বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম।
পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
সরকারকে সাধুবাদ জানাই একটু দেরিতে হলেও আমাদের দাবী অনুযায়ী মুক্তচিন্তা এবং বাকস্বাধীনতার বিরুদ্ধে একটি কার্যকর ব্যাবস্থা গ্রহনের জন্য। আমাদের দেশের রাষ্ট্রধর্ম যেহেতু ইসলাম সেহেতু এবং যেহেতু এদেশে মুসলমান ছাড়া আর কোন ধর্ম আর কোন মতবাদের কারো অবস্থান করার সাংবিধানিক অধিকার নেই সেই প্রেক্ষাপটে তিনজন আটককৃত ব্লগারদের ৭দিনের রিমান্ডে নেয়া ইসলাম হেফাজতে সরকারী ঝান্ডার উত্তোলিত অবস্থানকেই চিহ্নিত করে। আমরা তওহিদি জনতা এই রায়ের পক্ষে জানাই আমাদের জিহাদি সমর্থন এবং আমাদের অভিনন্দন।
আমরা জানি, যুগে যুগে মত প্রকাশের স্বাধীনতার নামে কীভাবে ধর্মের বিরুদ্ধে বিজ্ঞান এবং যুক্তি দিয়ে ব্যাখ্যা প্রচার করা হয়েছে শয়তানি কায়দায়। সমস্ত ধর্মগ্রন্থের মধ্যে যেসমস্ত বিতর্কিত কথা আছে সেগুলে কে দেখিয়ে কীভাবে এই নাস্তিক মুরতাদরা ধর্মের অবমাননা করেছে। তবে আমরা তওহিদি জনতা, জিহাদি জোসে উদ্বেলিত হয়ে যুগে যুগে সেসমস্ত কাফেরদের শায়েস্তা করেছি। গ্যালিলিও, জিওর্দানো ব্রুনো সহ ইসলামের প্রাথমিক যুগে মুসলমান নামধারী “মুতাজ্বিলা” মতবাদের অনুসারী বিজ্ঞানীদের(বস্তুত নাস্তিক, কাফের, মুরতাদ) আমরা বিজ্ঞান চর্চা আর মুক্তমনে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার মন্ত্র পড়লে কী হয় সেটা বুঝিয়ে দিয়েছি হারে হারে। তারপরেও তাদের চোগলখুরি বন্ধ হয় নাই। এখন পর্যন্ত তারা তাদের কুফরি, মুনাফেকি কর্মঙ্কান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। এত শাস্তি দেয়ার পরেও তাদের তথাকথিত মুক্তমনে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার মন্ত্র ভোলে নি।
আমরা শুরু বলতে চাইঃ
“ফাবিয়াইয়েয়ালা ই রাব্বিকুমা তুকাজ্বিবান!”
অর্থাৎ “অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে? ”
এত পিটনা দেয়ার পরেও তোমরা অস্বীকার করবে আল্লাহ নাই? কাফেরের দল!
যাই হউক, আমরা তওহিদি জনতা মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলে সময় নষ্ট করতে চাই না(স্বাধীন মত প্রকাশের দল, এই কথায় এটা মনে করে নিও না যে দরকার হলে তোমাদের পিটনা দেয়া হবে না। সেই কাজে একমূহুর্ত সময়ও আমরা জিহাদি জনতা নষ্ট করব না। জিহাদি হুশিয়ার!)। আমরা আমাদের পরবর্তী দাবী উত্থাপন করছি।
আমাদের এক দফা এক দাবীঃ
বাঙলাদেশকে একটি সত্যিকারের ইসলামী রাষ্ট্রে পরিণত করতে হবে। এখানের আইন হবে শরীয়া আইন। এখানে থাকবে শুধু মুসলমান। কোন মালাউন, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ কিংবা অন্য ধর্মের কেউ এখানে থাকতে পারবে না।
আমাদের দাবী মানা না হলে লঙ মার্চের আহবান করা হবে। বাঙলার এই প্রান্ত থেকে ঐ প্রান্ত পর্যন্ত আমাদের জিহাদি দৃপ্ত পদচারনায় মুখরিত হবে মুসলমান সমস্ত আকাশ বাতাস, গাছপালা ইত্যাদি।
আমাদের এক দফা একদাবী
শরিয়া ছাড়া সরকার তুই মাইর খাবি।
আমরা সরকারকে আহবান জানাই, আমাদের শক্ত পথে যেতে বাধ্য করবেন না। আমাদের দাবী মেনে নিন, নইলে আমরা সরকারকে নাস্তিক হিসাবে অভিহিত করব। টর্নেডোর মতন কাপিয়ে দেব সরকারের ভিত।
আল বিদায়
আসসালামুয়ালাইকুম।
বাঙলাস্তান জিন্দাবাদ।
কবে যে এই দেশে শরিয়াহ আইন হবে? চার খানা বিবি নিয়া ঘুমাব? জন্মনিয়ন্ত্রণের ঝামেলা পোহাতে হবে না? জনসংখ্যায় চীন কে ছাড়িয়ে যাবো? :lotpot:
@প্রশ্নকারী, আমিতো চার খানা বিবি আর নয় খানা দাসী {মিশরীয়} নিয়া একটা হারেম বানব ঠিক করছি । :-$
এদ্দিনে বুঝিলাম মাননীয় রাষ্ট্রপতি কেন গণহারে অপরাধীদের মাফ কইরা দিতেন । তারা তো সামান্য আইনই ভঙ্গ করছিল , সরকারের কাছে সেডি কোন ব্যাপার না , বড় ব্যাপার হইল তারা আইনরে প্রকাশ্যে গালিগালাজ করে নাই ! বাংলাদেশের মানুষ সপ্তাহে এক ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে (আলহামদুলিল্লাহ) , কিঞ্চিৎ লালপানি খায় মাঝে মাঝে , গানবাজনা করে , সিনেমা দ্যাখে , কেহ কেহ ইন্টারনেটে সানি লিওনিকে পর্যবেক্ষণ করে (কম্পিউটারের ভলিউম মিউট করে) , তরুণ প্রজন্ম পরনারীর সাথে ফোনে বাতালাপ করে , অবশ্য সেটা কোন ব্যাপার না , অন্তত সামনাসামনি তারা কথা বলেনা (অথবা সুযোগ পায়না ইমরান হাশমি জনিত জটিলতায়) ইত্যাদি , সোজা হিসাবে যতভাবে সম্ভব ইসলামের আইন ভঙ্গ করে , কিন্তু সেসবের জন্য কোন শাস্তি নেই , শাস্তি আছে এই আইনরে গালি দিলে । আর এই শাস্তির বিরোধিতাকারি মূর্খদের বলি , জাননা ব্যাটা , ইসলাম হইল চৌধুরী বংশের পুলা , চিপায় চাপায় নিয়া গিয়া তার পশ্চাৎদেশ মারিলে সমস্যা নাই , মাগার তারে প্রকাশ্যে গালি দিবানা , তার একখান ইজ্জত আছে ! সাইফুল ভাই আগাইয়া যান , আমি আছি মিছিলে ।
http://www.prothom-alo.com/detail/date/2013-04-04/news/342164
“সংগঠনের প্রচারসচিব মুনির আহমেদ বলেন, ‘মাদ্রাসার ছাত্ররা সবাই এক হাজার টাকা করে দিচ্ছে। আরও অনেকে টাকাপয়সা দিয়ে সহযোগিতা করছেন।”
মাদ্রাসার ছাত্র তথা মোল্লারা সারা বছর মানুষের কাছে ভিক্ষা করে, তারা এক হাজার টাকা কেমনে দিল? আর তাদের কাছে এত টাকা থাকলে তারা ভিক্ষাই বা করে কেন? তবে কি আমাদের দানের টাকায় আমাদেরই বাঁশ দিচ্ছে?
