রুপালী পর্দার বুকে ৬০ ফুট কিংকংকে নিউইয়র্ক শহরের বুকে ত্রাসের সঞ্চার করতে দেখে অনেকের মনেই প্রশ্ন জেগে উঠতে পারে কোন বন মানুষের পক্ষে কি এত বড় হওয়া আদৌ সম্ভব? কিংবা সহী বুখারীতে বর্ণিত আদম কি আসলেই ৬০ হাত লম্বা ছিলেন? সেকারণেই যখন একজন ব্লগার তার মনের সন্দেহ দূর করার জন্য জানতে চেয়ে লেখেন:
“সহীহ বুখারী, সহীহ মুসলিম, মুসনাদে আহমদ, সহীহ ইবনে খুযায়মা প্রভৃতি হাদীসগ্রন্থে হযরত আবু হুরায়রার রেওয়ায়েতে একটি হাদীস উদ্ধৃত হয়েছে, যাতে বলা হয়েছে, আদি মানব হযরত আদম আ. ৬০ হাত (৯০ ফুট) দীর্ঘ দেহের অধিকারী ছিলেন। ব্যাপারটা নিয়ে বেশ মুশকিলে পড়ে গিয়েছি। কেননা সনদের দিক থেকে শক্তিশালী হওয়ায় হাদীসটি নির্ভরযোগ্য, কিন্তু প্রত্নতাত্ত্বিক অনুসন্ধানে এরকম কোনো মানব-জীবাশ্ম উদ্ধার করা হয়েছে বলে শুনি নি।” [৫]
হাদীসের সুত্রের জন্য নীচে পাদটীকা দেখুন।
সেই প্রশ্ন কিংবা দ্বিধা-দ্বন্দ্বের সমাধান কল্পেই আমার আজকের এই পোস্টের অবতারণা। কারও মনে যদি আদমের ৯০ ফুট লম্বা হওয়ার ব্যাপারটি যে অসম্ভব একটি ব্যাপার তানিয়ে কোন সন্দেহ থেকে থাকে তবে আমি স্পষ্ট করেই বলতে চাই আদমের ৯০ ফুট (৬০ হাত) কিংবা কিংকংয়ের ৬০ ফুট হওয়া কোন ভাবেই সম্ভব না। দুটি কারণে এটা সম্ভব না।
১) বিবর্তনের ইতিহাস অনুযায়ী মানুষের গড় উচ্চতা বিবর্তনের ধারায় তাদের পূর্ব পুরুষদের তুলনায় ঊত্তোরত্তর বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ভবিষ্যতে আরও কিছুটা বাড়বে। সেই হিসাব অনুযায়ী ৯০ ফুট কোন মানুষ (আদম) বা কোন মনুষ্য গোত্রের অস্তিত্ব অতীতে থাকা কোন ভাবেই সম্ভব না। এই একটি পয়েন্টিই যথেষ্ঠ সব রকমের বিভ্রান্তি দূর করার জন্যে। তবে আমি এও জানি এই পয়েন্টটি বেশীরভাগ বিশ্বাসী পাঠকরাই মেনে নেবেন না কারণ তারা ধর্মের সাথে সারাদিন বিজ্ঞানকে মেলানোর চেষ্টায় ব্যস্ত থাকলেও বিবর্তনে বিশ্বাস করেন না। কেন করেন না সেটা বোধহয় আর খুলে বলবার দরকার নেই। আর সেকারনেই আমার দ্বিতীয় যুক্তির অবতারণা করা।
২) দ্বিতীয় কারণটি হলো স্কেল ল (Scale Law)। কয়েকটি নির্দিষ্ট দৈহিক বৈশিষ্ট্যের অধিকারী কোন প্রাণীর আকার কত বড় হতে পারে সেটা স্কেল ল’য়ের প্রভাবের উপর নির্ভর করে। এই ল দ্বারা শুধু এই পৃথিবীর কেন প্রয়োজন হলে মহাবিশ্বের অন্য যে কোন গ্রহ/উপগ্রহেরও প্রাণী কিংবা কীট-পতঙ্গের আনুমানিক আকার-আয়তন কত বড় হতে পারে সেটা বিজ্ঞানীদের পক্ষে হিসাব কষে নির্নয় করা সম্ভব। এই ল দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় কেন একটা পিপড়াকে টেনে দশ ফুট লম্বা বানাতে গেলে পিপড়াটি শ্বাসকস্টে মারা যাবে অথবা নীল তিমি কেন ৯০-১০০ ফুট লম্বা হতে পারে। তবে এইখানে আজ শুধু পৃথিবীতে মানুষের মাঝেই আমার আলোচনা সীমাবদ্ধ রাখার চেষ্টা করব। নিচে মানুষের দেহের উপর স্কেল ল’য়ের তিন ধরণের প্রভাব আলোচনা করলাম। আর পুরো আলোচনাতে যে জিনিষটা মনে রাখতে হবে তা হল আমরা যতই মানুষের উচ্চতা বাড়াই না কেন মানুষের দৈহিক বৈশিষ্ট্যের কোন পরিবর্তন হবে না। মানে ৯০ ফুট আদম এবং ৫ ফুট রহিমুদ্দীনের দৈহিক বৈশিষ্ট্য একই থাকবে।
ক) উচ্চতা এবং ওজনঃ- স্কেল ল অনুযায়ী কোন প্রাণী বা বস্তুর দেহের ওজন বাড়ে তার দেহের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধির হারের ঘনফল হিসাবে। সাধারণতঃ একজন সুস্হ সবল সুঠাম দেহের ৫ ফুট উচ্চতার পুরুষের ওজন মোটামুটি ভাবে ১১৫ পাউন্ডের মত হয়। এখন কোন মানুষের উচ্চতা যদি ১৫ ফুট হয় তবে আমরা জানি স্কেল ল অনুযায়ী তার দেহের ওজন বেড়ে যাবে দেহের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধির হারের ঘনফল হিসাবে। মানে মাত্র তিন গুন বেশী লম্বা হওয়ার কারণে ঐ মানুষটির ওজন হবে ৩ * ৩ * ৩ = ২৭ গুন বেশি। অর্থাৎ ১৫ ফুট মানুষটির ওজন হবে (১১৫ * ২৭) = ৩১০৫ পাউন্ড। যা কিনা ক্যালেন্ডারে দেখা স্বাস্হ্যবান দুই কিংবা তিনটা অস্ট্রেলিয়ান গরুর ওজনের সমান। তাও আবার তাদের দেহের ওয়েট সাপোর্টের জন্য চারটা করে পা আছে এবং সোজা হয়ে দাড়াতে দাড়াতে হয় না। [৬০ ফুট কি কংয়ের ওজন হবে ১২ x ১২ x ১২ = ১৭২৮ গুন বা ১,৯৮,৭২০ পাঊন্ড বা ১০০ টন আর ৯০ ফুট আদমের হবে ১৮X১৮X১৮X১১৫= ৬৭০৬৮০ পাঊন্ড। এইখানে একটা জিনিষ খেয়াল রাখা প্রয়োজন উপরের উদাহরণ গুলো যথাযথপ্রায়। মানে আমাদের শারীরিক বৈশিষ্ঠের তারতম্যের কারণে কিউব লয়ের হিসাব অনুযায়ী আমরা যে ওজন পাব তা বাস্তবের একজন মানুষের ওজনের থেকে একটু বেশীই হবে। তবে হিসাবটা মোটামুটি ভাবে কাছাকাছি এবং কার্যকর।
