লিখেছেনঃ সাইফ জুয়েল
মহাযুগের সমপ্তি ঘন্টা বেজে গেছে। ভীষম শংকিত হৃদয়ে অশ্রুগঙ্গা প্লাবিত হয় এখন। লাভ-ক্ষতির হাল খাতাটা খুলে দেখার সময় হয়েছে এখন মানুষের যদিও লাভ-ক্ষতির বিষয়টা খুব আপেক্ষিক। দুনিয়ায় আসলে সবকিছুই আপেক্ষিক, তারপরও মানুষ এখন অনেক কিছুকেই চুড়ান্ত সত্য বলে ধরে নিয়েছে। মানুষের ভ্রান্তিময় বোধগুলোকে আজকাল খুব গভীরভাবে উপলব্ধি করার চেষ্টা করি। এইসব ভ্রান্তিময় বোধগম্যতা তৈরী হবার পেছনে একটা কার্যকারন সম্পর্কও খুঁজে পাই। কিছু নষ্ট দেহমানব নিজেদের চিন্তার বিকৃতিকে দার্শনিক চিন্তার ডিসকোর্স হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চায় এবং সেইসাথে বিকৃত চিস্তাগুলোকে মানুষের বোধ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে তৎপর। বৈষম্যের এই চুড়ান্ত যুগে এরা পন্ডিত ও দার্শনিক হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েও গেছে। বহুযুগ আগের প্রতিষ্ঠিত ভ্রান্তি এখন সব সত্যকে গ্রাস করে ফেলেছে প্রায়।
পৃথিবীর সব আত্মাই অবিচ্ছিন্ন ও চুড়ান্তভাবে এক। দৃশ্যমান এই বস্তুজগত আত্মার বিভিন্ন রুপগুলোর বর্হিঃপ্রকাশ মাত্র। আত্মা বিভিন্ন রুপে নিজেই নিজেকে দেখে। প্রকৃতি কতটা না অদ্ভূত! আমাদের বহ্যিক দৃষ্টিতে যত রুপ দেখা যায়, তার মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর হলো মানুষের দেহরুপ। কিন্তু ভাবতে অবাক লাগে, মানুষ ছাড়া প্রানীজগত আর উদ্ভিদ জগতের আর সবাই কতনা নিবিড়ভাবে মিশে আছে প্রকৃতিতে! ভবলেই মনটা বিষাদগ্রস্থ হয়ে ওঠে। কেবল মানুষই হয়ে উঠেছে প্রকৃতি থেকে বিচ্ছিন্ন ক্রমেক্রমে। মাঝে মাঝে মনে হয় এটা পরমাত্মার কোন খেয়াল। কিন্তু পরক্ষনেই আবার ভাবি, পরমাত্মা খেয়ালে কোন কিছু করবেন না, অবশ্যই যুক্তিসঙ্গত কারন আছে।
স্থান ও কালের গান্ডিতে মোড়ানো এ জগতের দৃশ্যমান কোন দেহেই পরমাত্মা তার সব গুনাবলী নিয়ে আর্বিভূত হন না, আর সে কারনেই দেহ খাঁচায় বন্ধী আত্মা দেখতে পায়না তার আসল রুপ। কিন্তু সব দেহের তুলনায় মানবদেহেই আত্মা আর্বিভূত হন তার সবচেয়ে বেশী গুনাবলী বা বৈশিষ্ট্য নিয়ে। তাই মানুষের চিন্তা জগতের কোন সীমা নেই। অর্ন্তদৃষ্টি দিয়ে মানুষের পক্ষে সব দেখা সম্ভব। নিজেকে চেনা সম্ভব। কিন্তু মানুষ চিনতে পারেনা নিজেকে। রিপুর তারনায় মানুষ হয়ে পড়ে দেহ কেন্দ্রিক। তখন মানবাত্মার ভাবনাগুলো হয়ে পড়ে নিতান্তই দেহ কেন্দ্রিক। আত্মার প্রধান কাজই হয়ে পড়ে দেহজাত তাড়নাতে সাড়া প্রদান করা।