“এমনকি স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতারাও দিচ্ছেন। তাঁরাও আমাদের সঙ্গে একমত পোষণ করে বলছেন, এ ধরনের কর্মসূচির প্রয়োজন আছে।’ তবে তিনি আওয়ামী লীগের কোনো নেতার নাম উল্লেখ করেননি।”
কথাটা মিথ্যাও হতে পারে, তবে সত্যি হলেও অবাক হবনা।
মুহাম্মদের মক্কা বিজয়ের মতো তাহলে মোল্লারা ঢাকা বিজয়ে আসছে।
@হেলাল,
হেফাজতের কাজকর্ম, কথাবার্তা প্রথম থেকেই পরস্পর বিরোধী। তারা বর্তমানে দাবী করছেন যে যুদ্ধপরাধী বিচার নিয়ে তাদের কোন মাথাব্যাথা নেই; তারা ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকদের শাস্তির দাবী ও আরো কিছু দাবী নিয়ে মাঠে নেমেছেন। বিস্ময়কর ব্যাপার হল তারা শাহবাগ আন্দোলনের বিরোধীতা শুরু করেছেন রাজীব হত্যাকান্ডেরও আগে থেকে (যা কেন্দ্র করে হঠাতই নাস্তিক ইস্যু সামনে চলে আসে)। তাদের শাহবাগ আন্দোলন বিরোধীতার তখনকার কারন ছিল ছেলেমেয়ের অবাধ মেলামেশা (দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয় তারা কেন এতদিন বন্ধের দাবী জানাননি কে জানে), মোমবাতি জ্বালানো (তাদের উচিত জন্মদিন পালনে মোমবাতির ব্যাবহার নিষিদ্ধ করার দাবী তোলা) ইত্যাদী এ জাতীয় অদ্ভূত সব কারন।
তাদের সমাবেশ থেকে সাঈদীর মুক্তি দাবী করা হয় যদিও তাদের দাবী বিচারের ব্যাপারে তাদের কোন মাথাব্যাথা নেই। তাদের অগোচরে কে বা কাহারা তাদের সমাবেশে দল বেঁধে ঢুকে সাঈদীর মুক্তি দাবী করে নির্বিঘ্নে চলে যায়…………বেচারারা শান্তিপ্রিয় মানুষ কিছু বলতেও পারেন না।
কওমী মাদ্রাসাগুলি কোন সরকারী অনুদান নেয় না, চলে সম্পূর্ন দানের অর্থে, মাদ্রাসার ছাত্ররাও দরিদ্র শ্রেনীর, বেশীরভাগই অবৈতনিক। কিন্তু সেসব ছাত্ররা ১ হাজার টাকা করে চাঁদা দিতেই পারে এতে অবাক হবার তেমন কিছু নাই।
এই কথা প্রসংগে কিন্তু একই সূত্রে দেখা যায়ঃ
– হেফাজত ওয়ালারা অর্থের উতস নিয়েও মিথ্যাচার করছেন এটা সম্ভবত বলা যায় যদি না তাদের তরফ থেকে এই রিপোর্টের প্রতিবাদ আসে।
@হেলাল,
আবার জিগ্যায়?
শারিয়াহ আইন অনুসারে নারীর জন্য পর্দা করা ফরজ (আল-ফার্ধুল-আইন), বেগানা পুরুষদের সাথে মেলামেশা এবং নারী নেতৃত্ব হারাম । ফরজ পালন না করা এবং হারাম কাজ করা – এই দুই কারণেই মুসলিম ব্যক্তি মুরতাদে পরিণত হয়, যা শারিয়াহ মতে মৃত্যুদণ্ডযোগ্য অপরাধ । তাহাছাড়া স্বামী ছাড়া মুসলিম মহিলাদের ভালো দেখায় না । এই দুই নেত্রীকে তাউবাহ (তওবা) পড়িয়ে রাজনীতি থেকে বিদায় দিতে হবে এবং যেসকল নাস্তিক ব্লগার (জাহান্নামী) তওবা করে মুসল্লী হয়েছেন তাদের মধ্য থেকে আগ্রহীদের সাথে নেত্রীদ্বয়ের নিকাহ পড়ানো যেতে পারে (স্ত্রী পেটানোর জন্য তরুণ স্বামী উত্তম) । যেসকল পুরুষ নারী নেতৃত্বে চলেছেন (তাউবাহ আস্তাগফিরুল্লাহ, এদের কারণেই দেশের আজ এই অবস্থা) তাদেরকে তওবা পড়িয়ে ইসলামী রাজনীতির দীক্ষা দেয়া উচিত্ । এতে বাঙালি জনগোষ্ঠী ইহকালে না হলেও পরকালে শান্তি, সমৃদ্ধি, হুর, গিল্মান, শারাবুন-তাহুরা সবই পাবে ।
@khurshid,
তা কেমন আছেন শরিয়া বিহীন সমাজ ব্যবস্থায়। বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার কাহিনী জানেন তো। কয়টা ধর্ষন হয়, আর কয়টা বিচার হয় বলেন তো? কয়টা খুনের বিচার হয়? যে দু একটা হয় তাও মহামান্য রাষ্ট্রপতি ক্ষমা করে দেন। শরিয়ার সমালোচনা করার আগে একবার কোর্ট দু একটা ঘুরে আসেন। তারপর কথা বলেন। আর শরিয়ার যা ব্যাখ্যা দিলেন কি আর বলি? থাক আজ থাক। এত বুঝে কাজ কি? তাইনা…
@মরুঝড়,
আপনার কাছে কয়েকটা প্রশ্নঃ
১. যে কোন ধরনের মত প্রকাশের স্বাধীনতা কি ইসলাম সমর্থন করে কী না?
২. ব্লগারদের বিরুদ্ধে হেফাজতে ইসলামের করা আন্দোলনকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?
