাম মুখস্ত রাখা চাট্টিখানি কথা নয়।
বাবা হাবা গাবা
আপনাকে সালাম
@আবুল কাশেম,
কবুল কবুল যথার্থই কহিয়াছেন, দিলামঃ
যথাক্রমে; সূরার নাম-সূরা নম্বর: এবং আয়াত নম্বর
আল বাকারা-2:85 তবে কি তোমরা গ্রন্থের কিয়দংশ বিশ্বাস কর এবং কিয়দংশ অবিশ্বাস কর? যারা এরূপ করে পার্থিব জীবনে দূগর্তি ছাড়া তাদের আর কোনই পথ নেই। কিয়ামতের দিন তাদের কঠোরতম শাস্তির দিকে পৌঁছে দেয়া হবে।
আল মায়েদাহ 5:45 আমি এ গ্রন্থে তাদের প্রতি লিখে দিয়েছি যে, প্রাণের বিনিময়ে প্রাণ, চক্ষুর বিনিময়ে চক্ষু, নাকের বিনিময়ে নাক, কানের বিনিময়ে কান, দাঁতের বিনিময়ে দাঁত এবং যখম সমূহের বিনিময়ে সমান যখম। অতঃপর যে ক্ষমা করে, সে গোনাহ থেকে পাক হয়ে যায়। যেসব লোক আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন, তদনুযায়ী ফয়সালা করে না তারাই জালেম।
আল ইমরান 3:73 যারা তোমাদের ধর্মমতে চলবে, তাদের ছাড়া আর কাউকে বিশ্বাস করবে না।
আল মায়েদাহ 5:51 : হে মুমিণগণ! তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না।
নিসা 4:56 এতে সন্দেহ নেই যে, আমার নিদর্শন সমুহের প্রতি যেসব লোক অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করবে, আমি তাদেরকে আগুনে নিক্ষেপ করব। তাদের চামড়াগুলো যখন জ্বলে-পুড়ে যাবে, তখন আবার আমি তা পালটে দেব অন্য চামড়া দিয়ে, যাতে তারা আযাব আস্বাদন করতে থাকে। নিশ্চয়ই আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী, হেকমতের অধিকারী।
আল ইমরান 3:60 যা তোমার পালকর্তা বলেন তাই হচ্ছে যথার্থ সত্য। কাজেই তোমরা সংশয়বাদী হয়ো না।
আত ত্বালাক 65:4 তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যাদের ঋতুবর্তী হওয়ার আশা নেই, তাদের ব্যাপারে সন্দেহ হলে তাদের ইদ্দত হবে তিন মাস। আর যারা এখনও ঋতুর বয়সে পৌঁছেনি, তাদেরও অনুরূপ ইদ্দতকাল হবে। গর্ভবর্তী নারীদের ইদ্দতকাল সন্তানপ্রসব পর্যন্ত। যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার কাজ সহজ করে দেন।
😉
হে হি হে
অনুসারী পাইয়া হাবা
কুদরতি দেইখান আমাগো বাবা
সব রকমের দিয়েছেন বিধান
যেটা লাগে সেটাই লাগান।
হে হি হে
ত্যাগের কথা বলেছেন যৎ সামান্য
ভোগ রেখেছেন মহা পুণ্য
দাস-দাসী- হত্যা-লুন্ঠন- ধর্ষন
এমন সুযোগ দেয় কোন মহাজন!
হে হি হে
নব্য নবি কাজী রহমান
ভাষা ছন্দের কাব্যিক ঘ্রাণে
বাবার মহিমা করছেন বয়ান।
(Y) (Y)
@রাজেশ তালুকদার,
ইহাই তো হেরশাদের বিমূর্ত কোবতে,
ইহাই তো কোরান
ইহাই তো মহাম্যাডের তেইশ বর্ষে
রচিত পাঁক ব্যারাম। :-[
হে নবী,
কয়েকদিন ধরে মন ভীষণ দুঃখ ভারাক্রান্ত। আল্লার পবিত্র ভূমিতে, পবিত্র জুমাবারে কোরনের আয়াত পড়ে পড়ে এতগুলো মানুষ জবাই করা হয়! আল্লাপাকের কি এডুষ খানিও মন কাঁদেনা? এ নির্মম হত্যাকাণ্ড বন্ধ করার নিমিত্তে কোন আয়াত নাজিল হতে পারেনা?
@তামান্না ঝুমু,
উহারা এডুষ খানি কোরান মানে, সুবিধামত, আবার এডুষ মানে না, উহাদের ইচ্ছা। সকল হুইন্ন্যা মুসলমানের ইচ্ছা। কল্লা কাটিবার বেলায় কিসাস প্রতিশোধ মানেন, আর ঊটে চড়িবার বদলে মার্সিডিজ আনেন। কিন্তু উহারা জানেনা যে উহাদের দোজখবাস নিশ্চিত, দেখুনঃ
@কাজী রহমান,
তাই ত আমরা এডুষখানিও মানিনা।
@তামান্না ঝুমু,
আর যারা এডুষখানি কোরান মানে তারাই কিন্তু পরস্পরের কাছে সাচ্চা মোসলমান। সম্পূর্ণ কোরান না মানলে এই রকম আয়াত অনুযায়ী তারা তো দোজখী কাফের। অথচ তারা ঠিকই মুসলমান রয়। আন্ধা মুসলমান। হুইন্না মুসলমান, ফাক্কা মুসলমান। গরীব শ্রমিকের কল্লা কাটায় হামদুলিল্লাহ কওয়া মুসলমান।
কোরানের আয়াত বলেঃ যারা তোমাদের ধর্মমতে চলবে, তাদের ছাড়া আর কাউকে বিশ্বাস করবে না (আল ইমরান 3:73 )। বিশ্বাস করে আপন ধর্মের দেশ সৌদি আরবে গিয়ে কল্লা হারাতে হল হত দরিদ্র শ্রমিকের। হায় বিচার।
উপরের ঐ আয়াত অনুযায়ী তো কোন মুসলমান তাহলে অন্য কোন অমুসলমানের দেশে থাকলেই তো কোরানের আদেশ ভঙ্গ হয়। কই প্রবাসী মুসলমান তখন তো দেখি কাফের হয় না।
একটু খানিক মানবে কোরান; আবার একটু খানিক নাহ,
আঅ্যাঁ তাতো হবে না; দোজখবাস কোনভাবে ঠেকান্ যাবেনা।