এই যে এখন কম্পিউটারে দু-একটি বোতাম টিপেই খুলে বসেছি মুক্তমনা ডটকম, অসংকোচ প্রকাশের দুরন্ত সাহস, ঠিক এমনটি কী আমরা ভাবতে পেরেছিলাম বছর দশেক আগে? নিঃসন্দেহে এটি তথ্য প্রযুক্তির অগ্রগতি তথা ব্যবহারিক দিক বিবেচনায় বাংলা ভাষারই অগ্রগতি। আচ্ছা, বাংলার এই উল্লম্ফন শুরু হলো কবে থেকে?
এ নিয়ে যারা দীর্ঘদিন ধরে অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন, তাদের কয়েকজনের সঙ্গে ব্যক্তিগত জানাশোনার সূত্র ধরে খোঁজ নিয়ে জানি, প্রযুক্তির সিঁড়ি বেয়ে মাত্র চার দশকে বাংলা ভাষা ব্যবহারে বিস্ময়কর অগ্রগতি হয়েছে। বিশ্বের অন্যান্য ভাষার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাংলাতেই সম্ভব হচ্ছে কম্পিউটারে লেখালেখি, বই-পুস্তক ও পত্র-পত্রিকা প্রকাশ, গবেষণা, ওয়েবসাইট নির্মাণ, তথ্য ও ছবি অনুসন্ধান, ই-মেইল আদান-প্রদান, এমনকি ব্লগিং-ও। ব্যবহারিক দিক বিবেচনায় এ সবই বাংলা ভাষার জন্য এক-একটি মাইলফলক বৈকি।
উইকিপিডিয়ার তথ্য অনুসারে, বিশ্বে এখন অন্তত ২৩ কোটি ২০ লাখ মানুষ বাংলা ভাষা ব্যবহার করছেন। ভাষাভাষীর সংখ্যা অনুসারে বাংলার স্থান ষষ্ঠ। কোনো কোনো হিসাবে এ ভাষাভাষীর সংখ্যা এরই মধ্যে ২৫ কোটি ছাড়িয়ে গেছে এবং এর অবস্থান এখন চতুর্থ। ভারতে বাংলা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কথিত ভাষা। [লিংক]
বছর বিশেক আগে আন্তর্জাতিক বর্ণ সংকেতায়ন ব্যবস্থা– ইউনিকোডে বাংলা ভাষা যুক্ত হওয়ার পর এর সম্ভাবনার দুয়ার খুলে গিয়েছিল। জনপ্রিয় ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিন গুগল ১৩০টি ভাষার সঙ্গে বাংলাকেও যুক্ত করেছে। ফলে এখন গুগল বাংলায়ও ব্যবহার করা যায়। বছর চারেক ধরে কম্পিউটারে ফোনেটিক কি-বোর্ড ব্যবহার করে খুব সহজেই সব ধরনের বাংলা লেখা সম্ভব হচ্ছে।
ফলে যারা কি-বোর্ডের কোথায় কোন বাংলা হরফ আছে তা জানেন না, তারাও সহজেই বাংলায় লিখতে পারছেন। বাংলা উইকিপিডিয়া এখন বিশ্বের বৃহত্তম বাংলা ভাষার ওয়েবসাইট। পূর্ণাঙ্গ নিবন্ধ ও খসড়াসহ এর নিবন্ধনের সংখ্যা ১৭ হাজার ছাড়িয়ে গেছে! [লিংক]
বাংলা ভাষার অগ্রগতি ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক নেটওয়ার্ক ফেসবুকেও। এর প্রায় ৩০ কোটি ব্যবহারকারীর মধ্যে লাখ দেড়েক বাংলাভাষী। কিছুদিন আগে ফেসবুকও বাংলা সংস্করণ যুক্ত হয়েছে। তবে সরাসরি ইংরেজী থেকে যান্ত্রিক অনুবাদ হওয়ায় এর আরো বিকাশ প্রয়োজন বলে মনে হয়েছে। একই কথা বলা হয়, গুগলের বাংলা সংস্করণ সর্ম্পকে। …
অভ্র সফটওয়্যারে ইউনিকোড ব্যবহার করে ই-মেইল, ফেসবুক, বাংলা ব্লগসহ সব সাইটেই বাংলায় লেখালেখি সম্ভব হচ্ছে। অভ্রকে অনেকেই বলছেন ইন্টারনেটে বাংলা ব্যবহারের মাইলফলক। বাংলাদেশে নকিয়া মোবাইল ফোন সেট ব্যবহার করে বাংলাতেই সংক্ষিপ্ত বার্তা– এসএমএস আদান-প্রদান করা যাচ্ছে। তবে বাংলা বর্ণমালায় ডট-এর সংখ্যা বেশী হওয়ায় অনেক সময়ই দেখি, একটি ছোট এসএমএস লিখতে দু-তিন পৃষ্ঠা লেগে যাচ্ছে, অর্থাৎ এতে খরচ পড়বে একটু বেশী। এছাড়া নকিয়া থেকে নকিয়া ফোন সেটেই বাংলায় এসএমএস-এর আদান-প্রদান সম্ভব, নকিয়া থেকে অন্য সেটে এমন সম্ভব নয়। অর্থাৎ এ নিয়েও আরো কাজ করার অবকাশ রয়েছে। …
