শৈশবের ধূলো ওড়া-
হেঁটে হেঁটে স্কুল-
সাকেনা খেলার সাথী
বৃষ্টির দিন,
বুজানের সাথে
স্কুল ফেরার পথে-
ডোবা ভরপুর-
পথে কৈমাছ!
স্কুলে এডিসি আসে-
“পূণ্য পূরিত পরান লয়ে”-
বকুল মালার গান।
তারপর শহরে-
আধোছায়া আধোআলো
লাল দালান কলোনিয়াল পরিবেশ-
‘শালবন প্রাইমারী স্কুল’
বান্ধবী খুঁজে নেয়া
দাড়িয়াবান্ধা খেলা হয় খুব,
মাঝে মাঝে রুপকথা!
তারপর-
উনসত্তরের তীব্র হাওয়া লাগে,
এডউইন,আমষ্ট্রং-
চাঁদে পা-
নবীন হাতে ক্যামেরায় ক্লিক!
পৃথিবী বদলাতে থাকে-
শেখমুজিব,নজরুল-
চেতনায় ঢেউ লাগে-
মুখরিত ছাত্রসমাজ!
মিছিলে মিছিলে-
প্রবল উন্মাদনায়!
বদলে যেতে থাকে-
প্রস্তুত হতে থাকে-
স্বাধীনতার মঞ্চ-
রণক্ষেত্র-
স্বাধীনতা আসে!
অগনিত মানুষের ভীড়ে-
মুক্তিবাহিনীর মুক্তট্রাক মুক্তাঙ্গন থেকে-
শহরে ফেরে,
ফুলের মালায় ভরা!
আকাশ ফাটিয়ে-
প্রতিধ্বনিত হয় জয়বাংলা!
কৈমাছ আর দাড়িয়াবান্ধা খেলার কথা পড়ে মনের মধ্যে অতীতবিধুরতা এসে গেল । জ়য়বাংলা।
@বিজয়,
আহা শৈশব!
কত মধুর!
মনে হয়না আজকালকার ছেলেমেয়েরা পথে কৈমাছ হেঁটে বেড়াতে দেখে!
ওরা এক অর্থে প্রকৃতির অপার উদারতা থেকে আমাদের মত কিছু পায়নি।
পড়া ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!
বড়ো ভাল লাগলো । এমন কবিতার পাঠক নাই।
এবং
দুঃখের কথা । আপনি আরো লিখুন ।
সরি আফরোজা মজা করলাম।
ধন্যবাদ লাইজু নাহার কবিতার জন্য।
@হেলাল,
কবিতা পড়ার ও মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ!
বেশ ভাল লাগল।
@সাইফুল ইসলাম,
অনেক ধন্যবাদ!
বড়ো ভাল লাগলো । এমন কবিতার পাঠক নাই। দুঃখের কথা । আপনি আরো লিখুন ।
@আফরোজা আলম,
কবিতা ভালোলাগার জন্য অনেক শুভেচ্ছা!
আশা করি পাশে থাকবেন! :rose2: