বিশ্বব্যাপী সমকামীদের অধিকারের বিষয়টি আজ আবার আলোচনায় এসেছে। ফেসবুক সমকামিতাকে স্বীকৃতি দিয়েছে। সমকামিতা একটি প্রাকৃতিক ও স্বাভাবিক বিষয়- আমি সেটা প্রমাণ করতে এ ব্লগটি লিখছি না। সমকামিতা একটি স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক বিষয়,- এর পক্ষে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দিয়ে অভিজিৎ রায় মুক্তমনায় যা লিখে রেখেছেন তারপর আর মুক্তমনায় এ বিষয়ে আর কোন ব্লগ লিখার প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না। সমকামীদের সামাজিক ও আইনগত অধিকার প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে কিছুদিন আগে মুক্তমনা ব্লগার সৈকত চৌধুরীও লিখেছেন। যারা এখনও সমকামিতার বিপক্ষে অবস্থান করেন অথবা সমকামিতাকে স্বাভাবিক ভাবে মেনে নিতে পারেন না, তারা অভিজিৎ রায়ের ব্লগগুলো পড়ুন। বিভিন্ন সময়ে যারা সমকামিতার বিপক্ষে অবস্থান করেন, অথবা সমকামিতাকে প্রাকৃতিক মনে করেন না, কিংবা সমকামিতাকে অপরাধ বলে মনে করেন, তাদেরকে অভিজিৎ রায়ের ব্লগ এবং এ বিষয়ে তার বইয়ের লেখাগুলো নিয়ে ফেসবুকে অনেককে আলোচনা বা সমালোচনা করতে দেখেছি। আমিও বিভিন্ন সময়ে প্রাসঙ্গিক ভাবে সমকামিদের অধিকারের পক্ষে কথা বলি। আমার নাম উল্লেখ করেও অনেক ধর্মান্ধকে অযৌক্তিক লেখালেখি করতে দেখেছি। ধর্মান্ধ ও বিজ্ঞান বিমুখ লোকেরা সমকামিতা সম্পর্কে যে সকল ভুল ধারনা পোষন করে থাকেন আমি এখানে তাদেরই ভাবনা গুলোর উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো।
১) সমকামিতা প্রাকৃতিক নয়, কারন, সমকামীরা সন্তান জন্ম দিতে পারে না।
আমার প্রশ্ন- সন্তান জন্ম দেয়াই কি যৌনতার একমাত্র উদ্দেশ্য? দুজন মানুষ সন্তান জন্ম দেবে কি দেবে না- সেটা তো কেবলই তাদের নিজেদের সিদ্ধান্তের ব্যাপার। অন্যরা তাদের উপর সন্তান জন্ম দেবার সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেবার কে? ধরুন দুজন বিপরিত লিঙ্গের যুগল, স্বামী-স্ত্রী বা প্রেমিক-প্রেমিকা জীবনে হাজার বার মিলিত হলো, তারা কি হাজারটা সন্তান জন্ম দেয়? অথবা কোন যুগল যদি জীবনে একটি সন্তান জন্ম দিতে চায়, তাহলে তো তাদের জীবনে একবারই মিলিত হওয়া যথেষ্ঠ। তাছাড়া সব বিপরীত যুগলই কি সন্তান জন্ম দিতে সক্ষম হয়েছে?
২) সমকামিতার পক্ষে যারা কথা বলে তারা সমাজের অন্যদেরকেও সমকামী হওয়ার জন্য উৎসাহিত করে।
ধার্মিকদের এ যুক্তিটি হাস্যকর। কাউকে উৎসাহ দিয়ে সমকামী বানানো যায় না। যৌনতা বা সমকামীতা দুটোই মানুষের শারিরীক চাহিদা। এবং মানুষ তা প্রাকৃতিক ভাবেই পায়। রক্ষণশীল সমাজের চাপেই সমকামীরা তাদের সমকামীতার কথা চেপে যায়, অথবা তা প্রকাশ করার সাহস পায় না। কোন একজন সমকামী বা তার সমর্থক কেউ যখন মুখ খুলে সমকামীতার অধিকারের পক্ষে কথা বলে তার মানে এই নয় যে সে আজই সমকামিতা অর্জন করেছে। সে আগে থেকেই সমকামী ছিল।
৩) সমকামীরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই উভয়গামী।
কোন কোন ব্যাক্তির বেলায় তা সত্যি হতে পারে। একজন মানুষ যদি উভগামী হয় সেটা একান্তই তার ব্যাক্তিগত ব্যাপার। তাতে তার নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার সুযোগ নেই। কারন এটি সভ্য সমাজে আইনগত ভাবে অপরাধ নয়।
৪) সমকামীরা বিকৃত রুচির মানুষ, কারন এরা কিভাবে মিলিত হয় তা ভাবলেই ঘৃণা হয়।
আচ্ছা, এটা আপনাকে ভাবতে বলেছে কে? আপনি আপনার সঙ্গীর কথা ভাবুন।
৫) কোরাণে সমকামী ঘৃণা করতে বলা হয়েছে এবং এর শাস্তি মৃত্যুদন্ড।
কি আশ্চর্য, আপনার মধ্যযুগীও বাতিল কোরাণের কথা মতো কি আর সভ্য বিশ্ব চলবে নাকি? এই কোরাণেই তো আবার পুরুষদের কে বেহেশতে সমকামিতার লোভ দেখানো হয়েছে।- (সুরা আত-তুর: আয়াত২৪, এবং সুরা দাহর: আয়াতে ১৯) কোরাণের এই আয়াতটির কথা উল্ল্যেখ করলেই ধার্মিকরা তেড়ে আসেন। তারা বলতে চান বেহেশতে সুদৃশ্য বালকদের কে যৌনভোগের জন্য দেয়া হবে এ কথা লেখা নাই। আমার প্রশ্ন হচ্ছে,- এই ছোট ছোট বালকদেরকে দিয়ে বেহেশতে চা বিস্কুট বা পান সিগারেট আনানো হবে এমনটিও তো লেখা নেই। আর ফুট ফরমাশ খাটার জন্য তো আল্লাহ প্রাপ্ত বয়স্কদেরকেও নিয়োগ দিতে পারতেন, শুধুমাত্র সুদৃশ্য বালক কেন? তাছাড়া বেহেশতে চাইতেই সব কিছু পৌঁছে দেয়ার জন্য ফেরেশতারা আছেনই।
৬) যারা সমকামিতার পক্ষে কথা বলে তারাও সমকামী।
গত কয়েক দশকে বিশ্বের যে সকল সুপরিচিত রাজনৈতিক নেতা, সমাজকর্মী বা মানবাধীকার কর্মীরা সমকামিতার পক্ষে কথা বলেছেন বা এখনো বলে যাচ্ছেন, তারা সবাই কি সমকামী? ইউরোপের সব দেশেই সমকামিতাকে বৈধতা দেয়া হয়েছে। এ সব দেশের রাষ্ট্র পরিচালকরা বা সব রাজনৈতিক নেতা কি সমকামী? অথবা ইউরোপের প্রতিটি দেশেই শতকরা ৮০ ভাগেরও বেশী মানুষ সমকামিতার পক্ষে সমর্থন দিয়েছে। আপনাদের কি মনে হয় এসব দেশে কি শতকরা ৮০ ভাগ মানুষ সমকামী?
এবার দেখা যাক পৃথিবীর কোন কোন দেশে সমকামিতার বৈধতা দেয়া হয়েছে।
২০০১ সালে নেদারল্যান্ড প্রথম সমলিঙ্গের বিয়েকে আইনগত বৈধতা দেওয়ার পর তাদের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করেছে ইউরোপের অন্যান্য সব জাতি। ইউরোপ ইউরোপের কোন দেশেই সমকামিতা বিরোধী আইন নেই। শুধু সাইপ্রাসে ছিল এবং তাও এ বছর জানুয়ারীতে সেই আইন রহিত করা হয়েছে। সর্বাধিক সমকামিতা পক্ষে সমর্থন পেয়েছে যে দেশ সেটি হচ্ছে স্পেন। স্পেন ৮৮ শতাংশ মানুষ সমাজিক ভাবে সমকামিতাকে গ্রহণ করা উচিত বলে মনে করে। জার্মানিতে ৮৭ শতাংশ, এবং চেক প্রজাতন্ত্র ৮০ শতাংশ, মার্কিন যুক্ত রাষ্ট্রে এ সংখ্যা ৬০ শতাংশ। স্পেন, জার্মানি, ফ্রান্স সহ নয়টি ইউরোপীয় দেশে ইতিমধ্যে আইনগতভাবে সমকামী বিবাহকে বৈধতা দেয়া হয়েছে।
আমি নিজেও সমকামিতার পক্ষে কথা বলি কিন্তু আমি সমকামী নই। আর আমি যদি সমকামী হতাম তা বলতেও দ্বিধা বোধ করতাম না।
দেখা যাক কোন কোন দেশে সমকামিতা আইনগত ভাবে অবৈধ:
অপেক্ষাকৃত ধর্মীয় রাষ্ট্রগুলোতে সমকামিতা আইনগত ভাবে অবৈধ। আব্রাহামীক ধর্ম, যথা ইহুদী, খ্রীষ্টান ও ইসলাম ধর্মপন্থাগুলি শুরু থেকেই সমকামিতাকে অনৈতিক ব্যাখ্যা দিয়ে পাপ, গুনাহ রুপে প্রচার করে আসছে কোনও কারন বা যুক্তি ছাড়াই। তোরাহ্ (বাইবেল ও কোরান সহ) মতে সদোম ও ঘমরা নামে দুটি শহর ছিল যেখানে লোকেরা গণহারে সঙ্গমে লিপ্ত হতো, সমকাম সহ। সৃষ্টিকর্তা যখন তার সৃষ্টির এহেন কার্যকলাপে ক্ষুব্ধ তখন তিনি তার নবী লোটকে পাঠিয়েছিলেন সেখানকার লোকদের সাবধান করে মন ফিরাবার সুযোগ দিতে! সেটা না হওয়ায় শহর দুটিকে মাটিতে মিশিয়ে দেয়া হয়, ধারনা করা হয় যা আরব সাগর বা লোহিত সাগরের কোথাও হয়ত ছিল। ধারনা করা হয় একারনেই আব্রাহামিক ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে সমকামীদের প্রতি বিদ্ধেষ অতিরিক্তমাত্রায় বেশি। তাছাড়া ধর্ম তিনটি সমকামীত্বকে পাপ বা গুনাহ হিসেবে দেখিয়েছে যার শাস্তি মৃত্যুদন্ড।
আফ্রিকায়: আলজেরিয়া, অ্যাঙ্গোলা, বেনিন, কমোরোস, মিশর, ইরিত্রিয়া, ইথিওপিয়া, গাম্বিয়া, ঘানা, গিনি, কেনিয়া, লেসোথো, লাইবেরিয়া, লিবিয়া, মালাউই (স্থগিত আইন প্রয়োগকারী), মরিতানিয়া, মরিশাস, মরোক্কো, মোজাম্বিক, বতসোয়ানা, বুরুন্ডি, ক্যামেরুন, নামিবিয়া, নাইজেরিয়া, সাওটোমে, সেনেগাল, সিসিলি, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া, দক্ষিণ সুদান, সুদান, সোয়াজিল্যান্ড, তানজানিয়া, টোগো, টিউনিস্, উগান্ডা, জাম্বিয়া, জিম্বাবুয়ে
মধ্যপ্রাচ্য সহ এশিয়া: আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, ভুটান, ব্রুনাই, ভারত, ইরান, কুয়েত, লেবানন, মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, ওমান, পাকিস্তান, ফিলিস্তিন / গাজা স্ট্রিপ, কাতার, সৌদি আরব, সিঙ্গাপুর, শ্রীলঙ্কা, সিরিয়া, তুর্কমেনিস্তান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, উজবেকিস্তান, ইয়েমেন
এশিয়ান / মধ্য প্রাচ্যের দেশ গুলোতে আইএলজিএর মাধ্যমে আলাদা ভাবে তালিকা করা আছে এবং বলা আছে , “সমকামী আইনি অবস্থা অস্পষ্ট বা অনিশ্চিত কাজ”।
ইরাকে সমকামিতা বিরুদ্ধে কোন লিখিত আইন নেই, কিন্তু সমাকামভীত, সহিংসতা অবারিত এবং স্বনিয়োজিত শরিয়া বিচারকরাই বেশি সমকামী আচরণের বিরুদ্ধে বাক্য আরোপ করেছেন।
