চিত্র: ভারতের Ladakh-এ ম্যাগনেটিক হিলের কাছে একটি সাইনবোর্ড
কিছুদিন আগে কোন একটা বাংলাদেশী টিভি চ্যানেলে দেখছিলাম সৌদীআরব এর বিভিন্ন স্থান দেখানো হচ্ছে। সেখানে মদীনার এক আজব জায়গা দেখানো হল, যেখানে ইঞ্জিন বন্ধ রেখে গাড়ি চালিয়ে নেওয়া যায়। উপস্থাপক মূল রহস্যের কথা না বলে বিষয়টাকে শুধু “আল্লাহর অলৌকিক নিদর্শন” বলে বকবক করে গেলেন। গতকাল ব্লগার “বোকা মানুষ” তার “ফুয়েল ছাড়া চলছে গাড়ি !! কিভাবে সম্ভব ??” লেখায় একই কথা জানতে চেয়ে পোস্ট দিলেন। তিনি নাকি এটা “আর টিভির” খবরে দেখেছেন। সেখানে বিষয়টা আলোচনা করে কমেন্ট দিয়েছিলাম। এখানেও কিছুটা সম্পাদনা করে কমেন্টটি পোস্ট আকারে দিলাম।
এইটা হল “ম্যাগনেটিক হিল” বা “গ্রাভিটি হিল” এর কারবার। এটা এক ধরনের দৃষ্টি ভ্রান্তি (optical illusion)। চোখে দেখার ভুলের কারনে এমন হয়। আসলে গাড়ি ঢালু রাস্তা বরাবর নেমে যায়। কিন্তু চোখে দেখার ভুলের কারনে মনে হয় গাড়ি সোজা রাস্তা দিয়ে একা একাই চলছে (ইঞ্জিন বন্ধ থাকা অবস্থায়)। অথবা মনে হয় উঁচু থেকে নিচুতে গাড়ি নামানোর সময় ইঞ্জিন চালাতে হচ্ছে (অথচ এক্ষেত্রে কিন্তু ইঞ্জিন বন্ধ রাখালেও গাড়ি চলার কথা ছিল) তানা হলে গাড়ি গড়িয়ে উঁচুদিকে চলে যাচ্ছে। এসব দেখে মনে হয় অভিকর্ষজ বল উল্টা দিকে কাজ করছে।
“ম্যাগনেটিক হিল” বা “গ্রাভিটি হিল” মূলত তৈরি হয় কোন জায়গার দৃশ্য যদি এমন হয় যে সেখানে দিগন্ত (Horizon) সরাসরি সরাসরি দেখা না গেলে। সেক্ষেত্রে উঁচু নিচু নির্ধারনের জন্য কোন রেফারেন্স থাকে না। ফলে উঁচু দিক কে নিচু আর নিচু দিক কে উঁচু বলে মনে হয়।
নিচের ছবিটা দেখুন–
এখানে মনে হচ্ছে একটা রাস্তা ক্যামেরাম্যানের কাছে থেকে নিচের দিকে নেমে গিয়েছে।
এবার এই ছবিটা দেখুন–
এটা তোলা হয়েছে ক্যামেরাম্যান আগে যে দিকে মুখ করে ছিলেন, তার ঠিক উল্টা দিক হয়। কি দেখা যাচ্ছে? গাড়ির পেছনে নিচু মনে হচ্ছে, তাই না? গাড়ির ড্রাইভারের কাছে কিন্তু মনে হচ্ছে সে উঁচু থেকে নিচু দিকে যাচ্ছে, কিন্তু আসলে সেটা তার চোখের ভুল, সে প্রকৃতপক্ষে নিচু থেকে উপরের দিকে যাচ্ছে। সুতরাং তাকে ইঞ্জিন চালাতে হবে। আর উল্টা দিকে গেলে তার ইঞ্জিন চালানোর দরকার নেই।
এখানে অলৌকিক বা রহস্যের কিছু নেই। এটা শুধু আরবের মদিনাতে(Wadi al Jinn (Valley of Jinns) in Madinah) নয়, বিশ্বের আরও অনেক জায়গাতেই আছে।
দুনিয়ার কোথায় কোথায় এমন “ম্যাগনেটিক হিল” বা “গ্রাভিটি হিল” আছে, তার তালিকা পাবেন এখানে।
আরও জানতে দেখুন —
“ম্যাগনেটিক হিল”
“গ্রাভিটি হিল”
আমরা আর মান্ধাত্তা আমলের মানুষ নই। তথ্য প্রযুক্তির অন্যতম শ্রেষ্ঠ আবিষ্কার ইন্টারনেট আমাদের হাতের কাছেই রয়েছে। কোন কিছু বুঝতে না পারলেই তা অলৌকিক বলে ছেড়ে দেওয়া কি ঠিক? বিশেষ করে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর ক্ষেত্রে বিষয়টা একদমই ঠিক নয়। তাদের উচিৎ রহস্যের পাশাপাশি বিষয়টি প্রকৃত বৈজ্ঞানিক ব্যাক্ষা দর্শকদের জানানো। এটা তাদের দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে।
ধন্যবাদ।
ছবিগুলো উইকিপিডিয়া থেকে নেওয়া।