আবার ১৫ কিংবা ৬০ কিংবা ৯০ ফুট লম্বা মানুষটির দেহের পেশী কিংবা হাঁড় যে পরিমাণ ভার বহন বা শক্তি প্রয়োগ করতে পারবে তা বৃদ্ধি পাবে হাঁড় এবং পেশীর পুরুত্বের আনুপাতিক হারে। ১৫ ফুট মানুষটির দেহের ভার বহন কিংবা শক্তি প্রয়োগ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে তার হাঁড় এবং পেশীর ক্রস সেকশনাল এরিয়া’র (cross sectional area) বর্গ হিসাবে। অর্থাৎ তার শক্তি হবে ৫ ফুট মানুষটির তুলনায় মাত্র ৩ * ৩ = ৯ গুন বেশি। মানে হল তিন গুন লম্বা হওয়ার কারণে তার ওজন বৃদ্ধি পাবে ২৭ গুন আর দেহের শক্তি বৃদ্ধি পাবে মাত্র ৯ গুন। অর্থাৎ তুলনামূলক বিচারে (দেহ এবং শক্তির) ৫ ফুট মানুষটির তুলানায় ১৫ ফুট মানুষটি হবে অনেক অনেক বেশী দুর্বল (এক তৃতীয়াংশ) এবং তার বডি স্ট্টাকচার তাকে খুব একটা সাপোর্ট দিতে পারবে না। ফলে হাটাহাটি কিংবা দৌড়াদৌড়ি করতে গেলেই তার হাঁড়গোড় ভেঙ্গে পরে থাকবার ব্যাপারে মোটামুটি নিশ্চিত থাকা যেতে পারে। শিশু থেকে পূর্ন বয়স্ক জীবনে পৌছানো তো অনেক পরের কথা। এ কারনেই লম্বা খেলোয়ারদের মাঝে আঘাতের হার অনেক বেশী থাকে। আর জিমন্যাস্ট কিংবা আইস স্কেটারদের আকৃতি ছোট হওয়া সুবিধাজঙ্ক কারণ আনুপাতিক হারে তাদের পার ইউনিট বডি ম্যাসের তুলনায় তাদের দেহের শক্তি প্রয়োগের ক্ষমতা অনেক বেশী হয়ে থাকে। ৬০ ফুট কিংকং এর ক্ষেত্রে অনুপাতটা হবে ১৭২৮ বনাম ১৪৪ গুণ আর ৯০ ফুট আদমের ক্ষেত্রে সেটা হবে ২৭০০০ গুণ বনাম ৯০০. কিংকং কিংবা আদম এক পা হাটার আগেই হাড়গোর ভেঙ্গে মাটিতে পরে থাকবে।
অনেকেই একটি শিশু এবং পূর্ন বয়স্ক মানুষের ক্ষেত্রে কিউব লয়ের প্রয়োগ নিয়ে বিভ্রান্তিতে পরে যেতে পারেন। এখানে মনে রাখা দরকার শুরুতে শিশুদের হাড়ের বদলে থাকে কার্টিলেজ। পরে তা কোলাজেন দ্বারা স্হলাভিষিক্ত হয়ে শক্ত হাড়ে পরিণত হতে থাকে। জন্মের পর থেকে শিশুদের দেহে সততই পরিবর্তন হতে থাকে এবং বয়স বাড়ার সাথে সাথে হাড়ের ডেনসিটিও বাড়তে থাকে এবং তাদের ভার বহন করার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ২০ বছর বয়সে মোটামুটি ভাবে একজন মানুষের হাঁড়ের বিকাশ সম্পূর্ণতা পায়। তাই তুলনা করার সময় আমাদের পূর্ন বয়স্ক মানুষের কথা মাথায় রাখা উচিত হবে।
খ) দেহের তাপ উৎপাদন এবং তাপ নিঃসরণঃ- প্রাণীদেহের অভ্যন্তরে উৎপাদিত তাপ হারানোর হারও নির্ভের করে প্রাণীটির দেহের সারফেস এরিয়ার উপর। ফলে মানুষটি দৈর্ঘ্যে যদি তিনগুন লম্বা হয় তবে তার তাপ হারানোর হার হবে ৩ * ৩ = ৯ গুন। কিন্তু দেহের অভ্যন্তরে তাপের উৎপাদনের পরিমাণ এর আয়তনের (ওজনের মত) ঘনফল হিসাবে বৃদ্ধি পাবে। অর্থাৎ দেহের ভিতরের তাপ বৃদ্ধি পাবে ২৭ গুন। তার মানে উৎপাদিত তাপের ৬৫ ভাগ তাপই দেহ থেকে বের হতে সক্ষ্মম হবে না। তাই এটাকে ব্যালান্স করতে হলে বা উৎপন্ন হওয়া অতিরিক্ত তাপ হারানোর জন্য ঐ মানুষটির বডি সারফেস এরিয়া বাড়াতে হবে বিশাল পরিমাণে বা দৈহিক বৈশিষ্ঠ্যে আমূল পরিবর্তন আনতে হবে। আর সেটা সম্ভব হবে যদি লম্বা ঠিক রেখে তার প্রস্হ ৩ গুন না বাড়িয়ে ৫-৬ গুন মত বাড়ানো যায়। যদি ধরে নেই গড়ে প্রতিটা মানুষ প্রস্হে ২ ফুট হয়ে থাকে তবে ১৫ ফুট লম্বা মানুষটিকে প্রস্হে হতে হবে ১০-১২ ফুট। এইবার কল্পনা করেন একটা ১৫ ফুট লম্বা আর ১০-১২ ফুট মোটা মানুষ। কি কল্পনা করা যায়? অথবা চতুষ্পদী প্রানীদের মত বিশেষ অংগের প্রয়োজন হবে। যেমন হাতির বিশালাকার কান বিশেষভাবে বিবর্তিত হয়েছে অতিরিক্ত তাপ হারানোর জন্য। হাতির দেহের অতিরিক্ত তাপ হারানোর এটিই একমাত্র বৈশিষ্ঠ্য না, আরো আছে। আর এরকম বৈশিষ্ঠ্য যদি মানুষের ক্ষেত্রে থাকে তবে নিঃসন্দেহে তাকে যে আর মানুষ বলা যাবেনা তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। হাতীর কিংবা অন্য পশুদের চামড়াও অনেক মোটা হয় কারণ দেহের অভ্যন্তরের অতিরিক্ত রক্ত এবং অন্যান্য ফ্লুইডের যে বিশাল চাপ থাকে তা সহ্য করার জন্য। আর ৬০ ফুট কিংকং কিংবা ৯০ ফুট আদমের কথা বলার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। বিজ্ঞানী গ্যালিলিও প্রথম প্রাণীদের আকার-আকৃতির উপর স্কেল ল প্রয়োগ করে এর সত্যতা যাচাই করেছিলেন।
আবারও কেউ যদি শিশু এবং পূর্ন বয়স্ক মানুষের কথা ভাবেন তবে জেনে রাখা ভাল যে পূর্ণ বয়স্ক মানুষের তুলনায় বাচ্চারা অনেক বেশী তাপ হারায়। কারণ তাদের বডির সারফেস এরিয়া বডি ম্যাসের তুলানায় অনেক বেশী থাকে। আস্তে আস্তে বড় হতে শুরু করলে এ দুটির অনুপাতে সামঞ্জস্যতা চলে আসে।
