রিমা চাড্ধা’র Our Family Tree অবলম্বনে ।
(রিমা চাড্ধা’র Our Family Tree একটি ইন্টারঅ্যাকটিভ স্লাইড শো । খুব সহজবোধ্য উপাস্থপনের জন্য স্লাইডগুলো বাংলায় রুপান্তরিত করেছি :
(রিমা চাড্ধা Nova Science now এবং Nova online এর সহকারী সম্পাদক)
‘হমিনিড’ বা গ্রেট এইপদের পরিবারের মধ্যে আমার সবচেয়ে বুদ্ধিমান হতে পারি, কিন্তু অন্য গ্রেট এইপ: শিম্পান্জ্ঞি, বনোবো এবং ওরাং উটান -দের সাথে আমাদের অনেক কিছুরই মিল আছে । অন্যদিকে লেসার প্রাইমেট, যেমন বানরদের, সাথে আমাদের বড় পার্থক্যগুলো হচ্ছে, আমরা সহ পাঁচ হমিনিড প্রাইমেটদের কোন লেজ নেই, শরীরের আকারও বড় আর বুদ্ধিমত্তাও বেশী। এমনকি আমাদের ডিএনএ’র শতকরা ৯৮ ভাগই একরকম। তারপরও কিছু পার্থক্য আছে, আমাদের এই পরিবারের সদস্যেদের মাঝে, যেমন, খাদ্যাভ্যাস, মেজাজ আর সামাজিক আচরণে। এই সরলীকৃত আমাদের পারিবারিক বৃক্ষে সংক্ষেপে এবং সামগ্রিকঅর্থে আমাদের সাথে অন্যান্য গ্রেট-এইপদের কি ধরনের সদৃশ্যতা বা বিসদৃশ্যতা আছে তা দেখানো হয়েছে :
(আরেকটু বড় করে দেখতে হলে স্লাইড গুলোর উপরে ক্লিক করুন)
স্লাইড ১ : আমাদের পারিবারিক বৃক্ষ (সুত্র :নোভা/পিবিএস)।
স্লাইড ২ : গরিলা (সুত্র :নোভা/পিবিএস)।
স্লাইড ৩ : শিম্পান্জ্ঞি (সুত্র : নোভা/পিবিএস)।
স্লাইড ৪ : বনোবো (সুত্র : নোভা/পিবিএস)।
আপনার এই সুন্দর গঠন মূলক তথ্যগুলোর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই. আমি আশা করি ভবিষতে আরো ভালো গঠন তথ্য সমৃদ্ধ লিখা উপহার পাব.
ধন্নবাদ.
শাওন
@শাওন, ধন্যবাদ আপনাকে….
@কাজী মাহবুব হাসান,
খুব ভাল লাগল লেখাটি। (Y)
শিম্পাঞ্জী থেকে ২/৩ মিলিয়ন বছর আগে বনোবো আলাদা হয়ে নতুন প্রজাতি হল।
আচ্ছা, জেনেটিক্যালী, বায়োলজিক্যালী বা ফেনোটাইপিক্যালী কতটুকু বৈশিষ্ট্য পার্থক্য হলে কোন একটি গ্রুপ আলাদা প্রজাতি হিসেবে স্বীকৃত পায়?
@হেলাল, প্রশ্নটার উত্তর আসলে আমার জানা নেই, তবে পরের যে লেখাটি নিয়ে কাজ করছি সেটা প্রজাতির সংজ্ঞা নিয়ে চলমান বিতর্ক নিয়ে একটি রচনার অনুবাদ। আশা করি তখন কিছু না কিছু বুঝতে সক্ষম হবো, বিতর্কটা এখন কোন পর্যায়ে আছে। আপাততঃ আশা করছি মুক্ত মনায় এ বিষয়ে জানেন, এমন কেউ আপনার প্রশ্নের উত্তর দেবেন।
এখানে বাংলায় মন্তব্য না করা নিয়ে মহাযুদ্ধ হচ্ছে অথচ বাংলার যে হোমিনিড, আমাদের উল্লুক (স্মল বডিড হোমিনিড) তাকে চরমভাবে উপেক্ষা করা হয়েছে, এমন কি আলোচনাতেই আনা হয় নি। কি চরম পরিহাস!