লেখাটা সামহোয়ার ইন ব্লগে ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ তারিখে প্রকাশ করেছিলাম। লিংক হল- http://www.somewhereinblog.net/blog/sadachokhblog/29239687 । এজন্য প্রথম পাতায় প্রকাশ করলাম না।
ভাই, আমি এগুলা পড়ে tension এ পরছি……।।
মন্তব্য গুলা পইড়া আমি হতভাগ………।
সাধু সাধু। বিষয়টা জানা ছিল না।
@আতিকুর রহমান সুমন,
ধন্যবাদ। 🙂
একটা রহস্যের উন্মোচন হলো। অনেক ধন্যবাদ।
@শাখা নির্ভানা,
ধন্যবাদ 🙂
@ সাদা চোখ,
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
এ ধরনের প্রবন্ধ বিশ্বাসের মূল-উৎপাটনে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
ভাল থাকুন। (F)
@গোলাপ,
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য।
পাঠকের অনুরোধে আরও কিছু ইসলামি মোজেজা–খাসায়েসুল কুবরা থেকে। এই অতি মূল্যবান বইটির লেখ্ক হচ্ছেন ইমামা সিয়ুতি, যাঁকে ইসলামের অন্যতম পণ্ডিত ধরা হয়, যাঁর বই বাংলাদেশ সহ সমস্ত ইসলামি বিশ্বে মাদ্রাসা মক্তবে পাঠ্য বই। এই বইটিও তাই।
এই রূপ আরও ভূরি ভূরি উদাহরণ আছে—কোনটি ছেড়ে কোনটি উদ্ধ্ৃতি করব বুঝতে পারছি না। বেশীর ভাগই রেখে দিলাম ভবিষয়তের জন্য।
@ আবুল কাশেম /অবিশ্বাসী মুক্তমনাবৃন্দ,
“কোরান অনলি” এবং সুবিধাজনক হাদিসে বিশ্বাসী আমরা এসব আজে বাজে হাস্যপদ হাদিসে আস্থা রাখি না। এসব হাদীস ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের ফসল, ইহুদী-নাসারাদের চক্রান্ত।সঠিক ইসলাম জানতে পড়ুন বিজ্ঞানময় কুরান, এমন কোন আয়াত আপনি দেখাতে পারবেন না যা কিনা আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে সামঞ্জস্যহীন। উদাহরন, সুরা নমল-আয়াত ১৬-৪৪ (২৭:১৬-৪৪)। পড়ে আরব্য উপন্যাসের কথা মনে আসলে জানবেন তা শয়তানের কারসাজী; আল্লাহ রুপকথা লিখেন না। এই সুস্পষ্ঠ আলোকময় কিতাবের অবিশ্বাসীদের জন্য অপেক্ষা করছে অনন্ত অগ্নিবাস ও রক্ত-পুঁজ মিশ্রিত খাবার। নিশ্চয় তারা পথভ্রষ্ট, মহামূর্খ। আল্লাহ তাদের অজ্ঞানতা আরো বৃদ্ধি করবেন শুধু এ কারনে যে তারা আল্লাহ এবং তার রসুলকে অবিশ্বাস করে। নিস্চয়ই তিনি পবিত্র, মহা-জ্ঞানী, প্রবল পরাক্রমশালী। সমস্ত প্রশংসা একমাত্র আল্লাহর, আমরা তারই ইবাদত করি।
@গোলাপ,
ঠিকই লিখেছেন—ইমাম জালালুদ্দিন সিয়ুতি নিশ্চয়ই ইহুদীদের কাছ হতে মোটা টাকা পেয়েছিলেন–আর নাসরারা হয়ত ইমাম সিয়ুতিকে দিয়েছিল অঢেল নারী মাংস।
আশ্চর্য্যের ব্যাপার! আমাদের দেশের সব মক্তব মাদ্রাসার মুরিদরা কিন্তু ইমাম সিয়ুতির বই মুখস্ত করে।
@আবুল কাশেম,
আমাদের দেশেতো বাচ্চা ছেলে মেয়েদেরকে নামাজ ও কোরান শেখার জন্য মক্তব মাদ্রাসায় পাঠানো হয়। মক্তব মাদ্রাসার ইমামগন যদি এইসব সুরার অনুবাদ বাচ্চাদেরকে বলেন তাহলেতো এইসব অদ্ভুত আজগুবি আর লোক ঠকানো ব্যাপারগুলো বাচ্চাদেরকে প্রতিনিয়ত শেখানো হচ্ছে। সাধে কি আর বড় হয়ে লোকজন এই সবে বিশ্বাস করতে আরম্ভ করে আর বিজ্ঞান বিমূখ হয়ে পড়ে, ধর্ম দিয়ে ব্রেইন ওয়াশের কাজটাতো ছোট বেলায় করা হয়ে গেছে। কোরান হাদিস থেকে এগুলো শিখে মানুষতো আরও ধান্দাবাজ ও ফটকাবাজ হওয়ার সুযোগ পায়। ;-(
@আবুল কাশেম,
পড়েই তো বমি আসছে ;-(
@স্বাধীন,
হুমম..
@আবুল কাশেম,
‘বিশ্ববিখ্যাত ইসলামী ব্যক্তিত্ব আল্লামা জালালুদ্দীন সুয়ূতী’ এর আর একটি অবশ্য-পাঠ্য পুস্তক হচ্ছেঃ “লাক্বতুল মারজ্বানি ফী আহকামিল জ্বান্ন” মানে জ্বিন জাতির বিস্ময়কর ইতিহাস। জিনের বিশ্বকোষ হিসেবে বিবেচিত বইটার সরল বাঙলা অনুবাদ করেছেন মোহাম্মদ হাদীউজ্জামান এবং মদিনা পাবলিকেশন্স থেকে এটা প্রকাশিত হয়েছে।
মানুষের বোধ-বুদ্ধি কেমন হলে এসব গল্প-কাহিনী বিশ্বাস করতে পারে তা ভাবতেও অবাক হতে হয়। আগ্রহী পাঠকদের জন্য কোরানের সংশ্লিষ্ট সুরা জ্বীন এবং বইটির লিঙ্ক দিচ্ছি।
জ্বিন জাতির বিস্ময়কর ইতিহাস
সূরা আল জ্বীন।
যাঁরা মনে করেন, আধুনিক মানুষ আর এসবে বিশ্বাস করে না, তাঁদের জন্য অপেক্ষা করছে বিস্ময়!
সম্প্রতি জ্বীন ডাক্তার এর করা অপারেশন এর পত্রকিায় প্রকাশিত সরেজমিন খবরটি দেখতে হলে এখানে খোঁচা দিন।
@সফ্টডক,
এই সংবাদের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আমি বইটি পড়ব।
@সফ্টডক,
বইটা পড়ার মত ধৈর্য্য নেই। জ্বীন চিকিৎসার খবরটা দেখলাম নয়া দিগন্তের। এই জামাতি বাস্টার্ডদের কাছে আর কি আশা করা যায়?
যে কোন পাহাড়ী রাস্তায় নামার সময় ইঞ্জিন বন্ধ করে দিলেও কোন সমস্যা নেই গড়ী ঠিকই নিচেনেমে আসবে রাস্তা দিয়ে যদি ড্রাইভার সাহেব স্টিয়িরং ধরে থাকেন এখানে অলৌকিতা খোঁজা খুবই আমোদের বিষয় :)) :lotpot:
@সীমান্ত ঈগল,
ঠিক বলেছেন।
ইন্টারেস্টিং লেখা। এইটার কথা একটুখানি শুনেছিলাম, আপনার থেকে বিশদে শুনলাম।
@কৌস্তুভ,
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। 🙂
আমি একজন বোকা মানুষ বলেছেন ,
আর টিভির খবরে দেখলাম মদিনার কোন এক জায়গায় কোন প্রকার ফুয়েল ছাড়া গাড়ি চলছে ! পানির নিম্নমুখী প্রবাহ না হয়ে উপরের দিকে হচ্ছে ! কিভাবে সম্ভব ? কেউ কি বিস্তারিত জানাতে পারবেন?
এখানে অলৌকিক বা রহস্যের কিছু আছে, কে বলেছে ?
লেখাটি একই সঙ্গে মজার এবং জ্ঞানবর্ধক। চ্যানেল আইয়ের নুরুল ইসলাম ফারুকি ‘কাফেলা’ নামক অনুষ্ঠানে এমন অনেক আজগুবি জিনিস দেখান! আশা করি, লেখক ‘কাফেলা’র আজগুবি গল্পগুলোর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেবেন!
@কাজি মামুন,
টিভি দেখার সুযোগ তেমন হয়ে ওঠে না। এই কাজটি আমার পক্ষে মনে হয় করা সম্ভব হবে না। দুঃখিত।
খাসায়েসুল কুবরা থেকে কিছু ইসলামি মোজেজা দেখুন
পৃঃ ১.১০১
পাঠকেরা চাইলে আরও অনেক ইসলামি মোজেজা দেখান যেতে পারে।
@আবুল কাশেম,
@আবুল কাশেম,
ছোট বেলায় রূপকথার গল্প শোনার জন্য মুখিয়ে থাকতাম। মেঘে মেঘে বেলা তো আর কম হল না, তবুও কারো কারো গল্প শুনে সেই ছোট বেলা আবার ফিরে আসে। গল্প শোনার জন্য মন আনচান করতে থাকে। আর কিছু না, এই যে সহজ করে রুপকথার সেই দানব আর জ্বীন-পরী নিয়ে কথা বলছেন, আরো শুনতে ইচ্ছে করছে।
@আবুল কাশেম,
দারুণ সব মোজেজা। আরো শুনতে চাই!
@আবুল কাশেম,
জীন পরীতে আক্রান্ত ব্যক্তি ছোট বেলায় কিছু দেখেছি। কি ভাবে জীন চালক গন এসে তদবির করে তাও দেখেছি। এখন মনে হয় এগুলি প্রায়ই “HISERIA” রোগীর লক্ষন।
আর আজকাল তেমন একটা জীন পরীতে আক্রান্ত ব্যক্তি দেখা যায়না।
আরো কিছু মোজেজা বর্ননা করুন।
ধন্যবাদান্তে,
আঃ হাকিম চাকলাদার
নিউ ইয়র্ক
@আবুল কাশেম
ভুল সংশোধন,দুখিত.
আমার পুর্ববর্তি মন্তব্যে HISERIA স্থলে HYSTERIA হইবে।
ধন্যবাদান্তে,
আঃ হাকিম চাকলাদার
নিউ ইয়র্ক
@আবুল কাশেম,
:hahahee: :hahahee: :lotpot: :lotpot: :lotpot:
ধূর, ছোটবেলা টম এন্ড জেরী দেখার জন্য শুধু শুধু বাবা মায়ের হাতে ঝাড়ি খেয়েছি। এরচেয়ে হাদিস পড়লেই তো বেশি মজা পেতাম। :))
@আবুল কাশেম, ভাইয়া এই গুলা কোন হাদিস গ্রন্থে আসে জানাইলে সুবিধা হয়, হাদিস গ্রন্থ আছে প্রধানত ৬ টা, এই টা সবাই জানে, তাই দয়া করে যদি জানাইতেন এই ৬ তার কোন হাদিস গ্রন্থ থেকা দিলেন, সুবিধায় হয়, কারন আপনি অথবা আমিও হাদিস গ্রন্থ বানাইয়া ফালাইতে পারি, কিন্তু সেই টা তো আর রাসুল(সাঃ) এর হাদিস গ্রন্থ হবে না, তাই আপনি যদি একটু Reference টা দিয়া দিতেন ভাল হইত,
@Fahim,
খাসায়েসুল কুবুরার লেখক হচ্ছেন ইমাম জালালদ্দিন সিয়ুতি।
সিয়ুতি হচ্ছেন ইসলামি বিশ্বের অন্যতম বিশিষ্ট পণ্ডিত। এই ইমামের লেখা অনেক বই বাঙলাদেশ সহ প্রায় সব মদ্রাসায় পাঠ্যপুস্তক। খাসায়েসুল কুবুরা উনার এক অন্যতম বিশ্ববিখ্যাত বই। যেই সব গল্প কাহিনী এই বইতে লেখা হয়েছে–তা হয়ত আপনার আমার কাছে অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে।
কিন্তু ইসলামি বিশ্বে এইসব কাহিনী খুবই বিশ্বাসের সাথে গ্রহণ করা হয়।
বিশ্বাস ন হলে কোন মসজিদ অথবা মদ্রাসার ইমামকে এই বই সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন।
আমি আজকাল মুক্তমনায় তেমন বচরণ করি না। প্রয়োজনে আপনি আমার সাথে ব্যক্তিগত ই-মেইলে যোগাযোগ করতে পারেন।
ধন্যবাদ সাদাচোখ, চমৎকার পোষ্টটির জন্য। (Y)
‘বায়দা উপত্যকা’ বা ‘জীন উপত্যকা’টি মদিনা থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে। এখানকার ব্যাপারটি আসলেই একটি দৃষ্টি বিভ্রম। Google Earth থেকে যে কেউ ব্যাপারটা যাঁচাই করে নিতে পারেন। শুরুতে প্রায় ৩১০০ ফুট উচ্চতা থেকে কমতে কমতে প্রায় ১৮৪৮ ফুট উচ্চতা নিয়ে রাস্তাটি বিস্তৃত হয়েছে স্বল্প দূরত্বের ব্যবধানে, ফলে একটা গাড়ী ইন্জিনের সাহায্য ছাড়াই ঘন্টায় ১৪০ কিমি গতি অর্জন করবে এতটা ঢালু বলে। এখানে অলৌকিকত্বর কোন স্থানই নেই। একজন প্রত্যক্ষদর্শী ‘মমিন মুসলমান’ এর চাক্ষুষ প্রমাণ দেখুন এখানে।
যথারীতি আমাদের পয়গম্বরটির প্রতারণা এ ব্যাপারেও বিস্তৃত, দুটো হাদিস রয়েছে এ নিছক প্রাকৃতিক ঘটনাটাকে পুঁজি করেঃ
১. আয়েশা বর্ণিতঃ একটা হানাদার সৈন্যদল মক্কা থেকে মদিনা দখল করতে এগিয়ে আসবে। পথিমধ্যে বায়দা উপত্যকায় পৌঁছুলে সমগ্র বাহিনীকে জমিন গ্রাস করবে।
২. আল্লাহ্’র নবী একদির যায়েদ বিন হারেস এর সাথে উপত্যকার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলেন, এমন সময় একজন ইহুদি তাঁকে চ্যালেন্জ দিলেন, ‘এখানে কোন স্বাক্ষী যদি তাঁর নবুয়তের পক্ষে পাওয়া যায় তবে তিনি ইসলাম গ্রহণ করবেন।’ সাথে সাথে উপত্যকার সমস্ত বৃক্ষরাজি সমূলে আলোর গতিতে ছুটে এলো এবং নবুয়তের পক্ষে সাক্ষ্য দিল। ইহুদি ইসলাম গ্রহণ করলেন, আর নবীর নির্দেশে সকল বৃক্ষরাজি স্ব স্ব স্থানে ফিরে গেলো।
আমাদের দূর্ভাগ্য, টিভি চ্যানেলগুলো এসব এখনও প্রচার করছে আর শিক্ষিত (?) লোকজন এসব প্রবল নির্ভরতার সাথে বিশ্বাস করে চলেছেন! :-Y
@সফ্টডক,
হাসিদ দুটি বিষয়ে জানাবার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভিডিওটি আপাতত দেখতে পারছি না স্লো নেটের কারনে, পরে দেখে নেব।
টিভি চ্যানেলগুলোর কোন সামাজিক দায়বদ্ধতা থাকলে ধর্মের নামে এসব ছাগলামী বন্ধ করতো।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ধর্ম-ব্যবসায়ীরা এতে একটু নড়েচড়ে বসবে। এ ধরণের লেখা কিছুটা হলেও তাদের (ধর্ম-ব্যবসায়ীদের) পথে কাঁটা হয়ে থাকবে।
লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
@স্বপন মাঝি,
যারা ধর্মব্যবসায়ীদের খপ্পরে পড়ার জন্য তৈরি হয়ে আছে, তার আর যাই হোক নাস্তিক নরাধমদের জায়গা মুক্তমনাতে আসবে না। :))
কোন ঘটনাকে “আল্লাহর অলৌকিক নিদর্শন” বলে চালিয়ে মানুষকে ধোঁকা দেয়ার কাজগুলোকে বন্ধ করা দরকার। তাই এই ধরনের লেখা সর্বসাধারন্যে প্রকাশ করা খুবই জরুরী। (Y)
@ব্রাইট স্মাইল্,
জেরুজালেমে একটা কাঁচের বাক্সে একখন্ড পাথর মেঝে থেকে ২০ ইঞ্চি উপরে ভাসমান অবস্থায় আছে। মাধ্যাকর্ষন বল এই পাথরের উপর কাজ করে না। কারণ পাথর খন্ডটি হযরত মুহম্মদ স্বহস্তে বেহেস্ত থেকে এনেছিলেন প্রমান স্বরূপ। আমার সহকর্মী (প্যালেস্টেনিয়ান) নিজে দেখেছেন। (তিনি ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনীয়ারিং এ পিএইডি।)
আমি তাঁকে প্রশ্ন করে বিব্রত করতে চাইনি।
@নৃপেন্দ্র সরকার,
আপনার সহকর্মীটিকে বলবেন তিনি যেন খুব বড় কোন মেজিসিয়ানের শো-তে যেয়ে এর থেকেও বড় কোন অলৌকিক পারফরমেন্স দেখে আসেন। তা হলে নিশ্চয়ই তিনি সেই মেজিসিয়ানকেই মুহম্মদের চেয়ে বড় কোন নবী হিসাবে মানা আরম্ভ করে দিবেন।
@নৃপেন্দ্র সরকার,
আজ্ঞে,আমি ও ছোট বেলায় শুনতাম কাবা ঘরে যে কৃষ্ণ পাথর আছে তা মাটির কিছু উপরে শুন্যের উপরে ভাসন্ত অবস্থায় আছে,যেটা হাজীরা চুম্বন করে থাকে। তখন অতি কম লোকে হজে যাইতো।খুববেশী খবরাখবর পাওয়া যেতনা।
এখন তো সব জায়গা থেকে প্রতি বৎসর অজস্র লোক হজে যাইতেছে।
এখন কিনতু কেহ আর বলেনা পাথরটাকে শুন্যের উপর ভাসন্ত অবস্থায় চাক্ষুস দেখে এলাম।
মুলতঃ আমরা আজব অদ্ভুত ঘটনা শুনতে ও বিশ্বাষ করতে বেশী উৎসাহী তাই তার পিছনে সত্যতা আর যৌক্তিকতা থাকুক আর নাই থাকুক।
ধন্যবাদান্তে,
আঃ হাকিম চাকলাদার
নিউ ইয়র্ক
@ব্রাইট স্মাইল্,
ধন্যবাদ। (F)
বিষয়টি উপভোগ্য ও কৌতুহলোদ্দীপকও বটে।জানা ছিল না।লেখককে ধন্যবাদ।প্রকৃতিকে বিজ্ঞান ও বাস্তবতার আলোকে বিশ্লেষণ করে সাধারণ মানুষকে অলৌকিকতার (কু)বিশ্বাস থেকে বিজ্ঞান সচেতন করার জন্য।সত্যের জয় অবশ্যাম্ভাবী
বিষয়টি উপভোগ্য ও কৌতুহলোদ্দীপকও বটে।জানা ছিল না।লেখককে ধন্যবাদ।প্রকৃতিকে বিজ্ঞান ও বাস্তবতার আলোকে বিশ্লেষণ করে সাধারণ মানুষ অলৌকিকতার (কু)বিশ্বাস থেকে বিজ্ঞান সচেতন করার জন্য।সত্যের জয় অবশ্যাম্ভাবী।
@বাঙাল,
পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।
দারুন তো!
ইন্টারেস্টিং!
@রাহনুমা রাখী,
ধন্যবাদ। 🙂
ধন্যবাদ ফরিদ আহমেদ কে লেখাটি মুল পাতায় এনে ,এই নূতন বিষয়টি আমাদের জানার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য,যা পূর্বে আমি কখনো ও শুনি নাই।
ধন্যবাদান্তে,
আঃ হাকিম চাকলাদার
নিউ ইয়র্ক
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
ফরিদ আহমেদ কে অনেক অনেক ধন্যবাদ। সাথে সাথে লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।
আমি এই ব্যাপারে প্রথম শুনলাম। অনেক ধন্যবাদ ব্যাপার দৃষ্টিগোচর করার জন্য।
এক জাপানী বৈজ্ঞানিক, কুকিচি সুগিহারা, বাস্তবে এই ‘দৃষ্টি-ভ্রম (optical Illusion)’ ব্যাপারটি প্রমান করে দেখিয়েছেন। ২০১০ সালের আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান প্রতিযোগীতায় শ্রেষ্ঠ পুরুষ্কারটি তিনি জিতে নেন। নিচের দুটি ভিডিও দেখুনঃ
httpv://www.youtube.com/watch?v=hAXm0dIuyug&feature=player_embedded
httpv://www.youtube.com/watch?v=vmkaVoLoFEU&feature=fvwrel
http://www.cbc.ca/news/technology/story/2010/05/14/nb-magnetic-hill-mystery-solved-1019.html
আরে এই বিষয়টা নিয়ে মোটেই কোন ধারনা ছিল না আমার। চমৎকার বিষয় নিয়ে লিখেছেন।
ধন্যবাদ।
@রাজেশ তালুকদার,
আপনাকেও ধন্যবাদ। 🙂
হুমম্ আবার সেই ধর্মীয় ভোগ্লামী। এই সব ইলুইশনকে ভিত্তি করে ধান্দাবাজী ফটকাবাজী এখনো হয় তাহলে। ভক্ত চোখে যা ধরা পড়েনা, সাদা চোখে তা ধরা পড়েছে অবলিলায়। ধন্যবাদ সাদা চোখ।
@কাজী রহমান,
এখানে অলৌকিক বা রহস্যের কিছু আছে, কে বলেছে ?
