মাহবুব ভাই, ভার্সিটির অন্যতম সিনিয়র একজন মানুষ। কোন সালে ভর্তি হয়েছিলেন সেটা তার মনে নেই। লোকমুখে শুনেছি অনেক ভাল ছাত্র ছিলেন। তবে মেহনতি মানুষের পাল্লায় পড়ে দ্বীনের মেহনতে সময় লাগিয়ে দুনিয়ার জীবনকে তেমন একটা সময় দিতে পারেননি। কবে পাস করবেন জিজ্ঞাসা করলে বলেন, রাখ মিয়া পাস। তুমি তো সময় লাগাওনা। আখেরাতে বুঝবা কি করলা। কিছুদিনের এই দুনিয়ায় পিঠে বোঝা নিয়া কোনরকমে পার কইরা মহান আল্লাহ তায়ালার রহমতের দৃষ্টিতে থাকতে পারলেই ইহজীবন সার্থক। এ কথা বলার পর তিনি কিছু একটা ভেবে পুলকিত হন। আমিও হেসে বলি, ৭০ সংখ্যাটার মাহাত্যই আলাদা তাই না মাহবুব ভাই?
হঠাৎ-ই উনার এর সাথে দেখা। হাপাতে হাপাতে এসে আমাকে বললেন, আনাস, তোমার বাসায় যাব। খুব জরুরি কাজ আছে। এখানে দুটা বিষয় উল্লেখ্য। একঃ মাহবুব ভাই সারাক্ষন দৌড়ের উপর থাকেন। কারন বান্দা আল্লহর দিকে আস্তে হাটলে তিনি জোড়ে হাটেন। আর জোড়ে হাটলে আল্লাহ দৌড়ে আসেন। তবে বান্দা যদি দৌড়ের উপর থাকে তাহলে আল্লাহ কি করেন সেটার উত্তর তিনি অবশ্য দিতে পারেন নাই। তাও তিনি দৌড়ের উপর থাকেন। আর দুইঃ ইয়ো যুগে তিনি আমার কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার সরবরাহ কারী। কিছুদিন পর পর পিসি আপগ্রেড করায় তার পুরাতন হয়ে যাওয়া প্রায় নতুন যন্ত্রাংশগুল আমার পিসিতে লাগিয়ে দিয়ে বলতেন পরে টাকা দিও। ওনার এ ঋন কোনদিন শোধ করতে পারব না।
যাই হোক। তাকে জিজ্ঞাসা করলাম আপনার চল্লিশদিন শেষ? উনি বললেন, না; উনচল্লিশ দিন হয়েছে। ভীষণ গুরুত্বপুর্ণ কাজ়ে একদিন আগেই এসে পড়েছেন। জানালেন যে ফায়দা বৈঠকে কিছুদিন আগে চিকিৎসা শাস্রের গুরুত্বপুর্ণ কিছু বিষয় জেনেছেন। সেগুল নিয়ে গবেষনা পত্র লিখবেন। বাসায় পৌছতে সন্ধ্যা হয়ে এল। এসে উনাকে পিসি ছেড়ে দিয়ে নিজের কাজটাজ সেরে উনার পাশে বসতেই উইন্ডোগুল মিনিমাইজ করে দিলেন। বললেন ওই দিকে যাও। আমি বললাম দেখিনা কি লেখেন। উনি চেয়ার থেকে উঠে আমাকে ঘর থেকে বের করে দিয়ে দরজা লাগিয়ে দিলেন। নিজের বাড়িতে ঘরহীন হয়ে ভাবলাম কি করা যায়। সোফায় বসে ভাবতে ভাবতে ঘুম এসে গেল। সকালে উঠে দেখি মাহবুব ভাই নাই। পিসি ছেড়ে দেখি মাহবুব ভাই তার গবেষনা পত্র রেখে গেছেন। তার সেই অমুল্য মাস্টার পিসটি কপিরাইটের আগেই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
বিশ্বনবীর চিকিৎসা শাস্র
মুখবন্ধঃ আমাদের দয়াল নবী ছিলেন সকল যুগের স্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী। জগতের সকল জ্ঞান আল্লাহ তাকে দিয়েছিলেন। চিকিৎসা শাস্রও এর বাইরে নয়। এ শাস্রে বিপ্লব তার হাত দিয়ে ঘটে। আজকে আমরা তার বিখ্যাত সব চিকিৎসা পরামর্শ সম্পর্কে জানব তাঁর হৃদয় গলানো সব হাদিস থেকে।
মধুঃ নবীজি মধু ভীষন পছন্দ করতেন। যে কোন রোগের চিকিৎসায় তিনি মধু খেতে পরামর্শ দিতেন। যেমনঃ
আবু সাঈদ বলেনঃ এক লোক এসে রাসুলের কাছে বললেন যে আমার ভাই এর পেট খারাপ (লুস মোশন) হয়েছে। রাসুল বললেন, তাকে মধু খাওয়াও। লোকটি পুনরায় এসে জানালেন মধু খাওয়ানোর পর তার অবস্থা আরো খারাপ হয়েছে। রাসুল বললেন, আল্লাহ সত্য বলেছেন, আর তোমার ভাই এর পেট মিথ্যা বলেছে।
ভলিউম ৭ বই ৭১ হাদিস নং ৬১৮
মন্তব্যঃ রাসুল এক মুঠো গুর আর লবনের ঘুটা জানতেন না। তাই সকল মুসলমানের কোন প্রকার ওরস্যালাইন না খেয়ে মধু খাওয়া উচিত।
কালিজিরাঃ সকল রোগের মহৌষোধ কালিজিরা। হাদিস থেকে আমরা পাইঃ
আবু হোরায়রা হতে বর্ণিতঃ রাসুল (সাঃ) বলেছেন, মৃত্যু ব্যাতীত সকল রোগের প্রতিশেধোক কালিজিরায় রয়েছে।
ভলিউম ৭ বই ৭১ হাদিস নং ৫৯২
মন্তব্যঃ এখানে সেখানে প্রতিশেধক না খুজে কালিজিরার গবেষনায় মনযোগ দেয়া উচিত। আর তাছারা কালিজিরা যে কোন মুদি দোকানে পাওয়া যায়। সরকারের উচিৎ সকল ওষুধ কোম্পানি বন্ধ করে কালিজিরার উৎপাদন বাড়ানো।
খেজুরঃ আরব দেশের খেজুর অত্যন্ত সুস্বাদু একটি ফল। ইহার মধ্যে ঔষধী গুনও ব্যপক। যেমনঃ
সাউদ হতে বর্ণিতঃ রাসুল বলেছেন, কেউ যদি প্রত্যেকদিন সকালে নরম শুকনো খেজুর খায়। তাহলে সে ব্যক্তি ঐদিন যে কোন বিষক্রিয়া ও যাদু থেকে মুক্ত থাকবে।
ভলিউম ৭ বই ৭১ হাদিস নং ৬৬৩
মন্তব্যঃ মাদানী খেজুর আমদানি বাড়াতে হবে। সকল নাগরিকের উপর সাতসকালে খেজুর খাওয়া বাধ্যতামুলক করতে হবে। এতেকরে বিষ খেয়ে কেউ আত্মহত্যা করতে পারবে না। আর উপরি পাওনা হিসেবে জাদু থেকে সুরক্ষাতো আছেই। যা তাবিজ কবজের ব্যবসা কমাতে সহায়ক হতে পারে।
মাথার উকুন প্রতিরোধঃ আমরা সরাসরি হাদিসটি জানি।
কাব বিন আজরাহ বলেন। হুদায়বিয়ার সন্ধির সময় রাসুল আমার কাছে আসেন। তখন আমি রান্নার জন্য আগুন জালাচ্ছিলাম এবং উকুন আমার মাথা থেকে পড়ছিল। তিনি আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, তোমার উকুন কি তোমাকে কষ্ট দিচ্ছে। আমি বললাম হ্যা। তিনি বললেন মাথা ন্যাড়া করে ফেল। তিনদিন রোযা রাখ। ছয়জন গরীবকে খাওয়ায় ও একটা ভেড়া কুরবানি কর।
ভলিউম ৭ বই ৭১ হাদিস নং ৬০৪
মন্তব্যঃ রাসুলের যুগে ইংলিশ উকুন নাশক বা ক্লিয়ার ছিল না। এসব কোম্পানি মুলত ভাওতাবাজী ছাড়া কিছুই না। রাসুলের এ পদ্ধতি অনুসরন করলে নাপিতদের কাজ বারবে। গরীবের উপকার হবে এবং পশু বিক্রিও বারবে। যা আমাদের মত দেশের ব্যপক উন্নয়ন ঘটাবে। আর তাছারা উকুন বাছতে আমরা পরস্ত্রীর কাছে গমন করতে পারি। তবে কু-মতলব থেকে দূরে থাকতে হবে। ভলিউম ৪ বই ৫২ হাদিস নং ৪৭
দুধ ও পেশাবঃ দুধের ব্যপক গুনাবলীর কথা আমরা জানি। কিন্তু উটের পেশাবের ঔষধী গুন কি আমরা জানতাম? সেটা আমাদের পেয়ারা নবী-ই জানিয়েছেন। এ বিষয়ে নিম্নোক্ত হাদিসটি পড়িঃ
আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত কিছু লোকের মদীনার আবহাওয়া প্রতিকুল মনে হচ্ছিল। রাসুল তাদেরকে উটের রাখালের সাথে বাস করতে এবং উটের দুধ ও পেশাব খেতে। তারা রাখালের সাথে থাকতে লাগল এবং কিছুদিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠল। এরপর তারা রাখালকে মেরে তার উট নিয়ে পালাতে লাগল। খবর পেয়ে রাসুল তাদেরকে ধরে আনতে বললেন। তাদেরকে রাসুলের সামনে উপস্থাপন করার পর তিনি তাদের হাত পা কেটে এবং চোখে সুচ ফুটিয়ে হত্যা করার আদেশ দিলেন। এটা কিসাসের বিধানের আগের ঘটনা।
ভলিউম ৭ বই ৭১ হাদিস নং ৫৯০
মন্তব্যঃ অনেক ঔষধ আমাদের কাছে তিক্ত মনে হয়। তাই পেশাবও অনুরুপ হতে পারে। তবে এর পর্শ্বপ্রতিক্রিয়ার হিসেবে চুরি, খুন ইত্যাদি ঘটানোর সম্ভবনা আছে। শুধুমাত্র রেজিস্টার্ড হুজুরের পরামর্শে সেব্য।
চলবে…
ভাইজান এখানেই উনার কাজ বাকী রেখে গিয়েছেন। নবিজী জ্বরকে মনে করতেন জাহান্নামের আগুনের তাপ। মুখের দাগকে মনে করতেন শয়তানের দৃষ্টি। জাদুতে আক্রান্ত হয়ে কয়েক মাস পরে থেকেছেন এবং এর প্রতিশেধক ও দিয়েছেন। তিনি ঝারফুকে প্রাপ্ত সম্পদের ভাগ নিতেন। তার লিখিত কুরানের আলোকে চিকিৎসা বিজ্ঞান নিয়ে প্রকাশিত আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রবন্ধ ছাপা হবে জেনে আমি খুবই আশাবাদী যে মাহবুব ভাই এর প্রবন্ধও একদিন প্রকাশিত হবে। ভাবছি তাকে পটিয়ে আমার নাম টাও ঢুকিয়ে দিব। এখন মাহবুব ভাই তাড়াতাড়ি ফিরলেই হয়।
* বি.দ্রঃ সবগুলো হাদিস সহি বুখারি থেকে নেয়া।
ক্লাস টেনে যখন পড়তাম তখন আমার বন্ধুদের দেখতাম ,তারা গল্প করত স্যার নিউটনের তৃতীয় সূত্র নিয়ে ,” প্রত্যেক ক্রিয়ার একটি বিপরিত প্রতিক্রিয়া আছে ”।
তারা একদল মিলে স্যার নিউটনেকে ছাগল থেকে শুরু করে যা তা বলত । একে অন্যকে মেরে বলত দেখ দেখ গাধাটার প্রতিত্রিয়া সূত্র । কিছুদিন পর স্কুল ছুটির পর একটা সাধারন ছেলে মেরে সবাই হি হি করে বলত নিউটন ব্যাটার প্রতক্রিয়ায় কি হয় ? স্যার নিউটনের সূত্র তাদের জুলুম করার একজন বন্ধু হয়ে গেল । ওদের খুব কাছে যেতাম না । পরিবারের কেউ কাছে না থাকলে পারিবারিক অনুশাসন আমাকে আলাদা করে ফেলেছিল । একজন সম্মানিত মানুষকে কে অশ্রদ্ধা করে কথা বলা জানতে পারলে কঠিন শাস্তি ছিল ,তারপরো ওদের দলে না গেলেও আমাদের বন্ধু মহলে এ নিয়ে হাসাহাসি চলত । ওদের সুর নকল করে আমরা লুকিয়ে লুকিয়ে বলতাম ,গাধাগুলো বলে ,এই সূত্র আবিস্কার না হলে নাকি রকেট আবিস্কার হত না । মহাকাশে যাওয়া হত না । কিন্তু যখন কলেজে উঠেছি ,একজন শিক্ষক যখন ব্যাখ্যা করেছিলেন তখন নিজের চেহারা আয়নায় দেখতে কয়েকটা দিন লজ্জা পেয়েছি । স্কুলের স্যারো বুযহাতেন ,হয়ত ধরণ বা বয়স কমের জন্য বুঝি নি । কি তামাশাটাই না করতাম বা ওরা করত । লজ্জা হয় এখন । সম্মানিত মানুষদের নিয়ে অসম্মানিত করলে এটা অভ্যাস হয়ে যায় । তারপর একদিন নিজের পায়ের জুতা নিজের গালে এসে পরে। ওদের পরিনতি তাই হতে দেখেছি । বয়স হয়েছে দেখে তো যাচ্ছি । নিজের সন্তান বাবাকে ফলো করে করে একদিন বাবাকে বয়স কালে অপমান করে । সে কি অপমান । আর সন্তান এটাকে সাধারন ঘটনা মনে করে কারন সে ত দেখেছে বাবাকে সম্মানিত মানুষ কে অশ্রদ্ধা করতে । যা যা দুনিয়া তার জন্য একদিন তাই নিয়ে আসে । এটা ধর্মের কথা না ,এটা জীবনের কথা ,চোখটা ভালো ভাবে ঘুরালে ভুড়ি ভুড়ি ঘটনা দেখতে পাওয়া যায় । তাই বলি একটু ধরয্য ধরনু , সময় কার কাছে কি নিয়ে আসবে তা সময় বলে দিবে । সময় কাউকে ক্ষ্মা করেনা ,এ জীবনে তাই তো দেখলাম ।
@নোমান সরকার,
দাম্পত্য আর বাউলিয়ানার মিশ্রণ কেবল ফিকিরী। :lotpot: :lotpot: :lotpot: :lotpot: :lotpot: :lotpot: :lotpot:
:hahahee: :hahahee: :hahahee:
@অভিজিৎ,
আপনার বইয়ে উল্লেখিত এই বক্তব্যের ব্যাপারে সঠিক গ্রহন যোগ্য রেফারেন্স কি দিতে পারেন? আমি আপনার কাছে রেফারেন্স জানতে চাই। একটু দিবেন।
@ফুয়াদ,
ভাই, আনাস সাহেবের এই লেখার মাঝে আবার অযথা আমাকে টেনে আনা কেন। 🙂 আমি ত বিশ্বনবীর ডাক্তারী নিয়া কিছু লিখি নাই। যাকগে, আমার শেখ আবদেল আজিজ ইবন বা’জ এর কথাটা বহু আগে কোন একটা লেখায় (বইয়ে নয়) ব্যবহার করেছিলাম, আর রেফারেন্স সম্ভবত ছিলো কার্ল স্যাগানের ডিমন হান্টেড ওয়ার্ল্ড।
@অভিজিৎ,
আপনার বইয়ে রেফারেন্স উল্লেখ থাকা জরুরি ছিল।
“যা হোক, ইতিহাসের পাতাতে এবারে চোখ রাখা যাক। বারো শতকের বিখ্যাত আরবীয় বিজ্ঞানী ইবন-আল হাইথাম ধারণা করেছিলেন যে পৃথিবী সমতল নয়, বরং গোলাকার। তার সমস্ত কাজ সে সময় র্ধমবিরোধী বলে বাজেয়াপ্ত করা হয়, আর তাঁর সমস্ত বইও পুড়িয়ে দেওয়া হয়।”
এটাও আপনার লেখা, এই বিষয়ে-ও রেফারেন্স থাকা দরকার।
@অভিজিৎ,
আসলে একটি ব্লগে এই প্রসংগে কথা উঠেছে, তাই, আমি তাদের বলেছি, আপনাকে প্রশ্ন করে জেনে নিব, নিয়ে তাদের কে জানাব। এই দুইটি বিষয়-ই ঐখানে উল্লেখ ছিল। আমি আপনার বইয়ের ওই অংশ আবার পড়লাম, তবুও রেফারেন্স পেলাম না, তাই আপনাকে জিজ্ঞাস করতে বাধ্য হলাম। এ জন্য আমি দোষ করেছি বলে আমি মনে করি না। কথোক
হাফিজ [ ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০১০ at ১:৫১ অপরাহ্ণ ]
@সাদাত, আর একটি কথা , অভিজিৎ রায় যেহেতু অভিযোগ করেছে, তারই রেফারেন্স উল্লেখ করতে হবে , সে কোনো রেফারেন্স দিয়েছে কি ?
