আমি রহিম রহমান
তাই এই পাক-কালাম
নিজের নামেই নিজে শুরু করিলাম।
আমি নিজেই করি নিজের এবাদত
নিজের কাছে নিজেই পাতি সাহায্যের হাত।
জগতের সমুদয় প্রশংসার দাবীদার তিনি
নিজেকেই নিজে ধন্যবাদ দেন যিনি।
আলিফ-লাম-মীম
আমি রহমানুর রহীম।
আমি আদম সৃজিয়াছি মৃত্তিকার
তার মূর্তির মাঝে দিয়াছি এক ফুঁৎকার
তাতেই হয়ে গেছে তার প্রাণ সঞ্চার।
কী চমৎকার!
এমন সাধ্য আছে কার?
তার পরেও তোমরা গুণগান করিবেনা আমার!
আদমকে সৃজিয়া বলিলাম ফেরেস্তাদিগকে ,
“সেজদা কর ওকে “
সকলেই করিল ইবলীস ছাড়া।
সেজদা করিবনা বলিয়া সে রহিল খাড়া।
আমায় কহিল , ‘তুমি আমার একমাত্র প্রভু
তাই তোমা ছাড়া অন্য কাউকে সেজদা করিবনা কভু
তুমি বলিয়াছ তবুও।
আদম আমার কনিষ্ট ভাই
তাকে সেজদা করা কী আমার শোভা পায়?’
কত সাহস তার, আমাকে শেখায়!
আমার আদেশ অমান্য করিয়া
সে করিল মহাপাপ।
তাই দিলাম তাকে অভিশাপ।
করিলাম তাকে আসমান ছাড়া
বলিলাম তাকে,’তুই ত বড় সৃষ্টিছাড়া
বড়ই বেড়েছিস বাড়া
আসমান থেকে বেরিয়ে যা
দুনিয়ায় গিয়ে দাঁড়া
সেথায় তোর ইচ্ছামত শয়তানী করিয়া বেড়া’
আদম ছিল একা একা তার দুঃখ যাচ্ছিলোনা সওয়া,
তাই আদমের পাজরের বাঁকা হাড় দিয়ে বানায়েছি হাওয়া।
বলেছিলাম তাদের,’স্বর্গে কর সুখে বাস
মনের আনন্দে কর খাওয়া দাওয়া
শুধু মানা আছে গন্দম ফলের কাছে যাওয়া
গন্দম তোমাদের তরে নিষিদ্ধ বারোমাস।‘
কিন্তু সে বাঁকা নারী করিল সর্বনাশ।
সে হইল আমার অবাধ্য
নিষিদ্ধ ফল করিল সে ভক্ষণ
আদমকেও করাইল তেমন
আমার রাগ সপ্তমে চ’ড়ে গেল তখন।
করিলাম তাদের সাথে সাথেই
স্বর্গ হতে নিষ্ক্রান্ত।
এই হল আমার শাস্তির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
পান হইতে খসিলে চুন
মারিয়া করিবো খুন।
এই কিতাব শুধু মুত্তাকীদের তরে
যারা বিনা প্রশ্নে বিশ্বাস করে আমার পরে।
আমি অবিশ্বাসীদের হৃদয়ে , কর্ণে ও চোখে মারিয়াছি তালা
তাই তারা বোবা কানা ও কালা।
যতই শোনাও তাদের গায়েবের বাণী
যতই কর খুনাখুনী
তাদের বধির-মনে লাগিবেনা দোলা।
তাদের অন্তরে মেরেছি সীল মোহর
তাই তুমি যতই করনা চিৎকার
এই কিতাবে বিশ্বাস করে
সেই ক্ষমতা নাই তাদের।
@তামান্না ঝুমু; দিদি এইডা কি আসিলো :O
হাসতে হাসতে চেয়ারে গড়াগড়ি খাচ্ছি :hahahee:
এই অংশটুকু মুখুস্ত করে ফেলবো ভাবছি 😉
মাথা নষ্ট উইম্যান :clap
তামান্না ঝুমু,
কৃতজ্ঞতা। :guru: :guru: :guru:
ঝুমু আপু ,আপনার এই অসাধারন কবিতা পড়ে না হেসে থাকতে পারলাম না । এই অসাধারন কবিতার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ….. 😀 :lotpot: :rotfl: :hahahee:
@মুক্তবালক,
আপনাকেও ধন্যবাদ পাঠ-প্রতিক্রিয়ার জন্য।
পুঁথির ফ্লেভার মিশিয়ে লেখা আপনার একবিতাটি উপভোগ্য হয়েছে।
@মোহিত, ধন্যবাদ
তাহলে তো আমাদের নাম তামান্না ঝুমু (স:) আর সায়েম (র:) এভাবে লেখা উচিৎ, তাই না?
আপনি নবি হলে আমরা তাহলে সাহাবি, হুররে কি মজা… :rotfl:
@Syeem,
@Syeem,সাহাবিদের জন্য বেহেস্তে সম্মানীত আসন সংরক্ষিত আছে।
এইখানে ধর্মের বিরুদ্দে লেখা তাই দেখতাসি আনন্দ চলতাসে, যাই হক আনন্দ করুন, কি আর করবেন 😀 র এই কবিতা।। পৃথিবীর কোন সুস্থ মানুষ এইটারে + দিতে পারবে না। কি দিয়া কি ধুর 😛
@বেয়াদপ পোলা,
কথাটির মানে বুঝলামনা। একটু বুঝিয়ে বলবেন কি?
