ভোরের পাখিরা বুঝি জেনেছিল
ধ্যানী কালো অন্ধকারে
ডানা ঝাপ্টিয়ে নামে সন্ধ্যা,
নীলাকাশ কালো মেঘে
ছেয়ে যায়
নিঃচুপ নিরবে।
ভাষাহীন মেঘ,
বৃষ্টির অঝোর কান্না
ঝরে অবিরত
মনে হয়,
যুগযুগ ভিজে
ভেসে যাই
অবিরাম উচ্ছাসে।
ঝড়ের পাখি,
মেঘময় উদার আকাশ
বৃষ্টির ঝর-ঝর,
সবুজের আশায়
একাকী পায়রাটি
আজন্ম বাউল-
যে বাধা থাকেনা
আঙ্গিনায়, ছাদে
গৃহ কোনে,
তবুও বসে থাকা
যুবতী জোছনার আশায়।
এই লেখাটায় মন্তব্যের অপশান বন্ধ করে দিতে অনুরোধ করছি। মডারেটররা সম্মিলিতভাবে কোন সিদ্ধান্ত নিলে সেটাকে ব্যক্তিগতভাবে ডিফেন্ড করার কোন কারণ আছে বলে মনে করি না। লেখকরা যেমন এখানে নিজের সময় ব্যয় করে লেখেন ঠিক তেমনি মডারেটররাও নিজের একান্ত ব্যক্তিগত সময় নষ্ট করে মডারেশন এবং ব্লগ চালানোর মত একটা সময়সাপেক্ষ কাজ করেন। মডারেশনের আওতায় আনা কারো লেখা অন্য একাউন্ট থেকে পোষ্ট করা খুবই অন্যায় কাজ, বিশেষত যদি লেখাটা এমন কারো হয় যিনি বহুদিন ধরেই মুক্তমনার সাথে সাংঘর্ষিক কাজ করে এসেছেন। আমি ফরিদ আহমেদসহ অন্যান্য মডারেটরদের অনুরোধ করবো ব্যক্তিগতভাবে এই পোষ্টে কোন মন্তব্য করে তিক্ততা না বাড়াতে। আফরোজা আলমের প্রতি অনুরোধ থাকবে মুক্তমনা কতৃপক্ষের কাছে ব্যক্তিগতভাবে ইমেইল করে ব্যাপারটা নিয়ে আলোচনা করতে। অন্যান্য ব্লগের মত এ ধরণের ক্যাচাল মুক্তমনায় না হওয়াটাই বিশেষভাবে কাম্য।
🙁
🙁 🙁
খুবই দুঃখজনক।
তবে আমি মনে করি এই বিষয় গুলো আপনি সরাসরি মডারেটরদের সঙ্গে আলোচনা করলে ভালো করতেন।
ঘরের কথা পর’কে জানান খুব একটা সমচিত মনে করি না। এতে করে আমার মত সাধারণ পাঠকরা বিভ্রান্ত হতেপারে। যা মুক্তমনার জন্যে খুবই ক্ষতিকর। আর একজন মুক্তমনা প্রেমিকের কাছ থেকে এটা মোটেই কাম্য নয়।
দয়া করে ছেড়ে যাবেন না। একজন লেখক পাঠকের জন্য লেখেন বা নিজের জন্য। কখনই মডারেটরদের জন্য নয়। আশা করি অভিমানের অবসান হবে। মুক্ত মনের প্রকাশ পাবে।
হাঁ, আমি একটা লেখা পোষ্ট করেছিলাম। যে লেখা জনাব মাহফুজ আমাকে অনেক আগে পড়তে দিয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি অসুস্থ থাকায় আমাকে অনুরোধ করেন লেখাটা দিতে। এই লেখা নিয়ে এতো চিন্তা ভাবনা না করেই পোষ্ট করেছিলাম, এইটাই ছিল আমার ভুল। দুই/ একজন পাঠকের মন্তব্যের পরেই সাথে সাথে তা মুছে দেই। এই লেখাটা সামান্য সময়ের জন্য মুক্তমনায় ছিল এবং সাথে সাথে মুছে ফেলায় খুব বেশী পাঠকের গোচরে আসেনি।
