আমার ছোটবেলা থেকেই আরব দুনিয়া সম্পর্কে একটা কৌতুহল ছিল। বিশাল মরুভূমি ও তেলের দেশ সেখানের জীবন যাত্রা সম্পর্কে জানার তীব্র কৌতুহল। কিন্তু বিশাল ভাবে জানার তেমন কোন উপায় ছিল না। পরবর্তী সময়ে ইন্টারনেটের দৌলতে অনেক কিছু জানার সুযোগ হয়েছে। আর যে বর্বরতা, নিষ্ঠূরতা আমার চোখে জল এনে দিয়েছিল তা মেয়েদের উপর বর্বচিত ধর্মীয় আইন প্রয়োগ। এই লেখায় আমি সংক্ষেপে তুলে ধরব। তবে পাঠকবৃন্দ বিশেষ কারও ধর্মীয় ভাবনায় আঘাত করা আমার লক্ষ্য নয়। যেখানেই আমি নিষ্ঠুরতা দেখি তার প্রতিবাদ করি তা হিন্দু ধর্ম হোক, মুসলিম ধর্ম হোক, খ্রীষ্ঠান ধর্ম হোক আর নাস্তিক গোড়ামী হোক। পাঠকবৃন্দ আপনারা কোন গোঁড়ামী চিন্তাধারা না রেখে মানবিক দৃষ্টি কোন থেকে উপলব্দি করার চেষ্ঠা করবেন।
হ্যাঁ তা ঠিক মহম্মদের আমলে মেয়েদের অবস্থা আরও খারাপ এবং বিশৃঙ্খল ছিল। তিনি তার পরিবর্তন করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তা পরবর্তী সময়ে পরিবর্তনের বদলে নিষ্ঠুরতার পরিবর্ধন হতে লাগল। শরিয়ত আইনের নামে যে মধ্যযুগীয় বর্বরতা জ্ঞান-বিজ্ঞানের যুগে বিদ্যমান তা শুনলে শরীরে শীতকাটা দেয়। এবং এই শরিয়ত আইন অনেক মুসলিম দেশের রাষ্ট্রিয় আইন হিসাবে বিবেচিত। পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারীকে দাবীয়ে রাখার জন্য কত ধরণের বাহানা ধর্মের নিয়ম কানুন কখনও আলাহ আশ্রয় কখনও ভগবানের আশ্রয় কখন গড়ের আশ্রয়। আর এই মহান পরম করুণাময় দয়াময় সৃষ্টি কর্তারা সব সুযোগ সুবিধা পুরুষের হাতেই দিয়ে রেখেছেন কারণ ধর্মগ্রন্থগুলি তো পুরুষের হাতেই তৈরী। মেয়েদের উপর শাসন করার এবং দাসত্বের শিকার বানাবার একছত্র অধিকার সৃষ্টিকর্তা দিয়ে রেখেছেন পুরুষের উপর।
বোরকায় ঢাকা মহিলা
বেশী ভাগ আরব দেশগুলিতে মেয়েদের বিবাহ খুব কম বয়সে হয়ে যায় যাকে আমরা বাল্য বিবাহ বলি এবং বিবাহ হয় বাবার পছন্দ অনুসারে। সেখানে মেয়ের পছন্দ অপছন্দের কোন মূল্য নেই। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রীয় আইনে মেয়েদের বিয়ের বয়স সাধারণত ৯ বৎসর। স্বামী তার স্ত্রীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে যে কোন মুহুর্তে তালাক দিতে পারে। ইজিপ্ট, ওমান, লিবিয়া, জরডান, সোদি আরব এইসব দেশে কোন মেয়ে কোন পুরুষ আত্মিয়ের লিখিত অনুমতি ছাড়া কোথাও যাওয়া নিষেদ্ধ। আর স্ত্রী প্রহার তো দিগন্ত বিস্তৃত সেখানে কোন প্রতিবাদ নেই নৈতিকতার বিচারবোধের তো প্রশ্ন নেই কারণ এই অধিকার কোরাণ পুরুষকে দিয়েছে। তা হলে তো স্ত্রী প্রহার নৈতিক কর্তব্য তাই না ? আর নারীরাও মেনে নেন স্বামী কতৃক প্রহার বিবাহিত জীবনের স্বাভাবিক একটা অংশ। অনার কিলিং পরিবারের সন্মান রক্ষাত্রে কোন নারীকে মেরে ফেলার নামই হল অনার কিলিং। সেক্ষেত্রে নারীটি দোষী হতে পারে কারও দ্বারা ধষির্তা হয়ে। এইক্ষেত্রে ধর্ষক হতে পারে নারীটির বাবা, ভাই, বা নিকট কোন পুরুষ আত্মীয়। সেইক্ষেত্রে পুরুষকে নিষ্পাপ হিসাবে ধরা হয়। আর ধর্ষিতা নারীই হয় যত দোষী। কারণ হিসাবে সেই নারীর আচরণের কারণেই সে ধষির্ত হতে হয়েছে। বা কারণ হতে পারে বিবাহে অস্বীকৃতি জানানো বা শুধুমাত্র একটা পুরুষের সাথে কথা বলার অপরাধে। সেই ক্ষেত্রে নারীটি যদি নিজের দোষও মেনে নেয় তবু তার মৃত্যু রোখা সম্ভব নয়। কারণ এই খুন করা তার পরিবারের কর্তব্য, সামাজিক কর্তব্য এবং সংস্কৃতি। কোন স্বামী যদি তার স্ত্রীকে পরকীয়ার দোষে দোষী পায় তা হলে খুন করতে পারবে বা জখম করতে পারবে কিন্তু উল্টা ঘটনা যদি ঘটে তা হলে স্ত্রীর শাস্তি হয়ে যাবে। সোদি আরবে মেয়েদের জন্য কড়া আইন। কোন মহিলা সরকারের অনুমতি ছাড়া কোন নন সৌদিকে বিয়ে করতে পারবে না কোন মোটর যান বা বাই সাইকেল চালাতে পারবে না।
ধর্মীয় পুলিশ দ্বারা অত্যাচার
পাবলিক বাসে মেয়েদের পেছনের সীটে পুরুষদের থেকে লুকিয়ে বসতে হয়। রিয়াদের কিং সৌদ ইউনিভার্সিটিতে কোন পুরুষ প্রোফেসার বা ল্যাকচারার যদি ক্লাস নেন তা হলে মেয়েদের অন্য রুমে গিয়ে ক্লোজ সার্কিট টিভিতে ক্লাস করতে হয়। মেয়েদের রাস্তায় আপাদমস্তক ঢেকে ব্যর হতে হয়, না হলে ধমীর্য় পুলিশের দ্বারা শারীরিক নিপীড়নের শিকার হতে হয়। শুধুমাত্র ৫% মহিলাকে কর্মক্ষেত্রে আছেন। আর ৩.৪% আছেন পার্লামেন্টে। ইউ,এন এর একটা রিপোর্ট অনুযায়ী আরব দেশগুলির বড় সমস্যা ধর্ষণ, বৈবাহিক ধর্ষণ, নারীদের উপর পারিবারিক হিংসা। আর পরিবর্তন যা হচ্ছে তা কচ্ছপ গতিতে। অনেক সেচ্ছাসেবি সংঘটন কাজ করছে তবে দাঁত ফোঁটাতে কষ্ঠ হচ্ছে। আসুন এবার একবার দেখে নেই নরককুন্ড তালিবান শাসিত আফগানিস্তানের নারীদের অবস্থা কি? তালিবান আমলে তালিবানদের প্রধান লক্ষ্যই ছিল নারী দমন। ১৯৯৬ সালে তালিবান ক্ষমতায় এসে নারীদের পাবলিক স্থানে বোরকা পরা বাধ্যতা মূলক করল আর তা কেউ না মানলে শারীরিক অত্যাচার বা পাথর ছুড়ে হত্যার সম্মুখীন হতে হত। পুরুষ আত্মীয় ছাড়া বাইরে কাজ নিষিদ্ধ ছিল সেই ক্ষেত্রে নারীটি লেখিকা, অধ্যাপিকা, অনুবাদক, ডাক্তার, উকিল, শিল্পী, লেখিকা যে পেশারই হন না কেন।
জারমিনা নামে এক মহিলাকে তালিবানরা মেরে ফেলছে
ঘরের জানালাবন্ধ বা ইসদচ্ছ কাঁচ দ্বারা বন্ধ রাখতে হবে যাতে মেয়েদের দৃষ্টি বাইরে না যায়। মেয়েদের কথা ঘরের বাইরে গেলে তা শাস্তি যোগ্য অপরাধ। আফগানিস্তানের নারীদের বাস ভীত সন্ত্রস্ত অবস্থায় কারণ পান থেকে চুন খসলেই হত্যা বা পাশবিক নিষ্ঠূর রক্তাক্ত নির্যাতন। মেয়েদের জন্য চিকিৎসা ব্যবস্থা খুবই কম এক সাংবাদিকের বর্ণনা মতে অনেক হাসপাতালে মৃতদেহ পাওয়া যায় বোরকা পরিহিত অবস্থায়। অর্থাৎ জন্ম থেকে মৃত্যু বোরকা নামক খোলসের ভিতরই থাকতে হবে। বিভিন্ন রিপোর্ট থেকে জানা যায় মেয়েদের মধ্যে মানসিক অসুস্থতা চুড়ান্ত পর্যায়ে কেউ আত্মহত্যা করে, কেউ রাস্তার পাশে কান্না, চিৎকার চেচামেচি করছে। আবার কেউ ভীত সন্ত্রস্থ কখন কি হয়? আফগান স্বাস্থ্যমন্ত্রী এক রিপোর্টে জানালেন শুধু এই বৎসর ২৩০০ মহিলা আত্মহত্যা করেছে যার ৯০% কারণ ডিপ্রেশন । যাই হোক তালিবানরা ক্ষমতাচ্যুত হয়েছে কারজাই সরকার এসেছেন। মনে করেছিলাম এইবার বোধ হয় আফগানিস্থানের অবস্থার উন্নতি হবে। কিন্তু দেশের উন্নতির জন্য কোন আইন আসুক আর না আসুক পার্লামেন্টে আইন পাশ হল কোন নারী যদি স্বামীর যৌন আবেদন খারিজ করে তা হলে তার খাবার বন্ধ করে দিতে হবে। যদিও বারাক ওবামা কারজাইকে ডেকে এই আইন বদলের জন্য বলেছিলেন। কারজাই বলেছিলেন দেশে ফিরে তিনি আইনটি বদলের পুন:বিবেচনা করবেন। তার পর কি হল আমি জানতে পারি নাই। পাকিস্থানের একটি স্বাস্থ্য বিষয়ক সাইট আছে noorclinic.com এরা জনগনের স্বাস্থ্য সচেতন করার জন্য সাইটটি খুলেছেন। এখানে একজন সাইকোলজি বিভাগের প্রোফেসার লেখালেখি করেন নাম প্রোফেসার আরসাদ জাবেদ (এম.এ সাইকোলজি, কালিফোর্নিয়া, ইউ,এস,এ)। যাই হোক উনার একটা আর্টিকল পড়ছিলাম তাতে তিনি পরিবার পরিকল্পনা এবং জন্ম নিয়ন্ত্রনের কথা বলতে গিয়ে বলেন যদিও আমাদের ধর্ম হিসাবে জন্ম নিয়ন্ত্রন নিষেধ তবু আমি বলব আজকালকের যুগে বেশী সন্তান থাকলে তাদের খাওয়াবেন কি আর মানুষ করাও কষ্ট।?(জন্ম নিয়ন্ত্রন বলতে গিয়ে ধর্মকে টানার কারণ আমি বুঝতে পারি নি।) তিনি মেয়েদের উদ্দেশ্যে বলছেন স্বামী যখনই যৌন আবেদন করবে তা খারিজ না করার জন্য। উদাহরণ দিয়ে বলেছেন যদি আপনি রুটি বানাতেও থাকেন তবু আপনাকে সাড়া দিতে হবে। বাহ! একজন প্রোফেসারের যদি এই রকম কুসংস্কাছন্ন মানসিকতা হয় তা হলে সাধারণ মানুষের কি হবে? নিজেদের সমাজ ব্যবস্থার পরিবর্তন, নিষ্ঠুরতা, আদিম প্রবৃত্তি যদি না ছাড়তে পারি তা হলে। মহাকাশে পাড়ি দিয়ে কি হবে। আর এই মানব সভ্যতার কি মানে?