এ ছাড়া মাস তিনেক আগে জি-মেইল ১২টির ভাষার সঙ্গে বাংলাকেও অনুবাদিত ভাষা হিসেবে যুক্ত করায় এখন ফোনেটিক বাংলাতেই ই-মেইল আদান-প্রদান সম্ভব। এমন কি যিনি বাংলা টাইপ করতে জানেন না, তিনিও ফোনেটিকে ইংরেজি অক্ষরে বাংলা উচ্চারণে শব্দটি টাইপ করলে, এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাংলা হয়ে যাবে; যেমন এখন কিবোর্ডে ইংরেজিতে Pukur লিখলে, জি-মেইল নিজেই অনুবাদ করে তা বাংলায় রূপান্তর করে নেবে ‘পুকুর’।
সম্প্রতি উবুন্টু লিনাক্স, মাইক্রোসফট উইন্ডোজ– এসবের মাধ্যমেও বাংলায় কম্পিউটার ব্যবহারের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। এর পাশাপাশি ওপেন অফিস, ফায়ারফক্স এ সবেরও বাংলা সংস্করণ বেরিয়েছে। অত্যন্ত উদ্যমী একঝাঁক তরুণ কাজ করে চলেছেন বিভিন্ন সফটওয়্যারকে স্থানীয়করণ করতে।
তবে এখনো ইন্টারনেটে বাংলা লেখার সুবিধা কম বলেই কেবল অনেকে বাংলা কথাকে ইংরেজি হরফে লিখছে বা ইংরেজিতেই আলাপ করছে। ই-মেইল, ফেসবুক বা ব্লগে সরাসরি বাংলায় লেখার সহজ ব্যবস্থা পেলেই বাঙালিরা বাংলাতেই আরো অনেক বেশী বাংলার চর্চ্চা করবেন বলেই মনে হয়।
কম্পিউটার সমিতির সভাপতি মোস্তফা জব্বার বাংলাদেশে প্রথম ১৯৮৭ সালে বাংলা সফটওয়্যার ‘বিজয়’ এবং একই নামে ১৯৮৮ সালে বাংলা কি-বোর্ড আবিষ্কার করেন। বাংলাদেশে বাংলার এই ফ্রন্ট ও কি-বোর্ডই সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। ১৯৮৭ সালের ১৬ মে কম্পিউটারে প্রথম পত্রিকা ‘আনন্দপত্র’ও প্রকাশ করেন তিনি।
শহীদ বুদ্ধিজীবী অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী ১৯৬৫ সালে ‘মুনীর অপটিমা’ টাইপরাইটার উদ্ভাবন করেন। এর পর অনেক অফিস-আদালতে কাগজ-কলমের বদলে টাইপরাইটার ব্যবহারের মধ্য দিয়ে শুরু হয় নতুন প্রযুক্তিতে বাংলা ভাষার পথচলা। এটি বাংলা ভাষা ব্যবহারের এক ধাপ অগ্রগতি।
পরে আটের দশকে বাংলাদেশে কম্পিউটার চালু হলে ‘বিজয়’-এর বাংলা লেখালেখি, পত্র-পত্রিকা প্রকাশ আরো সহজ হয়। কালক্রমে ইউনিজয়, প্রভাত, অভ্র ছাড়াও আরো কয়েকটি বাংলা কি-বোর্ড আবিষ্কৃত হয়। একই সঙ্গে সম্ভব হয় ফোনেটিক পদ্ধতিতে বাংলা লেখা। এ সবই প্রযুক্তির হাত ধরে বাংলা ভাষারই প্রসার। [লিংক]
মোস্তফা জব্বারের ভাষ্য মতে, প্রযুক্তি বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে বাংলা ভাষা ব্যবহারের এই উন্নতিটুকু দরকার ছিল। তবে এখনো অনেক কাজ বাকি। এ জন্য প্রয়োজন উপযুক্ত সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা।
বাংলা উইকিপিডিয়ার প্রধান উদ্যোক্তা এবং আমেরিকার জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের কম্পিউটার বিজ্ঞানী ড. রাগিব হাসান। এক ইমেইল বার্তায় তিনি বলছেন, গত চার দশকে বাংলা ভাষার ব্যবহার এগিয়ে গিয়েছে অনেকটা। এ ক্ষেত্রে ইউনিকোড প্রযুক্তি সবচেয়ে বড় নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে। এতদিন কম্পিউটারে বাংলা লেখার জন্য বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হতো, যার কোনোটির সঙ্গে কোনোটির মিল ছিল না। গত পাঁচ বছর ধরে সার্বজনীন ইউনিকোডে বাংলা লেখা হচ্ছে, ফলে ইন্টারনেটে বাংলার ব্যবহার অনেক বেড়ে গেছে। বাংলা ব্লগের বিপুল জনপ্রিয়তা ও বাংলা উইকিপিডিয়ার বিস্তার লাভই এর বড় প্রমাণ।