এর মধ্যেও বর্ণবাদ আছে, এরা উপেক্ষিত কারন এরা এশিয়ান এবং হলিউড বা ডিসকভারীর দর্শকদের কাছে এরা তত গ্ল্যামারাস নয়। অন্ধ জ্ঞানচর্চার মাধ্যমে আমরাও কিন্তু ঐ বর্ণবাদের বাহক হয়ে যেতে পারি।
আমার লেখাটি পড়ে দেখতে পারেন এখানে (দুঃখীত বাংলায় নয় কিন্তু খুবই বাংলার)
@সিরাজুল হোসেন, ভালো কথা বলেছেন। আপনি লিখুন না এ নিয়ে মুক্তমনায়। তবে আমার মনে হয়, এখানে বর্ণবাদের তুলনায় হয়তো অজ্ঞতাটাই বেশী কাজ করেছে। আমাদের দেশে যেহেতু বৈজ্ঞানিক গবেষণা তেমন একটা হয় না তাই বিশ্বের বৈজ্ঞানিক কমিউনিটির কাছে এই স্থানীয় তথ্যগুলো পৌঁছায় না।
@সিরাজুল হোসেন, আসলে কাউকে ইচ্ছা করে দেয়া হয়নি এটা খুব সরলীকৃত কতগুলো স্লাইড যা গ্রেটার এইপদের নিয়ে তৈরী করা, তার বাংলা রুপান্তর মাত্র, বিস্তারিত কিছু না। আমি সূচনাতে উল্লেখ করেছি। আমরা মানুষরা যে পরিবারের অন্তর্ভুক্ত সেই পরিবারের কথাই এই স্লাইড গুলোতে আছে। Hominoidea সুপার ফ্যামিলির Homonidae ফ্যামিলির গ্রেটার এইপ বলে পরিচিত তাদের স্লাইড মানুষের নিকটবর্তী পরিবার হিসাবে বলা হয়েছে। অবশ্যই Hominoidea সুপার ফ্যামিলি আর Hylobatidae ফ্যামিলির মধ্যে ৪ টি জেনেরার মধ্যে Gibbon, Hoolock রা অন্তর্ভুক্ত। পরবর্তীতে নিশ্চয়ই এ বিষয়ে কেউ না কেউ লিখবেন। আমাদের দেশের বন্যপ্রানী আপনার অসাধারন ফটোগ্রাফি দেখে মুগ্ধ হলাম।
[img]http://en.wikipedia.org/wiki/File:Hominidae.PNG[/img]
@কাজী মাহবুব হাসান, ব্যাপার টা তত নিরিহ নয় আবার ভুলটা আপনার বা রিমা চাড্ধা’র নয়। প্রকৃত বিজ্ঞানীরা ঠিকই গিবন সম্পর্ক জানেন এবং মানুষের পারিবারিক বৃক্ষে এদের অবস্থানের গুরুত্বও বোঝেন। কিন্তু সমস্যা তাদের নিয়ে যারা এসব নিয়ে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে সাধনে ব্যাস্ত – যথা মিডিয়া ও হলিউড।
রাজনীতিটা আসলে অন্যখানে। বাঘ বাঁচাতে সারা পৃথিবী ব্যাস্ত, শত শত প্রামান্য চিত্র, বিশ্বব্যাংক পর্যন্ত ঝাঁপিয়ে পড়েছে, ভাল উদ্দোগ সন্দেহ নেই, কিন্তু বাঘের চেয়ে কতগুন উন্নত প্রানী, একটি এপ, গিবন শেষ হয়ে যাচ্ছে জঙ্গলের পর জঙ্গল থেকে কিন্তু একে রক্ষার কোন প্রচেষ্টা দেখেছেন? কারন একটা গিবন বাঘের মত এলিট শ্রেনীর সীম্বল নয় – আমি সেই রাজনীতি, সেই বর্ণবাদের কথা বলছি।
ধন্যবাদ লেখার আমন্ত্রনের জন্য। কিন্তু মুক্তমনায় বিবর্তন নিয়ে লেখা কোন ধর্মিয় মৌলবাদী ফোরামে ধর্মের এ্যানথ্রপলজিক নেসিসিটি নিয়ে লেখার মতই বিপজ্জনক বলে আমার মনে হয়।
ধন্যবাদ আমার ফটোগ্রাফগুলো দেখার জন্য।
@সিরাজুল হোসেন,
কথাটার অর্থ কী ঠিক বুঝতে পারলাম না। আশা করছি আপনি আরেকটু ব্যাখ্যা করে বুঝিয়ে দিবেন।
@সিরাজুল হোসেন, ছোট সংশোধন, আসলে কাউকে ইচ্ছা করে বাদ দেয়া হয়নি 🙂 ।
এককথায় দারুণ লেখা। অনেক অভিনন্দন।
দেখা যাচ্ছে মানুষ ছাড়া সব প্রাইমেট বন্দী অবস্থায় প্রায় ৫০% বেশী বাঁচে।
তা’হলে মানুষের ব্যাপারে কি হবে?