নির্যাতনের বিভৎস চিত্র দেখুন এই সাইট থেকে।
তথ্যসুত্র :-
1. www.jewishvirtuallibrary.org/jsource/myths/mf16.html
2. Arab Human Development Report 2002, NY: UN, 2002
3. Women’s Rights in Muslim Countries.html
4. en.wikipedia.org/wiki/Women_in_Islam
5. meria.idc.ac.il/journal/2006/issue2/jv10no2a2.html
6. http://www.guardian.co.uk/world/2009/mar/31/hamid-karzai-afghanistan-law
7. ছবিগুলি যথাক্রমে commons.wikipedia.org, RAWA.org থেকে সংগৃহিত।
আপনি যে প্রশ্ন করছেন,তার উত্তর তো আগেই দেয়া আছে।পিছলে মাঝা ভাঙ্গার শখ আমার নেই।উপরে পড়ে উত্তর না বুজলে, ফের প্রশ্ন করুন,সাথে আপনার পড়ার বিষয়,যেন আপনাকে সহজে বোঝাতে পারি।
@লীনা রহমান, আপনি যে প্রশ্ন করছেন,তার উত্তর তো আগেই দেয়া আছে।পিছলে মাঝা ভাঙ্গার শখ আমার নেই।উপরে পড়ে উত্তর না বুজলে, ফের প্রশ্ন করুন,সাথে আপনার পড়ার বিষয়,যেন আপনাকে সহজে বোঝাতে পারি।
@সত্তুক, আমি কিন্তু বলেছিলাম পিছলাইয়েননা। আপনার আগের বক্তব্যের যা বুঝিনাই সে ব্যাপারে জানতে চাইলাম।আমার কমেন্টটা পড়েন প্রশ্ন বুঝে যাবেন। পরিষ্কার করেই লেখা ছিল। আবারো বলছি
যায়েদ তার স্ত্রঈর মনের কোন কথা জানতেন? নবীর সাথে শোয়ার জন্য যৌবন জ্বালায় তার শরীর পুড়ে যাচ্ছে এই কথা? আর যায়েদ আর কাউকে পেলেননা তার তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রইকে গ্রহন করতে অনুরোধ করার জন্য সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী ছাড়া?আল্লাহই বা খামাখা এক সাধারণ নারীর যৌবনজ্বালা নিবারণের জন্য বিশ্বনবীকে নিজের অমতে বিয়ে করতে বলে আয়াত নাযিল করবেন কেন?
এবার আপনার উক্তির বোল্ড করা অংশটুকুতে আসা যাক।নবী এ বিয়েতে মত দিয়ে তার উম্মতদের কি শিক্ষা দিতে চেয়েছেন? নিজের পালকপুত্রের তালাকপ্রাপ্তা বউকে বিয়ে করা যায়? নাকি কোন নারী জয়নবের মত কোন পুরুষের জন্য অধীর হলে (আপনার মত অনুযায়ী জয়নব নবীকে প্রস্তাব পাঠিয়েছিলেন) স্বামীর উচিত তাকে তালাক দিয়ে সেই পুরুষের সাথে তার বিয়ের ব্যাবস্থা করা?
দয়া করে পিছলাবেননা।যুক্তিসম্মত উত্তর দেবেন।
এরপরও প্রশ্ন ধরতে না পারলে আমার কিছু করার নেই। একঈ প্রশ্ন এরপর আবার করে সময় নষ্ট করার ইচ্ছে নেই।ধন্যবাদ
আমার পিসি টা নষ্ট।২ দিন পর উত্তর দিব ইনশাল্লাহ।এখন মোবাইল থেকে জানিয়ে রাথলাম।নয় তো ভাববেন পিছলাইছি 😕
আজকাল দেখি আরেক ভন্ডামি। কিছু মেয়ে এমনিতে ঠিকই বোরখা পরে কিন্তু ফেসবুক/টুইটারে বোরখা ছাড়াই ছবি দেয়, ইউনিভার্সিটিতে অনুষ্ঠান হলে বোরখা ছাড়াই সেজেগুজে আসে!
@রামগড়ুড়ের ছানা, একে ভন্ডামী বলছেন কেন? একে দুদল্যমানতা বলতে পারেন। এই কুল ধরি না ওই কুল ধরি। 😀
ইসলামে বোরখা কেন পরা চালু হলো তা কিন্ত বোঝা যায় একটা হাদিসে। একবার মহানবী রাস্তায় বেরিয়ে একজন নারীকে দেখলেন। দেখার পর এত উত্তেজিত হয়ে পড়লেন যে সাথে সাথে নিজের ঘরে এসে তার কর্মরত স্ত্রী জয়নবের সাথে যৌনমিলন করলেন ও নিজে ঠান্ডা হলেন। যে কারনে রাস্তা ঘাটে নারী দেখে যাতে কেউ যেন তার মতো বিপদে না পড়ে সে মহান উদ্দেশ্যেই নারীকে আপাদ মস্তক মুড়ে রাখার ব্যবস্থা করা হয়।
লেখাটি আরো শক্তিশালী হতে পারতো। ধন্যবাদ।
@মোজাফফর হোসেন, ভবিষ্যতে চেষ্টা করব মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আপনার ছোটবেলার আগ্রহ ও উৎসাহের জায়গা সেই আরব দেশের মরুভুমি আর তেলের সম্পর্কে কতটুকু জানলেন? নাকি তাদের বর্বরতা দেখার পর আর কোন ইচ্ছা নেই সে সব দেখার? নাকি ওদের বর্বরতাটুকু দেখার জন্য নেটের উপর হামলা চালান? যেই সব লিংক আপনি দিলেন সবই বিখ্যাত।শুরু করছেন ইহুদী নেট দিয়ে, এরপর গেলেন woman right আর human rights, wiki pedia, শেষ করলেন, বৃটিশ দিয়ে। আর আপনি বলেন যে আপনি মানবতাবাদী? নাস্তিক হতে হলে বায়াস হতে হয় নাকি? ওদের পক্ষে কি বলে?? মেয়ে মারতে মজা পায় তাই মারে?? জানেন ওরা মেয়েদের জেলে দেয় না? মেয়ে যদি কমপ্লেইন করে তাহলে ওরা কত সিরিয়াস? জানেন, আরো জানেন। আর একবার বলেন তো মাতাল জাতি গুলা কতজন মেয়েদের উপর হামলা করে?
@Theist,
কারাগারে যারা সার্বক্ষণিক ভাবে বসবাস করছে তাদের নতুন করে জেলে দেয়ার কি আছে?
@Theist, তেলের দেশের বাকী যা জেনেছি এখানে তোলার প্রয়োজন বোধ করিনি। কারণ তা তোলার কোন প্রসঙ্গ এখানে আসছে না।
যে সব সাইটে তথ্য দিয়েছে এইসব কি মিথ্যা। যদি ক্ষমতা থাকে তাহলে ঐ সাইটের তথ্যগুলি মিথ্যা প্রমান করে সাইটগুলি বন্ধ করার ব্যবস্থা নিন। তাহলে মানুষ আর ভূল তথ্য পাবে না।
মাতাল জাতি গুলা এত বর্বরভাবে মেয়েদের উপর হামলা করে না। আর করলেও কড়া শাস্তির কবলে পড়তে হয়।
সেখানে সমাজ বিজ্ঞানী মনোবিজ্ঞানী এবং বুদ্ধিজীবিরা সমস্যার কারণ ব্যর করে বিজ্ঞান সম্মতভাবে সমস্যার সমাধান করেন।
কোরান চাষ করে বিকৃত ভাবে সমস্যার সমাধান করেন না।
আর মাতালদের উপর দোষ চাপান কেন? ক্ষমতা থাকলে আরব দেশগুলি থেকে মেয়েদের উপর অত্যাচার বন্ধ করে দেখিয়ে দেন না। দেখুন আমরা মাতাল নই আমরা পুন্যবান। আর আমাদের দেশে নারী নির্যাতন নেই।
@Theist,
কি জমানা যে আইসা পড়ল। ইহুদি কাফেররা ইসলামের বিরুদ্ধে উল্টাপাল্টা লেখে তাদের সাইট এ আর বইপত্রে তাও তাদের উপরে আল্লার গজব পড়েনা। এই সাইটগুলো ধ্বংস হয়না। আসেন আমরা সবাই মিলে দোয়া করি এই সাইটগুলা আল্লাহর গজব পড়ে বন্ধ হয়ে যাক, কারণ মুসলিমরা তো শুধু আজাইরা মনগড়া দোষ দেয়া ছাড়া এই সব সাইটের তথ্যগুলোকে ভুল প্রমান করতে পারছিনা,সাইটগুলোকে বন্ধ করতে পারছিনা। অথচ কাফেরদের বানানো সব জিনিসপত্র ব্যবহার করে আরামে বসে বসে তাদেরকে গালি দিতে পারছি। কারণ আজাইরা গালি দিতে আর তালগাছ নিয়ে টানাটানি করতে বুদ্ধিও লাগেনা যুক্তিও লাগেনা।
@লীনা রহমান,আসলে গজব যে পড়ে নাই তাও সত্য না। আমাদের আই,আর ডিপার্টমেন্ট এ এ্যসাইনমেন্ট গুলোর রেফারেন্স এ উইকিপিডিয়া একসেপ্ট করে না এখন, প্রেশার গ্রুপগুলার প্রভাব যে উইকিপিডিয়ায় কি পরিমান আজকাল মুলধারার স্কলার সবাই মানে, জাতি-ধর্ম নির্বশেষে। আরো গজব এর নমুনা হল যে, নোয়াম চমস্কি, আভি শ্লাইম, হাওয়ার্ড জিন দের মত লোকেরা দুনিয়াব্যাপি বলে বেড়াইছে এবং বলে যাচ্ছে যে আমরা কি পরিমানের বায়াসড মিডিয়ার কবলে আছি। দিন দিন মানুষ কিন্তু প্রশ্ন করা বারাইতেছে, আগের মত যেকোন মিডিয়া বা লেখক কিছু বললেই সবাই মেনে নেয় না। ইউরোপে ট্রেন যাত্রীরা এবং রাস্তায় মাঝ বয়সী পুরুষ-মহিলারা মাঝে মাঝে আলোচনা করে জানতে চায় যে “টেরোরিস্ট” দের আত্মসমর্থন যুক্তিগুলো কি? আমি বলি , রেজা আসলান বা চমস্কির কথা শুনেন মাঝে মাঝে , ওরা টেরোরিস্ট না তবে টেরোরিস্ট কেন টেরোরিস্ট তা ব্যাখ্যা করে। এইযে জাগরন, এটাকে গজব বলা যায়। মুসলিমরা না আপু, ওরা নিজেরাই দিন দিন নিজেদের “এলিট” দের ভন্ডামি ধরতেছে। আর ভুল কি প্রমান করবে? আমি আপনার বাসায় ঢুকে আপনার পরিবার বের করে দিয়ে দখল নিছি, বাইরের মানুষ এনে ঘরের মালিকানা বুঝিয়ে দিলাম। যারা পথে নেমে গেল ওরা কি করবে? আইন আদালত নাই,বিচার নাই তাই ওরা এখন,ঢিল মারে, গুলি খায়,আনে রকেট মারে ঐ ঘরে, তখন দুনিয়ায় হায় হায় রব উঠে এই বলে যে, দেখ দেখ, নিরিহ মানুষের বসতবাড়ি তে রকেট মারলো!! আমরাও বলি হায় হায়, ঘরে রকেট মারে , কি খারাপ মানুষ। কিন্তু আপু, ঘর কার?মরে কে? মারে কে? কেনই মারে? ডিপেন্ড করে আপনি কি দেখতে চান, রকেট মারা? নাকি ঐ শুরুর ঘর দখল। এটাই আমি বলছি যে, সুমিত ভাই কেন শুধু চিন্হিত মিডিয়ার রেফারেন্স নিল, আরো কিছু জায়গা ঘাটলে হয়তো ওনার নিজের ই ধারনা আরেকটু অন্যরকম হইতো। আরো ভাল হইতে পারতো।শুধু রকেট মারা না, এর পিছের কারনটা দেখলে পুরো ধারনাটাই বদলে যেতে পারতো। নাস্তিক হইতে হইলেতো নিরপেক্ষ হইতে হয়, তাই না? আর বলতেছেন কাফেরের বানানো জিনিষ? আমি কিন্তু এসব মাগনা পাই নাই।কেউ দান ও করে নাই। টাকা গুনে নিয়ে আমারে এসব দিছে, আমি না কিনলে তো এসব তৈরীই হত না। আর আপনি যেভাবে মজা করলেন, ঐভাবেই জবাব চাইলে বলি, আল্লাহর হুকুম ছাড়া গাছের পাতাও নড়ে না, এসব ই তো আল্লাহর দান। সব মানুষ উনার তৈরী, উনার কর্মেই তো উনি। তাই মানুষ যা কিছু বানাইছে তার সব ব্যাবহার করা জায়েয!
