১। পার্বত্য শান্তিচুক্তি [লিংক] বিরোধী ইউনাইটেড পিপলস ডেমেক্রেটিক ফ্রণ্ট — ইউপিডিএফ হঠাৎ করে ভোল পাল্টেছে। ঘোষণা করেছে, তারা নাকি চুক্তি বাস্তবায়নে প্রয়োজনে সরকারকে সহায়তা দেবে! [লিংক]
এ যেনো ভূতের মুখে রাম নাম! অথবা সেই ‘বিলাই কয় মাছ খামু না, ধর্ম কর্ছি, গয়ায় যামু!’ …
১৯৯৮ সালে এই গ্রুপটির জন্মই হয়েছে শান্তিচুক্তির বিরোধীতার মধ্যে দিয়ে। সরকারের সঙ্গে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরকারী জনসংহতি সমিতির গেরিলা দল শান্তিবাহিনীর অস্র সমর্পণ অনুষ্ঠানে (একই বছর ১০ ফেব্রুয়ারি) চুক্তি বিরোধী ব্যানার ও কালো পতাকা দেখিয়ে ইউপিডিএফ প্রথম প্রকাশ্য কর্মসূচি পালন করে। তবে তখনও এর সাংগঠিক রূপ ছিল না। এটি পরিচিত ছিল প্রসিত-সঞ্চয় গ্রুপ হিসবে। শান্তিচুক্তির বিপরীতে তারা প্রচার করতে থাকে হাওয়াই এক পূর্ণ স্বায়ত্ত্বশাসন প্রতিষ্ঠার কথা। ইউপিডিএফ-এর শীর্ষ নেতা প্রসিত বিকাশ খীসা, রবিশংকর চাকমা, সচিব চাকমা, ধ্রুব জ্যোতি চাকমা, উজ্জল স্মৃতি চাকমা, সমারি চাকমাসহ অসংখ্য নেতার সঙ্গে ব্যাক্তিগত পরিচয়ের সূত্র ধরে আমি জনে জনে জিজ্ঞাসা করেছি, পূর্ণ সায়ত্বশাসন! ইহা হয় কী বস্তু? ইহা কী রূপে ধরাধামে প্রতিষ্ঠিত হইবে? …তারা কেউই আমাকে সদুত্তোর দিতে পারেননি। দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ও নিম্ন-সারির নেতাকর্মীদের কথা না হয় বাদই দিলাম!
আমার প্রথম বই ‘রিপোর্টারের ডায়েরি: পাহাড়ের পথে পথে’ [লিংক] প্রকাশ হয় ২০০৯ সালের বই মেলায়। সেখানে একটি লেখার ফুটনোটে এ রকম একটি কথা আছে: শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের পরেও চুক্তিবিরোধী নাবালক বিপ্লবীদের গ্রুপ ইউপিডিএফ’র অস্ত্রের আঘাতে এখনো রক্ত ঝরছে পাহাড়ে। …
বই মেলাতেই আমার এক সময়ের ঘনিষ্ট বন্ধু সমারি চাকমার সঙ্গে দেখা। আমি তখন কাঠ বেকার। আর সে ইউপিডিএফ’র কেন্দ্রীয় নেত্রী, আগের মতোই উজ্জ্বল ও মস্তিস্কশুন্য। তার সঙ্গী হেনরীয়েটা সুখ খাগড়াছড়ির সাংবাদিক। হেনরী আমাকে দেখে খলবল করে কিছু বলে…আমার চমক ভাঙে সমারির কথায়। সে হেনরীর হাত ধরে টান দিয়ে বলে, চলে আয় হেনরী, আমরা তো আবার নাবালক বিপ্লবীদের দল! [লিংক]
২। শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নে সহায়তা দানের বিষয়ে ইউপিডিএফ যে প্রস্তাব দিয়েছ, সে প্রসঙ্গে আমি জনসংহতি সমিতির শীর্ষ স্থানীয় নেতা ঊষাতন তালুকদারের মতামত জানতে চেয়েছিলাম।
রাঙামাটি থেকে টেলিফোনে সাবেক গেরিলা নেতা ঊষতন তালুকদার আমাকে বলেন, দেখুন, বরাবরই ইউপিডিএফ ‘ধান্ধাবাজী’র রাজনীতি করে আসছে। কাজেই চুক্তি বাস্তবায়নের বিষয়ে সহযোগিতা দেওয়ার বিষয়ে তারা মিথ্যা কথা বলতে পারে। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই গত ১২ বছর ধরে যেভাবে তারা শান্তিচুক্তিকে বাধাগ্রস্থ করে আসছে, তা না করা হলে চুক্তি বাস্তবায়নের কাজ অনেক এগিয়ে যেতো। তারা আসলে জনগণের চাপের মুখে দিশেহারা হয়ে এসব আবোল-তাবোল কথা বলতে বাধ্য হচ্ছে। রাজনৈতিকভাবে ব্যর্থ হয়ে তারা এখন মিথ্যের বেসাতি করছে।
