ধানক্ষেতের ঢালুতে,অনেকটা জায়গা জোড়া বুনোফুল;
ফি বছর সাদা হয়ে ফুটতো; বুড়ো কামলার যত্নে।
আচমকা একদিন; সাদা সব রঙধনু রঙে ছেয়ে গেলো।
এত রঙ, এতো আলো, ফেব্রুয়ারিতে চমকেই ফুটল।
তৃপ্ত বুড়ো অবসরের আনন্দে খুব কেঁদেছিল সেদিন।
ভেবেছিলাম অনেক আগেই পোড়বাড়ী ছেড়ে এসেছি;
হা হ্তম্মি, দিনের আলোয় দেখে ফেললাম ওদের।
বেশ কটা কুকুর কুকুরি
এবং ছড়িওয়ালা জন্তুমানবের দেখা পেলাম;
ঝকঝকে সকালে।
ব্যতিক্রমী বৃষ্টিস্নাত ঝকঝকে সকালে,
ভেজা টেরিয়ার আর পুডল গুলোর রং ঝরে গেলো,
স্রেফ লোভী সেই কুকুর কুকুরি বনে গেল ওরা।
গামলার জমা বর্জ্যে তীব্র আকর্ষণ ওদের।
নাক ডোবানোর এবং তৃপ্তির ঢেকুর শুনলাম।
অনেক দূর থেকেও বিকট দুর্গন্ধ ভেসে এলো।
ধানক্ষেতের ঢালুতে নতুন উজ্জল ফুলগুলো;
বীভৎস দুর্গন্ধের কষ্টে বিবর্ণ হয়ে গেলো,
বুড়োটার অবসর, অর্থহীন হয়ে গেলো;
এত রঙ, এতো আলো, কয়লা কালো হল।
বর্জ্যখেকো জন্তুগুলো ধূর্ত বেজায়।, গামলা চেনে শুধু;
খোলা হোক, ঢাকা হোক, পর্দা ঘেরা বা অন্ধকার,
আঁকড়ে ধরে নাক ডুবালেই মন পেশীতে শান্তি ওদের।
মালিক, মানুষ, ডান, বাম চেনে না; শুধু গামলা চেনে ওরা।
ডিগবাজি আর বর্জ্য খায়। কখনো লাতও খায় বটে।
ম্রিয়মান বিবর্ণ বুড়ো আর নতুন ফুলগুলো তবু বেঁচে রয়।
বুড়োর চোখ জ্বলে। ফুলগুলো ম্রিয়মান থেকে ফের উজ্জল হয়।
কয়লা কালো আর ব্ল্যাক পাউডার মিলেমিশে একাকার হয়।
আমরণ বুড়ো চেয়ে রয় ক্রমান্বয়ে উজ্জল নতুন ফুলগুলোর দিকে;
ঠিকাদার জন্তুমানবগুলোকে ফের কষে লাত মারবার অপেক্ষায়।
খুব ভালো
ধন্যবাদ
“ওরে জাগিয়া উঠরে ভাই, এসেছে নবজাগরণের ডাক।
বাঙ্গালী আজ সবাক!
৪২ বছরের পুরাতন সব আবর্জনা করিবে খালাস।
সাবাস! বীর বাঙালী সাবাস!
নব প্রজন্মের নব উদ্যাম, নব গণজাগরণের জয়গান-
“তোরা সব জয় ধ্বনি কর,
তোরা সব জয় ধ্বনি কর… v://www.youtube.com/watch?v=HhmLzzAsjAg
জাগো বাঙালী জাগো এবার-
“কান্ডারী হুশিয়ার!http://www.bangla-kobita.com/nazrulislam/kandari-hushiyar/
v://www.youtube.com/watch?v=J2jK1ZTxA4M
এসো হে বৈশাখ এসো দেহমনপ্রানে
নব তারুন্যের জয়গানে!v://www.youtube.com/watch?v=2v5B8fzkojc
নব নব রূপে সপ্তিন্দ্রিয়দ্বারে নবোদ্যমে সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে-
নব নৃত্যে- নব তালে- নব ছন্দে,
নব গীতিকবিতায়- নব সুরের মূর্ছনায়- নবানন্দধারায়!
এসো হে বৈশাখ এসো হে v://www.youtube.com/watch?v=od3zfLFRI2k
নব প্রজন্মের নব জাগরণে!
জনসমুদ্রের মিছিলে প্রবাহিত স্রোতে মুখরিত নবশ্লোগানেঃ
একটাই দৃঢ় দাবী “ফাঁসি- ফাঁসি- ফাঁসি চাই-
রাজাকারের ফাঁসি চাই।
v://www.youtube.com/watch?v=bUoOLyR2B3k
এসো হে বৈশাখ এসো হে নাগরিক সভ্যতার যান্ত্রিক জীবনে
দূর করো বস্তুতান্ত্রিক দুঃখ-দাহ্য দুর্ভোগ, দানো নব নব প্রশান্তি-সুখ!