@আবুল কাশেম,
জেলখেনার দাগী আসামীদের মধ্যে জরিপ চালাতে হবে, মনে হচ্ছে 🙂
ভালো প্রশ্ন করেছেন কিন্তু, আমার কেন যেন ধারণা ছিল বন্দী অবস্থায় যে কোন প্রাণী আরো কম বাঁচবে। কিন্তু এখন ভাবছি, হয়তো বন্দী প্রানীদের ক্ষেত্রে বন-জঙ্গলের হিংস্র প্রানীর আক্রমণ সহ অন্যন্য অনিশ্চয়তা থাকে না, কিংবা রোগাক্রান্ত হলে চিকিৎসা পাওয়া যায় বলেই বোধ হয় গড় আয়ু বেশি। মানুষ তো সেটা প্রযুক্তি উন্নয়নের মাধ্যমে তাদের জীবনে সেটা করে ফেলেছে, তাই মানসিক ব্যাপারগুলো ছাড়া বন্দী বা না-বন্দীতে বেশি উনিশ বিশ হবার সম্ভাবনা বোধ হয় নেই। প্রযুক্তির ব্যবহারের আগে ( এখানে আমি সেই আদিম কালের হাতিয়ারকেও প্রযুক্তিই হিসেবেই ধরছি) মানুষেরও তো গড় আয়ু কমই ছিল। ব্লগের অন্য কেউ এ সম্পর্কে আরও বেশী কোন তথ্য জানলে সেটা শেয়ার করবেন বলে আশা করছি।
@বন্যা আহমেদ,
হ্যাঁ, আপনার সাথে আমি একমত। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতির সাথে সাথে মানুষের আয়ুও বেড়েছে–এতে কোন সন্দেহ নাই। তারই সুফল এই সব বন্দী জন্তুরা পাচ্ছে।
আর একটা ব্যাপার আমার মনে সর্বদা ঘুরপাক খায়–তা হচ্ছে বনে বাদাড়ে কোন চিকিৎসক নাই, কোন হাসপাতাল নাই, কোন ঔষধ–কিছুই নেই। তবুও দেখা যায় প্রাণীরা বেশ বেঁচে থাকছে। ভাল ভাবেই। অথচ মানুষেরা একটু মাথা ব্যাথা করলেই ছুটে যায় চিকিৎসকের কাছে…কত করা হচ্ছে এক্সরে, আল্ট্রাসাওণ্ড, এম আর আই, …
আচ্ছা এই সব প্রাইমেটদের কেউ কি চিকিৎসক আছে? কারণ তারা যে আমাদের বংশধর–তাই তাদেরও আমাদের মত চিকিৎসা ব্যবস্থা থাকা উচিৎ। তাই নয় কি?
@আবুল কাশেম,
প্রাইমেটদের অবশ্যই চিকিৎসক আছে। শুধু তাই নয় , তাদের মধ্যে মাদক এমনকি এরোটিক ফেটিশের প্রচলন পর্যন্ত আছে। একটা স্ত্রী ওরাং উটান একজন নারীর চাইতে কোন অংশে কম যৌনাবেদনময়ী নয় যদিও তাকে এজন্য কোন নিষিদ্ধ বই পড়তে হয় না। প্রাণীরা মানুষের চাইতে অনেক বেশী যুক্তিবাদী এবং অনেক কম ভাববাদী।
@সংশপ্তক,
ধন্যবাদ।
@কাজী মাহবুব হাসান,
স্লাইডগুলোর অনুবাদ খুব সরল ও ঝরঝরে। ভালো লাগল।
আমি আসলে মুক্তমনা নিয়মিত পড়ি কিন্তু মন্তব্য করা হয়না। ধন্যবাদ।
@সংশপ্তক,
আহা! কি সুন্দর ব্যবস্থা। মানুষেরা কেন প্রাইমেটদের মত চলেনা?