৩. নাস্তিকতার জন্য ইসলামের কোন শাস্তিমূলক ব্যাবস্থা আছে কি?
@মরুঝড়,
খুব ভালো আছি শরিয়া বিহীন সমাজ ব্যবস্থায়। নিজের প্রয়োজনে একা বের হই । কেউ দোষ ধরে না। অত্যাচার করে না। কোনও পুরুষের কাছে বাইরে নিয়ে যাওয়ার আবেদন করে মাথা নত করা লাগে না। গ্রীষ্মকালের পিচগলা রোদে রিকশার হুড ফেলে আরামসে বাতাস খেতে খেতে যাই। ছেলে বন্ধুদের সাথে মেয়ে বন্ধুদের মতো দ্বিধাহীন ভাবে মিশতে পারি ।শরতের বিকেলে আমার প্রিয়তমের হাতটি ধরে সবাইকে জানান দিতে পারি যে আমি এই ছেলেটিকে ভালবাসি, নিজ যোগ্যতায় পুরুষের সমান হয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরী করি, উপার্জন করে নিজের ও পরিবারের সম্মান বজায় রাখি ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি । আসলে ইসলাম ও শরিয়াবিহীন সমাজের এতো সুবিধা বলে শেষ করা যাবে না।।
বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার কাহিনী জানেন তো। কয়টা ধর্ষন হয়, আর কয়টা বিচার হয় বলেন তো?
আপনার এই কথাটা পরে ঠা ঠা করে হেসে উঠলাম । শরিয়া আইন দিয়ে ধর্ষণের বিচার করবেন? লুল রে লুল। কি বিচার করবেন? শরিয়া আইন তো কইসে ধর্ষিতা রে ১০০ শত দুররা মারার কথা আর ধর্ষকরে টাকা দিয়ে বেকসুর খালাস দেয়ার কথা । বিশ্বাস না হলে প্রমান দেখুন, http://www.familysecuritymatters.org/publications/id.8644/pub_detail.asp আর http://www.ahl-alquran.com/English/show_article.php?main_id=615
যে দু একটা হয় তাও মহামান্য রাষ্ট্রপতি ক্ষমা করে দেন
শরিয়ার সমালোচনা করার আগে একবার কোর্ট দু একটা ঘুরে আসেন। তারপর কথা বলেন।
আর শরিয়ার যা ব্যাখ্যা দিলেন কি আর বলি? থাক আজ থাক।
@মুনিয়া মুশতারী, একটা লিঙ্ক পড়ে উত্তর দিচ্ছি।
Sahih Al-Bukhari Hadith 8.810 Narrated by Jabir
A man from the tribe of Aslam came to the Prophet (saws) and confessed that he had committed adultery (illegal sexual intercourse). The Prophet (saws) turned his face away from him till the man bore witness against himself four times. The Prophet (saws) said to him, “Are you mad?” He said “No.” The Prophet (saws) asked, “Are you married?” He said, “Yes.” Then the Prophet (saws) ordered that he be stoned to death, and he was stoned to death at the Musalla (public gathering place).
Regardless of whether it is consensual or non-consensual, any sexual intercourse between a man and a woman who are not united in the bond of marriage is termed as ‘zina’ in Shariah terminology.
Shariah Law prescribes that if one is convicted for the crime of ‘zina’ (unlawful sexual intercourse) in a Shariah Court of Law, their punishment will be in accordance with their marital status; if married, they are to be stoned to death, and if unmarried they are to be flogged a hundred lashes.
If it is proven in court that the woman was raped, she is absolutely blameless, and the person who raped her would be accorded the due punishment for ‘zina’ according to his marital status.
If it is proven in a Shariah Court of Law that the one who committed the heinous crime of rape (with an adult woman or a minor) also committed other crimes in addition to the evil of rape, like he abducted the victim, or used arms or ammunition to subdue the victim, or physically hurt or injured the victim, etc., then the prescribed punishments for those crimes will be added to the prescribed punishment of ‘zina’.
The above is only the prescribed punishment Shariah or Islamic Law allows the righteous society or Islamic State to exact retribution from the criminal in the life of this world. If the person who committed this evil and heinous crime does not repent for their sins, the punishment in the Hereafter in the Presence of the Majestic Lord would be much more severe and much more lasting!
এবার আপনার দেয়া প্রথম লিঙ্কটা পড়ুন,দেখুন তো বিচার হয়েছিল নাকি অবিচার হয়েছিল। মরার কথা ছিল মাহাবুবের মরল হেনা। কোথায় পেলেন -ধর্ষিতা কে দররা মারার কথা? দররা একজন মহিলা খাবেন যখন তিনি যিনা করবেন। এই গ্রামের কাঠমোল্লারা ইসলামের বারোটা বাজিয়েছে। অনেক কিছু বলার ছিল -সময় হাতে নেই।
জি ঠিক ই বলেছেন। দ্বিধাহীনভাবে মিশে আজকাল ছেলেমেয়েরা অনেক স্বর্গীয় কাজ ই করছে। শুধু শরতের বিকেল কেন আরো অনেক কিছুই তো আছে- ক্যাম্পাস শ্যাডো র সন্ধ্যা থেকে ডিজে পার্টি বা পার্টনার চেঞ্জিং পার্টি। আই পিল, মারভেলন ,প্যান্থার কিংবা ইউ এন্ড মি,কপাল খারাপ হলে আবর্শন। এসবে আজকাল মানুষ জমে ক্ষীর। আপনার এক শরত বিকেলের জন্য আমাদের সমাজ আজ চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে।
খুনি বিপ্লবের কথা মনে আছে? লক্ষিপুরের সন্ত্রাস তাহেরের ছেলে যে একজন
(সমভবত এডভোকেট আমিনুল ইসলাম) কে খুন করে ১৯ টুকরো করেছিল, আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতি তাকে ক্ষমা করেছিলেন। অবশ্য তাতে কি। ক্ষমা মহৎ গুন-তাইনা?
আগে আপনাদের বিচার ব্যবস্থার প্রতীক সুপ্রীম কোর্ট ঘুরে আসুন। অথবা কাছের কেউ যদি এই আইন পেশায় থাকে তো নিরপেক্ষ ভাবে তাকে বিচার ব্যবস্থা সম্পর্কে বলতে বলবেন-তাহলেই হবে।
কি জানি -তাফসির এর ব্যাখ্যা আপনার মনপুত না হলেই দেখি সমস্যা।
@মরুঝড়,
সেক্ষেত্রেই বা কেন চাবুক দিয়ে পেটান হবে একজন নিরপরাধ মহিলা বা পুরুষকে? তাদের শারীরিক মিলনে যদি কেউ কষ্ট পেয়ে থাকেন বা পেতে পারেন তাত শুধুই তাদের জীবনের অন্য পুরুষ/মহিলা/সামি/স্ত্রি/প্রেমিক/প্রেমিকা এরকম কেউ! এবং তারা তাদের সমাধান কিন্তু নিজেরাই বের করতে পারেন, অর্থাৎ, ছাড়াছাড়ি, বিবাহবিচ্ছিন্নতা, কবিতা, গান ও মনবিশেষজ্ঞর শরনাপন্ন হওয়া, ভালবাসার স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে ব্যাপারটাকে মেনে নেয়া, এরকম অনেকভাবে। সত্যি বুঝলামনা মধ্য যুগিয় কায়দায় বেক্তি সাধিনতায় হস্তক্ষেপ করে যেই তথাকথিত আইন নিরপরাধকে জঘন্য শাস্তি দেয় সেটাকে আপনি এত গর্বিত ভঙ্গিতে কিভাবে উপস্থিত করছেন ?