‘অভ্র’ সফটওয়্যার উদ্ভাবন করেন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান খান। মেহেদী, রিফাতুন্নবি, তানভিন ইসলাম সিয়াম, রাইয়ান কামাল, শাবাব মুস্তফা, নিপুণ হক– এই কয়েকজন বন্ধু গত ছয় বছর ধরে অভ্র নিয়ে কাজ করছেন।
‘ভাষা হোক উন্মুক্ত’ এই শ্লোগান নিয়ে ‘অভ্র’র এগিয়ে চলা। এর সমস্ত সংস্করণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যায়। ব্যবহারকারীর ইউনিজয়, প্রভাত ও ফোনেটিক কিবোর্ড বাছাই করারও সুযোগ রয়েছে। এমন কি যিনি কম্পিউটারে বাংলা লিখতে অভ্যস্ত নন, তিনি যেন অন্তত কিছু বাক্য বাংলায় লিখতে পারেন, সে জন্য মাউস চেপে (ভার্চুয়াল কিবোর্ড) বাংলায় লেখার অপশনও তৈরি করেছেন অভ্রর কোডাররা। বাংলা উইকিপিডিয়া, সংবাদপত্রসহ বিভিন্ন ওয়েবসাইটের সার্চ ইঞ্জিনে এরই মধ্যে যুক্ত হয়েছে অভ্র-ফোনেটিক অপশন। [লিংক]
মেহেদী হাসানের সঙ্গে আলাপ করে জানতে পাই, অভ্রর কোডাররা এখন কাজ করছেন, কি-ভাবে অফলাইনে ফোনেটিক অপশন ব্যবহার করা যায়, সে সুবিধা তৈরি করতে। এই গুরুতর বিষয়টি সম্ভব করে তোলা গেলে বাংলা টাইপিং একেবারে ছেলেখেলা হয়ে দাঁড়াবে বৈকি।
জনপ্রিয় বাংলা ব্লগ সাইট আমারব্লগ ডটকম-এর প্রধান সঞ্চালক ও ব্লগার সুশান্ত দাস গুপ্ত’র সঙ্গে কিছুদিন আগে আইটিতে বাংলার অগ্রগতি নিয়ে আলাপ হচ্ছিল। তার মতে, মূলত ইউনিকোডের কল্যাণেই বাংলায় ওয়েবসাইট তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। ওয়েবে বাংলা প্রসারে হাসিন হায়দার, সবুজ কুণ্ডু, এএসএম মাহবুব মুর্শেদ, আহমেদ অরূপ কামাল, আরিল প্রমুখের অবদান উল্লেখযোগ্য। [লিংক]
সুশান্ত তার অভিজ্ঞতা থেকে বলছেন, আমি নিজে বাংলা টাইপ করতে ভয় পেতাম, কিন্তু অভ্র কি-বোর্ড আসার পর এখন আমি ইংরেজির চেয়েও দ্রুত গতিতে বাংলা টাইপ করতে পারছি। …তথ্যপ্রযুক্তিতে বাংলার প্রসারে মুস্তফা জব্বার, লিড প্রোগ্রামার পাপ্পান এবং অভ্রর সব কোডারের বড় অবদান রয়েছে।
এ কথা বলা ভালো, ইউনিকোড বা অভ্র ব্যবহার তুলনামূলক সাম্প্রতিক হওয়ায় অনেকেই এর ব্যবহার শুরু করেননি। বাংলাদেশে এখনো বিজয় সফটওয়ারই বেশি জনপ্রিয়। ফলে লেখালেখির আদান-প্রদানে ফন্ট ভেঙে যাওয়াসহ নানা সমস্যা হচ্ছে।
সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক গত ২১ বছর ধরে কম্পিউটারে বাংলা ভাষায় সব ধরনের লেখালেখি করছেন। তিনিও মনে করেন, প্রযুক্তির বিকাশে বাংলা ভাষা ব্যবহারিক দিকে এগিয়েছে– এটি অবশ্যই জাতীয় জীবনের একটি মাইলফলক। কিন্তু প্রযুক্তিগত দিকে বাংলা ভাষাকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে এখনো অনেক কাজ বাকি। ইংরেজি ভাষার মতো কম্পিউটারে এখনো বাংলা ভাষা বিশ্বে সবার কাছে পাঠযোগ্য হয়ে ওঠেনি। তার ভাষায়, আমি যে ফন্টে বাংলায় লিখি, তা পশ্চিমবঙ্গের কোনো লেখক বা প্রকাশক পড়তে পারেন না। আবার তারা যে ফন্ট ব্যবহার করেন, সেটিও আমি পড়তে পারি না। এ জন্য দু’দেশের কম্পিউটার বিজ্ঞানী, গবেষক ও লেখকের একসঙ্গে বসে একটি একক ব্যবস্থায় কম্পিউটারে লেখার সহজ পদ্ধতি আবিষ্কার করতে হবে। বাংলাদেশকেই এ ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিতে হবে।