ভারতে সমকামী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে আদালতের আইন প্রয়োগের মাধ্যমে তাদের কর্মকান্ড স্থগিত করা হয়েছে। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টে ১১ই ডিসেম্বর ২০১৩ তে ক্ষমতাসীনরা বদলে যাওয়ায় ভারতে আবারো সমকামিতা-বিরোধী আইন দেশের আইন প্রনয়নের তালিকায় প্রথম দিকে রয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সমকাম-বিরোধী আইন ২০০৩ মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট অসাংবিধানিক ঘোষিত হয়েছে, কিন্তু সেই আইনটি ১৩ রাজ্যের বই এখনও উল্লেখিত আছে: আলাবামা, ফ্লোরিডা, আইডাহোর, কানসাস, লুইসিয়ানা, মিশিগান, মিসিসিপি, উত্তর ক্যারোলিনা, ওকলাহোমা, সাউথ ক্যারোলিনা, টেক্সাস, উটাহ এবং ভার্জিনিয়া. রক্ষনশীল রাষ্ট্র আইন প্রণেতারা আইন প্রত্যাহার করতে অস্বীকার করে এবং, কিছু ক্ষেত্রে, পুলিশও এ ব্যাপারে এখনও সমকামীদের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভাবে জোর প্রয়োগ করে থাকে। জনশ্রুতি অনুযায়ী, গত কয়েক বছরে আরো প্রায় এক ডজন সমকামী মানুষ যারা আইন লঙ্ঘনের জন্য গ্রেফতার করা হয়, কিন্তু পুলিশ তাদের ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় কারন বিলুপ্ত আইনের অধীনে আইনজীবিরা কাজ করতে চাননি।
প্রশান্ত মহাসাগরের দ্বীপপুঞ্জ, কুক আইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া (আচেহ প্রদেশ ও দক্ষিণ সুমাত্রা), কিরবাতি, নাউরু, পালাউ, পাপুয়া নিউগিনি, সামোয়া, সলোমন দ্বীপপুঞ্জ, টোঙ্গা, টুভালু, এসব দেশে সমকামিতা এখনো গ্রহনযোগ্যতা পায়নি।
দেখা যাক সমকামিতার শাস্তি কোন কোন দেশে মৃত্যুদন্ড।
ইয়েমেন, ইরান, ইরাক, নাইজেরিয়া, মরিতানিয়া, সুদান, কাতার, সৌদি আরব সোমালিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, এই দেশগুলোতে সমকামীতার শাস্তি মৃত্যুদন্ড।
এখানে লক্ষ্য করলেই দেখবেন অপেক্ষাকৃত শিক্ষিত এবং উন্নত দেশগুলোতেই সমকামিতা বেশী গ্রহনযোগ্যতা পেয়েছে এবং সমকামিতা এসব দেশে কোনো আইনগত অপরাধ নয়। আর কম শিক্ষিত এবং অনুন্নত দেশগুলোতে সমকামিতা এখনো আইনত অপরাধ এবং ইসলামী বা শরিয়া দেশগুলোতে তা মৃত্যুদন্ডযোগ্য অপরাধ।
৭) সমকামিরা মানসিক বিকারগ্রস্থ।
কিছু বিখ্যাত এবং কর্মক্ষেত্রে সফল সমকামীর নাম দেখা যাক। সঙ্গীত জগতে বৃটিশ কন্ঠশিল্পী এলটন জন্, জর্জ মাইকেল, রিকি মার্টিন, বিশ্ব বিখ্যাত ব্যান্ড কুইনের শিল্পী ফ্রেডি মার্কারী, জেনিফার ক্রাপ ও মার্শা ষ্ট্যাফানস জুটি সমকামি। কিন্তু সমকামিতার কারনে কেই তাদের গান কম শোনেনা কিংবা সমাজ তাদের কম মূল্যায়ন করেনি।
অভিনয়ে নীল পেট্রিক হারিস ও ডেভিড বুর্টকা জুটি, টিলা টেকুইলা জুটি সমকামী এবং তাদের সফলতার পেছনে সমকামিতা কোন সমস্যা সৃষ্টি করেনি।
বিশ্বের নামকরা লেখক ও সাহিত্যিক প্ল্যটো, টি এস এলিয়ট, ওসকার ভিলডে, ভার্জিনিয়া ভোল্ফ, আর্থুর রিমবাউড, পল ভার্লেন, লর্ড বায়রন, ওয়ার্ডসওয়াড, চিত্রশিল্পীদের মধ্যে ভিঞ্চী, মাইকেল এঞ্জেলো, সালভাদর ঢালি সমকামী ছিলেন এবং সমকামিদের অধিকারের পক্ষে কথা বলেছেন।
খেলা ধুলায় জার্মান জাতীয় দলের ফুটবলার টমাস হিলসপার্গার, জার্মান জাতীয় মহিলা দলের ফুটবলার নাদিনে আনগেরার, ইংলিশ বক্সার নিকোলা এডামস, আমেরিকান বাস্কেটবল খেলোয়াড় কি আলুম্স সমকামী। এরাও বিখ্যাত তাদের কর্মে, তাদের সমকামিতা নিয়ে কেউ মাথা ঘামায় না।
বিশ্ব বিখ্যাত ইতালিয়ান ডিজাইনার জর্জিও আর্মানী, রাজনীতিতে অষ্ট্রেলিয়ায় ইয়ান হান্টার ও পেনি ওং; টেক্সাসের গে মেয়র আনিসে পার্কার; বৃটেনে স্টিভ গিলবার্ট, ষ্ট্যাফান উইলিয়ামস সহ অসংখ্য সমকামী দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। গিডো ভেষ্টারভেলে জার্মান পররাষ্ট্র মন্ত্রী ছিলেন সমকামী। দেশের জনগণের তাতে কোনো অসুবিধা হয়নি।
তাহলে, এসব সমকামীরা অথবা সমকামীদের পক্ষে সমর্থন দেয়া ইউরোপের ৮০ ভাগ মানুষ কি মানসিক বিকারগ্রস্থ? নাকি আপনার সমকামিতা সম্পর্কে জ্ঞানের অভাব?
সভ্য পৃথিবীতে যে কোনো দেশের, যে কোনো ধর্মের, যে কোনো লিঙ্গের দুজন মানুষ দুজন মানুষকে ভালোবাসবে, আমাদের তাতে অসুবিধা কোথায়?
সমকামিতা অপরাধ কি নয় , বিচার করার সময় দেখতে হবে সমাজের অর্থে এর প্রোডাক্টিভ ভ্যালু কি ? অতি মুষ্টিমেয় সমকামীর নিছিক ব্যক্তিগত সুখানুভূতি ? তাছাড়া তো এতে কিছু নেই । সামাজিক উৎপাদনে এর কোন কার্যকারিতা নেই । দু’জন পুরুষ বা নারী একে অপরের সঙ্গে যৌনসম্পর্ক চাইছে । তাদের জৈবিক বৈশিষ্ট্য , মনের গঠন বা চিন্তার বিকৃতি এমন যে তারা বিপরীত লিঙ্গের মত সমলিঙ্গে আকর্ষণ বোধ করছে । প্রসঙ্গক্রমে মনে রাখা দরকার স্বাভাবিক যৌনজীবন যেখানে নেই , সাধারণত সেই ক্ষেত্রেই সমকামিতার প্রসার বেশি , যেমন জেলখানা বা হোস্টেল ইত্যাদি । সমস্কামিতা আইনসিদ্ধ করার আগে ভাবতে হবে সামাজিক উৎপাদনে এর মূল্য কি ? সামাজিক উৎপাদনে এর কোন মুল্য নেই ।সামাজিক প্রয়োজনের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয় বলেই এটা আসলে যৌনবিকৃতি । মানব ইতিহাসে আদিম কালেও সমকামিতা ছিল’,কিছু কিছু জন্তুর মধ্যেও সমকামিতা আছে’, দেহকোষের জিনের মধ্যে এর মূল রয়েছে’ _ এসব বলে সমকামিতাকে যৌক্তিকতা দেওয়ার একটা চেষ্টা হচ্ছে ।
@সামসুদ্দিন, আপনার যুক্তি বা প্রশ্নগুলোর উত্তরই দেয়া হয়েছে এই ব্লগে। পড়েছেন আশা করি।
@অভিদা, @ আদিল ভাই,
আমি একটা কথা বলতে চাই যেহেতু ব্যাপারটার সাথে আমি জড়িয়ে গেছি।
দেখেনতো আমার লেখকের উদ্দেশ্যে করা মন্তব্যটা আদৌ পশুকামিতার দিকে উত্তপ্ত আলোচনা শুরু করার করার মত কিছু ছিল কিনা?
আমি কিন্তু এই মন্তব্যের শুরুতেই তাঁর মুলভাবের সাথে একমত হয়ে নিয়ে এবং লেখাটা ভাল লেগেছে বলেই শুরু করেছিলাম।একটু কষ্ট করে চোখ বুলিয়ে নেবেন।
শুধু সমকাম কেন, পার্টনার বদল করে সঙ্গম, সেচ্ছায় অজাচার, পশুর সাথে সঙ্গম করতে কেউ যদি ইচ্ছুক হয় মনে হয় না আমার তাতে কোন সমস্যা হওয়া উচিত। তবে ওগুলো যদি তাদের অধিকার হয়, তবে ওগুলো আর ঐসব কাজ করা মানুষগুলো থেকে সপরিবারে ( সম্ভব হলেও আত্মীয় স্বজন এবং বন্ধু বান্ধব সহ সবাইকে নিয়ে) সহস্র হাত দূরে অবস্থান করার সিদ্ধান্তও আমার অধিকার, আশা করি আপনি আমার এই অধিকারকেও স্বীকার করে নিচ্ছেন।
দেখেন এখানে আমি কিন্তু সব ধরনের যৌনাচারের কথাই বলেছি আর এটাও বলেছি যে আমি এগুলোর পক্ষে অবস্থনা নেই বা না নেই, আমার কোন সমস্যা হওয়া উচিত না।
তার পর নিচের দিকে নিলয় সাহেবকে উত্তর দিতে গিয়ে পরের মন্তব্যের কোন এক জায়গায় লিখেছি যে,
আর নিজের পোষা কুকুরের সাথেও সঙ্গম কিন্তু পশ্চিমে বিশেষ করে জার্মানীতে জায়েজ বলেই জানি।
এর পরেই লুক্স বলেছেন যে,
@অর্ফিউস, ১. /// আর নিজের পোষা কুকুরের সাথেও সঙ্গম কিন্তু পশ্চিমে বিশেষ করে জার্মানীতে জায়েজ বলেই জানি। /// আমি একযুগ হলো জার্মানি থাকি। এরকম আজগুবি কথা এই প্রথম শুনলাম। দয়া করে এ বিষয়ে নির্ভরযোগ্য সূত্র দেবেন। পর্ণ ফিল্ম বা এনিমেল পর্ণ ফিল্ম দেখে তাকে বাস্তবতায় মিলিয়ে ফেলে অনেক বাংলাদেশীরাই। যারা জীবনেও ইউরোপে আসেনি।
এর প্রেক্ষিতে আমার উত্তর ছিল যে,
আজগুবি কথাটা উইকিতেই মেলা আগে দেখেছিলাম।
জার্মানীরটা মনে হয় ২০১৩ সালে সংশোধন করা হয়েছে।
সাথে উকিকির রেফারেন্স দিয়েছি, মানে সোজা কথায় আমার জানার উৎসকি সেটাই বলেছি।
অথচ লেখক এর ধার দিয়ে না গিয়ে ক্রমাগত বলার চেষ্টা করেছেন যে আমি নাকি পশুকামিতাকে জার্মানী তথা ইউরোপের কালচার বলেছি, কিন্তু কোথায় বলেছি উনি কিন্তু দেখাতে পারছেন না, বরং ভাঙ্গা রেকর্ডের মত এখনও একই কথা বলে চলেছেন। দেখেন সর্ব শেষ মন্তব্যে তিনি কি বলেছেন দিয়ে দিচ্ছি
এখানে আমি আপনাদের যে শুরুটা দেখালাম এখানে তার ক্রমাগত এই উস্কানীমুলক কথাবার্তা কি প্রমান করছে? এখানে কি পশুকামীতা আমিই খুজে পেলাম, নাকি উনি নিজেই কল্পনা করে আবিষ্কার করে নিলেন? এটা কোন ধরনের সুরুচির পরিচয় দেয় যখন একজন লোক( আমি) সেই কথাটা বলেই নি বা সমকামীতা পোষ্টে জার্মানীর পশুকামিতা খুজে পায়নি, শুধু ছোট্ট একটা বাক্য যে জায়েজ বলেই জানি, এটার প্রেক্ষিতে আমি কিভাবে জানি সেই সোর্স উনি চেয়েছেন আর তাই দিলাম আমার জানার সোর্স
উনি বলছেন যে উনি অসুস্থ ( উনার আরোগ্য কামনা করি), তাই দুঃখ প্রকাশ করেছেন, অথচ বার বার এমনকি ২য় দিনেও আমার পিছু ছাড়ছেন না এর কারনটা কি বা এর উদ্যেশ্য কি? এর নামই কি দুঃখ প্রকাশ করা? আমি যদি রেফারেন্স না দিতাম, তবে উনি ক্রমাগত বলতে থাকতেন ( এটাই আমার এখন বদ্ধমুল ধারনায় পরিনত হয়েছে, অবশ্য আমি ভুলও হতে পারি) যে আমি পর্ন দেখে ইউরোপ বিচার করি, সেখানে উনি যাতে এটা না ভাবেন আর তাই আমি আমার জানার সোর্স দিলাম, আর উনি এটাকে বারবার কোন দিকে নিয়ে গেলেন এবং এখনো বলেই চলেছেন।
আমি নিজেও লুক্স সাহেবের ব্যবহারে খুব হতাশ, উনি আমাকে আক্রমন করতে গিয়ে একই ধুয়া বার বার তুলছেন ( যেন প্রচন্ড আক্রোশের বশে)।