সাদাত [ ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০১০ at ২:১১ অপরাহ্ণ ]
@হাফিজ,
‘বিজ্ঞানময় কিতাব’এ কোন রেফারেন্স উনি দেন নাই।
ফুয়াদ [ ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০১০ at ৬:৪৮ অপরাহ্ণ ]
@সাদাত,
আমি কি আস্ক করব তাকে? শিক্ষানিবেশ নামে এক ব্যাক্তিও এরকম উল্লেখ করে ছিল। আগে একবার একটি হাদিস নিয়ে বার বার রেফারেন্স চাওয়ার পর সঠিক রেফারেন্স দিতে পারেন নি। আপনি চাইলে, আমি তাকে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করতে পারি।
সাদাত [ ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০১০ at ১১:৫৯ পূর্বাহ্ণ ]
@ফুয়াদ,
করতে পারেন।
@অভিজিৎ,
আপনার বইয়ে শুধু এই অংশ পেয়েছিলাম।
@ফুয়াদ,
আপনাকে রেফারেন্স দিলে লাভটা কী হবে জানিনা। যে ভাবে রেফারেন্স চাইলেন, ভাবখানা যেন রেফারেন্স না দিতে পারলে এবার আরো বড় গলায় বলা যাবে ইসলাম বিদ্ধেষী মুক্তমনারা বানিয়ে বানিয়ে কথা বলে। নীচের লেখাগুলো পড়ে সৌদি সরকারের ঠিকানায় একটা প্রতিবাদলিপি লিখুন। যারা ফতোয়া দেন, যারা হাদীস লিখেছেন আগে তাদেরকে ইসলাম শিখান, পরে আমাদেরকে গালি দিবেন।
The Earth According to Quran
“The Sheikh (Abdul Aziz Ibn Baz) authored … a book in Arabic entitled Jiryan Al-Shams Wa Al-Qammar Wa-Sukoon Al-Arz. This translates into Motion of the Sun and Moon, and Stationarity of the Earth… In an earlier book, he had threatened dissenters with the dire fatwa or takfir (disbelief), but did not repeat the threat in the newer version.”
“The earth is flat. Whoever claims it is round is an atheist deserving of punishment.” Yousef M. Ibrahim, “Muslim Edicts take on New Force”, The New York Times, February 12, 1995, p. A-14.
That is a well-known religious edict, or fatwa, issued two years ago by Sheik Abdel-Aziz ibn Baaz, the supreme religious authority of Saudi Arabia.
বই পড়বেন, পড়ুন-
In 1993, the supreme religious authority of Saudi Arabia, Sheik Abdel-Aziz ibn Baaz, issued a edict, or fatwah, declaring that the world is flat. Anyone of the round persuasion does not believe in God and should be punished.
“The Demon-haunted World”, Carl Sagan, Ballantine, ISBN 0-345-40946-9, p. 325.
ভিডিও দেখবেন, দেখুন-
httpv://www.youtube.com/watch?v=afo3WT4A_K0
httpv://www.youtube.com/watch?v=uDKSZO-aACk&feature=related
httpv://www.youtube.com/watch?v=SxeN6Wf7mbU&feature=related
httpv://www.youtube.com/watch?v=_JX_-jaJOrU&feature=related
@আকাশ মালিক, :yes: :yes:
@ফুয়াদ, :-Y
@আকাশ মালিক,
সে যদি ফতোয়া জারি করত, তাহলে তা ফতোয়া হিসাবে থাকা উচিত, আর যদি সে তার ভুল বোঝে ফতোয়া তুলে নেয়, তাহলে আপনারা তা উল্লেখ না করে অপব্যাবহার করলেন, কৌশলে।
ক্রস রেফারেন্স তেমন বেশী গ্রহন যোগ্যতা নেই, কারন মিশনারী আর্থিক সহায়তা প্রাপ্ত আপনাদের মত অনেক বিদ্দেশী আছে, তাই প্রথম যে বইয়ের কথা বললেন তা পরিক্ষা করা আমার দরকার, কিন্তু করা সম্ভব নয়। তাই, আপাত মেনে নিচ্ছি।
@ফুয়াদ,
ফুয়াদ, ক্রিশ্চান কিংবা মুসলমান বা জুয়িশ ধর্ম প্রচার বা শিক্ষা দেওয়ার
জন্য অনেক টাকা পাওয়া যায় সেটা আমরা সবাই জানি, কিন্তু নাস্তিকতার জন্য কেউ পয়সা পায় এটা আমার জানা ছিল না।
আপনি যে এই কথাটা বললেন, এটার প্রমাণ দেন। এই ব্লগে কে কে কিভাবে কোথা থেকে আর্থিক সহায়তা পেয়েছে সেটার প্রমাণ হাজির করুন। আর প্রমাণ যদি হাজির করতে না পারেন তাহলে সবার সামনে এই মিথ্যা কথা বলার জন্য মাফ চাইবেন। আপনার উত্তরের অপেক্ষায় থাকলাম।
@রাহাত খান,
আপনাদের কে ইসলাম বিদ্ধেষী বলেছি, আপনারা টাকা পাওয়ার কথা না, 🙂 🙂 তবে আমার কথার মধ্যে কিছু ভুল ছিল যে জেনারালাইজে আপনারাও পরে গেছেন, যদি-ও আমি শুধু ব্রেকেটেড বিদ্ধেষীদের বুঝিয়ে ছিলাম। আর আমি আমার লেখার সামান্য যে ভুল হয়েছে, তার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিতে রাজি আছি, কিন্তু শর্ত একটাই, নিচে ইবনে বাজ কে প্রমান ছাড়া রাজনিতিবিদের সাথে মিলানো হল , তার জন্য অভিজিত দা কে ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে। আরো বাকিদের ক্ষমা চেতে হবে ডাঃ জাকির কে জোকার বলার জন্য। আরো খুজলে আরো ঘটনা বের করতে পারব ক্ষমা চাওয়ার ব্যাপারে, একটি নয় অনেক, যদি ক্ষমা চাওয়ার ব্যাপারে রাজি থাকেন তাহলে আমি একটি একটি করে খুজে বের করে দিব। প্রমান ছাড়া অনেক দাবি-ই দেখেছি।
তারপর ও,
আর মজা করে হলেও আমার পক্ষে প্রমান দেই, আর সাথে আপনি চুপ হয়ে যান,
অভিজিৎ এর জবাব:
ডিসেম্বর ৪, ২০০৯ at ১:০০ পূর্বাহ্ণ
@আদিল মাহমুদ,
আপনি যে হারে আগাইতেছেন, নাস্তিকতার পথে আসতে বেশি দূর নাই মনে হয়। এমনিতেই এই সাইটে কমেন্ট শুরু করে অনেক দুর্নাম কুড়াইছেন দেখলাম। এখন তো আবার দালালদের সাইটে আর্টিকেলও লিখা শুরু করছেন। বুশ-ব্লেয়ার-মোসাদের দালাল হতে আর বেশি দেরী নাই। এখন এত পয়সা কোথায় রাখবেন সেই প্ল্যান করেন।
:rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl:
@ফুয়াদ, আপনি যে স্বীকার করলেন যে, আমাদের উদ্দেশ্যে এ কথা বলেন নাই, তাতেই হবে। আর অভিজিতের এই মন্তব্যটা যে এরকম কথা যারা বলে তাদের মত মানুষদের খোঁচা দিয়ে মজা করে বলা হয়েছিল সেটা যে আপনি বুঝেছেন তার জন্য ধন্যবাদ। ওই ব্লগে এটা নিয়ে আরো হাসি ঠাট্টা হয়েছিল বলেই মনে পড়ছে। আর জাকির নায়েককে জোকার বলার সাথে কিছু প্রমাণের দরকার নেই, এ কথা যে কাউকেই বলা যেতে পারে। জাকির নায়েকের মত সিলেব্রিটির সমালোচনা করতে কারও কাছে মাফ চাওয়া লাগে না, আমরা যদি তার সম্পর্কে কোন ভুল তথ্য দিয়ে থাকি তাহলেই মাফ চাওয়ার প্রশ্ন আসে, কোন বিশেষণের জন্য কাউকে মাফ চাওয়ার দরকার আছে বলে মনে করি না। এখানে মুক্তনার সদস্য হিসেবে আমি সরাসরি আপনার কাছে এটার প্রতিবাদ করেছি। এরকম জাকির নায়েক যদি আমাদের কাছে সরাসরি আসে কোন মিথ্যা তথ্যের প্রতিবাদ জানায় তাহলে তখন মাফ চাওয়ার প্রসংগ আসবে। কিন্তু কেউ কারও কাছ থেকে টাকা
খায় – এ কথা বলতে হলে যে প্রমাণ লাগে, এটুকু ‘কমন সেন্স’ আপনার আছে বলে আশা করছি।
ধন্যবাদ আপনার উত্তরের জন্য।
@রাহাত খান,
আরো দেখেন,(শুধুই মজা করে, কেউ রাগ কইরেন না)
:rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl:
তারমানে কি রায়হান আবীর ও কিছু পান। :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: 🙂
@আকাশ মালিক,
ভাগ্য ভাল, আলহামদুলিলাহ,
আপনাদের মিথ্যাচার পেয়ে গেলাম, ওয়িকিতেই লেখা আছে Bin Baaz strongly denied that claim, describing the allegation as a “pure lie”; in addition, he had made statements and released multiple Fatwas affirming that the earth is round.[19][20]
আরেকটি রেফারেন্স ধরে পেয়ে গেলাম, পুরো ফতোয়া,
তিন বছর বয়সে পিতা হারানো অন্ধ আব্দুল্লাহ ইবনে বাজ রঃ এর এই ফতোয়া শুনুন এখানে ক্লিক করে http://www.fatwa-online.com/audio/other/oth002/0040814.htm
@ফুয়াদ,
এটা সত্যাচার কিংবা মিথ্যাচারের ব্যাপার নয়। আমি আমার লেখায় তো বলেছিলামই কার্ল স্যাগানের ডিমন হান্ডেড ওয়ার্ল্ডের কথা। সেখানেই শেখ আবদেল আজিজ ইবন বা’জ এর ফতোয়ার উল্লেখ আছে। আপনার বিশ্বাস না হলে আপনি বইটির ১৯৯৬ সালের এডিশন – ৩২৫ পৃঃ দেখতে পারেন। এ ছাড়া বিখ্যাত বিজ্ঞানী পারভেজ হুদোভয়ের Islam and Science: Religious Orthodoxy and the Battle for Rationality গ্রন্থেও ফতোয়াটির উল্লেখ আছে। নিউইয়র্ক টাইমসের ফেব্রুয়ারি ১২, ১৯৯৫ সংখ্যায়ও ফতোয়াটি ছাপা হয়েছিলো বলে জানি। আর উপরে আকাশ মালিকের রেফারেন্সগুলিও দেখুন। কোনটাই বানানো নয়। আমি যখন লেখাটি লিখেছিলাম তখন কার্ল স্যাগানের বইটি পড়েছিলাম সেটা থেকেই রেফারেন্স দিয়েছিলাম। কাজেই আমাকে আপনি মিথ্যাবাদী বলতে পারেন না। তারপরেও আমার ভুল হতে পারে। হয়তো আপনার কথাই ঠিক সেরকম ফতোয়া আবদেল আজিজ ইবন বা’জ দেননি, কিংবা দিয়েও পরে অস্বীকার করতে পারেন (আমাদের রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় লিডাররা প্রায়ই এটি করেন, তাদের বাণী কিংবা বক্তব্য পত্রিকায় ছাপা হবার পর, পরের দিন অস্বীকার করে বলেন – তার কথা ভুল ভাবে উদ্ধৃত করা হয়েছে, ইত্যাদি)। এখন আমার পক্ষে সেটা বের করা সম্ভব নয়। আমি স্যাগান এবং হুদোভয়ের বইয়ে যে রেফারেন্স পেয়েছি সেটাই ব্যবহার করেছি।
আর আগেই বলেছি, বিশ্বনবীর ডাক্তারী প্রবন্ধে আমাকে আপনি অযথা টেনে এনেছেন। আমি কোরান-হাদিস নিয়ে এই মুহূর্তে বিতর্ক করতে মটেই ইচ্ছুক নই। আপনি আনাস বা অন্যান্যদের সাথে হাদিসগুলো নিয়ে বিতর্ক করতে পারেন -উটের মূত্র, কালিজিরা, খেজুর কিংবা মধুর উপকারিতা নিয়ে । আমার আপত্তি নেই।
ভাল থাকবেন।
@অভিজিৎ ভাই,
:laugh: :laugh: :laugh: :hahahee: :hahahee:
@অভিজিৎ,
মিথ্যাচার বিষয়টি আপনাকে বলি নি, বলেছি ঐ সব রেফারেন্স কে, আমার জেনারালাইজসনে কিছু ভুল ছিল, আপনাদের না বলে রেফারেন্স দের বলা উচিত ছিল, যাইহোক, তারপর-ও আপনাকে দোষ মুক্ত বলতে পারতেছি না, কারন ঐ মিথ্যা প্রপোগান্ডা আপনার বইকে রেফারেন্স ধরে অন্য মানুষ ব্যাবহার করবে আর আপনি ইবনে বাজ রঃ কিছু রাজনিতিক নেতার সাথে মিল দেখিয়েছেন। এটা তার প্রতি অন্যায় বলে আমার চোখে ধরা পরেছে, এই ক্ষেত্রে আপনার ভিন্ন মত থাকতে পারে, তাই এখানে আমার তেমন কিছু বলার নেই। ইবনে বাজের প্রতি যে মিথ্যাচার করা হয়েছে, তা সহজেই বুঝা যায়, কমন সেন্স থেকে। কারন, তিনি ঐ ফতোয়া দিয়ে থাকলে, ঐ ফতোয়া তিনি নিজেই তুলে নিতে পারতেন। দুই, ঐ ফতোয়াতে কাফির শব্দ উল্লেখ আছে, যা ইবনে তাইমিয়া রঃ সহ অনেক স্কলারের বিরুদ্ধে যায়, কিন্তু ইবনে বাজ তাদের ফল করেন, অতএব, সত্যি যদি ইবনে বাজ ঐ ফতোয়া দিয়ে থাকতেন তাহলে অন্য শব্দ ব্যাবহার করতেন। ঐ ফতোয়া সম্পূর্ণ রূপে উনার প্রতি মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। উনার অন্ধত্বের সুযোগ কেউ নিয়েছে।
“যা হোক, ইতিহাসের পাতাতে এবারে চোখ রাখা যাক। বারো শতকের বিখ্যাত আরবীয় বিজ্ঞানী ইবন-আল হাইথাম ধারণা করেছিলেন যে পৃথিবী সমতল নয়, বরং গোলাকার। তার সমস্ত কাজ সে সময় র্ধমবিরোধী বলে বাজেয়াপ্ত করা হয়, আর তাঁর সমস্ত বইও পুড়িয়ে দেওয়া হয়
এটার কোন রেফারেন্স পাই নি, আর আপনি যদি এখানে Ibn Hazm কে বুঝিয়ে থাকেন যার সম্পর্কে ফ্লেট আর্থ আরটিক্যালে লেখা আছে, Many Muslim scholars declared a mutual agreement (Ijma) that celestial bodies are round, among them Ibn Hazm (d. 1069), Ibn al-Jawzi (d. 1200), and Ibn Taymiya (d. 1328) তাহলে তাকে বিজ্ঞানীর চেয়ে ইসলামিক স্কলার বলাই ভাল। তার সম্পর্কে একটি আর্টিক্যালে লেখা আছে He opposed the allegorical interpretation of religious texts, preferring instead a grammatical and syntactical interpretation of the Qur’an, তার কাজের লিস্ট এখানে দেখে নেন http://en.wikipedia.org/wiki/List_of_works_by_ibn_Hazm
অন্ধত্ব বলতে তিনি বাস্তবে অন্ধ ছিলেন তা বুঝিয়েছি। আর মিথ্যাচার আপনাকে বুঝাই নি, হয়ত আপনার ভুল ছিল, তাই এটা ভুল, মিথ্যাচার নয়। আমার উপরের বক্তব্য ক্লিয়ার করার জন্য এই কথা গুলি লেখে নিলাম।
ভাল থাকবেন।
@ফুয়াদ,
আমি আমার বহু আগের একটি লেখায় শেখ আবদেল আজিজ ইবন বা’জ-এর যে ফতোয়ার উল্লেখ করেছিলাম তার রেফারেন্স আমি সঠিকভাবেই দিয়েছি। বইয়ের নামও উল্লেখ করেছি। এরপরেও আমাকে কেন ক্ষমা চাইতে হবে (আপমি একটি মন্তব্যে উল্লেখ করেছেন) বুঝতে পারছি না। আমি যদি বানিয়ে বানিয়ে লিখতাম তাহলে সেটা বলতে পারতেন। আমি গুরুত্বপূর্ণ বইয়েই সেই ঘটনার উল্লেখ পেয়েছি। নিউজপেপারেও পেয়েছি। আপনার তা ভুল মনে হলে ভুল, কি আর করা। বই আর নিউজপেপারের রেফারেন্স আমার কাছে বেশি গুরুত্বপুর্ণ আপনার ক্ষমা চাওয়া নিয়ে নাটকের থেকে।
আর না, ইবনে হাইথাম বলতে আমি Ibn Hazm এর কথা বুঝাইনি। ইবনে হাইথাম ছিলেন আরবের বিখ্যাত বিজ্ঞানী, তার নামের ল্যাটিন উচ্চারণ – Alhazen। অপটিক্সে তার অসামান্য অবদান আছে। তিনি পৃথিবীকে গোলাকার স্ফেয়ার বলে অভিহিত করেছিলেন, যদিও তিনি টলেমির ভুকেন্দ্রিক মডেল -এর ধারনা থেকে বেরিয়ে আসতে পারেননি। তার কাজ কেন সে সময় সাধারণদেরমধ্যে বিরাগভাজন হয়েছিলো (আমি এন্সাইক্লওপেডিয়া অব ইসলাম থেকে রেফারেন্স পেছিলাম), তা বোঝার জন্য আপনি কোরান এবং হাদিস দেখতে পারেন । শিক্ষানবিসের এই লেখাটা দেখতে পারেন। এছাড়া ইন্টারনেটে সার্চ করলেই অনেক হাদিস পাবেন যেখানে বলা আছে পৃথিবীটা গরুর শিং এবং তিমি মাছের উপর ক্রমান্বয়ে বসানো। মুশকিলটা হল এই সমস্ত হাবিজাবি গার্বেজ ধর্মের নামে চালানোর জন্য আপনাদের কখনো ক্ষমা চাইতে দেখা যায় না। হাইথামের ‘ধর্মবিরোধী’ বিল্পবী সব তত্ত্ব সে সময় ছিলো প্রচলিত ধর্মীয় গার্বেজের বিপরীতে, আর সে জন্য যে তার বহু পান্ডুলিপি পুড়িয়ে দেয়া হয়েছিলো, তা আপনি পাবেন Bradley Steffens এর Ibn al-Haytham: First Scientist বইয়েও। এ সম্বন্ধে লেখা হয়েছে – Steffens focuses on the transmission of science and math concepts and the rocky road of discovery as a theory was developed, then banned or manuscripts destroyed by religious leaders of all religions in following centuries.