ইউপিডিএফ’কে ‘সন্ত্রাসী সংগঠন’ উল্লেখ করে সাবেক সাবেক গেরিলা নেতা ঊষাতন তালুকদার বলেন, বাঘাইহাট – খাগড়াছড়ির সাম্প্রতিক সহিংসতার জন্য ইউপিডিএফ-ও অনেকাংশে দায়ী। তাদের সৃষ্টিকারী প্রভুরাই সেদিনের সহিংসতায় তাদের মাঠে নামিয়েছিল। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে একটি বিশেষ মহল অস্ত্র ও অর্থ দিয়ে তাদের সহযোগিতা করছে।
তিনি আরো বলেন, পাহাড়ে ইউপিডিএফ দীর্ঘদিন ধরে সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজী করে আসছে। মুখে ‘স্বায়ত্বশাসন’ প্রতিষ্ঠার কথা বললেও তারা কোনোদিনই এর আদর্শিক বাস্তবভিত্তি দেখাতে পারেনি। জনগণকে জিম্মী করে অস্ত্রের মুখে চাঁদাবাজী ও অপহরণ করায় পার্বত্যাঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। এটি করার কোনো অধিকার তাদের নেই। তাছাড়া তাদের সঙ্গে মৌলবাদী ও জঙ্গিদলগুলোর যোগ-সাজস রয়েছে। তাই কোনোভাবেই তাদের গণতান্ত্রিক শক্তি বলা যায় না। এসব কারণেই ইউপিডিএফ’কে আমরা নিষিদ্ধ ঘোষণার দাবি জানিয়ে আসছি।
পাঠক, এ পর্যায়ে প্রশ্ন উঠতে পারে, তাহলে ইউপিডিএফ’র উত্থানের মূলমন্ত্র কী?
এক কথায় চুক্তি ঠেকাও! সন্তু লারমা ঠেকাও! এ জন্য ব্যাক-আপ ফোর্স হিসেবে তাদের রয়েছে কিছু বিপ্লবী বোলচাল, চাঁদাবাজীর অর্থ ও অস্ত্র। এর প্রতিটি নেতাকর্মী এতোটাই উগ্র যে…
উপরন্তু শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন না হওয়ার সুযোগে গত ১২ বছরে পাহাড়ে যে দীর্ঘ ও নিরব হতাশা দেখা দিয়েছে, সেটাকেই পুঁজি করে এগুচ্ছে তারা। তাদের চুক্তি বিরোধীতা, উগ্রতা ও অন্ধত্ব ওয়েব সাইট ও নথি-পত্রেও প্রকাশ্য। [লিংক]
পাহাড়ের জীবন্ত কিংবদন্তি, জুম্ম (পাহাড়ি) জাতীয়তাবাদের অগ্রদূত এমএন লারমা’র প্রশ্নে আশ্চর্যজনকভাবে নিরব থাকে এই গ্রুপটি। এমন কি তারা এই মহান নেতার মৃত্যুবার্ষিকীও পালন করে না! [লিংক]
৩। পাহাড়ের একাধিক সূত্র জানাচ্ছে, শান্তিচুক্তির বিরোধিতা করতে গিয়ে গত একযুগে পাহাড়ে চুক্তির সমর্থকদের ওপর সশস্ত্র হামলা, অপহরণ, গুম, খুন, চাঁদাবাজিসহ নানা সন্ত্রাসী তৎপরতা চালিয়েছে ইউপিডিএফ। এ দীর্ঘ সময়ে দ্বন্দ্ব-সংঘাতে নিহত হয়েছেন শতাধিক, অপহৃত হয়েছেন তিন শতাধিক, আহত হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে অসংখ্য। বিভিন্ন সময় সেনাবাহিনী দুর্গম পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে অস্ত্রশস্ত্রসহ ইউপিডিএফের একাধিক ক্যাডারকে হাতেনাতে আটক করেছে। সাবেক গেরিলা নেতা সন্তু লারমা ও শান্তিচুক্তির বিরোধিতা এবং পাহাড়ে কথিত পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার প্রশ্নে মতানৈক্যের জের ধরে এরই মধ্যে গ্রুপটির শীর্ষনেতারা দল ছেড়েছেন।
১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর ঐতিহাসিক শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের পরপরই পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের (পিসিপি) একটি অংশ চুক্তির বিরোধিতা শুরু করে। পিসিপির সাবেক নেতা প্রসিত খীসা ও সঞ্জয় চাকমা এ অংশটির নেতৃত্ব দেন বলে সেটি তখন চুক্তিবিরোধী প্রসিত-সঞ্জয় গ্রুপ নামে পরিচিতি পায়। ১৯৯৮ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি খাগড়াছড়ি স্টেডিয়ামে গেরিলা গ্রুপ শান্তিবাহিনীর অস্ত্র সমর্পণ অনুষ্ঠানে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে কড়া নিরাপত্তার ভেতর গ্রুপটির কর্মীরা প্রথমবারের মতো ’পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন’ এর দাবি করে ব্যানার প্রদর্শন করে। এটিই ছিল তাদের প্রথম প্রকাশ্য কর্মসূচি। ১৯৯৮ সালের ২৬ ডিসেম্বর ঢাকায় এক বৈঠকে তারা সাংগঠনিকভাবে আত্নপ্রকাশ করে ’ইউপিডিএফ’ নামে।