এইভাবে বার বার ভাঙ্গা রেকর্ড যা কিনা শুধুই নিজে পশুকামীতা নিয়ে সারা মন্তব্য অংশ জুড়ে জল ঘোলা করে , নিজের জেদের বশে তিনি বার বার একই কথা আমার দিকে প্রযুক্ত করছেন এবং আমাকে বিব্রত, বিরক্ত আর হয়রানী করে চলেছেন, সেটা কতটা সভ্যতার পরিচয় সেটা বিচারের ভার আমি আপনাদের হাতেই দিয়ে গেলাম।
লিঙ্ক ভুল এসেছে ঠিক করে দিচ্ছি।
শুধু সমকাম কেন, পার্টনার বদল করে সঙ্গম, সেচ্ছায় অজাচার, পশুর সাথে সঙ্গম করতে কেউ যদি ইচ্ছুক হয় মনে হয় না আমার তাতে কোন সমস্যা হওয়া উচিত। তবে ওগুলো যদি তাদের অধিকার হয়, তবে ওগুলো আর ঐসব কাজ করা মানুষগুলো থেকে সপরিবারে ( সম্ভব হলেও আত্মীয় স্বজন এবং বন্ধু বান্ধব সহ সবাইকে নিয়ে) সহস্র হাত দূরে অবস্থান করার সিদ্ধান্তও আমার অধিকার, আশা করি আপনি আমার এই অধিকারকেও স্বীকার করে নিচ্ছেন।
@অর্ফিউস,
🙂
আমারে আবার বিচারকে আসনে কেন রে ভাই? আপনে নিরীহ মানুষ এই রকম তেড়ে ফুড়ে উঠলেন কেন বুঝলাম। মানুষে মানুষে পারস্পরিক মতামতের ভিত্তিতে কি করে না করে আমার কি? অবলা পশুর উপরে চোখ দিলে তো মুশকিল।
@আদিল মাহমুদ, ছি ভাই, আপনার উপর কেন তেড়ে উঠতে যাব। আমি তো লেখকের উপর ক্ষিপ্ত আর কেন সেটাই জানালাম আপনাকে আর অভিদাকে! আপনি শুধু জানতে চেয়েছেন যে বিতর্কের পয়েন্ট কি, আমি সেটা দেখিয়ে দিলাম যে আসলে বিতর্ক হচ্ছিল সম্পুর্ন অকারনে!! ভুল বুঝলেন নাকি রে ভাই? 🙂
আমিও অনেকের মতই কিছুতেই বুঝলাম না সমকামিতা থেকে আলোচনা কিভাবে পশুকামিতায় ঘুরে গেল, আরো বুঝলাম না সেটা কেন্দ্র করে ঠিক কি পয়েন্টে এমন জোর বিতর্ক চলছিল।
পশুকামিতায় ঘোরায় আমার আপত্তি ছিল না, কারন আমারো মনে প্রশ্ন আছে পশুকামিতা কিংবা আরো বহু ধরনের ফেটিশ ঠিক কিভাবে গ্রো করে, সমকামিতার সাথে এসবের তূলনা কোনভাবে করা যায় কিনা……হতাশ হতে হল।
@আদিল ভাই,
নিচে আপনাকে আর অভিদাকে একই সাথে একটা মন্তব্য করেছি। একটু দেখে নিবেন প্লিজ। ওখানেই মনে হয় আপনি এর উত্তর পেয়ে যাবেন।ধন্যবাদ।
সমকামিতার উপর এই গুরুত্বপূর্ন লেখাটা পশুকামিতার দিকে চলে গেল কেন এবং কিভাবে তা আমি এখনো বুঝতে অক্ষম। মনে হচ্ছে অন্য ব্লগের মতো কেউ সমকামীদের অধিকারের কথা লিখলেই কিছু লোক চিৎকার করতে থাকে – ভাই এর পরে কি ‘পশুকামিতা, শিশুকামিতা, ধর্ষণ এগুলোকেও বৈধ করবেন’? মুক্তমনার মত ব্লগে এগুলোর সাথে সমকামিতার পার্থক্য করার মতো বিবেচক লোক বেশি থাকার কথা ছিল।
আরেকটি ব্যাপার হল – লেখক নিজস্ব ভাবনা থেকে একটি লেখা লিখেছেন। মতে অমিল হতে পারে, কিন্তু ব্যক্তিআক্রমণ কাংক্ষিত নয় মোটেই।
@ ফারুক ভাই
অসাধারণ প্রাঞ্জল একটি লেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
@রতন কুমার সাহা রায়, আপনাকেও ধন্যবাদ।
@সফিক, সংশপ্তক,
আপনারা শুধুই কষ্ট করে যাচ্ছেন। আপনাদের ব্লগিয় শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে বলতে পারি, বৃথা চেষ্টা। উনাকে আমি যতটুকু চিনি উনি ফেইসবুকে মূর্খ ইসলামিস্টদের সাথে বাহাস করে মজা লুটে নিজেকে জার্মানী প্রবাসী শিক্ষিত দুনিয়ার একজন সভ্য নাগরিক হিসেবে দেখাতে, ভাবতে এবং বলতে ভালোবাসেন। এই জগতে যে কয়েকজন কোরানের অনুসারী ছাড়াও দু’চার অক্ষর পড়াশোনা করা মানুষ থাকতে পারে সেটা উনি বস্তুত ভাবতে পারেন না। আত্নসুখীক্রিয়া যে ঘরেই মানায়, বাইরে নয় সেই সম্পর্কে উনি ওয়াকিবহাল নন। উনাকে স্নেহ করুন। চেপে যান। এই পোস্টে উনার জানাশোনার দৌড় দেখলে, ফেইসবুকে তার একটা নেগেটিভ প্রভাব পড়তে পারে। উনাকে ভালোবেসে গ্রহন করে নিন। উনি ফেইসবুকে সেলিব্রিটি মানুষ। এই সর্বনাশটা করবেন না।
@সাইফুল ইসলাম, অর্ফিয়াস, সফিক সাহেব আর সংশপ্তক সাহেবের কছে আমি ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চেয়েছি। আমি কদিন ধরে খুবই অসুস্থ। গত রাতে আমি অসুস্থতা আর আমার ভুলের কথা কমেন্টে লেখেছি। ওনারা পড়েছেন। আমাকে ব্যক্তিগত আক্রমন করে নিজেকে জ্ঞানী প্রমাণ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
@ লুক্স ভাই,
আপনি একটু বেশি সিরিয়াস হয়ে গেছেন 🙂 সবার সব মন্তব্যের জবাব দেয়া আবশ্যক নয়। বিশেষ করে পশুকামিতা নিয়ে কোনো আলোচনা না হলেও চলত।
আর উইকির ক্ষেত্রে তথ্য যাচাইয়ের জন্য রেফারেন্স দেখবেন ।
@ওমর ফারুক লুক্স,আপনার অসুস্থতার সংবাদে দু:ক্ষিত হলাম। আশাকরি দ্রুত সেরে উঠবেন। সমকামিতা বিষয়ে আপনার মতামতের সাথে আমার মতামতের তেমন কোনো পার্থক্য নেই। আমি এইখানে অংশগ্রহন করেছি কেবলমাত্র এই কারনে যে আপনি আর অর্ফিউস, খুব সহজেই তথ্য সংগ্রহ করে সমাধান করা যায় এমন একটি বিষয় নিয়ে তর্ক করছিলেন।
আমাদের সকলেরই জানার সীমাবদ্ধতা আছে। এই সীমাবদ্ধতা ইন্টারনেটের ক্রাউড ইন্টেলিজেন্স এবং আংগুলের ডগায় দুনিয়ার যাবতীয় তথ্যের প্রাপ্তির কারনে বিভিন্ন সময়ে প্রকাশ পায়। খোলা মনে এই নতুন তথ্য গ্রহন করলে তিক্ত অভিজ্ঞতার কোনো অবকাশ থাকে না।
@ওমর ফারুক লুক্স,
আপনাকে ব্যাক্তি আক্রমন করি নি। যেটা করেছি সেটা হলো আপনাকেই আপনার কাছে উপস্থাপন করেছি। একটা জিনিস আপনাকে বার বার দেখিয়ে দেয়ার পরেও জার্মান জাতি এই কাজ করতে পারে না পারে না পারে না করে যেভাবে অভিমানি কথাবার্তা বলছিলেন তাতে করে বিরক্তবোধ করাটা খুবই স্বাভাবিক। সেটারই বহিঃপ্রকাশ ঐ মন্তব্য।
আপনার সুস্থতা কামনা করি। শুভকামনা।
@সাইফুল ইসলাম,
তোমার এই মন্তব্যেটা বুঝলাম না। এই ব্যক্তি আক্রমণ করার কি আদৌ কোনো প্রয়োজন ছিল? উনি ফেইস বুকে কী করছে সেটা এখানে কিভাবে প্রাসঙ্গিক হয়?
@সৈকত ভাই,
উনি উপরে যা করেছেন তার প্রতি উত্তরে আমার এর থেকে ভালোভাবে বলার যোগ্যতা না থাকা একটা কারন হতে পারে। ব্যাক্তি আক্রমন করি নাই। বিরক্তবোধ করেছি। সেটাই প্রকাশ করেছি।
যাহোক, উনি অসুস্থ, উনার সুস্থতা কামনা করি। সুস্থ হয়ে উনি যে ভাষাজ্ঞ্যান হারিয়ে ফেলেছেন সেটা ফেরত আসুক সেই কামনাও করি।
@সাইফুল ইসলাম,
এটার আসলেই দরকার ছিল না। তোমার ফেসবুক স্যাটাসেও বহু আক্রমণাত্মক কথা আর গালাগালি কম থাকে না মিয়া। জার্মান আইন বা সংস্কৃতি নিয়ে উনার বক্তব্য তোমার পছন্দ নাই হতে পারে, কিন্তু সমকামীদের অধিকারের উপর লেখাটা গুরুত্বপূর্ণ।
@অভি দা,
লেখা নিয়ে তো আমার আসলে কোন বক্তব্য ছিলো না। খুবই গুরুত্বপূর্ন একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন। সেজন্য ধন্যবাদ তার প্রাপ্য।
উনি শুধু শুধু একটা ব্যাপার নিয়ে তর্ক করে যাচ্ছিল। উনার নিজের দেয়া লিঙ্ক উনি নিজেই পড়ে নাই। আবার কথা ঠেলেই যাচ্ছে। মুক্তমনা বলেই উনাকে কিছু বলেছি কারন অন্যান্য ব্লগের চাইতে এর একটা আলাদা অবস্থান আছে।
যাই হোক, সবার বক্তব্যই দেয়া শেষ। উনার সুস্থতা কামনা করি।
নর আর নারী এটা প্রকৃতি সৃষ্টি করেছে। পুরুস বাচ্চা ধারন করতে পারে না। পৃথিবীর সব পুরুষ যদি সমকামী হয় অথবা নারী তাহলে বাচ্চা ধারন কে করবে। সমকামীতা হতে পারে তবে সংসার কিভাবে করবে যদি বাচ্চা কাচ্চা না হয়। প্রানীর মধ্যে কি এটা আাছে? নাকি শুধু মানুষের।
@মানকচু, প্রাকৃতিক ভাবেই মানুষ সহ সব প্রাণীদের মধ্যেই প্রায় ১০% সমকামী হয়ে থাকে।
সব কিছুর জন্যই কিছু বিধি নিষেধ থাকা উচিত এবং সেটা আছেও সেটা না থাকলে আপনি খুন করাকেও সভ্য সমাজের অংশই বলতেন। একবার এই সমকামিতার কঠিন অপরাধের কথা ভাবুনতো… বিষয়টা যদি এমন হয় আপনার পুত্র বা আপনার কন্যা বালক বা বালিকা বিদ্যালয় হোক না কেন কিভাবে কত সহজে নির্যাতিত হতে পারে…। আপনাকে এখন পশুর সঙ্গে সঙ্গম করার বিষয় নিয়ে বিভিন্ন উপাত্ত ঘাঁটতে হচ্ছে… কতটা সভ্য আপনি… ভাল, তবে আমার সহজ অধিকারের অস্তিত্ব টুকু বিরাজমান থাকুক। আপনাকে ধন্যবাদ।
@খায়ের, ///একবার এই সমকামিতার কঠিন অপরাধের কথা ভাবুনতো///
সব সমাজে বা দেশে সমকামিতা অপরাধ নয়।
///বিষয়টা যদি এমন হয় আপনার পুত্র বা আপনার কন্যা বালক বা বালিকা বিদ্যালয় হোক না কেন কিভাবে কত সহজে নির্যাতিত হতে পারে///
তবে ধর্ষণ অপরাধ। সে জন্য সব দেশেই আইন আছে। ধর্ষণ আর সমকামীতা এক নয়।
চমৎকার আর সাবলীল একটা লেখা। অসাধারণ লাগলো পড়ে। কিন্তু মন্তব্যে সমকামিতা থেকে বেড়িয়ে পশুকামিতা নিয়ে ওহেটুক ত্যানা প্যাঁচানো হাস্যকর ছাড়া কিছু নয়।
@শুভ মাইকেল ডি কস্তা, সমকামিতার আলোচনা কিভাবে পশুকামিতায় বদলে গেল সেটা দেখে নিজেও অবাক হলাম।
নিচে নামতে নামতে হয়রান হয়ে গেলাম কিন্তু তলার দেখা আর পাইনা 😛
প্রত্রিকা গুজব নিয়াও নিউজ করে। কোনো পাগলের ভাবনার বিরুদ্ধে আন্দোলনের খবর কত ভাবেই না ছাপায়।
@ওমর ফারুক লুক্স,
জার্মানিতে পশু অধিকারব্লগ। দয়া করে গুগল ট্রন্সলেটরে ইংরেজী বা বাংলা করে পড়ে দেখুন।
http://www.zoophiler-tierschutz.info/
@ওমর ফারুক লুক্স,
@সফিক, ভুলবশত কপিপেষ্ট হয়েছে। দূঃখিত।
@ওমর ফারুক লুক্স, Are you crazy? Why are you so adamant to expose your utter ignorance to everybody?
Your site shows
About Us
Zoophilia and animal welfare, is that even possible? This will ask so many when he stumbles the first time from this site. Who are they ever, or what? Zoophiles, not these awful people who abuse animals for their pleasure?
No, they are not. It is people like you and me, ordinary citizens. Their only fault, at least from the perspective of some intolerant fellow citizens, is their tendency, their sexual preference.
The Secret Life of zoophiles
What you do not know about sex with animals
from Dr. Hani Miletski, Ph.D.
It all started when one of my clients, I want to call him Christian, told me that he could find no literature on bestiality / zoophilia. I had been seeing in my psychotherapy practice, because he could not stop having sex with dogs. He was a very religious man who believed it was wrong to have sexual relations with anything other than a woman. And even then only if you are married to that woman. Nevertheless, he could make his dream to take the dogs to the neighborhood sexual relationships, not control.
I asked the librarian at the Sexuality Information and Education Council of the United States (SIECUS) to start a literature search for me (at that time I had no connection to the Internet), which ended with a major disappointment. It was there about bestiality and zoophilia nothing but an autobiography by Mark Matthews: The Horseman: Obsessions of a Zoophiles. In this book the author describes his struggle with himself to accept that he loves his horse more than his wife. He describes himself as intelligent, professional individual who was sexually attracted to horses and actually, after he had confessed love to his horse, this married.
@সফিক, আমি অসুস্থ। জার্মানরা তাদের পোষা কুকুরের সঙ্গে সেক্স করে,- অর্ফিয়ায়ের এ কমেন্টটা পড়ে আমি রাতে না ঘুমিয়ে আরো অসুস্থ হয়েছি। ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
@ওমর ফারুক লুক্স,
Zoophilia is a paraphilia involving cross-species sexual activity between human and non-human animals or a fixation on such practice.
Zoophilia
[disambiguation] Zoophilia is the practice of sex between humans and animals, or a preference to engage in such practices. Zoophilia may also refer to: …
Found on http://en.wikipedia.org/wiki/Zoophilia_(disambiguation)
zoophilia
[n] – sexual attraction to animals
Found on http://www.webdictionary.co.uk/definition.php?query=zoophilia
Zoophilia
Zoophilia: A sexual disorder involving an erotic attraction to animals or an abnormal desire to have sexual contact with animals. Zoophilia is one form of paraphilia (deviant sexual behavior).
Found on http://www.medterms.com/script/main/art.asp?articlekey=11824
জার্মানীতে পশুকাম এবং পশু পতিতালয় সম্পর্কে ইংল্যান্ডের ডেইলী মেইলের গত বছরের জুলাইয়ের একটি সংবাদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি :
Bestiality brothels are ‘spreading through Germany’ warns campaigner as abusers turn to sex with animals as ‘lifestyle choice’
পশু অধিকার সংগঠকেরা উদ্বেগ প্রকাশ করছেন যে যে জার্মানীতে পশু পতিতালয় ব্যাপকতা লাভ করছে।
@সংশপ্তক ভাই, ধন্যবাদ আপনাকে আরো খবরের জন্য। এখনদেখি মহান ইংরেজী ভাষাবিদ লুক্স এইখানে গিয়া কি অর্থ করে। তবে আমি আর এইখানে নাই, লেখকের উদ্দেশ্য আমার কাছে এখন পানির মত পরিষ্কার।
@অর্ফিউস, ///লেখকের উদ্দেশ্য আমার কাছে এখন পানির মত পরিষ্কার।///
লেখকের উদ্দেশ্যটা বলেন দেখি কি? ততক্ষণে আমাকে লিংকটা বুঝে পড়ার সময় দেন। যদিও আপনার বুঝে পড়ার দরকার নাই।
@অর্ফিউস,
ইউরোপে থাকলেই ইউরোপের আইন বা ভাষা সম্পর্কে জ্ঞানবান হওয়ার দাবী করাটা যুক্তিবিদ্যার নিরীখে একটি ফ্যালাসী বা হেত্বাভাস । এটাকে বলা হয় Argumentum ab auctoritate । আমার নিজেরই ২৪ বছর ধরে জার্মানীতে ( এবং ইউরোপে) বসবাস করার অভিজ্ঞতা আছে কিন্তু বিতর্কে সেটা অপ্রাসঙ্গিক। আমাকে দেখাতে হবে জার্মান বা ইউরোপীয় আইন কি বলে এবং সেখানে পরিষ্কার বলা আছে যে, জার্মানীতে পশুকাম বৈধ এবং পশুর পর্নো বানানো অবৈধ। এটা কেউ না জেনে থাকতেই পারে তবে সঠিক তথ্য জানানোর কারণে আপনাকে Argumentum ab auctoritate অবস্থান থেকে অপমান করাটা মুক্তমনায় মেনে নেয়া যায় না। এই ঔদ্ধত্যের উৎস কোথায় ? মুক্তমনায় আলোচনা করতে আসলে বস্তুনিষ্টতা আশা করা হয় – ফেইস বুক সেলেব্রিটি নয় !!
@সংশপ্তক,
আপনার সাপোর্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই।
@অর্ফিউস,
///এটা কেউ না জেনে থাকতেই পারে তবে সঠিক তথ্য জানানোর কারণে আপনাকে Argumentum ab auctoritate অবস্থান থেকে অপমান করাটা মুক্তমনায় মেনে নেয়া যায় না।///
কাউকে অপনান করা হয়নি। যুক্তির বদলে যুক্তি আর ভুয়া খবরের জবাবে আসল খবর দেয়া হচ্ছে। আমি জার্মানী দীর্ঘ্যদিন থাকি, অবশ্যই একজন অন্যদেশে থাকা মানুষর চেয়ে আমার এখানে এদশের আইন সম্পর্কে বেশী জানার সুযোগ আছে।
@সংশপ্তক,
///অপমান করাটা মুক্তমনায় মেনে নেয়া যায় না। ///
আপনাকে অপমান করা হলো কোথায়?
আপনার ইংরেজী পত্রিকার জবাবে আমিও জার্মান পত্রিকার খবরই দিয়েছি। আপনার ইংরেজী পত্রিকা সত্য হলে জার্মান পত্রিকা সত্য হবে না কেন?
@সংশপ্তক, জার্মানীতে পশুকাম বৈধ এবং পশুর পর্নো বানানো অবৈধ ছিল। নতুন আইন সম্পর্কে জানুন। German News paper পেলাম এখন এটা নিষেধ এবং জরিমানা যোগ্য অপরাধ। খবরের লিংকও দিয়েছি।
@ওমর ফারুক লুক্স,
পত্রিকা নয় , জার্মান দন্ডবিধিতে(strafgezetzbuch) নতুন আইনের ধারাটির নম্বর দিতে পারবেন দয়া করে ? ধন্যবাদ।
@সংশপ্তক, ///মুক্তমনায় আলোচনা করতে আসলে বস্তুনিষ্টতা আশা করা হয় – ফেইস বুক সেলেব্রিটি নয় !!///
এখানে কে ফেসবুক সেলেব্রিটি, নাম বললে সুবিধা হতো।
@সংশপ্তক,
এটাও তো ব্যক্তি আক্রমণ হয়ে গেল। ফেইস বুকে কে সেলিব্রেটি সেটা নিয়ে আসার দরকার কী ছিল?
@অর্ফিউস, জার্মান পত্রিকার এই খবরে লিখা আছে- জার্মানীতে এনিমেল ব্রোথেল নিষিদ্ধ। দয়া করে গুগল ট্রন্সলেটরে ইংরেজী বা বাংলা করে পড়ে দেখুন।
http://www.badische-zeitung.de/deutschland-1/gibt-es-tierbordelle-in-deutschland–64112664.html
In Deutschland soll es nämlich Tierbordelle geben. In denen Menschen Tiere gegen Geld mieten, um mit ihnen Sex zu haben. Das klingt schmutzig und pervers, nach skrupellosen Geschäftemachern, die mit leidenden Tieren Geld verdienen. Und es klingt so abstoßend, dass schon das bloße Gerücht den Politikbetrieb in Schwung bringen kann. Und das tut es – bis hinauf in den Bundesrat.
Die Länderkammer will, dass Sodomie in Deutschland verboten wird. Und begründet das unter anderem mit Tierbordellen. So heißt es in einer Drucksache vom Juni: “Auch die Tatsache der inzwischen wohl auch in Deutschland aufkommenden Tierbordelle unterstreicht den Regelungsbedarf.” Ein vielsagender Satz. Einer, der das ganze Dilemma mit den Tierbordellen in sich trägt: Sind sie nun eine Tatsache oder doch nicht?
@অর্ফিউস, ফেসবুক লিংকটি দেখুন please.
https://www.facebook.com/GegenDasTierbordellInNiedermohr
@অর্ফিউস, ধন্যবাদ একটু পরে দেন। প্রত্রিকা গুজব নিয়াও নিউজ করে। কোনো পাগলের ভাবনার বিরুদ্ধে আন্দোলনের খবর কত ভাবেই না ছাপায়।
Sexualverkehr mit Tieren wird hierzulande seit 1969 nicht mehr verfolgt.
///জার্মানিতে ১৯৬৯ সাল থেকে পশুর সঙ্গে সেক্স শাস্তযোগ্য অপরাধ।///
http://www.news.de/panorama/855348048/sodomie-deutsche-tierbordelle-beunruhigen-bundesrat/1/
@ওমর ফারুক লুক্স,
আমি জার্মান জানি। উপরের অংশটুকু জার্মানে পড়ে যা বুঝলাম , ১৯৬৯ সাল থেকে সেখানে পশুদের সাথে যৌন সম্পর্কের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়া হয় না। এটাতো আপনার অনুবাদ থেকে সম্পুর্ণ ভিন্ন।
@সংশপ্তক, আমার জার্মানও অতটা খারাপ না। তবে এখানে কপি পেষ্ট করতে ভুল হতে পারে। সেজন্য দূঃখিত।
কিন্তু জার্মানিতে কখনোই কার্যত পশুর সঙ্গে মানষের সেক্স গ্রহনযোগ্যতা পায় না। আমিও আজ এ বিষয়ে খোঁজাখুঁজি করে অনেক জাতীয় পত্রিকা, পশুঅধিকার আইন এবং ব্লগ পেয়েছি যেখানে লেখা আছে,- পশুকামীতা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। 1969 এর আগে হয়ত এটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ ছিলনা। আমি অন্য কমেন্টগুলোতে লিংকও দিয়েছি।
আমি বলতে চাই জার্মানরা তাদের পোষা কুকুরের সঙ্গে সেক্স করে (অর্ফিয়ায়ের কমেন্টটা পড়ুন) এ কথা ঠিক নয় এবং এ বিষয়ে কোনো নির্ভরযোগ্য তথ্য প্রমান আমরা এখনো পাই নি। তবে এ রকম ঘটনা সব দেশেই দু একটা ঘটে। তবে সেটাকে একটা দেশের সংস্কৃতি বলা যাবে কি?
আমি অসুস্থ। জার্মানরা তাদের পোষা কুকুরের সঙ্গে সেক্স করে,- অর্ফিয়ায়ের এ কমেন্টটা পড়ে আমি রাতে না ঘমিয়ে আরো অসুস্থ হয়েছি। ভুল হলে ক্ষমা করবেন। ধন্যবাদ।
@সংশপ্তক, জার্মান পত্রিকার এই খবরে লিখা আছে- জার্মানীতে এনিমেল ব্রোথেল নিষিদ্ধ। দয়া করে গুগল ট্রন্সলেটরে ইংরেজী বা বাংলা করে পড়ে দেখুন।
http://www.badische-zeitung.de/deutschland-1/gibt-es-tierbordelle-in-deutschland–64112664.html
In Deutschland soll es nämlich Tierbordelle geben. In denen Menschen Tiere gegen Geld mieten, um mit ihnen Sex zu haben. Das klingt schmutzig und pervers, nach skrupellosen Geschäftemachern, die mit leidenden Tieren Geld verdienen. Und es klingt so abstoßend, dass schon das bloße Gerücht den Politikbetrieb in Schwung bringen kann. Und das tut es – bis hinauf in den Bundesrat.
Die Länderkammer will, dass Sodomie in Deutschland verboten wird. Und begründet das unter anderem mit Tierbordellen. So heißt es in einer Drucksache vom Juni: “Auch die Tatsache der inzwischen wohl auch in Deutschland aufkommenden Tierbordelle unterstreicht den Regelungsbedarf.” Ein vielsagender Satz. Einer, der das ganze Dilemma mit den Tierbordellen in sich trägt: Sind sie nun eine Tatsache oder doch nicht?