আপনি ঠিক ই বলছেন যে,আজাইরা গালি দিতে আর তালগাছ নিয়ে টানাটানি করতে বুদ্ধিও লাগেনা যুক্তিও লাগেনা।
তবে কোনটা আজাইরা আর কোনটা তালগাছ এটা বোঝার জন্য প্রমান সাইজের যুক্তি-বুদ্ধি দরকার।
@Theist,
ঠিক তাই। আত্মজিজ্ঞাসা, যুক্তির ব্যবহার, মুক্তবুদ্ধি, সন্দেহবাদ, চমস্কির মত দ্বিমত পোষণকারীদের সম্মান দিয়ে MIT-এর প্রফেসর করে রাখা, এগুলো যদি গজব না হয় তাহলে গজব কি? সন্দেহবাদের এই গজব যেন আমাদের দেশে কখনোই দেখা না যায়, এই প্রার্থনাই করি।
@Theist,
স্ববিরোধী কথা বলেন কেন? নাস্তিকরা কি আপনাদের কাছে কাফের না? আমি তো জানি যারা আল্লার পথে চলে না ইসলাম মানে না। তারাই কাফের। আল্লার হুকুম ছাড়া যদি কিছু না হয় তা হলে। ঐ কাফেরদের সাইটগুলি কি করে আছে? তিনি যদি দয়া করে ঐগুলি উদাও করে দিতেন তা হলে আমি তথ্যগুলি পেতাম না লিখতামও না।
এখানে এসে তো খুব সুন্দর সুফী সাধক বনে গেছেন। :guru: আর সুযোগ পেলে তলোয়ার হাতে জেহাদী হয়ে যাবেন । আর কাফেরদের গলা কাটবেন আর বিধর্মী নারীদের গনিমতের মাল বানিয়ে ভোগ করবেন। :guli:
ও আরেকটা কথা ভূলে গেছি। আফগানিস্তান-পাকিস্তানে রোয়া করে একটা সংস্থা আছে যারা নারীদের উপর নির্যাতনের বিরুদ্ধে কাজ করছে। দরকার হলে সেখান থেকেও নারী নির্যাতনের বিভৎস তথ্য নিতে পারবেন। এরা কেউ ইহুদী বা খ্রীষ্টান নন। বেশীর ভাগই মুসলিম। দয়া করে ওদের অর্থ সাহায্য করুন যাতে তারা কাজ আরও ভাল ভাবে করতে পারে। এই তাদের সাইট
@সুমিত দেবনাথ, 😕 :-/
মন্তব্য করার আগে প্রিভিউ দেখে নিবেন দয়া করে। তাহলে নিজের ও অপরের বুঝতে সুবিধা। নাস্তিকদের নিরপেক্ষ হতে বলেছি। আমি কাউকে বিচার করার কেউ না। আর তাই তো বললাম যে, আল্লাহর ইশারা ছাড়া পাতাও নড়ে না, ঐসব সাইট ও ওনার ইশারাতেই চলতেছে যেন লাখ লাখ মানুষ বুঝে যে,কে কি কাজে লিপ্ত।
যেই ভাবে গোলাগুলি করলেন আমাকে আর আমি কি পরিস্কার বলে দিলেন, তা দেখে মনে হল আপনি অবতার। :rose2:
@Theist, তাহলে আর আমার সঙ্গে তর্ক করছেন কেন? সব আল্লার উপর ছেড়ে দিন উনিই দেখবেন। কি করা যায়? আপনি বরং পাঁচবার নামাজ পড়ে আর রোজা রেখে পূণ্যবান হন। আর সব উনার উপর ছেড়ে দিন।
ও দুখিত যে সাইটের কথা বলেছিলাম।এখান থেকে পাবেন। :rose2:
@Russell
”
আপনার যুক্তি কোথায়?
@বোকাবলাকা,
সাথে এই লাইনটা পড়লেন না? আবার একটু পড়েন।
ধন্যবাদ
@Russell,
বাঃ আপনি সবকিছু মিথ্যে বলে উড়িয়ে দেবেন আর কেন সেটা মিথ্যে জানতে চাইলে
“যাইহোক এইটা এইখানের টপিক না, তাই না আগাই।”
বলে পাশ কেটে যাবেন তাতো হয় না। যদি পূর্বে কোথাও বলে থাকেন তাহলে তার লিংকও দিতে পারতেন।
@বোকাবলাকা,
থাক সুফীসাধক রাসেলরে ছাইড়া দেন। পাগল-ছাগল মানুষ যা মুখে আসছে বইলা ফেলছে, এতো চিন্তা করে তো আর বলেনাই, কিংবা এইটাও আগে ভাগে ভেবে নিয়ে বলে নাই যে আপনি তারে কোঁতকা মেরে ধরবেন। পিছলায় যাইতে দেন ওরে। ওয়েল পিছলায় যাইতে যদি নাও দেন, তারপরও সে পিছলায় যাবেই, দেখেন। 😎
লেখাটা ভালই লাগল। এই কালচারটা আফগান, পাক, আরব, ইরাক এইসব কিছু জায়গায় দেখতে পাওয়া যায়। এরা আবার ধার্মিক। হ্যা, মোহাম্মদি ইসলাম প্রচার হওয়ার পূর্বেও এরা যেমন জানোয়ার ছিল, সেই বীজ মোহাম্মদি ইসলাম আসার পরেও থেকে গেছে, নবী সেটা ধুইয়ে দিতে পারেনি। যদিও সেইটা ধুয়ে শেষ করে দিতে তিনি আসেননি।
পশুদের জন্য তাই তিনি সংক্ষিপ্ত কিছু বিধি বিধান দিয়েছেন, যদিও পরবর্তিতে আপনার কথা মতে পরিবর্ধন হয়ে গেছে আরও অন্যদিকে।
এখানে অনেকেই নবী (সাঃ) এর বিষয়ে অনেক কিছুই বলেন, ব্যবসায়ী নারীকে ঘরে বসিয়ে রাখে। বাচ্চা আয়েশাকে জোড় করে বিবাহ করে। এসকল কিছুই মিথ্যা। বানোয়াট ছাড়া আর কিছুই না। তাদেরও কিছু নিজস্ব যুক্তি আছে। তবে সেই যুক্তি গুলো আমি মানতে নারাজ। যাইহোক এইটা এইখানের টপিক না, তাই না আগাই।
আপনাকে ধন্যবাদ
@Russell, লেখাটি ভাল লাগা ও মন্তব্যের জন্য প্রথমে ধন্যবাদ।
কথাগুলি তো মিথ্যা নয় এর যথেষ্ট প্রমান আছে।যে তার মায়ের সমান মহিলাকে বিয়ে করে (খাদিজা)। যে তার পুত্রবধুকে বিয়ে করে।
যে একটা শিশুকে দেখে বিয়ের কুমতলব আসে যে একটা শিশুকে ধর্ষণ করে। তাকে একজন মহান ব্যাক্তি কি করে বলবেন? যিনি মেয়েদের সন্তান তৈরীর ফেক্টরী হিসাবে কোরানে লিখে যান।আর ইনি যদি মুসলিমদের আদর্শ পুরুষ হন তা হলে মুসলিম দেশগুলিতে মেয়েদের উপর যা হচ্ছে তা স্বাভাবিকই বলতে হবে।
আর যদি কথাগুলি মিথ্যা প্রমান করতে পারেন। সঠিক যুক্তি দেখান তা হলে আমি মহম্মদকে একজন আদর্শ ব্যক্তি হিসাবে মেনে নেব।
@সুমিত দেবনাথ, দুনিয়ার আরব দেশ ছাড়া আর জায়গায় মেয়েদের উপর যা অন্যায় হয়, তা কোন রাসুলের জন্য আর কোন মুসলমানের জন্য?
@Theist,
সুমিত সাহেব কি এখানে বলেছেন যে সারা দুনিয়ায় মেয়েদের যে দুর্ভোগ তার জন্য মুহাম্মদ বা ইসলাম দায়ী?
এমনকি মুহাম্মদকেও আমরা দোষারোপ করতাম না যদি তিনি নবুয়তি নামক প্রতারণা না করতেন মানুষের সাথে। তিনি একদিকে নিজের আদর্শকে সর্বকালের জন্য অনুসরণীয় বলে চাপিয়ে দিয়ে যাবেন অন্যদিকে যত সব অনাচার করে বেড়াবেন- এটা তো সমর্থন যোগ্য নয়।
@সুমিত দেবনাথ, ভাই রে,মনে বড় কষ্ট দিলে,এতক্ষন সব ঠিক ছিল,হঠাৎ নিজের রুপ দেখালে।
১।বিবি খাদীজার পক্ষ থেকে রাসুল কে বিয়ের প্রস্তাব দেয়া হয়।রাসূল তখন শুধু মুহাম্মদ ছিলেন।>>সুবর্না মোস্তফা যখন বিয়ে করে অসুবিধা নাই ,মোস্তফা করলেই মায়ের বয়েসি?????????যার যার পছন্দ।মিয়া বিবি রাজী,তো তুমি কোন পাজী??
২।
পাগল জনাব।কোন পুএ র বধু কখন বিয়ে করলেন???
