আমি দেখেছি ভাঙন, বিভাজন। দেখছি পতন। ধ্বংসের নিমিত্তে বহ্নুৎসব।
ঘূর্ণায়মান বর্তুল হতাশা, ক্রোধ। চেতনার বৈক্লব্য। ঝাঁঝালো সন্ত্রাস, মানে ভয়।
অভ্যন্তরীন বিষাদ। আগ্নেয়াস্ত্রের কী সুনিপুণ অথচ অপ্রয়োজনীয় ভঙ্গিমা।
আমি দেখেছি ঐতিহ্যের চিতায় কত শৈল্পিকভাবে সত্য দগ্ধ হতে পারে।
দেখেছি আনন্দের নিউক্লিয়াস কী বিবর্ণ, পাণ্ডুর। তার অভ্যন্তর বিষাদে কত
উজ্জ্বল হতে পারে। হতে পারে হলুদ মোড়কে অবগুণ্ঠিত।
আমি দেখেছি প্রগাঢ় প্রযত্নে ভালোবাসার অবিনাশী নির্মাণ। দেখেছি
নৈসর্গিক নৈর্ঋতে, নৈর্ব্যক্তিক নীলোৎপল নৈবেদ্য।
আমি দেখেছি ভাঙন, বিভাজন, পতন।
আর এক চিলতে গৌরব।।
এককথায় অসাধারন।
@অরুনাংশু,
এককথায় ধন্যবাদ। :))
সবচেয়ে জটিল লাইন-
এটা খুব কম মানুষের চোখেই ধরা পড়ে, আর সমাজটা তাদের হাত ধরেই পরিবর্তন হয়। সংখ্যাগরিষ্ঠরা বাঁধা দেয়, কিন্তু পরবর্তীতে সুফলটা তারাই সবচেয়ে বেশী ভোগ করে আর কৃতজ্ঞতা প্রকাশের বেলায় সমানুপাতিক ভাবে কৃপনতার পরিচয় দেয়।
@শ্রাবণ আকাশ,
ধন্যবাদ আকাশ কবিতা পাঠের জন্য। আপনার সাথে একমত।
অনেকদিন পর আপনার কবিতা পড়লাম। ভাল লাগল। তবে আমাদের কবিতা সুন্দর সুন্দর উপহার দিতে থাকবেন। এত সু-দীর্ঘ অন্তরালে চলে গেলে কি হবে? (F)
@সুমিত দেবনাথ,
চেষ্টা করব নিয়মিত থাকতে। ধন্যবাদ কবিতা পাঠের জন্য। (F)
চমৎকার হইছ, মিয়া ভাই। (F) (F) (F)
কবি হিশেবে আপনার উজ্বল ভবিষ্যত দেখতে পাইতেছি। 🙂 🙂
@সূর্য,
“কবি হিশেবে আপনার উজ্বল ভবিষ্যত দেখতে পাইতেছি।”
আরে মিয়াভাই কবি গো আবার উজ্জ্বল ভবিষ্যত অয় নি? :))
@সাইফুল ইসলাম,
তাও তো কথা! তাইলে কি অনুজ্বল ভবিষ্যত কামনা করমু? 😀 😀
@সূর্য,
ওরে না………। ;-(
চমৎকার কবিতা ।
তবে আফরোজা আলম আপা’র সাজানো ভাল লেগেছে ।
এ ধরণের কবিতা পড়ে জগতের দিকে নতুন করে তাকাই ।
ধন্যবাদ ।
@রুপম,
ধন্যবাদ রূপম কবিতা পাঠের জন্য।
এহ… একটু হলেই এই চমৎকার কবিতাটা মিস করছিলাম।
আপনার জন্য ফুল নয়, কালো ভুতের শুভেচ্ছা। :-[
@অভিজিৎ দা,
ঞ্যাঁ!!!! :))
দারুণ…শেষ লাইন কটা বেশি সুন্দর। (F) (F) (F)
@লীনা রহমান,
ধন্যবাদ ধন্যবাদ।
আহা, নিজের জিনিসের প্রশংসা শুনতে কী ভালোই না লাগে। :))
ইয়ে সাইফুল ভাই পরিচিত কোনো ডেন্টিস্ট আছে? :-$ :-[ :-[ :-[ :-[ :guru: :clap :-s (G)
@রামগড়ুড়ের ছানা,