@বেয়াদপ পোলা, আপনি সুস্থ আছেন তো? নাকি সামহ্যোয়ার ব্লগ এর মেম্বার?+ – এইগুল নিয়ে অরাই কথা বলে বেশি।আমার ত মনে হয় যে মুসলমানদের প্রায় সবাই অসুস্থ, তো তারা + দিবে ত?প্লিজ একটা মানসিক ডাক্তার দেখান। আমি আপনার এই পোস্ট পরে চিন্তায় পড়ে গেছি আপনার নিজের মানসিক সুস্থতা নিয়ে। আর আপনি পোস্ট আর কমেন্ট গুল পড়ে কমেন্ট করেছেন তো?নাকি ইসলামের সমালোচনা দেখে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে না পড়েই, অথবা না বুঝেই কমেন্ট পোস্ট করেছেন?
@অচেনা, আমার খাইয়া কাম আছে তাই আত দিন পর মেইল চেক কয়রা দেখলাম আইতা লিখসেন, কি আর কমু চুলকানি বেশি অইলে মানুষ আমতেই কথা কই, আমার চুলকানি উঠলে মানসিক ডাক্তার এর কাছে যাওয়ার প্রয়োজন ছিল, আর ইসলাম এর সমালোচনা দেখে মানসিক ভারসাম্য হারানর কি আসে, আখন ত দুনিয়াই সব চাইতে এই ধর্মের সমালোচনা বেশি হয়, তাই দেইখা দেইখা ক্লান্ত লাগে, মেজাজ খারাপ হয়, হুর :-Y
@বেয়াদপ পোলা, আপনি জানেন যে ইউরোপ , আমেরিকা তে খ্রিস্টান ধর্মকে পারলে ছিঁড়ে টুকরা টুকরা করা হয়? ইসলামের বিরুদ্ধে সমালোচনা করার সাহস খুব কম লোকেরই, থাকে।কারন এর পরিনতি হয় ভয়ঙ্কর।কিন্তু জানেন কি?যারা ইসলামের সমালচনা করার সাহস রাখে,তারা পরিনতির কথা ভাবে না?
@বেয়াদপ পোলা,
আমাদের খেয়ে কোন কাজ নেই। আমাদের জন্য খাবার আল্লাতালা সাত আসমানের উপর থেকে কখনো বোরাকের মারফত কখনো জিব্রাঈলের মারফত পাঠিয়ে দেন।
চুলকানি হলে চর্মডাক্তারের কাছে যেতে হয়, মানসিক ডাক্তারের কাছে নয়।
ইসলামে বর্বরতা দেখে আপনার মত আমাদেরও মেজাজ খারাপ হয়। তাই ত লিখি।
প্রথম নবী আদম। মোহাম্মদ শেষ নবী। আর আপনি প্রথম নবিনী (মহিলা নবী)। আপনার আগমনে নারী জাতি ধন্য, তবে আতঙ্কে আছে। এতদিন কোন নারী প্রকৃত মুসলমান হতে পারেনি। কারণ, পুরুষরাই শুধু — মুণ্ডু কর্তন করে মুসলমান হয়েছে। এবার মহিলাদের কীভাবে মুসলমানী দেবেন সেটাই বিষয়। তবে শেষ নবিনীর পরে অবশ্যই হিজরা/হিজলা নবী আসবেন। তিনি অবশ্য কাউকে মুসলমানী দেয়া প্রয়োজন বোধ করবেন না। কারণ, তার তো নিজেরই কোন — থাকবে না। হা হা হা……
@মৌনমনা,
নারী-খৎনারও প্রচলন আছে অনেক মুসলিম দেশে। নারী, পুরুষ অথবা তৃতীয় লিঙ্গের যেকেউ ইচ্ছা করলেই নবী হতে পারে। কারণ নবী হওয়া খুবই সহজ ব্যাপার। এজন্যে কোন জ্ঞান থাকা লাগেনা। বানিয়ে বানিয়ে কিছু আজগুবী কথা বলে দিলেই হলো। শুধু সাহস আর লজ্জাহীনতার দরকার।
@তামান্না, ইবলিশের অবস্থা মনে হয় আমাদেরও হয়েছে, অন্যায়কে ন্যায়ের চোখে না দেখাও অন্যায়?!!! বেশি কিছু বলিব না == তবে এই লিঙ্কটি দিলাম। সত্য বলে দিলাম, তাই আমারা অপরাধী হয়ে গেলাম!!!
@সবুজ বড়ুয়া,
সত্য বলা যাবেনা, অন্যায়ের প্রতিবাদ করা যাবেনা। কেউ করলে তাকে বহিষ্কার করা হবে,ব্যান করা হবে,হত্যা করা হবে। এটিই ত প্রকৃত ইসলাম।
কবিতাটা পড়লাম, মন্তব্যগুলো পড়লাম। সবই মজার।
তবে দীর্ঘশ্বাস। আল্লাহপাক কবিতা লিখার মতন বিশাল গুন, ছন্দ মেলানোর মতন তার চাইতেও কঠিন গুন কাজী রহমান, তামান্না ঝুমু, স্বপন মাঝি (এবং আরো যারা যারা আজ অব্দি কবিতা লিখেছেন, লিখছেন ও লিখবেন) সহ অনেককেই দিয়াছেন, কিন্তু আমি জীবনের প্রথম তের বছর অব্দি “সালাদ” কায়েম করিয়াও তার কাছ হইতে কোন গুনের ক্ষমতা পাইলাম না।
তাই মনের দুঃখে শুধুমাত্র কমেডিয়ান Ricky Gervais -এর মতন বলিতে পারি –
“Thank you to God, for making me an athiest”.