তাপ আর বডি সারফেস এরিয়ার সম্পর্কের কারনে আকারে অনেক বড় প্রাণীরা তাদের দেহের তাপ ছোট প্রাণীদের তুলনায় অনেক দেরী করে হারায়। এজন্যই ছোট আকৃতির মানুষেরা অনেক তাড়তাড়ি ঠান্ডা হয়ে পরে। এই ঘটনা ব্যাখ্যা করে কেন সংবাদ পত্র অনেক তাড়াতাড়ি পোড়ে। গাছের গুড়ি পুড়তে অনেক বেশি সময় লাগে কারণ তাদের অপেক্ষাকৃত কম সারফেস এরিয়ার জন্য। এটা আরও ব্যাখ্যা করে কেন তিমি মাছের আকার গোলাকার হয়। কারণ একটা গোলকের সারফেস এরিয়া তার প্রতি একক ভরের তুলনায় সবচে কম হয়ে থাকে। আর এখানে বলে রাখা ভাল তিমি মাছ অনেক বড় হয়ে থাকে সামুদ্রিক পানির প্লবনশীলতার (buoyancy) বা ভাসিয়ে রাখার ক্ষমতার কারণে। আর তাই যখন কোন তিমি মাছ সমুদ্রের বেলাভূমিতে আটকে যায় তখন উদ্ধার করতে দেরী হলে তিমিটা তার নিজের দেহের অত্যধিক ওজনের নিচে চাপা পরে খুব সহজেই মারা যায়। অনেকেই এ পর্যায়ে ডাইনোসরদের কথা হয়ত ভাবতে শুরু করেছেন। 😉
গ) ফুসফুস এবং অপ্রতুল অক্সিজেনের সরবরাহঃ- কোষ দ্বারা গঠিত যেকোন প্রাণিরই অক্সিজেন গ্রহণের দরকার হয়। অক্সিজেন কনজাম্পশন আর সারফেস এরিয়ার মধ্যেও সম্পর্ক আছে। মানুষের ক্ষেত্রে ফুসফুসের সারফেস এরিয়ার উপর ডিপেন্ড করে মানুষ কতটুকু অক্সিজেন কনজিউম করবে। মানুষের দৈর্ঘ্য বাড়ার সাথে সাথে সেটারও প্রয়োজনীয়তাও অনেক বেড়ে যায়। দৈর্ঘ্য বাড়ার সাথে সাথে শ্বাসনালীর সারফেস এরিয়া যে পরিমাণ বাড়বে তাতে একটা পর্যায়ে যেয়ে শ্বাসনালী সময়মত পর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহ করতে সমর্থ হবে না।
জীব বিজ্ঞানী জেবিএস হ্যালডেন দেখিয়েছেন কিভাবে সারফেস এরিয়া এবং আয়তনের মধ্যকার সম্পর্ক প্রাণিদের বিবর্তিত হতে সাহায্য করেছে। মনে রাখবেন ঊপরের তিনটি জিনিষের যে কোন একটির কারনেই মানুষের উচ্চতা খুব একটা বেশী হতে পারার কথা না। পৃথিবীর জানা ইতিহাসের সবচাইতে লম্বা পুরুষ মানুষ ৮ ফুট ১১ ইঞ্চির আমেরিকান রবার্ট ওয়াল্ডো বেঁচে ছিলেন মাত্র ২২ বছর আর তাকে বিশেষ ধরণের লেগ ব্রেস ব্যবহার করে হাটতে হত। আর সবচাইতে লম্বা মহিলা চীনের জেং জিনলিয়ান বেঁচে ছিলেন মাত্র ১৭ বছর। বর্তমানে সবচাইতে লম্বা তুরস্কের ৮ ফুট ৩ ইঞ্চির ২৯ বছর বয়সী সুলতান কোসেনও স্বাভাবিক নন।
একথা মোটামুটি নিশ্চিত ভাবে বলা যায় যে মানুষের উচ্চতা ১০- ফুটের উপরে যাওয়াটা সম্ভব হবে না স্কেল ল এবং পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষন শক্তির কারনে। আর ১৫ ফুট কিংবা ৩০ ফুটি আদ জাতী কিংবা ৬০ ফুটি কিংকং কিংবা ৯০ ফুট আদম তো এক কথায় অসম্ভব ব্যাপার।
সূত্রঃ
১) On Being the Right Size – J. B. S. Haldane
২) Scaling: Why Giants Don’t Exist – Michael Fowler
৩) Physics of the Impossible: Michio Kaku
৪) Sahih Bukhari
পাদটীকাঃ
১) Narrated Abu Huraira: The Prophet said, “Allah created Adam in his complete shape and form (directly), sixty cubits (about 30 meters) in height …….
বিশেষ দ্রষ্টব্য: লেখাটি আমারব্লগে পূর্বে প্রকাশিত হয়েছে। মুক্তমনার মডারেটরের অনুমতি সাপেক্ষে কিছুটা পরিবর্তন করে পোস্টটি এখানে প্রকাশ করলাম।
ফেরাউনের নাক কত বড় ছিলো
আশা করি সবার সন্দেহ দূর হবে
লেখক দেখতেছি পৃথিবীর আদিম পরিবেশ সম্পর্কে অবগত নয়।প্রাগৈতিহাসিক যুগে সব প্রানীরা বিশাল আকারে ছিলো।
মাশাআল্লাহ
ভাই, যে আল্লাহ মাবুষকে সৃষ্টি করেছে সেই মানুষ যদি ১৬০তলা ভবন তৈরী করতে পারে তবে সেই মানুষের সৃষ্টি কর্তা কেন মাত্র ৯০ফিট মানুষ তৈরী করতে পারবে না এটা আমার বোধগম্য না। আর খাবার এর ব্যাপারে যে কমেন্ট আসছে তার উত্তর হলো বর্তমানে পৃথিবীর লোক সংখা ৭০০ কোটি। এই এতো গুলো মানুষের যদি আল্লাহ খাবার এবং টয়লেটের ব্যবস্ষা করতে পারেন তবে মাত্র এক আদম এবং এক হাওয়ার জন্য কেন খাবার এবং টয়লেটের ব্যবস্থা হবে না আমার বোধগম্য নয়।নাস্তিকরা যে আসলে আবাল এটাই তার প্রমান।
অনেক ভালো পোষ্ট…..এরকম সাধারন যুক্তি গুলো যদি সাধারন মানুষের মাথায় আসতো………
আমরা জানি আদিম যুগে মানুষ এত বুদ্ধিজীবী ছিলনা , ছিলনা কোন আধুনিক অস্ত্র , ছিলনা কৃষিকাজ , মানে খাবারের অভাব ছিল মারাত্নক অভাব । আর পশু শিকার করে সেটাই ছিল একমাত্র খাবার । আর একটা পশু শিকার করা ছিল অতি জটিল কাজ । যেখানে একটা পশু বধ করাই মুশকিল সেখান নব্বই ফিট মানুষের খাবার আসতো কিভাবে ? কারন পেট কি বড় হবে , বাবারে বাবা , শুধু পানিই লাগবে দৈনিক প্রায় পাঁচশ লিটার । এটাতো গেল শুধু এক দিনের ঘটনা । তাহলে ? অনেক লোকের এত খাবার , পানি কিভাবে কি হয়েছে ? মানে শূধু খাবারের অভাবেইতো এরা অক্কা পাবে ?