@ওমর ফারুক লুক্স, ফেসবুক লিংকটি দেখুন please.
https://www.facebook.com/GegenDasTierbordellInNiedermohr
@সংশপ্তক, জার্মান পত্রিকার এই খবরে লিখা আছে- জার্মানীতে এনিমেল ব্রোথেল নিষিদ্ধ। দয়া করে গুগল ট্রন্সলেটরে ইংরেজী বা বাংলা করে পড়ে দেখুন।
http://www.badische-zeitung.de/deutschland-1/gibt-es-tierbordelle-in-deutschland–64112664.html
In Deutschland soll es nämlich Tierbordelle geben. In denen Menschen Tiere gegen Geld mieten, um mit ihnen Sex zu haben. Das klingt schmutzig und pervers, nach skrupellosen Geschäftemachern, die mit leidenden Tieren Geld verdienen. Und es klingt so abstoßend, dass schon das bloße Gerücht den Politikbetrieb in Schwung bringen kann. Und das tut es – bis hinauf in den Bundesrat.
Die Länderkammer will, dass Sodomie in Deutschland verboten wird. Und begründet das unter anderem mit Tierbordellen. So heißt es in einer Drucksache vom Juni: “Auch die Tatsache der inzwischen wohl auch in Deutschland aufkommenden Tierbordelle unterstreicht den Regelungsbedarf.” Ein vielsagender Satz. Einer, der das ganze Dilemma mit den Tierbordellen in sich trägt: Sind sie nun eine Tatsache oder doch nicht?
আপাতত খুব ভাল একজন বন্ধুর ইমেইল করা একটা লিঙ্ক লুক্স সাহেবের পাঠকদের দিয়ে আমি ক্ষান্ত দিচ্ছি, বেশ পুরানো খবর। যথেষ্ট হইসে আর না, ধরা খাবার পরে লেখক মুল পয়েন্ট রেখে অন্যদিকে বেশি বেশি করে ডাইভার্ট করে , যেভাবে পিছলে যাইতেছেন, এতে মনে হয় না যে আর আলোচনা করে লাভ হবে কিছু।
Animal brothels legal in Denmark | IceNews – Daily News
@অর্ফিউস, ///যেভাবে পিছলে যাইতেছেন,///
আমি পিছলে গেলে সারা রাত ঘুম নষ্ট করে আপনার বকবকানীর উত্তর দিতাম না। আপনি বরং সমকামীতা বিষয়ে মানুষের পশুকামীতা বিষয়টি এনেছেন। ইউরোপিয়ান ও জার্মানদের সম্পর্কে পনার কল্পনাপ্রসুত ফালতু কথা বলেছেন। যার পক্ষে প্রমাণ দিতে পারেন নি। নিজে ইংরেজী বুঝেন না অথচ দুইটা ইরেজী লিংক এর জোরে দাবি করেছেন-জার্মানরা পোষা কুকুরের সঙ্গে সেক্স করে এবং এটা ইউরোপে জায়েজ। সফিক সাহেবের ও একই অবস্থা।
আপনি ভুল স্বীকার না করা পর্যন্ত আমি আপনাকে আলোচনা থেকে যেতে দিচ্ছি না।
@অর্ফিউস, আমি অসুস্থ। জার্মানরা তাদের পোষা কুকুরের সঙ্গে সেক্স করে,- আপনার এ কমেন্টটা পড়ে আমি রাতে না ঘুমিয়ে আরো অসুস্থ হয়েছি। ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
আমদের সমাজ আজও আধুনিক চিন্তা ভাবনার অনেক কিছুই মেনে নিতে পারছে না। পশ্চিমা সম্পর্কে কোন কিছু না জেনেই দেশের ভিতরের বদ্ধ গোন্ডির মধ্যে থেকেই মনের মধ্যে মিথ্যা ধারনা গড়ে ওঠে। এর প্রমান আমাদের দেশের মানুষদের সমকামিতা সম্পর্কে মানুষের ভুল ধারনা। প্রকৃতির মধ্যেও যে সমকামিতা রয়েছে সেটি আধুনিক সমাজ বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন, সেটি মেনে নিতে বাংলার মানুষের জন্য যতটা কষ্ট হচ্ছে তাতে মনে হচ্ছে প্রকৃতির এই সত্যকে অস্বীকার করে মিথ্যার আবাস তৈরীর অনেক উপকরন তাদের জানা হয়ে গেছে, তাই এই সত্য লেখাটি মেনে নিতে অনেক কষ্ট হচ্ছে অনেকেরই। অর্ফিউসকে আমি প্রশ্ন করতে চাই — চার্চ কেন অনেক কিছু মেনে নিচ্ছে তা কি জানেন? আজ সকল ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান গুলোর অস্তিত্ব হুমকির মুখে। শুধু টিকে থাকার জন্যই তারা প্রকৃতির অনেক রুল মেনে নিতে বাধ্য হচ্ছে যদিও তা মানুষের কাছে টিকে থাকার মিথা প্রচেষ্টা মাত্র।
@রওশন আরা,
অন্য কোথাও আপনার সাথে এই নিয়ে আলাপ হতে পারে আমার, এখানে নয়।এই পোষ্ট থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছি আমি লেখকের ক্রমাগত মিথ্যাচার আর শালীনতার সীমা লঙ্ঘন করার জন্য। আপনি যদি একটু ভাল করে খেয়াল করে দেখেন আপনি দেখবেন যে কাদাছোড়াছুড়ি এবং ওয়ার্ডগেম খেলে লেখক পিছলে গিয়ে অনেকটাই লাভবান হয়েছেন। আপনার মন্তব্যের
এই অংশটাই তার প্রমান।আমি পাশ্চাত্য সম্পর্কে কোন ভুল মন্তব্য করেছি বলে মনে পড়ে না, আমি শুধু কিছু দেশের আইন সম্পর্কে আমার জানার উৎসটা কি সেটাই তুলে ধরেছি।
লেখক যে ইচ্ছা করেই অসভ্যের মত নিজের আরোপিত জিনিসটি ধরে বসে থেকে সারা পোষ্ট জুড়ে আমার সাথে অসভ্যতা করে গেলেন ( একটু পরেই হয়ত তিনি বলতে আসবেন যে তিনি সঠিক তথ্য দিচ্ছিলেন; যাক এতে আর কিছুই যায় আসে না) তার বানোয়াট আর আজগুবি জিনিসের সাহায্যে, এতে সত্যি তিনি সফল। একটা মিথ্যা ক্রমাগত বললে সেটা সত্যের মত শোনায়, এটা এখন পুরাপুরি পরিষ্কার আমার কাছে। মুক্ত মনাতে যারা প্রকৃত ভদ্রলোক এবং মুলধারার মানুষ আছেন, তারা যে সব বুঝতে পারছেন এটাও আমি জানি।
তবে লেখককে অতি বাড় বাড়তে দেয়াতে আমার নিজেরও কিছুটা দায়বদ্ধতা আছে, যা আমি অস্বীকার করতে চাই না। আমার দায় এটুকু যে আমি আরো অনেক আগেই এই লেখা থেকে নিজেকে প্রত্যাহার না করে অনর্থক লেখককে চ্যালেঞ্জ করতে গিয়ে শুধু তার উদ্দেশ্য সফল হতেই সাহায্য করে গেছি। অবশ্য আমি এই ভুলটা করেছিলাম এই জন্যে যে লেখকের ক্লাস আমার অজানা ছিল।
শুধু আপনি প্রশ্ন করেছেন তাই ভদ্রতার খাতিরে আপনাকে জবাব দিলাম। ভাল থাকেন ধন্যবাদ।
@রওশন আরা, (Y) ধন্যবাদ।
এখনকার দিনে সারাক্ষন ইন্টারনেট আর গুগল থাকার পরও মানুষ যে কেনো সহজে নির্নেয় তথ্য নিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা সময় নষ্ট করে বোঝা দায়।
“Germany legalised bestiality (zoophilia) in 1969, except when the animal suffered “significant harm”.”
“The act however, is permissible in Belgium, Denmark and Sweden, though Stockholm is considering a change in the legislation.”
Germany only moved to ban bestiality in 2012,
http://www.bbc.com/news/world-europe-20523950
Animal welfare: Germany moves to ban bestiality
A view of the dome of the Bundestag
The German parliament is expected to vote on the law next month
Continue reading the main story
Related Stories
Man held over bestiality claims
Germany’s ruling coalition is calling for a ban on bestiality – or the practice of having sex with animals.
The German parliament’s agriculture committee is considering making it an offence not only to hurt an animal but also to force it into unnatural sex. Offenders could face a hefty fine.
A final vote will be held in the Bundestag (lower house) on 14 December.
Germany legalised bestiality (zoophilia) in 1969, except when the animal suffered “significant harm”.
But animal rights groups have campaigned for a change in the law and Hans-Michael Goldmann, the head of the parliamentary committee investigating the new amendment, told the Tageszeitung newspaper that the new legislation was intended to clarify the current legal position.
“With this explicit ban, it will be easier to impose penalties and to improve animal protection.”
A fine of up to 25,000 euros (£20,000) is proposed if someone forces an animal to commit “actions alien to the species”.
Continue reading the main story
“
Start Quote
We see animals as partners and not as a means of gratification”
Michael Kiok
Chairman, Zeta
But Michael Kiok, the chairman of the pressure group Zoophile Engagement for Tolerance and Information (Zeta), said he was going to take legal action to fight the proposed changes.
“It is unthinkable that any sexual act with an animal is punished without proof that the animal has come to any harm,” he said, adding that animals are capable of showing what they do, or do not, want to do.
“We see animals as partners and not as a means of gratification. We don’t force them to do anything. Animals are much easier to understand than women,” Mr Kiok claimed.
Bestiality is banned in many European countries, including the Netherlands, France and Switzerland.
The law was changed in the UK in 2003, which reduced the maximum sentence from life imprisonment to two years.
The act however, is permissible in Belgium, Denmark and Sweden, though Stockholm is considering a change in the legislation.
@সফিক, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে বিবিসি লিঙ্ক দেয়ার জন্য। আমাদের দুজনের মধ্যে বনিবনা হয় না অনেক বিষয়েই, এবং ভুলবোঝাবুঝির কারনে কিছুদিন আগে তিক্ততার সৃষ্টিও হয়েছিল। (আমি জানি না যে সেই তিক্ততা এখনো বহাল আছে কিনা, তবে আমার তরফ থেকে নাই।) আপনার সাথে আমার রাজনৈতিক কারনে হয়ত ঝামেলাটা তিক্তপর্যায়ে চলে গেছিল ব্যক্তি পর্যায়ে ( যা মোটেই আকাঙ্ক্ষিত জিনিস নয় আমি স্বীকার করি),
তবে অনেস্টলী স্পিকিং, আপনার জানাশোনা আর জ্ঞান সম্পর্কে এবং খুব দ্রুততার সাথে রেফারেন্স দেয়ার ক্ষমতার প্রতি আমার পুর্ন শ্রদ্ধা সব সময়েই ছিল, এবং এখনো আছে। ভাল থাকবেন সফিক সাহেব।
@অর্ফিউস, খবরে আছে
Germany’s ruling coalition is calling for a ban on bestiality – or the practice of having sex with animals.
তার মানে কি এই যে এটা ঘরে ঘরে হয়? বা হতো? বা এত দিন জায়েজ ছিল? বা জার্মানরা পোষা কুকুরের সঙ্গে সেক্স করে?
খবর পড়ে এই বুঝেছেন?
@ওমর ফারুক লুক্স, Germany legalised bestiality (zoophilia) in 1969, except when the animal suffered “significant harm”
জায়েজই তো ছিলো মনে হয় ২০১৩ পর্যন্ত। legalised করার মানে তো ওটাই দাড়ায়। ঘরে ঘরে এটা হয় না এটা সবাই জানে, তবে slippery slope আর্গুমেন্টকে এতো সহজে উড়িয়ে দেবেন না। মুসলিম দেশগুলোর চেয়ে ইউরোপ অনেক উন্নত সমাজ এব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই তবে সেটি আদর্শ উন্নত নয়। সেখানেই অনেকে অনেক সমস্যা আছে।
@সফিক,
///জায়েজই তো ছিলো মনে হয় ২০১৩ পর্যন্ত/// মনে হয় বলছেন কেন? আইনগত ভাবে জায়েজ ছিল? যদি কোনো দেশে পশু ধর্ষণের শাস্তি মূলক আইন না থাকে, তার মানে কি সেই দেশে পশু ধর্ষণ করা জায়েজ?
///মুসলিম দেশগুলোর চেয়ে ইউরোপ অনেক উন্নত সমাজ এব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই তবে সেটি আদর্শ উন্নত নয়। সেখানেই অনেকে অনেক সমস্যা আছে।///
আদর্শ উন্নত নয়, বুঝলাম না একটু বঝিয়ে বলববেন please.