সেটা কিভাবে প্রমানিত হয়? তা আপনার জানান উচিত।
স্বর্গীয় কাজ তো বটেই। নাহলেত প্রজননের অন্য কোন বেবস্থাই স্বর্গের মালিক করতেন। কেউ নাচ গান করে আনন্দ পেলে তাতে কিন্তু সমাজ ডোবার কথানা। তারওপর এ দুটোই মানুষের সম্প্রীতির অভিবেক্তি। আর আপনি যেটাকে ইংরেজিতেই partner changing party বলছেন তার আরেকটা প্রতিশব্দও তাহলে জেনে রাখুন libertine অর্থাৎ free-thinker । কেউ কারও ক্ষতি না করে, স্বেচ্ছায় এবং সম্মত হয়ে মিলিত হলে ক্ষতিটা কোথায় ? আর আপনার ত খুশি হওয়ার কথা যে বাংলাদেশে বিভিন্ন রকম জন্মনিরধক, সুরক্ষা ও বিরতিকরনের বেবস্থা আছে। কারন তা না থাকলে পরিস্থিতি যে কি হতে পারে তাত আমরা জানি।
যে পরিবেশে, পরিবারে এবং সমাজে বেড়ে ওঠার ফলে এরকম মানসিকতা তৈরি হয় সেটা আগে দেখতে হবে। তারপর এধরনের খুনি কোন বিশেষ জিনের বশে, নাকি কোন রাসায়নিক ভারসাম্যহীনতায় এরকম করে তারও খোঁজখবর ত সবে শুরু হয়েছে। দেখা জাক কি জানা যায় তাতে। আপনার উল্লেখিত ঘটনার কথা আমি জানিনা, তবে আপনি নিশ্চয়ই এটুকু জানেন যে বাংলাদেশে বিচার বেবস্থা, আইনিপ্রক্রিয়া স্বাধীন নয়। যেজন্য বার বার রাষ্ট্রের কাছ থেকে একে উদ্ধার করার আলাদা করার দাবি ওঠে।
কেন মনপুত হয়না, এবং আপনার বা কার ব্যাখ্যাই যে মানা উচিত নয়, তা নিয়ে এই মুক্তমনাতেই অনেক লেখা, আলোচনা হয়েছে। ভঘুরের লেখা গুলো পরে দেখতে পারেন।
@মরুঝড়, ভাই আপনি কি বিশ্বাস করেন যে শরিয়া আইন কায়েম হলে আমাদের সকল সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে?
@khurshid,
একজন মাত্র জিহাদি ভাই পেলাম এই পোস্টে যার কালব আবে জমজমে পানি দিয়ে ধৌত করা।
আপনাকে জিহাদি অভিনন্দন!
বাংলাদেশে এখন মাত্র তিনটিই দলঃ
১। জামাতে ইসলামী।
২। জামাতে ইসলামী বিএনপি শাখা।
২। জামাতে ইসলামী আওয়ামীলীগ শাখা।
@রাশেদ,
বাঙলাদেশে এখন দল একটা।
বাঙলাস্তান জাতীয়তাবাদী আওয়ামি খিলাফায়ে মুসলিম লিগ।
সাধারন জ্ঞ্যানে আপনার দখল হতাশাজনক। আপনার জন্য ইসলামী সহানুভুতি!
@রাশেদ,ভাই বাঙলাস্তানে শশ্মান কি ভাবে আসবে ঠিক বুঝলাম না। ওটা তো মালাউন ডের জন্য।
আর একটা আবেদন,ইসলাম তো গান বাজনা allow করে না, so আজান কে জাতীয় সাংগিত করা হোক।
চমত্কার লেখা! আমার লেখাটা পড়তে পড়তে মনে হলো, কিছু সামান্য পরিবর্তন মানে নামধাম একটু বদলালেই এই লেখাটি বিশ্বহিন্দু পরিষদের ইস্তেহার হিসেবে গছিয়ে দেব যাবে
আসলে ধর্মের জিগির তুলে যত্ত ছাগল পৃথিবীতে রাজনীতি করে, তারা মোটামুটি একখানা ‘গরুর রচনা’-ই মুখস্থ করে রেখেছে
কারো গরু কালো, কারো গরু ধলা, কারো গরু মেটে পাটকিলে- এই টুকুনি যা ফারাক!
@অনামী, (Y)
@অনামী,
মুসলামের হাত থেকে যে লেখা বের হয় সেটা মালাউনদের জন্য হারাম হয়ে যায়।
আরেকবার এমন কাফেরী প্রস্তাব দিলে, মারব এখানে লাশ পড়বে শশ্মানে!
বিবিসি বংলার ছামনের পাতা হতে কপি-
বাংলাদেশে আরো তিন ব্লগার পুলিশ হেফাজতে
সর্বশেষ আপডেট বুধবার, 3 এপ্রিল, 2013 10:31 GMT 16:31 বাংলাদেশ সময়
Facebook Twitter এই পাতাটি বন্ধুকে পাঠান প্রিন্ট .
