মুক্তমনায় স্রেফ ছবি দিয়ে কোন পোষ্ট পাবলিশ করার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আছে কিনা জানি না, তবে আমার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে এই স্ক্রিনশটটা পোষ্ট না করে পারলাম না।
রিচার্ড ডকিন্স প্রথম দাবি করেছিলেন যে আরও অনেক কিছুর পাশাপাশি ধর্ম শিশু নির্যাতনের ভূমিকাটাও পালন করে। তবে পেডোফিলিয়ার সাথে ধর্মের একটা গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য হল- একটাকে যেমন ঘৃণা করা হয়, আরেকটাকে ঠিক তেমনই মহিমান্বিত করা হয় । শিশুদের যৌন উদ্দীপক ছবি যদি নিষিদ্ধ হতে পারে, তবে এরকম বিভৎস, সন্ত্রাসবাদী এবং চাইল্ড এবিউজের ছবি কেন নিষিদ্ধ হবে না?
মন্তব্যগুলোও পড়ে দেখুন। আমার জানামতে এরা এখনও পর্যন্ত্য কোন জায়গায় বোমাবাজি করেনি, তাই এদেরকে মনে হয় “উদার” ধার্মিক বলা যাবে। এই যদি হয় উদার ধার্মিকদের ঔদার্য এবং স্কুল লেভেলের শিক্ষার্থীদের মাঝে এই ঔদার্যের বীজ বপনই যদি হয় আমাদের শিক্ষানীতির অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য, তবে আমাদেরকে মনে হয় সময় থাকতে থাকতে পোটলা-পুটলি গুছিয়ে অন্য কোথাও চলে যেতে হবে। পাকিস্তানে সালমান তাসীরের হত্যাকারীকে নিয়ে পাকিস্তানীদের উল্লাস দেখে আমরা তাদের একটু গালিগালাজ করে আত্মতৃপ্তিতে ভুগতেই পারি। তবে ভবিষ্যতে আমাদের দেশের তরুণ প্রজন্ম এক হাতে বন্দুক আর আরেক হাতে কোরান নিয়ে সমাজের সেকুলার অংশের উপর হামলে পড়বে না এমন নিশ্চয়তা কি আমাদের কাছে আদৌ আছে? জাতিগতভাবে বিকারগ্রস্ত হওয়া অসম্ভব কিছু না, চাঁদ-তারা খচিত একটি সবুজ পতাকার দিকে তাকালেই আমরা এর প্রমাণ দেখতে পাই। আমাদেরও কি একই পরিণতি হবে?
মধ্যপ্রাচ্যের কিছু দেশের টিভিতে প্রচারিত কিছু ফুটেজ দেখেছিলাম যাতে ছিল স্কুলে শিশুদের শিশুকাল থেকেই জেহাদ শেখানো হচ্ছে। তারা হাতে মেশিনগান নিয়ে মিছিল করছে, হাতে খোলা তরবারী নিয়ে শত্রু নিধনের শপথ নিচ্ছে, বাচ্চা মেয়ে জেহাদী বলে দৃপ্ত কন্ঠে শপথ নিচ্ছে।
এসব নি:সন্দেহে সূস্থ মানুশের কাজ কারবার নয়, তবে রাজনৈতিক কারনও অস্বীকার করা যায় না। প্যালেনষ্টাইন অঞ্চলের মানুষ যারা নিজেদের ঘড়বাড়ি হারিয়ে অন্য দেশে বা নিজ দেশেই রিফিউজি হয়ে আছে তাদের জীবন যাত্রা এমনিতেই স্বাভাবিক নয়। তবে প্যালেনষ্টাইনের সমস্যা মুসলিম ব্রাদারহুডের কারনে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে যাবার প্রবনতাটা মারাত্মক। মুসলমানদের যেভাবেই হোক দিন দিন ধারনা হচ্ছে যে তারা ধর্মগত কারনে বাকি সবার টার্গেট। এই বোধের কারনে চরমপন্থার দিকে কিছু লোকে ঝুকছে।
বিপ্লবদার কথা ইদানিং বেশ কনফিউজিং। সবকিছুতেই উল্টোটা শুনি সেটা যুক্তি থাক আর না থাক।
একবার বলল-
আমি মনে করিনা ইসলাম আলাদা কোন ধর্মতার মানে ইসলাম যুদ্ধবাজ নীতি অন্য ধর্মের মতই।অথবা এমুহুর্তে অবুঝ শিশুদেরকে ইসলাম যেভাবে যুদ্ধের ক্ষেত্রে কাজে লাগাচ্ছে অন্য ধর্মবাদিরাও তাই করছে। এক্ষেত্রে বলা যায় ধর্মই উৎসাহ দিচ্ছে শিশুদের যুদ্ধে যাবার কারণ ইসলামবাদী কেউ বলছেনা এটা অনিসলামিক।আর বিপ্লবদার মতে সব ধর্মেই তাই। শুধু ইসলামকে দোষারূপ করা ঠিক না।
আবার তিনি বললেন-
মানুষের মাথা সাফ করে টুপি পড়িয়ে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা লাগাতে ইসলাম বেশ কাজের ধর্ম তাদের ব্যাবসার স্বার্থে।
তার মানে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলার রীতিনীতি অন্যধর্মের তুলনায় ইসলামে বেশী আছে।
তাহলে আপনার মতে কোনটি ঠিক?