আসেন যা আপনি বুঝাতে চাইলেন তাতে,যায়েদ (রা) এর বউ ছিলেন।এই বিয়েতে রাসূলের প্রথমে মত ছিল না,যায়েদ নিজে রাসুল কে তার তালাক দেয়া স্ত্রী কে বিয়ের প্রস্তাব করেন ,তাও রাসুল মানেন নি।যায়েদ(রা) তার স্ত্রীর মনের কথা জান্তেন।তাই রাসূল কে প্রস্তাব দেন।এবং উম্মুল মুমেনিন জয়নব (যিনি যায়েদ(রা) স্ত্রী ছিলেন এক সময়) নিজেও এ প্রস্তাব পাঠান,তাও রাসূল মানেন নি।পরে ওহী নাজিল হলে,উনি বিয়ে তে মত দেন,কারন রাসুল নিজের মত করে বাচার জন্য নয়,উম্মত কে শিক্ষা দিতে ওনাকে রাসূল করা হয়েছে।
৩।
এই না হলে কি নাস্তিক হওয়া যায়।কত নির্মম তোমার কথা হে মানুষ……
মা আয়েশা,ইসলামের ১ উজ্জল নক্ষত্র।তিনি তার জীবন কালে কখনো কি বলেছেন,রাসূল তাকে ধর… করেছেন???কখনো?নাকি বয়স হওয়ার পরো ধর্ষণ কি উনি বুজতেন না??কি অন্ধ নির্মম আপ্নি।যে আয়শা রাসূলের ওফাতের পর তার রওজা ধরে সুয়ে থাকতেন রাতকে রাত,এত ভাল বাসত যে রাসূলকে,সে আয়শার(রা) উছিলা ধরে আজ আপ্নি রাসূলকে গাল দিচ্ছেন।মা আয়শা প্রেমে পরে গেল ১ ধর্ষকের,হায়রে অন্ধ মানুষ।
জানেন না সব টুকূ,কারন আপনি হয়ত পড়েন নি,জানিনা,নাকি পড়েও মিথ্যা বলে বিশ্বাস করেন নি…।।রাসূল কে কুরাইশরা উন্মুক্ত অফার দিয়েছিলো,>>>>হে মুহাম্মদ।তুমি রাজত্ত চাইলে আমরা তোমাকে আমাদের রাজা বানিয়ে নিচ্ছি,যদি নারী চাও আমরা তোমার কাছে এনে জাজিরাতুল আরবের সব সুন্দরি এনে দিচ্ছি,……এ রকম আরো অনেক লোভনিয় অফার,শর্ত শুধু ১টাই,ইসলাম নামের এই ধর্মের প্রচর বন্ধ করতে হবে,১ দিকে ধিক্কার অপমান লাঞ্ছনা,অন্য দিকে রাজ়ত্ত , নারী,ক্ষমতা সম্পদ।তাও রসূল বুদ্ধিমান নাস্তিকতা কে মেনে নিলেন না,নির্বুদ্ধির ইসলাম কে বেছে নিলেন,তিনি মহান হবে কোন দুক্ষে,তিনি তো বোকা,্তাই না??
মা আয়শা কে যখন বিয়ে করেন সে মক্কা জীবনের ঘটনা এটি,প্রতিটি সিরাতে এ ঘটনা লেখা আছে।কিন্তু তাতে আপনার কি,
মনে প্রশ্ন জাগে,আস্লেই কি আপনি সত্য জানতে চান????
@সত্তুক, কথায় যুক্তি আছে। আরো পড়তে হবে আমাকে…
@সত্তুক,
ব্যাখ্যা করুন।
@সত্তুক,
এই ব্যাপারে আমি আপনার সাথে একমত। বিয়ের ক্ষেত্রে মায়ের সমান/মেয়ের সমান বয়সী এসব কথার কোনো অর্থ নেই। যারা বিয়ে করবে তারা যথেষ্ট ম্যাচিউরড কিনা এটাই দেখার ব্যাপার।
ভাই, আপনি আসল ঘটনা জেনে নিবেন। রচুলুল্লার কারামতি বুঝার সাধ্য কার। যায়েদের স্ত্রী বিয়ে করার জন্য আয়াত পর্যন্ত নাজিল করিয়ে নিলেন!! আপনি আবুল মনসুর আহমদের “হুজুর কেবলা” একটু পড়ে দেখবেন। ও হ্যা, এটা লিখে একটা পোস্ট দেয়ার ইচ্ছে আছে আমার। আর কোনো নিরপেক্ষ উৎস থেকে ইতিহাস জেনে নিবেন। মুমিন- মুসলমানরা তো ইতিহাস লেখে না, তারা লেখে নবি বন্দনা।
জায়েদ যদি তার স্ত্রীকে তালাকই দিয়ে দেন তবে তাকে বিয়ে করার জন্য তার পালক পিতাকে অনুরোধ করবে কেন? জয়নবকে ঠিক কোন কারণে জায়েদ তালাক দিতে বাধ্য হয়েছিলেন সে ইতিহাস কি আপনার জানা আছে? মুহাম্মদ তার স্ত্রী বর্তমান থাকা সত্ত্বেও জয়নবকে কেন বিয়ে করলেন? এই ঘটনা মুসলমানদের মধ্যে অসহায় শিশুদের পালক নেয়া নামক মহান কর্মকে চিরদিনের জন্য বাধা গ্রস্থ করল কেননা তা আপন পুত্র/কন্যা আর পালক পুত্র/কন্যার মধ্যে একটা সামাজিক বিভাজন তৈরী করল।
মুহাম্মদ শিশু আয়েশাকে যেভাবে বিয়ে করেছিলেন তা সভ্য সমাজে কোনোভাবেই অনুকরণীয় হতে পারে না। শিশু অবস্থায়ই মুহাম্মদ তাকে ঘরে তোলেন। শিশু অবস্থায় ঐ শিশুর সম্মতিতে বা অসম্মতিতে যৌনতায় লিপ্ত হওয়াকে শিশু ধর্ষণ বলে (এমনকি বাংলা দেশের আইন অনুসারে)। এখন ভাবেন, মুহাম্মদ যদি এই যুগে জন্মাত আর এগুলো করে বেড়াত তবে তার ফল কি হতে পারত।
@সৈকত চৌধুরী,
প্রথমেই একটা গণধোলাই খাওয়ার সম্ভাবনা ছিল অত:পর বেশ কিছুবছর হাজতবাস। ঠিক একই কাজ করে মোহাম্মদ কোটি কোটি মুসলমানদের আদর্শ। এটাই প্রমান করে মুসলমানরা একটা অন্ধ জাতি। অনেকে যুক্তি দেখায়- এ ধরনের বিয়ে সেই আমলে চালু ছিল। তাহলে প্রশ্ন হলো- যে লোকটা নিজেকে সারা জগতের আদর্শ বলে প্রচার করছে, যা নাকি বহাল থাকবে কেয়ামতের আপ পর্যন্ত, সে লোক কিভাবে এ ধরনের আইয়ামে জাহেলিয়াতের রীতি অনুসরন করতে পারে? তাও তার লক্ষ্য নাকি আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগের অবসান ঘটিয়ে আলোকিত জগতের সূচনা? তো এটা কি ধরনের আলোকিত ঘটনা ?
@সৈকত চৌধুরী,
জবাব অনেক বৃহৎ হবে।তবে সহসাই পেয়ে যাবেন।
@সত্তুক,
এগুলো কি আপনার নিজস্ব রচিত হাদিস নাকি ভাইজান? মনে তো হচ্ছে তাই।
এটাও আপনাদের মত লোকদের বানান হাদিস। কুরাইশরা যাকে একটা আপদ ছাড়া কিছু ভাবত না , তাকে এ সমস্ত প্রলোভন দেখাবে কি কারনে? আর তখন কুরাইশরা এমন কোন বিরাট রাজত্ব স্থাপন করে নি যে তার লোভ দেখানো যেত।
আয়শা সকল মুসলিমের মা হলে মহম্মদের বাকী ১২ স্ত্রী কি অপরাধ করল? তারা কেন মা নয়? আপনাদের মত লোকদের রচিত হাদিসে কি আপনারা কখনো লিখবেন যে মোহাম্মদ ধর্ষণ করেছিল ? ৯ বছরের একটা শিশুর সাথে ৫৩ বছর বয়েসের একটা পুরুষ শয়ন করলে তাকে ধর্ষণ ছাড়া কি বলা যায়? আয়শাকে বিয়ে না করলে ইসলামের কি খুব ক্ষতি হতো? বরং আয়শা প্রসঙ্গই বর্তমানে মুসলমান ও ইসলামকে সত্যিকার বিপদে ফেলে দিয়েছে। মহম্মদের এ কলংক না থাকলে ইসলাম থাকত আরও নিষ্কলংক।
@ভবঘুরে, @ভবঘুরে,
আপনি স্রেফ ফাউ পেচালি।বাজে কথা বলার ক্ষমতা আমারো আছে,বলি না ২ টে কারনে,১।আপনার স্রোতে গা ভাসাতে চাই না ২।চাই না মডারেটর আমার মন্তব্য আটকে দিক।
জানেনা তাও গায়ের জোর ফ্লাবেন।হাদিস বানানো আপনার বা আপনাদের কাজ হতে পারে,আমার এ কাজ করার ধৃষ্টতা দেখানোর ক্ষমতা নেই।
আমি এ দাবী কখন করলাম???সকলেই উম্মুল মোমেনিন,যারা রাসুল এর বউ ছিলেন।
আপনি পুরাই ফাউ প্যাচাল পারেন ভবগুরে। :-X
@সত্তুক,
ফাউ প্যচাল কে পাড়ে পাঠক তার বিচার করবেন।
তার মানে মুসলমানদের মা হলো ১৩ জন। আর যেসব যুদ্ধ বন্দী গনিমতের মাল দাসীদের সাথে বিয়ে ছাড়াই মোহাম্মদ সেক্স করতেন, তারা তাহলে কি হবে? সেটাও একটু দয়া করে বলে দিলে ভাল হতো।
@সত্তুক,
ও…. যখনই মহম্মদের গুন গাওয়া হয় তখনই সব ঠিক আছে। আর যখন বিভৎস চিত্র উঠে আসে তখন মনকষ্ট, রূপ বদলায়।
বাহ! আপনাদের মানসিকতার তারিফ করে পারছি না। কি সুন্দর কথাগুলি বললেন যেন আপনি ১৫০০ বছর ধরে পৃথিবীতে আছেন। আর মহম্মদের সারাজীবনের কর্মকান্ডের সাক্ষি আপনি। আচ্ছা তর্কের খাতিরে খাদিজার কথা বাদ দিলাম। কি সুন্দর আপনি মহম্মদের পুত্র বধুকে বিবাহকে উপস্থাপন করলেন।যেন কি মহান কাজ করেছেন তিনি। আর আয়েশা তো আপনাকে বলে গিয়েছিলেন। মহাম্মদ আমাকে বাল্যবিবাহ করে মহান কাজ করেছেন। :-X :-Y
@সুমিত দেবনাথ, যে কেউ কে অন্যায় ভাবে খারাপ বলা তো উচিত নয় ,হ্যা লাগে মুহাম্মদ(সাঃ) কে খারাপ বল্লে,যে কোন মুসোলমানের ই খারাপ লাগে।কারন তিনি আমাদের সর্ব প্রিয়।বিভৎস কোন চিত্র ওনার নাই,এ আপনাদের সৃষ্টি।জানি না কেন এত খেদ ওনার উপর।আপ্নাদের জবাব টুকরো করে দেয়ার চেয়ে ১টা পোষ্ট দেয়া ভাল হবে,জানিনা মুক্ত মনা ছাপবে কিনা।
অবান্তর কথা,আপ্নিও নাই,আমিও নাই,তবু জানতে চাইলে জানা যায়,অন্তত মুহাম্মদ(সঃ) এর টা জানা অনেকটাই সম্ভব।ওনার পথ চলা আমাদের আদর্শ,তাই আমরা জানি।
বাদ তো দিতেই হত,~তর্কের খাতিরে ~ ফাউ কথা।
মোটা মাথায় কথা সহজে ঢোকে না?না কি পড়ে বুঝেন নি?পুত্র বধূ না।ইসলাম এডপ্সন এর কিছু নিয়ম বাতলে দেয়,আর তার(সঃ)এর মাধ্যমে ইম্পলি মেন্ট দেখানো হয়।
এখন এটা বুঝাতে আপনাকে বুঝাতে হবে কোরান ডিভাইন।এ টা অন্তত আপনার মত,অবুঝ বুজদার কে বুঝাতে কষ্ট আছে,তবে বুঝানো সম্ভব যদি আসলেই আপনি মুক্তম্না হন।
না উনি আমাকে বলেন নি,তবে আপ্নার ভাবে সাবে লাগে যেন,আপ্নাকে বলে গেছে,উল্টো কথা টা। 😕
ওনার কাজ কথা বার্তা থেকে,কিন্তু এই মনে হয়,(সঃ) স্ত্রী হওয়ার মর্যাদা পাওয়ায়,উনি যার পর নাই খুশি ও সন্তুষ্ট ছিলেন।
মা আয়শার>আপনার মত বোকা মিয়া উকিল ওনার দরকার নাই,উনি অনেক বড় পন্ডিত ছিলেন,অনেক বড় যুক্তি বাদিও ছিলেন।প্রয়জনে,নিজের কথা ঠিক ই ব্লতে পারতেন।
@সত্তুক, বিভৎস চিত্র আমরা তৈরী করছি না উনিই তৈরী করে গেছেন। আর মহম্মদকে আপনি কি ভাবেন? একজন মানুষ না অন্যকিছু…..। আর তিনি জীবনে যা করেছেন সবই ঠিক কোন ভূল নাই। যদি তা বলেন তাহলে আমিও বলব আপনি একজন মুক্তমনা নন। কারণ মুক্তমনা হলে মহম্মদের খারাপ দিকটাও তুলে ধরতেন।
বাল্যবিবাহ যদি এত মহান তাহলে আজকের যুগে রাষ্টীয় আইনে তা বন্ধ হচ্ছে কেন?
