একটি পরিত্যাক্ত দূপুর
অনুভবে ঝাপসা যে তুমি।
আমার ভালোলাগা, স্মৃতির জড়াজড়ি
খুঁজে পেতে, মন বাড়াই এমনি সময়ে। একান্তে।
ছায়াময় গাছতলা। এই দুপুরে
কবিতা লিখবো বলে, এলে তুমি,
চোঁয়ানো আলো-ঝুরি হয়ে যেন, চুপিচুপি
আলসে আভায় ভেসে। আনমনা ছোঁয়াছুয়ি করে।
অধিকৃত দুপুর আমার
প্রকৃতি, তুমি ও আমি ।
দুরে, তবু যেন অনায়াস কাছের।
চাইলে মন বাড়াবো আবার, এমনি কোনো দুপুরে।
ভাল লাগছে
ভাল থাকবেন এবং লিখতে থাকবেন
@সাব্বির করিম,
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
দুপুরে ঘুমাই; রাত আমার পছন্দ 🙂
কবিতাটি ভাল লাগলো (Y)
@এম এস নিলয়,
ধন্যবাদ 🙂
ঐ দুপুরের কসম! আপনি কি জানেন না,
দুপুর বেলায় প্রেম করতে মানা।
সূর্য মাথার পরে থাকে যখন
নামাজ পড়া ছরাছর হারাম তখন।
@মাহফুজ,
😕
পরিত্যক্ত দুপুর আর অধিকৃত দুপুর, দুপুর নিয়ে কাব্যিক ভাবনা ভাল লাগল। তবে দুপুর বানানে নূপুর পরিয়ে ফেললেন যে!
@গীতা দাস,
:)) দুপুরের নূপুরে এই ঘটনা অনেকবার ঘটেছে। ঠিক করে দিলাম (C)
দুপুর?
আমার পছন্দ না। তবে-
কবিতাটা পছন্দ হয়েছে। অভিনন্দন কবি……………………………
@সুপণ শাহরিয়ার,
ধন্যবাদ সুপণ শাহরিয়ার। ভালো থাকুন।
ভাল লাগছে …
@তারিক,
ধন্যবাদ তারিক; আর এই নেন গরম দূপুরের ঝিম ভালোলাগার (B)
দুপুর আমারও পছন্দ, দুপুরের নির্জনতা, দুপুরের রৌদ্র।
দুপুরের কাব্যের জন্য আপনাকে দুপুরের (C) সঙ্গে (D)
@কাজি মামুন, দুপুরে কফির সঙ্গে ওয়াইন !!! বাহ ভালতো … সাথে (B) এরপর :-[ …
@তারিক,
এখনো বাঙ্গাল রয়ে গেছি, তাই ভর দুপুরের আগুন গরমেও কাপের পর কাপ চা-কফি খেয়ে ফেলি (স্যরি, ‘পান করি’ হবে বোধহয়!), সঙ্গে ওয়াইনও চেখে দেখতে ইচ্ছে করে। একদম কোন সিস্টেম না মেনেই। কি করব, বাঙ্গাল-পনা আর তার অবিচ্ছেদ্য অনুষঙ্গ আদেখলেপনা এখনো ছাড়তে পারিনি যে! পশ্চিমি স্টাইল সবার পুরো আয়ত্তাধীন হয়ে যাবে, তেমনটা আশা করা কি ঠিক? কি বলেন?
একটা কথা, খাটি বাঙ্গাল কিন্তু চা-কফি-ওয়াইন পান করে না, বরং পেট-পুরে খায়, অনেকটা গরম ভাতের মত করেই। কি করা, বলুন?? বাঙ্গালী বাঙ্গালই রয়ে গেল, হাজার চেষ্টা করেও তাদের পশ্চিমি করা গেল না! অ-ভাগা বাঙ্গালী!
@কাজি মামুন,
আমি বরং ঠান্ডাটাই নিয়ে ফেলি আগে, কফি নিলে ঝিম কেটে যেতে পারে :))