@ওমর ফারুক লুক্স, আমি জায়েজ এর অর্থ করেছি allowed. আপনি কি জায়েজ মানে কর্তব্য ধরে নিয়েছেন? উপরের লিংকে বলা হয়েছে Germany legalised bestiality (zoophilia) in 1969। legalised মানে কি? allowed অবশ্যই।
আপনি জার্মানীতে দশ বছর থেকে জার্মানী বা ইংলিশ ভাষা সম্পর্কে ভালো জ্ঞাত হয়েছেন বলে তো মনে হয় না। সামন্য একটা লাইন নিয়ে খামোকা ঘোরপ্যাচ করছেন কেনো? Germany legalised bestiality (zoophilia) in 1969 কথাটির কি অর্থ করছেন এটি বলবেন কি?
জার্মানীতে পশুকাম ব্যপক না অতি সামান্য সেটি পরিসংখ্যানের ব্যাপার তবে দেখা যাচ্ছে সেখানে পশুকামের পক্ষে বলার জন্যে ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অভাব নেই। Zoophile Engagement for Tolerance and Information (Zeta) কথাটির মানে কি দাড়ায় সেটি বুঝছেন তো?
But Michael Kiok, the chairman of the pressure group Zoophile Engagement for Tolerance and Information (Zeta), said he was going to take legal action to fight the proposed changes.
“It is unthinkable that any sexual act with an animal is punished without proof that the animal has come to any harm,” he said, adding that animals are capable of showing what they do, or do not, want to do.
“We see animals as partners and not as a means of gratification. We don’t force them to do anything. Animals are much easier to understand than women,” Mr Kiok claimed.
@সফিক, সাহেব, জায়েজ বা allowed মানে আমি বুঝি। Germany legalised bestiality (zoophilia) in 1969,- এই সহজ ইংরেজীটা আমিও বুঝেছি। কিন্তু জার্মানিতে কখনোই কার্যত পশুর সঙ্গে মানষের সেক্স গ্রহনযোগ্যতা পায় না। আমিও আজ এ বিষয়ে খোঁজাখুঁজি করে অনেক জাতীয় পত্রিকা, পশুঅধিকার আইন এবং ব্লগ পেয়েছি যেখানে লেখা আছে,- পশুকামীতা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। 1969 এর আগে হয়ত এটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ ছিলনা। আমি অন্য কমেন্টগুলোতে লিংকও দিয়েছি।
আমি বলতে চাই জার্মানরা তাদের পোষা কুকুরের সঙ্গে সেক্স করে (অর্ফিয়ায়ের কমেন্টটা পড়ুন) এ কথা ঠিক নয় এবং এ বিষয়ে কোনো নির্ভরযোগ্য তথ্য প্রমান আমরা এখনো পাই নি। তবে এ রকম ঘটনা সব দেশেই দু একটা ঘটে। তবে সেটাকে একটা দেশের সংস্কৃতি বলা যাবে কি?
@ওমর ফারুক লুক্স,
উত্তর নিচে দেয়া হয়েছে। ধন্যবাদ।
@অর্ফিউস,
না পড়ে আর না বুঝে লাফাইছেন সারা রাইত। আগে খবরটা বুঝে পড়েন। Good Night.
Germany legalised bestiality (zoophilia) in 1969, except when the animal suffered “significant harm”.
But animal rights groups have campaigned for a change in the law and Hans-Michael Goldmann, the head of the parliamentary committee investigating the new amendment, told the Tageszeitung newspaper that the new legislation was intended to clarify the current legal position.
“With this explicit ban, it will be easier to impose penalties and to improve animal protection.”
A fine of up to 25,000 euros (£20,000) is proposed if someone forces an animal to commit “actions alien to the species”.
@ওমর ফারুক লুক্স,
খবরের সোর্সটা আমার না। আমার কথা প্রথম থেকেই এক, ইউরোপের অনেক দেশে পশুকাম অবৈধ নয় এই সুত্রটা আমি উইকি থেকে পেয়েছি।
আপনি সারারাত ধরে প্রমানে চেষ্টা করলেন যে আমি বলতে চেয়েছি যে ইউরোপের সবাই পশুকাম করে।
আহা কি সুন্দর যুক্তি আপনার। হাটস অফ!!
@অর্ফিউস, আপনে সফিক সাহেবের খবরের লিংকটা না পড়ে না বুঝেই ওনার এত বড় বড় প্রংশসা করলেন কিভাবে?
@ওমর ফারুক লুক্স,
ফাইজলামি করেন না? কে বলছে যে আমি সফিকের লিঙ্ক পড়ি নাই বা পড়ে বুঝি নাই? শুনেন এখানেই কথা শেষ। আপনি বান মাছের মত পিছলে গেলে কিছুই যায় আসে না আমার। সফিকের লেখা আমি আপনার আগেই পড়েছি , তবে প্রত্যেক কথার রানিং কমেন্ট্রী আমি আপনাকে দিতে বাধ্য না। মাথায় ঘিলু বলে কিছু থাকলে আমার কথাগুল বুঝে নেন, না নিলে নাই।
@সফিক, জার্মানিতে আইন আছে এটা আমিও জানি এবং তা অস্বিকার করিনি। আমি আগেও বলেছি, ইউরোপে কখনোই সামাজিক ভাবে পশুকামিতা বৈধ বা জায়েজ ছিলনা। এর প্রবনতাও ভয়াবহ ছিল লা। তবে এর বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট আইন হয়ত ছিল না। দুএকটা ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। আর তা জানার পরই তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে ঘোষণা হওয়া মানে এই নয় যে, এতদিন তা জায়েজ ছিল বা সবাই তা করে এসেছে। আর এ ধরণের দু একটা ঘটনা বিশ্বের সব দেশেই হয়। আমি নিশ্চিত ভাবে বলছি, এটা জার্মানির ঘরে ঘরে হয়না। বাংলদেশে কিছুদিন আগে একটি গরু ধর্ষিত হবার ঘটনা পড়েছি। বাংলাদেশেও এর শস্তি আছে। তার মনে এই নয় যে এটা ঘরে ঘরে হয়। যদি কোনো দেশে পশু ধর্ষণের শাস্তি মূলক আইন না থাকে, তার মানে কি সেই দেশে পশু ধর্ষণ করা জায়েজ?
@ওমর ফারুক লুক্স,
ওহ এতটুকু বলতে এত কথা খরচ করতে হল? আপনি বুঝি নিলয়ের কথার প্রেক্ষিতে আমার করা ওই মন্তব্য নিয়ে এতদুর এগিয়েছেন? সেক্ষেত্রে আপনাকে নিশ্চিত করতে চাই যে ওটা আমি নিলয়ের সাথে সুর মিলিয়ে কথাটা বলেছি অনেকটা মজা করার ছলে; কেননা তিনি বলতে চেয়েছেন যে পশুকামীতা আর পশু ধর্ষন এক জিনিস। আর তাই আমিও রসছলে বলেছি যে সেই পশুধর্ষন ( পশুকামিতাকে নিলয় ঢালাও ভাবে পশু ধর্ষন বলেছেন, কিন্তু পশুকামিতা মানেই পশু ধর্ষন নয় এইটা আমি বিশ্বাস করি তাই উনাকে পালটা উত্তর দিতে গিয়ে বলেছি)। আমার মুল বক্ত্যব্য তো আগের মন্তব্যে ছিল যে ধর্ষন অন্যায় আর অসমর্থনযোগ্য, কিন্তু পশুকাম মানে তো আর পশুধর্ষন নয় সব ক্ষেত্রে।
তাই উনি যখন বললেন যে উনি পশুকাম মানেই ধর্ষন মনে করে থাকেন সেটা আমি মনে করছি না। তো এই কথা আগে বললেই পারতেন যে আমি এতক্ষন যে মুল বিষয়টা নিয়ে বলছি, আপনি তার ধার দিয়ে না গিয়ে আমার সারকাজম কে সিরিয়াস কথা ধরে নিয়ে এইসব লিখছেন!!!আমাকে জানালে আমি তো আগেই বলে দিতাম।
লুক্স সাহেব
আমি নিলয়ের এই কথার সাথে সুর মিলিয়ে কথাটা বলেছি। কিন্তু আমার মুল আর্গুমেন্ট ছিল নিচের কথাটা নিয়ে
আমাকে quote করে আপনি যে মন্তব্য করেছেন তার প্রেক্ষিতেই আমার উইকি লিঙ্ক দেয়া। বাকিটাতো মহাকাব্য হয়ে যাচ্ছে।
@অর্ফিউস,
///ধরুন একজন পুরুষ একটি মহিলা প্রাণীর সাথে সঙ্গম করতে চাইলো। তখন কি প্রানিটি সম্মতি দেবে নাকি তাকে জোর করা হবে???///
প্রানিটি সম্মতি না দিলে আপনি তাকে জোর করতে পারেন, আমি এই রকম ভাবনার ধরাধরির মধ্যেই নাই।
///আমাকে quote করে আপনি যে মন্তব্য করেছেন তার প্রেক্ষিতেই আমার উইকি লিঙ্ক দেয়া।///
আপনার কথায় আপনাকে quete করা যাবেনা? লিংক দিয়েছেন এ সম্পর্কে আইনে কি আছে, সেটা। আর বার বার প্রমাণ করতে চেয়েছেন আপনার নিজের কল্নাপ্রসুত ধারণা। আসলে আপনি সমকামীতাকে পশুকামীতাই ভাবেন।
@ওমর ফারুক লুক্স,
আপনি যে মাইন্ডরিডার এটা জেনে রাখলাম 🙂
@অর্ফিউস, মানুষের লেখা পড়েই তো তার মাইন্ড পড়া যায়। তা না হলে আপনি আপনার ধারণা স্টাবলিষ্ট করার জন্য এত উদ্ভট কথা বলতেন না। ইংরেজ না বুঝেই সফিক সাহেবের প্রসংশা করতেন না। অপরাধের বিরুদ্ধে একটা নতুন পাশ হয়া আইনকে সে দেশের সংস্কৃতি ভাবতেন না।
@ওমর ফারুক লুক্স,
হাহাহাহা তাই না? ভাল ভাল।
আপনার কোন সমস্যা আছে এতে? এইটা আমার ব্যক্তিগত অবস্থান। আপনাদের মত ছ্যাঁচড়ামি তো আর করি না নাস্তিকের ছদ্মবেশ নিয়ে।
@ওমর ফারুক লুক্স,
হাহাহাহা তাই না? ভাল ভাল। আপনি বিশাল বিদ্বান কোন সন্দেহ নাই।
আপনার কোন সমস্যা আছে এতে? এইটা আমার ব্যক্তিগত অবস্থান। আপনাদের মত ছ্যাঁচড়ামি তো আর করি না নাস্তিকের ছদ্মবেশ নিয়ে।
@ওমর ফারুক লুক্স,
আহা আহা। কি সুন্দর বুদ্ধি আপনার। আমি কি বলেছি নাকি যে আমার কথায় আমাকে quote করা যাবে না ( অবশ্য বলতেও পারি মনে মনে, আপনি যখন বলছেন সেটা কি ভুল হতে পারে? পারে না 😀 ) ? আমি তো বললাম যে আমার প্রাসঙ্গিক বিষয় কোথায় থেকে শুরু।
@অর্ফিউস, প্রসঙ্গ সমকামীতা। আপনি আটকে আছেন পশুকামীতায়। আমাকেও এ বিষয়ে কল্পনা করতে বলেছেন। আপনার কমেন্টগুলো পড়ুন।
@অর্ফিউস,
এত লিংক দিলেন, এত লিখলেন আর সারা রাত জাগলেন জার্মানিতে পশু সেক্স জায়েজ আর জার্মানরা কুকুরের সঙ্গে সেক্স করে এটা প্রমাণ করার জন্য আর এখন বলছেন সার্কাজম। ভালই তো। সার্কাজম করে অন্যের সময় নষ্ট করবেন না। নিজেরও ভুল ধারনা ভাঙ্গলো না আর আমারো সময় নষ্ট করলেন।
@ওমর ফারুক লুক্স,
কোনটি সারকাজম আর কোনটি সারকাজম না সিরিয়াস আলোচনা সেটা বুঝার মত ক্ষমতা যদি আপনার না থাকে তবে সেটা আপনার সমস্যা আমার না। সারকাজম আমি করতেই পারি, কিন্তু সারকাজমকে নিয়েই যে পড়ে থাকা হবে আসল বক্তব্য ছেড়ে মানে জায়েজ তথা বৈধ অথবা অবৈধ এই বিষয়ের সুত্রটাই যে আমি দিতে চেয়েছি উইকি লিঙ্ক থেকে, এটুকু বুঝার মত সক্ষমতার প্রমান যদি লেখক না দিতে পারেন তবে তো নির্ঘাত পাঠকরই দোষ ( এটাও কিন্তু সারকাজম, মানে পাঠক কে দোষ দেয়া, বুঝলেন তো?)।
ঐযে বললাম যে যে ভুল ধারনাটা আমার কোন দিনই ছিল না, সেটাই যে সারারাত জেগেও আপনাকে বুঝাতে পারলাম না, এইটাই আমার একমাত্র আফসোস।
আমার মুলদাবীই তো সারারাত জেগে আপনাকে বুঝানোর চেষ্টা করলাম কিন্তু আর বুঝলেন কই? নাকি বুঝতে চান নাই? যাক আমি যেহেতু বুঝাতে ব্যর্থ হয়েছি ( আসলেই ব্যর্থ হয়েছি, নাহলে এখন পর্যন্ত আপনি আমার ভুল ধারনা নামের যে জিনিসটি দেখছেন সেটা আমার ছিলই না এটাই সারারাত জেগে বলার চেষ্টা করলাম, তারপরেও এখনো বলে চলেছেন যে সারারাত জেগেও আমি আমার সেই আপনার আরোপ করা ভুল ধারনাতেই পরে আছি!!! বেশ বেশ ) তাই এ ব্যাপারে আর এগুব না। ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ।
@অর্ফিউস, এগুনোর কিছু নাই। একটা বিষয়ে নিশ্চত ভাবে না জেনে তথ্য প্রমাণ ছাড়া কি এগুনো যায়। বিবিসির একটা লিংক দিয়ে এগুতে চেয়েছিেন, কিন্তু আপনার ইংরেজী জ্ঞানও বিতর্কিত।
@ওমর ফারুক লুক্স,
সস্তাকথা কত বলবেন আর সস্তা কাজ কতই বা? যে কাজ নিজে করেন আর সেইটা অন্যকে বলেন? বলিহারি আপনার।
@ওমর ফারুক লুক্স,
আহা সত্যি আপনি জিনিয়াস। সারা রাত ধরে তাহলে এইটাই বুঝলেন? খুব ভাল । যাক ভাল থাকেন।
@অর্ফিউস, আপনাকে একদম বুঝি নাই তা না। কিছুটা বুঝেছি। যেমন আপনি জার্মানী আসেন নাই, অথচ আপনি জানেন জার্মনরা পোষা কুকুরর সঙ্গে সেক্স করে। আর তা মিথ্যা প্রমাণ করতে হলে আমাকে জার্মানদের ঘরে ঘরে গিয়ে দেখে আসতে হবে। আপনিও জিনিয়াস।
@সফিক, না পড়ে আর না বুঝে কথা বলেছেন। আগে খবরটা বুঝে পড়েন। Good Night.