যা হোক, আমার মনে হচ্ছে, আপনি এই পোস্টে উটের মূত্র আর কালিজিরার গুন নিয়ে অতিমাত্রায় চিন্তিত হয়ে গেছেন – তাই অযথা বিষয় ঘোরাতে শেখ আবদেল আজিজ ইবন বা’জ এর উল্লেখ করে আমাকে এই পোস্টে টেনে এনেছেন। এর প্রয়োজন ছিলো না। একটা সময় এগুলো নিয়ে কিছু লিখলেও, আমি আপনার কোরান হাদিস আক্রমণ করে অন্ততঃ লেখা লিখি না, আসলে এর প্রয়োজনো আমার কাছে নেই। ওই ধর্মগ্রন্থগুলো আমার কাছে একেবারেই প্রাচীন ধারণার চিত্র-বিচিত্র সমাহার ছাড়া কিছু নয়। এই শতাব্দীতে এসে ওগুলোতে জ্ঞান অনুসন্ধান আমার কাছে একেবারেই সময়ের অপচয়।
@অভিজিৎ,
আগে আপনাকে ক্ষমা চাইতে বলেছিলাম এ জন্য যে আপনি ইবনে বাজ কে রাজনিতিক লিডারের সাথে তুলনা করেছেন এ জন্য। শধু মাত্র তিনি আমাকে ক্ষমা চাইতে বলায় এই কাজ করেছি। এখন আমি আপনাকে প্রমান সহ দিলাম কেন আমি আপনাকে প্রশ্ন করেছি। উপরে হাফিজ সাদাত এবং আমার কথোপোকথন দেওয়া আছে, ২৫ তারিখ, ২৮ তারিখের। ২৮ তারিখে সাদাত ভাই আমাকে বলেছেন, হ্যা করতে পার, তাই ২৮ তারিখেই আপনাকে প্রশ্ন করেছি। তারপর-ও আপনি আগ বাড়িয়ে যা বললেন তার জন্য কি এখন আপনার কাছে এই কথা বলতে পারি, ক্ষমা চান ? ভাল করে দেখুন। আপনি আমার মনের কথা জানেন না। ঠিক তাই নয় কি ? তারপর-ও ক্ষমা চান, তা আমি বলতেছি না, ব্যাপারটি এসেছে রাহাত ভাইয়ের মাথা থেকে।আশা করি, আর কতা না বাড়িয়ে বুঝতে পারবেন।
কিন্তু আপনি বলেছেন বারো শতকের বিখ্যাত আরবীয় বিজ্ঞানী ইবন-আল হাইথাম ধারণা করেছিলেন যে পৃথিবী সমতল নয়, বরং গোলাকার। তার সমস্ত কাজ সে সময় র্ধমবিরোধী বলে বাজেয়াপ্ত করা হয়, আর তাঁর সমস্ত বইও পুড়িয়ে দেওয়া হয়। উনি তো ১১শতকের মানুষ। ভাল করে দেখুন, আমি কি ঠিক বলেছি কি না। কাছা কাছি বলে মেনে নিলাম।
দুই নম্বর then banned or manuscripts destroyed by religious leaders of all religions in following centuries.
এই কথার সাথে আপনার কথার কোন মিল নেই, ফলোয়িং সেঞ্চুরি মানে ফলোয়িং শতাব্দী, সে সময় নয়। আপনি “অল্ল রিলিজিয়নের” উল্লেক্ষ করেন নাই। তারপর, তারা ব্যান অথবা দিস্ট্রয় বলেছে, (মানে তারাই ঠিকমত জানে না, ঐ সময়ের স্বাভাবিক ভাবেও মেইন্স্রিপ্ট হারিয়ে যেতে পারে, তবুও মেনে নিলাম, মানতে কষ্ট হয়, কারন ইবন হাজম কাছাকাছি সময়ের মানুষ ) কিন্তু আপনি “অথবা” ব্যাবহার করেন নাই, যা করেছেন, ভাষাকে কঠিন করেছেন। তারপর, “মেইন্স্রিপ্ট” বলেন নাই, বলেছেন সমস্ত কাজ কর্ম। কারন মেন্স্রিপ্ট না থাকলেও উনার কাজ বেচে ছিল, আর ইবন হাজম রে দেখেন না, উনি তো ধর্মিয় ভাবেই একই বিষয় বলেছেন। তাই, ইবনে হাজমের বেশী সমস্যা হওয়ার কথা, কারন তিনি ধর্মিয় ব্যাক্তিত্ব আর ইবন হাজম, হাইথামের কাছা কাছি সময়ের মানুষ, কিন্তু আমরা উলটা ইবন হাজমের অনেক ফলোয়ার(ধর্মিয়) পাই। আশা করি, আপনি বুঝতে পেরেছেন, আর কথা বাড়াবেন না, আপনি বাড়ালে, আমিও পারি।
সব শেষে বলি, এমন পাঠক টাকা দিয়েও পাবেন না, যে কারো লেখা তন্ন তন্ন করে পড়ে, আর ভুল খোজে বের করে। লেখক হিসাবে এমন পাঠক পাওয়া গর্বের বিষয়। আর যদি নিজেকে লেখক না ভাবে, ইসলাম বিদ্ধেষী ভাবেন, তাহলে আমার কিছু বলার নেই।
@ফুয়াদ,
ফুয়াদ ভাই, আইজাইরা প্যাচাল তো অনেক হইলো এখন খ্যামা দ্যান না। আপনে রেফারেন্স চাইলেন, দিয়ে দিয়েছি। মানা না মানা আপনার ইচ্ছা। ২ টা বই একটা নিউজ পেপারের রেফারেন্স আছে। আর রাজনৈতিক লিডার না ধর্মীয় লিডারদের কথাও বলেছি, তারাও কম না। আর ‘তিনি আমাকে ক্ষমা চাইতে বলায়’ আপনি আমাকে ক্ষমা চাইতে বলেছেন – এটা খুবই আপত্তিকর। একজন মানুষকে আরেকজন কি বললো তা দিয়ে বিচার করবেন কেন। আমি যদি কিছু আপনাকে কখনো বলে থাকি, সেটার ভিত্তিতে বলবেন – সাদাত কি বললো, বা রাহাত কি বললো তার ভিত্তিতে নয়।
আবারো – উপরে ‘হাফিজ’ সাদাত কি বললো আর তার ভিত্তিতে আপনি কি করলেন তা জানতে আমি মোটেও ইচ্ছুক নই। আপনি একটু নিজের বুদ্ধি বিবেচনা দিয়ে চলবেন, কথা বলবেন এই টুকুই প্রত্যাশা, অন্য কারো পরিচালনায় নয়।
এটা আপনি ঠিকই বলেছেন। এগারো শতকই লেখা উচিৎ ছিলো। ভুলটি দেখিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ। কিন্তু হাইথামের কাজ কর্ম যে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছিলো সেই সত্য এতে লংঘিত হয় না।
অবশ্যই কথা আপনি বাড়াতে পারেন। তাতে কোন অসুবিধা নেই। আমি Bradley Steffens এর বইয়ের রেফারেন্স দিয়েছিলাম। আপনি তো মানলেন না। এবারে আরেকটা বইয়ের রেফারেন্স দেই – History of Philosophy in Islam, by T.J. de Boer । লেখক বলেছেন যে, পৃথিবীকে গোলাকার হিসবে বিবেচনা করে হাইথাম অপবিত্র নাস্তিকের প্রতীকে (unhappy symbol of impious Atheism) পরিণত হয়েছিলেন, এবং তার কাজকর্ম জ্বলন্ত অগ্নিতে নিক্ষেপ করা হয়। দেখুন –
The preacher, who conducted the execution of the sentence, threw into the flames, with his own hands, an astronomical work of Ibn al-Haitham, after he had pointed to a delineation therein given of the sphere of the earth, as an unhappy symbol of impious Atheism.
এবার কি মানবেন?