আসিফ মহিউদ্দিন
বাংলাদেশের গোয়েন্দা পুলিশ ইন্টারনেটে বিভিন্ন ব্লগে আপত্তিকর লেখালেখির অভিযোগে আরো তিনজন ব্লগারকে আটক করেছে।
ডিবি পুলিশের একজন কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান বিবিসিকে বলেছেন, আটকদের মধ্যে আসিফ মহিউদ্দিনকে তারা গ্রেপ্তার করেছেন।
সম্পর্কিত খবরইসলাম অবমাননার অভিযোগে তিনজন ব্লগার গ্রেফতারসরকারি নজরদারিতে বাংলাদেশের ৪৮টি ব্লগঢাকায় এক ব্লগারকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগসম্পর্কিত বিষয়বাংলাদেশ, ধর্ম, প্রযুক্তি, রাজনীতি
বাকী দু’জনকে শুধু জিজ্ঞাসাবদের জন্য ডাকা হয়েছিল বলে তিনি জানিয়েছেন।
তবে এদের বিরুদ্ধে কোন্ আইনভঙ্গের অভিযোগ আনা হয়েছে গোয়েন্দা পুলিশ সে সম্পর্কে কোন মন্তব্য করতে চায়নি।
এর আগে গোয়েন্দারা মঙ্গলবার আরো তিন ব্লগারকে আটক করে।
আটকের পর নিম্ন আদালত আদেশে এদের সাত দিনের রিমান্ডে নেয়া হয়েছে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ তখন বলেছিল এই ব্লগাররা ইসলাম ধর্ম ও নবী মোহাম্মদকে অবমাননা করে উস্কানিমূলক মন্তব্য করে আসছিলো।
এই তিনজনকে এমন এক সময়ে গ্রেফতার করা হলো যখন ‘নাস্তিক ব্লগারদের’ বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়ে হেফাজতে ইসলাম ঢাকা অভিমুখে আগামী শনিবার লং মার্চ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
আমায় নাস্তিক করহেছে- তোমাদের আল্লায় গো,
আমায় নাস্তিক করহেছে আল্লায়।
আমায় মানুছ করেনি আল্লায় গো,
আমায় মানুছ করেনি আল্লায়।
আমি যুদি হেফাযত হতাম,
কত্তলোকের মালহিশ পেতাম,
আবার শারীয়া আনার হুমকি দিতাম,
দেখতিছ আমার মান গো।
আমায় নাস্তিক করহেছে আল্লায় গো।
আমায় নাস্তিক করহেছে আল্লায়।
আমি যুদি চাইদি হতাম,
চাদের পানে উড়হে যেতাম,
আট ইঞ্ছি মিসিংগ দিয়া-
চাদের বুড়হিক ধর্ষণ করতাম।
তোরা দেখতিছ আমার শান গো।
আমায় নাস্তি্ক করহেছে আল্লায় গো,
নাস্তিক করহেছে আল্লায়।
কৃতজ্ঞতাঃ আমায় সাঁনতাল করেছে ভগবান- গানটির কাছে।
@সুমন,
যদি কখনো ম্যানহলে পরে যান তখনো গানটি গাইতে পারবেন। তখন গাইবেন এভাবে-
আমায় ম্যানহলে ধাক্কা মেরেছে গো আল্লায়।
আর বাদবাকিটা আপনি সামলান। তবে গান টি ভাল হয়েছে,এসব তাবিজ বেশ কাজে দেয়।
@মরুঝড়,
প্রথমে পরম করুনাময় আল্লাহতায়ালার দরবারে লাখো কুটি শুকরিয়া, তারপর তার পেয়ারের নবীর রওজায় দরুদ সালাম দিয়ে শুরু করছি। বেরাদরে ইসলাম মরুঝড়, আপনি এই বিজাতীয় সংগীতখানির মুল সুর ধরিতে পারেন নাই, আমি ইহার দ্বারা বুঝাতে চাহিয়াছি যে আপনারা যাহারা আল্লাহর শ্রেষ্ঠ নবীর উম্মত, আশরাফুল মাখলুকাত তাহারা আমাদিগকে মনুষ্যপদবাচ্য মনে করেন না এবং সামান্যতম সমালোচনা শুনিবামাত্র চাপাতি হাতে তেড়ে আসেন আমাদের ধর থেকে মস্তক ছিন্ন করিতে যেনবা আমরা গাংগের জলে ভাসিয়া আসিয়াছি। এক্ষনে আরো বলিতে চাই এই গান খানিতে নিজের নাস্তিকতার স্বপক্ষে সাফাই গাইবার কোন অভিপ্রায় আমার ছিলনা।
আলহামদুলিল্লাহ, শুকরান।
@সুমন, কোন ধর্মের মানুষ যখন অন্য ধর্মের মানুষ্ কে শুধু ধর্মের নামে হিংসাও করে, যে কোন ধর্মের বিচারে সেই উন্মাদগুলো ধার্মিক নয়-মতলব্বাজ। আমি মুসলিম আর তাই বলে আমি যদি কোন হিন্দু ভাইকে ঘৃণা করি ,তাহলে আমি স্রেফ বলদ। আশা করি বুঝেছেন। সমালোচনা-চাপাতি নিয়ে অনেক কথা খরচ হবে। অতে আপাতত কাজ নেই। আর গান ভুল বোঝার অবকাশ ছিল। বুঝিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ।
@সুমন,
খামোশ ইয়া শায়তানুল শিরোমনি! আর একবার যদি আল্লাহ পাকের নামে উলটা পালটা কিছু লিখতে দেখি জান নিয়ে নেব। জিহাদি হুশিয়ার!
@সাইফুল ইসলাম,
;-(
হুজুরে আলা গুস্তাখী মাফ করেন। আমি আপনার কাছে বায়াত পড়তে চাই।
@সুমন, 😀 😀 😀
বিসমিল্লাহির রাহমানের রাহিম,
ভাই, কোরআনে উল্লেখ করা আছে এমন শরিয়া আইন সমূহের একটি লিস্ট কি কেউ দিতে পারেন, যেই লিস্ট একটি দেশের সংবিধান হিসেবে গ্রহণ করা হবে এবং সেই দেশের নাগরিক হিসেবে আমরা তা পালন করে চলব? কারণ আমার আচরণের কোনটি কার ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত হানবে সেটা নির্দিষ্ট হওয়া প্রয়োজন।
@বুনোগান,
বোঝা যায় আপনি মালাউন,খ্রিষ্টান, নাসারা, কিংবা ইহুদি বংশদ্ভুত। আপনাদের তো এই দেশেই থাকতে দেয়া হবে না। আপনারা অনুভুতি নিয়ে উত্তেজিত হয়েন না। শরিয়াটা একবার প্রতিষ্ঠা হতে দেন। বুঝবেন কত ধানে কত চাল! জিহাদি হুশিয়ার!
এই সরকারের তথাকথিত “মানবতা বিরোধী অপরাধী” দের বিচার করার আর কোন নৈতিক অধিকার রইলো না। বিচারাধীন সবাইকে মুক্ত করে দেওয়া হোক।
@ফরহাদ,
আপনার নাম মুসলমানের হলেও আপনার হৃদয়ে আল্লাহ সিল মেরে দিয়েছেন। আপনি ইসলামি চিকিৎসার বাইরে।
ছুম্মুম বুকমুন, উমইউন, লা ইয়ারজিউন।
গার্মেন্টস ব্যাবসায়িদের আঙ্গুল কাটিয়া দেয়া হউক। উহারা এখনো বেনিয়াদের জন্যে সার্ট-পেন্ট প্রস্তুত করে। ইহার পরিবর্তে তাহাদের সউদি বুরখা ও পাকি সালুয়ার-কামিজ তৈয়ার করনের হুকুম তামিল করা হউক।
সময় ও যুগপোযোগী পোস্ট মাশাল্লাহ, মুক্তমনাকে আলোর পথে স্বাগতম। 🙂
@পঁচিশে বৈশাখ,
পঁচিশে বৈশাখ কথাটার সাথে একটা অমুসলিম মালাউন রবীন্দ্রনাথের সম্পর্কে আছে যে কী না নাচ গান কবিতা লেখালেখি করত। এইরকম অনৈস্লামিক কর্মকান্ডের সাথে যুক্ত একটা নাস্তিক মুরতাদের লেখা থেকে যে নিক নেয় তাকে আমরা ছেড়ে দেব না। সমস্ত মালাউন এবং তাদের বংশধরদের এই বাঙলাস্তান থেকে বিদায় করা হবে। আমরা আসছি। টর্নেডোর মত। জিহাদি হুশিয়ার!