প্রসিত বিকাশ খীসার নেতৃত্বে গ্রুপটির প্রথম আহ্বায়ক কমিটিতে ছিলেন সঞ্জয় চাকমা, রবি শংকর চাকমা, দীপ্তি শংকর চাকমা ও ধ্রুব জ্যোতি চাকমা। তবে মতবিরোধের কারণে বছর চারেকের মধ্যে তাদের শীর্ষস্থানীয় নেতা সঞ্জয় চাকমা, দীপ্তি শংকর চাকমা, দীপায়ন খীসা, অভিলাষ চাকমা, অনিল চাকমা গোর্কিসহ বেশ কয়েকজন পুরনো নেতা দল ত্যাগ করেন।
বর্তমানে এর সভাপতি হিসেবে প্রসিত খীসা ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে রবি শংকর চাকমা দায়িত্ব পালন করছেন। ঢাকা থেকেই তাদের প্রধান নেতারা টেলিফোনে পাহাড়ের রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করেন। বছর খানেক আগেও শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেটের তিন তলায় গ্রুপটির সমর্থিত ’হিল লিটারেচার ফোরাম’ নামে সংগঠনের একটি অফিসও ছিল।
২০০৬ সালের ৫ জানুয়ারি কথিত গণতান্ত্রিক দল — ইউপিডিএফ ঢাকা থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে চার মাসের জন্য জনসংহতি সমিতির প্রতি ’সাধারণ ক্ষমা’ ঘোষণার ঔদ্ধত্ব দেখায়! [লিংক]
২০০১ ও ২০০৯ সালের নির্বাচনে রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের তিনটি নির্বাচনী আসনে ’তীর-ধনুক’ মার্কা নিয়ে তারা সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন জনসংহতি সমিতির বিপরীতে প্রার্থী দেয়। এর ফলে পার্বত্য আসনগুলোতে ভাগ হয়ে যায় পাহাড়িদের ভোট।
অর্থাৎ সবমিলিয়ে ’ডিভাইড অ্যান্ড রুল’ — লেফট-রাইট, লেফট!…
—
আরো পড়ুন: পাহাড়ে কেনো এতো সহিংসতা? [লিংক], পাহাড়ে প্রশ্নবিদ্ধ ইউপিডিএফ [লিংক], একটি ইত্তেফাকীয় রম্য রচনা [লিংক]।
—
ছবি: ১। বগা লেক, বান্দরবান, লেখক, ২। শান্তিবাহিনীর অস্ত্র সমর্পণ অনুষ্ঠানে ইউপিডিএফ’র প্রথম কর্মসূচি, সংগৃহিত, ৩। এমএন লারমার প্রতিকৃতির সঙ্গে সাবেক গেরিলা নেতা ঊষাতন তালুকদার, লেখক, ৪। বাঘাইছড়ির পোড়া ভিটায় সতর্ক সেনা প্রহরা, কালের কণ্ঠ, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১০।
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধাদের ও বিছিন্নতাবাদী হিসেবে অবঞ্জা প্লাস হয়রান করার পায়তারা দালালেরা পাকিস্তান সরকারের সাথে মিশে করতে চেয়েছিল । দালালের সংখ্যা প্রতি জাতিতে-দেশে বিদ্যমান; যারা কিছু একটা করার পর নিজেকে নিজে অনেক কিছু বানিয়ে ফেলে । ইউপিডিএফের উত্তান কিন্তু পার্বত্য জনগণের কাছে নবদিগন্তের সূচনা ঘটিয়েছে – শান্তি বাহিনীর অস্ত্র সমর্পনের সময় তারা বুঝতে পেরেছিল যে চুক্তিটি কখনো বাস্তবায়িত হবে না কেননা তৃতীয় কোন শক্তিশালী দেশ এর সাক্ষীস্বরুপ উপস্থিত নেই -তাছাড়া চুক্তিতে চাকমাদের সুবিধাকে বেশিমাত্রায় গুরুত্ব দেয়া হয়েছিল । সংখ্যাগুরু জনগোষ্ঠী স্বাধীনকামিদের নানাভাবে হয়রানি -কটুক্তি করবে সেটাই স্বাভাবিক -লেখক অনেককিছু নিজের হয়ে লিখতে চেয়েছেন -যদিও মুক্তমনাতে এরকম পক্ষপাত লিখনি বিরুদ্ধ । গত গণতান্ত্রিক নির্বাচনে