এদের নাকের গন্ধ নেবার পাওয়ার নিশ্চয়ই আমাদের মতই ছিলো । কারন শরীর যতই বড় হোক ইন্দ্রিয় তো আর বড় নয় । গন্ধ নেবার অনুভূতি নিশ্চয়ই এখনকার মতো । তাহলে তাদের দশ দিনের হাগু যেখানে থাকবে , ভাবা যায় , কত গন্ধ হবে । কারন তখন টয়লেট ছিলোনা । মানে যদি তাদের উচ্চতা নব্বই ফিট হয় আর যদি পনেরো বিশজন লোক একসাথে থাকে (আদিম সমাজ )তাহলে শুধু তাদের হাগুর কারনে প্রতিদিন অবস্থান পরিবর্তন করতে হবে । অথবা হাগুর গন্ধ সহ্য করে থাকতে হবে ? আর মুতের গন্ধ ? কি আর বলবো ? বাজারের পাবলিক টয়লেটের কথা ভাবুন , কেমন গন্ধ ।
তারপরও যদি বলেন নব্বই ফিট ছিলাম আমরা তাহলে বলা যায় আমরা গু এর মাঝে বড় হয়েছি । আমাদের পূর্ব পূরূষরা মেথর ছিল । কি আজব !
দারুন লিখেছেন ।
মোল্লারাতো বেতালে পড়ে গেলো ।
মন্তব্য…আমার বয়স ১৭ ।আমার উচ্চতা ৫ ফূট ৪ ইন্চি এবং আমার বাবার উচ্চতা ৫ ফূট পোনে ৭ ।আমি কি আর লম্বা হতে পারব
ভাই ভালোই লিখছেন, তবে আমার ২ টা মন্তব্য আছে
০১/ আমার নীতি হল যে বিষয় সম্পর্কে জানোনা তা নিয়ে টু শব্দও করো না। একজন আস্তিক এর কাছে তার ধর্মের গুরত্ব কি এটা কেবল সে জানে। তাই না জেনে কোনকিছুর ব্যাপারে হুট করে আপনার মুক্তমনের কথা প্রকাশ না করাটাই ভালো।
০২/ ভাই আমরা যতই জঙ্গিবিরোধী আন্দোলন করি লাভ হবে না, কারন এসব দেশীয় পাতি জঙ্গিদের জন্মদাতা হল আপনার মত কিছু কচুপাতার লেখক। ভাই আপনার পাশের লোকটি হোক সে হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, তার ধর্ম নিয়ে কোন উপদেশ, জ্ঞান, বিতর্ক, যুক্তি দেখানোর কোন অধিকার আপনার নেই।
কারন বাংলাদেশের সংবিধান এ উল্লেখ্য ” ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার”
তথ্যবহুল লেখাটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।পড়ে ভালো লাগলো ।
ভালো লাগলো, লেখার অনেক দিন পর পড়লাম যদিও।
অসাধারণ!
অসাধারণ, Allometry পড়তে গিয়ে এই সম্পর্কগুলো পড়ি। আর আজকে এমন একটা পোস্ট পড়ে সম্পূর্ণ হলো পড়াটা।
:guli: হোরাস,
আল্লাহ জিরাফকে ১৬-২০ উচচতা দিয়েও সাভাবিক ভাবে চলাতে পারেন তবে মানুষকে কেন পারবেন না?
@ হোরাস,
লিখাটি খুব ভাল লাগলো। অনেক ধন্যবাদ অবাস্তব “৯০ ফুট আদমের মিথ” কে বিজ্ঞানের কষ্ঠী পাথরে
তুলে ধরার জন্যে। শুধু আদমের সাইজই নয়, আদম-হাওয়ার গল্পের পুরোটাই ‘মিথ’। এমন কোন “একক” প্রানীর অস্তিত্ব বিবর্তনবাদের অলোকে অসম্ভব। আমার মনে হয় সে দিন আর বেশী দুরে নয় যেদিন ‘ধর্মান্ধরা’ বলতে শুরু করবে যে এখানে ‘আদম’ অর্থে ৩৫০ কোটি বছর আগের আদি প্রানকে (LCA-Last Common ancestor) কে বুঝানো হয়েছে । কিন্তু সেখানেও সমস্যাঃ সেই ‘আদম’থেকে শুধু মানুষ নয়, সব প্রানেরই উৎপত্তি। দেখুন এই খবরটি-American Muslim clerics sign up for evolution।
লেখা ভাল লেগেছে। সামান্য কিছু তথ্যঃ
গর্ভের শিশুর অনেক হাড় প্রথমে কার্টিলেজ হিসেবে তৈরী হলেও তাড়াতাড়িই তার অনেটাই শক্ত হাড়ে রুপান্তরিত হয় । এছাড়া কিছু হাড়, যেমন খুলির উপরের হাড় তৈরীতে কার্টিলেজ লাগে না। কার্টিলেজেও যথেস্ট কোলাজেন থাকে, তবে হাড়ের তুলনায় কম। হাড়ের কোলাজেন (টাইপ ১) আর কার্টিলেজের কোলাজেনের ধরন (টাইপ ২ আর ১০) আলাদা।
ধন্যবাদ।
@মনজুর মুরশেদ, আপনার কমেন্ট এবং তথ্যের জন্য বিশেষ ধন্যবাদ। (F) (F) (F)
@হোরাস,
ফুলের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভাই মহামান্য আদমের ৯০ ফুট দৈর্ঘ্য নিয়া বেশ ভালই জবাব দিলেন। ৭ ফুট আকৃতির খাম্বার মত শিশ্ন তার পাজরের হাড় থেকে তৈরী হাওয়া যে ভাল ভাবে সামলে নিতে পেরেছিলেন তা আদমের ছেলে মেয়ের সংখ্যা দেখে ভালই প্রামাণিত হয়। কিন্তু ৯০ ফুট আদমের মল ত্যাগের পরিমান ও দূর্গন্ধ কত দূর বিস্তৃত হইয়াছে সে হিসাব কারো আছে কি?
@রাজেশ তালুকদার, :lotpot: :hahahee:
@রাজেশ তালুকদার, সেটাও স্কেল প্রয়োগ করে বের করা মনে হয় অসম্ভব না। 🙂
অতি উপাদেয় লেখা!
কিছু প্রশ্ন মনে আসল। উচ্চতা সাথে কিউবিক আকারে ওজন বাড়ার ব্যাপারটা কি সবক্ষেত্রেই সত্য? যেমন, ৮ ফুট ১১ ইঞ্চির আমেরিকান রবার্ট ওয়াল্ডোর ওজন কত ছিল, সেটা কি জানা যায়? বাংলাদেশের পরিমলেরঈ বা ওজন কত ছিল? অনেক লম্বা মানুষকেই তো অনেক ক্ষেত্রে চিকোন চাকোন হতে দেখি … আর ওজনও অনেক সময় বেঁটে মোটা লোকের চেয়ে কম হয়। নাকি লম্বা হইলেই ওজন বেশি হইবেক?
