কিছুদিন আগে হুমায়ূন আহমদ আর এবার সুনীলের মৃত্যুতে অনেকের মত আমার ও মন খারাপ। বাংলাদেশী বাঙ্গালীর জন্য সুনীলের আলাদা একটা টান ছিল। তবে পল কার্জের সাথে পরিচয় ছিল বিধায় মনটা আর ও বেশি খারাপ। অভিজিৎ প্রথম জানাল সংবাদটি। অভি ঠিকই লিখেছে, “চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়।”
পল কার্জকে নিয়ে একটা প্রবন্ধ লিখছি ইংরেজীতে। আপাতত পলের পরিচিতি তুলে ধরতে সাহায্য করবে, এরকম একটা পুরানো লেখার লিঙ্ক দিচ্ছিঃ
বিকল্প প্রত্যয়নামা: আনন্দময় এবং সৃজনশীল জীবনের দর্শন
এর বাইরে পল কার্জের এই লেখাটির উল্লেখ অভিজিৎ তার লেখাতেই করেছে –
নিউ ইয়র্ক
অক্টোবর ২৫, ২০১২
লেখকের অনুরোধে লেখাটিকে নীড়পাতা থেকে সরিয়ে লেখকের ব্যক্তিগত ব্লগপাতায় নিয়ে যাওয়া হল
জাহেদ,
এই দুই তিন লাইনে লেখাটা মন্তব্য হিসেবে যাওয়ার যোগ্য, আলাদা প্রবন্ধ হিসেবে নয়। এত ছোট লেখা আলাদা প্রবন্ধ হিসেবে প্রকাশ না করলেই ভাল। অতীতেও এটাকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
আমার মনে হয় লেখাটা এডিট করে পল কার্জের জীবন এবং তাঁর কাজের বিভিন্ন দিক তুলে ধরলে লেখাটির সম্পূর্ণতা আসবে। পাঠকদের অনেকেই যখন কার্জের কাজের সাথে পরিচিত নন, তারা এ থেকে উপকৃত হতে পারবেন।