@ছিন্ন পাতা,
মনে রাখুন আশা
হবেননা নিরাশা।
ব্যথা ভরা কেন মন
পাহাড়ের গুহায় গুহায় করুন অন্বেষণ
পেতেও পারেন স্বর্গীয় দূতের দর্শন।
“দুনিয়ায় গিয়ে দাঁড়া
সেথায় তোর ইচ্ছামত শয়তানী করিয়া বেড়া”
আপনার কথা মতই তো চলিতেছি।
@adnan lermontov,
আল্লা বলেছেন তার ইচ্ছা ছাড়া কিছুই সম্ভব নয়। গাছের পাতা নড়তেও তার ইচ্ছার প্রয়োজন। তার কথা অনুযায়ী কেউ কারো কৃতকর্মের জন্য দায়ী নয়। আবার বলা হয়েছে শয়তানের প্ররোচনায় পড়ে মানুষ কুকর্ম করে। কিন্তু শয়তানের জন্মদাতা ত তিনি।
@তামান্না ঝুমু,
কবি তো এ কবিতায় অনুপস্থিত। নারী নবী হওয়ার চেষ্টা না করে কবি থাকলেই আমার ভাল লাগত।
যাহোক, সবই আল্লাহ পাকের ইচ্ছে। আপনের যদি কবিত্ব বাদ দিয়ে নবী হওয়ার ইচ্ছে জাগে আর আল্লাহও আপনার সহায় হোন তবে আমার মত কবিতা পাঠককে তো আপনার লেখা পড়তে গিয়ে ঠকতেই হবে।
কবি হল নবী
ভুলে গেল সবই
আপনার কবিতার প্রভাবে আমার এ ছন্দ ভ্রম।
@গীতা দাস,
এই অধমার উপরে আল্লাপাক নাজিল করিতেছেন
পাক কালামের ওহী
কেমনে তারে “না” কহি?
@গীতা দাস, ঠিক বলেছেন গিতা দিদি! নবীরা ত নিম্ন মানের রছনাউপহার দেন। কবিরা অনেক উঁচুতে। আমি কিন্তু কাব্য প্রতিভাই চাই নবুয়তের চেয়ে 😀
অপূর্ব! অপূর্ব! হে নবি নিসা।
আপনি আল্লাহর বাণী সত্যি সত্যি প্রকাশ করছেন–আপনি ত কবি নন–উন্মাদও নন–আপনি এক ভীতিপ্রদর্শনকারী নবি নিসা বৈ ত কেহ নন।
এই ব্যাপেরে আল্লাহপাক নিজেই নিজের কসম খেয়েছেন, নিজেই নিজেকে ‘ইনশা আল্লাহ’ বলেছেন। এই যে দেখুন
ইক্কু ফুক্কু, থুক্কু।।
৪৮:২৭ আল্লাহ্ তাঁর রসুলকে সত্য স্বপ্ন দেখিয়েছেন। আল্লাহ্ চাহেন তো তোমরা অবশ্যই মসজিদে হারামে প্রবেশ করবে নিরাপদে মস্তকমুণ্ডিত অবস্থায় এবং কেশ কর্তিত অবস্থায়। তোমরা কাউকে ভয় করবে না। অতঃপর তিনি জানেন যা তোমরা জান না। এ ছাড়াও তিনি দিয়েছেন তোমাদেরকে একটি আসন্ন বিজয়।
এখানে ‘আল্লাহ চাহেন তো’ র আরবি হচ্ছে ‘ইনশা আল্লাহ’।
হে নবি নিসা, আপনি সবাইকে জানিয়ে দিন, প্রত্যহ পাঁচবার নামাজের সাথে এই ‘ছাগী’ সূরা পাঠ করতে হবে। এটা আল্লাহর আদেশ–আদেশ লঙ্ঘনকারীকে নরকের আগুনে ঝলসানো হবে।
@আবুল কাশেম,
আগুনে ঝলসালে অসুবিধা নেই। চামড়া পুড়ে ছাই হয়ে গেলে আবার নতুন চামড়া লাগানো হবে। নারী (নিসা) সুরাতেই নারীকে পিটাই করতে বলা হয়েছে। ওনার কাছে আবেদন জানাতে হবে যাতে এবার ‘পুরুষ’শিরোনামে একটি সুরা নাজিল করেন এবং তাতে নারী কর্তিক পুরুষ পিটাইয়ের আইন প্রনয়ণ করেন। এখনকার নারীরা ত আর তখনকার মত অবলা কুনোব্যাঙ নয়। ওরা এখন বডি বিল্ড করছে, কুস্তি করছে, কৃতিত্বের সাথে দেশে বিদেশে খেলা ধুলা করছে, উপার্জন ও অর্থ ব্যায় করছে। তাই তাদেরও অধিকার এবং যোগ্যতা হয়েছে স্বামীদের পিটাই করার।
তিনি নন উন্মাদ
তিনি নন কবি
তিনি তার প্রেরিত নিসা নবী।
আল্লাপাক নিজের কথা বলতে বেশির ভাগ সময় থার্ড পার্সন ব্যবহার করেন। তারটাই ঠিক, তিনি সব জানেন আমরা কিছুই জানিনা। আমরা এতদিন ভুল ব্যাকরণ শিখেছি। এখন থেকে নিজের বেলায় আল্লার মত থার্ড পার্সন ব্যবহার করতে হবে। ব্যাকরণের শুদ্ধিকরণ শুরু হয়ে যাক
তিনি ভাল আছেন। আপনি কেমন আছেন?