ইসলামে সাম্প্রদায়িকতার স্থান নাই। নবি মুহাম্মদ (সঃ) তার বিদায় হজ্জের ভাশনে একথার সমরথনে বলেছেন ধরম নিয়ে বারাবারি কর না। pure muslim do not say no other religious people can not live in bangladesh . its hypocrisy and cheat by name islam.Avoid and should be handcapped them.
@ধুমকেতু,
ইসলামে আছে না নাই সেটা বিবেচ্য নয়। প্রশ্ন হল আপনি কোনটাকে যুক্তিযুক্ত মনে করেন।
আজকে বাঙালদেশের ৯০ ভাগ যদি নাস্তিক আর কয়েকভাগ থাকত মুসলমান, আর নাস্তিকরা যদি ইসলাম প্রচার নিষিদ্ধ ঘোষনা করত সেটা কেমন হত?
আজকে যদি ইসলামে এমন থাকে যে সব ধরনের মতামত যে কেউ স্বাধীনভাবে প্রকাশ করতে পারবে তাহলে এখানে না এসে আপনার আশেপাশের যাকে পাবেন বন্ধু বান্ধব তাদের বোঝান হেফাজতে ইসলামি কীভাবে অনৈস্লামিক কাজ করছে।
আসল জিনিসতো ধর্ম না, এখানে যেটা নিয়ে খেলা হচ্ছে সেটা হল ভোটের রাজনীতি। ধর্ম শাসকরা নিজেদের সুবিধার জন্য ব্যাবহার করে আর আমজামকাঁঠাল জনতা সেটা দেখে হাতমারে আর মনে করে আহা, নেতারা না জানি কতভাবে আমাদের জন্য!
যখন আমরা বসি মুখোমুখি, আমাদের দশটি আঙুল হৃৎপিন্ডের মতো কাঁপতে থাকে
দশটি আঙুলে, আমাদের ঠোঁটের গোলাপ ভিজে ওঠে আরক্ত শিশিরে,
যখন আমরা আশ্চর্য আঙুলে জ্বলি, যখন আমরাই পরষ্পরের স্বাধীন স্বদেশ,
তখন ভুলেও কখনো আমাকে তুমি বাঙলাদেশের কথা জিজ্ঞেস করো না;
আমি তা মূহূর্তেও সহ্য করতে পারি না, -তার অনেক কারণ রয়েছে।
তোমাকে মিনতি করি কখনো আমাকে তুমি বাঙলাদেশের কথা তুলে কষ্ট দিয়ো না।
জানতে চেয়ো না তুমি নষ্টভ্রষ্ট ছাপ্পান্নো হাজার বর্গমাইলের কথা, তার রাজনীতি,
অর্থনীতি, ধর্ম, পাপ, মিথ্যাচার, পালে পালে মনুষ্যমন্ডলি, জীবনযাপন, হত্যা, ধর্ষণ,
মধ্যযুগের দিকে অন্ধের মতোন যাত্রা সম্পর্কে প্রশ্ন ক’রে আমাকে পীড়ন কোরো না;
আমি তা মুহূর্তেও সহ্য করতে পারি না, – তার অনেক কারণ রয়েছে ।
তোমাকে মিনতি করি কখনো আমাকে তুমি বাঙলাদেশের কথা তুলে কষ্ট দিয়ো না।
জানতে চেয়ো না তুমি নষ্ট ভ্রষ্ট ছাপ্পান্ন হাজার বর্গ
মাইলের কথা: তার রাজনীতি
অর্থনীতি, ধর্ম, পাপ, মিথ্যাচার, পালে পালে মনুষ্যমণ্ডলী
জীবনযাপন, হত্যা, ধর্ষণ
মধ্যযুগের দিকে অন্ধের মতোন যাত্রা সম্পর্কে প্রশ্ন
করে আমাকে পীড়ন কোরো না
তার ধানক্ষেত এখনো সবুজ, নারীরা এখনো রমনীয়, গাভীরা এখনো দুগ্ধবতী,
কিন্তু প্রিয়তমা, বাঙলাদেশের কথা তুমি কখনো আমার কাছে জানতে চেয়ো না;
আমি তা মুহূর্তেও সহ্য করতে পারি না, তার অনেক কারণ রয়েছে।
-হুমায়ুন আজাদ
@অভিজিৎ,
(y)
@অভিজিৎ, (Y)
@অভিজিৎ,
মানুষটা ছিলো অন্যরকম! খুব কঠিন ইগোর মানুষ ছিলেন তিনি। অনেকেই সহ্য করতে পারতেন না তাকে। কিন্তু তাঁর কাছে বারবার ফিরে না এসে আমরা পেরে উঠিনা।
ধন্যবাদ।
লং মার্চ লাগবে না, এমনিতেই তোমার প্রত্যাশা পূর্ন হতে চলেছ-
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
দণ্ডবিধি সংশোধনের সিদ্ধান্ত
দৈনিক ইত্তেফাক রিপোর্ট
@অভিজিৎ,
দাদা কোন ধর্মের অবমাননা? শুধুই ইসলাম?
@অভিজিৎ, এমনিতেই ভয়ে আছি, আপ্নে আর ভয় দ্যাখায়েন না :-[
@অভিজিৎ,
তাকবীর! তাকবীর!
এইবার আপনাদের মতন মালাউনরা কীভাবে দেশে আসেন সেটা দেখা যাবে। এতদিন ভদ্র বেশে ছিলাম। এইবার আমাদের জন্য আইন হচ্ছে। ব্লাশফেমি আইন। :guli: :guli:
@অভিজিৎ,
মুজিবকে সব সময়ই আমি সব নষ্টের মূল হিসেবে দেখে এসেছি। দেশটাকে সে বেশ্যার মতো ব্যবহার করে গেছে। সে-ই আমাদেরকে ধ্বংসের পথে উঠিয়ে দিয়ে গেছে। এখন আর মাত্র সামান্য পথ…
ধন্যবাদ।
৬ই মার্চ চিটাগং হতে হেফাজতে ইসলাম লং মার্চ করে ঢাকায় ইসলাম কে হেফাজত করার জন্য আসতেছেন। কী সর্বনেসে কথা!!