ইউপিডিএফের সমর্থিত প্রাপ্তি উজ্জ্বলস্মৃতি ৬৩ হাজার ভোট পেয়ে নিজের গণতান্ত্রিক অবস্থানকে নিশ্চিত করেছিল । ইউপিডিএফের বিরুদ্ধে অনেক অপ্রচার করা হচ্ছে কারণ ক্ষমতাসীনরা কখনো চাইবে না পাহাড়ীদের পূর্ণ স্বায়ত্বশাসন দেয়া হোক আর এই পূর্ণস্বায়তশাসনকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করে বিছিন্নবাদী আন্দোলন বলে ব্যাখ্যা দেয়া হচ্ছে যা যুক্তিযুক্ত নয় । শান্তি চুক্তিকে কেন্দ্র করে পার্বত্য চট্রগ্রামে অনেক দালালের উত্তান ঘটেছে -অনেকে সন্তু লারমার পিছুপিছু ছুটে চলেছেন । যেমনটা কোন একসময় জামায়াতির গোলাম আজমরা করেছিলন । লেখকের কাছে এক ব্যক্তিগত প্রশ্ন আপনি কোন এক সময় ইউপিডিএফকে সমর্থন দিয়ে এসেছিলেন কিন্তু আপনার হঠাৎ রোল পরিবর্তন হলো কিভাবে ? ইউপিডিএফ এবং জেএসএস সম্পর্কে নিচের লিংকগুলো যেকেউ পড়ে দেখতে পারেন । পরিশেষে একটা কথা বলে যেতে চাই -ইউপিডিএফ যা করছেন জাতির সত্যিকার মুক্তির চেতনাকে আগলে ধরে -আর যদিও বলা হয় প্রসিত খীসা নিজের সুখের জন্য ঢাকায় বসবাস করছেন -তা কখনো নয় -বরং তিনি নিজের এবং জাতির সুবিধার্থে আত্মগোপন করে আছেন । ইউপিডিএফের নেতাকর্মীরা যথেষ্ট ত্যাগী; যদিও জেএসএসের অনেক ঢাকাতে এনজিওর কাজে ব্যস্ত । তবু ও জেএসএস ও জুম্মজাতির জন্য যা দিয়েছে তা কখনো ভুলার নয় । ইউপিডিএফ বলেন আর জেএসএস বলেন দুদলই জুম্মজাতিদের সত্যিকার মুক্তিসংগ্রামে কাজে ত্যাগী মনমানসিকতায় নিয়োযিত । কারোকে ইগনোর করার নেই । শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন না হলে জেএসএসকে ও অস্ত্র ধরতে হবে কোন একদিন ।
ইউপিডিএফ কি চায় ? http://www.bangladeshnews24x7.com/readers/pressrelease/6690-2011-01-25-15-41-05.html
ইউপিডিএফ-এর যুগপূর্তি পালনঃ http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=958b85a5b906cfc1cf826d779e694239&nttl=2010122722204
খাগড়াছড়িতে পুলিশ-ইউপিডিএফ সংঘর্ষে আহত ২৫ :: আটক ১৫ঃ http://s90790.gridserver.com/index.php?option=com_content&view=article&id=24400:2010-12-15-12-31-52&catid=53:chittagongdivision&Itemid=122
রাজস্থলীতে ইউপিডিএফ অফিস ভাঙচুরঃ http://www.dailykalerkantho.com/index.php?view=details&archiev=yes&arch_date=13-01-2010&type=gold&data=Internet&pub_no=45&cat_id=1&menu_id=56&news_type_id=1&index=21
রাঙামাটিতে জেএসএস ও ইউপিডিএফ মুখোমুখি : সংঘর্ষের আশঙ্কাঃ http://bd-pratidin.com/index.php?view=details&type=pratidin&pub_no=40&cat_id=1&menu_id=3&news_type_id=1&index=8
রাঙামাটিতে চার ইউপিডিএফ নেতা-কর্মী অস্ত্রসহ গ্রেপ্তারঃ http://www.dailykalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Book&pub_no=271&cat_id=1&menu_id=43&news_type_id=1&index=9&archiev=yes&arch_date=31-08-2010
ইউপিডিএফের বিরুদ্ধে সংখ্যাগুরুরা অনেক ব্যতিব্যস্তঃ http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=15&dd=2011-01-24&ni=46749
@আম্রে সাং,
আপনার মন্তব্যগুলো বক্তৃতার মতো ঠেকছে। যুক্তির চেয়ে ঢালাও বক্তব্যই বেশী। …
আদশর্হীন- সন্ত্রাসী চক্র ইউপিডিএফ পাহাড়ে কোন নব দিগন্তের সূচনা ঘটিয়েছে, একটু বুঝিয়ে বলবেন?