Germany legalised bestiality (zoophilia) in 1969, except when the animal suffered “significant harm”.
But animal rights groups have campaigned for a change in the law and Hans-Michael Goldmann, the head of the parliamentary committee investigating the new amendment, told the Tageszeitung newspaper that the new legislation was intended to clarify the current legal position.
“With this explicit ban, it will be easier to impose penalties and to improve animal protection.”
A fine of up to 25,000 euros (£20,000) is proposed if someone forces an animal to commit “actions alien to the species”.
বাংলাদেশে একধরনের সমকামিতা রয়েছে যা প্রাকৃতিক নয়। মূলত মেয়ে সঙ্গীর অভাবে অনেক পুরুষ কোন বালককে ধর্ষন করে। সুতরাং পশুকাম ও প্রাকৃতিক কোন বিষয় নয়। এখানে মূলত যেসকল মানুষ প্রাকৃতিক ভাবে, জন্মগত বা জেনেটিকভাবে সমলিঙ্গের প্রতি আকর্ষন অনুভব করে তাদের পক্ষে বলা হয়েছে। এসকল মানুষের সমলিঙ্গ ব্যতিরেকে যৌন-সংসর্গের কোন উপায় থাকেনা। আবার কেউ যদি উভকামী হয় তার উভয়ের প্রতি আকর্ষন রয়েছে। মূলত যৌনতা ব্যক্তিগত পছন্দের বিষয়। কোন প্রথা বা আইন একে নির্দিষ্ট করে দিতে পারেনা।
@মেহদি হাসান,
ঠিক বলেছেন, আমারো এমনটাই মনে হয়। তবে ব্যতিক্রম কিছু থাকতে পারে, থাকাটাই স্বাভাবিক।
লেখাটা ভাল লেগেছে। কিছু দ্বিমত আছে, তবে মুল সুরের সাথে একমত।
রেফারেন্স অনুসারে সুরা দ্বয়ের আয়াত দুটো পড়লাম, কিন্তু আপনার দাবী কোথাও খুজে পেলাম না। বালকের উল্লেখ থাকা মানেই যে সমকাম কেই বৈধতা দেয়া এটা আপনার মনে হল কেন সেটা বুঝিয়ে বলেন নি।
সমকামীদের নিয়ে আমার নিজেরও কোন সমস্যা নেই। কিন্তু এটাকে বৈধতা দেয়ার জন্য মুসলিমদের ধর্ম গ্রন্থে এটা বৈধ কি অবৈধ সেটা প্রমান জরুরী নয়। সেই চেষ্টা করাটা হবে অনেকটা গোঁড়া মুসলিমদের কোরানকে বৈধতা দেয়ার প্রানপন চেষ্টার ফলে কোরানে কিছু আয়াতে বিজ্ঞানের মাজেজা খোঁজার চেষ্টা করার মতই একটি অস্তিত্ব সঙ্কটে ভোগার লক্ষন।
শুধু সমকাম কেন, পার্টনার বদল করে সঙ্গম, সেচ্ছায় অজাচার, পশুর সাথে সঙ্গম করতে কেউ যদি ইচ্ছুক হয় মনে হয় না আমার তাতে কোন সমস্যা হওয়া উচিত। তবে ওগুলো যদি তাদের অধিকার হয়, তবে ওগুলো আর ঐসব কাজ করা মানুষগুলো থেকে সপরিবারে ( সম্ভব হলেও আত্মীয় স্বজন এবং বন্ধু বান্ধব সহ সবাইকে নিয়ে) সহস্র হাত দূরে অবস্থান করার সিদ্ধান্তও আমার অধিকার, আশা করি আপনি আমার এই অধিকারকেও স্বীকার করে নিচ্ছেন। 🙂
@অর্ফিউস,
আপনার কথা পড়ে ব্যাপক মজা পেলাম 🙂
আপনার সাথে আমি একমত (Y)
সমকামীদের সমর্থন দিলেও আমরা কখনোই বহুগামিতা, শিশুকামিতা বা পশুকামিতাকে সমর্থন দিতে পারিনা। পারিনা ধর্ষণের সমর্থন দিতে।
এখানে কথা হচ্ছে ভাললাগা, ভালোবাসা আর আকর্ষণের সমকামীদের নিয়ে।
বিকৃত মনমানসিকতা আর বিকৃত রুচি আর প্রাকৃতিক সমকামিতা কখনোই এক জিনিস নয়।
@এম এস নিলয়,
শিশুকামিতা সমর্থন দেবার প্রশ্নই আসে না। এমনকি মোহাম্মাদ বা যিশুর যুগে সেটা খুব একটা অন্যায় কিছু না হলেও আসলেই ব্যাপারটা অসুস্থতা। মুহাম্মাদের শিশু স্ত্রী এবং একই সাথে মেরী বা অন্য মেয়েদের অতি অল্প বয়সে বিবাহ যেকোন বিচারে
রেই আমার দৃষ্টিকোন থেকে সমর্থন পেতে পারে না।
তবে সমকামিতা যদি প্রাকৃতিক হয়, তবে পশুকামীতা কেন বিকৃত হবে সেটা কিন্তু অবশ্যই আর্গুমেন্টযোগ্য একটা ব্যাপার -:) । পশ্চিমাদের পশুপ্রীতির খবর কিন্তু আমরা কমবেশি জানি। আর নিজের পোষা কুকুরের সাথেও সঙ্গম কিন্তু পশ্চিমে বিশেষ করে জার্মানীতে জায়েজ বলেই জানি। কাজেই এটা কেন বিকৃত হবে, কেন সমকামের মত প্রাকৃতিক হবে না, সেটা বুঝিয়ে বলবেন আশা করি। নিজের কোলের বাচ্চাকে পায়ে হাটিয়ে কুকুরকে যদি বাচ্চার চেয়ে বেশি আদর দিয়ে কোলে করে বহন করা যায়, তবে কেন তাকে পার্টনার বানিয়ে সঙ্গম করাটা কেন প্রাকৃতিক না হয়ে বিকৃতকাম হবে সেটা কিন্তু ব্যাখ্যার দাবী রাখে। দয়া করে কিন্তু এটা বললে হবে না যে মানুষ আর পশু এক প্রকৃতির না, কারন যদি আমরা শুধু যুগ যুগ ধরে চলে আসা প্রথার জন্যেই এটাকে বিকৃত কাম বলে আখ্যা দেই, সেক্ষেত্রে সমকামিতা বা অজাচারের ( ধরে নিন সমবয়সী ভাইবোনের মধ্যে স্বেচ্ছায়) ক্ষেত্রেও খাটে খুব ভাল করেই। আর সমকামীতা বা অজাচারকেও প্রাকৃতিক আচরন বললে সেখানে পশুকামীতাও প্রাকৃতিক।
ধর্ষন সমর্থন দেয়ার কথা আসছে কেন ভাইয়া? সেচ্ছায় বা শখ করে কেউ ধর্ষীতা হতে চায়, এমন খবর তো কোনদিন শুনি নি!!
@অর্ফিউস, নামে খেয়াল করেন। সম সম কাম মানে সমকামিতা; আবার পশুতে মানুষে কাম হল পশুকামিতা 😛 সমানে সমানে সম প্রাণীতে কাম সঠিক; সমানে বেনামে কাম হইলো বেঠিক 😛
সিরিয়াস না; এই অংশটা মজা করলাম 🙂
দেখুন প্রথম থেকেই কিন্তু বলা হচ্ছে দুজন দুজনকে ভালবেসে যে কাম করে সেটা সঠিক। সেটা সমানে সমানে হোক আর সমানে অসমানে হোক কোন সমস্যা দেখিনা। ধরুন একটি মেয়ে যদি একটি কুকুরকে উত্তজিত করতে পারে তাহলে ২ জনের সম্মতিতেই কাম হচ্ছে; সেখানে আমাদের বলার কি আছে ??? কিন্তু সেই সঙ্গম কি ভালোবাসার মাধ্যমে হবে??? এখানে কুকুরটি জাস্ট একটি সেক্স টয়। ভালোবাসা কই ??? তবুও যেহেতু ২ জনের সম্মতি আর দুজনি উত্তেজিত তাই সেখানে দোষ কিছু আছে বলে মনে করিনা।
এখন ধর্ষণের কথা বলি।
উপরে অবিশ্বাসীর দর্শন নামের একজনের কমেন্টে ধর্ষণের কথা কেন বললাম তার একটা ইঙ্গিত দিয়েছিলাম।
এখন আপনার পশুকামের পরিপ্রেক্ষিতে বলি; ধরুন একজন পুরুষ একটি মহিলা প্রাণীর সাথে সঙ্গম করতে চাইলো। তখন কি প্রানিটি সম্মতি দেবে নাকি তাকে জোর করা হবে???
এখন বলুন ধর্ষণ কাকে বলে???
একজনের সম্মতি অন্যজনের অসম্মতিকেই ধর্ষণ বলে।
আমার জানা অধিকাংশ পশুকাম কিন্তু ধর্ষণ।
ভুল বললাম কি ???
আবার বলছি; ভালোবাসা আর দুজনের সম্মতি খুব জরুরী আমার চোখে যৌন সম্পর্ক বৈধ হতে হলে। জোর করে দেওয়া বিয়ে কিন্তু আমার চোখে বৈধ নয়; সেই বাসর রাতে তাকে যেটা করা হয় সেটা ধর্ষণ। কয়টা সমাজের চোখে বৈধ ধর্ষণের খবর আমরা রাখি বলুন???