আর একে মহান যদি মনে করেন তা হলে আপনিও বাল্যবিবাহ করে নিন। বা আপনার সন্তানকে বাল্যবিবাহ দিয়ে দিন।
আমার মতো অজ্ঞানী মুর্খ মানুষরা সবসময় এর বিরুদ্ধেই কথা বলবে।
@সুমিত দেবনাথ,
এ কেমন তর যুক্তি???কাউকে আপাত ভুল হীন ভাবলে সে মুক্তমনা না????যাক উনি ও কিছু ভুল করেছেন,আল্লাহ তা ধরিয়ে দিয়েছেন।যা ভুল করেছিলেন তা আপনার দেয়া দোষারোপ গুলোর অংশ নয়।
আজ কি আমরা কোন এমন যুগে বাস করছি,যা করছে সব ঠিক??১০০ বছর আগেও,আপ্নি যা বাল্য বিবাহ বলসেন তা ব্যাপক ছিল, কে জানে,আবার অধুনা তা হয়ত আবার ব্যপক হতেও পারে।
ইসলাম ১ জন নারী বা পুরুষ কে শারীরিক ভাবে সক্ষম হলে তাকে বিয়ে করার অনুমতি দেয়।যদি অন্য কোন ক্ষেত্রে বাধা না থাকে।
আবেগের সাথে না যেয়ে,মুক্তম্নে ভেবে দেখুন।খুব কি অসম্ভব????
@সত্তুক,
যায়েদ তার স্ত্রঈর মনের কোন কথা জানতেন? নবীর সাথে শোয়ার জন্য যৌবন জ্বালায় তার শরীর পুড়ে যাচ্ছে এই কথা? আর যায়েদ আর কাউকে পেলেননা তার তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রইকে গ্রহন করতে অনুরোধ করার জন্য সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী ছাড়া?আল্লাহই বা খামাখা এক সাধারণ নারীর যৌবনজ্বালা নিবারণের জন্য বিশ্বনবীকে নিজের অমতে বিয়ে করতে বলে আয়াত নাযিল করবেন কেন?
এবার আপনার উক্তির বোল্ড করা অংশটুকুতে আসা যাক।নবী এ বিয়েতে মত দিয়ে তার উম্মতদের কি শিক্ষা দিতে চেয়েছেন? নিজের পালকপুত্রের তালাকপ্রাপ্তা বউকে বিয়ে করা যায়? নাকি কোন নারী জয়নবের মত কোন পুরুষের জন্য অধীর হলে (আপনার মত অনুযায়ী জয়নব নবীকে প্রস্তাব পাঠিয়েছিলেন) স্বামীর উচিত তাকে তালাক দিয়ে সেই পুরুষের সাথে তার বিয়ের ব্যাবস্থা করা?
দয়া করে পিছলাবেননা।যুক্তিসম্মত উত্তর দেবেন।
@লীনা রহমান,উত্তর দিয়েছিলাম কিন্তু ছাপেনি।কি র করা।জোর করে আমাকে ঠেলে ফেলে দেয়া হল।পিছলাই নি। 😕 :-/
@সত্তুক,
আপনি লীনা রহমানকে যে উত্তরটি দিয়েছিলেন সেটি ছিল চরম ধরনের অশ্লীল এবং প্রচণ্ড রকমের ব্যক্তি আক্রমণমূলক মন্তব্য। ওই ধরনের মন্তব্যকে মুক্তমনাতে নিরুৎসাহিত করা হয়। যার কারণে ওটিকে অবমুক্ত করা হয় নি। ভবিষ্যতে ওই ধরনের মন্তব্য না করার জন্য আপনাকে বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে। এই অনুরোধ রক্ষিত না হলে আপনার স্বাভাবিক মন্তব্যগুলোকেও ছাড় না দেবার মত কঠোর সিদ্ধান্ত এডমিনকে নিতে হতে পারে।
@সত্তুক,
কি করে এডমিন আপনার মন্তব্য ছাপবে বলুন?? আপনি যুক্তি-বুদ্ধি-তর্কবাণে মুক্তমনার বোকা মাথামোটা নাস্তিকদের একেবারে ধরাশায়ী করে ফেলেছেন। এডমিন তাই আপনার মন্তব্যকে ব্যান করে আপনাকে ধরাশায়ী করতে চাচ্ছে। যান, এই কথা এখন জায়গায় জায়গায় বলে বেড়ান আর নিজের বুদ্ধির আর ধর্মের বাহাদুরি করেন।
সৈকত চৌধুরী’র জবাবের উত্তরে বলেছেন-
তো জবাবটা তো আর দিলেন না।??
ভবঘুরে কে বলেছেন-
হাসি পাচ্ছে এই দেখে যে আপনি ভবঘুরে’কে যেভাবে ফাউ পেচালি ডাকলেন, বিপরীতে তাঁকে সেরকম কিছুই রিএক্টিভ মনে হল না। খামাখা লাফালাফিটা আপনিই করলেন। আসলে আপনার পক্ষে সত্যিই সম্ভব না তাঁর স্রোতে গা ভাসানো।
বুদ্ধিবৃত্তিক আর বাস্তবিক মন্তব্য যদি আপনি করে থাকতেন তো মুক্তমনা মডারেটর এর ঠেকা পড়েনি আপনাকে আটকায়।
আপনি সুমিত দেবনাথকে বললেন-
এতো সাচ্চা মোসলমান আপনি! তো, দুনিয়া জুড়ে আপনার মোসলমান ভাইয়েরা জেহাদ এর দোহাইএ এতো খুন, বোমাহামলা, মধ্যযুগীয় কর্মকাণ্ড করে যাচ্ছে, সেটা আপনার প্রিয়নবীর সম্মানকে কলঙ্কিত করেনা? তাদের ঠেকাতে পারেননা?? দেন না ভাই আপনার নূরনবীর মহিমান্বিত কার্যক্রম এর উপর জটিল করে একটা পোস্ট দেন। দেখি একখান খাসা যুক্তিও যদি দেখাতে পারেন তার অপকর্মের পক্ষে তো তালগাছ আপনার। গ্যারান্টি !
লীনা’র একটা প্রশ্নেরও যুক্তিসম্মত উত্তর দিতে পারেননি। আবার এখানেও এডমিন এর দোষ দিচ্ছেন।যুক্তিতে হারলে অশালীন পথ অবলম্বন করা আপনাদের ট্রেন্ড। উপরন্তু প্রফাইল মোতাবেক লীনা রহমান একজন নারী। তাই তাঁকে অশালীন কথা শোনানোটা আরও একটু বেশি আনন্দদায়ক তাই না?
মহানবীর মহত্ত্ব তার বাকি উম্মতদের সামনে গিয়ে ঝাড়েন। এখানে যুক্তি-তর্কের নামে গালাগালি, লাফালাফি করার দরকার কি?
@পাপিয়া চৌধুরী,
সেদিন দেওয়ালিতে আমি আমার এক হিন্দুনাস্তিক বন্ধুর বাসায় গিয়েছিলাম। গিয়ে দেখলাম প্রচুর বোমা-টোমা ফুটানো হচ্ছে। মজাই পেলাম, তবে একসময় দেখা গেলো বোমা চেইন রিএকশন আকার ধারণ করেছে। এই বাসা থেকে একটা ফোটান হয় তো পাশের বাসা ফুটায় দুইটা, তারও পাশের বাসা থেকে ফুটে চারটা, এইরকম এক্সপোনেন্সিয়ালি বোমার বিষ্ফোরণ বাড়ছিলো সংখ্যায় এবং শব্দতীব্রতায়। তাই একসময় অধৈর্য্য হয়ে বলেই ফেললাম ‘তোমরা হিন্দুরা বাপু বড্ড বেশী বোমা ফুটাও।’ বন্ধুটিওতো আমার কম যায়না, সে বললো “আর তোমরা যে একেবারে আরিজিনাল বোমাই ফুটাও!” :laugh: :lotpot: :laugh:
@আল্লাচালাইনা,
কি যন্ত্রণা! নাস্তিকেরও দেখি হিন্দু মুসলিম সংস্করন বের হয়ে গেছে। মনে হচ্ছে সত্যিই ধর্মের কল বাতাসে নড়ে। 😀
@পাপিয়া চৌধুরী, ইসলাম ধর্মের কল আমার মতে বাতাসে না ভ্যাকুয়ামেও নড়বে, পরম শূণ্য তাপমাত্রায় ০ ডিগ্রি কেলভিনেও দেখবেন পই পই করে নড়ছে। এতোটা অ্যাজাইল একটি কল নিয়ে মুসলমানরা কি করছে? উত্তর মেরু দখল করে ফেলেনা কেনো বখতিয়ার খিলজীর মতো? দখল করে প্রথমেই আত্নঘাতি বোমাহামলা চালিয়ে একদল পোলার বিয়ার মেরে ফেললো মনে করুন :lotpot: , তারপর সেগুলোর চামড়া ছিলে তাবু বানিয়ে বসবাস করলো, সেগুলোর মাংসও খেয়ে নিলো আগুনে ঝলসে আর অর্গানিক ফ্যাট দিয়ে প্রদীপ জ্বেলে সুখে সান্তিতে বসবাস করতে থাকলো? আফটার অল মেরুই একমাত্র ইকোলজিকাল নিচ যা কিনা মানুষ এখনও দখল করেনি, উচ্চবংশবৃদ্ধিশীল মুসলমান আমরা যদি সেদিকে মাইগ্রেট করি, মানবসভ্যতার একটা বিশাল বিশাল জয় হয় কিন্তু!
btw আপনার এই কথাগুলো খুবই ভালো লাগলো-
অনেকে অন্যান্য ধর্মগুলোর বিরুদ্ধে যা অভিযোগ করে, ইসলামকেও সেই একই অভিযোগে অভিযুক্ত করে। এটা আমি ঠিক মনে করিনা। অন্য সব ধর্মগুলোর সাথে ইসলামের একটি বিরাট বিরাট পার্থক্য রয়েছে। ইসলামের বিরুদ্ধে আমার প্রথম অভিযোগ হচ্ছে- ইসলাম একটি সন্ত্রাসবাদী ধর্ম। মাত্র ৯/১১ থেকে আজ পর্যন্ত এই অল্প সময়ে এটা ১৬,০০০ এরও বেশী হামলা চালিয়েছে। ইসলামের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগকেই প্রথম অভিযোগ করায় আপনার প্রতিও সাধুবাদ রইলো।
এই ব্যাপারে আপনার কোন সন্দেহ আছে? মুসলমানরা হযরতের মতো একটি হাইপারএকটিভ পিটুইটারি-সম্বৃদ্ধ ক্রনিক ভিমরতী সিন্ড্রোমে আক্রান্ত জন্তুকে নমস্য মানে যে কিনা চোখ পিট পিট করে চারদিকে খালি সুযোগ খুঁযে বেড়াতো কি করে পরিহিত জোব্বাটা খুলে মাটিতে বিছিয়ে শুয়ে পড়া যায় অবশ্যই একটি সঙ্গীনি সমেত, কিংবা সঙ্গী সমেত, সেটিও সম্ভব না হলে অন্তত with a piece of fresh fruit e.g. a watermelon :lotpot:। ইসলামের মতো একটি নারীবিদ্বেসী ধর্মের কাছ থেকে এর চেয়ে বেশী আর কি আশা করেন আপনি?
