আমি দয়াময়।
আমার নামে শুরু করবেনা; তা কি হয়?
বিবাহ কর দুই-তিন-চার।
বিবিগণে আশঙ্কা দেখলে অবাধ্যতার ,
উপদেশ দাও, ত্যাগ কর শয্যা।
তবেই ওরা বুঝবে মজা।
তারপরে আল্লাহর নামে কর প্রহার।
ইহা আল্লাহর সুবিচার।
আল্লাহর কাছে পুরুষ, নারী অপেক্ষা শ্রেষ্ঠতর।
পুরুষগণ, তোমরা গৃহবন্দী নারীর তরে ব্যয় কর।
তাই উপার্জন ও ব্যায়ক্ষম বীর পুরুষদের
আছে পবিত্র-অধিকার
দুর্বল নারীদের প্রহার করার।
আল্লাহর বিচার মানবেনা সাধ্য আছে কার?
কন্যাসন্তান পুত্রসন্তানের সমতুল্য নয় কভু।
তাদের সমদৃষ্টিতে দেখবে তবুও!
দিয়ে দাও কন্যাদেরকে
পুত্রের আধেক পতিত-সম্পদ।
চুকে যাক আপদ।
নারী যদি করে ব্যভিচার।
তার তরে চারজন ঈমানদার পুরুষসাক্ষী কর যোগাড়।
ব্যভিচারিণীকে অবরুদ্ধ করে রাখ ততদিন
তার দেহে প্রাণ থাকে যতদিন।
মৃত্যুদণ্ড দিয়ে করবে প্রেমের বিচার।
করায়ত্ব দাসীরা তোমাদের অধিকারভুক্ত।
হাতের কাছে দাসী থাকিতে
কোন দুঃখে থাকিবে যৌন-অভুক্ত?
নির্দ্বিধায় অগণিত দাসী করিবে সম্ভোগ।
আল্লাহ মোমিনদের সহায়।
তাঁর কুদরতে তোমাদের হইবেনা কোন যৌনরোগ।
অবিশ্বাসীদের চামড়া
দোযখের আগুনে পুড়ে
ভস্মীভূত করবোই আমরা।
আবার লাগাবো নতুন চামড়া।
এভাবে অনন্তকাল চলতে থাকবে
পুনঃ পুনঃ প্লাস্টিকসার্জারির পরম্পরা।
বড় বড় নাস্তিক সার্জনে দোযখ করিবো ভরা।
সার্জারির কাজ করবে ওরা।
আমার শাস্তি ও চিকিৎসার নমুনা দেখে নাও তোমরা।
আল্লাহর জন্য জেহাদ কর।
হত্যা কর, লুণ্ঠন কর, ধর্ষণ কর।
যারা জেহাদ-বিমুখ,
আল্লাহপাক তাদের দিক হতে
ঘৃণায় ফিরিয়ে নেন তাঁর নিরাকার মুখ।
তিনি যাকে ইচ্ছা পথ দেখান।
যার ইচ্ছা ক’রে দেন দিকভ্রম।
পান্থ পথিকেরা যদি
আল্লাহর ইচ্ছায় পথ ভুলে যায়,
ওরা যেন আল্লাহর উদ্দেশ্যে কাকলী দিয়ে যায়।
অকুপাই মুক্তমনা
অহি আমরা মানি না।
আমরা সবাই ধর্ম মানি
ভণ্ড নবীর কল্লা চাই।
বাপ-দাদার ধর্ম
পালন মোদের কর্ম।
এত কেন প্রশ্ন
বিশ্বাস ই ধর্ম।
যুক্তিতে মুক্তি নাই
মুক্তমনা অকুপাই।
আমরা সবাই তালেবান
বাংলা হবে শ্বসান।
দুই দিনের দুনিয়া
কি আর হবে বাঁচিয়া?।
বাঁচার মত বাঁচতে চাই
মরার আগে মরতে চাই।
মরার আছে তরিকা
বোমা দিয়া উড়াইয়া।
মরলে যাব বেহেশতে
বাচলে যাব হাজতে।
(র্যাপ সঙ্গিত এর সুরে পড়িতে হইবে)
নাজিলেন* আল্লাহর বাণী, পর্ব-৪
আর অদিকে আছে সুরা-আল-মুক্তাসার
প্রিয় তামান্না ঝুমু ও কাজী রহমান
নবুয়তি কবিতা থাকুক চলমান (Y)
@অরণ্য,
আল্লাহপাক যখনই ওহী নাজিল করিবেন
তখনই সেই পাকওহী আপনাদের সমীপে করিবো বয়ান।
৪০-৫০টা কবিতা হলে বই হিসেবে বের করা দরকার। আমার অফলাইনের বন্ধুদেরও পড়া দরকার মুক্তমনার এই সব গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় লেখাসমূহ।
ধন্যবাদ তামান্না ঝুমু, ধন্যবাদ মুক্তমনা।
@আব্দুল হামিদ,
ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্যে।
:kiss:
@বেয়াদপ পোলা, :kiss:
@তামান্না ঝুমু, আপনাকে ও :kiss:
আলহামদুলিল্লাহ, অবশেষে আবারো ওহী নাযিল হল 🙂 ।সুন্দর লাগলো পড়ে। আপনাকে ধন্যবাদ ঝুমু আপু ৪র্থ পর্বের জন্য। তা এবারের কোরান কত পারার হবে, এই বিষয়ে মহান আল্লাহপাক কি কিছু জানিয়েছেন? 😉 ।
শুভেচ্ছা আপনাকে নতুন ওহীর জন্য। (F)
@অচেনা,
ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ওহী নাজিল হয়। ঘটনা যত ঘটবে তত ওহী নাজিল হবে। এবারের কোরান কত পারা হবে সে ব্যাপারে কোন ওহী এখন নাজিল হয়নি। পূর্ববর্তী কোরনের ঘটনার উপর ভিত্তি করে নতুন আঙ্গিকে কোরান নাজিল হচ্ছে। মাঝে মাঝে যথাসম্ভব বৈজ্ঞানিক ও মানবিক ব্যাখ্যা দেয়ার চেষ্টা হচ্ছে।
আপনে যদি কুরান রচয়িতার মধ্যে একজন হতেন, তাহলে আপনাকে হযরত মোহাম্মদ কী করতেন? ভাবতাছি, তসলিমা কী আর কইলেন – কয়েকটা গালি দিয়া দেশছাড়া হইলেন। আর আপনি কীভাবে এরকম কবিতা লিখে যাইতেছেন? বুঝতে পারতাছি না – আপনের সঙ্গে হুজুরদের কোন বোঝাপড়া আছে কী না!এত সাহস পাইলেন কেমনে? 😕 :hahahee: :hahahee:
@অডঙ চাকমা,
তসলিমা নাসরিন, হুমায়ুন আজাদ,আহমেদ শরীফ, দাউদ হায়দার প্রমূখ দুঃসাহসীদের মত আমাদের এতখানি সাহস এখনো হয়নি। আমরা প্রকাশ্য সত্য বলতে পারিনা প্রাণ-ভয়ে। অন্তর্জানাল হওয়াতে লিখতে পারছি। আমাদেরকে তাঁদের কাছ থেকে সৎ-সাহসিকতার শিক্ষা প্রহণ করতে হবে। প্রকাশ্যে সত্য প্রকাশ ও প্রচার করতে হবে।
আচ্ছা একটা জিনিস আমার মাথায় ঢোকে না মাঝে মাঝে। তা হলো – মোহাম্মদ যখন মেরাজে গিয়ে বেহেস্ত দোজখে গেছিল তখন সেখানে বহু পাবলিককে দেখেছিল। বিশেষ করে দোজখে কিভাবে মানুষকে কষ্ট দেয়া হচ্ছে তা অবলোকন করেছিল। অথচ কোরান হাদিস বলছে- কেয়ামতের পর বিচার আচার শেষ হওয়ার পর মানুষ নাকি বেহেস্ত দোজখে যাবে। তো তার আগে মোহাম্মদ কিভাবে সেখানে বহু পাবলিক দেখল ? তার মানে কি বিচার আচারের আগেই মানুষ সেখানে কোন বিশেষ কায়দায় চলে যায় ? এ ব্যপারে কেউ কোন ধারণা দিতে পারেন ?