আল্লাহ স্বয়ং নিজে যে দায়িত্ব কোরানে নিয়েছেন হেফাজতে ইসলাম সেই দায়িত্ব নিজ কাঁধে গ্রহন করেছেন।
আল্লাহর একেবার খাস এজেন্ট!!
ভয়ে ভীত আছি,সারা বাংলাদেশ থেকে ঢাকায় তাদের সমর্থকদের জড় করে কী না-জানি তারা আবার কী ধরণের ধংস যজ্ঞ চালিয়ে,সব কিছু লন্ড ভন্ড করে দিয়ে আবার ইসলামকে কী ভাবে হেফাজত করে দিয়ে যান!
সরকারের কাছে বিশেষ অনুরোধ তাদের ঢাকায় কোন ভাবেই যেন ঢুকতে দেওয়া না হয়।
আশা করা যায় দেশে খুব শীঘ্রই বোরখার ব্যবসা জমজমাট হবে। রাস্তার কোনা-কানাই লাঠি হাতে ইসলামের সেবকদেরও বেপর্দা নারীদের পিঠে সেবা দিতে দেখা যাবে। বোমার মশলাপাতি, কামারের চাপাতি, দা বা তলোয়ার ব্যবসার পাশাপাশি আমাদের মিডিয়া ব্যবসাও চাঙ্গা হবে ইনশাল্লাহ। মহান নেতা গোলাম আজমের স্বপ্ন এতদিনে পূরণ হচ্ছে। হযরত হাসিনা ( রা:) কে অসংখ্য শুকরিয়া। ছুম্মা আমিন।
@হেলাল,
শুধু বোরখা কেন? খৎনা ব্যবসা ও।
নতুন বিজ্ঞাপন বের হবে প্রাপ্ত বয়স্কদের ব্যথা মুক্ত খৎনা করা হয়।
লুঙ্গি খুলে দেখা হবে কাটা আছে কিনা।
যাবতীয় বেদাত বাঙালি সংস্কৃতিকে ইএ বাঙ্গালা মুলুক হতে চিরবিদায় হতে হবে।
@হেলাল, ধর্মকারীর সহীহ ইসলামি বিজ্ঞাপর্নের কথা মনে করায়া দিলেন ভাই।
@হেলাল,
ইসলাম সম্পর্কে কিছু না জেনে কথা বলবেন না। আপনারা মেয়ে ছেলেদের ঘর থেকে বের করেন দেখেই বোরকার মতন পোষাকের দরকার হয়। আমরা নারীবস্তুকে ঘরের বাইরে আনার বিশ্বাসী না। নারী জাতি শয়তানের মতন আসে আর যায়। চান্স দিউন ঠিক না।
মুক্তমনাই সর্ব প্রথম শারীয়া আইন প্রতিষ্ঠার দাবী তুলেছে। অতএব সরকার,জামাত বা খেলাফত আন্দোলনীরা এটা জানতে পারলে মুক্তমনাকে বড় ধরণের পুরস্কারে সম্মানীত করবে।
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
জি ভাইজান , আকাশ মালিক ভাইকে করা হবে বাংলাস্থানের খলিফার প্রধান উপদেষ্টা,ভবঘুরেকে করা হবে শরীয়া বিষয়ক মন্ত্রী, আপনাকে করা হবে শরীয়া বিভাগের সদস্য সচিব। দূর্মুল্যের বাজারে আমারেও একটা ক্লার্কের চাকুরী দিলেই চলবে।
@ছন্নছাড়া,
জী ভাই, খাটি শারীয়া আইন প্রতিষ্ঠিত করে অতিশীঘ্রই আমরা বাংলাদেশকে একটা তালেবানী আফগান রাষ্ট্রে পরিণত করতে চলেছি। তাতে আর কোন সন্দেহ নাই।
গতকাল সকালে বিবিসি বাংলার সংবাদে শুনতেছিলাম। একটি বৃটিশ সংস্থা পাকিস্তানে কোন্ ধরনের সরকার জনগনের বেশ পছন্দনীয় সেটা যাচাই করার জন্য ২০ হতে ৩০ বৎসর বয়সী ৫০০০ যুবকদের উপর একটি জরীপ চালিয়ে জানতে পেরেছে যে অধিকাংশ যুবকেরা গণতান্তিক সরকার পছন্দ করেনা।অধিকাংশেরা ১নং পছন্দ করে শারীয়া ভিত্তিক শাসন এবং ২য় নং এ পছন্দ করে সামরিক শাসন।
তাহলে অবস্থাটা তো বুঝতেই পারছেন।
@আঃ হাকিম চাকলাদার, (Y)
তালেবানি নিয়ম-কানুন শিখতেছি …. :))
তালিবান নামা: ১৯৯৬-২০০১ (*)
http://blog.mukto-mona.com/?p=4907
বাংলাদেশে দ্রুত শরিয়াহ আইন কায়েম হউক । :rotfl:
@তারিক,
দাদা আমাদের কি নাম ও পরিবর্তন করতে হবে?
@শিমূল,
নামের আগে মোঃ দিতে ভুইলা যাওয়ার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত ;-(
আমার নাম মোঃ তারিক (B)
আল্লামা আহমদ সাইফুলে আজম হযরত ই ইসলামীয়া বদ্ধপুরী শাহজাদা নূরানী জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ
ইতি আলেম-উলামা-পীর-মাশায়েকবৃন্দ
@গীতা দাস,
আপনার নামটি মালাউনদের। আপনার সাথে তো কোন কথা নাই!! বাঙলাস্তানে কোন মালাউন নাসারাদের জায়গা নাই। প্রস্তুতি নিন ভারতে যাওয়ার। হাতে সময় অল্প!
গোলাম আযমকে জাতির পিতা ঘোষণা করে `ইসলামী প্রজাতন্ত্র অব বাংলাস্থানের ‘আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করা হোক!
@সুষুপ্ত পাঠক,
গোলাম আযম জামাতের নেতা। উনারা ইসলামের নামে মওদুদীবাদের প্রচার ও প্রসার করছেন। তারপরেও উনারা যদি সত্যিকারের ইসলাম হেফাজত করতে চান তাহলে আমাদের সাথে আলোচনার টেবিলে বসে পারেন। সুতরাং উনাকে জাতির পিতা করা সম্ভব নয়। আর আপনার নাম দেখে কেমন যেন নাস্তিক নাস্তিক গন্ধ পাচ্ছি। আপনি কি জানেন না মুসলমান জাতির পিতার নাম ইব্রাহীম? আদবের খেলাপ করবেন না জনাব!