আর এই পোষ্টের আলোচনাতো তাই হচ্ছিল। আর ইসলাম নিয়ে বেশী সমালোচনা হবে এটাই স্বাভাবিক কারণ এমুহুর্তে সারা বিশ্বের আতংক এবং প্রধান নিউজগুলোতো ইসলামী গোন্ডারাই করছে। তাহলে সব কিছু্তেই একই অনুপাতে সমালোচনাও করতে হবে। আর তা না হলে যুক্তিশুলভ আলোচনার পরিপন্থি হয়ে যাবে?
:-/
@হেলাল,
১। ধর্মের কোন নির্দিষ্ট সংজ্ঞা নেই।
২| ধর্ম বলতে যদি শুধু ধর্মগ্রন্থ বোঝায়, তাহলে গীতা কোরানের চেয়ে অনেক বেশী যুদ্ধ দাবী করে। তবে গীতা ঘৃণা ছড়িয়ে যুদ্ধ দাবী করে না। কর্তব্য হিসাবে করে। এখানে একটু পার্থক্য আছে। কোরানে অন্য ধর্মালম্বীদের বিরুদ্ধে ঘৃণার পরিমান বেশী। কিন্ত সেটাও ঐতিহাসিক কারনে।
৩| ইসলামে তাহলে সমস্যা কেন? কারন ধর্মর বিবর্তন। ১৮০০-১৯৪৫ ঃ ইসলাম বিশ্বে কি সমস্যা করেছে? কিছুই না,। তারা বৃটিশদের অধীনে ছিল।
১৯৪৫-১৯৭০ সাল পর্যন্ত সমস্যা ছিল না। আরবে তেল উঠল, সমস্যা শুরু হল।কারন ইসলাম আরব সংস্কৃতি ছারা আর ্ত কিছু না। আরবরা সেই সংস্কৃতি ইরান সহ বাকী ইসলামিক বিশ্বে ছ ড়াতে টাকা দিল। সাথে সাথে সোভিয়েত রাশিয়া ইরান এবং আফগানিস্তান-মানে মুসলিম বিশ্বের কমিনিউস্টদের সহায়্তাই কমিনিউস্ট সরকার প্রতিষ্ঠার চেষ্টা শুরু করে। এর পালটা জবাবে আমেরিকা মৌলবাদি তোষন শুরু করে এবং পাইকেরী হারে জিহাদি ফাক্টরী তৈরী করতে ভার্জিনিয়ার ল্যাংলিতেই মৌলবাদিদের প্রথম ট্রেনিং দেওয়া হয়। সিয়াই এসব কাজ করেছে। এসব ভুলে গেলে মুশকিল।
ইসলামের আজ যা হাল দেখছ, এককালে খ্রীষ্ঠান এবং হিন্দুদের হাল এর থেকে অনেক খারাপ ছিল। নিউটন বা কোপার্নিকাসের জন্ম মুসলিম বিশ্ব থেকেই হওয়া উচিত ছিল-হয় নি কারন ইমা্ম গজ্জালী মুসলিম ইমানের প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে ইসলামিক বিশ্বে মুতাজিলদের ধ্বংস করেন । সুফীদেরো ধ্বংস করেন। ৫ ওয়াক্ট নামাজ পড়ে, আর ইনসা আল্লা করলেত প্রযুক্তি আসবে না। তা আসত মুতাজিলদের হাত ধরেই।
ইউরোপে কিন্ত রেনেসা বা মুক্ত চিন্তাকে খ্রীষ্ঠান ধর্ম শাসকরা চেষ্টা করেও ধ্বংস করতে পারল না। কেন? ইতিহাস দেখ। দেখবে শাসক শ্রেণি
অটোমান সাম্রাজ্যবাদকে ভীষন ভয় পেয়েছিল এবং তাদের দরকার ছিল উন্নত অস্ত্র ও উৎপাদন পদ্ধতি। ধর্ম যে তাদের অটোম্যানদের হাত থেকে বাঁচাবে না তারা বিলক্ষন বোঝে-ফলে বৃটেন, ফ্রান্স, জার্মানী-সর্বত্র চার্চের ক্ষমতা খর্ব করা হয়। এখান থেকেই ধর্ম নিরেপেক্ষ সমাজের শুরু। নইলে সমাজের ওপর চার্চের ক্ষমতা মসজিদের থেকে অনেক বেশী ছিল।
ইসলামিক বিশ্বের দুর্ভাগ্য হচ্ছে তাদের দেশের কমিনিউস্ট আন্দোলন গুলিকে ধ্বংশ করতে আমেরি্কা মৌলবাদিদের হাতে অস্ত্র আর ট্রে্নিং দিয়েছে। তার আগে তারা ছিল বৃটিশ শাসনে। ফলে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে বাচার চেষ্টা তাদের করতে হয় নি। বাংলাদেশকে যদি স্বয়ংভর হতে হয় এই কারনে যে বিদেশী সাহায্য বন্ধ দেখবে, দেশটা আস্তে আস্তে ধর্ম নিরেপেক্ষই হচ্ছে।
তেলে শেষ হতে দাও।
যেভাবে এখানে এক তরফা মুসলিম এবং ইসলামের ওপর সমালোচনা হচ্ছে, তা বৈজ্ঞানিক এবং যুক্তি সুলভ আলোচনার পরিপন্থী। আমি মনে করিনা ইসলাম আলাদা কোন ধর্ম-তাহলে সমাজ বিজ্ঞান এবং নৃতত্ববিজ্ঞানকে অস্বীকার করতে হয়। যেকোন ধর্ম বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে একটি সেলফ অর্গানাইজেশন সিস্টেম এবং তা ফিট বলে ঐতিহাসিক দিক দিয়ে নির্বাচিতও বটে।
হিন্দু ইসলাম খ্রীষ্ঠান সব ধর্মেই আত্মরক্ষার জন্যে যুদ্ধ করতে বলে। এবং এগুলো বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় মিম।
ইসলামে কেন বেশী সন্ত্রাসী বেড়োচ্ছে যদিও সেই দিক দিয়ে বিচার করলে কোরান গীতার চেয়ে অনেক কম যুদ্ধং দেহী?