@ভবঘুরে,
অবাস্তবকে বাস্তব, বাস্তবকে অবাস্তব; সত্যকে মিথ্যা, মিথ্যাকে সত্য রূপ দিয়ে রূপকথার অবাস্তব জাল বোনা হচ্ছে ধর্মগুরুদের কাজ। আজগুবিতা ও অবাস্তবতার কোন কায়দা-কানুন নেই।
@তামান্না ঝুমু,
যতদিন পর্যন্ত আপনার ওহী “আল্লাহর বানী” মার্কা সীল মোহরে নাজিল হতে থাকবে ততদিন আপনি সম্পূর্ন নিরাপদ। আপনি অবগত আছেন সেই নবীকুল শিরমূনির ইতিহাস, যে নবী তার নিজের চাচা-চাচীর প্রতি আভিশাপকে [‘আবু লাহাবের (চাচার) দুটি হাতই ধ্বংশ হোক’] আল্লাহ প্র্রদত্ত আখ্যা দিয়ে কত সহজভাবে শিষ্যদের তা বিশ্বাস করায়েছিলেন, মুখস্ত করায়েছিলেন এবং ভক্তিভরে পালন করায়েছিলেন। এমনকি এবাদতের সময়ও উচ্চস্বরে সে সকল ‘অভিশাপ-বানী’ তেলায়াত করে পূন্য কামানো যায় এমন সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করে গিয়েছেন, যে সত্যকে কাফেররা বলতো অবাস্তব (এ ব্যাপারে তারা অল্পই জ্ঞান রাখে)। গত ১৪০০ বছর ধরে তার নিবেদিত শিষ্যরা সে প্রথা চালু রেখেছে এবং কিয়ামত তক তা চালু রাখবে। ইনশাআল্লাহ্!
হে নবীয়াতুন নেসা, ওহী যত আজগুবি, অস্পষ্ঠ, অর্থহীন, উদ্ভট ও অবোধ্য হবে আপনার শিষ্যরা তত বেশী চমৎকৃত হবেন। আপনার জ্ঞান-তাপস শিষ্যরা তা নিয়ে কিয়ামত পর্যন্ত গবেষনা করার সূযোগ পাবেন। আর সাধারন শিষ্যরা বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে বাক-বিতন্ডা, হানাহানি, যুদ্ধ করে ‘নবী এখানে কি বুঝাইতে চাহিয়াছেন’ তা তরোয়াল দিয়ে প্রতিষ্ঠা করে দুনিয়া ও আখেরাতে অশেষ নেকী হাসেল করার সূযোগ পাবেন।সুবাহান-আল্লাহ!
