বুক জুড়ে সুরভিত গন্ধ
কান পেতে শোনা
দরজায় কড়া নাড়ে কে?
বুঝিবা বাতাসের
চির আলিঙ্গন।
ধীরে ধীরে বাড়ে রাত
আরামগুলো নিয়েছে ছুটি ,
আছে ফেনায়িত চাওয়া,
যেদিন বলেছ ‘ভালোবাসি”
একসাগর ঢেউ খেলেছিল
দু’চোখে,
তখনও মনে বেদনার
বেহালার সুর।
দু’হাত প্রসারিত
কী আশ্চর্য আহবান!
সিঁড়ি বেয়ে নামার সময়
শেষ বারের দৃষ্টি যুগল
ঝাপ্সায় একাকার-
চোখে ছিল সেদিন
তোমার কির্তনী প্রেম।
ভালু পাইয়াছি, কির্তনী প্রেম ব্যাপারটা এট্টু বুঝাইয়া দ্যান
@কাজী রহমান,
কির্তনী প্রেম হল কির্তনের মত প্রেম অর্থাৎ উচ্চ সুরে গানে গানে মানে কঠিন নির্ভেজাল প্রেম, যে আপনি করেছিলেন আরকি :))
@কাজী রহমান,
হা হা- আপনার প্রশ্নের জবাব মনে হয় রাজেশই ভালো দিয়েছেন-
আপনাকে অজস্র ধন্যবাদ-
কবিতা জ্ঞান আমার নিতান্তই স্বল্প। স্বল্প জ্ঞানে মনে হল কবিতাটি রোমান্টিকতায় ভরপুর 🙂
@রাজেশ তালুকদার,
কবিতা জ্ঞান আমার ও নাই ভাই। মনে যা আসে লিখে যাই। কী হয় কবিতা-নাকি অ-কবিতা জানিনা। আপনাকে ধন্যবাদ।
আপা, আপনার কবিতাটি অনেক ভাল লাগলো আর মনে জাগালো কবিতার দোলা—
“প্রেয়সীকে চোখের জলে অনেকে ভাসিয়েছিলাম,
অশ্রুর লোনা জলে ভাসতে-ভাসতে
ঠিকই একদিন আমার বুকে—-
আলিঙ্গন করেছে বাহুর ডুরে।
না-পাওয়ার বিরহ-বেদনার বা “ভালবাসার”
অবসান হল বুঝি মিলনে”!!!
ভাল থাকুন।
@শামিম মিঠু,
আপনার মিষ্টি কবিতা দারুণ লাগল। অনেক ধন্যবাদ।
আপা@ লেখা সুন্দর হয়েছে। কবিতা আমি একটু কম বুঝি। এইটা মনে হয় ভালই বুঝছি। ভালো থাকেন।
@সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড,
কবিতা যদি না বুঝেন তাহলে মনে হয় আমারই ব্যর্থতা- আমার লেখার অক্ষমতা।
তবু পড়েছেন তাই ধন্যবাদ।
দুঃখের সাথে জানাচ্ছি। বেশ কদিন মুক্তমনায় প্রবেশ করতে পারিনি। জানিনা অগ্নি দেয়াল আমাকেও আক্রমন করল কিনা 🙁 আজকেও পারতাম না। অনেক কসরত
করে ঢুকতে সক্ষম হয়েছি। জানিনা আর পারবো কিনা।
আমি মুক্তমনা এডমিনের দৃষ্টি আকর্ষন করছি, এই সমস্যা সমাধান করতে। না হয় এইভাবে একদিন হারিয়ে যাবো-
@আফরোজা আলম,
আপনার কির্তনী প্রেম তো অস্ট্রেলিয়ায় বসে সহজেই পড়তে পারলাম। অথচ বাংলাদেশে বসে মুক্ত মনা খুলতে কত ই না কসরত করতে হত। তবে হারিয়ে যাওয়া নয়, কসরত করেইতো টিকে থাকতে হয়।
@গীতা দাস,
আমারও মুক্তমনায় প্রবেশ করা প্রায় দুঃসাধ্য হয়ে গেছে। আজ কি করে পারলাম তাই ভাবছি- 🙁
অঃট= আপনি অস্ট্রেলিয়া গেছেন ভাবতে খুব ভালো লাগছে। ছেলের সাথে সুন্দর ভালো সময় কাটান এই কামনা করি 🙂