যেহেতু আমি আমার নিজের ভুল বুঝতে পেরে নিজের হাতে লেখাটা মুছে দিয়েছিলাম। সেহেতু, আমাকে মডারেশনের আওতায় আনা সমীচীন মনে করিনা। আমাকে মডারেশনের আওতায় আনার আগে এমন কি পরেও আমার সাথে মডারেটররা কোনো ধরনের যোগাযোগের প্রয়োজন মনে করেন নি। আমি নিজে মডারেটর অভিজিত রায় কে ব্যক্তিগত ভাবে মেইল করলে তিনি তারও কোনো জবাব দেননি।
এইরকম অনিচ্ছাকৃত ভুল কখনো হয়নি।
আমার প্রতি মুক্তমনা মডারেটরদের অন্যায় আচরণ নতূন কিছু নয়। আমার আর একটা আইডি মুক্তমনায় ছিল যা অভিজিত আমাকে নিজে হাতে খুলে দিয়েছিলেন।
অথচ নিকটি ব্যবহার করায় মডারেটর ফরিদ আহমেদ আমার সততা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। এগুলো কখনও ভুলার নয়।
মুক্তমনার ফরিদ আহমেদ বিভিন্ন সময় রুঢ় মন্তব্যে আমাকে মনে করিয়ে দেয় যে তিনি একজন মুক্তমনার মডারেটর।
মুক্তমনায় আজ পর্যন্ত যতটি অনাকাংখিত ঘটনা ঘটেছে, তার বেশীর ভাগ ঘটনার সাথে ফরিদ আহমেদের যোগসূত্র থাকা আকস্মিক কোনো ঘটনা বলে আমি মনে করিনা।
হয়তো আমি মুক্তমনায় থাকবনা। কিন্তু মুক্তমনাকে আমি প্রাণ দিয়ে ভালোবেসেছিলাম। অন্যান্য ব্লগের সাথে মুক্তমনে পার্থক্য হল – এখনে ব্লগাররা আবেগ তাড়িত হয়েই আসে সূত্ররাং তাদের প্রতি রুঢ় আচরণ কোনো ভাবেই কাম্য নয় । একের পর এক ব্লগাররা যদি মুক্তমনা ছেড়ে চলে যেতে থাকেন তবে ব্লগটির কী অবস্থা দাঁড়াবে তা সহজেই অনুমেয়।
ফরিদ আহমদের বিরুপ আচরনে অনেকেই মুক্তমনা ছেড়ে চলে গেছেন।
হয়তো, এখানে সেই সব ব্লগাদের ও ভুল ছিল। কিন্তু, মুক্তমনার জন্যেই তাদেরকে ধরে রাখা প্রয়োজন ছিল। , সেটা আর হয়ে হয়নি।
যেহেতু, মুক্তমনা ব্লগে বিভিন্ন মানসিকতার অনেক ব্লগার আছেন, তাই সেখানে তাদের দৃষ্টিভঙ্গিগত বৈচিত্র থাকা খুব স্বাভাবিক।
মুক্তমনা মডারেটরদের স্বরণ রাখা উচিত যে যে ব্লগিং কোনো পেশা নয়। এবং আজকের মুক্তমনা গড়ে উঠেছে ব্লগারদের জন্যই।
@আফরোজা আলম,
পুরোনো কাসুন্দি ঘেটে আপনার সাথে ঝগড়াঝাটি করার কোনো ইচ্ছে আমার নেই। শুধু একটা জিনিস বলে যাই, আমি যদি কারো সাথে রূঢ় আচরণ করি, তবে সেটা জেনে বুঝে খুব ঠাণ্ডা মাথাতেই করি। হুট করে নয়, রাগের মাথায় নয়, কিংবা প্রতিহিংসার কারণেও নয়। তার সেই রূঢ় আচরণটা প্রাপ্য বলেই রূঢ় আচরণ করি। রূঢ় আচরণের অভিযোগ মুক্তমনায় তুললে, সেটা আমারই তোলা উচিত। এমন সব ব্যক্তিদের কাছ থেকে এখানে তীব্র রুঢ় আচরণ পেয়েছি, যারা মুক্তমনার জন্যও কোনো উপকারী কেউ ছিল না, বরং ভয়ানকরূপে ক্ষতিকর ছিল। বিস্ময়কর হচ্ছে যে, এই রূঢ় আচরণ আমি বাস্তব জীবনে পেতে অভ্যস্ত নই। বলা চলে যে, এ ধরণের বিষয়ের সাথে বিন্দুমাত্রও পরিচয় নেই আমার।
মুক্তমনা কোনো বারোয়ারি ব্লগ নয়। একটা নির্দিষ্ট আদর্শ এবং উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে একে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি আমরা। আমাদের সেই আদর্শের সাথে সাংঘর্ষিক কোনো কিছুকেই আমরা অনুমোদন দেবো না, প্রশ্রয় দেবো না। এতে আমাদের যাত্রা ব্যাহত হবে। মুক্তমনার যাত্রা সুমসৃণ করার জন্য রূঢ় বলেন, রুক্ষ বলেন, নিষ্ঠুর বলেন, এর কোনো কিছু হতেই আপত্তি নেই আমার।
তারপরেও, আপনি যদি মনে করেন যে, মুক্তমনার হাসিখুশি, সুখ-শান্তিময়, আনন্দঘন পরিবেশের জন্য আমিই একমাত্র বাধা, আমি মডারেশন থেকে সরে গেলেই এখানে ফাল্গুনী আনন্দের ফল্গুধারা ঝরবে, প্রজাপতি পুলকপাখনা মেলবে, বিহঙ্গ বসন্তভ্রমে গান গাইবে, ঝরনা ঝিরঝির করে বইবে, দ্বিধাহীন চিত্তে বলতে পারেন। আপনার এক কথাতেই মডারেশন থেকে বিদায় নেবো আমি। মুক্তমনার মডারেশন আমার জীবনের সবকিছু নয়।
@ফরিদ আহমেদ,
কেউ বললেই আপনি চলে যাবেন কেন? বলাই তো হয়েছে মডারেটরদের সম্মিলিত সিদ্ধান্তে ব্যাপারটা ফয়সলা হয়েছে। সেখানে ব্যক্তিগতভাবে আপনার কাঁধে বোঝা নেয়ার অবকাশ নাই। মুক্তমনার মডারেশন সঠিকভাবেই চলছে বলে আমি মনে করি। ফ্রি মাঠ পেয়ে মাহফুজ মোকসেদের কুৎসিৎ লেখা একাউন্ট থেকে পোস্ট করে দেবেন সেটার কোন প্রতিফলন থাকবে না? যে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে সেটা যৌক্তিক বলে আমি মনে করি। কোন কিছু ফ্রি মানে তো দায়িত্বহীনতা প্রদর্শন নয়। দায়িত্বহীনদের দায়িত্বের মধ্যে নিয়ে আসাটাও ব্লগের লক্ষ্য।
যাই হোক এই লেখায় মন্তব্য বন্ধের প্রয়োজনীয়তার বলেছেন অনেকে। সেটা মেনে মন্তব্য বন্ধ করে দেয়া হোক।
বাউলের উচ্ছ্বাস খুব সহজেই চোখে পড়ে; কিন্তু অন্তর্লোকের নিরন্তর ক্ষরন ছাড়া বোধহয় আজন্ম বাউলের উৎপত্তি ঘটতে পারে না।
অনেক দিন পর আপনার লেখা দেখতে পেয়ে খুব ভাল লাগছে, আপু। নিয়মিত আপনার লেখা পড়তে চাই।
আপনি মডারেশনের আওতায়! কিন্তু কেন?