বোধ হয় নয়। আপনি বলেছেন ইবন হাজমের কাজ পুড়ানো হলো না, হাইথামেরটা হলো কেন? এর উত্তর আমার জানা নেই। যেটা হয়েছে সেটারই উল্লেখ করেছি আমি, যেটা হয়নি তার ব্যাখ্যা আমি করতে পারবো না। ব্রুনোর সময়ে দার্শনিক ব্রুনোকে পুড়িয়ে মারা হয়েছিলো বাইবেল বিরোধী সূর্যকেন্দ্রিক তত্ত্ব সমর্থনের জন্য। কিন্তু অনেক বিজ্ঞানী বা দার্শনিককেই আবার পোড়ানো হয়নি। কেন হয়নি, তার উত্তর আমার কাছে নেই। কোন খ্রিষ্টান এসে হয়তো আপনার মতোই এখন দাবী করতে পারে যে – অমুক বিজ্ঞানীর তো সে সময় অনেক ফলোয়ার ছিলো, তারে তো পোড়ানো হয় নাই। কিন্তু এগুলো বললেও ব্রুনোকে যে পোড়ানো হয়েছিলো সেই সত্য বিন্দুমাত্র ঢাকা পড়ে না। তর্কের খাতিরে অনেক তর্কই করা যায় অবশ্য।
যা হোক, আপনাকে আগেই বলেছি – এই পোস্টে এগুলো লেখা বা এগুলো নিয়ে অযথা তর্ক করা আমার উদ্দেশ্য ছিলো না। আপনি বরং এই পোস্টের লেখকের লেখা নিয়ে মন্তব্য করুন, সেটাই কাম্য। আর লিখার সময় বানানগুলোর দিকেও একটু নজর দিন প্লিজ।
@ফুয়াদ, -*
সত্যি!!! :lotpot: :lotpot:
আপনাকে এখনও এই ব্লগ এর আলোচ্য বিষয় “বিশ্বনবীর ডাক্তারি” নিয়ে একটিও কমেন্ট করতে দেখা যায় নি যেখানে আপনি সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে কোনো প্রকার কথা বলেছেন+ ভুল খুজে বের করেছেন। :brokenheart:
এটা টিভি তে প্রচারিত টক শো না যে আপনি So Called Politician দের মত “মূল আলোচনা ঢাকায় তো আমি কিন্তু ঘানায়” এই তত্ত্ব অনুসরন করবেন।
:no: :no: :no:
ধন্যবাদ
@ফুয়াদ,
অভিজিত খুব সম্ভবত এই “ইবনে হাইথাম” কে বুঝিয়েছে।
ইনি আসলেই গর্ব করার মত বৈজ্ঞানিক ছিলেন। এনাকে কিন্তু সবাই কিন্তু বৈজ্ঞানিক হিসেবেই বর্ণনা করছেন।
এখানে দেখতে পারেন।
Critical Praise for Ibn al Haytham – First Scientist
@ফুয়াদ,
ফুয়াদ ভাই, ইবনে বাজকে নিয়ে যেসকল ভুল বুঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছে তার জন্য মুসলমানদের ভেদাভেদ দায়ী। একটা আরটিক্যালে পড়েছিলাম এ ফতোয়া পড়েছিলাম। পরে ঘাটাঘাটি করে দেখলাম যে তিনি এটা অস্বীকার করেছেন। তবে তিনি পৃথিবীর স্থির এবং সুর্য পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরে তত্ত্বে বিস্বাস করেন। এ বিষয়ে আরেকটা আরটিক্যালে পড়েছিলাম যে তিনি পরবর্তীতে শুভাকাংখীদের চাপাচাপিতে সমতল পৃথিবীর ধারনা থেকে সরে আসেন। তবুও তিনি এ কথা বলেছেন যে পৃথিবীর ঘুর্ণনের ব্যপারটি তিনি অস্বীকার করেন যেহেতু কুরানিক প্রমাণ তা সমর্থন করে না।
http://thetruereligion.org/modules/articles/item.php?itemid=149
ইবনে বাজকে সালাফি বা ওহাবী মতবাদের অনুসারী মনে করা হয়। সউদিরা ওহাবিজম অনুসরন করেন। এর মুল বক্তব্য হল কুরানকে আক্ষরিক অর্থে মানা। অর্থাৎ কুরানে যদি বলা হয়ে থাকে আল্লাহর হাত আছে তাহলে আল্লাহর হাত আছে। এরকম সব কিছুই তারা আক্ষরিক অর্থে নেয়।
এ সাইটে কিছু ঘটনা পাবেন।
http://www.experiencefestival.com/a/Islam_and_flat-earth_theories_-_Ibn_Baz_controversy/id/5169030
এ সাইটে সুন্নিদের সাথে তার অনেক বিষয়ে বিরোধ এবং খুব ছোট করে তার সমতল পৃথিবীর কথা উল্লেখ পাবেন। সমতল পৃথিবী এ ব্যপারটা কুয়েতের এরকটি পত্রিকায় প্রথম আসে, পরে তা সবাই জানতে পারে। মুলত সালাফিদের সাথে সুন্নিদের বিরধের জের ধরে এটা এতটা বিস্তৃতি পায়।
http://www.sunnah.org/history/Innovators/ibn_baz.htm
আমার লিখায় এটাই শুধু বলতে চেয়েছি, অনেক কিছুই পুরনো ও অচল হয়ে গিয়েছে। সেগুল নিয়ে আর পড়ে থাকলে আগাতে পারবেন না। আগাতে না চাইলে সমস্যা নেই। কিন্তু অপরকে কেন আটকিয়ে রাখব? কেন বলছি এ কথা? যখন আমি বলি যে আমাদেরকে স্মার্ট শহরের কথা ভাবতে হবে, সকল মানুষের ডি.এন.এ রেকর্ড থাকবে। তাহলে রেপ হলে খুব সহযে আমরা অপরাধী সনাক্ত করতে পারব। তখন তারা বলে এত কিছুর কি দরকার। মেয়েদেরকে বুরকার মধ্যে ঢুকায় দাও। সব সমাধান হয়ে যাবে। আমার উঠাবসা আপনার মত উদারপন্থীদের সাথে না হওয়ায় এতসব সমস্যা।
@আনাস,
আমি সালাফিদের চিনি, আর এ ও জানি তারা কি পরিমান ইবনে তাইমিয়াকে ভালবাসে, আর এ জন্য আমি নিশ্চিত ইবনে বাজ এই ফতোয়া দেন নি। এটা অপপ্রচার। সালাফিরা সুন্নিদের অংশ শুধু মাহজাব ফল করে না।
কোন কিছুই অচল না, যা আপনি আচল মনে করেন তা সচল হতেও পারে, আর যা সচল বলে মনে করেন তা অচল হতেও পারে। তাই, জ্ঞানের জগত কখন-ই বন্দ নয়।
সকল মানুষের ডি.এন.এ রেকরড যত সহজে বললেন, তত সহজ ত নয়-ই বরং কঠিন, কোন দেশ-ই এমন করতে পারে নি।দুই, টকনলিজি দাড়িয়ে নেই, শয়তানী টেকনলজিও আছে, বুঝছেন ? না বুঝেন নাই, শয়তানরা এমন ভাবে রেপ করবে, ডি.এন.এ টেস্টেও ধরা পরবে না। সমস্যা অনেক জটিল। এটা আপনার ভুল ধারনা সংশোধন করার জন্য বলেছি, আর অন্য যে ধর্মিয় ব্যাপার বলেছেন ঐ ব্যাপারে আমি কিছু বলতে চাই না।
যেদিন থেকে আপনি ইসলামকে মতবাদ হিসাবে নিয়েছেন, সে দিন থেকেই আপনার ছন্দ পথন শুরু হয়েছে।
আপনি বলেছেনঃ
তাহলে, আপনাকে একটি কথা বলি, আল কুরান খোলুন, তারপর, পড়াশুরু করুন, একটি আয়াত পড়েন, চিন্তা করেন নিজের জ্ঞান দিয়ে, নন মুসলিম এ আয়াত পড়ে কি ভাববে, সময় থাকলে, আলাদা ভাবে নাস্তিক কি চিন্তা করবে, হিন্দু কি করবে, খ্রিস্টান কি করবে। তারপর, মুসলিম কি চিন্তা করে, তার পর্যায় ক্রমিক তোলনা করুন। তাহলেই, আল্লাহ পাক চাইলে প্রমান পেয়ে যাবেন। শুধু তাই না, আল্লাহ পাক চাইলে, আরো অনেক নুতুন বিষয় বুঝতে পারবেন। ইনশি-আল্লাহ মাথায় আরো অনেক নুতুন ধারনা খেলা করবে। আল্লাহ পাক আপনাকে হিদায়েত দান করুন আমিন।
@ফুয়াদ,
দিয়েছে কি দেন নি সেটাতো কথা না। ভুলবোঝাবুঝির জন্য কারা দায়ী সেটাই বললাম।
যে মানুষটা অন্যের অধীকার হরন করে, তার কাছে আইনের ভয় আর আল্লাহর ভয় সমান। অনেক কিছুইতো অসম্ভব বা জটিল ছিল। মানব জাতি কি তা সমাধান করেনাই? আমিতো কোন ইসলামি দল বা গ্রুপকে বাস্তব জীবনে এবং এ নেট জগতে টেকনলজি নিয়ে আলোচনা করতে দেখি না। যে কোন ফেসবুক গ্রুপে যান। নিকাব পড়া ফরজ না মুস্তাহাব। কিভাবে ইনফিদেলদের হত্যা উচ্ছেদ করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যায়। কিভাবে পরকালে মুক্তি পাওয়া যায় তা নিয়ে ঘন্টাব্যাপী সময় অপচয় এবং স্বর্গ অর্জনে নানা পথে তারা বিভক্ত। তাদের কাছে টেকনলজি সহজ বিষয় না।
বুঝি নাই কিসের ছন্দ পতনের কথা বলছেন। যদি ভেবে থাকেন যে আগে মতবাদ ভাবা শুরু করেছি তাই কুরান আমার কাছে এরকম মনে হয়েছে। হয়েছে এর উলটোটা। আপনি চাইলে পয়েন্ট টু পয়েন্ট আলোচনা করতে পারি। আর এটা খুবই অদ্ভুত কথা যে কুরান পড়ে একেজন একেক রকম ভাববে আর আল্লাহ চাইলেই সঠিক ভাবনা মাথায় আসবে। আল্লাহ না চাওয়ার ফলে যাদের মাথায় আসেনি তারা আগুনে পুড়বে কেন?
তাহলে আপনি বলতে চাচ্ছেন যে সে সময়কার এসব চিকিৎসা আজও সচল এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানের কোন কিছুর আবিস্কার কঠিন হলে এসব আদি চিকিৎসাই দেয়া উচিত। আপনিও যদি মাহবুব ভাই এর দলে থাকেন তাহলে আমারতো কিছু বলার নাই। এ মানসিকতার সাথে একমত হতে পারিনি বলেই তো লিখলাম। তারা ভাবে যে পৃথিবীতে কোন উল্কা পরে মানব জাতি আবার গুহাযুগে ফিরে যাবে আর তখন এসব জ্ঞান আবার সচল হবে। আর আমরা ভাবি সেরকম পরিস্থিতে আমাদের এ পর্যন্ত লদ্ধ জ্ঞানকে কিভাবে সংরক্ষন করে যেখানে শেষ দেখেছিলাম সেখান থেকে শুরু করা সম্ভব।
আমি লেখককে বলছি ,
প্লে থেকে যারা এস এস সি পর্যন্ত ধর্মীয় শিক্ষা ছাড়া বড় হয় , তারা আপনার মত কুলাঙ্গার , নাস্তিক হয় ।
কুরআন – হাদিস সম্পর্কে অজ্ঞতার পরিচয় দিলেন ।
বাস্তবতা হল , আপনার খেয়াল নবীকে সা. insult করা ।
মৃত্যু হবে এটা যদি বিশ্বাস হয় তবেই হল । সমাধান একটা পাবেন ইনশা আল্লাহ ।
কিছু হাদিস শেয়ার করছি (কপি পেস্টএর জন্য ক্ষমা প্রার্থী)
Volume 7, Book 71, Number 587:
Narrated Jabir bin Abdullah:
I heard the Prophet saying, “If there is any healing in your medicines, then it is in cupping, a gulp of honey or branding with fire (cauterization) that suits the ailment, but I don’t like to be (cauterized) branded with fire.”
Volume 7, Book 71, Number 595:
Narrated Ibn ‘Abbas:
The Prophet was cupped and he paid the wages to the one who had cupped him and then took Su’ut (Medicine sniffed by nose).
Volume 7, Book 71, Number 598:
Narrated Ibn ‘Abbas:
The Prophet was cupped while he was in a state of Ihram.
Volume 7, Book 71, Number 605:
Narrated Jabir:
The Prophet said, “If there is any healing in your medicines then it is a cupping operation, or branding (cauterization), but I do not like to be (cauterized) branded.”
হায় মুসলমান!! তোমরা বেদেনীর কাছ থেকে শিংগা লাগানো বন্ধ করে দিচ্ছ 🙁
পরম বিনোদিত হলাম পোস্ট এবং আবুল কাশেম ও আকাশ মালিকের মন্তব্যগুলো পড়ে :laugh:
মন্তব্যগুলার মাধ্যমে বহুত কিছু জানতে পারলাম। আকাশ মালিক আর আবুল কাশেম কে জাঝা!
@আগন্তুক,
গ্রুপ সেক্স ব্যাপারটা অত্যন্ত কুরুচিপূর্ণ মনে হয়
to apni apnar porokaler puroshkar niben na!!!!
@ফুয়াদ,
Then amra asha korchi, ajke theke you are following বিশ্বনবীর চিকিৎসা শাস্র in your day to day life.
Please let mukto-mona know how it is going after few years.
We want to know the impact of maintaining such from someone’ personal experience 😀
@ আদিল মাহমুদ,
:clap2:
@ আনাস,
:lotpot:
@ashiqur rahman,
অ্যাডমিন মনে হয় আজ আপনাকে :guli: :guli: :guli: করবে।
@রামগড়ুড়ের ছানা,
:-/
@রামগড়ুড়ের ছানা,
চাচু আব্বির কথা তো দেখি পুরো ফলে গেছে। আমার আজকের পোষ্টের প্রথম কমেন্টেই ঘটনা ঘটে গেছে।
হা হা প গে…কে ধ… :hahahee: :hahahee: :hahahee:
প্রবন্ধে “বিশ্বনবীর ডাক্তারী” এ নামের মধ্যেই লুকিয়ে আছে হেয় করার মন মনষিকতা, তাছাড়া একজন মানুষের নাম উল্লেখ করে, তার লেখা দিয়ে গোপনে তাকে হাসিঠাট্টায় পরিনত করা যে, কি ধরনের সভ্যতা তা আমার জানা নেই, তবে নাস্তিক সভ্যতায় এ ধরনের কিছু থাকলেও থাকতে পারে, হয়ত আমার জানা নেই। আবার কিভাবে নিশ্চিত হলেন যে ৭০ হুর এর জন্য-ই মসুলমানরা ইবাদত করে! আপনার পোষ্টে কিছু লেখার ইচ্ছা ছিলনা, কিন্তু আগুন্তক সাহেব একটি বিষয়কে গ্রুপ সেক্সে নিয়ে যাওয়াতেই বাধ্য হয়ে আমার কমেন্ট আসল। কিভাবে সত্য বিবর্তিত হয়, তা বুঝতে কোন ছোট বাচ্চার ও কষ্ট হবে না।
@ফুয়াদ,
ভাই লাইনে আসেন। মুল লেখায় বর্ণিত হাদিসগুলো সম্পর্কে আপনার কি মত? একটু ব্যাখ্যা করে আমাদের জ্ঞান বৃদ্ধি করেন।
@রামগড়ুড়ের ছানা, হাদিস এর বিষয়ে লেখেছি । উটের মুত্র ইসলামের অবিস্কার করা কিছু নয় , এটা কোন একটি রোগের চিকিৎসা তৎকালীন সমাজ ব্যবস্থায় বহু আগে থেকেই ছিল । মুত্র ইসলামে অপবিত্র । কিন্তু সেই রোগের চিকিৎসায় সমাজে সেটা প্রচলিত ছিল । যার জন্য হাদিসে আমরা পেয়েছি । যা ইমাম আবু হানিফার সময় সেই রোগের বিকল্প ঔষধ আবিস্কার হওয়ায় নিসিদ্ধ বা বাতিল হয় ।
আর হযরত ওমর বিষয় তিনি যে ঘৃণিত কথা লেখেছেন তা যদি সহি হাদিসে দেখাতে পারেন ,তবে প্রমান আনেন । আর আদিল সাহেবের দাদারা বা তার বাবারা খোলা জায়গায় কাজ সারতেন ,প্রশ্ন তাদের কাছেই জানতে চান । সম্ভবত তিনি যখন গ্রামে যান তিনি এ কাজ এখনো করেন ,খোলা জায়গায় । তাই তার রুচিতে বাধেনি এ নিয়ে এভাবে কথা বলা ।
@ফুয়াদ,
লেখাটার নাম ছাড়া আর কোথাও কি আপনার মনে হয়েছে যে লেখক আনাস নবীজিকে হেয় করেছেন?
উল্লেখিত হাদীসসগুলি কি উনি নিজে বানিয়েছেন? আকাশ মালিক উটের মূত্র বিষয়ক হাদীস সহী বুখারি হতে কোট করেছেন। সে ব্যাপারে কি বলেন?
নাকি সেই ভক্ত মাহবুব ভাইকে সেই লেখা লিখতে আনাস বাধ্য করেছিলেন?
নাম প্রসংগে বলি; শুনেছি একজন একটি বই রচনা করেছিলেন, “বৈজ্ঞানিক মোহাম্মদ”। বই এর মূল উপজীব্য হল নবী মোহাম্মদ কত বড় বৈজ্ঞানিক ছিলেন তা প্রমান করা। এতে কি ওনাকে হেয় করা হয়েছে, নাকি অপমান করা হয়েছে বলতে চান? আমার চেনা আরেকজন একবার নবীজি প্রসংগে বলেছিলেন যে উনি ছিলেন দুনিয়ার সবচেয়ে বড় ইকনোমিষ্ট; কারন সেই সম্বল তাহার কম্বলখানির শিক্ষা। ওনাকে ভক্তরা বৈজ্ঞানিক, ইকোনমিষ্ট এসব বললে আর ডাক্তার বললেই বা দোষ কেমন করে হবে?
বছর দেড়েক আগে কোন এক বাংলা চ্যানেলে আমিও দেখেছিলাম ইসলাম কত বিজ্ঞানসম্মত সেটা প্রমান করতে একজন ডাক্তার দেখাচ্ছেন কোন কোন হাদীসে মধু ও কালিজিরার কথা আছে; এবং বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে মধু কালিজিরার কত গুন। তবে উটের মূত্র বিষয়ক তথ্য মনে হয় উনি সংগত কারনেই চেপে গেছিলেন। এনাকেও দোষ দেবেন নাকি প্রশংসা করবেন?
দেখুন, আমি নিজেও আগে বলেছি যে এসব প্রাচীন চিকিতসার জন্য নবীজি বা সাহাবীদের দোষ নেই। ওনারা সেই যুগে যা তাদের জানা শ্রেষ্ঠ চিকিতসা ছিল তাই বাতলেছেন। ১৫০০ বছর পরে কিছু অন্ধ বিশ্বাসী তাদের বিবেক বুদ্ধি তালাচাবি মেরে সেই প্রাচীন পদ্ধুতির গুনগান শুরু করলে তার দায় সেসময়কার লোকজনের নয়, দায় এ যুগের অন্ধবিশ্বাসীদের। কাজেই হাসি ঠাট্টা করলে করা হয়েছে এই সমস্ত লোকদের।
ধরা যাক, কিছুদিন আগে শামীম সাহেব এখানে অভিযোগ করেছিলেন রিচার্ড ডকিন্সকে এখানকার সবাই অনেকটা অন্ধভাবেই একচেটিয়াভাবে মানে। এখন এই কথার উদ্দেশ্য আসলে কে? ডকিন্স, নাকি যারা তাকে অন্ধভাবে মানে বলে অভিযুক্ত তারা? সহজভাবে একটু চিন্তা করেন।
আর কাকে নাস্তিক বলছেন তা পরিষ্কার করবেন? আনাস সাহেব ইসলামের অনেক কিছুই পছন্দ নাও করতে পারেন তবে তিনি নাস্তিক বলে এখনো জানা যায়নি। বিশুদ্ধ আস্তিকদের সাইটে ডারয়ুইন/ডকিন্স সাহেবের মাথা বানরের সাথে জুড়ে ছবি দেওয়াটাকে সভ্যতার কোন উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত তা চিন্তা করেছেন কখনো?