আমরা প্রতিনিয়ত নিজের মনের আয়নায় নিজের ছবি না দেখে অন্যের ছবি দেখি। এটা আমাদের এক ভয়ংকর আত্মপ্রতারনা। তাই নিজেকে না দেখে অন্যের দোষ-গুন বিচারেই ব্যস্ত থাকি আমরা প্রতিনিয়ত। আমাদের ভেতরের আর বাইরের মানুষটা প্রতিনিয়ত আলাদা হতে থাকে। এক সময় আমরা হয়ে পড়ি ভন্ড, আর প্রতিনিয়ত অন্যকে গালমন্দ করি ভন্ড বলে। চিন্তা, কথা ও কাজের সংগতি মানুষের মধ্যে নিজস্ব স্বচ্ছতা তৈরী করে। ভন্ডামী যে আত্ম-প্রতারনারই সামিল।
আমাদের রিপুতাড়িত অনুভূতিগুলোর বিপরিতে সবচেয়ে শক্তিশালী অনুভূতি হলো ভালবাসা। পরমাত্মার সবচেয়ে মহৎ গুনের বর্হিঃপ্রকাশ ঘটায় মানুষ ভালবাসার মাধ্যমে। তিনি প্রকৃতির মাঝে নিজেকে মেলে ধরেছেন আর চুড়ান্তভাবে প্রকাশিত হয়েছেন মানুষের মাঝে। মানুষই পারে ভালবাসা দিয়ে রিপুতাড়িত সব ভ্রান্তিকে অতিক্রম করতে। ভালবাসা শুধু স্বজন বা বন্ধুকুলে সীমাবদ্ধ না রেখে অবিচ্ছিন্ন আত্মা বা প্রকৃতির প্রতি জাগিয়ে তুলতে পারলেই সব মন্দকে পরাজিত করা যায়। আত্মার অবিচ্ছিন্নতার ধারনা যার আছে সে কখনও কোন মানুষকে নিজ স্বত্ত্বা বাইরে অন্য কিছু ভাবতে পারেনা। দেহের ভোগে বিলিন আত্মাই নিজেকে বিচ্ছিন্ন মানুষ ভাবে নিজেকেই শুধু ভালোবাসে। পরমাত্মা এক সমন্মিত একক রুপ, যেখানে প্রতিটি আত্মাই এক পরম এককে বিলীন আর একাকার। মানুষকে ভালবাসাই ঈশ্বরকে ভালবাসা। যে মানুষকে ভালবাসতে শেখে সেই পৌছাঁতে পারে নিজ প্রেম আর ব্যক্তি প্রেমের উর্ধে।
ঈশ্বর নিজেকে স্থান ও কালের গন্ডিতে সীমাবদ্ধ করে মানবরুপে আর্বিভূত হয়েছেন কেননা পরমাত্মা দেখতে চান ভালবাসা দিয়ে দেহজাত সব তাড়নাকে পরাজিত করা সম্ভব কিনা। ভালবাসা দিয়ে সাধন সিদ্ধ হয় যার, সে আত্মা লীন হয় পরমে। আর ব্যর্থ আত্মা ফিরে আসে বার বার মানব দেহে যতবার না মানব সাধন সিদ্ধ হয়। যে সত্য জানে সে নিজেকে খুঁজে পায়। মানবসাধন সেদিই হবে সিদ্ধ যেদিন ভালবাসার আলোয় দেহ আর মন হবে একই স্বত্ত্বা।
পরমাত্মা যে মানুষের মধ্যেই থাকেন এটা কিন্তু আনেক সুপ্রাচীন বিশ্বাস। অন্তত ধর্ম গ্রন্থের মাধ্যমে আমরা যেসব কিংবদন্তী পাই তা থেকে বিষয়টা বোঝা যায়। ধর্ম তো আর আসমান থেকে কাহিনী বের করে আনে নাই! প্রচলিত বিশ্বাসগুলোকে আর দর্শনকে সংকলিত কার হয়েছে ধর্মগ্রন্থে। আমরা যদি আদি মানবের প্রচলিত কিংবদন্তিটির দিকে আলোকপাত করি তাহলে দেখি: জ্বীন জাতিকে নির্দেশ দেয়া হয়েছিল আদি মানবকে সেজদা করতে, কিন্তু জ্বীনের বাদশা মাটির মানুষকে সেজদা করতে সম্মত হয়নি। তাই সে হয়েছে শয়তান। এই কিংবদন্তীকে ধর্ম দিয়েছে ভূল ব্যাখ্যা। দেখিয়েছে, ইবলিশ সৃষ্টিকর্তার প্রিয় সৃষ্টিকে সেজদা না দেয়াতে শয়তান হয়ে গেছে । এতটুকু পর্বন্ত দার্শনিক বোধগম্যতাই হয়ত ছিল ধর্ম গঠনকারীদের। এরা ঈশ্বর আর মানুষ পৃথক স্বত্ত্বা, এই প্রচলিত ধারনাকে প্রতিষ্ঠিক করেছে। কিন্তু আমরা যদি কিংবদন্তীকে প্রাচীন কোন সমাজের বিশ্বাসকে বিশ্লেষনের একটা মাধ্যম হিসেবে ধরি তাহলে এই কিংবদন্তীটিকে অন্যভাবে বিশ্লেষনের সুযোগ আছে। যদিও বলা যেতে পারে কিংবদন্তী কোন ইতিহাস নয়, ইতিহাস বিশ্লেষনের উপাদান মাত্র। অতীতের কোন বিশ্বাস বা ঘটনা মুখে মুখে কালে কালে পরিবর্তিত রুপ ধারন করে এক সময় কিংবদন্তী হয়ে ওঠে। এই কিংবদন্তীগুলোর কোনটি কোথায় হয়ত লিপিবদ্ধ হয়ে এক সময় স্থির হয় আবার কোনটি কালের গর্ভে হারিয়ে যায়। যাহাক, মূল জায়গায় ফিরে আসি। আদি মানবের কিংবদন্তিটি থেকে কি এই ধারনা করা যায়না যে প্রাচীন মানুষ তার উচ্চতা সম্পর্কে জানতো? তারা জানতো পরমাত্মা মানুষের মধ্যেই থাকেন আর তাই মানুষের পক্ষে মন্দের কাছে মাথা নিচু করা সম্ভব না। আর মন্দই হলো শয়তান। অন্তত আমার কাছে এই কিংবদন্তীটি প্রাচীন সমাজের এমন বিশ্বাসেরই ইঙ্গিত দেয়। ধর্মগ্রন্থের সুবাদে প্রাপ্ত আদিপিতা আদমের কিংবদন্তি থেকে সরলভাবে অন্তত এতটুকু বোঝা যায় যে, প্রচীন মানুষ আর নিজস্ব স্বত্ত্বার খোঁজ ঠিকই জানতো এবং এ জ্ঞানের বিশ্বজনিনতা ছিল।
ধর্মের পরমের ব্যাখ্যাগুলোকে আমার কাছে অনেক বেশী রাজনৈতিক বলে মনে হয়। এখানে ধর্মপ্রনেতারা সামাজিক নিয়ন্ত্রন বজায় রাখার জন্য ঈশ্বরকে মানুষের কাছে ভয়ংকর রুপে উপস্থাপন করেছেন। যে ঈশ্বরের গুন হলো ভালবাসা দিয়ে জগতের সব দ্বাদ্ধিকতার আবসান ঘটানো, তিনি এতটা ভয়ংকর নন যে তিনি অগ্নি নরকে মানুষকে নিক্ষেপ করে প্রকারান্তরে নিজেকে শাস্তি দেবেন। কারন মানুষ কোন বিচ্ছিন্ন স্বত্ত্বা না। মানুষ ঈশ্বরের রুপ। এই রুপ ব্যক্তিকেন্দ্রীক বিচ্ছিন্ন মানুষে বিচ্ছিন্নভাবে প্রকাশিত হয়। মানুষের কাজ হচ্ছে আত্মার শক্তিকে কাজে লাগিয়ে নিজের পরম রুপ সাধন করে নিজেকে চিনে নেয়া।
ভাল আর মন্দ হলো জগতের আর সব দ্বান্দিক বিষয়ের মতই প্রতিনিয়ত চলমান। মূর্ত আর বিমূর্ত সব কিছুই কিন্তু জগতে দ্বান্দিক জোড়ায় বিদ্যমান। দ্বন্দের মাধ্যমে কি তিনি কোন মিমাংসায় পেীছাঁতে চান? ভাল আর মন্দের দ্বাদ্ধিকতা জগতের নিয়ম। শয়তান ঈশ্বরেরই তৈরী ভ্রন্তি। এ মোহনীয় ভ্রান্তিকে সত্যের বিপরিতে তিনি দাঁড় করিয়ে সত্যের মহানুভবতাকে উদযাপন করেন। সত্য আর মিথ্যা যদি পাশাপশি না থাকে তাহলে সত্যের সৌন্দর্য আর গুরুত্ব তাৎপর্যহীন হয়ে পড়ে। তাই এ জগতে সত্যের পাশাপাশি থাকে মিথ্যা, সুন্দরের পাশাপাশি কদর্য, শুভর পাশেই থাকে অশুভ, ভালোর সাথে মন্দ। মানব জনম তারই সার্থক হয় যে খুঁজে নিতে পারে সত্যকে। সত্য হলো জ্ঞান, প্রজ্ঞা, ভালবাসা আর মানবিকতা।
খুবই মজাদার লিখনি…এমনতো ভাই আগে কখন দেখিনি!
আসলেই। জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা আমাদের স্বীকার করতেই হবে। আমি ই হই বা ঈশ্বর(?) ই হন! মচৎকার লিখেছেন। ঈশ্বর কে পুরা বলাৎকার করে ছাড়বেন দেখছি। এখন তো দেখছি ঈশ্বর এর জন্যে ও একটা আসমানি থুক্কু জমিনি গ্রন্থ লিখতে হবে।
আশা করি মুক্তমনা জিবরাঈলের( প্রকাশকের) কাজ টি করে ঈশ্বর এর হেদায়েত এ অশেষ ভূমিকা পালন করবেন।
:guru:
লেখাটা পুরোটা কেন আসলনা বুঝলাম না। সম্পূর্ণ মন্তব্য এখানেঃ
এই ধরনের লেখায় মন্তব্য করাটা যে কী পরিমান বিরক্তিকর সেটা মনে হয় মুক্তমনার সদস্যদের বলে দিতে হবে না।
আমার প্রশ্ন লেখকের কাছে না। আমার প্রশ্ন এডমিনের কাছে। এই ফালতু, বিরক্তিকর, মেজাজ গরম করা লেখাটা এডমিন এপ্রুভ করলেন কোন যুক্তিতে? এই লেখা এপ্রুভ করলে ফুয়াদ, ফারুকের লেখা ধর্মীয় দাওয়াত দেয়াটাই কেন অযৌক্তিক হবে? মুক্তমনায় এসে যদি অন্যান্য দুর্গন্ধযুক্ত ব্লগের মতন লেখা দেখতে হয় তাহলে আমার জন্য সেটা হবে খুবই দুঃখজনক।
@সাইফুল ইসলাম, লেখককে প্রশ্ন না করা স্বত্ত্বেও বলছি যদি বলতেন এটা কোন ধমের্র প্রচারনা তাহলে আমার বোধগম্যতা তৈরী হতো।
এ লেখাটিতে ধর্মেকে স্পষ্টভাবে খারিজ করে দেয়া হয়েছে এবং ধর্ম যে কেবল রাজনৈতিক কপটতা তার বিশ্লেষন রয়েছে।
এই লেখাটিতে স্পষ্টভাবে একটা ব্যপারই বলার চেষ্টা করা হয়েছে যে সবার উপরে মানুষ সত্য এবং মানুষই ঈশ্বর, আলাদা কেন ঈশ্বরের অস্তিত্ব নেই।
@সাইফুল ইসলাম, আপনি আমাকে ধর্ম প্রচারক হিসেবে ঈঙ্গিত করে আমার চরিত্রে কালিমা লেপনের চেষ্টা করেছেন। এটা অত্যন্ত আপত্তিকর মন্তব্য হিসেবে মডটারেটরদের কাছে আপত্তি জানাচ্ছি। আমার লেখা যদি ধর্ম প্রচার হয় তাহলে তো বলতে হবে ফকির লালন ধর্মই প্রচার করেছিলেন।
মুক্তমনার একজন সদস্যরে কাছ থেকে নতুন একজন লেখকের প্রতি এমন আচরন কোনভাবেই প্রত্যাশা করিনি।
মুক্তমনায় লেখা প্রকাশের নীতিমালাগুলোর একটা নিচে উল্লেখ করলাম।
@সাইফ জুয়েল,
আমার কথা আপনাকে দুঃখ দিয়ে থাকলে আমি দুঃখ প্রকাশ করছি। তারপরেও কিন্তু বিরক্তিকর জিনিস বিরক্তিকরই থেকে যায়। আপনি মুক্তমনার সদস্যদের কাছে নতুনদের উপরে কোন আক্রমন দেখতে চান না, তার মানে ধরে নেয়া যায় আপনি এখানে নতুনদের উপরে আমাদের অনেকের স্বাগত জানানোর ভাষা দেখেছেন। আবার এটাও ধারনা করে নেয়া যায় মুক্তমনা কোন ধরনের জায়গা, এখানে যে আত্মা, পরমাত্মা ঢুকিয়ে আলোচনায় সরব হওয়া যায় না, এটাও আপনি জানেন। আপনি কী আশা করেছিলেন আপনার এই আত্মা, পরমাত্মাসর্বস্ব লেখাপড়ে সবাই বাহবা দেবে? মুক্তমনার মতন জায়গায়? যদি সেই আশাই করে থাকেন তাহলে বলব ভুল করেছেন।
আপনার বিশ্বাসকে আমি মোটেও তুচ্ছতাচ্ছিল্য করছি না, শুধু বলছি এধরনের বিশ্বাস দেখানোর জায়গা মুক্তমনা নয়।
এবং সবশেষে আবারও বলছি, আমার কথায় আপনি কষ্ট পেলে দুঃখিত। আমি শুধু আপনার লেখার সামনে একটা আয়না ধরেছিলাম। এর বেশী কিছু নয়।
ধন্যবাদ।
তাহলে অন্যপ্রাণী বা জীবরা পরমাত্মার অংশ না? আর সবই পরমাত্মার একটা পরীক্ষাগারের পরীক্ষা-নিরিক্ষা? কেন সে পরীক্ষা করছে? সেও কি অজ্ঞতার আঁধারে ঢাকা?
@আতিকুর রাহমান সুমন,
ও আর একটা কথা মনে রাখবেন। ধর্ম আর ঈশ্বর কিন্তু একনা। ধর্ম প্রনেতারা ঈশ্বরকে বিক্রি করেছিন তাদের নিজেদের স্বার্থে। তাই নাস্তিক না নাধার্মিক এটা উপলাব্ধ করা জরুরী। ১. এ কথাগুলো আমার নিজস্ব বোধ থেকেই বলা অবশ্যই। তবে আমি লালন দর্শন দ্বারা প্রভাবিততো অবশ্যই। তাছাড়া সুফি সাধকরা তো একই ধরনের কথা বলে গেছেন। এমনকি সক্রেটিসের বানী থেকেও আমরা পরমাত্মার ধারনা পাই। তবে বলে রাখি, ধর্মে আমার বিশ্বাস নেই। আবার ধর্মকে অবিশ্বাস করা মনেই ঈশ্বরকে খারিজ কওে দেয়া তাও কিন্তু মানি না। ধর্ম ঈশ্বরকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য ব্যবহার করেছে মাত্র। এটা মানুষের প্রাচীন একটি বোধের সাথে প্রতারনা ছিল গোষ্ঠী স্বার্থ হাাসলের জন্য।
২. মানুষতো কখনই পরমাত্মা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়নি? পরমাত্মা আর মানুষ আলাদা কোন স্বত্ত্বা নন। লেখার কোড করা অংশ দেখুন।
@সাইফ জুয়েল, ১. আপনার মত আমিও লালন দ্বারাই প্রভাবিত। লালনের গান শুনে আমার তাকে খুবই বুদ্ধিমান, হৃদয়বান, জ্ঞানী এবং অবশ্যই সাধন মনে হয়। একারনেই লালন যখন পরমঈশ্বরের কথা বলে তখন আমি ধন্ধে পরে যাই।
রবীন্দ্রনাথও কিন্তু একধরনের সাধকই ছিলেন। তিনি আমার প্লেনচ্যাট বিশ্বাস করতেন। উনার মত একজন বুদ্ধিমান, জ্ঞানী যখন প্লেনচ্যাটে বিশ্বাস করে তখন কি আমিও তাই করব? প্লেনচ্যাট বা ঐ জাতীয় জিনিসে আমার কোন বিশ্বাস নাই।
এই বিশ্লেষণ থেকে আমি লাননের পরমাত্মাতে বিশ্বাসকেও খারিজ করতে সাহস করি। আমার মনে হয় মানুষের অজ্ঞতা থেকে যে যন্ত্রণাবোধ সেটাকে নিয়ন্ত্রন করার জন্যই এবং একটা ভারসাম্যপূর্ণ সুন্দর জীবন-যাপনের জন্যই এত এত জ্ঞানী-গুণী মানুষে এতসব ভৌতিক বিষয়ে বিশ্বাস করতেন। বিশ্বাসকে তারা একটা হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছেন, ভালোর জন্য। তবে ঐ যে রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, সত্য যে কঠিন, কঠিনেরে বাসিলাম ভালো। আমিও তাই করতে চাই।
আপনার নিজস্ব অভিজ্ঞতায় বা যুক্তিতে বা পরীক্ষা-নিরিক্ষায় সোজা কথায় সরাসরি কি পরমাত্মার উপলব্ধি হয়েছে? হলে সেটা কেমন? আর যদি নাই হয় তাহলে অনুমানে এত কথা বলা কি ঠিক?
২. সেটা তো পরমাত্মার জন্য সঠিক। আমরা মানুষরা তো হাজারে সাধনা করেও তাকে খুঁজে পাই না। যারা পেয়েছে বলে দাবি করে তারাও তো কোন প্রত্যক্ষ প্রমাণ দিতে পারে না। আপনার নিজের কথাই ধরেন, পরমাত্মা কি আপনার জন্য শুধুই একটা অনুমানমাত্র নয়?
আধ্যাত্মবাদীদের এসব কথা শুনে আমি বেশ বিভ্রান্তির মধ্যে আছি। আমার দুটি নির্দষ্ট প্রশ্ন আছে।
১. আপনি যে পরমাত্মার কথা বললেন সেটা কি অন্যদের কথা শুনে, বইপুস্তক পড়ে, নাকি আপনার নিজের উপলব্ধি?
২. মানুষ কিভাবে পরমাত্মা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল? ভুলটা কোথায় হলো?
@আতিকুর রাহমান সুমন,
পরমাত্মার ধারণা এসেছে বৈদিক ধর্ম থেকে। আত্মা পরমাত্মা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে বিভিন্ন জীবের মাঝে অবস্থান করে, জীবের মৃত্যু হলেও আত্মার মৃত্যু হয় না, এক দেহ ত্যাগ করে অন্য দেহ ধারণ করে। অনেক পূণ্য কাজ করলে এক সময় আত্মার মুক্তি ঘটে, সে আবার পরমাত্মার সাথে মিলিত হয়। কিন্তু ঠিক কি কারণে আত্মা পরমাত্মা থেকে পৃথক হয়, সেটা ঠিক মনে করতে পারছি না।
এখান থেকে ওখানে গেলাম, ওখান থেকে সেখানে গেলাম, সেখান থেকে দু কদম সরলাম, ৫ কদম পিছালাম, তারপর বামে ঘুরে ঐখানে গেলাম, ঐখান থেকে উলটো ঘুরে ৩ কদম গেলাম…এখন আমি কোথায়? :))
ভাই কী লিখেছেন কিছুই বুঝিনি :/ বড় বড় প্রবন্ধেরও সামারি দুই লাইনে লিখা যায়… তাই দয়া করে মাত্র ২ লাইনে ধারনা দিবেন কী বলতে চেয়েছেন এখানে??
আত্মা জিনিসটা বুঝি নাই… :-X আত্মা জিনিসটা বুঝলে বুঝার চেষ্টা করতাম একটা খন্ড ইউরেনিয়াম কীভাবে অনেকগুলো আত্মার একটা রুপের বহিঃপ্রকাশ
এইটা কী শুনাইলেন? আমাদের মস্তিষ্কের একটা ফান্ডামেন্টাল কাজই হচ্ছে অন্যকে নিজ হিসেবে কল্পনা করা এবং এর ব্যাপক গুরুত্ব রয়েছে… এর মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারি কোন কথার রি-অ্যাকশন কী হতে পারে, দাবার চাল এখানে দিলে প্রতিপক্ষ কোথায় দিবে, আমি দাম কত বললে বিক্রেতা বিক্রি করবে… মিলিয়ন মিলিয়ন উদাহরন দেয়া যেতে পারে… আর সবচাইতে বড় কথাটা হচ্ছে অন্যের দোষ-গুন বিচার অবশ্যই এবং অবশ্যই অতি গুরুত্বপূর্ন কারন ন্যাচারাল সিকেলশন প্রসেসে আমাকে টিকে থাকতে হলে শত্রু আর মিত্র শনাক্ত করতে হবে না? দোষ-গুনগুলো অবশ্যই আপেক্ষিক কিন্তু তারপরও আমার কাছে নয়, অন্যের দৃষিভংগি থেকে হতে পারে তাই আমার কাছে যেটা দোষ হিসেবে প্রতীয়মান হবে সেটা আমি অবশ্যই বিবেচনায় এনে বিচার করবো দোষকারী আমার জন্য কতটা হুমকীস্বরুপ, বিপরীত কথা প্রযোজ্য গুনের বেলাতে।
আর বাকি কথাগুলো প্রতিটা লাই হয়তো বুঝেছি কিন্তু একটার সাথে আরেকটা লিঙ্ক করতে পারিনি :-Y
@টেকি সাফি, ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য
১. ভাই আমি এতো জ্ঞানী না যে ২ লাইনে সামারি লিখে ফেলবো। আমি সাধারন মানুষ নিজ গুনে ক্ষমা করবেন।
২. তবে এইসব কথা যে আপনার মাথার আপর দিয়ে গেছে তাতে আমার কোন সন্দেহ নাই।
৩. তারপরও বলছি যেহেতু আপনি বড় বড় প্রবন্ধ ২ লাইনে সামারি করেন!!! তাই ধরে নিচ্ছি আপনি একজন মহাজ্ঞানী। সে হিসেবে হাড ওয়্যার আর সফট ওয়্যারের পার্থক্যতো অবশ্যই জানেন। আমাদের দেহ হলো হাড ওয়্যার আর আত্মা হলো সফট ওয়্যার। আর এ সফট ওয়্যারের কাজ হলো আপার বোধকে জাগ্রত করা। তাই কুলষিত আত্মা কুলষিত বোধ জাগ্রত করে আর পরিচ্ছন্ন আত্মা মন্যুষত্বকে জাগ্রত করে।
৪. কোন দর্শন অনুসারে মানুষের প্রধান কাজ অন্যকে নিজ হিসেবে কল্পনা করা? সহজ মানষের কাজের মধ্যে আপনার একটা উদহারনও পড়ে না। আপনি যেভাবে মানুষের মধ্যে পক্ষ প্রতিপক্ষ হিসেব করেন, আমার মতে এটা মানুষের কাজ না।
৫. আর এই যে একটু আগে যে কল্পনার কথা বললেন। সে কল্পনা কি আপনি ধরতে পারেন? সেরকম আত্মাকেও ধরা যায় না অনুভব করতে হয়।
লালন দর্শন আর সুফিবাদ নিয়ে যদি আপনার মত জ্ঞানী লোক একটু ঘাটাঘাটি করত তাহলে ভাল হত!
@সাইফ জুয়েল,
কী আজব!!! মুক্তমনায় এই ধরণের মন্তব্যের সাথে পরিচিত নয়, আমার পুরো মন্তব্যটা পড়ে আপনাকে সমালচনা করে কিছু পেলেন কিনা দেখুন তো? আর আপনি ঢাই করে আমাকে খোঁচা মেরে দিলেন… পুরো মন্তব্যের উত্তর দেয়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেললাম।
উপরেও একজনকে বলেছেন
আপনার মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে আপনার বোধগম্যতার ঘাটতি হচ্ছে
কার বোধগম্যতার ঘাটতি আছে কার নেই এইটা আপনি জাজ করার কে ভাই? এই ধরণের জাজমেন্টাল মনোভাব অবশ্যই আপনার এবং তাঁর সম্পর্কের মধ্যে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে এবং ঠিক একারনই মুক্তমনায় এটা কড়া ভাবে নিষিদ্ধ।
আমি মন্তব্য করেছি আপনার লেখা নিয়ে, আপনিও করুন আমার মন্তব্য নিয়ে কিন্তু আপনি ব্যক্তি আমাকে টেনে নিয়ে আসলেন…কাদাও ছুড়লেন লেখা আমার মাথার উপর দিয়ে গেছে বলে, খোঁচা মারলেন মহাজ্ঞ্যানী বলে!!
(N)
@টেকি সাফি, আপনার মন্তব্যটি ছিল
তারপরও বলছি যেহেতু আপনি বড় বড় প্রবন্ধ ২ লাইনে সামারি করেন!!! তাই ধরে নিচ্ছি আপনি একজন মহাজ্ঞানী।
এই দুটি কথা থেকে আমার মনে হচ্ছেনা যে আমি আপনাকে ব্যক্তিগত আক্রমন করেছি। বড় বড় প্রবন্ধের সামারি ২ লাইনে করতে পারেন বলে আমি বিস্মিত হয়েছি মাত্র। এবং যদি এটা পারেন তাহলে আমার কাছে আপনি অবশ্য্ই এতজন মহাজ্ঞানী। আপনার ব্যক্তগিত গুন নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করার কারন হলো মন্তব্য করতে গিয়ে আপনি আপনার একটি বিরল গুনের কথা এখানে প্রকাশ করেছেন। অবশ্য আমি ঠিক জানিনা নিজস্ব গুন সম্পর্কে কোন মন্তব্যে লিখাটা যৌক্তিক কিনা?
পরিশেষে অনিচ্ছাকৃতভাবে আপনার মনে কষ্ট দেয়ার জন্য আমি দুঃখিত।
(Y)
@মুক্তাদীর, কণ্পনা করতে মানুষেরই একটা গুন। কল্পনা তৈরী হয় বোধ থেকে। মানুষের কল্পনা থেকেই বড় বড় আবিস্কার হয়েছে পৃথিবীতে। মানুষ কল্পনা করতে পারে বলেই মানব সভ্যতা আজ এতো দুর এসেছে।
মানুষের প্রখর বোধ শক্তি আছে। তা দিয়েই মানুষ নিজেকে চিনে নেয়। আপনার নিজেকে প্রশ্ন করে দেখুন কেন মানুষই আমাদের এই ত্রিমাত্রিক জগতে সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রানী। কেন আমাদের অস্তিত্ব? নিজেকে প্রশ্ন করুন, আমি কে? কোন উত্তর পাবেন না। একটা সমাধান পাবেন মাত্র। এক সময় আপনার মনে হবে। আমি যেই হই ভাল আর মন্দকে চিহ্নিত করতে পারি এটা সত্য। আমার মানবিক বোধ আছে এটা সত্য। আর মানবিক বোধের সন্ধান পেলে আপনি সব মানুষের সুখ, দুঃখকে নিজের করে ভাববেন এবং কাজ করবেন। তখণ নিজেকে আর বিচ্ছিন্ন ভাবতে পারবেন না। মানুষের সাথে মানুষের এই অবিচ্ছিন্নতার বোধ আপনাকে কাঁদায়, আনন্দিত করে আবার গভীরভাবে দুঃখ ভারাক্রান্ত করে। তাহলে তো বলতে হবে আপনার শক্তিশালী বোধ আছে। এই বোধদয়ের কি যুক্তি দেবেন? আগে নিজেকে প্রশ্ন করুন আপনি কে? উত্তর পেয়ে যাবেন আশাকরি।এই জগত অরথহীন নয়।
কি চমেৎকার! নসাধারন! :guru:
সুন্দর শরীরে সৌন্দর্য বোঝার জন্য দরকার বোমার আঘাতে ক্ষতবিক্ষত দেহ, ভাতের পাশে গু,কুমারীত্ব বোঝার জন্য দরকার ধর্ষন হয়া,স্বাধীনতা বোঝার জন্য সারা দশে সিরিজ বোমা হামলা……………………… :clap :clap :clap :clap :clap
@ডারউইনের ভুত, আপনার মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে আপনার বোধগম্যতার ঘাটতি হচ্ছে অথবা আপনি লেখাটি একদমই বুঝতে পারেননি। আমি কখনই বলিনি মন্দের দরকার আছে। আমি বলেছি শুভর পাশাপাশি অশুভ চলমান। আবার বোধের মাধ্যমে শুভকে চিনে নেয়া যায়। তার জন্য দরকার মানুয়ের প্রতি ভালবাসা। আর এই ভালবাসাই হলৈা আমাদের ভেতরে থাকা ঈশ্বরের গুন।
@সাইফ জুয়েল, আপনার মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে আপনার নিজের লেখা আপনি নিজেই বোঝননি, আমি জাস্ট আপনার সুত্র মোতাবেক কিছু উদাহরন দিয়েছি। 😛
বুঝিনা বলেই আমি না+আস্তিক :-s
হে ঈশ্বর আমাকে জ্ঞান দাও ;-(
@ডারউইনের ভুত,
@সাইফ জুয়েল,
মন্তব্য গুল পড়ে দেখুন কজন আপনার লেখা বুঝেছে?
আপনিই ঠিক বলেছেন আপনার মত মহজ্ঞানীর কথা আমার মত সাধারন পাবলিক কিভাবে বুঝবে?
আপনি দিয়েছেন খিচুড়ির রেসিপি(স্যরি,জগাখিচুড়ির)।
একবার বলেন “আমি আমার কিছু কথা বলেছি মাত্র” আবার বললেন “এসব কথা লালন সাঈজি আর সুফি-সাধকরা (ধর্ম প্রনেতারা ছাড়া) বহু আগেই বলে গেছেন।আপনি যদি আপনার কথা বলে থাকেন তাহলে লালন সাঈজি আর সুফি-সাধকরা কিভাবে বহু আগেই বলে গেলেন? এত দেখছি রামের আগে যেমন রামায়ন এসেছিল তেমনি আপনার আগে আপনার বানী এসেছে!।
জাপানীরা মনেকরে একজন মানুষ যখন ঘুমিয়ে পেড় তখন তার ভেতেরর আত্মা খুব ছোট পতঙ্গ হয়ে মুখদিয়ে বেরিয়ে যায় আবার যখন ফিরে আসে তখন লোকটি জেগে ওঠে,আর ফিরে না আসলে সে মারা যায়।
অস্ট্রেলিয়ান আদিবাসী দের মতে তাদের আত্মা যোদ্ধার মত।
আফ্রিকার কালো মানুষরা মনেকরে আত্মা কালো।
মালয়ের মানুষের ধারনা তাদের আত্মা আকারে ভুট্টার দানার মত এবং রং লাল।
প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের অনেকের ধারনা আত্মা তরল।
হিন্দুদের আত্মা বাবা্র জন্মনে আবার খ্রীস্টান ও মুসলমান দের আত্মার পুনর জন্ম হয় না।বলাবাহুল্য এরা প্রত্যেকের কাছে তার নিজের বিশ্বাই এক মাত্র সত্য। আপনি কোনটার কথা বলছেন?নাকি সবগুলো কে ব্লেণ্ডারে দিয়ে ভাববাদের উপাদেয় জুস বানিয়েছেন?
বিজ্ঞান দিয়ে যখন জীবন ও জগৎ কে ব্যাখ্যা করা যায় তখন ঈশ্বর,আত্মার দরকার কি?
By all means let’s be open-minded, but not so open-minded that our brains drop out.–Richard Dawkins
আমার বোধ/জ্ঞান একটু কম আছেত তাই ডকিন্স সাহেবের একটি কথা ধার করে আনলাম।
আপনি জ্ঞানী মানুষ বলাবাহুল্য গুনী ও হবেন নিশ্চই তাই নিজ গুনে আমার ধৃষ্টতা ক্ষমা করবেন।
@ডারউইনের ভুত,
(Y) :guru: (Y)
ওক্যাম’স রেজর। দুর্দান্ত মন্তব্য, কিন্তু ধর্মভূতাক্রান্তদের পক্ষে বুঝে ওঠা মুশকিল।
:-Y
অতি কাল্পনিক কিছু কথা…….!
@মুক্তাদীর, এক মত (Y)
লেখাটি কিছুটা বুঝতে পারলেও মন্তব্য কিছুই বুঝতে পারলাম না।
@বাসার, আমিও মন্তব্যগুলোর বেশ কয়েকটা বুঝতে পারিনি। মনে হয়ে লেখাটি পড়ে উনারা দেয়ালে মাথা ঠুকছেন। এটা খুব মোটা দাগের একটা দায়সারা মন্তব্য। স্পেসিফিক সমালোচনা না। অনেকটা মৌলবাদী টাইপ মন্তব্য।
পি, পত্রপূট,
সাত কান্ড রামায়ণ পড়ে সীতা কার বাপ !!!…… :-Y
@পি. পত্রপূট, রামায়নটা একটু ভালভাবে বুঝতে চাই। তাহলে হয়ত আর ভুল হবে না। 🙁
পি, পত্রপূট,
সাত কান্ড রামায়ণ পড়ে সীতা কার বাপ !!!!…… :-Y
:-Y
@সীমান্ত ঈগল, :-O
:-Y
@ডারউইনের ভুত, :-O