কাউকে আক্রমণ করে কোন লেখা বা পোষ্ট করতে তো আপনাকে দেখেছি বলে তো মনে পড়ছে না কিংবা অরুচিকর শব্দ মালার প্রাঞ্জল প্রয়োগের ছোঁয়া আপনার কোন মন্তব্যে কখনো চোখেও পড়েনি। তারপরেও আপনি শৃঙ্খলিত! বিষয়টা আমাকে বেশ অবাক করল বৈকি।
খুব ভাল লাগলো,
আমরা নানান ভাবে ভিজে জবজবে, কেউ ভিজে নিজের জন্য, আর কেউ –
আবারো বলছি, খুব খুব করে মন ছুঁয়ে গেছে।
ভাল থাকবেন।
@স্বপন মাঝি,
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আশ্চর্যের ব্যাপার–আফরোজার মত প্রতিষ্ঠিত লেখক মডারেটরের আইন সৃঙ্খলে বাঁধা পড়ে গেছেন।
আফরোজার কি অপরাধ জানবার আগ্রহ রইল।
আর, এইভাবেই যদি মোডারেটরা তাঁদের ক্ষমতা দেখাতে চান–তবে মুক্তমনায় লেখালেখির ব্যাপারে আবারো চিন্তা-ভাবনা করতে হবে।
যে মডারেটর এই কাজ করেছেন তাঁর নিন্দা করছি–
এই নিন্দার জন্য যদি আমাকেও শাস্তি দিতে চান–দিতে পারেন।
@আবুল কাশেম,
আমি নেই। হয়তো আমি থাকবোনা, নিজের লেখা এক কবিতার লাইন মনে হল,
মুক্তমনাকে বড্ড ভালোবাসতাম। বোধ করি ভালোবাসলে এমন শাস্তি প্রাপ্য।
সবাই ভালো থাকুক সুখে থাকুক, এবং সুস্থ থাকুক।
@আবুল কাশেম,
মুক্তমনার মডারেশন টিমের প্রতি আপনার আস্থাহীনতা এবং বিরূপতা দেখে আমরা শংকিত এবং দুঃখিত হলাম। আপনার মত একজন বয়োজেষ্ঠ মুক্তমনা সদস্যের কাছ থেকে এই অসহনশীল আচরণ আমাদের জন্য সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত এবং অবাঞ্ছিত।
মুক্তমনার মডারেশন টিমের কোনো সদস্যই এতখানি গুরুত্বপূর্ণ কোনো বিষয়ে একক সিদ্ধান্ত নেন না। আফরোজা আলমকে মডারেশনের আওতায় আনার সিদ্ধান্তটা টিমের সদস্যদের সম্মিলিত, কোনো একক মডারেটরের নয়।
গত দুই তারিখে আফরোজা আলম তাঁর নিজের একাউন্ট থেকে একটি লেখা পোস্ট দিয়েছিলেন। লেখাটি তাঁর নিজের নয়। মুক্তমনার এক সময়ের নিয়মিত আরেকজন সদস্য মাহফুজের। মাহফুজ অতীতে কয়েকবার মুক্তমনার নীতিমালা ভঙ্গ করায়, তাঁকে মডারেশনের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছিল। তবে, পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা হয় নি বা তাঁর একাউন্টও মুছে দেওয়া হয় নি।। অর্থাৎ তিনি লেখা প্রকাশ করতে পারবেন মুক্তমনায়, তবে মডারেশনের অনুমতিক্রমেই তা পারবেন। মডারেশনের আওতায় আসার পরে তিনি তা করেছেনও। মুক্তমনায় লেখা প্রকাশের সব সুযোগ থাকা সত্ত্বেও বিস্ময়কর কোনো এক কারণে এইবার তিনি সেটা করেন নি। বরং আফরোজা আলম তাঁর একাউন্ট থেকে লেখাটি পোস্ট করেছেন। আফরোজা আলমও কেন সেটিকে মডারেটরদের বরাবরে না পাঠিয়ে, নিজেই পোস্ট দিলেন, সেটিও এক বিস্ময়।
তবে, এই অপরাধের কারণে তাঁকে মডারেশনের আওতায় আনা হয় নি। মাহফুজের ওই লেখাটির বিষয়বস্তুই ছিল সমস্যার মুল কারণ। তিনি তসলিমা সাথে কাল্পনিক কথোপকথন নামে একটি নোংরা এবং প্রতিক্রিয়াশীল লেখা লিখেছিলেন। এই লেখায় শুধু তসলিমাকেই খাটো করা হয় নি, বরং বাংলাদেশের সকল মুক্তিকামী নারিকেই অপমান করা হয়েছিল। নারী স্বাধীনতা এবং নারীর অধিকার আন্দোলনে মুক্তমনার অবস্থান পরিষ্কার। কোনো ধরণের প্রতিক্রিয়াশীলতাকে প্রশ্রয় দেবার বিষয়ে প্রচণ্ড রকমের আপত্তি রয়েছে আমাদের।
লেখাটি প্রকাশ হবার সাথে সাথেই মুক্তমনার একাধিক সদস্য লেখাটির বিষয়ে তাঁদের আপত্তি তীব্র ভাষায় প্রকাশ করেন মন্তব্যের মাধ্যমে। এর পর পরই আফরোজা আলম লেখাটিকে মুছে দেন। তবে, মুছে দিলেও তার একটা কপি রয়ে যায় আমাদের হাতে। এই লিংক এ রয়েছে সেই লেখাটি।।
আফরোজা আলম যে কাজটি করেছেন, তা মুক্তমনার নীতিমালার ঘোরতর বিরোধী। এই নীতিমালা বিরোধী আচরণের কারণেই তাঁকে মডারেশনের আওতায় আনা হয়েছে, অন্য কোনো কারণে নয়। একজন প্রতিষ্ঠিত লেখক হিসাবে মুক্তমনায় কী করা উচিত এবং কী করা উচিত নয়, সেটি তাঁর ভালো করে জানা আছে বলেই আমরা আশা করেছিলাম। কিন্তু সেই যথাযথ উচিত কাজটি তিনি করতে পারেন নি।
মুক্তমনা মডারেশন টিম কখনোই ক্ষমতা দেখাতে চায় না, বরং সদস্যরা যাতে মসৃণভাবে মুক্তমনার সমস্ত সুযোগসুবিধা ভোগ করতে পারেন এবং মুক্তমনা তার আদর্শ এবং উদ্দেশ্যের দিকে সুনিশ্চিতভাবে যাত্রা করতে পারে, তার জন্য নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তারা।
লেখালেখির বিষয়ে আপনি স্বাধীন। মুক্তমনায় লিখবেন কী লিখবেন না, সেই সিদ্ধান্ত আপনার নিজস্ব। এ বিষয়ে আমাদের কোনো বক্তব্য নেই।
আশা করছি যে, মডারেশনের তরফ থেকে এই বক্তব্যের পরে এ বিষয়ে সকলের সকল কৌতুহল নিবৃত্ত হবে এবং মুক্তমনা মডারেশন টিমের প্রতি যে আস্থা আপনারা অতীতে দেখিয়েছেন তা বহাল থাকবে। মুক্তমনা মডারেশন টিম তাদের স্বচ্ছতার জন্য সদস্যদের কাছে দায়বদ্ধ। আর সে কারণেই এই বক্তব্য পেশ করা হলো।
@মুক্তমনা এডমিন,
প্রথমত, আজন্ম বাউল ব্লগাডা বিভাগে না দিয়ে কবিতা বিভাগে দিলে যথাযথ হত বলে আমার ধারণা।
দ্বিতীয়ত,আফরোজা আপাকে নিয়ে বিষয়টি পরিস্কার করাতে ভাল হল।আসল বিষয়টি সবাই অবগত হল।