@আদিল মাহমুদ,
:yes:
@আদিল চাচা( 😀 😀 )
:yes: :yes: । সভ্যতার অসাধারণ নিদর্শন গোড়া ইসলামপন্থীরা আমাদের নিয়মিত দেখিয়ে চলেছেন!!
@ চাচুআব্বি রামগড়ুড়ের ছানা,
ঠিক ই কইছ।
ইসলামী বনাম এন্টি ইসলামীদের তর্ক বিতর্কের কিছুদিন পর্যবেক্ষন করে কিছু শিক্ষা লাভ করেছি।
– ধর্ম বা ধর্মীয় কোন চরিত্র আক্রমন করে কেউ কোন লেখা লিখলে দোষ হয় সরাসরি সেই লেখকের। সেই লেখক ধর্মভিত্তিক যেসব রেফারেন্স দেন সেসব রেফারেন্স যেসব মহান ধর্মীয় চরিত্ররা লিখে গেছেন তাদের কোন দোষ নেই বাই ডিফল্ট। ওহ হো, বলতেই ভুলে গেছি; ওসব রেফারেন্স ওনারা কেউ ধর্মীয় বলে মানেন না তবে প্রায়ই সেসব গ্রন্থ থেকেই কি সব কোট করেন, সেসব থেকে শিক্ষনীয় অনেক কিছু বের করেন।
– ধর্ম ডিফেন্ডকারী কোন নামজাদা স্কলার ডাহা মিথ্যা কথা (হতে পারে অজ্ঞানতা বশতঃ, যদিও কিছু পরিষ্কার বিষয়ে সেই অজ্ঞানতা নিয়ে সন্দেহ থাকে) বললে তা দেখতে হবে ক্ষমাসুন্দর চোখে। মানুষ মাত্রেই ভুল করে, man is mortal. তিনিও তো মানূষ। সবচেয়ে ভাল উপায় সেই ভুল বা মিথ্যা আমলেই না আনা। তেমন ভুল কেউ ধরলে উলটা তাকেই ব্যাক্তিগত আক্রমন শুরু করাটা সবচেয়ে ভাল বুদ্ধি। তবে ধর্ম সমালোচনাকারী কারো তেমন ভুল কোনক্রমে হলে সে হয়ে যাবে ভন্ড, বিদ্বেষী, বিকৃতকারী এরুপ নানান বিশেষনে ভূষিত।
আপাতত এই দুইটা হজম কর।
@আদিল মাহমুদ,
চাচা এইসব কি বলতেসেন? আমিতো নাস্তিক, এটা ভুলে গেসেন? এসব শিক্ষা আমিও ভালই পাইসি।
আর আপনাকে চাচা ডাকার বুদ্ধিটা কিন্তু তানভীর কাছ থেকে পাইসি 😀
@রামগড়ুড়ের ছানা,
মিছা কথা কইবা না। নাস্তিক বইলাই মিছা কথা কইবার ফিরি লাইছেন্স দিছে কেডায়? এইটা কেমুন কথা? নিন্দুকেরা তো হের লাইগাই নাস্তিক বইলা গাইল দেয়।
তানভী আমারে চাচু না, মামু ডাকে।
যাক, বড় হও, চাচু/মামু হিসেবে এই দোয়াই করি।
@আদিল মাহমুদ,
এখন বেশী কিছু বলতে পারব না, লেখার স্টাইল থেকেই বুঝা যায় কে তাছিল্ল্য করার জন্য করেছিল, কে না।
আর দুই নম্বর, কাউকে নাস্তিক বলি নি, নাস্তিক সভ্যতা বলেছি।
@ফুয়াদ,
তাচ্ছিল্য নিয়ে আমার নুতন করে কিছু বলার নেই।
তবে সভ্যতার সম্পর্কে শুধু এইটুকু বলে নেই যে মানুষের ধর্মীয় পরিচয় থাকতে পারে, তবে নাস্তিক সভ্যতা বলে কোন জিনিস নেই। বিশ্বে বেশ কটি নাস্তিক সভ্যতা প্রাচীন কালেও ছিল খুবই উন্নত মানবীয় বোধ সম্পন্ন, আজো আছে।
ফুয়াদ ভাই আমাদের আবদার আপনাকে উটের মুত্র খেতেই হবে। আমি বাজে কথা বলছিনা, হাদিসের কথা বলছি। অন্যরা কি বলেন?
@আদিল মাহমুদ,
একদিন আপনি আমাকে কি বলেছিলেন মনে আছে আদিল ভাই, আপনার লেখা কপি পেস্ট দিলাম
আমার আর কিছু বলা থাকতে পারে? এ ব্যাপারে আপনি কিছু বলেন, আমি শুনি। আমি এবার ও তেমন বেশী কিছু বলতেছি না, কারন মুক্তমনার-ই এক নাস্তিকের কান্ড(মুক্তমনায় যে সব আস্তিক বা আস্তিক দাবীদার তাদের উদ্দোশ্যে আমি বলতেছি না, তাই ভুল বুঝিয়েন না) দেখে আমার বুঝার মাত্রা একটু হলেও বেড়েছে।
@ফুয়াদ,
আপনি আমার কথা কপি পেষ্ট করে কি জানতে চাচ্ছেন না প্রশ্ন না করলে কিভাবে জানাই? আপনাকে তো প্রশ্ন করতে হবে বা আপত্তি জানাতে হবে নির্দিষ্ট পয়েন্টে।
আমার আগের কথায় আমি তো কোন ফাক পাচ্ছি না। অবশ্যই তিনি একাধারে সে যুগের ষ্ট্যান্ডার্ডে খুবই যোগ্য রাষ্ট্রনায়ক (মানেই সফল রাজনীতিবিদ), সফল ব্যাবসায়ী, সফল সেনাপতি এ সবই ছিলেন। এতে এখন আপনি এই প্রবন্ধের সাথে কি সমস্যা পেলেন তা আমার বোধগম্য হচ্ছে না। আপনি টু দা পয়েন্ট বললে পারতেন যে আমার সেই কথার সাথে এখন এমন কিছু বলছি যা সরাসরি সাংঘর্ষিক।
আপনি যখন বললেন না তখন আমিই চেষ্টা করি।
তবে মনে রাখবেন, একই সাথে এসব গুনের অধিকারী যে ইতিহাসে তিনি একাই ছিলেন তা নয়। এ যুগেও প্রচুর আছে। আর আমি আমার কোন লেখায় কোনদিন দাবী করিনি যে তিনি ভাল ডাক্তার, অর্থনীতিবিদ, বা বৈজ্ঞানিক ছিলেন। করেছি কি? যারা এ ধরনের দাবী করেন তাদের চিরকালই অবশ্যই বলব যে তারা ভাবের আতিশায্যে বাড়াবাড়ি করছেন, সেই বাড়াবাড়িতে আসলে নবীরই অপমান হয়। যিনি যা না, তিনি নিজেও যা কোনদিন দাবী করেননি তাকে তার অন্ধভক্তরা সেটা বানিয়ে দেবার চেষ্টা করলে তাতে তারই অপমান হয়, এবং এই অপমানের দায় সেই অন্ধভক্তদের উপরেই পড়ে, আর কারো উপর নয়।
আরো একটু মনে রাখবেন যে একই সাথে সফল ব্যাবসায়ী, রাষ্ট্রনায়ক বা সমর নায়ক হওয়া খুবই সম্ভব; তবে তার সাথে বৈজ্ঞানিক বা ডাক্তার এ ধরনের স্পেশালাইজেশন পাওয়া অত সহজ নয়। তার জন্য কঠোর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা লাগে। সে যুগে যদিও প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছিল না, তবে অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞান ঠিক ই লাগত, যে অনেক খেটে খুটে অন্য হেকিমের সাথে কয়েক বছর কাটিয়ে শিখতে হত।
আরেকটা ব্যাপার মনে রাখবেন; যেটা এই ভাবের জগতে লোকজন যেমন আলোচ্য মাহবুব ভাইরা মনে রাখতে চান না বা হাস্যকরভাবে মানতে চান না। নবীজি খুবই সফল ব্যাবসায়ী বা রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন ঠিকই, তবে তিনি যেই তরিকা মতে ব্যাবসা চালিয়েছেন সেই তরিকা মতে আজ কোন ব্যাবসা চলবে না (সুদবিহীন ব্যাবসা কি এ যুগে সম্ভব?)। তেমনি তিনি যে ষ্টাইলে দেশ চালিয়েছেন সে ষ্টাইলও আজ অচল, তার অনেক কিছুই অমানবিক বলেই প্রতিয়মান হবে। একই কথা তার দাম্পত্য জীবন সম্পর্কেও পুরোপুরি খাটে। কাজেই তার প্রতিটা কাজ সব যুগে মানুষের জন্য শ্রেষ্ঠ আদর্শ বা অনুসরনীয় এমন ধারনা আমার কাছে বিশুদ্ধ পাগলামি বলেই মনে হয়। নবীজি তার সময়ে খুবই সফল সেনাপতি ছিলেন, তাই না? এখন দুনিয়ার কোন মুসলিম দেশের সেনা অফিসারদের ট্রেনিং কোর্সে (যেমন আমাদের বিএমএ ভাটিয়ারী) দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সেনাপতি মন্টগোমারী বা ম্যাকার্থীদের বাদ দিয়ে নবী মোহাম্মদের সেনা কৌশল পাঠ্য হিসেবে থাকে? মন্টগোমারী, আইজেনহাওয়ার এদের সিলেবাস থেকে তুলে দিয়ে কেউ মোহাম্মদের রণকৌশল সিলেবাসে ঢুকাতে চাইলে মানুষে পাগল ঠাউরাবে না?
উটের মূত্র কোন এক চিকিৎসায় সেইকালে গ্রহনযোগ্য ছিল ,এটা মুসলমানদের আবিস্কার করা চিকিৎসা বিদ্যা না । প্রয়োজনে ভালো করে এ বিষয়ে খোজ খবর নিন । রসূল সাল্লেল্লাহু আলাহি ওয়াস সাল্লাম এই পদ্ধতিকে অনুমোদন দিয়েছিলেন । আর বলেছিলেন ,যদি এই রোগের ঔষধ আবিস্কার হয় তবে উটের মূত্র চিকিৎসা পদ্ধতি বাতিল হয়ে যাবে ।
ইমাম আবু হানিফার সময় যখন এই রোগের ঔষধ আবিস্কার হল । তখন আবু হানিফা উটের মুত্র চিকিৎসা পদ্ধতি বাতিল করে দেন । হানিফি মাযাবে এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা নিষিদ্ধ হয় । কিন্তু একটি মাযাবে সম্ভবত পুরোপুরি নিষিদ্ধ করেনি মানে উটের চিকিৎসা পদ্ধতি বাতিল করেনি । এ বিষয়ে ভালো আলেমের কাছে যান । যারা শিক্ষিত ,এ বিষয়ে তারা প্রত্যেকে জানেন । কিন্তু যাবেন তো আধা শিক্ষিত হুজুরের কাছে । যিনি আধা আধা জানেন ।
দেখেন প্রচুর ঔষধ তৈরিতে সাপের বিষ লাগে । একজন সাধারন মানুষকে তার প্রয়োজনে সেই ঔষধ খেতে বললে ,আতকে উঠবে বলবে , ঔষধে সাপের বিষ ! কিন্তু মেডিকেল বিষয়ে যে জ্ঞান রাখে সে জানে ঔষধে সাপের বিষ থাকে না ।
সাপ নিয়ে কথা যখন এসে গেল আরেকটা বিষয়ে বলি ,পবিত্র কোরানে বলা আছে ,সমূদ্রে যাকিছু আছে তা খাওয়া হালাল । হানিফি মাযাবে আমরা দেখতে পাই ,সমূদ্রে সাপ আছে আছে অনেক হিস্র প্রানী । হাদিসে হিস্র প্রানীর মাংস নিসিদ্ধ ,সেই রেফারেন্সে হানাফি মাযাবে সমুদ্রের সাপ বা এমন প্রানী নিসিদ্ধ । পবিত্র কোরআনে নামাজের কথা আছে । হাদিসে কত বার বা নিয়ম কানুন সব বলা আছে ।
দেখুন হাদিস বা কোরআনের বানীর একটি লাইন থেকে আপনি কথা বলতে পারেন না । আপনি যারা এ বিষয়ে শিক্ষিত তাদের অনেক লোক কে প্রশ্ন করুন ,একই উত্তর পাবেন । আধলা মানুষ থেকে প্রশ্নের উত্তর জানতে চাইলে বিভ্রান্ত হবেন ,অন্যকে বিভ্রন্ত করবেন । আর তা ধর্ম হোক আর নিজের সন্তানের বিষয়ে হোক । তাই আমাদের সবার উচিৎ যে বিষয়ে কথা বলি জেনে কথা বলি । কি সব বললেন কেউ নবীর ঘাম ,থুতু নিবার জন্য ঘুরত । এ রকম অনেক বই আছে ,অনেক অনেক বোকা টাইপের মানুষ আছে যারা এসব বই বা কথায় বিশ্বাস করে । নবী ঘাম বিলাতে আসেনি । আপনি সহি হাদিসের কোন রেফারেন্স দিতে পারবেন যা আপনি লেখেছেন যে নবীর ঘামের গন্ধ নিবার জন্য ………… ! কিন্তু যারা বোকা তারা গোগ্রাসে সব গিলে । গিলে বলেই বোকাদের নিয়ে ব্যবসা চলে ।
আপনি ইসলাম কে পছন্দ করেন না ,ভালো কথা ,বিষয়টা আপনি বলতে চান ,সেটাও ভালো কথা আপনি এ বিষয়ে যা লেখতে চাচ্ছেন তা জেনে যাচাই করে লিখুন । মিথ্যা বা অপবাদ দিয়ে কেন ?
কালিজিরা খেলে তো অনেকের গ্যাস হয় । আপনি এ বিষয়ে হাসাহাসির আগে তো এ কথাও বলার প্রয়োজন হত । কেউ যদি বলে সাপের বিষে অনেক বড় বড় রোগের ঔষধ তৈরি হয় । এ কথা শুনে যে জানে না সেকি হাসবে না ? কালিজিরা বাচিয়ে খেলেই যে আপনি সব রোগ থেকে মুক্তি পাবেন ,তা কি । কালিজিরা অনেকেই খেতে পারে না ,সেটা ত সে কালের মানুষেরও হয়েছে ।
@নোমান সরকার,
কমেন্টটা বোধকরি আমার উদ্দেশ্যে করেছেন।
আমি কি বলেছিলাম সেটা কি নিজে ভাল করে পড়েছেন? মনে হয় না। আগেই লাঠি সড়কি নিয়ে ইসলাম বিদ্বেষীর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছেন।
দৈনন্দিন জীবনের প্রতি পদক্ষেপ ধর্ম বই খুলে কিংবা নবী রসূলের পদাংক অনুসরন করে চালাতে হবে এমন আজগুবি ধারনা থেকে বহু আগেই মুক্তি পেয়েছি, তাই ঊটের মূত্রের ঔষধ হিসেবে উপযোগিতা কেমন কিংবা এ সম্পর্কে ইসলাম বা সহি আলেম ওলামারা কি বলে জানার কোন দরকার নেই। যারা ধর্ম বিহীন কিংবা নবী রসূলের হাদীস অতি জরূরী যা ছাড়া জীবন অচল মনে করেন তাদের উচিত এই সব নিয়ে গবেষনা করা, করে একটা তালিকা বানানো যে কোন হাদীস নবীজি কি উপলক্ষ্যে নাজেল করেছিলেন এবং কোনগুলি কোন সময়ের জন্য প্রযোজ্য। আপনি নিজেই উদ্যোগটা নেন। নইলে কোন ঈমান্দার ভাই না আবার ঊটের মূত্র পবিত্র ঔষধ হিসেবে পান করে ফেলে কে বলতে পারে।
– মিথ্যা বা অপবাদটা এখানে ঠিক কোথায়?
– শিক্ষিত হুজুর ঠিক কারা?