“আল্লাহর বানী” লিখতে থাকুন। (F) (Y)
@গোলাপ,
সাধারণ বিজ্ঞানের সাধারণ ব্যাপারগুলোই ত আমাদের মত অধিকাংশ সাধারণ মানুষের বোধগম্য নয়। আল্লাহর বিজ্ঞানময় কিতাবের অবাস্তব বিজ্ঞানময় বাণী ওরা বুঝবে কিভাবে? এই কিতাবগুলো যত বেশি স্ববিরোধী ও হাস্যকর করে রচনা করা সম্ভব তত বেশি অন্ধ অনুসারী জোটানো সম্ভব।
হে নবী নিসা;
আহা, আমি যদি আপনার মত এই ধরণের কবিতা–থুক্কু, অহি লিখতে পারতাম।
আমার পেটে বোমা মারলেও যে এক লাইন কবিতা বের হবেনা,
কী মজাই না চলবে।
@আবুল কাশেম,
আপনি ইসলামের কলুষিত ইতিহাস মানুষের সামনে যে রকম সরল সাবলীলভাবে তুলে ধরে ইসলাম সম্মন্ধে তাদের ভুল ভাঙিয়ে দেন, সেরকম সুন্দর ইতিহাস লেখাও আমার পক্ষে সম্ভব হয়না। আপনার লেখা পড়ে অনেক মানুষ ইসলামের সত্যরূপ জানতে সক্ষম হচ্ছে।
@তামান্না ঝুমু এবং আবুল কাশেম,
আপনারা তো পড়তে, লিখতে দুটোই পারেন, সেই হিসেবে আমি তো অধম!!! শুধু পড়তে পারি। কি যে করি? :-Y
@তামান্না ঝুমু ,
আপনিই আমদের নবী। আরো অহি চালান করেন জলদি। চলুক। (Y) :guru:
হে নবী, এতে কি কুরানে ফ্যাল্যাষ্টিক সার্জারির চাইন্টিপিক বর্নণা দিতাছেন?
@আমি আমার,
যারা আমার আয়াত অস্বীকার করবে তাদেরকে আমি আগুনে পুড়াইবোই।ওদের চামড়া যখন ভষ্মিবে তখন তার স্থলে নবচর্মের সৃষ্টি করবো যাতে তারা আস্বাদন করে শাস্তি; আল্লা পরাক্রান্ত,বিজ্ঞানময়। ৪;৫৬
সার্জারি করতে সার্জন ত লাগবে। চামড়া লাগানোর প্রক্রিয়াটি বিজ্ঞানময়, আল্লা নিজেই বলেছেন।
@তামান্না ঝুমু,
হে ঈশ্বর!
এতদিনে বোধদয় হল শালার ইহুদি নাছার বিজ্ঞানীরা এই আয়াত থেইক্কা ফ্যাল্যাষ্টিক সার্জারির আইডিয়া নকল করছে।
@রাজেশ তালুকদার,
এ যাবত পৃথিবীতে যত কিছু আবিষ্কৃত হয়েছে তার সবকিছুরই আবিষ্কার পদ্ধতি কোরানে লিপিবদ্ধ আছে। কিন্তু অকৃতজ্ঞরা তা স্বীকার করবে কেন?
@তামান্না ঝুমু,
ঠিক বলেছেন আপু, আবুল কাশেম ভাইয়ের লেখাগুলো আসলেই অসাধারন।
@অচেনা,
আপনার সাথে একমত। আবুল কাশেম ভাইয়ের প্রতিটা লেখা দারুণ তথ্যসমৃদ্ধ। আজকে তো একজন দেশী ইসলামে জ্ঞ্যানী ছাগুকে বাঁশ দেওয়ার ব্যবস্হা করেছিলাম উনার লেখা “উম্ হানী ও নবী” প্রবন্ধের তথ্য দিয়ে কিন্তু শালা অফিসেই আসেনি কথা দিয়ে। যাই হোক নিস্তার নেই ঐসব ছাগুদের।
আপনাদের সবাইকে, মুক্তমনা কে অসংখ্য ধন্যবাদ জ্ঞ্যানল্বদ্ধ প্রবন্ধের জন্য।
@তামান্না ঝুমু,
হে নবী, আপনার আল্লাকে একটু বলে নতুন কোন ওহির ব্যবস্হা করেন এইসব অধমদের জন্য যাতে আমরা “চাইন্স” শিখতে পারি অতি তাড়াতাড়ি। না-হলে জীবনটা যে হয়ে যাচ্ছে আকামের হাঁড়ি। :-X
দয়া করুন, peeleess.