@অভিজিৎ, দুঃখ পাইলাম। আপনি পুরোপুরি মনযোগ দিয়ে পোস্টটা পড়েন নাই। 🙁 পোস্টে এ বিষয়টা উল্লেখ করে দিয়েছি এভাবে,
৯০ ফুট আদমের দেহের ওজন স্কেল ল অনুযায়ী যা আসে সেটাকে অর্ধেক করে ফেললেও তার ওজন আসে ১৬০ টনের মত। যা কিনা সবচাইতে বড় ডাইনোসরের ওজনের চেয়েও প্রায় দ্বিগুণ।
http://answering-islam.org/Responses/Osama/90feet-adam.htm
answering-islam সাইটটা আমি আগে ভিজিট করতাম না, খ্রীষ্টান দৃষ্টিভঙ্গী থেকে ইসলামের সমালোচনার ব্যাপারে আমার কোন আগ্রহ নাই। তবে answering-christianity সাইটে আদমের ৯০ ফুট হওয়া সম্পর্কিত বক্তব্যের যে খাসা জবাব answering-islam এ দেওয়া হয়েছে তা দেখে মুগ্ধ না হয়ে উপায় নেই। নিজেদের রাবিশ বক্তব্য জাস্টিফাই করার জন্য মিথ্যাচার করতেও মোল্লাদের বাধে না।
@পৃথিবী,
লিঙ্কে গিয়ে সামান্য একটু পড়লাম। মজাই মজা। 😀
এমন লেখা পড়তে ভাল লাগে.. 🙂
@ইফতি, আপনাদের মত পাঠক পেলে আমার লিখতেও ভাল লাগে। 🙂
ওয়াজ মাহফিলে শোনেছিলাম আদম নাকি ৯০ ফুট ছিল। এটি যে হাদিসে আছে তা জানতাম না। ধর্মকারী এর কমিক বইটি পড়ার সময় দেখলাম রেফারেন্স সহ হাদিসটি দেয়া আছে। কমিক বইটি দারুন লেগেছে। ধন্যবাদ ধর্মকারী ।
কমিক বইটির ডাউনলোড লিংক
(১০.৬৭ মেগাবাইট)।
@মাহিন, লিঙ্কের জন্য ধন্যবাদ।
ভাই আবুল কাশেম এবং হোরাস ভাই আপনারা এই সমস্ত ভন্ড হাদিস কোত্থেকে পাইছেন? আর কুরাআন এর ভুল অরথায়ন করবেন না।
এখানে ডান হাত বলতে অতি সন্নিকটে বুঝানো হয়েছে।
আর অন্যদের উদ্দেস্যে বলছি, আপনাদের যদি ইসলাম সম্পরকে জানার ইচ্ছা থাকে তবে সরাসরি কোরান পড়ুন। দয়া করে অন্যের কথায় কান দিয়ে বিবভ্রান্তিতে পরবেন না।
নিম্নে কুরাআন এর লিঙ্ক দেয়া হল। বাংলা ইংরেজি এবং আরবি ভাষায় বরনিত।
http://www.quraanshareef.org/index.php?arabic=&sid=1&ano=7&st=0
ধন্যবাদ।
@মোহাম্মদ শাহীণ, আপনি ইমাম বুখারী কে ভন্ড বলায় তীব্র প্রতিবাদ জানালাম।তিনি সারাজীবন অনেক কষ্ট করে হাদীসগুলা সংগ্রহ করেছেন। 🙂
@হোরাস,
فَاطِرُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ جَعَلَ لَكُم مِّنْ أَنفُسِكُمْ أَزْوَاجًا وَمِنَ الْأَنْعَامِ أَزْوَاجًا يَذْرَؤُكُمْ فِيهِ لَيْسَ كَمِثْلِهِ شَيْءٌ وَهُوَ السَّمِيعُ البَصِيرُ (11
তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের স্রষ্টা। তিনি তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের জন্যে যুগল সৃষ্টি করেছেন এবং চতুস্পদ জন্তুদের মধ্য থেকে জোড়া সৃষ্টি করেছেন। এভাবে তিনি তোমাদের বংশ বিস্তার করেন। কোন কিছুই তাঁর অনুরূপ নয়। তিনি সব শুনেন, সব দেখেন।
The Creator of the heavens and the earth. He has made for you mates from yourselves, and for the cattle (also) mates. By this means He creates you (in the wombs). There is nothing like unto Him, and He is the All-Hearer, the All-Seer.
আল কুরাআন – ৪২-১১
ভাই শাহীণ, বুখারী শরীফ যে ভূয়া সেটা তো আমার পোস্টই প্রমাণ করে দিল। আমি যেটা প্রমান করেছি সেটাই আপনি আমাকে প্রমাণ করার চেষ্টা করছেন নাকি? এক্ষেত্রে আমি আর আপনি একই দলে। (F)
@মোহাম্মদ শাহীণ,ডান হাত বলিতে ডান হাত বোঝানো হয় নাই, এই অরথায়ন আপনাকে কে করিল, জানাইবেন কি? আশা করি ভণ্ড হাদিসের রেফারেঞ্চ দেবেন না।
আমার দুঃখঃ
আমার মনে হয় আদমের ৯০ ফিট দেহের গল্পটি পুরোপুরি সত্যি। সেই ৯০ ফিট দেহের আদমের শিশ্নটিও নিশ্চয়ই তাঁর দেহের অনুপাতেই লম্বা ছিল। সে হিসাবে তা কম করে হলেও সারে সাত ফিট ছিল।
অথচ আমার দৈর্ঘ্য মাত্র ৫ ফিট ৪ ইঞ্চি। দুঃখ, আদমের শিস্নের সমানও হতে পারলাম না।
শুধু এটাই না। আরও দুঃখ আছে। স্বর্গের হুরবালাগন কিসাইজের হবে। যদি আদমের সাইজের হয়-আমার কি হবে? আর যদি আমার সাইজের হয়-আদমের কি হবে?
@মুরশেদ, আপনার দুঃখের জন্য আপনাকে সমবেদনা জানাই। (H)
@মুরশেদ, :hahahee: :lotpot:
@মুরশেদ,
:hahahee:
@মুরশেদ,
সাড়ে সাত ফুট লম্বা শিশ্ন! ইশ, মা হাওয়ার জন্যে দুঃখ হয়। ১৪০বার গর্ভবতি, ২৮১ জন সন্তানের মা।
@আকাশ মালিক,
হাওয়ার মেনোপজ হয়েছিল কত বছর বয়েসে?
@তামান্না ঝুমু,
সেটা অবশ্য জানা যায়নি, তবে আদমের প্রথম জোড়া-সন্তান হাবিল ও কাবিল থেকে শেষ বেজোড় সন্তান হজরত শীষ (আঃ) পর্যন্ত সম্পূর্ণ ঘটনা মিশকাত শরীফ ও বিশ্বস্ত তাফসিরকারকের তথ্যাবলম্বনে বিশিষ্ট এক হুজুর এক ওয়াজে বর্ণনা করেছিলেন। পুরনো একটি লেখায় সম্পূর্ণ ওয়াজ টেইপ রেকর্ডার থেকে হুবহু তুলে ধরেছিলাম, এর কিছুটা আছে আয়েশার সাথে এক রজনী সাক্ষাৎকারে। লেখাটি আরেকবার পড়ুন আপনার ভাল লাগবে।
আপনি তো বাংলাভাষী একমাত্র মহিলা পয়গাম্বর, আমি ভাবছি আদম বাবার শিশ্নের তুলনায় আমাদেরটা তো চিনা-জোক, এটা আল্লাহর কেমন ডিজাইন?