আপনি লেখেছেন ,” আগেই লাঠি সড়কি নিয়ে ইসলাম বিদ্বেষীর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছেন ।” লাঠি সড়কি নিয়ে আপনার মতন মহা জ্ঞানী কে আঘাত করতে যাব ? আপনার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট । তবে হ্যা , বিভ্রান্ত করতে পারবেন যারা আপনার মতন বিভ্রান্ত বা বিভ্রান্ত হবার ইচ্ছে পোষণ করে ।
মন্তব্য গুলো আপনি নিজেই ভিন্ন ভিন্ন নামে করেন নি তো ? এমন তো হতে পারে আপনি নিজেই কাজটা করে চলেছেন কি ? নিজেই ভিন্ন ভিন্ন নাম নিয়ে মতব্য লেখে আবার নিজেই উত্তর লেখেছেন ? কিংবা কেউ হয়ত এ সব লেখার বিনিময়ে ১০/ ২০ টাকা দেয় আপনাকে । দেয় নাকি ? ” দেখেন তো এবার কেমন কাঁটা লাগছে গায়ে ,এ কথা শুনে ? মিথ্যা অপবাদ আসলে মিথ্যা আপবাদই । মিথ্যা আসলেই মিথ্যাই । এসব কি কি লেখছেন , আবার হাস্যকর বিষয় গুলো লেখে আপনি নিজেকে অশ্রদ্ধার পাত্র কেন তৈরি করছেন ? একটা সময় আসবে , তখন এই কাজগুলোর জন্য খুব কষ্ট হবে । আপনি এমন হাস্যকর বিষয় নিয়ে লেখেছেন যার রেফারেন্সে বাজে কিছু বই আনতে পারবেন , যাকে ইসলাম বলে আপনি চালিয়ে দিচ্ছেন । আপনি কথা বলতে চাইলে সত্য নিয়ে কথা বলুন ,পাগলের মতন প্রলাপ লেখে লেখে কি যা তা লেখছেন । প্রমাণ আনুন সহি কোন হাদিস থেকে । জাল বা বানোয়াট হাদিসেও এমন সব কথা নেই , যেগুলো কিছু আপনার মতন ইসলাম বিদ্বেষী র লেখা বইতে এই গল্প আছে । এখন আমি আপনার সমন্ধে একটা বই লেখে বললাম , আদিল মাহমুদ কানা একজন মানুষ , কিন্তু ভালো একজন মানুষ । তবে তিন সপ্তাহ পর পর গোছল করে । তার শরীরের উপর আংশ দেখে বুঝার কোন উপায় নেই যে নিম্ন অংশে কেবল ঘা আর ঘা । ” এট্যা লেখলে কি সত্য মিথ্যা হয়ে যাবে ? বা সত্য সত্য হয়ে যাবে ?
যারা উটের মুত্র যারা পবিত্র ঔষধ হিসাবে খাবে তারা আপনার মতন আধা জানা লোক ,তারা যদি নিজের কপাল কে তা বানায় তবে তাই হবে । একজন কসাই যদি নিজেকে অপরেশনের ডাক্তার ভাবে ,সে তো তা ভাবতেই পারে । সে তো ভাবতেই পারে একজন অপেরেশনের সার্জেন ডাক্তারের হাতের চেয়ে তার হাত কম কিসে ?
আপনি লেখেছেন –‘- শিক্ষিত হুজুর ঠিক কারা? ”
যে সব বই আপনাকে এই বিভ্রান্ত তথ্য গুলো দিয়ে আপনাকে জ্ঞানী করেছেন ,সেই সব বই ফেলে বিষয়গুলো সঠিক জানার জন্য সহি হাদিস গুলো পড়ুন । একজন আলেমের কাছে যান । আলেম মানে মসজিদের ইমাম নন । প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক আর কলেজের অধ্যাপক এক নন । তিনি আপানাকে ব্যাখ্যা দিতে পারবেন । প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষক আপনার প্রশ্নের ব্যাখ্যা বা সঠিক উত্তর দিতে পারবে না । বরং ঝগড়া করবেন ,যেটা আপনি কামনা করেন । অবস্য আপনি ঝগড়া বাধানোর বিষয়টা মাথায় রেখে কথা বলা পছন্দ করেন । দেখেন ,একজন ইঞ্জিনিয়ার যদি একজন ডাক্তারের অপরেশনের বিষয়টা বুঝতে চায় ,তবে তাকে অনেক অনেক সময় আর ধরয্য নিয়ে অপেক্ষা করতে হবে । তাই যদি আপনি বিভ্রান্ত ছাড়ানোর জন্য লেখাটা যত্ন করে থাকেন তবে আলাদা ,আর যদি আপনি যা বলেছেন কেবল তা জানতে যান সঠিক টা কি এবং কেন তবে শিক্ষিত আলেমের কাছে যেতে হবে । ইউনিভার্সিটি গুলো থেকে পাশ করা আলেমদের কাছে প্রশ্ন করুন ।
নাস্তিকও ভালো ,সে তো কিছুই বিশ্বাস করে না । কিন্তু সে অন্যের মতামত নিয়ে বাড়াবাড়ি করে না । ধর্ম কে নিয়ে অন্যের পরিবার কে নিয়ে তারা বাড়াবাড়ি করে না । আপনি যা লেখেছেন তার উত্তর মোটামুটি জানি বলে আমি বিভ্রন্ত হচ্ছি না । কিন্তু আপনার লেখা যাদের ইসলাম সম্নধে কোন পড়াশুনা নেই তারা দ্বিধার মধ্যে পরে যাবে , দ্বিধা ঘৃণা তৈরি করে , ক্ষেপা মানুষ তৈরি করে আর সেই আধা দ্বিধায় ডুবান মানুষ বিভ্রান্ত হয়ে ঘুরে নিজের ভিতর । তার দবারা ক্ষতিগ্রস্থ হয় বা সেই আগুনে তার কাছের মানুষগুলো ক্ষতিগ্রস্থ হতে থাকে ।তাদের দ্বারা কত নিরিহ মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হবে কে জানে ।
আপনি লেখেছেন ,”দৈনন্দিন জীবনের প্রতি পদক্ষেপ ধর্ম বই খুলে কিংবা নবী রসূলের পদাংক অনুসরন করে চালাতে হবে এমন আজগুবি ধারনা থেকে বহু আগেই মুক্তি পেয়েছি, ” ,আপনি এসব কি লেখেছেন ! দৈনিক জীবন একজন শাসকের বা একজন ডাক্তারের বা একজন শ্রমজীবি মানুষের কি একই হয় ,গ্রামে থাকা আর শহরে থাকা মানুষের একই হয় ,বা হাজার বছর আগে কি তাই হয়েছে ? শীতের দেশের মানুষ আর গরমের দেশে বা বৃষ্টি প্রধান্দেশের মানুষের কাজ কর্ম চলাফেরা কি এক থেকেছে কোন কালে ? বলা হয়েছে আপনি অসৎ হবেন না ,অন্যায় করবেন না ,ঘুষ খাবেন না । ন্যায় আর ন্যয্য করবেন । ওজনে ঠিক দিবেন । এসব দৈনিক কাযে কি কি অন্যায় আছে বলবেন কি ?
@নোমান সরকার,
ইউনিভার্সিটির কোন বিভাগে আলেম ডিগ্রী দেয়া হয়? আর সেই আলেমদের জ্ঞানের সূত্র কি? গায়েবী না কি কুরাণ ও হাদিস?। কুরাণ ও হাদিসের বঙ্গানুবাদ/ইংরেজী অনুবাদ করেছেন (মহিউদ্দীন খান, তাকিউদ্দিন হিলালী। ড: মুজিবুর রহমান খান এরা আলেম নন? তাহলে কুরাণ ও হাদিসের বঙ্গানুবাদ/ইংরেজী অনুবাদ পড়া মানে কি আলেমদের থেকে জানাই হল না?। কত আর হাসাইবেন।
@নোমান সরকার,
ভাই, আপনার সাথে ইস্যু বিহীন উন্মাদীয় তর্ক করা ছাড়াও আমার বহু কাজ আছে।
আপনার অভিযোগ আসলে সবই সত্য।
– হতে পারে কেন বলেন? আসলে তো তাই হয়েছে। স্যরি ভাই, ভুল হয়ে গেছে। আর এমন করব না। পোষ্ট দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন নামে আর কমেন্ট করব না।
– সেই চেষ্টাও কি আর করি নাই?? দুঃখের কথা আর বলেন কেন? ইউনিভার্সিটি থেকে শুধু পাশ করা নয়, এমনকি যিনি নিজে বহু ছাত্রকে মাষ্টার্স ডক্টরেট ডিগ্রী দেন তেমন জ্ঞানী আলেমের দৃষ্টিভংগী থেকেও ইসলাম জানার চেষ্টা করেছি। আমার এই সিরিজে আসুন, ইসলাম যারা শেখান সেসব বড় বড় আলেমের সামান্য জ্ঞানের ছটায় আপনিও মুগ্ধ হবেন।
আপাতত হ্যাপি ঊষ্ট্র মূত্র সার্চিং।
@নোমান সরকার, “নাস্তিকও ভালো ,সে তো কিছুই বিশ্বাস করে না । কিন্তু সে অন্যের মতামত নিয়ে বাড়াবাড়ি করে না”
আজিব ব্যাপার রে ভাই ছাহেব! কোন কথা, মতবাদ, ওহী, প্রথা বিশ্বাস না করা তাও একপ্রকার বিশ্বাস রে ভাই, কেন যে বুঝলেন না? দিলে শান্তি পাইতাম “নাস্তিক” শব্দটির তরজমা করলে।
@ফুয়াদ,
ফুয়াদ ভাই আইছইন ভালা অইছে। একখান খতা জিকাই ভাইছাব,
এ সবের অর্থ কী? আমরা আপনার কোন পাঁকা ধানে কখন মই দিলাম? এ সব ছাড়তে পারেন না?
@আকাশ মালিক,
খারাপ খিতা কইছি, আফনেই কইন, আফনে ইসলাম বিরীধী, এইটা হাছা কথা, আর আফনের কাছে মুক্তমনারা হাদিস কোরান আস্ক করে, এইটাও মিছা মাত না।
@ফুয়াদ,
উপরের উক্তি টি আপনার-ই একজন সমর্থকের উক্তি।
@ফুয়াদ, নিজেকে ধন্য মনে করছি!আস্তিক-নাস্তিক বিতর্কে আমি রেফারেন্স হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছি!আমাকে আকাশ মালিক ভাই এর অফিশিয়াল ফ্যান রূপে পরিগণিত করার জন্য ফুয়াদ ভাইকে ধন্যবাদ।ফুয়াদ ভাই আপনি ব্লগে বিতক্ক করার আসল গুণটা রপ্ত করে ফেলেছেন।সেটা হল আউট অফ কনটেক্সট কোট করা।যেমনঃআমি বলেছিলাম,
তাহলে দেখেন আকাশ মালিক ভাইকে কোরান-হাদিস সংক্রান্ত প্রবন্ধ অনুবাদ করতে বলার বিষয়টাকে আপনি উপস্থাপন করলেন এভাবে
প্রমাণ হিসেবে আমার উক্তি খন্ডিতভাবে দিলেন।
আচ্ছা এবার আপনি ই বলুন আমি কোথায় আকাশ মালিক ভাই এর কাছে হাদিস-কোরান চাইলাম?আচ্ছা উনি যখন কোন হাদিস-কোরান থেকে উদ্ধৃত করেন তখন রেফারেন্সসহই করেন।তাহলে সেসব উক্তি অপছন্দ হলে এর দায়ভার আকাশ মালিকের নয় নিশ্চয়!
@ফুয়াদ,
ফুয়াদ ভাই, সত্যি কথা হল আমি মিঃ এক্স লিখতাম। কিন্তু পরে মুল ব্যক্তির নাম পরিবর্তন করে অন্য নাম ব্যবহার করেছি। এটা উল্লেখ করা প্রয়োজন ছিল। ভাবলাম রম্য রচনার ক্যটাগরিতে দেখে কেউ ওভাবে নিবে না। যে ব্যক্তির সাথে আলোচনার প্রেক্ষিতে এটা লিখেছি সে কিন্তু একবার বলেনি যে উটের হাদিসটা জাল। বরং সে ডিফেন্ড করেছে এভাবে যে এখানে ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করার কথা বলা হয়েছে, অষুধ হিসবে আমরা বিষ খাই, এলকোহলও খাই। আর তাছারা এটা নিয়ে গবেষনা হলে জানা যাবে। না জেনে আমি কিভাবে বলছি যে এতে ঔষধীগুন নেই! বুখারির বুক অফ মেডিসিন অধ্যায়টা আমি নিজেও ঘেটে দেখিনি এর আগে। ধর্মে বিজ্ঞান যারা আবিস্কার করে থাকেন তারাই মনে হয় কেঁচো খুড়তে গিয়ে সাপ বের করে দেন।
মধু সংক্রান্ত হাদিসে তেমন কোন সমস্যা নেই। আজ আমরা জানি যে পেট খারাপ হলে কি করতে হয়। রাসুল যদি তোমার ভাই এর পেট মিথ্যা বলছে তা না বলে এ যুগে আমরা প্রাথমিক যে চিকিৎসা দেই, সেটা দিতেন তাহলে এ হাদিসটা উল্লেখ করতাম না। তিনি তো আল্লাহর নবী ছিলেন। ওরস্যালাইনের কথা তার জানা অসম্ভব ছিল না।
আমি আগেই বলেছি, ইসলাম নিয়ে আমার সমস্যা নেই। আমি শুধু দাস প্রথা। দাসীদের সাথে বৈধ সম্পুর্ক। শুধুমাত্র অপমানের কারনে কাউকে হত্যা করা। অবৈজ্ঞানিক ভাবে কুরানকে বৈজ্ঞানিক প্রমান করার চেষ্টা। মিথ্যার আশ্রয় নেয়া। নারী-পুরুষে বৈষম্য। মানবাধিকার লংঘন সহ আরো কিছু বিষয়ে একমত হতে পাড়ছি না। এসব ক্ষেত্রে মানব রচিত মতবাদে যেরুপ সমস্যা থাকে, ইসলামেও সেরুপ সমস্যা থাকায় একে স্রষ্ঠা প্রদত্ত মতবাদ বলে ভাবতে পারছিনা। মুহাম্মাদ (সাঃ) আল্লাহর নবী এবং কুরান আল্লাহর কিতাব এ ধারনাটি দূরে রেখে একবার পড়ে দেখুন। প্রমাণ পেয়ে যাবেন।
আপনার সাথে যুক্তি তর্ক করব না। আমার ধারনা ধর্ম যদি আল্লাহ প্রদত্ত হয়ে থাকে। তাহলে এটা এত বিতর্কিত হবে কেন?
অনেক মুসলিম পুরস্কারের ব্যাপারগুল নিয়ে হয়ত ভাবে না। অনেকে শাস্তি থেকে মুক্তির আশা করে। অনেকে স্রষ্ঠার সন্তুষ্টি আশা করে ইবাদত করে। তবে ইবাদতের উদ্দেশ্য শুধু স্রষ্টাকে সন্তুষ্ট করাই হত। তবে প্রত্যেকটা যায়গায় তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত যার তলদেশে ঝরনা প্রবাহিত না বলে বলতেন তাদের জন্য রয়েছে আমার সন্তুষ্টি। আপনার কাছে প্রশ্ন, কি পুরস্কার দেয়া হবে তার কোন বর্ণনা না থাকলে অথবা কি শাস্তি দেয়া হবে তা উল্লেখ না থাকলে আরবরা আসলেই ইবাদত করত?
@আনাস,
বৃক্ষ তোমার নাম কি?
ফলে পরিচয়।
@আনাস,
খুব সুন্দর একটা কথা বলেছেন। কোরান যদি আল্ল্যার বাণী হত তাহলে তা পড়লেই বিষয়টি বুঝতে পারার কথা। কিন্তু কোরান পড়লে মুহাম্মদের ব্যক্তিগত ডায়রি আর গোজামিল ছাড়া আর কিছুই মনে হয় না। আরেকটি মজার কথা হলো কোনো কিছু আবিষ্কার হওয়ার পরই তা কোরানে খোঁজে পাওয়া যায় এর উল্টোটা কখনো ঘটে না। আমি একবার বলেছিলাম – অনেক কিছু আবিষ্কারের জন্য বিজ্ঞানীরা ভবিষ্যতের দিকে চেয়ে রয়েছেন। যারা মনে করেন কোরান সব জ্ঞান-বিজ্ঞানের উৎস তারা যদি দয়া করে এগিয়ে এসে কোরান থেকে এগুলো বের করে দিতেন। কোরানে বিগ ব্যাং থেকে আরম্ভ করে রকেট, ধূমকেতু, কম্পিউটার, ব্ল্যাক হোল সবকিছুই থাকলেও মুসলমানরা তা খোঁজে পাবে না, পাবে কোন এক অমুসলিম আর খোঁজে পাওয়ার পরেই তা পাওয়া যাবে কোরানে। :lotpot:
আমার প্রশ্ন করতে ইচ্ছে হয় – মুসলমানদের মধ্যে কেন বিজ্ঞানীদের পরিমাণ এত কম? কেন তাদের মাথায় বিজ্ঞান ঢোকে না যদিও তারা বলেন তাদের কোরান বিজ্ঞানের খনি?