@আবুল কাশেম,
কারণটা আসলে বন্দিত্ব না, বরং ক্যাপ্টিভিটিতে এরা যেই কেয়ারটা পায় ওয়াইল্ডে সেই কেয়ারের ছিটেফোঁটাও এমনকি কল্পনা করা সম্ভব না। যেমন ভাবুন এপেন্ডিসাইটিসের কথা, প্রতি ১০০ জনে ৬ জনের এটা হবেই। এখন লোকালয়ে কিন্তু তুড়ি মেরে ল্যাপারোস্কোপি বা ল্যাপারোটোমি করে এপেন্ডিসাইটিস নিরাময় করা সম্ভব। কিন্তু ওয়াইল্ডে একোটি উল্লেখক্সোগ্য সংখ্যক অবস্থাতেই এপেন্ডিসাইটিস হচ্ছে মৃত্যুদন্ড!
মানুষের জন্য এটার সবচেয়ে সুযোগ্য এনালজি হবে আমার মতে, পাশ্চাত্যে বসবাসরত বাঙ্গালীর লাইফ এক্সপেক্টেন্সি বাংলাদেশে বসবাসরত বাঙ্গালীর চেয়ে বেশী হবে, উন্নত জীবনযাত্রার মানের কারণে। ধনীদের অলাইফ এক্সপেক্টেন্সি ইতিমধ্যেই আমরা জানি অর্থনৈতিকভাবে অস্বচ্ছলদের চেয়ে বেশী। ইত্যাদি ইত্যাদি।
না তারা ভালোভাবে বেঁচে থাকছে না। আপনি যদি শুধু ইনফ্যান্ট মর্টালিটির কথাই চিন্তা করেন, দেখবেন বনে বাদারে জীবদের ইনফ্যান্ট মর্টালিটি ভয়ঙ্কর ভয়ঙ্করভাবে বেশী। অন্যান্য জীবেদের কথা বাদ দিন, মানুষের কথাই যদি চিন্তা করেন আমাদের এই কয়েক প্রজন্ম এগেই এমন কোন দম্পতি ছিলো না যাদের সকল সন্তান প্রাপ্তবয়স পর্যন্ত বেঁচে থেকেছে। যেমন- আমার মায়েরা পাঁচ ভাইবোন ছিলো, একটা মরে গিয়েছে শৈশবেই। আমার বাবারা ছয়টা, দুটা মরে গিয়েছে শৈশবে। এখন কিন্তু ৯৯% শিশু বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হচ্ছে। এমনকি সেরিব্যাল প্যালসিতে আক্রান্ত শিশুও, বেঁচেতো থাকছেই, উপরন্তু একটি সার্জারীর ট্রমা সহ্য করার মতো বয়সে পৌছে ডিপ ব্রেইন স্টিমুলেশন নিয়ে এমনকি বেইসিক কিছু মুভমেন্টও শিখছে যা অন্তর্ভুক্ত করে এমনকি হাঁটতে পারা এবং স্কুলে শিক্ষা লাভ করাও! এখন আপনি সাধারণভাবে ওয়াইল্ডে যখন দেখছেন তখন জনপুঞ্জের সেইসকল সদস্যদেরকেই দেখছেন যারা কিনা ইতিমধ্যেই একধাক্কা নেচারাল সিলেকশন খেয়ে টীকে থাকা ফিটেস্ট! তাই সম্ভবত আপনার মনে হয়ে থাকবে এরাতো ভালোই নিরোগ রয়েছে, আসলে তা নয়।
@আল্লাচালাইনা,
আপনার সব ব্যাখ্যা অতি জোরাল যুক্তিপূর্ণ; আমি মেনে নিলাম। আসলে এই ব্যাপারে আমার জ্ঞা্ন অত্যান্ত সীমিত।
আমি প্রকৃতি দেখে আশ্চর্য্য হয়ে যাই–মানুষ বাদে বাকী সব প্রাণী সর্বদা উলঙ্গ অবস্থায় ঘুরে ফি্রে বেড়াচ্ছে। নারী প্রাণীদের কেউ হিজাব অথবা বোরখা পরেনা। তাদের যৌনাঙ্গ, স্তন, বুক… ইত্যিদি সর্বদায় খোলা। কিন্তু তা সত্বেও কোন পুরুষ জন্তু সেই নারীকে ধর্ষন করছেনা কিংবা যৌন উৎপীড়ন করছেনা।
শুধু মানুষের বেলায় এত হিংস্রতা, লোলুপতা, উৎপীড়ন….