😀
আচ্ছা কবিতাটা যদি এমন করে সাজান যেত,
আমি দেখেছি
ভাঙন, বিভাজন।
দেখছি পতন
ধ্বংসের নিমিত্তে বহ্নুৎসব।
ঘুর্ণায়মান বর্তুল হতাশা, ক্রোধ।
চেতনার বৈক্লব্য, ঝাঁঝালো সন্ত্রাস, মানে ভয়।
অভ্যন্তরীন বিষাদ।
আগ্নেয়াস্ত্রের কী সুনিপুণ অথচ অপ্রয়োজনীয় ভঙ্গিমা।
আমি দেখেছি
ঐতিহ্যের চিতায় কত শৈল্পিকভাবে সত্য দগ্ধ হতে পারে।
দেখেছি আনন্দের নিউক্লিয়াস কী বিবর্ণ, পাণ্ডুর।
তার অভ্যন্তর বিষাদে কত
উজ্জ্বল হতে পারে। হতে পারে হলুদ মোড়কে অবগুণ্ঠিত।
আমি দেখেছি
প্রগাঢ় প্রযত্নে ভালোবাসার অবিনাশী নির্মাণ। দেখেছি
নৈসর্গিক নৈর্ঋতে, নৈর্ব্যক্তিক নীলোৎপল নৈবেদ্য।
আমি দেখেছি ভাঙন, বিভাজন, পতন।
আর এক চিলতে গৌরব।।
( ক্ষমা করবেন আমি একটু দেখলাম এমন সাজালে কেমন লাগে, খারাপ লাগলে মডারেটর’কে বলব মুছে দিতে)
@ কবি
বলুন তো কেমন লাগছে।
@আফরোজা আলম,
খুবই সুন্দর, খুবই সুন্দর। দেখি আপনার মত করে সাজিয়ে দিতেও পারি। 🙂
@আফরোজা আলম,
এই সাজানোটা কিন্তু খুব চমৎকার লাগছে। অন্যরকম সুন্দর।
সাইফুল, কবিতাটা ভাল লাগলো। ধন্যবাদ।
আপনিও কি ফরিদ ভাইয়ের মত ডিকশেনরী নিয়ে বসে ‘ন’ দিয়ে যত কঠিন শব্দ আছে সবগুলো তুলে দিলেন :-s ।
@বন্যা আপা,
ডিকশনারী লেগেছিল বানান দেখতে। :))
তারপরেও এই লাইনে বানান ভুল ছিল। 🙁
অনেক ধন্যবাদ বন্যাপা, আমার কবিতা পড়ার জন্যে। (F)
জটিল সব শব্দ যে কত শৈল্পিক হতে পারে তা দেখিয়ে দিয়েছেন। দারুণ।
@কাজী রহমান,
রহমান ভাই হেভি পাম দেওয়া শিখছেন না?? 😀
ধন্যবাদ কবিতা পাঠের জন্য। 🙂
@সাইফুল ইসলাম,
পাওনা জিনিস দিতে দেরি করা ঠিক না। আপনার যা সাপোর্ট দেখলাম না…… ডরাইছি। 😀
@সাইফুল ইসলাম,
চমৎকার লেগেছে।
@তামান্না ঝুমু,
অনেক ধন্যবাদ আমার কবিতাটা পাঠ এবং মন্তব্য করার জন্য।
আপনাকে নতুন মনে হচ্ছে মুক্তমনায়। অবশ্য আমি বেশ কিছু দিন ফোরামে ছিলাম না তার জন্যেও হতে পারে। 🙂
@সাইফুল ইসলাম,
মুক্ত-মনার পাঠক হিসাবে মোটামুটি পুরনো,কিন্তু মন্তব্যকারী হিসাবে নতুন বলতে পারেন।
@সাইফুল ইসলাম,
ভালোলাগল কবিতাটা। বিশেষ করে,
আমি দেখেছি প্রগাঢ় প্রযত্নে ভালোবাসার অবিনাশী নির্মাণ। দেখেছি
নৈসর্গিক নৈর্ঋতে, নৈর্ব্যক্তিক নীলোৎপল নৈবেদ্য।
আমি দেখেছি ভাঙন, বিভাজন, পতন।
আর এক চিলতে গৌরব।
এই কটা লাইন বেশী সুন্দর।
চমৎকার!!