মুসলমানরা তাদের মাথা থেকে মধ্যযুগীয় আবর্জনা কোরান-হাদীসের ভুতকে দূর না করা পর্যন্ত তাদের কোনো গতি হবে বলে মনে হচ্ছে না।
আনাস ভাইকে লেখাটির জন্য অনেক ধন্যবাদ এবং আরো লেখার জন্য অনুরোধ করছি।
@সৈকত চৌধুরী,
বুঝতে চেষ্টা করুন কোরআন একটি পূর্ণাংগ জীবন বিধান। এখানে দুনিয়াবী সকল জিনিস নিয়ে আলোচনা করা নাই- থাকার কথাও না। আপনাদের মতো বিজ্ঞানধর্মের লোকদের নিয়ে আর পারিনা।
ইতি,
জাকির নায়েক।
ভাইরে, আমার অল্প বিদ্যা। তাও কিছু যে বলতে ইচ্ছা করে। পেট খারাপ হলে দেহে পানি ও লবণের পরিমাণ কমে যায়। তাই ওরস্যালাইন বা গুড়ের স্যালাইন আমরা খাই।মধুতেও কি তাই নেই? পানির চাহিদা অবশ্য মধু পূরণ করে না। :-/
আর সেসময় মালিকেরা দাসীদের ভোগ করতে পারত। এ ব্যাপারে আমাকে আমার এক কলিগ বলেছে, যে, দাসীদেরও তো শারীরিক চাহিদা ছিল।তারা কিভাবে মেটাবে। তারা তো কেনা গোলাম ছিল, তাই অন্যত্র যাওয়া সম্ভব ছিল না। তাই মালিকের সকল আবদার মেটানো তাদের উচিৎ ছিল।
@ফুয়াদ,
]
মূল প্রবন্ধটি ভালো করে পড়ুন।
এইগুলো সহি হাদিস।
@ashiqur rahman,
উলটা পালটা কথা না বলে, কিংবা ভাল করে না দেখে,কিছু মন্তব্য কইরেন না, আমি আগুন্তক সাহেবের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে ঐ কথা বলেছি। ভাল করে দেখুন।
@ফুয়াদ,
ভাই, আপনাকে জন্য আদিল মাহমুদের comment এর এই অংশ,
@আশিকুর রহমান,
ভাই রে, আমাকে তোপের মুখে ঠেলে দিয়েন না।
এই কমেন্ট আমার না, মনে হয় আনাস সাহেবের; যদিও এতে আমারো তেমন একটা দ্বি-মত নেই।
@আদিল মাহমুদ,
ভাই, আমার আপনাকে কিংবা কাওকেই তোপের মুখে ফেলার ইচ্ছা নেই।
কথাগুলো এতই সুন্দর করে লেখা ছিল, যে আমি এর থেকে ভাল কোন জবাব পাই নাই। আপনার ঘাড়ের উপর দিয়ে গেলে বেয়াদবি মাফ করবেন।
🙂
@আশিকুর রহমান,
নাহ, মাফ করাকরির মত সিরিয়াস কিছুই না। ওমন ভুল সবারই কিছু কিছু হয়। আর কথাগুলায় আমারো তেমন দ্বিমত নাই। একই কথা আমি নিজেও আগে এখানে বলেছি।
@আদিল মাহমুদ,
ধন্যবাদ আপনার এই উদার মনভাবের জন্য।
ভবিষ্যতে এইসব ভুল খেয়াল করে চলার চেষ্টা করব। 🙂
@আশিকুর রহমান,
ভাল কথা, এট লিস্ট ভুল স্বীকার করলেন,
একজন, আমাকে বলেছিল মনটা উদার করুন, আজকে আমি আপনাকে বলতেছি মনটা উদার করুন, মুসলিম দেখলেই, দা-কোড়াল নিয়ে হামলে পরে লাভ নেই।
@ফুয়াদ,
শুনেন ভাই, যুক্তি আনে চেতনা।
আমি আমার উপর কেউ কিছু চাপিয়ে দিবে যার উপর আমরা কোনো ধারনা নেই, তা মানতে পারিনা। আমার এই ধারনা যদিও আজকের না, তবে অনেক শক্ত করেছেন আমার একজন শিক্ষক।
ভাই, আপনার জন্য একটাই কথা
THINK AND REFLECT.
দা- কোদালের কথা কি যেন বললেন।
মুক্ত-মনারা মুক্ত চিন্তা পছন্দ এবং শালিনতা বজায় রাখে- এটা আমার বিশ্বাষ।
মুক্ত-মনা, তা সে হোক যে রকমেরই; যদি আপনার কথা মত অন্তত ৩০ বছর ও চলত তাহলে আজকের এই দুনিয়ার চেহারা অন্যরকম থাকত।
কিন্তু মুক্ত-মনারা বিশ্বাষ করে যুক্তিতে। গোড়ামি, অন্ধ-বিশ্বাষ, এই সবের আমাদের কাছে মূল্যহীন।
ধন্যবাদ।
@ফুয়াদ,
হুজুর, দয়া করে একবার বলবেন কি ৭০ জন হুরের তবে কি কাজ? তারা কি সবাই মোমিনদের বেহেশতি বোন? :hahahee:
@আগন্তুক,
বোন হলেও অসুবিধা কী। বেহেসতে ইনসেস্ট জায়েজ আছে। ওয়াইল্ড!!
লেখাটা কি পুরো আসেনি? এই লাইনগুলোকে খাপছাড়া লাগছে। এগুলোর প্রসঙ্গ উল্লেখ করা দরকার ছিল। 🙂
@আগন্তুক,
কোন দাওয়াতী ভাই এর কাছে দ্বীনের কথা শুনে থাকলে এটা বুঝতেই পারতেন। প্রথমে স্রষ্ঠা, তারপর তাকে না মানার শাস্তি। আর মানার ফলাফল ৭০টা হুরপরি :heart: । আর তা অর্জনে চল্লিশদিনের চিল্লা অন্যতম সাধনা। করবেন নাকি? 😉
@আনাস,
বুঝলাম। নাহ! গ্রুপ সেক্স ব্যাপারটা অত্যন্ত কুরুচিপূর্ণ মনে হয়। :-Y
দুর্দান্ত বিনোদন!
হাদীসটা পুরো দেয়া উচিত ছিল। কারণ এখানে ইসলাম-ত্যাগীদের শাস্তি নিশ্চিত করা হয়েছে। কাজেই যারা তসলিমা -রুশদীর বিপক্ষে ফতোয়া দিয়েছে,তারাই প্রকৃত মুসলমান। আর যারা এদের ডিফেন্ড করছে তারা আর যাই হোক – মুসলমান নয়!
@আগন্তুক,
আকাশ মালিক আমাকে সেটা দিয়েছেন।
খেজুর দেখলেই আমার ছোট বেলা থেকে বমি আসে, ক্যান যে মানুষ এই জিনিস খায় সেইটাই বুঝতাম না। তবে এখন বুঝি। যেই দেশের মানুষ উটের ইয়া খাওয়াকে সহী মনে করে (একই সাথে পড়ুনঃ উটের ইয়া খাওয়াকে যেই ধর্মের মানুষেরা সহী বলে মানেন) তাদের কাছে খেজুর তো আমার কাছে বড়ই এর মতোইইই।
:hahahee: :lotpot: :hahahee:
“Islam is a complete code of life”
কৌতুক ও বিনোদন বিহনে জীবন পরিপূর্ন হইয়া উঠিতে পারেনা…………
এই সত্য পেয়ারা হাবীব নবী মোহাম্মদ মোস্তফা (সঃ) ঠিকই জানিতেন—- তাই 😛
হাহাহাহাহা!
This is really a super scientific article from the Islamic point of view. The author should send this great discovery of islamic science to the Elsvier Journal of cardio-islamicology of 7th century dark age of Arabia. Avijit could you please send this article to those Elsvier idiots? Tell them to publish it with priority.
SKM
@Syed K. Mirza,
কামরান ভাইকে বহুদিন পর পেলাম। ভাল লাগে পুরাতন লেখকবৃন্দকে দেখলে, যারা মুক্তমনার প্রাথমিক দিকে ঝড় তুলেছিলেন যুক্তিহীন ধর্মবাদীদের বিরুদ্ধে। একটু কষ্ট করে অভ্র ফন্ট ব্যবহার করে বাংলায় মন্তব্য করুন, কাজটা খুবই সহজ চেষ্টা করলেই পারবেন।
নির্মল বিনোদনের অফুরন্ত উৎস হিসেবে কোরান-হাদিস গুলো বেচে থাকুক।
@সৈকত চৌধুরী, :clap :clap :clap :clap :clap :clap :clap :clap :clap :clap :clap :clap :clap :clap :clap :clap :clap :clap :clap :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :rotfl: :hahahee: :hahahee: :hahahee: :hahahee: (Y) (N) (Y)
সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ট ডাক্তার ও বৈজ্ঞানিক মহানবী মুহাম্মদের এই প্রেসক্রীপ্সন সম্মন্ধে আমাদের দেশের হাজীগন বোধ হয় অবগত নন, হলে তারা বোতল ভরে জমজমের পানির বদলে বালতি ভরে উটের মুত নিয়ে আসতেন।
@আকাশ মালিক,
নবীজির মূত্র ছিল আল্লাহ্র মেহেরবান। নবীজির দাসী উম আয়মান ঊনার মুত্র পান করত। আরো কিছু মেয়েও তা করত। ওরা দাবী করত যে নবীজির মূত্র নাকি পেটের অসুখের জন্য খুব ভালো ছিল।
এছাড়া নবীজির দেহের ঘাম ছিল এতই খুশবুপুর্ণ যে ওনার কয়েকজন স্ত্রী ওনার ঘুমন্ত অবস্থায় ঘাম সগ্রহ করে বোতলে রাখত।
আর তা ছাড়া নবিজির থুতু ও স্লেষ্মার কথা নাই বা লিখলাম। হাদিস এবং সীরাতে আমরা পড়ি যে আপামর মুসলমানের নবিজ়ির ওই সব পবিত্র জিনিষের জন্য ওনার দুয়ারে হন্যে হয়ে ঘুরত।
এ ব্যাপারে আমার অনেক পূরানো কিছু লেখা আছে। নামটা ঠিক এই মূহূর্তে মনে পড়ছে না। তবে মুক্তমোনায় বোধ করি এ-বুক হিসাবে আছে।
@আবুল কাশেম,
:hahahee: :hahahee: :lotpot:
@আবুল কাশেম,
অবশ্যই ভাল ছিল। এই নিন কিছু প্রমাণ-
Imam Suyuti’s narrations [1]
1. Imam Jalal al-Din Suyuti reports from Tabarani and Bayhaqi who narrate from Hukaymah bint Umaymah (May Allah be pleased with her) with an authentic chain of transmission, she said, the Prophet (May Allah shower peace and blessings on Him) had a wooden bowl in which He used to urinate and was placed under His bed. One night, He searched for it but did not find it and asked for it saying, ‘where is the bowl?’ The members of the house replied ‘Umm Salamah’s slave girl Barrah drank from it’ who came from Habashah with her. The Prophet replied, ‘surely she has protected herself from the fire with a great wall’’.
2. Imam Jalal al-Din Suyuti reports from Abu Ya’la, Hakim, Dar Qutni, Tabarani and Abu Nu’aym from Umm Ayman May Allah be pleased with her, who said, ‘the Prophet got up one night and urinated in a bowl. During that night, I rose in the state of thirst so I drank whatever was in the bowl. In the morning I told Him what I had done to which He smiled and said, ‘surely you will never have pain in your stomach’’. Abu Ya’ala’s wordings are as follows, ‘you will never feel stomach pain as of today’.
সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ।
এ ব্যাপারে হজরত আয়েশা (রাঃ) বলছেন-
Imam Qastallani, in al-Mawahib, records a hadith from Hisham bin Urwah who narrates form His father who narrates from Sayyidah Aisha RA, who said: ‘I used to enter the toilet straight after the Prophet SAW and smelt nothing but a beautiful fragrance’.
কিছু বুঝলেন ভাইয়া? না বুঝলে তো নবীজীর মুতামুতি নিয়ে একটা প্রবন্ধই লিখতে হবে দেখছি।
@আকাশ মালিক,
আকাশ মালিককে প্রচুর ধন্যবাদ ঘেঁটে ঘেঁটে কষ্ট করে উদ্ধৃতি গুলো বের করছেন। আমার হাতে সময় নাই, তবে নবীজির দেহের থেকে নির্গত কিছু বিষয়ের কথা না লিখে পারলাম না।
একটা হাদিসে আমরা জানি, বিবি আয়েশা বলেছেন আল্লাহ্র কি কুদরত যে কেউ কোনদিন নবীজির মল দেখে নাই। নবীজির মল ঊনার পায়ু পথ হতে বের হবার সঙ্গেসঙ্গে ওটা থেকে সুগন্ধ জাতীয় কিছু নির্গত হত এবং যে স্থানে নবীজি ঐ কাজটি করে ফেলতেন ওখানকার মৃত্তিকা নিমেষে নবীজির মল গিলে ফেলত।
বলাবাহুল্য, তখনকার দিনে খোলা আকাশের নিচে নবীজি ও তাঁর সঙ্গী সাথিরা মলমুত্র ত্যাগ করতেন, দিনের বেলাতেই। নবীজির স্ত্রীরা ও অন্যান্য জেনানারা একমাত্র রাত্রি বেলায় মলমুত্র ত্যাগের জন্য ঐ ভাগাড়ে যেতেন। তখন হযরত ওমর চুপিসারে নবীজির স্ত্রীদের মলমুত্র ত্যাগ উপভোগ করতেন।
আমার একটা রচনায় আমি এ ব্যাপারে দীর্ঘ লিখেছিলাম। এখন মনে আসছে না ঐটা কোথায়। কেউ জানাতে পারলে বাধিত হব।
@আবুল কাশেম,
আপনি কি এই লিঙ্ক
এবং এই লিঙ্কটির
কথা বলছেন?
ধন্যবাদ।
@সাইফুল ইসলাম,
সাইফুল ইসলামকে ধন্যবাদ এই সুত্রটা দেবার জন্য। হ্যাঁ, এই লিংকে খলীফা ওমরের বিকৃত রুচির কথা লেখা হয়েছে হাদিস থেকে।
তবে বিবি আয়েশার হাদিসটা যেন অন্য কোন রচনায় দিয়েছিলেম। যতদূর মনে পড়ে হাদিসটা আস্ শীফা থেকে নেয়া হয়েছিল। এই বইটা ইসলামের এক মহান পবিত্র গ্রন্থ, কোরান ও বুখারীর পরেই এই বইটির স্থান। এই বইটি যে বাড়িতে থাকে সেখানে কোন রোগ বালাই ঢোকেনা। বইএর মলাটে এটা লেখা আছে।
মিথ্যার একটা সীমা থাকা উচিৎ । এই সব মিথ্যা গল্প বলে মানুষ কে কি বুঝাতে চাচ্ছেন ? এই ধরনের অনেক মিথ্যা গল্পের বই থেকে আপনারা যা খুশি একে যাচ্ছেন কিন্তু নিজেই জানেন বইগুলো মিথ্যা । ঘটনাগুলো মিথ্যা ।
আপনাদের সত্য আপনাদের সাথে থাকবে আর আমাদের সত্য আমাদের সাথে থাকবে । আপনার জন্য মহান আল্লাহই যথেষ্ট। মহান আল্লাহ আপনার বিচার করবে । ইনশাল্লাহ কেয়ামতের মাঠে দেখা হবে । আর কিছু বলে কোন লাভ নেই ।
@আবুল কাশেম, ধংস হউক আপনার দুই হাত যা দ্বারা আপনি রসূল সাল্লেললাহু আলাহি ওয়াস সাল্লাম কে অসম্মানিত করে চলেছেন । মহান আল্লাহ যেন এর চেয়ে হাজার গুন শাস্তি আপনাকে দেন । -আমিন
আপনি লেখেছেন ,”তবে বিবি আয়েশার হাদিসটা যেন অন্য কোন রচনায় দিয়েছিলেম। যতদূর মনে পড়ে হাদিসটা আস্ শীফা থেকে নেয়া হয়েছিল। এই বইটা ইসলামের এক মহান পবিত্র গ্রন্থ, কোরান ও বুখারীর পরেই এই বইটির স্থান। এই বইটি যে বাড়িতে থাকে সেখানে কোন রোগ বালাই ঢোকেনা। বইএর মলাটে এটা লেখা আছে।” বইটির মলাটের কথা থেকে কি প্রমান হয় না ,এটা মিথ্যা ,আর এর ভিতরের কথাগুলো । বই তো আপনি ও লেখে চলেছেন । তাতে কি প্রমান হয় ?