বর্ণমালার জন্য রক্ত দিয়ে ইতিহাস গড়েছে বাংলাদেশ। বোধকরি সে কারণেই সৈয়দ হকের ওই নেতৃত্বদান বিষয়ক মন্তব্য।
সবশেষে বলি, পাঠক নিশ্চয়ই একমত হবেন যে, প্রযুক্তির উৎকর্ষের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলা ভাষার ব্যবহারও এগিয়ে চলেছে– এটি অবশ্যই একটি অগ্রগতি। তবে প্রযুক্তি এখনো সমাজের মুষ্টিমেয় সুবিধাভোগী মানুষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। তাই শুধু প্রযুক্তির বিকাশই শেষ কথা নয়।…
আমরা ভারতীয় বাঙ্গালীরা বাংলাদেশের বাংলা সফটওয়্যারের কাছে কৃতজ্ঞ। আমরা অধিকাংশ ভারতীয়রা বিজয় ব্যবহার করি। কিন্তু অনলাইনে এসে একটা অসুবিধার সম্মুখীন হলাম তা হল লিখতে গিয়ে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি। এখন আমি অভ্র ব্যবহার করছি এবঙ আমার কাছে দারুণ লেগেছে। আমরা বাঙলাদেশের কাছে কৃতজ্ঞ আবার বলছি।
@সুমিত দেবনাথ,
আপনার মন্তব্যটি ভাল লাগল। মুক্তমনায় নিয়মিত লিখুন। বাংলাদেশীদের পাশাপাশি আমরা ভারতীয় বাঙ্গালীদেরও সক্রিয় অংশগ্রহণ চাই।
@অভিজিৎ দা,
:yes:
@সুমিত দেবনাথ,
আপনাকে অজস্র ধন্যবাদ। :rose:
দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে, এতিদনেও সরকার আন্তর্জালে বাংলা ব্যবহারের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট নিয়ম বা নির্দেশিকা বানাতে পারে নি। এমনকি, বাংলা বানানের ব্যাপারটাও অমীমাংসিত।
আশা করা যাক, সামনে আরও উন্নতি হবে ভার্চুয়াল জগতে বাংলা ব্যবহারের।
অভ্রও আরো উন্নত হোক, তবে ইউনিজয়টা বাদ দেওয়া ভালো লাগলো না। তাহলে, আর এতো কষ্ট করে অভ্রের পেছনে দাঁড়ানোর মানেটা কী রইলো? মেহদীর এই ব্যাপারটায় দুঃখ পেলাম।
@ব্লাডি সিভিলিয়ান,
অনেক ভাঙচুরের মধ্যে দিয়েই ভার্চুয়াল বাংলাকে এগুতে হবে। কি-বোর্ড, ফন্ট, বানানরীতি — ইত্যাদি ক্ষেত্রে একক মান থাকা বিশেষ জরুরি। নইলে ভজঘটের কবল থেকে বাংলার মুক্তি নেই।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। :yes:
দাদা
গুগল বাঙলার জন্য যে স্ক্রিপ কনর্ভার আছে তাকে খুব ভাল বলা যাবেনা।
ট্রান্সলেটকৃত বাঙলা পড়া মহা সমস্যা হয়। তারচেয়ে ইঙরেজি অনেক ভাল।
@নৃপেন্দ্র সরকার,
প্রোগ্রামিং এর ব্যাপারটা এমন যে সেরকম আগ্রহ থাকলে প্রায় সব বিষয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা প্রোগ্রামার হতে পারে। প্রোগ্রামিং কনটেস্টগুলোতে জয়ী অনেক সদস্যের ব্যাকগ্রাউন্ড সিএসই না।
আমি নিজে নিজে কিছুটা সি++,সি পড়ার চেষ্টা করেছি।
আপনার কথায় সাহস পেলাম।
@আসরাফ,
আপনার সাফল্য কামনা করছি। জয় হোক! :rose:
বাংলা নিঃসন্দেহে অনেক এগিয়েছে। ইন্টারনেটে বাংলা ফ্রন্টের ব্যাবহার ঠিকই আছে। এখন অভ্রের দৌলতে সম্পূর্ন বাংলা ওয়েবসাইট জলভাত। আগে কি কষ্টটাই না করতে হত!
তবে এর পরবর্তী ধাপ হচ্ছে মোবাইল প্ল্যাটফর্মে অভ্রর ব্যাবহার। এপল প্লাটফর্মেও বাংলা ব্যাবহার হয় না। আইপাডে বাংলা আসুক।
অভ্রই আসল বিপ্লবটা ঘটিয়েছে।
@বিপ্লব পাল,
সম্পূর্ণ এ ক ম ত। আপনি আমার মনের কথাই বলেছেন। :rose:
সফটওয়্যারের ক্ষেত্রে কখনো আবিষ্কার কথাটা ব্যবহার হয় বলে শুনিনি!!
@রামগড়ুড়ের ছানা,
মনে হয় বিপ্লব Typoটি ঠিক করে ফেলেছেন।
@নৃপেন্দ্র সরকার,
লেখায় আরো কিছু টাইপো ঠিক করেছি। চলুক। :yes:
মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী। মেধা থেমে থাকে না। এব্যাপারে কম্পিউটার সায়েন্সের বিজ্ঞানীদের আগে আসাটা স্বাভাবিক ছিল।
Hats off to মেহেদী হাসান এবং তাঁর দল।
@নৃপেন্দ্র সরকার,
:guru:
@নৃপেন্দ্র সরকার,
প্রোগ্রামিং এর ব্যাপারটা এমন যে সেরকম আগ্রহ থাকলে প্রায় সব বিষয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা প্রোগ্রামার হতে পারে। প্রোগ্রামিং কনটেস্টগুলোতে জয়ী অনেক সদস্যের ব্যাকগ্রাউন্ড সিএসই না।
@রামগড়ুড়ের ছানা,
:yes:
বিপ্লব সাহেবকে ধন্যবাদ একটা গুরুত্বপুর্ণ বিষয় তুলে ধরার জন্য ।বিষয়টাকে এবার আমি একটু অন্য দৃষ্টিকোণ থেকে তুলে ধরার চেষ্টা করি য়া আপনার এই প্রবন্ধের মুল ভাবের সাথে সম্পূরক।
আমি বিজয় বা অভ্র কখনই ব্যবহার করি না । এই মন্তব্য আমি লিখছি উবুন্টু লিনাক্সের ইউনিকোড বাংলা প্রভাত লে – আউট ব্যবহার করে যা ২০০৬ সাল থেকেই লিনাক্সে বিদ্যমান । আর লিনাক্স একটি সম্পুর্ণ মুক্ত এবং বিনামুল্যের অপারেটিং সিস্টেম যা খুব সহজে ব্যবহারযোগ্য । সেখানে আমি বাংলা লেখায় অভ্র কেন ব্যবহার করতে যাব ? কেন আমি অভ্র ব্যবহার করবো যেখানে অভ্রের বিজযের মুল প্লাটফর্মই হোল গরীব মারা মহাজনী মাইক্রোসফট করপোরেশন যারা আইটিকে উচ্চমূল্যে কুক্ষিগত করে গরীব জাতি গুলোকে আইটির আলো থেকে বঞ্চিত করে রেখেছে ?
অভ্রে আর বিজয়ের ঝগড়া আমাকে বা আমার কোম্পানীকে স্পর্শ করেনা কারন আমি আমার কোম্পানীর জন্য মুক্ত বিহঙ্গের লিনাক্স বেছে নিয়েছি । আইটিতে স্বাধীনতার স্বাদ পেতে হলে আপনারাও ফ্রান্স , জার্মানী , ভিয়েতনাম আর কিউবা সরকারের মত লিনাক্স গ্রহন করুন এবং স্বার্থানেষী করপোরেট মহল বর্জন করুন আর সেই সাথে লিনাক্স বিপ্লবে অংশ নিন ।
@সংশপ্তক,
আমি মাইক্রোসফটের অবদানকে খাট করে দেখতে পারছি না। এদের সমষ্টিগত অবদানের জন্যই সাধারণ মানুষের হাতে আজ কম্পিউটার এসেছে।
@নৃপেন্দ্র সরকার, :yes:
@নৃপেন্দ্র সরকার,
এ ক ম ত। :rose:
@সংশপ্তক,
ভ্রাতা, আপনার লিনেক্স ব্যবহারের স্বাধীনতা অব্যহত থাকুক। কিন্তু আপনার বোঝায় হয়তো বেশ খানিকটা ভুল থেকে যাচ্ছে।
এবং
অতএব অভ্র ‘আইটিকে উচ্চমূল্যে কুক্ষিগত করে গরীব জাতি গুলোকে আইটির আলো থেকে বঞ্চিত করে রাখছে’ না। :yes:
@বিপ্লব রহমান,
অভ্র চালাতে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ প্রয়োজন যার সর্বশেষ ভার্সনের বিশ্বব্যাপী গড় বাজারমুল্য ১০০ ডলার । এর ফলে বাংলাদেশের মত দেশে পাইরেটেড সফটওয়্যারই শুধু বিকাশ লাভ করছে অথবা অভ্র চালাতে মানুষ মাইক্রোসফট উইন্ডোজ কিনতে বাধ্য হচ্ছে ।
@সংশপ্তক,
এর আগে কি মানুষ লিনাক্স ব্যবহার করত, এখন অভ্রের কারণের উইন্ডোজ ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছে? আর “বাধ্য” হচ্ছে কথাটার অর্থ ঠিক বুঝলাম না, আপনি নিজেই তো দিব্যি অন্য টেকনোলজি ব্যবহার করছেন, অন্যরাও চাইলেই করতে পারেন।
@রৌরব,
লিনাক্সের মুল খুজে পাওয়া যায ইউনিক্সে (UNIX) যখন উইন্ডোজের জন্মই হয় নি । পিসির তুলনায় উইন্ডোজ নিতান্তই তরুন । UNIX এখনও দাপটের সাথে আছে , যেমন OSX, BSD , HP-UX, AIX , SOLARIS ।
আপনার প্রতিষ্ঠানে উইন্ডোজ ডিপ্লয়মেন্ট থাকলে থাকলে কর্মচারীরা তা ব্যবহারে বাধ্য।
মাইক্রোসফটের বিরুদ্ধে য়ে এত এন্টি ট্রাস্ট মামলার রায় বের হচ্ছে তা এমনি এমনি তো হচ্ছে না ।
@সংশপ্তক,
আপনি নিশ্চয় জানেন অভ্র সম্প্রতি লিনাক্স ভার্সন বের করেছে(শুধু ফোনেটিক সাপোর্ট করে সেখানে)। আর উইন্ডোজের দোষতো অভ্রের ঘাড়ে চাপানো যায়না,তারা ফ্রি সফটওয়্যার দিচ্ছে শুধুমাত্র বাংলাকে ছড়িয়ে দিতে,বিল গেটস তাদের কোনো কমিশন দিচ্ছেনা। আর লিনাক্স ভার্সন বের করে অভ্র প্রোগ্রামাররা তাদের মহত্ব ও দূরদর্শিতার প্রমাণ দিয়েছেন। জয় লিনাক্সের।
@রামগড়ুড়ের ছানা,
চমৎকার বলেছেন। অনেক ধন্যবাদ। :yes:
@রামগড়ুড়ের ছানা,
ইউনিকোড প্রভাত যেখানে লিনাক্সে এমনিতেই আছে , অভ্রের প্রয়োজনটা কোথায় ? ফোনেটিক টাইপিং করতে চাইলে আলাদা কথা । তবে , পাওয়ার ইউজাররা ফোনেটিক টাইপিং করেন না বলেই আমি জানি ।
@সংশপ্তক,
ফোনেটিকটা যারা নতুন বাংলা টাইপিং শিখছেন তাদের জন্য। আর মানুষ সহজে পছন্দের লেআউট পরিবর্তন করতে চায়না। প্রভাতে টাইপ করতে হবে এটা শুনলে অনেকে আগ্রহী নাও হতে পারে কিন্তু অভ্র শুনলে নবিসরাও আগ্রহী হবে। আমি নিজে কখনোই ফোনেটিক ব্যবহার করিনা।
@রামগড়ুড়ের ছানা,
ফোনেটিক টাইপিংয়ে সময় ফিক্সড লে-আউটের চাইতে বেশী লাগে , বিশেষ করে যুক্তাক্ষর লিখতে । আর প্রভাত ফিক্সড লে-আউট শিখতে এক সপ্তাহের বেশী লাগার কথা না । প্রভাত মনে রাখা খুবই সহজ ।
@সংশপ্তক,
হুমম…এই তাহলে ঘটনা… :-/
চমৎকার তথ্যসমৃদ্ধ লেখা।
বাংলা ভাষার অগ্রগতি হচ্ছে কিন্তু একটা ব্যাপার বুঝতে পারি না, এখনও বাংলাতে অনলাইনে অনুবাদ কেন করা যাচ্ছে না। গুগল মামুলি মামুলি সব ভাষার অনুবাদ করছে কিন্তু বিশ্বের ৪র্থ ভাষা বাংলাকে অনুবাদের কাজ কেন হাতে নিচ্ছে না? :-/
@সাইফুল ইসলাম,
গুরুতর প্রশ্ন। আমি নিজে টেকনো-কানা। তবু বলি, হয়তো এর পেছনে ব্যবসায়ীক স্বার্থ থাকতে পারে। দেখা যাক, টেকিবিদরা কি বলেন।… :-/
@বিপ্লব রহমান,
ব্যবসায়িক স্বার্থ টেকলোজী অগ্রগতির সহায়ক। মেহেদী হাসানরা দিন রাত পরিশ্রম করবেন, বিনিময়ে শুধু ধন্যবাদ পাবেন, তা তো হয় না।
@নৃপেন্দ্র সরকার,
ঠিক। কিন্তু অভ্রর কোডারদের কোনো রকম ব্যবসায়ীক চিন্তা নেই। তাদের মূল মন্ত্রই স্বেচ্ছাশ্রম। :rose:
@বিপ্লব রহমান,
:rose2:
অভ্র বিনা পয়সা পেয়ে আমি খুব খুশী। বিনা পয়সায় পেলে কে না খুশী।
টাকা দিয়ে কিনতে হলেও আমি মেহেদী হাসানদের অবদানকে একবিন্দু ছোট করে দেখব না।
@নৃপেন্দ্র সরকার, :yes: :yes:
@নৃপেন্দ্র সরকার,
সফটওয়্যার ব্যবহার করাতো সহজ কাজ কিন্তু এর পিছনে যে সোর্স কোড থাকে সেটা লেখা যে কতটা মেধা আর পরিশ্রমের কাজ তা সবাই বুঝতে পারেনা। আমি কোনো নন-প্রোগ্রামারকে দেখিনি প্রোগ্রামিং এর মর্ম ঠিকমত ধরতে পেরেছেন,এটি অন্য যেকোনো বিষয় থেকে ভিন্ন তাই সিএসই ডিপার্টমেন্টের ছাত্ররা শুরুতে বেশ ধাক্কা খায়,অনেকে প্রোগ্রামিং এর প্রেমে পাগল হয়ে দুনিয়ার সবকিছু ভূলে যায়(আমার মত 😀 ) ,অনেকে একে দু চোখে দেখতে পারেনা,প্রোগ্রামিং একজন সত্যিকার প্রোগ্রামারের কাছে শুধু পেশা নয়,একটি আবেগ,একটি নেশা। আমি চাই সাধারণ ব্যবহারকারিরা প্রোগ্রামারদের পরিশ্রম,মেধার আন্তরিক মূল্যায়ন করুক।
@রামগড়ুড়ের ছানা,
:clap2:
@রামগড়ুড়ের ছানা,
আমি প্রোগ্রামিং পড়াই। ইন্ডাস্ট্রীতে Programmer/Analyst হিসেবে কাজ করেছি। কাজেই আমি ১০০% একমত আপনার সাথে। এক একটা প্রোগ্রাম মানুষ কী ভাবে করেছে এটা ভেবেই আমি Tired হয়ে পড়ি।
@রামগড়ুড়ের ছানা,
সবাইরে যদি কোড দেখাইন্যা যাইতো, কাহিনী কি হইত একবার চিন্তা কইরা দেহ। সব টাস্কি খাইয়া বইয়া পড়ত। 😀
@সাইফুল ইসলাম,
আল্লায় বাঁচাইছে! :laugh: :laugh: :laugh:
@সাইফুল ইসলাম, আপনি কি গুগল ট্রান্সলেটরের কথা বলছেন? আমার জানামতে মেশিন ট্রান্সলেশন কোন ভাষাতেই ঠিকমত কাজ করে না। সাম্প্রতিককালে বিভিন্ন দেশের উইকিপিডিয়ানদের সম্মেলনে বাংলা উইকিকে বিশেষভাবে হাইলাইট করা হয়েছিল, কারণ বাংলা উইকির নিবন্ধ সংখ্যা অন্য সব উইকির তুলনায় কম হলেও সেখানে নিবন্ধের একটা নূন্যতম মান রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়, কিন্তু অন্যসব ভাষার উইকিগুলোতে এলোপাতাড়ি গুগল অনুবাদ(বা মেশিন ট্রান্সলেশন) ব্যবহার করার কারণে নিবন্ধের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও সিংহভাগই ব্যাকরণগত দিক দিয়ে অর্থহীন।
অবশ্য আপনি গুগল ট্রান্সলেশনের কথা না বোঝালে ঠিক আছে।
@পৃথিবী,
শাবাশ বাংলা উইকি!… :rose:
@বিপ্লব রহমান,
বাংলা উইকির এই নীতিমালার পেছনে আসলে অনেক ব্যাপার আছে। বিভিন্ন উইকিতে গুগল তাদের সফটওয়ার দিয়ে অনুবাদ করা লেখা যোগ করেছে কিন্তু নিঃস্বার্থভাবে না। এর উদ্দেশ্যটি হলো গুগলের অনুবাদককে প্রশিক্ষণ দেয়া। বাংলা উইকিতে যোগ করা অনুবাদগুলো খুব বাজে মানের ছিলো, আমরা সেগুলো পত্রপাঠ বিদায় করতে বাধ্য হয়েছি। কলকাতার ডেইলি টেলিগ্রাফ এই নিয়ে হেডলাইন নিউজ করেছিলো মাস খানেক আগে এইখানে লিংক পাবেন।
@রাগিব হাসান,
আপনাকে এ লেখার মন্তব্যে দেখে খুবই খুশী হলাম। গুরুত্বপূর্ণ তথ্যটুকুর জন্য অনেক ধন্যবাদ। অনুরোধ করি, মুক্তমনায় নিয়মিত লেখার। :rose:
@পৃথিবী,
সবগুলোই।
অন্যভাষায় তো তাও ভুল ব্যকরন দেখায়। বাংলা ভাষায় তো দেখায়ই না। 😀
@সাইফুল ইসলাম, :clap2:
@সাইফুল ইসলাম,
এ ব্যপারে যথেষ্ট কাজ বিভিন্ন প্রজেক্টে চলছে কিন্তু বাংলা বানানের এবং বাক্য গঠনের জটিলতার কারণে সমস্যা হচ্ছে । তবে সমাধান আশা করি হয়ে যাবে ।
@সংশপ্তক,
এটি হলে বাংলা ভাষার ব্যবহারিক দিক প্রসার আরো একধাপ এগুবে আশা করা যায়। চলুক। :yes:
বাংলা মাতৃভাষা। যাদের অক্লান্ত পরিশ্রম করে এর ব্যবহারিক অগ্রগতি সাধন করছেন তাদের খবর রাখি না। এটা অন্যায়। বাংলা লেখা ভুলেই গিয়েছিলাম। এই যে বাংলা লিখছি তার পেছনে অভ্রসহ অন্যান্যদের অবদানের জন্যই ইউনিকোডে বাংলা অবস্থান করে নিয়েছে। এই নিবন্ধটি মৌলিক তথ্য উপহার দিয়েছে।
বিভিন্ন জায়গায় “আবিষ্কার” শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে। “উদ্ভাবন” ব্যবহার করলে কেমন হত?
Verson 4.5.3 রিলিজ হয়েছে ২১ আগষ্ট ২০১০। এটি বিনামূল্যে নয়। বেশ দাম।
@নৃপেন্দ্র সরকার,
সংশোধন করে দিচ্ছি। চলুক। :yes:
@নৃপেন্দ্র সরকার,
এটা কি ভুল তথ্য নয়? অভ্রর ওয়েবসাইট (http://www.omicronlab.com/) তো স্পষ্ট করেই বলা আছে Free Bangla Typing Software. আর আমি নিজে ভার্শান ৪.৫.৩ ডাউনলোড করে ব্যবহার করছি। দেনা পরিশোধের কথা তো দেখছি না কোথাও 🙂
@অপার্থিব,
এ ক ম ত।
:yes:
@অপার্থিব,
একটা ভাল খবর দিলেন। আমি অভ্র icon থেকে About Avro Keyboardএ ক্লিক করে দেখি “To check whether a new version available: Click Here”
ক্লিক করেই ঝামেলায় পড়লাম, $249.00
ধন্যবাদ ফ্রি লিঙ্কটি দেওয়ার জন্য।
@নৃপেন্দ্র সরকার,
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। :yes:
@নৃপেন্দ্র সরকার,
“অভ্র বিনামূল্যে নয়, বেশ দাম” তথ্যটি আপনি কোথায় পেয়েছেন? আশা করছি কেউ ঠকিয়ে আপনার কাছ থেকে পয়সা আদায় করে নেয়নি।
@মেহদী হাসান,
আপনাকে এখানে দেখে ভালো লাগছে। নৃপেন্দ্র সরকার প্রথমে একটু বুঝতে ভুল করেছিলেন; তাই ওই মন্তব্য।
যা-ই হোক। আপনাকে বিনীত অনুরোধ জানাই, নীচের মন্তব্যগুলো পাঠ করে সুচিন্তিত মতামত দেওয়ার।
জয় হোক! :rose:
@মেহদী হাসান,
অন্য একটি মন্তব্যে বলেছি কী ভাবে আমি দেখেছি $250.00. আমি কোন একটা ভুল জায়গায় চলে গিয়েছিলাম। ইতিমধ্যে 4.5.3 version install করে ফেলেছি।
ভুল তথ্য দিয়ে ভালই করেছি এক দিক দিয়ে। তা না হলে তো আপনার সাথে মত বিনিময় হত না।
আপনার নামটি অন্যত্র “মেহেদী” লিখে ভুল করেছি। আমার অনিচ্ছাকৃত ত্রুটির জন্য মনে কিছু নেবেন না।
@নৃপেন্দ্র সরকার,
আপনার বিনয় ভাষণটুকু আবারো ভালো লাগলো। 🙂
আমি মনে করি প্রযুক্তির প্রসার ঘটানো খুবই সহজ, এই ফিল্ডে নতুন প্রজন্মের সক্রিয়তা অনেক অনেক বেশি এবং কেউ কোন সাহায্য না করলেও তারা ঠিকই তাদের উদ্ভাবনী কাজ চালিয়ে যায়। সরকারের সাহায্য ছাড়াই তো প্রযুক্তি কত দূর এগুলো।
@পৃথিবী,
এ ক ম ত। এমন কি অভ্র-চুরি বিষয়ক কা-কা রব সত্ত্বেও সৃষ্টিশীল তরুণরা বসে নেই।