@আমি আমার,
ভাই,এইসব ছাগু অফিস এ আসবে কেন কথা দিয়ে?এলেতো তার ক্ষমতাও ছিলনা কাশেম ভাইয়ের লেখাটার সাথে টক্কর দেয়ার।কাজেই সে বয় পেয়েই আসেনি, অথবা বড় দরের কোন হুজুরের কাছে গেছে।দেখেন না কি হয়, একদিন ত উনাকে আসতেই হবে অফিসে নাকি? তখন ধরবেন, আর কাশেম ভাইয়ার লেখা গুলো ব্যাবহার করবেন অই ছাগু কে সোজা করতে। (Y)
কিন্তু জানেন ত যে শেষ পর্যন্ত ছাগুটা হেরে গিয়ে কি করবে? তাই আপনিও তার কাছে হেদায়েত বানী পেতে যাচ্ছেন, সেই তিক্ত জিনিসটির জন্য আবার তৈরি হন ভাইয়া 😀 ।
ছাগুর বিরুদ্ধে সহজেই বিজয়ী হন আপনি, এই শুভকামনা আর শুভেচ্ছা রইল (F)
বাঃ বাঃ বাঃ
এ যে দেখি দয়ার অমৃত সুধা বাণী
পুরুষদের দিয়েছেন অনন্ত ভোগের খনি
স্বর্গ মর্ত্যে এত সুকোমল নারী দেহ
বেদ, ত্রিপিটক, বাইবেল চর্বনে
খুজিয়া পাইবে কি আর কেহ!
@রাজেশ তালুকদার,
নারীদেহ পুরুষের ভোগের সামগ্রী।
নারী মর্ত্যে পুরুষের বিবি,গনীমত ও দাসী রূপে শয্যাসঙ্গিনী।
স্বর্গে কিন্নরী, অপ্সরী ও হুরী।
@রাজেশ তালুকদার,
দেখছি আপনিও তো একজন ভাল কবি। ভালই মজা পাইলাম। আমি কিন্তু কোন কবিতা
লিখতে পরিনা।
আঃ হাকিম চাকলাদার
নিউ ইয়র্ক
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
কবিতার পাঠকেরও ত দরকার আছে।
@তামান্না ঝুমু,
“কবিতার পাঠকেরও ত দরকার আছে।’
আমিও একটা কবিতা পাঠাইছিলাম মুক্তমনায়!! ছাপে নাই , মনে হয় ছাপানোর উপযুক্ত হয় নাই,অথবা মুক্তমনা তে পৌছায় ই নাই। ছাপানোর উপযুক্ত বিবেচিত না হলে একটা মেইল এ জানাইলে খুব ভাল হয়( মোডারেটর গন এর দৃষ্টি আকর্ষণ করা গেলো)।
হে …হে… পাঠক হইয়া থাকাও অনেক বড় ব্যাপার। ভাল পাঠক দুরল্ভ:))
@সপ্তক,
লিখতে থাকুন। এক সময় দেখবেন ছাপানো হয়েছে।
@তামান্না ঝুমু, 🙁
@সপ্তক, আপনি তো নিজেই আল্লাহ পাক নাকি?আর ঝুমু আপু হচ্ছেন নবী। কাজেই আল্লাহর নিজে এসে ওহী লেখা শুরু করলে চলবে কেন? ;)।
@অচেনা,
আল্লার প্রেরিত নবীরা সবাই ইতোমধ্যে ভন্ড প্রমাণিত হয়ে গিয়েছে। তাই আল্লার অস্তিত্ব প্রমাণে তিনি আর কারো উপর নির্ভর করতে পারছেন না। তিনি ঠিক করেছেন, তিনি নিজেই এবার মাঠে নামবেন। নিজের ঢোল নিজেই বাজাবেন।
@তামান্না ঝুমু, :lotpot:
@অচেনা,
আমি আর জনমে আল্লাহপাক ছিলাম…
ছিলাম মহাসুখে…
বিপদে আছি তোমাদের বানিয়ে…
(মোরা আর জনমে হংস মিথুন ছিলাম…পারডি করে পড়েন) ;-(
@সপ্তক,
আল্লাপাকেরও পুনর্জন্ম আছে জানতাম না। তিনি কি মারা গিয়েছিলেন, নাহলে পুনর্জন্ম হল কিকরে?