তিনি মানে আমি। অশুদ্ধভাবে বললে বলতে হয়, আমি ভাল আছি। আপনি কেমন আছেন?
আল্লাপাক মহিলা নবী প্রেরণ করার ভীম রতি দেখে খুবি ডরে-ভয়ে আছি। না জানি এই মহিলা নবীর মাধ্যমে কোন ফরমান বলে আল্লাপাক পুরুষ জাতির জন্য বোরকা পরার বিধান নাজিল এবং একি সাথে আখেরাতের ৭২ টা হুর বরাদ্দ বাতিল করে মহিলাদের জন্য সৌম্যকান্ত ৭২টা হু-জু-র বরাদ্দ দেন কিনা। :-s
নিশ্চয় তিনি ভঙ্গ করেন না অঙ্গীকার যার প্রতিশ্রুতি (চুপিচুপি) তিনি যাকে দিয়েছেন।
কবিতার সাথে কমেণ্ট গুলো খুব মজার হয়েছে।
@রাজেশ তালুকদার,
ভয়ের কিছু নেই। আল্লা পুরুষবাদী বলে এতকাল সবার একটা ভুল ধারণা ছিল। সে ভ্রান্তির অবসানের জন্য তিনি এক নারী নবী প্রেরণ করেছেন। তিনি সত্যিই মহা্ন।
পর্দা ত খালি একপক্ষ করলেই হবেনা। উভয় পক্ষেরই কর উচিত। নাহলে নারীরা নেকাপের ফাঁক দিয়ে বেপর্দান পুরুষদের দেখে নেবেনা? তাতে শয়তানের কুপ্ররোচনায় তাদের কুরিপুর উদ্রেক হতে পারে। নারী পুরুষ সকলেই বোরখা পরলে কে নারী কে পুরুষ কেউ তা বুঝতে পারবেনা। তাছাড়া নেকাপ সহকারে বোরখা পরলে একটি বিশেষ সুবিধা আছে। চুরি ডাকাতি করলে ধরা পড়ার কোন সম্ভাবনা নেই ইনশাল্লাহ। আল্লাপাক ওয়াদা খেলাপ করেননা তাই পুরুষদের জন্য বরাদ্দকৃত হুরের কোন হের ফের হবেনা। হুর বরাদ্দ বহাল থাকবে নিশ্চিন্তে থাকুন। নারীদের অভিযোগ ছিল তাদের জন্য হুরা ছিলনা ব’লে। তাদের জন্যও হুরার ব্যবস্থা করা হবে সোবহানাল্লাহ। এতকাল তিনি হুরা তৈরি করেননি। অবিলম্বে তিনি হুরা তৈরির কারখানা খুলবেন, বিলিয়ন বিলিয়ন হুরা তৈরি হবে। ইতিমধ্যে হুরা বানানোর উপকরণ সংগ্রহ শুরু হয়ে গিয়েছে। মাটি,ধুলা,পানি,জমাট রক্ত,কিছু ,কিছুনা ইত্যাদি উপকরণ আজরাইল ফেরেস্তা পরমানন্দে সংগ্রহ করা শুরু করে দিয়েছেন।
@তামান্না ঝুমু, সমস্যা কি জানেন আপু, ইসলাম যে শুধু নারীকেই হেয় করেছে তা নয়, এটা পুরুষদেরকেও লম্পট হিসাবে দেখিয়েছে। না হলে কেন একটা মেয়েকে দেখলেই পুরুষের প্রচণ্ড কামনার উদ্রেক হবে তা আমি বুঝি না।কই নিজের মা আর বোন পর্দা ছাড়া দেখলেতো তাদের কামনা আসেনা! তাহলে অপরের মা ,বোন দেখলে এমনটা হবে কেন?আমি যখন এইচ এস সি পরীক্ষা দিচ্ছিলাম তখন একজন ম্যাডাম শাড়ি পরে ডিউটি তে এসেছিলেন,কিন্তু উনার পিঠ পুরোটা শাড়ি দিয়ে ঢাকা ছিল না।ত ওইসব ১৮ বছরের ছেলেদের অনেকেই উনাকে চরিত্র হীনা বলে মন্ত্যব করেছিল। উনি পরে বাধ্য হয়ে একটা চাদর জড়িয়ে এসেছিলেন পরদিন। কি আশ্চর্য নোংরামি অই ১৮ বছরের ছেলেগুলোর যারা আসলে মতেও এডাল্ট না!আমার বমি পাচ্ছিল।তাই পাশের জন কে ধমক দিয়ে বললাম যে আমার সাথে এইসব নিয়ে আলাপ কর না।এরচেয়ে বেশি কথা বলার রুছি আমার হয়নি অই ছেলের সাথে। যাহোক , আমার ত ইউরোপ আর আমেরিকার হাফ প্যান্ট পরা মেয়ে দেখলেও কোন ফীলিংস আসে না।হা স্বীকার করব যে বিকিনি পরা মেয়ে দেখলে আমি একটু বাড়তি আকর্ষণ বোধ করি,কারন এতা নিতান্তই জৈবিক , আর তাছাড়াও বাংলাদেশি হিসাবে আমি ওতে অভ্যস্ত না,তাই মনে হয় একটু বাড়তি আকর্ষণ বোধ করি সুপার মডেল দের দেখে।কিন্তু নোংরা কিছু ত মনে আসে না যে ঐ মেয়েগুলোর সাথে আমাকে সঙ্গম করতেই হবে এমন কোন চিন্তা ত মাথায় আসেনি।আমিও ত পুরুষ। সত্যি ইসলাম ত আমাদেরও লজ্জায় ফেলে দিল, সমস্ত পুরুষ কে ২য় মহাম্মদ বানিয়ে দিয়ে।