তৃতীয়ত,মাহফুজ সাহেবের লেখার লিংক দিয়ে দেওয়াতে আরও ভাল হল
চতুর্থত,আফরোজা আপার উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নেয়ার অনুরোধ করছি। কারণ, উনি নিশ্চিয়ই উনার ভুল বুঝতে পেরেছেন। এবং মুক্ত-মনা বলেই তা করতে বলছি।
ইতোপূর্বে মাহফুজ সাহেবকে প্রথমবার কয়েকদিন অবরুদ্ধ করে পরে আবার তা উঠিয়ে নিয়েছিল।দ্বিতীয়বার আর তা উঠানো হয়নি।
আশা করি মুক্ত-মনা আমার সর্নিবন্ধ অনুরোধটা রাখবে।
@আবুল কাশেম,
এ আগ্রহ না মিটিয়েই আপনার প্রতিক্রিয়াটা একটু বেশি হয়ে গেছে কাশেম ভাই।
মন্তব্য যখন করতে পেরেছো, এডিট করে নাও-
নিশ্চুপ নীরবে।
গৃহ কোণে
@আকাশ মালিক,
ভাই, এডিটের অপশন নেই। সম্পাদনা মানেই আমি লেখা পোষ্ট করতে পারবো।
আর সে ক্ষমতার হাত+পা আমার বাধা। আমার লেখা পড়তে গেলে ভবিষ্যতে অন্য কোথাও যেতে হবে।
মুক্তমনায় নিজের সম্মানজনক অবস্থান না পেলে আর লেখা দেবনা। এভাবে লেখা দিতে অভ্যস্ত নই, ইচ্ছুক ও নই।
মুক্তমনার লেখক পাঠকদের জানাই আমার আন্তরিক শুভকামনা। আমার অপরাধের বোঝা যদি অনেক ভারি হয়ে থাকে সবাই ক্ষমা করে দেবেন। শুনেছি
ক্ষমাই নাকি মহত্বের গুন
কঠিন কঠিন শব্দমালার কবিতা তো বুঝিনা আফরোজা, তবুও মেনে নিলাম। আর সে জন্যে লাল টুকটুকে গোলাপী শুভেচ্ছা- (F) (F)
কিন্তু কবিতায় বানান ভুল মানবোনা, আমার ই-মেইল ঠিকানায় একটা গুঁতো মারো।
@আকাশ মালিক,
ভাই, বানান ভুল থাকা নিশ্চয় মানা যায়না। কিন্তু ঠিক করার উপায় নেই।
আমি এই লেখা বেশকদিন আগে পোষ্ট করতে গিয়ে আমি পারছিনা। নানান ভাবে অনেক কষ্টে জানি
আমি অবরুদ্ধ। আজ এই লেখা প্রকাশ হল। আমার পক্ষে অবরুদ্ধ হয়ে থেকে লেখা দেয়া সম্ভব না।
অর্থাৎ আমি মডারেশনের আওতায়।
আগে জানতে পারলে লেখা পাঠানোর অপচেষ্টা করতাম না। আর কয়েকজন পাঠকের অনুরোধে আমি লেখা পাঠাতে গিয়েছিলাম। এমনেই আমি কম লিখছি, বা পোষ্ট করছি।
@আফরোজা আলম,
অনুগ্রহ করে কর্তৃপক্ষ কি আমাদের মত পাঠকদের কিছু জানাবেন (এটা অবাধ তথ্য প্রবাহের যুগ)?
@স্বপন মাঝি,
এই একটা ভালো কথা মনে করছেন। মন্তব্য করার পর অপেক্ষাই অপেক্ষা। জানিনা এর কি ব্যাখ্যা!
যতক্ষণে তা প্রকাশ পায়, ততোক্ষণে ডাক্তার আসিবার পূর্বে রুগী মানা গেলেন অবস্থা হয়ে যায়। সময় গেলে যে সাধন হয় না!
তবে একটা অবশ্য ভালো দিক আছে। আলতু ফালতু পোস্ট কম, খুবই কম আসে। যা মুক্তমনাকে এখনও পর্যন্ত অন্য ব্লগ থেকে আলাদা করে রেখেছে।