@আকাশ মালিক, বেহেস্তে গেলে আদমের মত দৈহিক উচ্চতা লাভ করবেন, সোবহানল্লাহ। তখন মনে আর কোন দুঃখ থাকবেনা। নিশ্চই তিনি ভঙ্গ করেননা অঙ্গীকার।
বর্তমানে অনেক নবীদের কবর লম্বা দেখা যায় কারণ এরা লম্বা ছিল
@আকাশ মালিক, আপনার হিসাব ভুল কারন একজন ৬ফুট লম্বা মানুষের ৭-৮” লম্বা লিঙ্গ থাকে এমনকি বেশীও হয় সে হিসেবে আদম আঃ র শিশ্ন ১০ ফুট ছিল এবং হাওয়া ৮৫-৮৮ ফুট হওয়ার সম্ভবনা খুব বেশী।
এটাই সত্য আদম 60 হাত ছিল এবং তিনিই প্রথম মানব আর বিজ্ঞানীরা তাও মেনে নিবে
মানবিক বোধ-তাড়িত যৌক্তিক-বৌদ্ধিক মানুষেরা যদি ধর্মের জাবর-কাটাদের বিরুদ্ধে লাগামহীন লড়াইটা চালিয়ে যান, তো ভূমিটা কিছুটা উর্বর হয় ওঠে।
@স্বপন মাঝি, সহমত। আপনার উৎসাহের জন্য ধন্যবাদ। (F)
লূসি পিকিংম্যানসহ সকলকেই দেখিলাম, আরডিকে (Ardi, Ardipithecus ramidus) দেখিলাম না। দুর্ভিক্ষপীড়িত ইথিওপিয়াবাসি বলিয়া উহাকে কি ছাটিয়া ফেলিলেন,আমার দৃষ্টিভ্রম নাকি আরডি বিবেচ্য নহে? এ বিষয়ে কিঞ্চিৎ জ্ঞানদান করিলে বাধিত হইতাম।
@কাজী রহমান, ছবিটা নেট থেকে রেন্ডমলি পিক করেছি। জাস্ট একটা আইডিয়া দেবার জন্য। এ ছবিটা মনে হয় আরডি আবিস্কৃত হবার আগেই আঁকা। বিশেষ কোন কারণ নেই।
@হোরাস,
চলিবে চলিবে; কুন্নো অ-সুবি-দা নাই। মূল ব্যাপারটা তো লক্ষ্যভেদী (Y)
(Y)
@প্রতিফলন, (F) (F) (F)
আপনি দ্বিতীয় যুক্তির আওতায় ‘স্কেল ল’ এর যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা এক কথায় অকাট্য ও অভেদ্য! তবে মজার বিষয় হল, এরপরও কিন্তু এমন লোকের অভাব হবে না (এদের মধ্যে সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ থেকে বিজ্ঞানের পাঠ নেয়া মেধাবী ছাত্রও পাওয়া যাবে), যারা বলবে ‘স্কেল ল’ তো খ্রিস্টান বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার; মুসলিম বিজ্ঞানীরা একদিন নিশ্চয়ই এগুলো ভুল প্রমাণ করবে! যখন তাদের বলা হবে, ‘স্কেল ল’ বৈজ্ঞানিক তথ্য-প্রমাণ-পরীক্ষণের উপর প্রতিষ্ঠিত ও যাচাই-কৃত, তখন তারা বলবে, কই, আইনস্টাইনের ‘আলোর গতি’ সংক্রান্ত তত্ত্বও আজ চ্যালেঞ্জের মুখে! আসলে এদের জন্য দুঃখ হয়; কারণ, এরা আমার মতে, ‘জ্ঞান প্রতিবন্ধী’! এদের জ্ঞানের দরজায় এমনভাবে তালা লাগানো যে, হাজারো বই পড়েও চৈতন্যোদয় হয় না!
ধরে নেয়া যাক, ভবিষ্যতে আমরা এমন একজন মানুষ পেলাম, যার উচ্চতা ১০ ফুট। প্রশ্ন হলো, এই সর্বোচ্চ মানুষটি নারী না পুরুষ হবে, তাও কি বিজ্ঞান পূর্বেই বলে দিতে পারে?
@কাজি মামুন,
ইন্টারেস্টিং। সেটা কিভাবে, একটু ব্যাখ্যা করবেন কি? জানার কৌতুহল থেকে জিজ্ঞাসা করলাম।
@হোরাস,
ভাই, আমিই তো আপনাকে প্রশ্নটা করলাম! আবারো করছিঃ ‘স্কেল ল’ যেমন বলে দিচ্ছে, কোন মানুষের পক্ষে ১০ ফুটের বেশি লম্বা হওয়া সম্ভব না, তেমনি একইভাবে কি বলে দিতে পারে, কোন ১০ ফুট লম্বা মানুষ (যদি কখনো মর্ত্যে আর্বিভূত হয়) কি ছেলে হবে না মেয়ে হবে?
@কাজি মামুন,মানুষের বর্তমান জেনেটিক কম্বিনেশনে স্বাভাবিক ভাবে দশ ফুট লম্বা হওয়ার কথা না। আর যদি দশ ফুট লম্বা হয়েই যায় তবুও সেটা হবে সেই মানুষটির পিটুইটারি গ্লান্ডের ম্যাল-ফাংশনের জন্যে। আমার ধারনা ম্যাল ম্যালফাংশনটা ছেলের কিংবা মেয়ের ক্ষেত্রে হবে কিনা সেটা বলার কোন উপায় আছে বলে মনে হয় না।
বিজ্ঞান ও যুক্তিতে যা কিছু মোটেই সম্ভব নয় তার সব কিছু ধর্মে সম্ভব। এটাই ত আল্লাপাকের কেরামতি!
@তামান্না ঝুমু, বিজ্ঞানের উন্নতির সাথে সাথে আল্লাহপাকের কেরামতিও কমতে শুরু করেছে। :))
খুবই হিসেব নিকেশ এবং বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষনের ভিত্তিতে লেখাটি পড়ে যারপর নাই ভাল লাগলো। যদিও এরকম লেখাটা সময় ও পরিশ্রম সাধ্য তারপরেও আশা করবো আরও।
@শাখা নির্ভানা, অনেক ধন্যবাদ। (F) (F) (F)
বস, আমুতে দেবার এতো দিন পর মুক্ত-মনায় দিলেন! ঘটনা কি?