@সৈকত ভাই,
ধইন্যা, ধইন্যা কোবতে পড়ার জন্য। :))
কবি, চমৎকার হয়েছে কবিতাটা। কবিতাটা ভাল লেগেছে বলেই কিছু বানান সংশোধন করে দিচ্ছি। না হলে দশ লাইনের কবিতায় সাতটা বানান ভুল রীতিমত অপরাধের পর্যায়ে পড়ে।
আর হ্যাঁ, এই লাইনটার শেষে ‘মানে ভয়’ এই শব্দ দুটোকে অতিরিক্ত মনে হয়েছে আমার। ছন্দপতন ঘটিয়েছে কবিতার। না থাকলেই বোধ হয় বেশি ভাল হতো।
ভাঙ্গন> ভাঙন
ধংসের> ধ্বংসের
ঘূর্নায়মান> ঘুর্ণায়মান
পান্ডুর> পাণ্ডুর
অবগুন্ঠিত> অবগুণ্ঠিত
নৈঋতে> ঋ টার উপরে একটা রেফ হবে। আনতে পারলাম না টাইপে।
নির্মান> নির্মাণ
@ফরিদ ভাই,
আপনার নাম মন্তব্যের ঘরে দেখেই মাথায় বাজ পড়েছিল। এখন দেখছি তা ভুল নয়। :-Y
অনেক অনেক ধন্যবাদ ফরিদ ভাই বানানগুলোর জন্যে।
কবিতা ভালো লাগার জন্য (F)
@ফরিদ আহমেদ,
ভাঙ্গন এভাবে, আর আমি দেখেছি প্রগাঢ় প্রযত্নে ভালোবাসার অবিনাশী নির্মাণ, এখানে ভালবাসার লিখলে কি ভুল হবে?
(অবগুন্ঠিত> অবগুণ্ঠিত) ফন্ট বড় করে, চোখে চশমা লাগিয়েও পার্থক্য ধরতে বেশ সময় লেগেছে। মানতে হবে আল্লাহর কৃপায় আপনার চোখের Power এখনো ভালই আছে।
কবিতার মত কবিতা। এক কথায় চমৎকার। কিন্তু কবি ও কবিতাকে কোন ইমো দিয়ে বরণ করে নিবো তাই ভাবছি। আপাতত কবিতাকে রাঙা ঠোট (K) দিয়ে চুম্বন এঁকে দিলাম। আর কবিকে পরে (T) করে ধন্যবাদ জানিয়ে দিবো।
@মাহফুজ ভাই,
না না থাক থাক!!
নামটা মাহফুজ না হয়ে যদি নামের শেষের একটা ‘আ’ থাকত তাহলে না হয় চিন্তা করা যেত। :))
ধন্যবাদ কবিতা পাঠের জন্যে।
@সাইফুল ইসলাম,
আরে ভাই, কবিকে তো রাঙা ঠোট দিয়ে রাঙায় নি। সুন্দর কবিতাকে যে কেউ চুমু দিতে পারে, এখানে কোনো লিঙ্গবৈশম্য নাই। কবিতাকে চুমু দিতেই যদি না না করে বসেন, কবিকে রাঙালে কী যে হবে তাই ভাবছি। :-s
সত্যি কথা বলতে কি, আল্লাহর কাছে আ আ করে চেচিয়েছি বহুত। কিন্তু আমার আ আ তার কানে যায় নি। তবে আধুনিক বিজ্ঞান তা করতে সমর্থ হয়েছে। মনের চাহিদা পূরণের জন্যে মানুষ তার লিঙ্গ পরিচিতি বদলে ফেলতেও সক্ষম। বিজ্ঞানের বদৌলতে আজকাল রূপান্তর ঘটছে। সেজন্য আ যোগ করা কোনো ব্যাপারই না। (L) :kiss:
@মাহফুজ ভাই,
না না, সে আপনি দিতেই পারেন। :))