মক্কার এই সুপারম্যান যেহেতু পালক পুত্রের স্ত্রীকে দেখে কামাসক্ত হয়ে পরে ওহী নাযিল করেন, ত উনাকে কি সত্যিকারেই লম্পট ছাড়া কিছু বলা যায়?তো লম্পটের অনুসারীরা আর ভাল কি হবে!তারা ত এমনকি বোরখা পরা মেয়ে নিয়েও নোংরা ফ্যান্টাসি করে যদি মেয়েটা সুন্দর হয় আর নেকাব না পরা থাকে।আসলে মেয়েরা কি এদের কাছে সত্যি সত্যিই সেক্স অবজেক্ট ছাড়া আর কিছুই না? :(।যেন একটা মেয়ের সুন্দর হয়ে জন্ম নেয়াটাই পাপ!কি আজব এই লোক গুলো!!
হাহাহা সুন্দর কবিতা।কোরানে আসলে ত কোন কবিতাই নাই,সুতরাং এইটা কে কোরানে অ্যাড করে দেয়া যেতে পারে।
@অচেনা,
এগুলো আসলে কোরানেরই কথা। আমি একটু কবিতার মত করে লেখার চেষ্টা করেছি।
@তামান্না ঝুমু, হুম ঠিকই বলেছেন। আসলে সুরা কাওসার দিয়ে কেন যে নাটক হয় জানি না।অই সুরার মধ্যে কবিতার কি আছে তাও বুঝি না।আর পুরো কোরান ত আসলে গদ্যে লেখা,যদিও মুসলিম রা একে বেস্ট কবিতাই বলে থাকে।নাকি ভুল বললাম?এরকম কি একটা শুনি যে এর থেকে ভাল ছন্দ নাকি আর নাই। আচ্ছা আপু, আপনার এই লেখাটার ইংলিশ লিংক থাকলে একটু পোস্ট করবেন?ভাবছি যে একটা ফোরাম আ সেই লিংক পোস্ট করব মুসলিম দের পড়ানর জন্য। আমি আবার খুব ভাল অনুবাদ করতে পারব না এটা ইংলিশ এ, তাই লিঙ্ক পোস্ট করাই ভাল হবে যদি আপনার ইংলিশ ব্লগেও এই কবিতা টা থাকে । 🙂
@অচেনা,অতুলনীয় ছন্দের জন্যে সুরা “নাছ” দেখুন। এই সুরায় ৬ টি আয়াত আছে। প্রতিটি আয়াতের পরেই নাছ দিয়ে ছন্দ মিলানো হয়েছে। এমন চমৎকার ছন্দ আর কোথাও পাবেননা। যেমনঃ
রুবী ভাল মেয়ে
লিপি ভাল মেয়ে
শীলা ভাল মেয়ে।
খুবই চমৎকার ছন্দ তাইনা?
কোরন গদ্যের আকারেও লিখা হয়েছে আবার কিছু কিছু সুরা পদ্যের আকারেও লিখা হয়েছে। গদ্য পদ্য যাই হোকনা কেন পুরো কোরানের লেখার ধরনটাই খুব নিম্নমানের।
না ভাই কোন ইংলিশ লিংক নেই।
@তামান্না ঝুমু, হাহাহা ঝুমু আপু সুন্দর উদাহরন দিয়েছেন। আসলেই কোরান খুব নিম্ন মানের লেখাই।আর কোরানের গাণিতিক ভুল ত ২য় শ্রেণীতে পড়ুয়া একটা বাচ্চাও ধরতে পারবে যদি তাকে সচেতন করা হয়। কিন্তু কি আর করা বলুন,ছোটবেলা থেকেই তো মুসলিম বাচ্চাদের সুন্দর করে মগজ ধোলাই করা হয়। আর সবথেকে মজার লোকজন হলেন বাংলাদেশের এক শ্রেণীর ভণ্ড সেক্যুলার লোক।আপনার মনে আছে প্রথম আলো পত্রিকার “আলপিন” ম্যাগাজিন কেন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হল?অতি তুচ্ছ একটা কার্টুন এর কারনে জা কিনা আমার মৌলানা নানা সাহেব আমাদের ছোট বেলায় শোনাতেন আর আমরা হেসে গড়িয়ে পড়তাম। শুধু পার্থক্য হল নানা আমাদের শোনাতেন হাটে কিনতে পাওয়া যেত এমন কিছু বই থেকে আর যেখানে ছিল মহাম্মদ টাকি মাছ।এতে কিন্তু ইসলামের অবমাননা হল না। কিন্তু দিন দিন গোঁড়ামি এতই বেরে গেল যে সেই কার্টুনিস্ট ছেলেটি মহাম্মদ টাকির জায়গায় মহাম্মদ বিড়াল লিখে একেবারে ধর্মদ্রোহী হয়ে জেলে চলে গেল আর মতিউর রাহমান আর উনার প্রথম আলো বেচে গেল।তো আপনার কি সত্যি মনে হয় যে মুসলিমদের কোন উন্নতি হবে? যাদের ভিতরে দিন দিন সহনশীলতা কমে আসছে ভীতিকর ভাবে?আর আপনি যে কোরানের সুরাটা কবিতা আকারে লিখলেন, ভাবুনত একবার যদি এটা কোন তথাকথিত ধর্ম নিরপেক্ষ পত্রিকায় ছাপা হত। আপ্নাকেও কিন্তু আর ঝামেলায় পরতে হতে পারতো।তো এত নিম্ন মানসিকতা সম্পন্ন একটি জাতির আসলেই গর্ব করার মত কি আছে আমি বুঝি না।যাদের অভ্রান্ত ধর্মগ্রন্থ সহস্র ভুলে ভরা?সত্যি কি আপনি মনে করেন যে এই ব্লগ এর কোন প্রচেষ্টা সফল হবে ইসলাম নামের অই হিংস্র পশুটার কাছে?আমি কিন্তু এ বাপারে হতাশ,কারন সব মুসলিম যে অই কোরান নিয়ে সীমাহীন গর্ব করে বেড়ায়, যে গর্বের কোন মূল্যই নেই? 🙁