@THIKANA,
@কাজী রহমান,
আপনাকেও ধন্যবাদ। 🙂
@কাজী রহমান,
ধর্মই তো এর উৎকৃষ্ট উদাহরন।
আপনি যদিও এই লেখাটিকে ব্যক্তিগত ব্লগে প্রকাশ করেছিলেন। কিন্তু, এটি অত্যন্ত আকর্ষণীয়, গুরুত্বপূর্ণ এবং মুক্তমনার চেতনার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবার কারণে আপনার অনুমতি ছাড়াই মূল পাতায় নিয়ে এলাম। মুক্তমনার পাঠকরা এত চমৎকার একটা লেখা থেকে বঞ্চিত হোক, সেটা কাম্য নয় আমার।। তবে, এ বিষয়ে আপনার আপত্তি থাকলে জানাতে পারেন। সেক্ষেত্রে এটিকে আবার আপনার ব্লগে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে।
@ফরিদ আহমেদ,
আপত্তি থাকা উচিত নয়।
@গীতা দাস,
অবশ্যই উচিৎ না। 🙂
@ফরিদ ভাই, আমার মনে হওয়া মুক্তমনার চেতনার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিন্তু অন্য ব্লগে প্রকাশিত লেখা গুলো মুক্ত-মনায় প্রকাশের ব্যাপারে আরো শিথিলতা দেখানো হোক। ভালো লেখা অন্য ব্লগে প্রকাশ হলে মুক্ত-মনায় প্রকাশ হলে দোষ কি তা আমার বোধগম্য নয়! যেমন কাল দেখলাম আমার ব্লগে হুরাস আদমের উচ্চতা নিয়ে খুব সুন্দর একটা পোষ্ট দিয়েছেন, কিন্তু সম্ভবত অন্যব্লগে প্রকাশের বাধার জন্যে তিনি তা মুক্ত-মনায় প্রকাশ করেন নাই। তাই আমার আবেদন মুক্তমনার চেতনার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ লেখাগুলো মুক্ত-মনায় প্রকাশ করা হোক।
হোরাসের পোষ্টের লিংকঃ
মানুষের উচ্চতা কতটুকু হতে পারে? …
@জাহিদ রাসেল,
ধন্যবাদ আপনাকে, লিঙ্কটি দেয়ার জন্য। আসলেই চমৎকার একটি পোষ্ট।
সাথের মন্তব্য-প্রতিমন্তব্যগুলো বিনোদন বোনাস।
হোরাসকে অভিনন্দন! (Y)
@জাহিদ রাসেল,
শিথিলতা দেখাতে পারলে আমরাই খুশি হতাম। আমরাও চাই এই সমস্ত অলৌকিকতার যে মিথগুলো চালু আছে, সেগুলোকে বৈজ্ঞানিকভাবে ভুল প্রমাণ করা বিষয়ে লেখালেখি হোক মুক্তমনায়। কোরান হাদিস বা নবী রাসুলকে নিয়ে টানা-হেঁচড়ার চেয়ে, আমার মতে এগুলো নিয়ে বেশি বেশি করে লিখলে তা ধর্মের বিরুদ্ধে লড়াই এ অনেক বেশি কার্যকর হবার কথা। কিন্তু, শিথিলতা দেখানোর বিষয়ে আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা খুব একটা সুখপ্রদ নয়। আমাদের শৈথিল্যের সুযোগে অনেকেই বিভিন্ন ব্লগে তাঁদের প্রকাশিত পুরোনো লেখাগুলোকে মুক্তমনায় ডাম্প করেছেন। এ বিষয়ে আমরা কঠোর হবার পরে কেউ কেউ অভিমান করে মুক্তমনা ত্যাগ করে চলেও গিয়েছেন।
নিয়মের শৈথিল্য না ঘটিয়েও দুটো উপায়ে আমরা এ ধরনের লেখাগুলোকে মুক্তমনায় নিয়ে আসতে পারি।
একঃ লেখাটা মুক্তমনায় আগে প্রকাশ করা। তারপর অন্য ব্লগে দেওয়া। সামহোয়ারইন এর নিয়মকানুন জানি না আমি। তবে, আমারব্লগের নিয়মনীতি যথেষ্ট শিথিল বলেই জানি। কাজেই মুক্তমনার পরে সেখানে প্রকাশ করার ব্যাপারে কোনো বাধা না থাকাটাই স্বাভাবিক।
দুইঃ অন্য কোথাও প্রকাশ হয়ে গিয়েছে কোনোভাবে। কিন্তু লেখক চাচ্ছেন যে লেখাটির গুরুত্বপূর্ণ বিধায় তা মুক্তমনাতেও প্রকাশ করতে। এক্ষেত্রে তিনি মডারেটরের কাছে লেখাটি পাঠিয়ে গুরুত্বটাকে ব্যাখ্যা করে অনুমতি চেয়ে নিয়ে পারেন।
@ফরিদ ভাই, দুটো প্রস্তাবই ভালো। মডারেটরদের কাছ থেকে এ বিষয়ে একটা পোষ্ট আসলেও খারাপ হয় না।
@ফরিদ আহমেদ,
আমার জানামতে সামহোয়ারইনে এমন কোন নিয়ম নেই যে সেখানে পূর্বে অন্য কোথাও প্রকাশিত লেখা প্রকাশ করা যাবে না।
আশা করি সব বিষয় বিবেচনা করে মুক্তমনা মডারেটগণ সঠিক সিদ্ধান্ত নেবেন।
@জাহিদ রাসেল,
ধন্যবাদ আপনাকে মুল্যবান “হোরাসের পোস্টের লিংক” টা দেওয়ার জন্য।বুঝতে পারলাম কোন মানুষের পক্ষ্যে ৯০ ফুট উচু হয়ে বেচে থাকা এক রকম অসম্ভব।
আমি তো এই হাদিছ গুলিই জানতাম না।
আর একটি প্রশ্নের ব্যাখ্যা দিবেন কি ?