এর কারন এই যে ইসলাম ধর্ম খুব সুষ্টস্ট ভাবে, ধর্মেই একটা রাজনৈতিক এবং সামাজিক সিস্টেমের কথা বলে এবং যার জন্য ইসলামে রাজনৈতিক মতাদর্শ খোঁজার লোক খুব কম নেই। এটাই এককালে ইসলামের সব থেকে শক্তিশালী দিক ছিল-সংস্কারের অভাবে এটাই ইসলাম তথা মুসলিম সমাজকে দুর্বল করছে।
কাষ্মীর, প্যালেস্টাইন নিয়ে আমি অনেক আলোচনাতে দেখেছি রাষ্ট্রীয় পীড়নকে বড় ফ্যাক্টর করে দেখানো হয়। আমার কাছে তা অতিসরলীকরন। ভারতে সেনারা কাশ্মীরি মেরেছে-অত্যাচার করেছে সে ব্যাপারে সন্দেহ নেই। কিন্ত নৃতাত্বিক এবং ঐতিহাসিক দিক দিয়ে কাষ্মীরের সাথে পশ্চিম বঙ্গ এবং মহারাষ্ট্রের কোন পার্থক্যই নেই। কিন্ত তবু বিচ্ছিন্নতাবাদি আন্দোলন এখানেই বেশী কারন মুসলমানরা আলাদা “ধর্ম রাষ্ট্র” চাইছে। ধর্ম ভিত্তিক প্রতিবাদ এখানে ধর্ম নিরেপেক্ষ স্বাধীনতাকামী কাশ্মিরীদের হটিয়ে দিয়েছে। কেন? কারন ধর্ম নিরেপেক্ষ হলে, স্বাধীনতার দাবীটাই দাঁড়ায় না যেহেতু ভারতও একটি ধর্ম নিরেপেক্ষ রাষ্ট্র।
সুতরাং ধর্ম ভিত্তিক প্রতিবাদি আন্দোলন টিকে থাকার পেছনে রাষ্ট্রর টিকে থাকার একটা বড় ভূমিকা আছে। আলটিমেটলি, ইসলামি বিশ্বে যে হারে জন সংখ্যা বেড়েছে, তাতে মুসলমানরা একে অন্যকে মারবে বা মারতে বাধ্য হবে-যেটা পাকিস্তানে সবে শুরু হয়েছে। এর মূলকারন হিসাবে শুধু ইসলামকে দোষ দিলে ভুল হবে-ইসলাম ত শাসক শ্রেনীর হাতে একটা শক্তিশালী টুলমাত্র। সেই টুল টাকে টেকানোর জন্যে আঙ্কল স্যাম থেকে অনেকের চেষ্টা আছে। প্যালেস্টাইনের সন্ত্রাসী আন্দোলনে আসল লাভের গুড় কারা খাচ্ছে? ইস্ত্রায়েল আমেরিকার কিছু অস্ত্র ব্যবসায়ী। আর প্যালেস্টাইনের কিছু নেতা। যারা শুনেছি এই সব কোম্পানীর কাছ থেকেই টাকা আর অস্ত্র পাচ্ছে ঘুরপথে দু চারটে ইস্রায়েলি মারার জন্যে।
ইসলামকে তথা ইসলামি সন্ত্রাসকে টেকানোর জন্যে সব থেকে বেশী ব্যাবসায়িক স্বার্থ আমেরিকার অস্ত্রকোম্পানীগুলির। মানুষের মাথা সাফ করে টুপি পড়িয়ে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা লাগাতে ইসলাম বেশ কাজের ধর্ম তাদের ব্যাবসার স্বার্থে। একটু চুলকে দিয়ে ইসলাম বিপন্ন করে দাও মিডিয়াতে-হাজার হাজার মুসলমান নিজেরাই লাশ হয়ে বাকী অমুসলামানদের মনে তাদের জঙ্গীপনা নিয়ে ভয় ঢোকাবে। এমন গর্দভ যে ধর্মের লোকেরা, তাদের দিয়ে খেলিয়ে ব্যাবসা করাই ত সহজ।
প্রতিটা ধর্মের মত ইসলাম ও মনোলিথিক না। রুবাইয়া বা রুমির যে ইসলাম ধর্ম তা বৈষ্ণব ধর্মের মতন কোমল এবং ভক্তিরস প্রিয়। সেখানে সন্ত্রাসের কথা ভাবাও যায় না। কিন্ত সেটা আর কে জানতে চাই? আরবের টাকা আসেত ধর্মজান ধর্মভীরু তৈরী করতে-যারা জঙ্গী ইসলামি সন্ত্রাসীর প্রিফর্ম। কেও বোধ হয় জানতেও চাই না সুফী ধর্মে আল্লাকে ভয় না ভালোবাসতে বলে। এবং ধর্ম যখন ঈশ্বরকে ভালোবাসা ছেড়ে ভয় করা শুরু করে- সে ধর্ম সাংঘাতিক ভাইরাসে পরিণত হয়।