@অচেনা, নিজের মনের সীলমোহর নিজেকেই খুলতে হবে। না হলে আর কারো সাধ্য নেই।
@অচেনা, কোরআনে কি গাণিতিক ভূল আছে? একটা উদাহরণ দিন। মুসলমানদের চেয়ে কোন জাতি বা কোন ধর্মীয় লোক বেশী সহনশীল একটু তথ্যপ্রমান সহকারে প্রমাণ দিবেন কি? ইসলাম কোন হিংস্র পশু নয়। বরং এর নামেই মধ্যেই আছে এর শ্রেষ্ঠ পরিচয়। যে বিষয়ের (শান্তি) জন্য সমস্ত সুস্থ মানুষ মাত্রই কাঙ্গাল থাকে তা শুধু ইসলামই দিতে পারে পৃথিবীতে এবং মৃত্যুর পরের জীবনে। অন্য কোন ধর্ম নয়। আর নাস্তিকতার তো প্রশ্নই আসে না।
@মোরশেদ রানা, ভাই ইসলাম শব্দের অর্থ আত্মসমর্পণ, আপনারা কেন মিথ্যা বলে বেড়ান যে ইসলাম অর্থ শান্তি ? এ থেকেই তো প্রমাণ হয় মুসলমানরা মিথ্যুক জাতি ।
ছোট ছেলেরা অনেকে সিগারেট খাওয়াটাকে smartness মনে করে। একই ভেবে ইদানিং দেখছি নিজেকে নাস্তিক প্রমান করাটাও অনেকে smartness মনে করছে।
@পাভেল,
ছোট ছেলেরা অনেকে নিজের খেলনার গাড়ি ভেংগে আবার জোড়া লাগিয়ে নিজেকে বিঙ্গানী মনে করে । একই ভাবে ইদানিং কিছু “বুইরা বলদ” কোরানে বিঙ্গান খুজেঁ আজকাল নিজেকে বিঙ্গানী মনে করে ।
@তারিক, প্রথমত আপনার বিশেষণ প্রয়োগ আপনার রুচি বোধের প্রমান দেয়, তবে আমি এই ক্ষেত্রে এটাকে ঐ শ্রেণির প্রতি আপনার আক্রোশ হিসেবে দেখছি। তবে আমার কথা হল বিজ্ঞান কোথায় নাই। আপনি যে যুক্তি তর্কের মাধ্যমে প্রমান করতে চাইছেন কোরান এ বিজ্ঞান নাই সেই যুক্তি তর্ক ও বিজ্ঞান। যাইহোক, ঐ বেচারাদের বিশেষণে বিশেষায়িত না করে বরং, ওদের বিজ্ঞানটা একটু শোনার, জানার আর বোঝার চেষ্টা করুন তা হলে আপনিও কোরানে বিজ্ঞান খুজে পাবেন। আপনার মঙ্গল হোক।
@পাভেল,
এই উক্তির অৰ্থ ঠিক বুঝলাম না। আমার ধারনা আপনি হয়ত মনে করেন “কোরান” বিঙ্গানময়, মনে করতেই পারেন ।
আপনি একটু কষ্ট করে শিক্ষানবিসের “জাকির নায়েকের মিথ্যাচার: প্রসঙ্গ ‘বিবর্তন’” এই লেখাটি পড়ুন তাহলে আশাকরি ঐ “বেচারাদের” বৈঙ্গানিক দৃষ্টিভঙ্গী সৰ্ম্পকে কিছুটা হলেও জানতে পারবেন । ধন্যবাদ ।
@তারিক, জাকের নায়েক তো সাইদি টাইপের সস্তা দরের ওয়াজকারি, যারা গ্রামের নিরক্ষর, সল্পজ্ঞানি মানুষদের খুব সুন্দর ভাবে বিভ্রান্ত করতে পারে। আমার কাছে এদেরকে ধর্ম ব্যাবসায়ি, অহংকারী, বিভ্রান্তকারি আর জ্ঞানপাপী মনে হয়। কিন্তু আপনি যে লেখাতার রেফারেন্স দিলেন এই লেখক তো ‘ইবনে মিজান’ লেখক। অনেক দিন আগে নেটে একটা ভিডিও দেখেছিলাম। লেখক তো সে ভিডিওটা হুবুহু কপি করে নিজের আবিস্কার বলে চালিয়ে দিয়েছে। যাইহোক, আপনাকে অন্ধের কাছে দুধের রঙ জানতে কে বলেছে। আর চিলের পেছনেই কেনবা আপনি ছুটছেন? আপনিতো গ্রামের নিরক্ষর, সল্পজ্ঞানি মানুষদের একজন নন যে সাইদির ওয়াজ শুনে কাউকে বেহেস্তবাসি, কাউকে দুজখবাসি বা কাউকে কাফের ঘোষণা করে দেবেন। অরিজিনালটাই (কোরআন/ হাদিস) যখন আপনি পড়তে পারেন তখন জাকের নায়েক বা সাইদির কাছে কেন ইসলাম শিখতে যাবেন?