@জাহিদ রাসেল, প্রথমে শিওর ছিলাম না দেয়া ঠিক হবে কিনা.. মুক্তমনা যেহেতু নিরুৎসাহিত করে তাই। পরে যখন ভাবলাম দেই.. তখন হঠাৎ করেই ব্যস্ত হয়ে পরলাম বিভিন্ন কাজে।
@হোরাস,
আমার আগের একটি পোষ্টে আমি এ ব্যপারে প্রশ্ন তুলেছিলাম। আমার প্রশ্নের উত্তরে ফরিদ ভাই দুটি প্রস্তাব রেখেছিলেন। প্রস্তাব দুটি হচ্ছে-
১) লেখাটা মুক্তমনায় আগে প্রকাশ করা। তারপর অন্য ব্লগে দেওয়া।
২) অন্য কোথাও প্রকাশ হয়ে গিয়েছে কোনোভাবে। কিন্তু লেখক চাচ্ছেন যে লেখাটির গুরুত্বপূর্ণ বিধায় তা মুক্তমনাতেও প্রকাশ করতে। এক্ষেত্রে তিনি মডারেটরের কাছে লেখাটি পাঠিয়ে গুরুত্বটাকে ব্যাখ্যা করে অনুমতি চেয়ে নিয়ে পারেন।
আপনার কাছে ,উক্ত-মনায় লেখা প্রকাশের ব্যপারে উপরের দুটি নিয়ম/প্রস্তাব কেমন মনে হয়?
@জাহিদ রাসেল, মুক্তমানায় লেখা প্রকাশের নিয়ম কানুন সম্পর্কে আমার কোন আপত্তি নাই। উপরের দুটি নিয়মও যথেষ্ট যুক্তি সঙ্গত। আমি সাধারণত আমার নতুন লেখাগুলি,যেগুলি মুক্তমনায় প্রকাশ যোগ্য বলে আমার কাছে মনে হয়,মুক্তমনাতেই আগে প্রকাশ করে থাকি। তবে এই লেখাটি যেহেতু আমার ব্লগের একজন ব্লগারের কৌতুহল/প্রশ্নের উত্তরে লিখছিলাম তাই এটা সেখানেই আগে প্রকাশ করা সঠিক বলে মনে হয়েছিলো।
আপনার উৎসাহ এবং সাপোর্টের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। (F)
@হোরাস,
অন্যব্লগে প্রকাশিত লেখাকে প্রকাশের ক্ষেত্রে মুক্তমনা নিরুৎসাহিত করে কথাটা ঠিক আছে। তবে, সব লেখার ক্ষেত্রে এই নিরুৎসাহটা দেখানো হয় না। ধর্মীয় একটা গাঁজাখুরি মিথকে বৈজ্ঞানিক উপায়ে খণ্ডন করা দারুণ লেখার জন্য এটা প্রযোজ্য নয়। এই ধরনের লেখার প্রতি আমাদের পক্ষপাত্ সুস্পষ্ট।
লেখাটি মুক্তমনায় দিয়েছেন বলেই বরং আমাদের তরফ থেকে সাধুবাদ এবং ধন্যবাদ পাওনা রয়েছে আপনার।
@ফরিদ আহমেদ, আপনাকেও ধন্যবাদ বিষয়টাকে আমার কাছে পরিষ্কার করবার জন্য।
হায় হায় এই সব কী অলুক্ষণে কথা আপনি বলছেন।
শেষ বিচারের পর আল্লাপাক আপনাকে আদমের মত করবেন–অর্থাত আপনার উচ্চতা ৬০ হাত বা ৯০ ফুট হবে। তখন আপনি কী করবেন? শুধু তাই নয় আল্লাহ মাবুদ স্বীকার করেছেন যে তিনি নিজেই আদমের মত দেখতে এবং তাঁর উচ্চতাও ৬০ হাত বা নব্বই ফুট।
এই দেখুন কি রয়েছে বুখারী শরীফে।
মনে হচ্ছে আপনার দিন ঘনিয়ে এসেছে!
@আবুল কাশেম, পৃথিবীর বুকে সম্ভব নয়। এখন তালগাছবাদীরা বলতে পারে এখানে পৃথিবীর কথা বলা হয়নি।
তবে যে শুনছিলাম আল্লাহ নিরাকার এবং সর্বত্র বিরাজ করেন।
🙂 🙂 🙂
@হোরাস,
তিনি প্রয়োজন ও ইচ্ছানুযায়ী যেকোন আকার বা নিরাকার ধারন করতে পারেন। তিনি ত অন্যান্য প্রাণীর মত সাধারণ কোন প্রাণী নন।
@তামান্না ঝুমু,
উনি যে প্রাণী তাই বা কিভাবে বলা যায়!!! 😛 😉
@হোরাস,
উনি প্রাণী নাহলে উদ্ভিদ বা জড় হতে পারেন। তবে উনার জীব হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কারণ তিনি নিজেই বলেছেন তিনি আগে পানিতে বাস করতেন। তার মানে তিনি আগে জলচড় ছিলেন এখন হয়েছেন খেচড়।
আমার পরিচিত একজন লাল চাঁদ মিয়া উচ্চতায় ৫ ফুট ১ ইঞ্চি ওজন ৯২ কেজি পেশায় সাধারণ হোটেলের ওয়েটার। সারাদিন কাজের উপরেই থাকে, এতে তার কোন সমস্যা নাই। খুব স্বাভাবিক জীবনযাপন করছে।
পরিচিত আরেকজনের নাম আল-আমীন উচ্চতা ৬ ফিট ওজন ৬১ কেজি পেশায় একজন পেশাদার বাস্কেটবল খেলোয়াড়। তারও জীবনযাপনের মান একদম স্বাভাবি।
এখন লাল চাঁদের ওজন অনুযায়ী আল আমিনের ওজন হওয়ার কথা ১০৮ কেজি এবং স্কেল ল অনুযায়ী আরও অনেক বেশি। আবার আল আমিনের ওজন অনুযায়ী লাল চাদের ওজন হওয়ার কথা ৫০ কেজি। আল আমিনের ওজন মতে লাল চাঁদ ৫ ফুট ১ ইঞ্চি হয়েও ৯ ফুট ১ ইঞ্চি মানুষের শরিরের ভার বহন করছে স্বাভাবিক ভাবে। আবার লাল চাঁদের ওজন অনুযায়ী আল আমিন ৬ ফুট লম্বা হয়েও তার শরিরের ভার ৩ ফুট ২ ইঞ্চি মানুষের। লাল চাঁদ আর আল আমিন মিলে লেখকের উল্লিখিত সব অংকের … াড় মেরে দিল!
এমন পরিস্থিতিতে লেখক এই দুজনের মধ্যে কাকে সঠিক মনে করবেন? নাকি দুজনেই ঠিক? যদি মনে করেন দুজনই ঠিক, তাহলে স্কেল ল অনুযায়ী চিকন সাইজের আল আমিন এর বডি উচ্চতা অনুযায়ী প্রশস্ত হওয়ার কথা বর্তমানের চেয়ে প্রায় দুই গুন বা তার বেশি আবার মোটু লাল চাঁদের উচ্চতা অনুযায়ী বডি প্রশস্ত হওয়ার কথা বর্তমানের চেয়ে প্রায় অর্ধেক বা তারও কম!
এর পরেও কি বিশ্বাস করতে হবে যে ১৫ ফুট লম্বা মানুষের ১০/১২ ফুট প্রশস্ত বডি হতেই হবে। এমন বিশ্বাস কি বাস্তবতার –াড় মেরে দেয় না?
