মুক্তমনার পাতায় ‘কবিতা’ লিখতে বুকের মধ্যে আজগুবী-ভীতিকর শব্দ হয় দুই চারটা। কিন্তু সবসময় খালি পড়েই যাই, মাঝে মাঝে কিছু লিখতে তো ইচ্ছে করবেই। মুশকিল হলো প্রবন্ধ আমি লিখতে পারিনা। প্রবন্ধ লিখতে যতটা রিসার্চ দরকার বলে মনে হয় তার জন্য সময় দিতে পারিনা…তাই আর কি…কবিতাই সই।
বানান ভুলের ব্যপারটা ধরিয়ে দিলে ভালোলাগবে।
________________________-__
স্মৃতির নরোম খাঁটে
খরপাতা ঘুম ডাকে
জেগে থাকতে ভালোবাসে মানুষ
-মনে কি পড়েনা–
পুরুষ নারীর কাছে
পায়ের নখের কাছে নেমে আসে ঠোঁট
ঝাকড়া চুলের কাছে নীলাভ নিটোল দীর্ঘশ্বাস!
উড়ে যাবো ডানা দাও
ভেসে যাবো ক্ষয়ে যাবো প্লাবন ঘটাও
সমস্তই অতঃপরে নিম্নমুখী সবুজ আপেল!
মুহূর্তের স্ফুলিঙ্গে তরল সাঁতার শেষে
পুরানো সাঁতারু ঘরমুখো
একটি গোলাপ নিয়ে পুরানো টেবিল
বাঁচে, ভিন্ন অবয়বে বাড়ে সামান্য কবিতা!
উপমায় বেঁচে থাকে কালো গহ্বরের চাঁদ
গাছের প্রখর ত্বক-সাদাকালো সময়-আর
অগভীর জীবনের কল্পিত গভীরতা!!
অসাধারণ লেখা-
কবিকে – (F) (F)
@আফরোজা আলম,
শুভ ইচ্ছা রইলো।
অসধারন কবিতা।।চালিয়ে জান !!!শুভ কাম্ন রহিল
@shujon,
আপনাকেও শুভেচ্ছা!
অর্ধেক সংখ্যার প্রতি আরেক অর্ধেকের ক্ষোভ চোখে পড়ল মনে হয় কবিতাটাতে। আমার ভুল হতেও পারে।
লাইনগুলো জোশ লাগল।
আরো লিখুন।
@সাইফুল ইসলাম,
সত্যি কথা বলতে কি এরকম কোনো ক্ষোভ অন্তত এই কবিতার ক্ষত্রে ছিলো না। তবুও পাঠকের কথাই শেষ কথা! ধন্যবাদ জানবেন।
মণিকা,
ব্লগাডা বিভাগ দেখে আপনার গদ্য পড়তেই লেখাটি খোলা।পাকিস্তানী প্রতিবেশিকে নিয়ে লেখাটি ভুলিনি। খুলে দেখি হৃদয় আপ্লুত করা একটি তরতাজা কবিতা। খুবই ভাল লেগেছে।আশা করি আমাদের ভাললাগার অনুভূতিকে জিইয়ে রাখবেন।
আর বিভাগে কবিতা লিখে দিন। তা না হলে কবিতা পাঠকরা ঠকবে।
@গীতা দাস,
বিভাগে’ কবিতা’ লিখে দিলাম। মনে হয় অনেক দেরী হয়ে গেছে। ধন্যবাদ পড়ার জন্যে দিদি!
সেই তো।
মাঝে মাঝে তব দেখা পাই, বারে বারে কেন পাই না… 🙂
🙂 @অভিজিৎ,
মন্তব্য লিখতেও কি রিসার্চ করার দরকার লাগে নাকি মণিকা?
প্রবন্ধ লিখতে গেলেই যে রিসার্চ করা লাগে, এই অদ্ভুত কথা তোমার কাছেই শুনলাম প্রথম। আমিতো রিসার্চ ফিসার্চ ছাড়াই যা মনে আসে তাই নিয়েই লিখে ফেলি। তোমার ভাবনা আমার মনে এলেতো কিছুই লিখতে পারবো না আর ভবিষ্যতে।
যাই হোক, একটা সত্য কথা বলে যাই তোমাকে। তোমার কবিতা অনেক সুন্দর, এটা অনস্বীকার্য। তারপরেও তোমার কবিতার চেয়ে অকবিতাই আমার কাছে বেশি ভালো লাগে। জীবনকে দেখার যে গভীর অন্তর্দৃষ্টি তোমার আছে, সেটা ভেসে উঠে তোমার প্রবন্ধে। খামোখাই ওই প্রচণ্ড ক্ষমতাটার ক্ষীণ ব্যবহার করছো তুমি।
@ফরিদ আহমেদ,
উনি শুধু ভাল লেখকই না, চমৎকার একজন কন্ঠশিল্পীও। এবার নিউইয়র্কে মুক্তধারা বইমেলার সময় ক্যাম্নে ক্যাম্নে যেন মণিকাকে পেয়ে গেলাম। আর উনার গান শুইনা তো আমি পুরাই টাস্কি!
@অভিজিৎ,
জানি। এখনকার এই বিখ্যাত মণিকা নয়, অনেক দিন আগের অখ্যাত এক মণিকার অসাধারণ গান শোনার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল তাঁর করা এক ভুলের কারণে।
@অভিজিৎ,
মনে খুব দুঃখ থেকে গেলো যে
ওই অনুষ্ঠানে দেখা হলেও তেমন কথা বলার সুযোগ হলো না আপনার সাথে।
সুযোগ হলে বলা যেত, সেই ২০০১ সাল থেকে আপনার লেখা কী পরিমান ভালোলাগা নিয়ে পড়ে এসেছি…
@ফরিদ আহমেদ, ফরিদ ভাই,
সেই গানের কথা মনে আছে দেখা আশ্চর্য হলাম কিন্তু। এই লেখালেখি নিয়ে আপনাকে মেইল করব খুব শিগ্গীরই। ধন্যবাদ জানাচ্ছি কবিতা পড়েছেন জেনে।
অপূর্ব ! শক্তি চট্রোপাধ্যায়ের একটি কবিতা আছেঃ
“কিছু ঘাস মুঠোয় উঠেছে,কিছু ঘাস আংগুলের ফাঁকে
গলে গিয়ে, বুঝিয়ে দিয়েছেঃ
সর্বস্ব তোমার আমি নই|”
@ভজন সরকার, অসাধারণ (Y)
@ভজন সরকার, ধন্যবাদ ,দাদা!
কবিতার প্রথম দিকটায় একটা কোমল উত্তেজনা অনুভব করলেও শেষ দিকে এসে সুরটা বুঝতে কিছুটা হিমশিম খেয়ে গেলাম। 🙂
@রাজেশ তালুকদার, 🙂
কবিতাটি বেশ কঠিন তারপরও পড়েছি ভালও লেগেছে। এভাবে লিখলে আরও ভালো লাগবে ,ভালো থাকবেন ।ধন্যবাদ
@মহাশূন্য, ধন্যবাদ জানবেন।