@পাভেল,
ছোট ছেলেরা অনেকে সিগারেট খাওয়াটাকে smartness মনে করে। একই ভেবে ইদানিং দেখছি নিজেকে নাস্তিক প্রমান করাটাও অনেকে smartness মনে করছে।
আপনার এই মন্তব্যের বিপরীতে আমার মন্তব্য ছিল নীচেরটি :
ছোট ছেলেরা অনেকে নিজের খেলনার গাড়ি ভেংগে আবার জোড়া লাগিয়ে নিজেকে বিঙ্গানী মনে করে । একই ভাবে ইদানিং কিছু “বুইরা বলদ” কোরানে বিঙ্গান খুজেঁ আজকাল নিজেকে বিঙ্গানী মনে করে ।
আপনার মন্তব্যে আপনি একটি তুলনা করেছেন , আমার মন্তব্যে আমিও একইভাবে তুলনা করেছি ।
আপনার মন্তব্য :
অনেক দিন আগে নেটে একটা ভিডিও দেখেছিলাম। লেখক তো সে ভিডিওটা হুবুহু কপি করে নিজের আবিস্কার বলে চালিয়ে দিয়েছে।
জাকির নায়েকের মিথ্যাচার: প্রসঙ্গ ‘বিবর্তন’এর লেখক তার লেখার শুরুতেই বলেছেন :
দ্বিজেন শর্মা ও বন্যা আহমেদের বই, এবং ইন্টারনেটে বিবর্তন বিষয়ক প্রচুর তথ্যের বদৌলতে আমি এ সম্পর্কে কিছুটা হলেও জানি।
অরিজিনালটাই (কোরআন/ হাদিস) যখন আপনি পড়তে পারেন তখন জাকের নায়েক বা সাইদির কাছে কেন ইসলাম শিখতে যাবেন?
ভাই , আমি অরিজিনালটাই (কোরআন/ হাদিস) পড়ছি ।
(Y)
@Achena Pathik,ধন্যবাদ।
ভাল লেখা। ধর্মের মিথ বা ফ্যন্টাসি ঠিক ঐটুকই রাখতে হবে যতটুকু দরকার। বেশী হলেই রুগ্ন হবে ব্যক্তি সমাজ। কবিতা ভাল লেগেছে।
@শাখা নির্ভানা,
ধর্ম যতদিন থাকবে ততদিন সমাজের অচিকিৎস রোগের চিকিৎসা হবেনা।
হেবি মজা পাইলাম। :))
@সাইফুল ইসলাম,
হে সাইফুল,
ইহকালের মজা হইল ক্ষণস্থায়ী মজা
পরকালের মজা চিরস্থায়ী ও আসল মজা।
সেই মজা পাইতে চাইলে রাখিবেন রোজা
নামাজ করিবেন না কাজা।
@তামান্না ঝুমু,
হাচা হাচা হাচা!!! :))
@সাইফুল ইসলাম,
এই কিতাব হাচা
আল্লাপাক হাচা
এই দ্বীনের পথ হাচা
এই পথে হাঁটিলে
মরিবার পরে বাঁচিবেন বাঁচার মতন বাঁচা,
যেথায় চিরসুখের বেহেস্ত আছে রচা।
@তামান্না ঝুমু, হাহাহাহা আপু, আপনি দারুন বলেন 😀
@অচেনা,আপনিও দ্রুণ হাসেন:))
@তামান্না ঝুমু, জি আপু, যা এক খানি সুরা লিখেছেন, আর তার পরেও এত সুন্দর কমেন্ট। না হেসে করব কি? 🙂
(Y)
একবার চলেই গিয়েছিলাম। আবার এলাম। আল্লার বানী না পড়ে যাওয়া কি ঠিক?
@আসরাফ,
হে আল্লার বান্দা, আল্লার বাণী না পড়ে চলে যাওয়া ঠিক নয়। প্রতিদিন আল্লার পবিত্র বাণী তেলাওয়াত করুন পবিত্র মনে।
চমৎকার! চমৎকার!
আচ্ছা, আপনি তাহলে মহিলা রসুল? আল্যাপাঁক কখনো মহিলা রসুল পাঠায় নি, আখেরি জামানায় তার এই ভীমরতির কারণ কি?
‘শোভা’
@সৈকত চৌধুরী,
তখন ত নারী-পুরুষের সমান অধিকার ছিলনা। নারী রাসুল পাঠালে তাদের কথা কেউ শুনতোনা। তাই পাঠাননি। এখন নারী-পুরুষের সমান অধিকার,কিছু কিছু ক্ষেত্রে বরং বেশী। কোন কোন নিন্দুক বলে থাকে আল্লা নারী রসুল না পাঠিয়ে নারীদের অবমাননা করেছেন তাই এ সুমহান ব্যবস্থা। নিশ্চই আল্লা জ্ঞানী ও সবজান্তা।
সোভা একটি বানান ভুল হলে তিনি তার স্থানে আরো উত্তম বানান অবতীর্ণ করেন। শোভা এই হচ্ছে তার জ্বলন্ত প্রমাণ তার পরেও ঈমান আনবেনা?
প্রচন্ড ঘণ্টাধ্বনি আর বানীর আঘাতে কাঁপিয়া কাঁপিয়া উঠিতেছি, আউলা হইতে আউলাতর হইতেছি।
সর্বশেষ বানী মোতাবেকঃ
কিন্তু চালু বান্দাগন শুধুই মৃত্তিকা নহে শুধুই মৃত্তিকা নহে কহিয়া, নানান আয়াত চালিয়া আমার সঙ্গে মশকরা করিতেছেঃ
ইয়াসিন 36:77 মানুষ কি দেখে না যে, আমি তাকে সৃষ্টি করেছি বীর্য থেকে?
আল ফুরকান 25:54 তিনিই পানি থেকে সৃষ্টি করেছেন মানবকে।
আল মূমিনুন 23:12 আমি মানুষকে মাটির সারাংশ থেকে সৃষ্টি করেছি।
সহসা মনে পড়িল, উক্ত আয়াত সমূহ চালিয়া বান্দাগনকে আতীতে ভ্যাচকানো হইইয়াছে, এখন উহারা চালাক হইয়াছে, উহারা প্রায়শঃ ভেংচি কাটিয়া কহে ইল্লিবিল্লি ইল্লিবিল্লি। কি যে করি। একি আবার যে শুনি সেই সূমহান ঘণ্টাধ্বনি…………………………বা ………আআআআ…….ইইইইইইইই
@কাজী রহমান,
হে সম্মানিত অগ্রজ রাসুল, আয়াত নাজিল হইবার সময় আপনার শারীরিক ও মানসিক অবস্থা কী রকম হয়, তখন কী করণীয় জানাইলে উপকার হয়। কারণ কাফেরেরা জিজ্ঞাসা করিতে করিতে আধ মরা করিয়া ফেলিবে তখন কী জবাব দিব? আপনার সহিত মিরাজে সাক্ষাতের আশা রাখি।
আল্লাপাক আদম আ কে শুধু মৃত্তিকা হইতে সৃজিয়াছিলেন। অন্যান্য জিনিসগুলি পরবর্তীতে ব্যবহার করিয়াছিলেন। মানুষ বানাইবার আগে তিনি মানুষের বীর্য কোথায় পাইবেন? তিনি ত নিজ হাতে আদম (অ আ ইঃ) ছাড়া আর কাউকেই বানান নাই। তাই অন্যান্য উপাদানে কাহাকে বানাইয়াছেন এখনো জানা যায় নাই। দেখি এ বিষয়ে কোন আয়াত যদি নাজিল হয়।
@তামান্না ঝুমু,
[ভুল সংশোধন- জীব্রাইলের অসাবধানতায় এখানে “অ” যোগ হইয়াছে।]
দারুন লিখেছেন।বরাবরের মতই। (F)
@গোলাপ,
‘অ’টা তখনকার সময়ে অবিশ্বাসীদিগকে ভয় দেখাইবার জন্য ঠিক ছিল। কিন্তু এখন উঠাইয়া দিতে হইবেক। এখনকার বিজ্ঞানের যুগের অবিশ্বাসীগণ বড়ই সাঙঘাতিক, ভয় ডর তাহাদের নাই। আল্লাকে পর্যন্ত ভয় পায়না! বলে কিনা আল্লা নাই! তাহারা আসিল কোথা হইতে?
এতদিনে আল্লাহতায়ালা বাংলা ভাষার মর্যাদা বুঝেছেন। না বুঝেই আগে সুর করে আরবিতে কী সব পড়ে টড়ে নামাজ-টামাজ পড়তাম। এখন থেকে বাংলা সুরাগুলো পড়েই নামাজ রোজা করা যাবে শান্তিমত।
ঝুমু, আপনার এই সুরার নামটা কী?
@ফরিদ আহমেদ,
এই কিতাব বাংলায় নাজিল হচ্ছে। কারণ আপনাদের ভাষা বাংলা। তাই এখন থেকে বাংলায় সালাদ-সব্জী কায়েম করুন।সালাদ স্বাস্থ্যের জন্য অতি উত্তম।
পূর্বে আল্লাপাক গাভীর নামে সুরা নাজিল করেছিলেন। ছাগীর নামে করেননি। ছাগীকুল এ জন্য একটু মনক্ষুন্ন ছিল। ছাগীদের মন বেদনা দূরিকরণের নিমিত্তে তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এ সুরার নাম সুরায়ে ছাগী হবে। আল্লা পরাক্রমশালী ও কৌশল অবলম্বনকারী।