আমি এই মুহুর্তে রেফারেন্স টা দিতে পারবনা। কোরানের কোন এক জায়গায় আছে,”হজরত মুছা নবী ফেরাউন জাতিকে ৯০০ শত এবং ১০০ এর অর্ধেক ( ৯৫০)বছর পর্যন্ত আল্লাহর পথে আনবার জন্য আহ্বান করেছিলেন।”
৯৫০ বছর আয়ু পাওয়া কি কখনো মানব জাতির জন্য সম্ভব হয়েছিল?
ধন্যবাদান্তে,
আঃ হাকিম চাকলাদার
নিউ ইয়র্ক
@আঃ হাকিম চাকলাদার, @আঃ হাকিম চাকলাদার, বৈজ্ঞানিক বা যৌতিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে তো অবশ্যই ৯৫০বছর পর্যন্ত বাঁচা সম্ভব না। তবে ধর্ম এসব ব্যাপারে গোজামিল দিতে উস্তাদ। তারা হয়তো বলবে তখন ৩০ দিনে বছর হতো 😛
@জাহিদ রাসেল,
সেই দৃষ্টিকোণ থাকলেতো ধর্ম আর ধর্ম থাকতো না, হয়ে যেতো বিজ্ঞান।
৯৫০ বছর বেঁচে বাস্তবে মানুষ পেয়েছিল কি না জানা নেই, তবে ঈশ্বর যে সৃষ্টির শুরুর দিকে উদার হাতে মানুষকে আয়ু বিলিয়েছেন, এটা জানি। বাবা আদম বেঁচে ছিলেন ৯৩০ বছর, নুহ নবী দুনিয়াতে দিনযাপন করেছেন ৯৫০ বছর। আমাদের যেখানে ষাট-সত্তুর বছর বেঁচে থাকতেই ঘাম ঝরে যায়, সেখানে এদের কেউ কেউ বাবা হতেই সময় লাগিয়ে দিতেন একশ বছর। নুহ নবীতো সবাইকে টেক্কা দিয়ে ছেড়েছিলেন। বাবা ডাক প্রথম শুনেছিলেন তিনি পাঁচশো বছর বয়সে।
বাইবেল অনুযায়ী আদিপুরুষদের আয়ুর একটা তালিকা এখানে তুলে দিলাম। এটা দেখার পরে নিশ্চিতভাবেই সকলের মনে আফসোস জাগ্রত হবে এদের তুলনায় আমাদের আয়ু এত কম দেখে। ক্ষুব্ধ হয়ে কেউ কেউ ঈশ্বর যে পক্ষপাতী লোক ছিলেন, সেরকম অভিযোগ তুললেও আমি অবাক হবো না একটুকুও।
[img]http://blog.mukto-mona.com/wp-content/uploads/2011/09/257312_f260.jpg [/img]
@ফরিদ আহমেদ,
রূপকথা শুনতে ভালোই লাগে। :lotpot: কিন্তু বিশ্বাস করতে বললেই তো সমস্যা। :-X
@জাহিদ রাসেল,
আপনার মন্তব্যের সাথে সহমত। হোরাসের লেখাটির লিংকের জন্য ধন্যবাদ।
@ফরিদ আহমেদ,
প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি দেরীতে উত্তর দেবার জন্য। গত কয়েক দিন মেইল এবং মুক্তমনার কোনটাই চেক করা হয়নি। সেজন্য এই লেখা প্রকাশের জানতে পারিনি। আর আমি কল্পনাও করিনি লেখাটা প্রথম পাতায় আসবে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ লেখাটি প্রথম পাতায় দেবার জন্য। আপত্তির তো প্রশ্নই ওঠে না। 🙂
ভালো থাকবেন।