ঠোঁটের কোনে জেগে উঠা;
এক নদী হাসি,
ভেসে যায়,
বেহুলাহীন লখিন্দরের ভেলায়।
কপালের রেখা বেয়ে নেমে আসা,
গঙ্গার কূলে তখন চণ্ডাল;
একাকী দাপিয়ে বেড়ায়।
সঙ্গম সুখ হত;
মানব-মানবী প্রার্থনারত।
যোনী-লিঙ্গের অর্থ বদলে যায়;
যূথীবনে চাঁদের মেলায়।
কণ্ঠে নেমে আসা সুরের জোয়ারে;
কে আর জেগে রয়, রাত ?
রাত নেই এখানে।
আলোর প্লাবনে সবকিছু ঝাপসা, অর্থহীন;
তবুও অর্থের পেছনে, আর্তনাদ;
ঢাকা পড়ে রয়,
খাজনার চেয়ে বাজনার গুণ।
তুমিই নমস্য, আরাধ্য।
আমিই তোমার অনায়স বধ্য।
🙂
ঘোড়া কেমন করে ঘুমায় জানেন নিশ্চই ?
কামনা করছি আপনাদের জীবন সুন্দর, আনন্দময় এবং সুস্থ হোক। এই নিস্ফল আলোচনা থেকে বিদায় নিলাম। ব্রাভো।
ভয়াবহ এই ক্রাইসিসের সময়ে এই পোষ্টখানা মানুষের কোন উপকারে আসবে? ফেসবুকে কি জায়গা কম পড়েছে?
রেখে অর্থ কি?
বুঝলাম না?
আর ভয়াবহ এই ক্রাইসিসের সময়ে কোন পোষ্টখানাই বা মানুষের কোন উপকারে লাগছে?
তাইতো, তাইতো, তাইতো, ঠিকই তো বলেছেন। এতো পোষ্ট, লেখালেখি, এইসব আর কি ই বা কাজে লাগে। এর চেয়ে সুন্দরবন বান্দরবনে ঘুরে বেড়ানোর ছবি পোষ্টানো অনেক ভালো। এই যে আমার জ্ঞানচক্ষু খুলে দিলেন, উপকার করলেন সেজন্য আমার কৃতজ্ঞতা জানবেন। অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ।
কবিতাটিতে নেতিবাচক মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে আমার মন্তব্য ছিল । আপনি কে আমি জানি না। কারণ ছদ্মনাম বলেই মনে হলো। কারো ফেইসবুক একাউন্টে গিয়ে গোয়েন্দাগিরি করে ব্যক্তিগত আক্রমণ করা আপনার রুচিতে আটকায়নি। প্রকৃত মুক্ত মনা ই বটে !
আর আমি কি অনুভব করছি আর কি করছি আপনি এর কি জানেন?
তাছাড়া,এ ক্রাইসিসে সব বন্ধ করে বসে থাকলেই মহানুভব – এ সরলীকরণ কেন?
যাহোক, আপনার রূচিবোধের সাথে আমার যাবে না। আমি এখানেই ইতি টানছি।
ছদ্মনাম তো বটেই, চাপাতি ভয় পাই ভাই। তো আগে বললেই পারতেন; ভুল বুঝতাম না। কাকতালীয় ব্যাপারটি বেশ মজার তো। ওসব না দেখেই বলেছি। ব্যক্তিগত পর্যায়ে নেবেন না। আলোচনা সমালোচনার ব্যাপারে আমরা সম্ভবত খুব বেশি স্পর্শকাতর হয়ে পড়ছি। নিজেদেরকে শোধরাতে হবে মনে হচ্ছে। যাই হোক, ভালো থাকুন, নিরাপদে থাকুন।
গত কয়েকদিন পাঠাগার; সুন্দরবন ইস্যু নিয়ে ব্যস্ত থাকার কারণে এদিকে আসা হয়নি । আজ এখানে এসে চোখ আকাশে উঠে গেল। আপনি সাড়া না দিলে, হয়ত আমিও সাড়া দিতাম না। কখনও কখনও অ-হেতু মার্কা মন্তব্যগুলো এড়িয়ে যাওয়াই শ্রেয়। অনেক অনেক ধন্যবাদ দিদি। ভাল থাকবেন।
আমি কী লিখব, কোথায় প্রকাশ করে দেব; সেগুলো কি আপনি নির্ধারণ করে দেবেন? আর যাই হোক, একে বাক-বাহক বলা যায় না। রেখা বানান কেমন করে করতে হয়; আপনি না বললে, এ জন্মে জানা হত না। বলার ধরণ-ধারণ নিয়ে মান্যবর গীতাদি যা বলেছেন, আমার আর কিছু বলার নেই। তবুও বলব, কল্যাণ হোক; মহোদয়/মহোদয়া।
শিরোনাম দিয়ে দিন।
ধন্যবাদ।