লেখক যদি মনে করেন “তাদের ব্যাপারটা অস্বাভাবিক তবে এমনটা হতেই পারে”
কিন্তু তারা তো স্বাভাবিক! এমনটা যদি হতেই পারে তাহলে আদম আঃ এর বেলায় অসম্ভব কেন???
এটা হজম করতে কষ্ট কোথায়? এটাতে এলার্জি??
লেখক সব খোড়া যুক্তি উপস্থাপন করে
রবার্ট ওয়াল্ডো, জেং জিনলিয়ান, এবং সুলতান কোসেন এর অসুস্থতার কথা উদাহরণস্বরূপ উল্লেখ করেছেন। এটা হাস্যকর, চরম হাস্যক।
লেখক এত তথ্য জানেন অথচ এটা জানেন না যে তারা তিনজনেই বেশি লম্বা হওয়ার জন্য অসুস্থ হননি, বরং অসুস্থতার জন্যই বেশি লম্বা হয়েছিলো!
@হোরাস,
প্যাঁক কোরানে কিছু লাম্বু খাম্বুর কথা রহিয়াছে অবশ্যঃ
সূরা আল ফজর 89:06 আপনি কি লক্ষ্য করেননি, আপনার পালনকর্তা আদ বংশের ইরাম গোত্রের সাথে কি আচরণ করেছিলেন,
07 যাদের দৈহিক গঠন স্তম্ভ ও খুঁটির ন্যায় দীর্ঘ ছিল এবং
08 যাদের সমান শক্তি ও বলবীর্যে সারা বিশ্বের শহরসমূহে কোন লোক সৃজিত হয়নি
তবে ইহাদের তো সময়কাল আবার মেলে না।
আল্লাহর যে অন্তত দু খানি হাত রহিয়াছে তাহা নিশ্চিতঃ
39 আল যুমারঃ 67 তারা আল্লাহকে যথার্থরূপে বোঝেনি। কেয়ামতের দিন গোটা পৃথিবী থাকবে তাঁর হাতের মুঠোতে এবং আসমান সমূহ ভাঁজ করা অবস্থায় থাকবে তাঁর ডান হাতে।
এবং আরশে মানে সিংহাসনে স্থাপন করিবার জন্য তাহার যে একখানি PPP প্যাঁক পবিত্র -ছা রহিয়াছে, তাহার প্যাঁক প্রমান মেলে এখানেঃ
সূরা আল-হাক্কাহ 69:17 এবং ফেরেশতাগণ আকাশের প্রান্তদেশে থাকবে ও আট জন ফেরেশতা আপনার পালনকর্তার আরশকে তাদের উর্ধ্বে বহন করবে।
আপনার লেখাটি অতি চমৎকার হইয়াছে (F)
@কাজী রহমান, আদ জাতির লোকেরা নাকি ৩০ ফুট লম্বা ছিলো। সেটাও কোনভাবেই সম্ভব না।
এইখানে বিগ ক্রাঞ্চের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় বিগ ক্রাঞ্চ হবে না বলেই বিজ্ঞানীরা রায় দিচ্ছেন। সমস্যার কথা। 🙂
খাইছে, তাইলে ফেরেশতাদের সাইজ না জানি কত বড়। :-s
@হোরাস,
বিগ ক্রাঞ্চে তো হুদাই সাত আসমান দেখি, তারা’ও নাই, অন্য আসমান ওরা’ও নাই। প্যাঁক ঘাপলা বানী ভূজুঙ্গামারীতে অবতীর্ণ হইয়াছিলো বলিয়া সন্দো হয়; আর বিজ্ঞানীরাও সেই সূযোগে উহাকে ভ্যাচকাইয়া দিয়াছে।
বাংলা হইতে প্রগতিবাদীদের কেহ কেহ উহাদের যে বাঁশগুলি দিয়াছিলো বা দিতেছে উহারা সেইগূলি জমা করিতেছে বলিয়া মনে হয়। ওই বাঁশগুলি একত্র করিয়া রনপা বানাইবে এবং ppp বহনের কালে কাজে লাগাইবে।
আপনার জবাব দেখিয়া বিনোদিত হইনু। :))
হযরত আদম (আ) এর খাবার আল্লাহ তায়ালা জান্নাত থেকে পাঠাইতেন।তাছাড়া তিনি তো জান্নাতেই থাকতেন।আর তিনি কোনো মলমূত্র ত্যাগ করতেন না।জান্নাতে কোনো অপবিত্রের স্থান নেই।জান্নাত পবিত্র।আর তিনি যা ভক্ষন করতেন তা হজম হলে,তিনি ঢেকুর দিতেন আর তাঁর পেঠ খালি হয়ে যেতেন।আর আমরা যারা জান্নাতে যাব,তারাও ঠিক এরকমভাবেই থাকব।
@কাজী রহমান,মহাবিশ্বের তুলনায় পৃথিবীর আয়তন !!! :lotpot:
@আস্তরিন,
@আস্তরিন,
হ্যাঁ এবং ওই দিন কেহ ফেরেশ্তাগনকে ক্ষেপাইবে না কারন তাহারা ক্রোধান্বিত হইয়া আকাশের প্রান্ত ভাঙ্গিয়া উহাদের মাথা বা চান্দিতে নিক্ষেপ করিতে পারে, রিস্ক লওয়া ঠিক হইবে না, দেখুনঃ
@আবুল কাশেম, আল্লাহ মনুষ্য তৈরী বিজ্ঞানের ধারনার বাইরে কাজ করেন তাই তার ক্ষমতা আন্দাজ করা সম্ভব নয়। আল্লাহ যখন ৯০ ফুট আদমকে সৃষ্টি করেছিলেন তখন আদম ৯০ ফুট হয়েও আমাদের ৬ ফুটের মতোই গতিময় ছিলেন। তার ৯০ ফুট উচ্চতা তাকে অস্বাভাবিক করেনি কারন তাকে তার আকারের উপরই সুস্থ রাখা হয়েছিল। আমার ৫’-৪” ৮২ কেজি তেও আমি পচুর লাফালাফি করতে পারি কারন আমাকে আল্লাহ পয়দা করেছেন। আল্লাহর জ্ঞান সীমা আন্দাজ করা মনুষ্য শক্তির বাইরে। সুতরাং stop thinking of his 90′ Adam .
কোন আপডেট না থাকলে, আগেই পড়েছি তাই এখানে আবার না পড়েও (Y) (Y) দিলেম 🙂
আগে সম্ভবত সামু বা আমারব্লগে দেখেছি, ওখানে জ্ঞ্যানগর্ভ আলোচনা তো হয়ইনি বরং ডাইনোসর নিয়ে ক্যাচাল শুরু হইলো, বলাই বাহুল্য স্কেল ল এর স্বীকার্যটাই বুঝে নাই যে মানুষ আর ডাইনোসরের তুলনা চলবেনা।
যাইহোক এখানে অনেক বিজ্ঞজন আছেন, তাদের ফিডব্যাকের উপর চোখ রাখলাম (@)
@টেকি সাফি,আপনি মনে হয় সামুরটা পড়েছিলেন। তবে সামুরটার সাথে এটার মূল প্রেমিজগুলাতে মিল থাকলেও উপস্হাপনায় অনেক পার্থক্য আছে। আর কিছু নতুন তথ্যও সংযোজন করেছি। ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
অসাধারণ! :clap
@নিটোল, ধন্যবাদ। (F)