যাই হোক, আপনার প্রোফাইলে দেখলাম পোস্ট করেননি এই পর্যন্ত একটিও। চটপট পোস্ট নামিয়ে ফেলুন। ইসলাম তার সবচেয়ে নোংড়া আঘাতটা যেহেতু হানে মেয়েদেরই উপর, আপনাদেরকেই এই নোংড়া পরিষ্কার করতে হবে। আমরা পুরুষরা বাপু এইসবের ভেতর নেই, নাস্তিক হলেও মরার পর দোজখে গিয়ে ফেরেস্তার গুর্জুর বাড়ি লিঙ্গগত কারণেই আমরা কিছু কম খাবো বলে বিশ্বাস রাখি, আপনাদের তো সেই সুযোগও নেই। so ঝাপিয়ে পড়ুন।
@আল্লাচালাইনা,
:laugh: :laugh:
:lotpot:
শ্রেষ্ঠ নবীর জন্য শ্রেষ্ঠ উপমা বটে,হাহাপগে। :hahahee:
ধন্যবাদ , সময় মত কখনো লিখব পোস্ট। চারপাশে এতো জ্ঞান, আগে একটু শিখে পড়ে নেই। নয়তো অল্পবিদ্যায় ভয়ঙ্কর টাইপ কিছু হয়ে যাবে।
@পাপিয়া চৌধুরী,
শুধু আনন্দদায়কই নয় এতে অশেষ ছওয়াব হাসিল হয়। নারীদের প্রতি অমানবিক আচরন করা খাঁটি মুসলমানদের ইমানের একটি অংগ।
@লীনা রহমান,
এই উক্তি কার? উম্মত এই ঘটনা থেকে কি শিক্ষা পেল? পালক পুত্রের স্ত্রীকে বিবাহ করার মহান শিক্ষা? এই মহান শিক্ষা এই ঘটনা সমর্থনকারী কয়জনে করে দেখাতে পারবেন?
@সুমিত দেবনাথ,
বোরখা একটি অবিজ্ঞান। মধ্যযুগীয় এই ধারণাটি ধর্মের ছদ্মবেশে লিঙ্গীয় শাসন টিকিয়ে রেখেছে। …দেখতে পাই, অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে তো বটেই, এমন কি বহু স্কুল-কলেজে বোরখার আদলে হিজাবকে ইউনিফরম হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করতে।
…আমি সেই সুদিনের অপেক্ষায় আছি, যেদিন বোরখা-হিজাব পুড়িয়ে ফেলার জন্য নারীরাই অগ্রনী হবেন, জোর আন্দোলন গড়ে তুলবেন।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। :rose:
পুনশ্চ: আন্তর্জাতিক নারী দিবসে ইরানে হিজাব বিরোধী নারী আন্দোলনের একটি ভিডিও ক্লিপ দেখুন :
[img]httpv://www.youtube.com/watch?v=pxGYLk92edY[/img]
@বিপ্লব রহমান,
ভীষণ, ভীষণ কষ্ট পেলাম ভিডিওটা দেখে।
@রৌরব, 🙁
@বিপ্লব রহমান, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ একটি সুন্দর মন্তব্যের জন্য। আমিও সেইদিনের অপেক্ষায় যেদিন নারীরা পুরুষদের অনৈতিক শাসনের বিরুদ্ধে সচেতন হবেন। পুরুষরা নারীদের সতিত্ব শেখায় নিজেদের সততা ভূলে। :yes:
@সুমিত দেবনাথ, :yes:
সৈকত চৌধুরী এ বিষয়ে ইতোমধ্যে বলেছেন, তবু আমার আমার দু’কড়ি দিয়ে যাই।
ভগবানেশ্বরাল্লাহর অস্তিত্বের প্রশ্নাতীত প্রমাণ পাবার পরেও যদি কোনও নাস্তিক “গায়ের জোরে” তা অস্বীকার করে, কেবল তখনই তার আচরণকে নাস্তিক গোঁড়ামি বলা যাবে, তার আগে কোনওভাবেই নয়। আর তাই “গোঁড়া নাস্তিক” শব্দবন্ধটি oxymoron-এর স্রেফ চমৎকার একটি নিদর্শন হয়েই থাকবে।
তবে তথ্য-উপাত্ত-ভিত্তি-প্রমাণহীন যে-কোনও দাবি সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখান করাকে যদি গোঁড়ামি বলেন, তাহলে প্রত্যেক নাস্তিকই গোঁড়া 😀
@নির্ধর্মী,
দেখুন সব নাস্তিক গোঁড়া এই কথা কিভাবে বলবেন? যারা যুক্তি তর্কের মাধ্যমে নিজেদের দাবীকে প্রমান করেন তাদের কেই আমি আসল নাস্তিক বলব।
আর আরেকটা কথা আমি এখানে উল্লেখ করছি। আমার লেখার বিষয় বস্তু নিয়ে আলোচনা না করে একটা বিষয় নিয়েই মেতে গেলেন।
মনে হচ্ছে যে ছাগল নিয়ে মামলা সেই ছাগলই নেই মধ্যে। :-Y
@সুমিত দেবনাথ,
এক এক করে উত্তর দিই।
সে-কথা কখন বললাম? আমি তো নিজেই নাস্তিক! নিজেকে সেধে পড়ে গোঁড়া বলতে যাবো কেন? মনে হয়, আপনি আমার কথার মর্ম ধরতে পারেননি (হয়তো আমারই বোঝানোর দুর্বলতা)। তবু আরেকবার মন দিয়ে পড়ে দেখতে বলি। সব নাস্তিককে কখন গোঁড়া বলা যেতে পারে, ওই বাক্যে সেটা উল্লেখ করেছি মাত্র।
নাস্তিকের তো প্রমাণ করার কিছু নেই! সে তো কিছু দাবি করে না! নাস্তিক-এর সংজ্ঞা অনুযায়ী, ঈশ্বরের অস্তিত্ব আছে, তা সে বিশ্বাস করে না। প্রমাণের অভাবে। কোনও দাবি তার নেই এবং নেই প্রমাণের দায়ও। আর তাই যে ঈশ্বরবাদী, সে প্রমাণ করুক ঈশ্বরের অস্তিত্ব। তার প্রমাণ যুক্তিযুক্ত হবার পরেও যদি নাস্তিক ঈশ্বরবিশ্বাসে অস্বীকৃতি জানায়, তাকে তখন গোঁড়া নাস্তিক বলবেন। আমি তখন আপনাকে পূর্ণ সমর্থন জোগাবো। মোদ্দা কথা, ঈশ্বরের অস্তিত্ব প্রমাণিত হবার আগে গোঁড়া নাস্তিকের অস্তিত্ব অসম্ভব।
দোষটা আমার বা আমাদের ওপরে চাপিয়ে দিলেন? বোরখা বিষয়ে লিখতে গিয়ে আপনিই অপ্রাসঙ্গিক- এবং, আমার মতে, ভিত্তিহীনভাবে গোঁড়া নাস্তিকদের কথা বললেন বলেই না শুরু হয়ে গেল!
এবার আপনার লেখা বিষয়ে।
পৃথিবীর কয়েকটি দেশে বোরখা নিষিদ্ধ করা হয়েছে বা করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে, সে বিষয়ে মুসলমানদের প্রতিক্রিয়া বিষয়ে আলোকপাত করতে পারতেন আপনার লেখায়।
আমি লঘু চরিত্রের মানুষ। তাই বোরখা নামের চলমান তাঁবু নিয়েও ঠাট্টা-রসিকতা পছন্দ করি। সংগ্রহ করা ছবি ও কার্টুনের কিছু নিদর্শন পাবেন এখানে।
@নির্ধর্মী, প্রথমত আমি বোরকার আড়ালে শিরোনাম দিয়েছি বোরকা নিয়ে লেখার জন্য নয় এখানে বোরকা মূল বিষয় না। বোরকার আড়ালে কি হচ্ছে তা বুঝানো।
কোন দেশ নিষিদ্ধ করেছে কেন করেছে তাও তোলার প্রয়োজনবোধ মনে করি নি। ভবিষ্যতে প্রয়োজনবোধে এই নিয়ে আরেকটা পোষ্টও দিতে পারি।
আর আমি মনে করি ইশ্বর বিশ্বাস নিয়েই আস্তিকতা বা নাস্তিকতা শেষ হয়ে যায় না।
দেখুন আমি যে জায়গায় থাকি সেখানে আস্তিকের সংখ্যা বেশী এখন আমি নাস্তিক তো এটা আমার হাবভাব থেকে আস্তিকরাও টের পায়। তারা প্রশ্ন করে আমি কেন নাস্তিক? তখন আমার যুক্তি দেখাতেই হয়। আমি কেন নাস্তিক? কেন ইশ্বরে বিশ্বাস করি না। কেন যুক্তিকতা পাই না। সেই ক্ষেত্রে অনেকে আমার দিকে ঝুকে যায়। এখন যদি আমি বলি না আমি নাস্তিক আমি ইশ্বরে বিশ্বাস করি না। আমি কেন তার পেছনে যুক্তি দেখাবো? আপনারাই প্রমাণ করেন ইশ্বরের অস্তিত্ব নিয়ে। তা হলে কেউই আমার যুক্তিতে আসবেন না। বরং রাস্তা ঘাটে পাগল বলে ঢিলও খেতে পারি।
আর আমি কারও উপর দোষ চাপাই নি।বরং এই আলোচনার সঙ্গে আমার লেখার মূল বিষয়ে সমালোচনা চেয়েছি মাত্র।
@সুমিত দেবনাথ,
নাস্তিককে যুক্তি দেখাতে হবে না, সেটা কখন এবং কোথায় বললাম?
আমি কেন নাস্তিক? আমার একমাত্র যুক্তি এবং একমাত্র উত্তর: ঈশ্বরের অস্তিত্বের প্রমাণ নেই বলে। এর পরে আর কী কথা থাকে?