প্রতিষ্ঠার এক দশক পরেও এই গ্রুপটি কেনো কথিত ‘পূর্ণস্বায়ত্বশাসন’এর তাত্ত্বিক রূপ দাঁড় করাতে পারেনি? :-s
মানলাম এসবই চুক্তির দুর্বল দিক। তাহলে ইউপিডিএফ কেনো চুক্তিটিকে বাস্তবায়নে সহায়তা করতে চাইছে? 😕
ইউপিডিএফ স্বাধীনতাকামী? 😕 এই সাম্প্রদায়িক মনোভাব নিয়ে আপনারা পাহাড়ে ‘পুর্ণস্বায়ত্ত্বশাসন’ (নাকী স্বাধীনতা?) প্রতিষ্ঠা করতে চাইছেন? 😛
আমার সমালোচনামূলক লেখাটিকে আপনি বলছেন পক্ষপাতমূলক; আর মুক্তমনায় বছর দুয়েক কাটিয়ে দেওয়ার পরে আপনার কাছ থেকে এ বিষয়ে নীতিকথা শুনতে হবে? আজব!! :-O
ইউপিডিএফ’এর মতো নাবালক বিপ্লবীদের আমি সমথর্ন দিয়ে আবার রোলও পরিবতর্ন করেছি!! ভ্রাতা আপনার আবিস্কারটি পেটেন্ট করিয়েছেন তো? :lotpot:
প্রতি মন্তব্য নিস্প্রয়োজন। :hahahee: :hahahee: :hahahee:
ভ্রাতা, গণমাধ্যমের এমন ডজন ডজন লিংক দিয়ে ইউপিডিএফ’কে সহজেই তুলোধুনো আমিও করতে পারতাম। কিন্তু আমি যুক্তি-তর্কে ইউপিডিএফ’কে প্রশ্নবিদ্ধ করেছি; আপনি সে সব যুক্তি খণ্ডন বা প্রশ্নের জবাব দিতে হয় অনিচ্ছুক বা অসমর্থ। আর এখানেই আপনার রাজনীতির দেউলিয়াপনা আরেকবার ধরা পড়েছে। (N)
বিপ্লব দা,
যদি আপনি কিছু মনে না করেন তাহলে কিছু বলতে চাই পাহাড়ের এক উন্নয়নকামী এবং ন্যায়নিষ্ঠতার সংগ্রামী পথিক হিসেবে। আপনার লেখাগুলো আমার ব্যক্তিগতভাবে খুবই পছন্দের, যদিও আপনাকে চিনি না। আপনি ও আমাকে চিনেন না। প্রশ্ন আমার -নিরপেক্ষতার সচ্ছতা নিয়ে। আপনি পেশায় সাংবাদিক-অন্যদিকে এক মানবাধিকারের কর্মী স্বরুপ সত্যনিষ্ঠতার কথা বলেন। আমার মতো কৌশরের যুবকেরা অনুপ্রাণিত হই এসব পড়ে। আমরা দিশেহারা হই আপনার মতো আফোসহীন বড়মাপের সাংবাদিকরা ও যদি এগিয়ে না আসে মানুষ হিসেবে -মানবতার সহীত। আপনি শুধুই যখন একজনকে দোষরোপ করে কিছু লিখেন ঠিক সেসময় আপনার কিছু সময়ের প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। কেননা, ইউপিডিএফ এবং জেএসএস-এর সমস্যাটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর। আপনি যদি ইউপিডিএফ’কে বাদ দিয়ে জেএসএস-কে, অথবা জেএসএসকে বাদ দিয়ে ইউপিডিএফকে সব অন্যায়ের উর্ধ্বে রাখেন তাহলে আপনি নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্নে আবদ্ধ হবেন। দু’দলই কিন্তু একই গন্তব্যর ভিন্ন তরীর যাত্রী। কিন্তু তারা দুদলই সহিংসতায় লিপ্ত বলে আমরা কারোর পক্ষ হয়ে লিখি না। আমরা চাই এক সমাধান। চাই না কোনো বিরোধ-সহিংসতা। যেমনতা আমরা কোনো বাঙালীর শত্রু হতে চাই না। চাই অধিকার।
তাই আপনাদের মতো নামধারী ব্যক্তিরা যদি এসবের ইন্ধন যোগান তাহলে কখনো পাহাড়ে শান্তি পিরে আসবে না-আসতে পারে না। বরং তখন আপনি ও হতে পারেন তাদের একজনা। নিরপেক্ষতার দৃষ্দিকোণ থেকে কেউ আপনাকে মানবে না। আপনি বরং সহযোগিতার হাত বাড়াতে পারেন -যদি সদিচ্চা থেকে থাকে -তা হচ্ছে ভার্সিটিতে পড়ুয়া ছাত্রদের নিয়ে এই বিষয়ে দিটেইল আলোচনা করা। কিভাবে ইউপিডিএফ এবং জেএসএস এর অজির্ণ রাজনীতিক বাস্তবতা থেকে বেড়িয়ে আসা যায় -আর একাত্মতা ঘোষনা করে অপশক্তির বিরুদ্ধে সংগ্রামের ডাক দেয়া যায়। তবে এর মন থেকে ইউপিডিএফ কিংবা জেএসএস কে উপরে তুলতে হবে -যেমনতা মানব উন্নয়নের জন্য কিছু ধর্মগ্রন্থের পুন:সংষ্কারের প্রয়োজনীয়তা পড়ে। সেদিন পর্যন্ত কোনো স্থান নেই- যতক্ষন না নিজেকে শুধু এক মানুষ ভাবা যাই। আপনি সত্যর কথা বলবেন -অধিকারের কথা বলবেন -কিন্তু অনুরোধ যেনো সংখ্যালঘুদের নিয়ে -ইন্ধন যুগিয়ে রক্তময়ী সহিংসতাকে অগ্রসর করা না হয় -যদি হয়ে থাকেন পক্ষপাকহীন এক নিরপেক্ষ সত্যানিষ্ঠার আপোষহীন মানুষ। প্লিস্ একাত্মতা নিয়ে লিখেন -আমরা আপনার সঙ্গে থাকবো। আমরা ইউপিডিএফ এবং জেএসএস এর করূণ বাস্তবতাকে সমাধান করতে চাই। আপনার লেখার প্রয়োজন আসে তবে পক্ষপাতশূন্য। সত্যকে লিখতে চাইলে জেএসএস-এর কথা ও লিখুন। নতুবা, আসুন দুদলকে সত্যর সংগ্রামে সামিল হতে আহ্বান জানাই।
বিপ্লব দা, ভুলের প্রতি শুধরে নিবেন। আর আমার কথাগুলো নিয়ে impartially চিন্তা করবেন। অনেক লেখলাম।
@জয়েন্টু,
দু:খিত। আপনার দর্শনের সঙ্গে একমত নই। তাই এ নিয়ে আলোচনা করা বৃথা। কারণ, স্পষ্টতই আমার পক্ষপাতিত্ব জনসংহতি সমিতির (জেএসএস) প্রতি। সন্তু লারমা থেকে শুরু করে সমিতির শীর্ষস্থানীয়রা সকলেই আত্নত্যাগী বিপ্লবী। স্বশাসনের আদর্শের ভিত্তিতেই তারা অতীতে সশস্ত্র সংগ্রাম করেছেন, এখনো প্রকাশ্য রাজনীতিতে তারই স্বাক্ষর রেখে চলেছেন। তবে তারাও সমালোচনার ঊর্ধ্বে নন।
নিবিড় পাঠের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। :rose:
@বিপ্লব রহমান, দাদা ধন্যবাদ ! আপনার প্রতিউত্তরের জন্য। তাইতো প্রায়ই ভাবি আদৌ কি পাহাড়ে শান্তি ফিরিয়ে আনা সম্ভব (?) নিজের বিবেকের কাছে প্রশ্ন করি -বারবার। কখনো হেরে যায় -আবার কখনো সম্ভাবনার হাতছানি দেখি। সদা ভাবি -আর ডায়েরির পৃষ্ঠায় নোট করে রাখি। সম্ভবনাকে তবুও হারাতে দিই না। আশার আলো দেখি। দূঃখ করি ইন্ধনদাতাদের জন্য -যারা আদৌ পার্বত্য চট্রগ্রামের উত্তাল রাজনীতিক পরিস্থিতিকে জিইরে রাখতে চাই -আর জনসমাবেশে বুকফুলিয়ে মানবতার কথা বলে। এতে সদিচ্ছা অভাবের গন্ধ পাই। জানি না এইসব কি গোটা দুনিয়াতে চলে কিনা (?)