আল্লাহ আপনাকে চরম লাঞ্ছিত অপমানিত অসম্মানিত জীবন দিক । -আমিন
@নোমান সরকার,
আহা! কি সুমধুর বাণী এবং ভাষা–একেবারে নবীজির পদাঙ্ক অনুসরণ।
এই না হ’লে আসল ইসলাম!
তা’ আপনিই প্রমাণ করুন কাজি ইয়াজের লেখা নবীজির এই জীবনী মিথ্যা এবং এই বইতে যা লিখা হয়েছে সবই বানোয়াট।
আগে বইটি পড়ুন–তারপর মন্তব্য করুন।
মাশে আল্লাহ! এই অভিসম্পাত কাজী ইয়াজকে দিন–তিনি যা লিখেছেন–আমি তা হুবুহু উদ্ধৃতি দিয়েছি।
লক্ষ্য করুন–আমি মুক্তমনায় আজকাল তেমন বিচরণ করি না। আপনার এই বাণী পেয়েছি ই-মেলের মাধ্যমে। তাই, অনিচ্ছা সত্বেও উত্তর দিলাম।
আপনি আমার সাথে বিতর্কে যোগদান করতে চাইলে–ই-মেইলে জানান। আমি বলে দিব কোথায় এই বিতর্ক হ’তে পারে।
আপনাকে ধন্যবাদ–কষ্ট করে আমার মন্তব্য পড়েছেন।
@নোমান সরকার,
তো কী বুঝলেন ভাইয়া? আপনার আল্লাহ যে নাই, সুরা আবু লাহাবের বাণী যে মিথ্যা, কোরানের কথা যে আল্লাহর কথা নয় প্রমাণ পেয়েছেন? আবুল কাশেমের হাত দুটো আছে, না ধ্বংস হয়ে গেছে?
@আকাশ মালিক,
যারা অণুধাবন-প্রত্যক্ষণ এবং মাত্রা’র মাজেজা তে ওয়াকিফহাল নয় তারা বুজবে কি করে? “আবুল কাশেমের হাত দুটো আছে, না ধ্বংস হয়ে গেছে?” :-X
:lotpot: :hahahee:
কিছু বলার ক্ষমতা নাই! হা হা প গে!…………..
হেঃ হেঃ … আপনার মাহবুব ভাই গবেষনা পত্র ভাল লিখেছেন। উনাকে ইন্টারন্যাশনাল জার্ণাল ওব কার্ডিওলজি জার্নালের সাথে যোগাযোগ করতে বলতে পারেন। উনার এই মহামূল্যবান গবেষণাটি ঐ জার্নালের জন্য পার্ফেক্ট মনে হচ্ছে। বিশেষতঃ উটের মূত্রের এতগুন আছে আর এটা এখনো বৈজ্ঞানিক সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়নি, এটা লজ্জার ব্যাপার 🙂
@অভিজিৎ,
ভারতের এক মন্ত্রী কালাহান মনে হয় নাম, ছোটবেলায় শুনেছিলাম নিজের মূত্র ডায়াবেটিক না কি রোগে ওষুধ হিসেবে পান করতেন।
@আদিল মাহমুদ,
মোরারজী দেশাই মনে হয়…
@অভিজিৎ,
হতে পারে। নাম বড় কথা নয়, মূত্রে ঔষধ আছে সেটাই বড় কথা 🙂 ।
তবে বিচিত্র অনেক ধরনের ঔষধের আরো খোজ পাওয়া যায়। আমার চেনা এক ছেলেকে এজমার ঔষধ হিসেবে চায়ে তেলাপোকা ভিজিয়ে দেওয়া হত, ইয়ার্কি না, সত্য ঘটনা। ইনি এমন এক পরিবারের ছেলে যে শুনলে এক নামে সবাই চিনবেন ও শ্রদ্ধা করবেন।
আমার বয়ঃসন্ধিকালে তীর বেগে ব্রন ওঠার কালে অনেকে পরামর্শ দিতেন চাল ধোয়া পানি দিয়ে মুখ ধুতে। কোনদিন এপ্লাই করিনি যদিও।
আর গুলিস্তানের মোড়ের শিয়ালের তেল, জোকের তেল, ষান্ডার তেল এগুলির কথা মনে হয় না বলাই ভাল। তবে ক্যানভাসারদের ভাষা এখনো কানে বাজে 🙂 ।
@আদিল মাহমুদ,
সবগুল হাদিস বুখারি থেকে নেয়া। লিখাটা খুব তাড়াতাড়ি লিখেছি। তাই বানান ভুল ছিল অনেক। অনেক আধুনিক শিক্ষিত মানুষ শুধুমাত্র হাদিস বা কুরানে থাকার কারনে অযৌক্তিক ও প্রাচীন এসব বিষয়কে ঠিক মনেতো করেই, সেই সাথে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানকে তুচ্ছ জ্ঞান করেন। তাদের কথাবার্তায় হতভম্ব হয়ে গল্পটি লিখেছি।
ব্রনে সুরক্ষায় খাবার পর এটো পানি দিয়ে মুখ মুছার চিকিৎসা দিয়েছিলেন হুজুর। কাছে থাকলে তিনি নিজের ঝুটা দিয়েই মুছে দিতেন। বিরক্ত লাগলেও কিছু বলতে পারতাম না!
তবে হামদর্দ এবং ভেষজ চিকিৎসাগুল কি বৈজ্ঞানিক? এগুল কি কাজে আসে?
@আনাস,
কাঙ্গালের কথা বাসী হলে ফলে। তবুও প্রথম লেখাতেই ঝড় তুলেছো, ধীরেধীরে ঠিক হয়ে যাবে।
@আনাস,
এসব হাদীসিয় চিকিতসার বিধান প্রিয়রা কোনদিন জানতে চেয়েছেন যে সেসব চিকিতসা পদ্ধুতি ১৫০০ বছর পরেও চলবে এমন কোন কথাবার্তা সেসব সাহাবী, আলেম ওলামা বা খোদ মহানবীই বা বলে গেছিলেন কিনা? এ সমস্তই হল অন্ধবিশ্বাস ও অন্ধ ব্যাক্তি পূজার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। আর যারা স্মার্ট ধার্মিক তারা বিবর্তনবাদের মত বৈজ্ঞানিকভাবে সুপ্রিতিষ্ঠিত তত্ত্বের মধ্যে এক হাজার ভুল অসংগতি বের করে তত্বই বাতিক করে দেন খুব কৃতিত্ত্বের সাথে, তবে এসব হাদীসিয় চিকিতসা বা এ জাতীয় অন্ধবিশ্বাসের বিরুদ্ধে তেমন সরব হবার দরকার মনে করেন না।
এটো পানি তো তাও ভাল। আরেক জনে আমাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন নাকের তাজা সর্দি লাগাতে! বাংগালী আর যাই হোক বিনা পয়সায় পরামর্শ দিতে চিরকালই উদার। এরপর থেকে ব্রন বিষয়ক কথাবার্তা উঠলেই আমি দ্রুত সরে পড়তাম, কে যানে কোনদিন না কে আবার বিষ্ঠা চিকিতসার পরামর্শ দেয়।
ভেষজ ঔষধের কিছু গুন অবশ্যই থাকতে পারে, নি:সন্দেহে বেশ কিছু আছেও। পৃথিবীর সব যায়গাতেই আদিবাসী বা কোন যায়গার স্থানীয় লোকজন তাদের অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞানে প্রাকৃতিক বেশ কিছু গাছপালা সফলভাবেই কোন কোন রোগে ব্যাবহার করতে পারে। যে ঔষধ আমরা কেমিক্যালী খাচ্ছি তারই কিছু উপাদান প্রকৃতি থেকে তারা নিতে শিখেছে সরাসরি। খুব ছোট উদাহরন; আমাদের ছেলেবেলায় দেখতাম খেলার সময় কারো হাত পা ছড়ে গেলে বড়রা কেউ ঘাস চিবিয়ে চিবিয়ে সেখানে লাগাচ্ছে।
দুধ বা মধুতে যে প্রচুর উপকারী পুষ্টিকর উপাদান আছে তাও তো মানুষ বহু হাজার বছর ধরেই জানে, কোনরকম বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা নিরিক্ষা ছাড়াই তারা সেটা জেনেছিল।
@আদিল মাহমুদ,
@আদিল মাহমুদ,
যারা অন্ধবিশ্বাসী তারা যদি তাদের বিশ্বাস নিজেদে মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে পারত, তাহলে কোন সমস্যা ছিল না। সব সভ্যতার-ই কিছু না কিছু ভাল ছিল। আবার এমন সব বিষয়ও ছিল যেসব আজ অচল। ধর্মের জন্য এসব বাদ দেয়া অসম্ভব। কারন এতে করে ধর্মের সত্যতা নিয়ে সমস্যার সৃষ্টি হয়। সে জন্যে যে করেই হোক, এসব বিষয় সঠিক সেটা প্রমানে তাদের প্রয়াস ও আক্রমনাত্মক মনোভাবের মুখোমুখিতো হতে হচ্ছে। বাস্তবে এরকম না হলে এ গল্প লিখাতাম না। সচেতন কাউকে শুধু শুধু কারো বিশ্বাস নিয়ে মজা করতে দেখিনি।
http://www.facebook.com/note.php?note_id=324423937962&id=40569674495&ref=mf একটি লিঙ্ক পাবেন। খুব সুন্দর করে ইসলামিক বিজ্ঞান তুলে ধরা হয়েছে।
@আকাশ মালিক,
আপনার কথায় আরো লিখতে উৎসাহ পেলাম। তবে এরকম নিম্ন মানের লিখা আর ছাপাবো না। আমার কাছে ফরিদ ভাই এর মেইল আইডি নেই। থাকলে উনাকে পাঠাতাম। মুক্তমনা অন্যসব ব্লগ থেকে আলাদা আর এখানের লিখাগুল অনেক উন্নত। কেউ বিরক্ত হয় কিনা সেই ভয়ে আছি।
এই ভয়েতো মুক্তমনায় লেখা দিলে আমার ঘুম নষ্ট হয়ে যায় :-X
@রামগড়ুড়ের ছানা,
আর আমি তো এই ভয়ে পোস্ট দেয়ারই সাহস করতে পারলাম না আজ পর্যন্ত 🙁
মূত্র বিষয়ক একটা কথা না বলে পারছি না। কবি নির্ম্লেন্দু গুণ ছোটবেলায় খুব দুষ্টু ছিলেন। ভাইবোনদের জাদু দেখানোর জন্য ব্লেড চিবিয়ে খেতেন। এই কথা জানার পরে কবির বাবা চিন্তিত হয়ে পড়েন এবং ওষুধ হিসেবে (কেননা, ব্লেডগুলু পেটের ভেতরে কিভাবে আছে, কতটুকু কেটেছে তা তো বাইরে থেকে বোঝা সম্ভব না) প্রতিদিন সকালে কবিকে ষাঁড়ের মূত্র পান করাতেন। ঐ বয়সেই কবি তাঁর গ্রামে এই ঘটনার জন্য সাবার কাছে পরিচিতি লাভ করেন এবং এর কিছুদিনের মধ্যেই নাকি তাঁর স্বাস্থের উন্নতি ঘটে। :laugh: দেখতে পারেন কবির লেখা ”আমার ছেলেবেলা” বইটিতে।
কিছুদিন আগে ফেসবুকে কবির সাথে কথা বলার সৌভাগ্য হয় আমার।আমি জানতে চাই কেমন লেগেছিল মূত্র পান করতে? ”like hot bear”, কবির উত্তর। :lotpot: তিনি আরো বলেন, তিনি যখন প্রথম হট বিয়ার পান করেন তখন ষাঁড়ের মূত্রের স্বাদের কথা তাঁর মনে পড়ে যায়। আমিও মন্তব্য করি, ”তাহলে হট বিয়ার খেতে ষাঁড়ের মূত্রের মত!” :laugh:
রাত জেগে কাজ করে মেজাজটা খিটখিটে হয়ে ছিল। আপনার লেখা পরে অট্টহাসি দিয়ে ফ্রেশ হলাম।
ব্যাপক বিনোদন :hahahee:
সব হাদীস জানি না, তবে মধু কালিজীরার কথা শুনেছি। উটের মূত্রাশৌধের কথা মুক্তমনার ইংরেজী ব্লগে কেউ মনে হয় লিখেছিলেন।
হাদীসের যে নম্বরগুলি দিয়েছিলেন সেগুলি কোন হাদীস তা কি মাহবুব ভাই লিখেছিলেন?
মাঝে মাঝে মনে হয় কুসংষ্কার লালন পালন করার জন্য অশিক্ষিত নয়; শিক্ষিত মানুষেরাই বেশী দায়ী। অশিক্ষিত লোকে অবৈজ্ঞানিক উপায়ে আজগুবি চিকিতসা বা পীর ফকিরের ঝাড় ফুকের সরনাপন্ন হয় জ্ঞানের অভাবে; শিক্ষিত লোকে একই কাজ করে জ্ঞান থাকা স্বত্ত্বেও। শুধু তাতেই থেমে থাকে না, জোরে শোরে তার বিজ্ঞান মিশেল দিয়ে তা আবার প্রচারও করে।
@আদিল মাহমুদ,
এই সেই পবিত্র হাদীস শরীফ-
Narrated Abu Qilaba: “Anas said, “Some people of ‘Ukl or ‘Uraina tribe came to Medina and its climate did not suit them. So the Prophet ordered them to go to the herd of (Milch) camels and to drink their milk and urine (as a medicine). So they went as directed and after they became healthy, they killed the shepherd of the Prophet and drove away all the camels. The news reached the Prophet early in the morning and he sent (men) in their pursuit and they were captured and brought at noon. He then ordered to cut their hands and feet (and it was done), and their eyes were branded with heated pieces of iron, They were put in ‘Al-Harra’ and when they asked for water, no water was given to them.” Abu Qilaba said, “Those people committed theft and murder, became infidels after embracing Islam and fought against Allah and His Apostle . (Sahih Bukhari, Ablutions, Volume 1, Book 4, Number 234)”
হ্যাঁ, হজরত আবু হুরায়রা, হজরত আবু দাউদ, হজরত বোখারী (রাঃ) প্রমুখ শিক্ষিত লোকই ছিলেন।
He (The prophet) then ordered to cut their hands and feet (and it was done), and their eyes were branded with heated pieces of iron.
হুম। বুঝাই যাচ্ছে ইসলাম অর্থ শান্তি, আর মুহাম্মদ বিশ্ব শান্তির প্রতীক তথা রাহমাতুল্লিল আ’লামীন। ‘অনার কিলিং’ আর এই কিলিং এর সাথে ধর্মের কোন লিঙ্ক আছে কি না মুসলমানরা জানবেন ভাল।
@আকাশ মালিক,
আমি এদের তেমন দোষ দেই না। এরা সে যুগের আরব দেশের মানুষের জ্ঞানের ভেতর যতটুকু সম্ভব ততটুকু বিধিব্যাবস্থা দিয়েছেন। তাদের কাছে সে সময় সেটাই ছিল বিজ্ঞান। শিক্ষিত লোক বলতে আমি বুঝিয়েছি এ যুগের আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত লোকদের যারা ভাবের আতিশায্যে যুগকে পিছিয়ে নিতে চান ১৫০০ বছর পেছনে।