যাই হোক, খুব সম্ভব, নাস্তিকের সংজ্ঞা আপনার কাছে ভিন্নতর।
ভালো থাকবেন।
@নির্ধর্মী,
নানান ধরণের নাস্তিক আছে তো আসলে। Strong atheism এর কোন কোন প্রকারভেদকে গোঁড়ামী বলা যেতে পারে।
@রৌরব,
উদাহরণ পেলে বুঝতে সহজ হতো।
@নির্ধর্মী,
যাঁরা বলেন ঈশ্বরের প্রমাণ নেই তাই শুধু নয়, ঈশ্বর নেই সে ব্যাপারে তাঁরা শতভাগ নিশ্চিত। একে গোঁড়ামি বলা যাবে কিনা সেটা অবশ্য নির্ভর করছে ঈশ্বর বলতে কি বোঝানো হচ্ছে। তবে সাধারণ ভাবে বলা যায়, যারা ঈশ্বরে অবিশ্বাস করেন (অধিকাংশ নাস্তিক রা এ দলে পড়েন) তাঁরা নন, কিন্তু যারা তার অনস্তিত্বে বিশ্বাস করেন, তাদের মধ্যে গোঁড়ামির একটা ভাব থেকে থাকতে পারে।
@রৌরব,
আমি কিন্তু শুরু থেকে নাস্তিকতার সংজ্ঞাটা উল্লেখ করছি: ঈশ্বরে অবিশ্বাস। ঈশ্বরের অনস্তিত্বে বিশ্বাস করাটা নাস্তিকতার ভুল ইন্টারপ্রিটেশন বলেই জানি।
@সুমিত দেবনাথ,নির্ধর্মী, রৌরব,
নির্ধমীর মন্তব্যের এই থ্রেডে আশা করি সুমিত তাঁর প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছেন। নির্ধর্মী খুব সুন্দর এক-লাইনার দিয়ে ব্যাপারটি পরিস্কার করে দিয়েছেন। রৌরবের নাস্তিক গোঁড়ামীর উদাহরণটাও উপযোগী, যদিও সেটা সুমিতের নাস্তিক গোঁড়ামীর ধারণাকে সঠিক লাইনে আনার জন্য, নির্ধর্মীর এক-লাইনারের জন্য প্রযোজ্য নয়। কোন কিছুর অস্তিত্বে অবিশ্বাস করা আর কোন কিছুর অস্তিত্বে/অনস্তিত্বে বিশ্বাস করার মধ্যে সূক্ষ্ণ তফাৎ বোঝা কিছু লোকের জন্য একটা ইউরেকা মুহূর্ত হতে পারে, যদিও অনেকের কাছে তা জলবৎ তরলং। অস্তিত্বে অবিশ্বাসের জন্য কোন যুক্তি তর্ক লাগে না, শুধু যুক্তিপূর্ণ সাক্ষ্য/প্রমাণ নেই, এই এক লাইনার বললেই যথেষ্ঠ। এটা যুক্তিশাস্ত্র মতে গ্রহণযোগ্য কারণ অবিশ্বাসের। অপরদিকে অস্তিত্বে বিশ্বাস করার জন্য (বা দাবী করার জন্য) অকাট্য যুক্তি, সাক্ষ্য ও প্রমাণ লাগে, কারণ এই দাবী এক অসাধারণ দাবী (Extra ordinary claim)। অনস্তিত্বে বিশ্বাস করাটা অসাধারণ দাবী না হলেও যুক্তিশাস্ত্র মতে তার জন্যও যুক্তি, সাক্ষ্য ও প্রমাণ লাগে, বিশেষ করে অন্যের কাছে এই বিশ্বাস প্রতিষ্ঠিত করতে হলে। তবে যুক্তি, সাক্ষ্য ও প্রমাণ ছাড়া ব্যক্তিগত পর্যায়ে এটা বিশ্বাস করাটা যুক্তিবিরুদ্ধ নয়। সুমিতের জন্য আমার পরামর্শ, তাঁর আশে পাশের যারা তাঁকে অস্তিত্বে অবিশ্বাসের জন্য যুক্তি দেখাবার জন্য চাপ দেয় তাদেরকে নির্ধর্মীর এক-লাইনারটা শুনিয়ে পালটা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেয়া যে ঐ এক-লাইনার যুক্তির খুঁত কোথায় তা ধরিয়ে দেয়া। এবং খুঁতটা প্রতিষ্ঠিত যুক্তিশাস্ত্র মতে ভুল হতে হবে। এক-লাইনার হলেই যে যুক্তি ভুল হবে তেমন তো কোন কথা নেই।
@অপার্থিব, আপনার পরামর্শ সাদরে গ্রহন করলাম। হ্যাঁ তার ব্যবহারিক প্রয়োগও করে।
@নির্ধর্মী, আপনার সাইট দেখলাম হাস্যরসের মধ্য দিয়ে অনেক সত্যকে তুলে ধরেছেন। আপনার সংগ্রহও দারুন।
হ্যাঁ আপনাদের সঙ্গে যুক্তি তর্কের মাধ্যমে অনেক কিছু জানলাম।
আমি যখন ক্লাস ১২ এ পড়তাম তখন একবার আমার জীব বিজ্ঞানের শিক্ষককে প্রশ্ন করেছিলাম আমি নাস্তিক ইশ্বরে বিশ্বাস করি না। ততোটুকুই কি যথেষ্ট নয়। তিনি বললেন না ততোটুকু যথেষ্ট নয় কারণ তার পিছনে তোমার যুক্তি থাকতে হবে, তোমার জ্ঞান রাখতে হবে। না হলে এটা একটা নাস্তিকতার গোঁড়ামীতে পড়ে যায়।
শব্দটা ব্যবহার হয়ত আমারই ভূল হয়েছে। এবঙ নেটের কিছু বিশ্লেষণ থেকে জানলাম নাস্তিকতা নিয়ে বেশ বিভ্রান্তি আছে। আমি একটা পোষ্ট দেওয়ার চেষ্টা করব নাস্তিকতার উপর। সেখানে আপনাদের গঠনমূলক আলোচনা আশা করব।
টিভিতে দেখেছিলাম আফগানিস্থানে তালিবানরা বোরখা পরা
মেয়েদেরও রাস্তায় লাঠি বা ছড়ি জাতীয় কিছু একটা দিয়ে
মারছে।ওদের কি অপরাধ বুঝতে পারিনি।
দৃশ্যটা খুবই বেদনাদায়ক!
অথবা মুসলিম মেয়ে হওয়াই ওদের বড় অপরাধ!
এখানে দোযখের শাস্তি পাচ্ছে, হয়ত পরকালে বেহেশ্ত পাবে বলে!
@লাইজু নাহার,
অপ্রসাঙ্গিক একটা মন্তব্য করি। আপনি কিভাবে কমেন্ট পেস্ট করেন? লেখার allignment এরকম হয় কেন? আপনার সাম্প্রতিক পোস্টেও দেখলাম একই অবস্থা। অন্য কোথায় কমেন্ট লিখে এখানে পেস্ট করে থাকলে কষ্ট করে allignment টা একটু ঠিক করে নিলে হয় না? 🙂
@রামগড়ুড়ের ছানা,
আমিতো কমেন্টের জায়গাতেই কমেন্ট করি।
প্রবলেমটা কি একটু ব্যাখ্যা করলে ভাল হয়!
এমনও হতে পারে যে আপনার কম্পু টার্মে যা বোঝাতে চাইছেন
আমি বুঝতে পারছিনা! 🙂
@লাইজু নাহার,
কম্পু টার্মে বললাম কই? দেখুন আপনার কমেন্টটা এরকম:
এটা কি এরকম হবার কথা নয়:
অর্থাত আপনার একটি লাইন ছোট ছোট বেশ কিছু লাইনে ভেঙে যায়। বুঝাতে পেরেছি? 🙂 । আগের কমেন্টেই দেখুন “বোঝাতে চাইছেন” এর পর “আমি বুঝতে” একই লাইনে হবার কথা কিন্তু পরের লাইনে চলে গেছে। এরকম কেন হচ্ছে?
@রামগড়ুড়ের ছানা,
উনি নিজেই হয়ত ইনডেন্ট করছেন ওভাবে?
@রৌরব,
আমার মনের কথা জানলেন কিভাবে?
অনেক শুভেচ্ছা!
@লাইজু নাহার,
হে হে, আপনার ইনডেন্টেশন অনেক সময়ই যতি চিহ্নের সাথে মিলে যায় বলেই মনে হচ্ছিল আপনিই করেছেন ওরকম 🙂 । শুভেচ্ছা আপনাকেও।
@রামগড়ুড়ের ছানা,
লাইন গুলো ভেঙ্গে যায়না।আমি ওভাবেই লিখি, একটা আবহের জন্য।
অথবা ভালভাবে বোঝানোর জন্য।গল্প, উপন্যাসের সংলাপ গুলো ভাল ভাবে
খেয়াল করলে ব্যাপারটা হয়ত বুঝবেন!অনেক শুভেচ্ছা জীবনের অভিজ্ঞতার
পথে!
@লাইজু নাহার, হা হা হা, রামগড়ুড়ের ছানা অভিজ্ঞতা নিন। 😉
@লাইজু নাহার,
ভালো অভিজ্ঞতা হলো বটে 🙂 । জহির রায়হার উপন্যাসগুলোতে দেখেছি এমন ইন্ডেনটেশন। তবে আমার মনে হয় সব জায়গায় এটা মানায় না।
@লাইজু নাহার, মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। হ্যাঁ জানি না ওই দেশগুলিতে এই বিভৎস নির্যাতন করব বন্ধ হবে।
@লাইজু নাহার,
ওদের অপরাধ হল যে, ওরা মেয়ে মানুষ তার উপর মুসলিম। ওসব দেশে ইচ্ছা হলে সব পুরুষ যতখুশি মেয়ে মারতে পারে। ওরা মেয়েদের ডেইলি মারে,খাবার খাওয়ার আগে ও পরে। ওরা কেন এমন করে? ওরা মুসলমান যে,তাই। কোরানে বলা আছে, একটা মেয়ে মারলে ১ বছর বেহেস্ত ফ্রি!!! কোরানে বলা আছে যে হুর পেটানোর জন্য উত্তম। আরাব দেশে সবাই ৬ বছরের মেয়ে বিয়ে করে যখন তারা বুড়ো হয়ে যায়। আর এই সবের প্রমান আছে, আগুনের মত সত্য আর টা পাবেন ইসলাম বিরোধি নাস্তিক ব্লগে। দুনিয়ার আর কে কি বলে শুনবেন না, সব মিথ্যা একমাত্র সত্য এইসব “বলগ”।
@Theist,
জনাব, কথাটা একটু সংশোধন করুন। নাস্তিক শুধুই ইসলাম বিরোধী নয়,নাস্তিক হল সর্বধর্মবিরোধী। আর নাস্তিক ব্লগগুলোতে আপনার ধর্ম ইসলামের মাহাত্ম্য(!!) যেমন তুলে ধরা হয় , খেয়াল করে দেখবেন অন্য ধর্মকেও ছাড় দেওয়া হয়না। তবে মহান ইসলামের মহামতি নবীজী’র বাণী নাস্তিকদের একটু বেশীই পুলকিত করে, এই আর কি। তার উপর আবার সুড়সুড়ি দিতে তো নবীর খেদমতগার বান্দারা আছেনই। নিত্যনতুন অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত রেখে চলেছেন। বিশ্বব্যাপী সমস্ত গণমাধ্যম যখন সচিত্র ও সপ্রমাণ এই দৃষ্টান্তগুলো প্রকাশ করে তখন আপনি সবকিছুকেই নাস্তিক ব্লগের ষড়যন্ত্র বলেই মনে করেন বুঝি?
নাস্তিকের যদি এতো কূটনৈতিক ক্ষমতা থাকতো তো ব্লগে ব্লগে, গল্প-উপন্যাসে ধর্ম-অধর্ম-বিধর্ম নিয়ে এত চর্চা না করে ধর্ম নামের সামাজিক বিষগাছটা অনেক আগেই উপড়ে ফেলতো।
আর সত্যের অনুসন্ধান আপনাদের যদি থাকতো তাহলে শুধু নাস্তিক ব্লগ না, চলতে ফিরতে উঠতে বসতে ধর্মের স্বঘোষিত মাহাত্ম্য( 😕 ) টের পেতেন।
লেখাটিতে প্রচুর বানান ভুলের কথা আর না’ই বা বললাম।
ঠিকই তো! ব্যবসায়ী নারীদেরকে গৃহে বন্দী করেছিলেন যেমন তার স্ত্রী খাদিজা।
মুহাম্মদের স্ত্রী বালিকা আয়েশার বিয়েতে তার পিতা আবু বকরের পছন্দের প্রমাণ কোথায়?