@বিপ্লব পাল, ছবিটার মাধ্যমে আমি আসলে চাইল্ডহুড ইনডকট্রিনেশন আর কতিপয় মুসলমানের জিহাদপ্রীতিটাই হাইলাইট করতে চাচ্ছি। অধিকাংশ মুসলমানের ধারণা যে এক হাতে কোরান আর আরেক হাতে অস্ত্র ধরে রাখা জিহাদীর চিত্র ইসলামবিদ্বেষী পশ্চিমা বিশ্বের প্রেজুডিসড কন্সট্রাক্ট(এবং এডওয়ার্ড সাঈদের মত একাডেমিকও একে পশ্চিমা প্রোপাগান্ডা মনে করেন)। অনেকেই বিশ্বাস করতে চায় না যে এরকম মানুষ আসলেই সমাজের আনাচেকানাচে আছে এবং এদেরকে মোটেই অবহেলা করা যাবে না। ক্ষুদ্রাকৃতির জীবাণু একটা হাতিকেও ধরাশায়ী করে ফেলতে পারে।
@বিপ্লব পাল,
আমি যুক্তিটি ঠিক বুঝলাম না। বানর আর হাতি একই বিবর্তনীয় প্রক্রিয়ার উৎপাদ, তাদের মৌলিক আত্মীয়তা আছে, এর মানে এই নয় যে তারা “আলাদা” নয়, বা তাদের নিয়ে আলাদা আলোচনা করা যাবে না। ইসলামের একটি বিশেষ ইতিহাস আছে, ফলে অন্য ধর্মগুলির সাথে তার মিল যেমন থাকবে, বেমিলও থাকবে।
কাশ্মীর বা প্যালেস্টাইন যে স্রেফ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন নয় সে ব্যাপারে আমি একমত, কিন্তু সেটাই তো আলোচ্য প্রবন্ধের ইঙ্গিত, তাই না? তবে কাশ্মীর সম্বন্ধে একটি মন্তব্য। কাশ্মীর objectively মহারাষ্ট্র বা বাংলার মতই, তাতে কি কিছু এসে যায়? কাশ্মীরিরা (ধর্ম নিরপেক্ষরাও) নিজেদের আলাদা ভাবছে, এবং তাদের self determination এর অধিকার থাকা উচিত।
ধর্ম যদি একটি শক্তিশালী “সেলফ অর্গানাইজেশন সিস্টেম” হয়ে থাকে, তাহলে কি সত্যই তা টুলমাত্র? টুল সন্দেহ নেই, কিন্তু শুধুই টুল? আমার তো মনে হয় শাসক শ্রেণীও নিরূপায়, তারাও জেহাদী জোশের টুল। সালমান তাসিরের হত্যাকাণ্ডে এটা প্রমাণিত হচ্ছে।
কিন্তু তার মানে এই নয় যে ইসলামের কোন center নেই, কোন অর্থোডক্সি নেই। সুফি মতামত যদি ইসলামের কেন্দ্র হত, তাহলে সমস্যা ছিল না। সেটা নয়।
@বিপ্লব পাল,
কথাগুলো পরস্পর বিরোধী। যুদ্ধ লাগাতে ইসলাম যদি বেশ যুৎসই ধর্ম হয়ে থাকে তাহলে যুদ্ধ, হানাহানি, মারামারি লাগাবার জন্য শাসক শ্রেনীর হাতের শক্তিশালী এই টুল তথা ইসলামকে দোষ দিলে ভুল হবে কেন? যুদ্ধ বিগ্রহ বন্ধ করতে হলে সর্বাগ্রে শক্তিশালী এই টুলটিকেইতো সমুলে উৎপাটন করার দরকার।
ধর্মের জ্ঞান শিশুকালে না ঢুকালে তা যে আর ঢুকবে না-
[img]http://cdn.nearlyfreespeech.net/jandmstatic/strips/2011-01-07.png[/img]
@সৈকত চৌধুরী,
এক্কেরে হাচা কতা, :laugh:
ভারত নেত্রী হৃতম্বরার দুই দিন আগেই বলছেন, ‘যেখানেই পাবেন কোন নির্মান সেখানেই খুজে পাবেন কোন হিন্দুর চিহ্ণ, আর যেখানেই পাবেন কোন ধ্বংসের চিহ্ণ নিশ্চিত ভাবেই জানবেন সেখানে রয়েছে কোন মুসলমান।’
আফারে মিছাইতাসি।
এক সময় হরতালে বোমাবাজীতে শিশু টোকাইদের ব্যবহার করা হতো। এখন হরতাল-সংস্কৃতি প্রায় উঠে যাওয়ায় সেটি আর হচ্ছে না বটে; কিন্তু এখনো এ দেশে শিশুদের ব্যবহার করা হচ্ছে ভিক্ষাবৃত্তিতে, চোরাচালানে, মাদক বেচা-কেনায়, বেশ্যাবৃত্তিতে এবং বিজ্ঞাপনে। …
—
লেখার ছবিটি ভয়াবহ! 🙁