দুঃখ পেলাম ভাই। কোন তন্ত্র ফন্ত্রের জায়গাতো ইসলাম না। ওগুলো মালাউন নাসারারা করে থাকে। আমরা শারিয়া প্রতিষ্ঠা করব। কোন তন্ত্র ফন্ত্র নয়।
সালাম জানবেন(যদি মুমিন হন)।
@সাইফুল ইসলাম, গোস্তাকি মাফ জনাব! আপকো সাথ ম্যায় থাকতে চাতা হ্যায় জনাব। তওবা তওবা, ম্যা নাস্তিক নেহি ভাই সাহেব! ম্যা হেফাজাতী ইসলাম হ্যায়…। ইসলামী খেলাফত অব বাংলাস্থান জিন্দাবাদ!
এত ভণ্ডামি না কইরা বাংলাদেশে ইসলামী শরিয়তের আইন প্রতিষ্ঠা করলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়!!!মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নাম করে সরকার রক্তচোষা জানোয়ারদের হেফাজত করার জন্য যে ভণ্ডামি শুরু করেছে তা সাধারন জনগনের জন্য বিভ্রান্তিকরlচেনা শত্রুর চেয়ে অচেনা শত্রু ভয়ংকরl
@জেন পার্থ,
(Y)
বহুদিন পূর্বে বলেছিলাম, এই দেশে আওয়ামী লীগের হাত ধরে একদিন শরিয়া আইন কায়েম হবে। তখন নিজের কথাটা অন্তর থেকে বিশ্বাস করিনি যে, তা একদিন সত্যে পরিণত হবে। আজ তো বিশ্বাস না করে উপায় নেই। ব্লগারদের গ্রেফতার করে সরকারিভাবে শরিয়া আইন কায়েমের প্রথম বউনি বা বিসমিল্লাহ করলো আওয়ামী লীগ।
@আকাশ মালিক,
সব প্রতিক্রিয়াশীল শাসকগোষ্ঠী চায়, জাতি ধর্মীয় বিভ্রান্তির মধ্যে থাকুকlযারা মুক্তচিন্তা করে তারা জাতির কাছে সত্যকে পৌঁছে দিতে চায়l প্রতিক্রিয়াশীল শাসকগোষ্ঠী সত্য চায় নাlতারা মৃত ধর্মীয় দর্শন দ্বারা জাতিকে বিভ্রান্ত করে রাখতে চায়l
@জেন পার্থ,
আমাদের সাথে আপনার দাবীর মিল থেকে প্রীত হলাম ভাই। কিন্তু আপনার নামটি কেমন যেন নাস্তিক নাস্তিক!! মালাউনদের মতন। ইনশাল্লাহ নামটা ঠিক করে নেবেন। শুকরিয়া।
@সাইফুল ইসলাম,
কয়লা ধুইলেও ময়লা যায় নাl মনে হয় না নাম ঠিক করেও পার পাবlমনে হয় দোজখে যাওয়ার আগেই হেফাজতে ইসলামের সৃষ্টি করা দোজখে পতিত হতে হবে!!খাস দিলে দোয়া কইরেন!!!
আল্লাহু আকবর
বাংলাস্থান জিন্দাবাদ
@আসাদ,
এহেলান কি সেহেলান। কাউফা হালুকা ইয়া ব্রাদারুল আসাদ?
বাঙলাস্থান জিন্দাবাদ!
জিহাদি শুভেচ্ছা।
কি ভাবে চরম ঘৃনা প্রকাশ করা যায়? তা আমি এ সরকারের বিরুদ্ধে প্রকাশ করতে চাই।
@কেশব অধিকারী,
ঘৃনা প্রকাশ কার্যকর কিছু না। লাইনে আসেন, ইসলামের পথে আসেন। নইলে কিন্তু হাসিনা আপা ধরে ফেলবে। আমরা তৌহিদি জনতাও ছেড়ে কথা বলব না বলে দিলাম!
অনেকদিন পর সেই পুরনো চেনা সাইফুলকে দেখতে পাচ্ছি।
@আদিল মাহমুদ,
🙂
এই লেখাটি দুনিয়ার তাবত ব্লগে, ফেইসবুকে, টুইটারে, রেডিও টেলিভিশনে, ম্যাগাজিনে পত্রিকায় সর্বত্র ছড়িয়ে দেয়ার অনুরুধ করছি। একই সাথে জরুরী ভিত্তিতে দাবীনামাখানি বাংলাস্তান সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরে পৌছে দেয়া হউক।
৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাস্তানে শরিয়া আইন কায়েম না করে রাজপথ ছাড়বোনা ইনশাল্লাহ। ‘নাস্তিক ব্লগারদের’ শাস্তি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের চট্টগ্রাম-ঢাকা লংমার্চে পূর্ণ সমর্থন জানালাম।
বাংলাস্তান জিন্দাবাদ।
কারা যেন বলসিল,
দেশটা হবে আবগান
আমরা হব তালেবান
হা, আওয়ামী-মুস্লিম জিন্দাবাদ (*)
@আফরোজা আলম, ২০০১ সালে বিএনপি জিতার পরে শিবিরের মিছিল।
@মহাছাগল, আফরোজা আলম,
বাঙলাস্তান জাতীয়তাবাদী আওয়ামি খিলাফায়ে মুসলিম লিগই একমাত্র সহি নাম হতে পারে।
একটি খাটি ইছলামী তালেবান আফগান রাষ্ট্র চান? তাহলে দেশবাসী মাথার উপরে তুলে নাচবে।
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
ভাই অশ্লীল শোনালেও বলতে হচ্ছে শরীয়া আইন অনুযায়ী ঐ দুই মহিলার সুন্নতে খাতনা করা হবে। এটা শরীয়া আইন। আইন সবার জন্যই সমান।
@ছন্নছাড়া,
না ভাই,মোটেই খারাপ কথা নয়। শারীয়া আইন,আল্লাহর আইনের জন্য তো বাংলাদেশ বাসীরা পাগলপরা।
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
শরিয়া চাওয়ার সাথে বাঙলাদেশের মানুষের কোন যোগাযোগ নাই। জামাত, হেফাজতে ইসলাম বাঙলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে না। আম্লিগও না, বিম্পিও না। এই সমস্ত পশ্চিমা মিডিয়ার প্রভাবিত কথাবার্তা বন্ধ করেন।
আওয়ামী-মুসলিম লীগ জিন্দাবাদ! 😛
@বিপ্লব রহমান,
বাঙলাস্তান জাতীয়তাবাদী আওয়ামি খিলাফায়ে মুসলিম লিগ।
সেই সাথে নারী নেতৃত্বের কারনে প্রধানমন্ত্রীকেও শরিয়া আইনের আওতায় আনতে হবে।
@বেঙ্গলেনসিস,
আমিও এটাই ভাবতেছিলাম, আগামীকাল যদি ওরা এই দাবী করে বসে তাহলে!
@বেঙ্গলেনসিস, (Y)
@বেঙ্গলেনসিস,
এখানে দেখুন।
দাবী তুলেছে তৌহিদি জনতা। ইসলামের জয় হবেই হবে। আমাদের মেশিন আমরা চালিয়ে যাবো।