নাস্তিক গোড়ামী মানে কি?
মহম্মদের আমলে মেয়েদের অবস্থা কতটুকু খারাপ ছিল? তিনি ঠিক কি পরিবর্তন করেছিলেন বা করতে চেয়েছিলেন?
@সৈকত চৌধুরী, প্রথমত আপনি জানতে চেয়েছেন নাস্তিক গোঁড়ামী কি? নাস্তিক গোঁড়ামী হল সেই গোঁড়ামী যারা গায়ের জোরে মানছি না মানবো না ভাব দেখায়। যেমন আপনার আশেপাশেই অনেককে বলতে দেখবেন আমি ধর্ম মানি না। কেন মানেন না যুক্তি নেই যুক্তি দেখান না। শূধু মুখে এক বুলি আমি ধর্ম মানব না। এদের আপনি কি বলবেন? দেখুন আমি নাস্তিক। নাস্তিক বলে যে আমি ধর্ম সম্পর্কে কিছু শুনলে কানে হাত দিয়ে বসে থাকব তাতো নয়। ধরুন বাইবেলের একটা বাণী আছে “পাপকে ঘৃণা কর পাপীকে নয়” এই বাণীর মধ্যে আমি অনেক বাস্তবতা পেয়েছি। এখন আমি নাস্তিক বলে যদি বলি না তা ধর্মগ্রন্থে লেখা আছে এটা ধর্মের বাণী । আমি এহেন বাণী গ্রহন করব না তা কি ঠিক হবে? তাই বলে বাইবেলের অলৌকিক বাণীগুলি বা অমানবিক বাণীগুলি আমার গলায় ছুরি ধরলেও আমি মানব না বা সমালোচনা করব।
দ্বিতীয়ত আপনার প্রশ্ন মহম্মদের আমলে মেয়েদের অবস্থা বলতে আমি যতটুকু জেনেছি কিছু বই থেকে আর বাকীটা ইন্টারনেট থেকে। আমি পড়েছি সে সময়ে মেয়েদের কোন আইডেন্টিটি ছিল না। গরু ছাগলে মত কেনা বেচা হত। মেয়েদের সম্পত্তির কোন অধিকার ছিল না। হজরত মহম্মদ অন্তত একটা বিবাহ ব্যবস্থা এবং মেয়েদের সম্পত্তির উপর তো একটা অধিকার চালু করেছিলেন। এটাকে তো একটা পরিবর্তন মানতে হবে। তাই না।
@সুমিত দেবনাথ,
ভুল পড়েছেন, ভুল শুনেছেন। দাদা, আপনার মত একজন লেখক যদি সাধারণ মানুষকে ভুল মেসেইজ দেন, তাহলে এরা আর সত্যটা জানবে কী ভাবে? মুক্তমনার আর্কাইভ থেকে ধর্ম সংক্রান্ত ই-বুক বা পুরনো লেখাগুলো পড়ে সত্যটা খোঁজে বের করে নেয়ার অনুরোধ রইলো।
@আকাশ মালিক,
মহাম্মদ আয়েশাকে বিয়ে করেছিলেন তার বাবার পছন্দে না জোর করে নিয়ে এসেছিল। এই প্রশ্ন তো আসছে না কারণ এই বিষয়ে তো আমি কিছু লিখি নি। আমি বর্তমান নারীদের কথা বলেছি।
হ্যাঁ এই নিয়ে আমি আরও জানার চেষ্টা করব। আর যেখান থেকে আমি জেনেছি সব লিংক আমার কাছে নেই। যা আছে তা দিচ্ছি একটা উইকিপিডিয়া থেকে। আর আরেকটা আবুল কাশেমের লেখা ওমেন ইন ইসলাম।
পড়ে দেখবেন।
@সুমিত দেবনাথ, আমি যতদূর পড়েছি জেনেছি তাতে ইসলাম নারীকে স্বাধীনতা দিয়েছে না বলে এটি নারীর স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করে অনেকক্ষেত্রে অপমানজনক একটা অবস্থায় নিয়ে এসেছে একথাই বলব। এমনকি যে বোরকার আড়ালের নারীদের দুর্দশার কথা আপনি বলছেন তাদেরকে বোরকা পরিয়ে বাইরের জগৎ থেকে আলাদা করা হয়েছিল কিন্তু নবীর আমলেই।
@লীনা রহমান, তা আমিও জানি কোরান কিভাবে মেয়েদের নীচু করেছে। তা কোরানে আয়াত থেকে বোঝা যায়। তবে আমি যা পড়েছিলাম সেই মহম্মদের কিছু সংস্কার তার জন্য বলেছিলাম মহম্মদ মেয়েদের কিছু অবস্থা পরিবর্তনের চেষ্টা করেছিলেন। হা আমি যে তথ্য পেয়েছি সেখান থেকে দিয়েছি। আপনারা যদি সঠিক তথ্য এবং সর্বজনবিধিত কোন প্রমাণ দেন তাহলে আমি ওই লাইন বদলে ফেলব (আমি সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি)। আর আরেকটা ঘটনা থেকে এই তথ্যের উপর ভিত্তি করেছিলাম। হিন্দুদের মধ্যে একটা শব্দ প্রচলিত আছে অবলা নারী। তার কারণ এক সময় মেয়েরা স্বামীর নাম মুখে নিতে পারত না। কারণ কখন যে কে তার স্বামী হত তা সে নিজেই জানত না। সেই প্রথা না থাকলেও কুসংস্কারের একটা রীতি রয়ে গেছে। যেমন আমার এক পিসি কোন সরকারী কাজে স্বামীর নাম বলতে হয়েছিল আমি সঙ্গে থাকায় বললেন তোর পিসার নামটা বল। পরে আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম তুমি পিসার নাম বললে না কেন? তখন পিসি বলেছিল মেয়েদের স্বামীর নাম নিতে নেই।
@লীনা রহমান,
কোথা থেকে পরেছেন???নামে মুস্লিম পরিবারের মেয়ে মনে হয়।তাও জানতে চাই,কোথা থেকে,আপ্নি এত বড় গিয়ান টি অর্জন করলেন?????????
@সুমিত দেবনাথ,
আসলে নাস্তিকদের ধর্মগ্রন্থ বা এরকম কিছু নেই। ধর্ম না মানার জন্য আদৌ কোনো যুক্তির প্রয়োজন নেই। ধর্ম বিশ্বাসের জন্যই যুক্তি-প্রমাণের প্রয়োজন। বিষয়টা আপনাকে ঠিক কিভাবে ব্যাখ্যা করব বুঝতে পারছি না। যেমন – আপনি ইসলাম ধর্মে বিশ্বাস করবেন না ভাল কথা এজন্য আপনাকে যুক্তি দেখাতে হবে কেন? বরং যিনি ইসলাম ধর্মে বিশ্বাস করেন, ইসলাম প্রচার করেন বা ইসলামকে সত্য বলে মনে করেন তারই যুক্তি-প্রমাণ দেখানোর দায়িত্ব যে তার ধর্ম কেন সঠিক।
ধর্ম পুরোটাই অপ্রমাণিত বিষয়। এটি না মানার জন্য কোনো গাঁয়ের জোরের প্রয়োজন নেই। আর যেমনটি বলেছি, ধর্মকে প্রমাণ করবে ধর্মকে যারা সত্য বলে মনে করে, প্রচার করে বা ধারণ করে তারাই। তারা যদি তা প্রমাণ করতে না পারে তবে এখানেই ওই ধর্ম গ্রহণ যোগ্যতা হারাবে।
অবশ্য কেউ যদি নাস্তিক হয় তবে সে যে গোঁড়া হবে না এর নিশ্চয়তা দেয়া মুশকিল। তবে সেক্ষেত্রে বিষয়টিকে “নাস্তিক গোঁড়ামী” না বলে শুধু গোঁড়ামী বলাটাই সংগত হবে, কেননা নাস্তিকতার সাথে গোঁড়ামী বিষয়টা যায় না। আমার বক্তব্য পরিষ্কার না হলে বলবেন।
আসলে নারীদের অবস্থা যেমনটা বলা হয় এতটা খারাপ ছিল না। আমরা জানি খাদিজা তখনকার সময় ব্যবসা পর্যন্ত করতে পারলেন। নারীরা কবিও হতে পারত, যুদ্ধও করতে পারত। মুহাম্মদের নবী হওয়ার প্রয়োজনীয়তাকে গুরুত্ব দেয়ার জন্যই মূলত এই অপ-প্রচার।
একটা বই পড়তে পারেন, এক কথায় দারুন
আলী দাস্তীর “23 years: A Study of the Prophetic Career of Mohammad” লিংক http://ali-dashti-23-years.tripod.com/
ধর্ম গ্রন্থের মধ্যে এরকম “বাস্তবতা” খোঁজা বিপজ্জনক ছাড়া আর কিছুই না 😀
@সৈকত চৌধুরী, আপনি যা বুঝাতে চাইছেন আমি বুঝেছি। নাস্তিকদের প্রয়োজনও নেই কোন ধর্মগ্রন্থের। দেখুন আমি কেন নাস্তিক তা আমার জানতে হবে। তার পেছনে নিশ্চয়ই যুক্তি থাকতে হবে না হলে ধর্মবাদীদের সঙ্গে লড়াই করবেন কি করে? এক মাত্র যুক্তি জানলেই আপনি ওদের হার মানাতে হবে।
তা হলে তো মুক্তমনার লেখকদের যুক্তি না দেখিয়ে। আমরা নাস্তিক বলে চিৎকার দিলে হত। তাহলে কেন কোরানে আয়াতগুলিকে টেনে এনে সমালোচনার প্রয়োজন।
তা আমি জোর দিয়ে বলতে পারবনা। কারণ সেইযুগে তো আমি ছিলাম না। যা জানি ইতিহাস থেকে আর ইতিহাসকে বিকৃত করলে আমার কিছু করার নেই। ধরুন ভারতে মেয়েদের স্বর্ণ যুগ বলা হয় বৈদিক যুগকে ইতিহাসে কয়েকজন বিদুষী নারীকে উদাহরণ দেওয়া হয়। আমি তা মানতে নারাজ মেয়েদের অবস্থা কোনদিনই ভাল ছিল না। এখন আমি যদি খালেদা জিয়া , শেখ হাসিনা বা ইন্দিরা গান্ধি, সোনিয়া গান্ধি, বেনজির ভুট্ট এদের দেখিয়ে বলি পাকিস্থান, বাংলাদেশ, ভারতে মেয়েদের অবস্থা খুব ভাল তা কি
সঠিক হবে? আর মহম্মদকে আমি খুব মহান ব্যক্তি বলব না। কারণ এই ব্যক্তির কুকীর্তি আমিও জানি।
@সৈকত চৌধুরী,
:yes:
অনেক নাস্তিক আছে যারা খামোখা আস্তিকদেরকে অপমান করে এবং তাদের মাঝে আস্তিকদেরকে অবিশ্বাস করতে বলার মধ্যে অযৌক্তিক জোর থাকে অনেকটা এমন “অবিশ্বাস করসনা কেন?” এটা সে ব্যাক্তির ব্যাক্তিগত ত্রুটি নাস্তিক্যের নয়।
@লীনা রহমান, নাস্তিকদের গোঁড়ামীকে যদি শুধু গোঁড়ামী বলা যায়। তাহলে আস্তিকদের গোঁড়ামীকে কি বলবেন? আর এখানেও যদি একটি সর্বজনগ্রাহ্য একটি রায় দেন তাহলে আমি শব্দটি মুছে ফেলবো। আর কোনদিন ব্যবহার করব না। ( এক্ষেত্রেও আমি সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি)।