@বিপ্লব রহমান,
হ্যাব্বি ভয় লাগছে না? আমারতো ভয়ের ঠেলায় একেবারে পেটে মাস মুভমেন্ট শুরু হয়ে গিয়েছিলো। এত্তো ক্ষুদে মুসলমান গ্রেনেড নিয়া ঘুরে…ছিঃ ! সামাজিক উন্নয়নই একমাত্র পারে এদের এহেন দশা থেকে মুক্তি দিতে এবং আমাদের সবাইকেও নিজ নিজ যায়গা থেকে প্রতিবাদ জানাতে হবে। সহজ সমাধান।
জিও টিভিতে দেখলাম অনেকেই সাল্মান তাশীরের এই ভাবে হত্যাকে মেনে নিতে পারছে না কিন্তু কেউই হত্যাকারির বিরুদ্ধে মুখ খুলে তাকে নিন্দা করার সাহস করছে না। তারা জানে প্রকাশ্যে হত্যাকারির নিন্দা করার পরিনাম।
পৃথিবী যতই বিজ্ঞানে অগ্রসর হচ্ছে আরেকধারে সাথে সাথে “বিশ্বাসের ভাইরাস”ও আরও প্রকট হচ্ছে। পরিত্রান নাই। সারা বিশ্বের কোটি কোটি ্মানুশ এই হত্যাকান্ডের সমর্থক হচ্ছে ও বিধংশী শক্তিগুলি উদসাহিত হছে।
বাংলাদেশের ক্ষমতাশীন নেতৃকে সাবধান হওয়া দরকার।
@সেন্টু টিকাদার, “পিপীলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে।” বা “বাড়ে বন পুঁড়ে” আজ সারা বিশ্বে যে মৌলবাদী কার্যকলাপ দেখছেন তা এই প্রবাদ দুটির অর্থ বহন করে। মরবার আগে এরা মরণ কামড় দিচ্ছে। বেশী দিন আর নেই। এরা আসতে আসতে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। :guli: :-Y
@সুমিত দেবনাথ,
কিন্তু জঙ্গিদের পাখা উঠে বেহস্তে যারার তরে। সেখানে হুরপরী পাওয়া যায়।
মেঘে মেঘে বেলা কিন্তু কম হয়নি।কিন্তু কতদূর আমরা এগুতে পেরেছি।
ইসলাম, মুসলিম, কোরান, মুহাম্মদ- নমঃ নমঃ নমঃ নো কমেন্ট প্লিজ-
httpv://www.youtube.com/watch?v=FT6iKFQDEP4&feature=related
httpv://www.youtube.com/watch?v=34Yx0SGgcZU&feature=related
httpv://www.youtube.com/watch?v=HwcVhrzd9vw&feature=related
httpv://www.youtube.com/watch?v=wqdSbf-eR4Q&feature=related
@আকাশ মালিক, আপনি ইহুদী নাসারা মালাউন গোষ্ঠির কাছ থেকে কত পান? 😀 এগুলো অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের চিত্র,বিশ্বের জঘন্যতম রাষ্ট্র ইসরাইলের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরা কোন অপরাধ নয়। (এটা হাদিসে থাকা উচিত ছিল) 😥
এই লাইনগুলো আপনার পোস্টের মুল অংশ বলে মনে হল।
চাঁদ-তারা খচিত পাপিস্থান এর অবস্থা রাজনৈতিক ভাবেও আক্রান্ত। তাদের দেশের অভ্যন্তরে যুদ্ধ চলতেছে।
আমাদের দেশে অবস্থা তেমন না এখনো তবে যদি, পার্বত্য এলাকায় সশস্ত্র যুদ্ধ শুরু হলে তখন মৌলবাদী গোষ্ঠি যেমন,শিব বীর-হিজিবিজি তেহারী টাইপের দল ধর্মীয় অনুভুতি কাজে লাগাবে।
শায়খ আব্দুর রহমান যখন আল-কায়েদা’র দক্ষিন এশিয়া উইংসের সাথে যোগাযোগ করে সশস্ত্র জিহাদে সাহায্যের জন্য তখন তাদের জবাব ছিল “বাংলাদেশ প্রস্তুত না”। তবে আস্তে আস্তে প্রস্তুত হচ্ছে বোঝা যায়।সুতরাং বাঁচতে হলে জানতে হবে যে কিভাবে দেশটাকে জিহাদের জন্য প্রস্তুত করা বন্ধ করা যায়।নিশ্চয়তার জন্যই।
আর শিশুটি কি বাংলাদেশে’র???
ফিলিস্তিনি হলে কিন্তু তার পরিবার ব্যাংক ডাকাতি বা অন্য দেশ বা জাতিতে ইসলাম প্রচারের জন্য ঘরে অস্ত্র তুলে নাই।তুরস্ক- ইংল্যান্ড-মিশর-ইসরাইল-জর্ডান সবার জড়িত কর্মকান্ডের ফসল এই শিশু!!! এই ছবিটাতো রূপক, কিন্তু এর বাস্তবতায়ন মাত্র ১৩-১৪ বছর বয়সেই হচ্ছে।
ধর্মে’র মত বায়বীয় সমস্যা সমাধানে সময় লাগবে। কিন্তু দেশে দেশে যুদ্ধ ঠেকাতে না পারলে এমন হাজার হাজার শিশু’র জীবন বলতে আর কিছু বাকী থাকবে না আর এমন শিশুদেরকেই চরমপন্থা দেখিয়ে সহিংস ধার্মিকরা কৈশরে সহজেই আকৃষ্ট করবে!!
তখন তাকে হাজার বুঝিয়েও কাজ হবে না,সে প্রশ্ন করবে যখন আমার দেশে মহিলা ও শিশু সহ হাজার হাজার মানুষ হত্যা করা হয়েছিল তখন তোমরা কোথায় ছিলে?? ধর্মীয় মৌলবাদ যাই হোক না কেন আমাদের সাথে হওয়া অন্যায় এর প্রতিবাদ এরাই করেছে সুতরাং…….???
(ছবি’র প্রেক্ষাপটেও মনযোগ দিন)
@অসামাজিক,
না, তবে যার প্রোফাইল থেকে ছবি নিয়েছি সে কাশ্মীরের।
খুবই সাংঘাতিক এবং ভয়াবহ।
না, কোন নিশ্চয়তা আছে বলেতো মনে হয়না। ছবিটি দেখে ভবিষ্যত প্রজন্মের কথা ভেবে ভয়ে গায়ে কাটা দিচ্ছে।
বিভিন্ন ভাষায় লিখিত পবিত্র ধর্মগ্রন্থ গুলোর অনুবাদ পড়ে অর্থ জানার পরেও কী ভাবে যে অসংখ্য বিদ্যান এর অন্তর্নিহিত বর্বরতাকে স্বর্গীয় শান্তির বাণী বলে মনে করেন এবং মনেপ্রাণে অনুসরন করেন তা আমার ক্ষুদ্র মস্তিষ্কে বোধগম্য নয়।কেউ
কি আছেন আমাকে বুঝিয়ে বলার?
@তামান্না ঝুমু, সাধারণত তেনাদের কাছ থেকে যে উত্তরটি পাবেন তা অনেকটা এরকম- আল্লা আর মুহাম্মদে পূর্ণ বিশ্বাস রেখে কোরানটা ভালো করে পড়ে দেখুন, বুঝতে পারবেন! :-Y
@তামান্না ঝুমু,
মস্তিষ্ক কাঠাঁলের মত বড় হলেও বুঝবেননা। 😀
ছোট লেখা তাই পড়তে আরাম আছে। :rotfl:
সহমত 😀
নিজের হার্ডডিস্ক থেকে কমেন্টে ছবি আপলোড করা গেলে এমন আরও কিছু ছবি দেখাতে পারতাম আপনাদের
@অভীক,
আপনারতো একাউন্ট আছে। আপনি নতুন পোস্ট লেখার জায়গায় গিয়ে ছবি সার্ভারে আপলোড করে এখানে যোগকরে দিতে পারেন।
বিষয়টি অবশ্যই ভাববার। এধরনের শিশুদের হাতে খেলনা অস্ত্র দেওয়া,আবার তার ছবি তোলা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। আমরা যারা সেকুলার মনের অধিকারী বলে দাবী করি তারাও কিন্তু অজান্তে এই গর্হিত কাজটি অহরহ করে থাকি।এর সদুরপ্রসারী ফলাফল চিন্তা করে দেখিনা।
@বোকা বলাকা, ছবিটির চাইতে আপনার কমেন্টটিই আমাকে বেশী ভাবাচ্ছে। এরকম একটা ছবি এবং তার নীচের কমেন্টগুলো দেখেও আপনার মনে হলো ব্যাপারটা চিন্তার? এটা বুদ্ধিমানের কাজ নয়? আপনার কি এইচ কে সাবমেশিনগান আর মর্চে পড়া গ্রেনেডগুলোকে খেলনার মতো লাগছে? আপনার কি মনে হচ্ছে অভিভাবকেরা খেলাচ্ছলে শিশুটির কপালে জেহাদী ফেট্টি আর হাতে প্রানঘাতী অস্ত্র দিয়ে ছবি তুলেছে?