@আবুল কাশেম,
কথাটা আসলে ঠিক নয়। প্রাণীজগতে হিংস্রতা, ধর্ষন ইত্যাদি খুব কমন ঘটনা। গুগুলে একটি সার্চ দিলেই দেখতে পাবেন, ধর্ষন তো হয়ই এমনকি কিছু কিছু প্রাণীতে সিস্টেমেটিকভাবেও গণ-ধর্ষনের ঘটনা ঘটে। প্রাণীজগতে যৌন ক্রিয়াকর্মের ব্যাপকতা এবং বৈচিত্র দেখলে অবাক হতে হয়, জোরপূর্বক সেক্স থেকে শুরু করে যৌন ক্যানবিলিজম, আন্তপ্রজাতি সেক্স, পেডোফিলিয়া ইত্যাদিরও উদাহরণ দেখা যায় প্রাণীজগতে।
@বন্যা আহমেদ,
তাই নাকি? হিংস্রতা স্বীকার করে নিলাম। ধর্ষণ? তা হলে ত মহিলা ্পশুদের হিজাব বোরখা পরে নিতে হবে, পশুদের দেশে শারিয়া চালাতে হবে!
হাসবেন না। হাদিসে আছে বন্য জীবজন্তুরাও শারিয়া আইন মেনে চলে। বিবি আয়েশা এই হাদিস দিয়েছেন।
চমৎকার হয়েছে! অনেক অনেক ধন্যবাদ।
স্লাইড ১ এর কথা বলছি। গরিলা ৮ মিলিয়ন বছর আগে হবে।
স্লাইড ২- মাসিক চক্র না, ওটা Estrous cycle।
@সৈকত চৌধুরী, ধন্যবাদ, সংশোধন করেছি…
Woow … I can see your effort ………… Bravo !!!!
(Y)
@আসমা সুলতানা মিতা,
দয়া করে বাংলা হরফে ও বাংলা ভাষায় মন্তব্য করবেন। ধন্যবাদ।
@সৈকত চৌধুরী, এই মন্তব্যটার আদৌ কোন প্রয়োজন ছিল না।
@কাজী মাহবুব হাসান,
আমি ‘আসমা সুলতানা মিতা’ কে সাহায্য করতে চেয়েছি। আমাদের নীতিমালায় স্পষ্ট উল্লেখ আছে –
মুক্ত-মনায় ইংরেজি হরফে মন্তব্য নিতান্ত প্রয়োজন না হলে গ্রহণ করা হয় না। নতুন ব্লগাররা অনেকে এ বিষয়টা জানেন না। তাই তাদেরকে সাহায্য করাটা জরুরী।
@সৈকত চৌধুরী, আসমা নতুন ব্লগার না। তার নিজস্ব কবিতার ব্লগ আছে এখানে। আমার অন্য লেখায় তার মন্তব্য আছে বাংলায়। এছাড়া অতিথি হিসাবে তার মন্তব্য মডারেটরের সম্পাদনা অতিক্রম করে আসতে হয়েছে। নিশ্চয়ই কোন কারনে বাংলাটা লেখা সম্ভব হয়নি। আরো একবার কাজটির পুনরাবৃত্তি হলে মন্তব্যটা কিছুটা মানাতো।
@কাজী মাহবুব হাসান,
আমি মুক্ত-মনার কথা বুঝিয়েছি। আর নতুন ব্লগার হওয়া খারাপ কিছু না।
আমি ভেবেছিলাম – তিনি হয়ত জানেন না যে মুক্ত-মনায় বাংলা ভাষায় মন্তব্য করাটাকে গুরুত্ব দেয়া হয় । একদম সরল মনে পূর্ণ সাহায্য করার মানসিকতা থেকে উনাকে এক লাইনে মন্তব্যটা করেছিলাম । ওটা আপনার লেখায় প্রথম মন্তব্য। তাই যতদূর সম্ভব অল্প কথায় তাঁকে এ বিষয়টা স্মরণ করিয়ে দিলাম। কিন্তু আপনি মোটেও বিষয়টা বুঝতে চাইলেন না। আপনি আমার মন্তব্যটা আবার পড়ে দেখুন – তাতে কি তাঁকে আমি কোনো অশালীন ভাষায় কিছু বলেছি বা অশালীন ভাষায় কিছু বলার মত আদৌ কিছু হয়েছিল?
স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য পুনরায় ভুলের অপেক্ষা কেন করব? আমার ধারণা ছিল এসব ছোটখাটো বিষয়ে মডারেটরের নোটিশের আগেই আমরা সাধারন ব্লগাররা বন্ধুত্ব-পূর্ণ উপায়ে সমাধান করে ফেললেই ভাল। কিন্তু আমার ভাবনার মধ্যে প্রচণ্ড ভুল ছিল।
আপনার এ পোস্টটি আমার বেশ ভাল লেগেছিল। আমি চাইনি এখানে কোনো অনাবশ্যক বিতর্ক ঘটুক। কিন্তু তা আর হল না। আরেকটি কথা, মুক্ত-মনায় আমার কিছু দায়িত্ব রয়েছে।
আশা করি এ বিতর্কের এখানেই অবসান ঘটবে। আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
@কাজী মাহবুব হাসান,
আমার মনে হয় এই বিতর্কটার এখানেই শেষ হওয়া উচিৎ। আসমা সুলতানা মিতা সম্ভবতঃ উচ্ছ্বাসের বহিঃপ্রকাশ হিসেবেই মন্তব্য করেছিলেন কিংবা হয়তো মোবাইল ডিভাইজ থেকে, আর সৈকতও বন্ধুসুলভ ভাবেই মুক্তমনার নীতিমালার ব্যাপারটা উল্লেখ করেছেন (উনি মুক্তমনার মডারেশনে সাহায্য করেন বিধায় তার দায়িত্ববোধ থেকেই করেছেন)। এতে দোষের কিছু হয়নি। এটা আর বাড়তে না দেয়াই ভাল হবে।
আপনার চমৎকার এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ লেখাটির জন্য অনেক ধন্যবাদ। স্লাইডগুলো সত্যই চমৎকার হয়েছে। সত্যই – A picture is worth a thousand words! আপনার কাছ থেকে আরো পোস্ট আশা করছি।
@কাজী মাহবুব হাসান, সৈকত আসলে মুক্তমনার চারজন মডারেটরদের একজন। সে আসলে বেশী বিনয় দেখাতে গিয়ে ব্যক্তিগতভাবেই কাজটা সারতে চেয়েছিল। আর মুক্তমনায় কিন্তু মাতব্বরের সংখ্যা অনেক 🙂 , তাই ব্লগাররা প্রায়শই বেশ কিছু দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন, তা স্বাভাবিকভাবে নিলেই বরং মডারেটরদের দায়িত্ব কমে আসে। ক
যাক এবার আসি লেখাটা প্রসঙ্গে। চমৎকার অনুবাদ করেছেন। আজকাল অবশ্য শুধু ফিনোটিপিক বৈশিষ্ট্যগুলোর সাদৃশ্য দেখেই সিদ্ধান্তে পৌছুনোর প্রয়োজন ফুরোতে শুরু করেছে। মানুষ এবং শিম্পাঞ্জির ( আরও অন্যান্য অনেক প্রাণীসহ) জিনোম সিকোয়েন্স এবং তুলনামূলক বিশ্লেষণগুলোও তো হাতের সামনেই রয়েছে, সেগুলোর ্মধ্যে সাদৃশ্য এবং বৈসাদৃশ্য দুটোই খুব বিস্ময়কর।
@সৈকত চৌধুরী, ……নির্দিষ্ট লেখকের কাছ থেকে এই ধরনের মন্তব্য প্রত্যাশিত, এছাড়া অতিথি হিসাবে আমাকে মডারেশনের মধ্যে দিয়ে যেতে হচ্ছে,@ (at) এটাও এসেছে ইংরেজী থেকে, এছাড়া আরো অনেক শব্দ আমরা মুক্তমনায় ইংরেজীতে ব্যবহার করছি, যাই হোক এটা আমার তাৎক্ষনিক অনুভুতি ছিলো লেখকের প্রতি। আমি যেখান থেকে লিখেছি সেখানে বাংলা লেখার কোন সুবিধা হাতের কাছে ছিলনা। কিছুটা নমনীয় আর ভুল-ভ্রান্তি না ধরার অভ্যাস মনে হয় চর্চা করা ভালো ; বিশেষ করে শিল্পী আর লেখকদের জন্য। ভুল ভ্রান্তি ধরিয়ে দেয়ার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই, ওটা ক্রিটিকদের কাজ, সেই দ্বায়িত্বটা কেউ যে পালন করছে নিশ্চুপে বুঝে উঠতে পারিনি। ধন্যবাদ।
@আসমা সুলতানা মিতা, ধন্যবাদ…