। রিপোর্ট পড়লে এইসবের পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায় -আসলেই কারাই বা সত্যিকার মানবতাবাদী (?)। সবাই স্বার্থের জন্য চিন্তা করে -মুল মানবতার রীতিতে যা থাকার কথা তা নেই -তাই আক্ষেপ হয়। সংগ্রাম সবাই করে -কেউ শুধু নিজে বেচেঁ থাকার জন্য -কেউ নিজ এবং অপরের জন্য -কেউ স্বার্থহীনভাবে পরার্থপর হতে চাই। আমি সবাইকে শ্রদ্ধা করি যতদিন পযর্ন্ট ন্যায়ের পথে থাকে -অন্যায় করা শুরু করলে আর শ্রদ্ধা করতে ইচ্ছে হয় না -তারা যদিও বাবা কিংবা ভাই হন। হয়ত উনারা আমার জন্য অনেক কিছু করেছেন -কিন্তু আজ উনারা অন্যায়ের পথের পথিক। বাবা-ভাই হলে ও কিভাবে উনাদের দোষকে অন্যদের চেয়ে ছোট করে দেখতে পারি (?)। আইনের চোখেতো সবাই সমান। যদিইবা বাবা-ভাই বলে উনাদের দোষকে ক্ষমা করে -অন্যদের দোষকে গায়ের ময়লা মনে করি -তাহলে মানবতাবাদি হলাম কি করে (?)। কেনো এতো দরকার (?)। এর জন্যতো আজ পৃথিবী এতই উত্তাল। কেউ দোষ করে আবার কেউ ইন্ধন যোগায় -কেউ পক্ষপাতিত্ব করে নিজের পকেট ভারী করে। খুবই মুশকিল এই দুনিয়া। মানুষের মন এতই যে জটিল -বুঝে ও বুঝতে চাই না। চাই শান্তি -সংঘাত নই !! চাই ভালোবাসা -যুদ্ধ নই। অনেক রক্ত ঝরেছে -অনেক তাজা প্রাণ ঝরেছে তাই আর চাইনা আরো ঝরুক। এমনিতে সংখ্যায় নঘণ্য এরমধ্যেও অনেক অকালে ঝরে গেছে ভ্রাতৃত্ব সংঘাতে -অন্যরা কিভাবে এর আঘাত বুঝবে। এতো আর সংগ্ঙা দিয়ে বুঝানো যায় না -শুধু এ এক অনুভুতির বিষয়।
কিছু মনে করবেন না দাদা। আপনার স্বাধিনতা আপনি উপভোগ না করলে কে বা করবে (?)। মুক্তমনা যুক্তিক কথা বলে তাই এক শুধু শুধুমাত্র মানুষ হিসেবে আমার যুক্তি ও উপস্থাপন করতে চাইলাম আর কি -কোনো আশারবাণী মিলে কিনা। যাহোক সবই বুঝা যাচ্ছে -“কেউ বাচেঁ আশায় আর কেউ বাচেঁ ভালোবাসায়“।
সুখি হোন দাদা -এই কামনা রাখি। ভালোবাসাকে মানবতার কাতিরে নিতে পারলে ভালো হয়।
@জয়েন্টু,
আপনাকে ধন্যবাদ।
সত্যি বলা মহাপাপ। এই কথাটি খাগড়াছড়িতে প্রযোজ্য। নিরঙ্কুশ চাদাবাজী করে যারা জীবিকা নির্বাহ করেন তাদের বিষয়ে কথা না বলা অতি উত্তম। কিছুকাল পূর্বে কেউ কেউ বাধ থাকলেও বর্তমানে কেউ বাদ নেই। বিগত ১০ বছরে যা বুঝেছি ওদের বক্তব্য হলো “আমরা উন্নয়ন চাইনা, আমাদের অংশ দিয়ে দিন” টাকার দরকার অপহরণ করব। আতংকে সবাই কি পাহাড়ী কি বাংগালী।
@রিপন মিয়া,
এ ক ম ত। খাগড়াছড়ি ইউপিডিএফ খানিকটা শক্তিশালী। আর সুযোগে সেখানে চলছে সন্ত্রাসের রমরমা পরিস্থিতি। :deadrose:
@বিপ্লব, লেখাটা একটু সময় নিয়ে পড়বো, বেশ কিছু টাইপো আছে, ঠিক করে দিবেন নাকি?
