শুভ্র প্রভাতে রাণী দরশনে কাঁপিয়া উঠিল জেলেনী।
মনে পড়ে গেল গতরাতে তার ক্ষুধার অন্ন মেলেনি।
হয়ে নতশির চিত্ত অধীর রাণীর যোগ্য প্রণামে-
কহে হতভাগী শরম তেয়াগী কৃপা কর এই অধমে।
শুনে রাণী হাসে অগুরু সুবাসে উড়াইয়া আঁচল পবনে
কহিবো যাহা পারিবি কি তাহা ধরিয়া রাখিতে গোপনে?
দেখেছি স্বপনে রাতে অচেতনে হয়েছি সাধের জেলেনী।
কিবা তার মানে, কেই বা তা জানে, খুজেছি কিছুই মেলেনি।
ধীবর হওয়ার কহো আরবার সুখটি কোথায় লুকানো!
কিবা সুখ তাতে রয়েছে তফাতে পত্রে পুস্পে জড়ানো?
শুনি সেই কথা বুকে পুষে ব্যাথা কহে অনার্য রমনী-
সুখের অসুখ পশিয়াছে তব রক্তে হৃদয়-ধমনী।
শিখা নির্ভানা,
রবীন্দ্র পরশে চমৎকার সৃষ্টি! আমার দারুন লেগেছে! আরো লিখুন।
@কেশব কুমার অধিকারী,
ভিক্টোরিয়ান যুগের স্টাইল। এই কায়দায় অনেকেই লেখে না। মাঝে মাঝে এভাবে লিখে মজা পাই। অনেক ধন্যবাদ।
:clap
@এম এস নিলয়,
ঠিক আছে এম এস নিলয় হাততালি গ্রহন করলাম।
ভাল কবিতা।
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
কবিতা পড়ার জন্যে ধন্যবাদ।