(F) (F) (F) শুভ নববর্ষ ১৪২০, জয় বাংলা, জয় নব প্রজন্ম……।
@শামিম মিঠু,”ওরে জাগিয়া উঠরে ভাই, এসেছে নবজাগরণের ডাক।
বাঙ্গালী আজ সবাক!
৪২ বছরের পুরাতন সব আবর্জনা করিবে খালাস।
সাবাস! বীর বাঙালী সাবাস!
নব প্রজন্মের নব উদ্যাম, নব গণজাগরণের জয়গান-
“তোরা সব জয় ধ্বনি কর,
তোরা সব জয় ধ্বনি কর…
জাগো বাঙালী জাগো এবার-
“কান্ডারী হুশিয়ার!
এসো হে বৈশাখ এসো দেহমনপ্রানে নব তারুন্যের জয়গানে! নব নব রূপে সপ্তিন্দ্রিয়দ্বারে নবোদ্যমে সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে-নব নৃত্যে- নব তালে- নব ছন্দে, নব গীতিকবিতায়- নব সুরের মূর্ছনায়- নবানন্দধারায়!
এসো হে বৈশাখ এসো হে নব প্রজন্মের নব জাগরণে!
জনসমুদ্রের মিছিলে প্রবাহিত স্রোতে মুখরিত নবশ্লোগানেঃএকটাই দৃঢ় দাবী “ফাঁসি- ফাঁসি- ফাঁসি চাই- রাজাকারের ফাঁসি চাই।
এসো হে বৈশাখ এসো হে নাগরিক সভ্যতার যান্ত্রিক জীবনে
দূর করো বস্তুতান্ত্রিক দুঃখ-দাহ্য দুর্ভোগ, দানো নব নব প্রশান্তি-সুখ!
(F) (F) (F) শুভ নববর্ষ ১৪২০, জয় বাংলা, জয় নব প্রজন্ম……।
বি.দ্র. youtube এর v- লিংক গুলি ঠিক করতে পারলাম না কেউ যদি(মডারেটর) অনুগ্রহকরে লিংক গুলিকে ঠিক করে দিতেন। ধন্যবাদ!
আগে দেখি তাই উত্তরটাও দিতে পারিনি। আন্তরিক ভাবে দুঃক্ষিত। মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
চরম (Y)
মুক্তমনাদের বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা !!! (F)
@তারিক,
নববর্ষের শুভেচ্ছা (F)
কিন্তু ”ম্রিয়মান বিবর্ণ বুড়ো আর নতুন ফুলগুলো তবু বেঁচে রয়।”। (Y)
মুক্তমনার সবাইকে নববর্ষের শুভেচ্ছা! উজ্জ্বল ফুলের প্রতীক্ষায় আমরা সবাই!
@কাজি মামুন,
শুভেচ্ছা (C)
মুছে যাক গ্লানি,
ঘুচে যাক জরা,
অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা।
হুম,ধূর্ত তো বটেই, এখন বর্জ্য রেখে দেশ খেতে চায়।
@গীতা দাস,
শাসক শোষক আর প্রতারকদের যা চরিত্র আর কি। জনমানুষের জন্য যা বর্জ্য, দেশ সেবার ক্ষমতা, সেই সেটা অধিকার করাটাই ওদের আসল লক্ষ্য। চাকরিটা পেলেই ভুলে যায় সব। কে দিয়েছে ওদেরকে সেই চাকুরী। দল বাঁধে, নাগরিককে ভয় দেখায়, চালাকি করে। গামলার আশপাশ আর তলার অন্ধকারটাই ওদের আস্তানা হয়ে যায়।
নতুন বছরটা ভালো হোক। খুব ভালো থাকুন সবাই (F)
বিবর্ণ বুড়ো, তোমার ফুলেদের বোলো রঙিন বাগান যদি বানাতে হয়, যেতে হবে ঐ বর্জ্যের আশে পাশেই । সেখানে কুকুরের প্রয়োজনীয় বর্জ্যের যোগান অব্যাহত রাখতে প্রতিদিন অঙ্কুরিত হবার আগেই মরে যায় লাখো রঙিন ফুলের বীজ । একবার যদি তাদের বেঁচে উঠবার ইচ্ছেটাকে জাগিয়ে ওঠানো যায়, বাগানের সূত্রপাত হবে সেখান থেকেই । সোজা সাপটা কথায়, যেতে হবে শ্রমিকের বস্তিতে, কৃষকের কুঁড়েতে । মজার কথাটা কি জান? কুকুর দের শান্তিনেই । কারন যতদিন তাদের অস্তিত্ব থাকবে, প্রয়োজন হবে বর্জ্যের । আর বর্জ্যের প্রয়োজনেই তো সেখানে পচানো হয় ফুলের বীজ। তাই বীজের অস্তিত্বও থাকবে বরাবর। শুধু প্রয়োজন সেখানে যাবার আর অর্ধসুপ্ত সেই বীজেদের কানে জাগবার মন্ত্রটা দিয়ে আসা । শুভেচ্ছা থাকল । (W)
@সুকান্ত,
নতুন বছরটা ভালো হোক। শুভেচ্ছা (C)