@বন্যা দি,
আপনার আগ্রহের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
অফিসের কাজের ফাঁকে, অনেক ব্যস্ততার খানিক অবসরে লিখতে গিয়ে এমনটি হয়েছে। এই চৈত্র মাসে ঢাকায় আজকাল এতো ঘন ঘন বিদ্যুত বিভ্রাট হয় যে, বাসায় বসে আয়েশ করে কিছু লেখার জো নেই। আপনার কথা মেনে লেখার বেশকিছু ত্রুটি ঠিক করেছি। এরপরেও আরো কিছু ভুল থাকা বিচিত্র নয়।
একই সঙ্গে সহব্লগারদের বিনীত অনুরোধ, লেখার যে কোনো সমালোচনা একান্ত কাম্য। :yes:
বিপ্লব ভাই
আপনার লেখা পড়লাম। মন্তব্য করতে ইচ্ছে হলো, কিন্তু অনেক কথা বলতে ভয় হয়। কারণ আমি পাহাড়ের মানুষ, পাহাড়ে থাকতে হয়। বেশি কথা বললে সমস্যা আছে। যার পক্ষে যায় সেই খুশী হয়, আর যার বিপক্ষে যায় সে বেজার হয়। বেজার হলে বড়ই সমস্যা। যাহোক, কারোর দিকে আঙ্গুল নির্দেশ না করে দু’একটা কথা বলতে চাচ্ছি।
ক) এখন ইউপিডিএফ চুক্তি সমর্থনের কথা বলছেন। এই কথা যদি ‘৯৭ সালের আগে বা একটু পরেও বলতেন তাহলে পাহাড়ের রাজনীতিতে ‘অরাজকতা’র বিরূপ প্রভাব বা ক্ষতিটা একটু কম হতো বলে আমার ধারণা। এখন পার্বত্য মানুষের মনে যে ‘রাজনীতি আতংক’ ঢুকেছে সেটা দূর করতে অনেক সময় লাগবে। এখন দেরীতে হলেও তারা চুক্তি সমর্থনের কথা বলছেন। কিভাবে সমর্থন করবেন উনারা জানেন। তবে সাধারণ নগন্য মানুষ হিসেবে এটাকে সাধুবাদ জানাই।
অন্যদিকে জেএসএসকেও চুক্তি বাস্তবায়নের কর্মসূচী ও কৌশল নির্ধারণ করতে হবে। জানি অনেক সমস্যা আছে। সমস্যা আছে বলেই তো কর্মসূচী ও কৌশল নির্ধারণের কথা আসছে। সরকার যদি চুক্তি বাস্তবায়ন না করে (ধরে নিচ্ছি সহজেই করবে না) তাহলে কী করতে হবে সেটা পার্বত্য এলাকার ঐতিহ্যবাহী ও পূরনো রাজনৈতিক দল হিসেবে জেএসএসকে ঠিক করতে হবে।
খ) এই প্রেক্ষিতে পার্বত্য এলাকার নগন্য মানুষ হিসেবে আমার আকাংখা হলো চুক্তির পক্ষ-বিপক্ষ নাম দিয়ে যাতে আরো খুনো-খুনি, মারামারি না হয়, নিজেদের মধ্যে আত্মঘাতী সংঘাত বন্ধ হয়। সংঘাত বন্ধে উভয় দল যেন কার্যকর পদক্ষেপ নেয় সেটাই কাম্য। চাই, বুদ্ধিবৃত্তি দিয়ে রাজনীতি চর্চা হোক। সত্যিকারভাবে যদি তারা পাহাড়ের মানুষের আকাংখা ধারণ করতে পারে, তাদের কাজে কর্মে যদি সেটা প্রতিফলিত হয় তাহলে জনগণ তাদেরকে সমর্থন দেবে।
@ অশোকদা,
ফেসবুকে নোটের পর ব্লগে এই প্রথম আমার কোন লেখায় আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো। সবচেয়ে ভালো হয়, আপনি নিজেই যদি গুরুতর এসব বিষয়ে ‘মুক্তমনায়’ লেখেন। নিরাপত্তার কারণে ছদ্মনামেও লিখতে পারেন। :yes:
আপনার প্রথম পয়েন্টটির সঙ্গে একমত। তবে দ্বিতীয় পয়েন্টটিতে বেশ খানিকটা সংশয় আছে।… আমার মনে হয় না, শান্তিচুক্তির পক্ষে-বিপক্ষের সহিংসতা, তথা পাহাড়িদের ভাতৃঘাতি হানাহানি খুব শিগগিরই বন্ধ হবে। তাহলে আর যাই হোক — ইউপিডিএফ’র রাজনীতিই তো থাকে না! :deadrose:
আপনাকে সবিশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। :rose: