অতিক্রান্ত সময়ের
ভার বয়ে,
ক্ষুধা পেটে
দড়ি বেঁধে,
আজো অপেক্ষায়।
অঙ্গার মনে
অবশিষ্টে উজ্জল
শুধু চোখগুলো,
নতুনদের পানে।
নতুনদের পানে.
ঋজু অথচ;
অভিমানী স্বত্বা।
সাধারণ দিয়ে যায় মূল্য,
নেয় না মোটে,
নেওয়া হয় না,
পথিমধ্যে হয়ে যায় লুট
বদলায় মুখোশ শুধু,
যতসব স্বার্থপর হায়েনায়।
গলিত দেহ একাকার আবর্জনা থেকে,
দেহাবশেষের জানালা বেয়ে,
বেরোয় নতুন চারা।
চেতনার আদর উত্তাপে বড় হয় ওরা,
ছুঁড়ে ফেলে বেনিয়ার চাপানো বিভ্রান্তিকে,
পা বাড়ায় শাশ্বত আলোর খোঁজে।
একাদের এক করে দল বাধে একসাথে।
পাজরের ফাঁক গলে চেতনায় উত্তপ্ত ওরা,
ছ্যাঁদা খুলির দূর্গ ছেড়ে মুক্তাঙ্গনের ওরা,
গনগনে ওরা, আসছে, প্রতিশোধ নিতে।
সাবধান।
নতুনরা জন্মায়। এই চারা গাছে পানি কিন্তু পুরনোদেরই দিতে হয়। নাহলে হয় আরও একটি স্বপ্নের অপমৃত্যু।
@অরণ্য,
বেশ বলেছেন অরণ্য। মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ (C)
@অরণ্য,
খুব একটা দেখা যায় না আপনাকে। মনে হয়, কবিতা পড়তে আপনার খুব ভাল লাগে। আমার ভাল লাগা কবি-দের মধ্যে মতিন বৈরাগী একজন।
সময় পেলে চোখ বুলাতে পারেনঃ
http://www.mongoldhoni.net/2012/12/27/poem-of-matin-bairagi-1/
@স্বপন মাঝি,
বাহ! মতিন বৈরাগীর কবিতা গুলোতো বেশ আবৃত্তি যোগ্য। লিঙ্ক এর জন্য ধন্যবাদ।
আসলে মুক্তমনার জটিল প্রবন্ধ গুলো আমি ঠিক ঠাওরে উঠতে পারি না। বরং কবিতাই ভাল। না বুঝলেও মজা পাওয়া যায়।
অভিনন্দন। চোখে না-পড়া, পায়ে মাড়িয়ে যাওয়া মানুষদের নিয়ে, খুব সাহস করে ভবিষ্যতের স্বপ্ন বুনার জন্য।
ধন্যবাদ।
@স্বপন মাঝি,
এটা নতুন প্রজন্মের গল্প।
ওরা আপন শক্তিতেই আসছে।
আসছে বুড়িয়ে যাওয়া দেশ চেতনাকে ঘষে মেজে উজ্জল হয়ে।
ওরা একলাই পারে একজোট হতে।
@কাজী রহমান,
সেই যে কবে, আমাদের যাত্রা শুরু হয়েছিল, মনে নেই। স্থান-কাল ভেদে কবি-র কবিতা মূর্ত হয়ে গায়কের কন্ঠে—
httpv://http://www.youtube.com/watch?v=Un1IPFoxcIg