এধরনের কথাকে understatement বললেও সেটা understatement হয়।
@shafiq,
সাবমেশিনগান আর মর্চে পড়া গ্রেনেডগুলোকে খেলনার মত মনে না হলেও শিশুটি কিন্তু খেলনা, অর্থাৎ প্রকৃত নয়। খেলনা(আর্টিফিসিয়ালী)শিশুর হাতে অরিজিনাল অস্ত্র/আর্জেস গ্রেনেড থাকলেও থাকতে পারে! কিন্তু বিষয় সেটা নয়,বিষয়টা হচ্ছে,জঙ্গিদের পাবলিসিটি।এক জঙ্গি এরকম শো করবে,আর অন্য জঙ্গিরা সেটাকে সমর্থন করবে,এটাই নিয়ম, এতে আশ্চর্যের কি আছে।এটা নতুন নয়। নিচে আকাশ মালিকের দেয়া আরও অনেক ছবি/ভিডিও আছে।সেগুলোর সাথে মিলিয়ে নিন।
আমি শুধু বলতে চেযেছি,আসল অস্ত্র তো দুরের কথা,খেলনা অস্ত্রও শিশুদের হাতে দেয় উচিৎ নয়। যদিও চোরদের ধর্মের উপদেশ দিয়ে কোন কাজ হয়না। ধন্যবাদ
[img]http://www.examiner.com/images/blog/EXID37046/images/resized_child_abuse.jpg[/img]
শিশুদের যেকোনো ধরনের ব্রেন ওয়াস থেকে মুক্ত রাখা চাই।
Religious Indoctrination is Child Abuse
@সৈকত চৌধুরী,
অন্যদের নয় কেন?
@আসরাফ,
বাঁশকে কাঁচা াবস্তাহতেই সহজে নোয়ান যায়।
@সৈকত চৌধুরী, আহ একদম কাজের একখানা ছবি দিয়েছেন সৈকত চৌধুরী। এই সমস্যায় যে আমি কতো পড়েছি, বিশেষত ঈদের নামাযে! যখন সবাই খাড়া দাঁড়ায় আছে, আমি একা দেখি সেজদায়, আর যখন সবাই সেজদায় আমি খাড়া দাঁড়িয়। অনেক সমস্যা হতো এই ইররেগুলার প্যাটার্নের নামাযগুলা পড়তে। ফুঁচি মেরে পাশের লোক কি করে দেখতাম উদ্দেশ্য যে তাকে কপি করবো। মাঝে মাঝে দেখা যেতো পাশের লোকও আমার দিকে ফুঁচি মারছে আমি কি করি দেখার জন্য। এইসব কারণে একটা ঈদের ছালাতও ছহিভাবে আদায় হয় নাই! 😥
@আল্লাচালাইনা,
নামাজ পড়তে পড়তে আমার জীবনের কত গুরুত্বপূর্ণ সময় নষ্ট করেছি তার হিসাব করলে মাথা ব্যথা করে। এই যে কি সুন্দর শিশুটাকে এভাবে মাথায় বিষ ঢেলে দেয়া হচ্ছে- ও কি পারবে আমার-আপনার মত এ বলয় থেকে বের হতে?
ছোটবেলায় দেখতাম কেউ সেজদায় গেলে ছোটরা কেউ কেউ পেছন দিক থেকে আঙুল দিয়ে খোঁচা দিত। :rotfl: শিশুদের ইমান পুর্ণ না হওয়ায় মাঝে মাঝে তাদের কাছেও হেটমুণ্ড হওয়া হাস্যকর ঠেকে।
আমারজীবনে দেখা সবচেয়ে ভয়াবহ ছবিগুলোর একটা… :-Y
ছবিটিতে প্রথমে কমেন্টকারী ব্যাক্তিরা সংখ্যায় অল্প হোক আর বেশিই হোক, ভয়ের ব্যাপার।কারণ প্রত্যেকে নিজের বাচ্চার হাতে অস্ত্র তুলে দেবে, ঘৃনায় কাতর হয়ে গড়ে উঠবে আগামী প্রজন্মের একটা অংশ। অমানুষ হয়ে গড়ে উঠবে যাদেরকে মানুষ একই সাথে ভয় পাবে আর করুণা করবে :-X
মুসলিম সন্ত্রাসীরা ধর্মপ্রান মুসলিমদের প্রানাধিক প্রিয়। এটা নিয়ে কারুর সন্দেহ আছে না কি? ইদানিং ধর্মপ্রান হিন্দুরাও হিন্দু সন্ত্রাসী বললে চেটে যান-তারা নাকি হিন্দু যোদ্ধা :rotfl:
আমি বহুদিন আগেই বিশ্লেষন করে দেখিয়েছিলাম ধর্মপ্রান মুসলমান এবং ধর্মজান মুসলিম সন্ত্রাসীতে পার্থক্যটা হচ্ছে শোকেস বনাম গোডাওন।
@বিপ্লব পাল, আপনার ব্যালেন্সিং ক্যাপসিটি ভাল, হুজুররা আপনাকে খুব বেশী অপছন্দ করবে না। 🙂
@বিপ্লব পাল, কি লিঙ্ক দিলেন বুঝলাম না, ক্লিক করলাম, কোথায় নিয়ে গেলো, ভোঁ ভোঁ শব্দ করতে করতে একদম কম্পিউটারই পুরা বন্ধ হয়ে গেলো! স্ট্রেইঞ্জ, ভাইরাস ধরছে বোধহয় ওই সার্ভারে।
@আল্লাচালাইনা,
New link. That was from largest pdf sharing site scribd
http://www.esnips.com/doc/2dfb424c-b809-4266-8de4-736ecf83ec1e/null
ছোটবেলার কথা চিন্তা করুন। বাবার কাছে আব্দার করতেন খেলনার জন্য। তখন খেলনা পিস্তল আর বন্দুক কিনে দিতেন। এখনও আমরা বাচ্চাদের হাতে সে ধরনের খেলনা কিনে দেই।
আপনার ছবিটি ভবিষ্যত প্রজন্মের। একদিন সত্যি সত্যিই আসল পিস্তল আর বন্ধুক থাকবে শিশুদের হাতে। টিভিতে দেখেছি- কিশোরদের হাতে রয়েছে সত্যিকারের বন্দুক, সম্ভবত আফগানিস্থানে।
আবুল কাসেমের ‘ইসলামিক ভুদুস’ বইতে রয়েছে বোরকা পরিহিত নারীদের হাতে অস্ত্র। হাবিবুর রহমান যুক্তিবাদীর ওয়াজের ক্যাসেটে শুনেছি- মোহাম্মদ এর সময়, এক যুদ্ধে দুজন বালক (পরস্পর ভাই) যুদ্ধে গিয়েছিল। দেলওয়ার হোসেন সাইদী তাফসির মাহফিলের মাধ্যমে জেহাদের যে জোশ তুলতেন, তাতে কোমলমতি ছেলেরা পর্যন্ত শ্লোগানে মুখর করে তুলতো পুরো মাহফিল। ‘জিহাদ জিহাদ জিহাদ চাই, জিহাদ করে মরতে চাই।’
ঠিকই তো, আমাদের উচিতি পরবর্তী প্রজন্মকে এমনভাবে শিক্ষিত করা যাতে তারা একটা আসল মুজাহিদিন হিসেবে গড়ে ওঠে holding koran in one hand and their respective penises in the other. :lotpot: :rotfl: :lotpot:
@আল্লাচালাইনা,
আপনার নোংরা মন্তব্যটি ভালো লাগলো না। :no:
@বিপ্লব রহমান, লিসেন ব্রাদার অনেকে বলে সেন্স অফ হিউমার অর কমনসেন্স নাকি পাশাপাশি থাকে। চলুন আমরা একটু মনোযোগ দেই আমাদের কার কার কোনটা একটু ডিভেলাপ করা দরকার নাকি? সর্বোপরি মানুষতো আর পার্ফেক্ট না তাই না? এই সিলি কথাটা এতো সিরিয়াসলি নেওয়ার কি আছে? আর কথাপ্রসঙ্গে- টেস্টোস্টেরনের ছিটেফোটা বিহীন অসংবেদনশীল, নিরাবেগ, নিরুদ্বিগ্ন, ইরেসপন্সিভ, uninteresting and uninterested in everything, চ্যাতভ্যাদ বিহীন, ডোর্সাইল, গৃহপালিত মানুষ হয়ে বাঁচাটাও বোধহয় খানিকটা নোংড়া।
@আল্লাচালাইনা, নবীজির আদর্শ মনে করিয়ে দিলেই খারাপ লাগবে। 😀 😀 :yes: :yes:
@রুশদি, মরার আগে কলেমা পইড়া মরার নিয়ত থাকলে অনেকেরই সেইডা লাগতে পারে। বাই দা ওয়ে এইটাই কিন্তু বুদ্ধিমানের মতো আচরণ, আপনার আমারও এই একই কাজ করা উচিত, আফটার অল সেইফ সাইডে তো থাকলাম নাকি। মরার পর গিয়া যদি আসলেই দেখি আল্লা হাশর চাশর ইত্যাদি হাবিজাবি অন্তত বলতে তো পারব কলেমা পইরা মরছি কিন্তু, অনন্তকাল দোজখে দেওয়া যাইবো না। :laugh:
@আল্লাচালাইনা,
=))
যা দেখেছেন, যা শুনেছেন আর যা পড়েছেন তার স———ব ইহুদি, নাসারা খৃষ্টান, কাফির, আমেরিকা, ইসরাইল আর ভারতের ষঢ়যন্ত্র, তাদের পেইড ওয়ার্কার, বেতনভুক্ত দালালদের চক্রান্ত। পবিত্র মুসলমান, পবিত্র কোরান আর পবিত্র ইসলাম ধর্মের সাথে এর কোন সম্পর্ক নাই। তারপর এখানে শুধু ইসলাম ধর্ম ও কোরানের প্রতি ইঙ্গিত থাকায়, এই লেখার কোন ভ্যালু নাই, কারণ আপনি একই সাথে অন্য ধর্মের কথা কিছু উল্লেখ করেন নাই। দুনিয়ার যেখানেই অশান্তির গন্ধ পাবেন, নিসন্দেহে মনে করে নিবেন শান্তির ইসলাম, কোরান আর মুসলমান সেখানে নেই।
@আকাশ মালিক,
জি, এসলাম কাউকে মারেনা। শান্তিতে মরতে সাহয্য করে। :lotpot:
@আসরাফ,
নইলে শান্তির ধর্মের সার্থকতা কি!
:yes:
@শ্রাবণ আকাশ, :yes:
@আসরাফ,
:hahahee:
যেভাবে বলসেন,দেখেন কবে আপনারেও সাহায্য করে… 😉
@আকাশ মালিক, আকাশ মালিকর মন্তব্যে মাইনাস যেই সোনাচান্দু কষিয়েছে তার চন্দ্রবদনখানি দেখতে চাই। সে যদি নিজেকে ডিফেন্ড করতে আসে বলে যে- ‘হ্যা আমিই কষিয়েছি এবং এই কারণে কষিয়েছি’ তার একটা বিশাল ধন্যবাদ পাওনা থাকবে আমার কাছ থেকে।