বিয়ে হল সেটাই যেখানে দুজন দুজনাকে চায়; ভালবাসে। হোক সেই ভালোবাসা সমানে সমানে বা সমানে অসমানে।
শুধু তাদের মধ্যেই সঙ্গম বৈধ।
এর বাইরে সব ধর্ষণ।
@এম এস নিলয়, বুঝতে পেরেছি আপনার কথা।
সেটা হয়ত সঠিক।তবে পশুকে ধর্ষন করার বৈধতা যেহেতু পশ্চিমে আছে, তাই কি আর করা। বরং এর সমালচনা করে ব্যক্তিস্বাধীনতার চর্চা একটু সীমাবদ্ধ করে আনার পক্ষপাতী আমি বরাবরই ছিলাম আরকি 🙂
এটা আমার নিজেরও ধারনা। আর তাই One Night Stand কে সমর্থন করি না। কিন্তু কি আর করা বলেন, ক্ষণিকের উত্তেজনাতেও এইরকমটা হচ্ছে ভুরিভুরি পশ্চিমে তাই না ব্রাদার? সেখানে আমার আর আপনার চিন্তাকিন্তু কাজে লাগছে না।(তাই সমর্থন না করলেও তাদের স্বাধীনতা স্বীকার করতেই হয়, যেমনটা সমকামীদের স্বাধীনতাটাও স্বীকার করছি।)
এখানে তাদের কাছে সম্মতিটাই আসল, আর সাথে শুধুই যৌনতা আর কি।ভালবাসা ফাসার জায়গা নেই আর কি।
আমি কিন্তু আবার ভালবাসা বলতে এক প্রেম এক বিয়ে টাইপ তত্ব দিচ্ছি না। কমিটেড রিলেশনের আগে নরনারীর যৌন স্বাধীনতা আমি স্বীকার করি( তবে কমিটেড রিলেশনের পর অন্যের সাথে মানে পার্টনারের সাথে প্রতারনা ঘৃণা করি স্বাভাবিক ভাবেই; আপনিও নিশ্চয়ই এটার সমর্থক নন!) , তবে পশ্চিমের মত অবস্থা এইদেশে এখনই হজম হবে না, এই যা ।
@অর্ফিউস, ১. /// আর নিজের পোষা কুকুরের সাথেও সঙ্গম কিন্তু পশ্চিমে বিশেষ করে জার্মানীতে জায়েজ বলেই জানি। /// আমি একযুগ হলো জার্মানি থাকি। এরকম আজগুবি কথা এই প্রথম শুনলাম। দয়া করে এ বিষয়ে নির্ভরযোগ্য সূত্র দেবেন। পর্ণ ফিল্ম বা এনিমেল পর্ণ ফিল্ম দেখে তাকে বাস্তবতায় মিলিয়ে ফেলে অনেক বাংলাদেশীরাই। যারা জীবনেও ইউরোপে আসেনি।
২.///আর সমকামীতা বা অজাচারকেও প্রাকৃতিক আচরন বললে সেখানে পশুকামীতাও প্রাকৃতিক।/// আমার লেখাটা পশুকামিতা নিয়ে নয়। একই প্রজাতির, বিশেষ করে মানুষের মধ্যে সমকামিতা নিয়ে। দুজন মানুষ বা একই প্রজাতির দুটো প্রাণী যদি সমকামী হয় সেটা অবশ্যই প্রাকৃতিক। তবে আপনি যদি মানুষ হয়ে অন্য প্রাণীর সঙ্গে পশুকামী হবার অধিকার দাবী করেন, সেক্ষেত্রে আপনাকে পশুটির সম্মতি নিতে হবে। তাহলে আপনার অধিকার প্রতিষ্ঠায় অন্তত আমার সমর্থন পাবেন। পশুটির সমর্থন না থকলে পশু ধর্ষনের অভিযোগের বিরুদ্ধে সব দেশেই আইন আছে।
@ওমর ফারুক লুক্স,
আজগুবি কথাটা উইকিতেই মেলা আগে দেখেছিলাম।
জার্মানীরটা মনে হয় ২০১৩ সালে সংশোধন করা হয়েছে। উইকিতে দেখেন।
ওপরের লিঙ্ক থেকে পেয়েছি, উইকি লিঙ্ক দেখেন ইওরোপের দেশগুলিতেও এটা অবৈধ নয়।
সুইডেনে দেখেন ২০১৪ সাল থেকে অবৈধ করা হইসে। এখানেই আছে ভাই। যাক ভাল লাগতেছে যে অতি ব্যক্তিস্বাধীনতার চেতনার লাগাম টেনে ধরা হচ্ছে।
@অর্ফিউস, আপনি উইকির এই লিংক কে কিভাবে নির্ভরযোগ্য ধরে নিলেন, বুঝলাম না। উইকিতে যার একসেস আছে, রকম যে কেউ যা ইচ্ছা তাই এখানে ছেড়ে দিতে পারে। বল্লাম তো ভাই, আমি অনেকদিন ধরে ইউরোপে থাকি। আমরা বাঙালিরা ইউরোপে না এসেই ইউরোপিয়ানদের সম্পর্কে আসলেই ভুল ধারণা পোষণ করি। ইউরোপে কখনোই পশুকামিতা বৈধ বা আপনার ভাষায় জায়েজ ছিলনা। দুএকটা ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। আর তা জানার পরই তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে ঘোষণা হওয়া মানে এই নয় যে এতদিন তা জায়েজ ছিল বা সবাই করে এসেছে। আর এ ধরণের দু একটা ঘটনা বিশ্বের সব দেশেই হয়। আমি নিশ্চিত ভাবে বলছি, আপনার মন্তব্যটি ভুল। লিংকটিও নির্ভরযোগ্য নয়।
@ওমর ফারুক লুক্স,
তো ভাইজান আপনি নিজেই উইকি এডিট করতে পারেন, সুযোগটা নিচ্ছেন না কেন? যেহেতু আমি ইউরোপে থাকিনা আর যাইও নাই, কাজেই আমি কিভাবে এটাকে সঠিক ধরে নিয়েছি সেটাই আপনাকে জানালাম। এটা যে মোটেও পর্নগ্রাফী দেখার ফলহিসাবে আসেনি সেটাই আপনাকে জানালাম। উইকিতে ভুল থাকলে সেই দায়িত্ব তো উইকির আমার নয় তাই না?
সেক্ষেত্রে আপনাদেরই দায়িত্ব ভুলগুলো শুধরে দেয়া। সেটা করাই কি বাস্তব সম্মত নয়? আর তাইতো উইকি এডিট করতে বললাম, যেহেতু সেই অপশন উইকিতে রাখা আছে।
অবশ্যই তা নয়। তবে আপনি নিজেও তো আর সবার ঘরে ঘরে গিয়ে খোঁজ নিয়ে আসেন নি ভাইয়া। আর সবাই করেছে আমি কি তা বলেছি নাকি? আমি বলেছি যে আইনগত সমস্যা নেই। এখন দেখছি অনেক আইন হচ্ছে। আমার বক্তব্য ছিল যে এর পক্ষে আইন কি আছে।
বাংলাদেশে কি সমকাম বৈধ আইনগত ভাবে? মনে হয় না, সঠিক জানা নেই, তবু কিন্তু অনেক সমকামী আছেন আর তাদের প্রতি আমরা মানবিক সমর্থন দিচ্ছি, সেটাকে ভাল বা মন্দ যাই ভাবি না কেন।
আমিও তাই মনে করি তবে এখানে অনেক লেখক কিন্তু উইকি লিঙ্ক থেকেই তথ্য পান যেমন বিপ্লব দার এই সিরিজ
উনি উইকির একটা রেফারেন্স দিয়েই উইকিকে নির্ভরযোগ্য হিসাবে মনে করেছেন, তাই আমিও আপনাকে সেই লিঙ্কটা দিলাম। অখানে উনি মুহাম্মদ নামে কেউ যে ছিল সেটা অস্বীকার করেছেন একটা উইকি লিঙ্কের ভিত্তিতে। যাক সেটা ব্যাপার না, ব্যাপার হল যে উইকি নিজের যে সাফাইটা দিয়েছে সেটা আমিও পড়েছি, আর কোন লিঙ্ক কতটা নির্ভরযোগ্য সেটা জানার উপায় কি ? সবাই তো আর ইউরোপ সমপর্কে জানার জন্য ওখানে গিয়ে বাস করতে বা জরীপ করতে পারবে না।
@ওমর ফারুক লুক্স,
আর একটা জিনিসের বৈধতা থাকলেই যে সবাই করবে সেরকম ভাবার তো কারন নেই। ইসলামেও তো পুরুষের বহুগামীতা বৈধ, কিন্তু বাংলাদেশে কয়জন লোক একই সাথে দুই স্ত্রী রাখছে বলেন?
@অর্ফিউস, ///ইসলামেও তো পুরুষের বহুগামীতা বৈধ, কিন্তু বাংলাদেশে কয়জন লোক একই সাথে দুই স্ত্রী রাখছে বলেন?///
ইসলাম কি শুধু বাংলাদেশের ধর্ম নাকি? ইসলাম মূলত আরবের ধর্ম। আরব দেশগুলোতে পুরুষের বহুগামীতার পরিস্থিতির কথা বলুন।
@ওমর ফারুক লুক্স,
আমি আসলেই ক্লান্ত। আমি নিজেই কি আপনাকে বোঝাতে পারছি না নাকি আপনিই বুঝতে পারছেন না বা বুঝতে চাইছেন না? আমি তো এটাকে একটা রেফারেন্স হিসাবে ব্যবহার করেছি মাত্র শুধুই এটুকু প্রমানের জন্য যে ইউরোপের অনেক দেশের আইনেই পশুকামিতা বৈধ হলেও এমনতো না যে ঘরে ঘরে, অন্তত পক্ষে বেশ বড় সংখ্যায় লোকজনরা এটা করবেই, যেমন ইসলামে বৈধ হলেও অনেক দেশেই এর চল নেই, তার মানে তো আর এই না যে মুসলিমরা যে দাবী করেন; “সৌদিআরব বা আরব রাষ্ট্রগুলোতে প্রকৃত ইসলাম নেই” এই দাবি সঠিক হয়ে গেল। আমি তো তুলনা করতে চেয়েছি যে বৈধ হবার মানে এই না যে সেটা সবাই করে থাকে। এইটাই বার বার বুঝানোর চেষ্টা করছি অথচ পিছলে যাচ্ছেন, আপনি আর স্নিগ্ধা।
আরবদের বহুগামীতা সম্পর্কে কি বলার আছে? আপনি তো জানেনই যে এরা এটা করে থাকে কারন এটা বৈধ ইসলামে, কিন্তু আমাদের দেশের লোকেরা এটা করে না যদিও তাদের ধর্মও ইসলাম আর এটা বৈধ মানে তো আর এই না যে আপনি করতে বাধ্য বা আপনার জন্য ফরজ কাজ। সেইভাবেই ইউরোপের অনেক দেশে পশুকাম আইনত অবৈধ না হলেও সেটা সবাই করবে বা উল্লেখযোগ্য সংখ্যক লোক করবে এমন কথা ভাবার কারন কি? কেন দুটাকে এক করে ফেলে গায়ের জোরেই আদায় করতে চাচ্ছেন যে ইউরোপ সম্পর্কে আমি ভুল ধারনা করে আছি যে, যেহেতু অবৈধ নয়, তাই উল্লেখযোগ্য সঙ্খক লোক করে থাকে?
আমি যেটা বার বার অস্বীকার করছি, সেটা আমার উপরে প্রযুক্ত করার চেষ্টা করাটা কতখানি যৌক্তিক? এইগুলোকেই ওয়ার্ড গেম বলা হয়।
আমি যেটা বলতে চেয়েছি সেইটা নিয়ে কেন কথা বলছেন না? কেন নিজের মস্তিষ্ক প্রসুত কু যুক্তিকে আমার বিশ্বাস আর ধারনা বলে চালাবার চেষ্টা করছেন বলবেন কি?
আমি শেষ বারের মত এই বিষয়ে বলছি আর তা হল ইউরোপের অনেক দেশেই পশুর সাথে সেক্স অবৈধ ছিলনা রাষ্ট্রীয় আইন দ্বারা, আর এর সম্পর্কে মানে আমার জানার উৎস সমপর্কে আপনাকে অবহিত করা আমার কর্তব্য ছিল যে আপনি যা ভাবছেন তা নয়, আমি আসলে উইকি সোর্স থেকে জানি ( সফিক অন্য লিঙ্ক দিছেন) , ব্যাস এটুকুই। আমি একবারো বলি নি যে এটা অবৈধ নয় বলেই অনেকেই করে থাকে।
সেখানে বার বার একই জিনিস প্রমানের চেষ্টা করে আপনার নিজের পাঠকদের কি বুঝাতে চাচ্ছেন যে সোজা বাংলাও বোঝা অনেক কঠিন, নাকি শুধুই তর্কের খাতিরে তর্ক করা আর এটাকে লম্বা করা? তবু যদি শেষ মন্তব্য করার তৃপ্তি আপনি পেতে চান তবে বলে দিন, আপনার ব্লগ থেকে আপাতত সরে যাচ্ছি।
@অর্ফিউস, আপনি ইসলাম ব্যখ্যা করেন বাংলাদেশ দিয়া, সমকামীতা ব্যখ্যা করেন পশুকামীতা দিয়া, নিজেরে ব্যখ্যা করেন আস্তিক আর নাস্তিকের মাঝখান দিয়া। বড় বড় কমেন্ট লিখলে হয়না, কথায় যুক্তি থাকতে হয়। নিজে ক্লিয়ার না হইলে আমারে কেমনে বুঝাইবেন? সম্ভব কখনো?
কিছুদিন আগেই ইউরোপে পশুকামীতা নিয়ে একটা লেখা পড়েছিলাম। নীচের লিঙ্কগুলো দেখতে অনুরোধ করছি।
http://www.zeta-verein.de/en/
http://www.dailymail.co.uk/news/article-2352779/Bestiality-brothels-spreading-Germany-campaigner-claims-abusers-sex-animals-lifestyle-choice.html
@অর্ফিউস,
আপনি ইউরোপ সম্পর্কে ভুল ধারনা পোষন করেন। ইউরোপিয়ানরা তাদের পোষা কুকুরের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক করে বা এটা জায়েজ- এটা আপনার কল্পনাপ্রসুত, অথবা আপনার কোন বন্ধুর কল্পনাপ্রসুত আপনি যার কাছে শুনেছেন। অথবা পশু সম্পর্কিত ভুল চলচ্চিত্র দেখেছেন।
ইউরোপিয়ানরা যৌন স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে এবং আঠারো কোথাও কোথাও ষোল বছর থেকে তারা সেই স্বাধীনতা ভোগ করে। পারিবারিক ও সামাজিক ভাবে তাতে কোন বাধা নেই। একজন পুরুষ চাইলেই যখন তখন পতিতালয়ে যেতে পারে, বা ফোন করে পতিতাকে বাসায় নিয়ে আসতে পারে। এরাও আমাদের মত সংসার করে, ছেলে মেয়ে নিয়ে এক সঙ্গে থাকে, সারাজীবন এক সঙ্গে বৃদ্ধ হয় এরকম জুটিও এখানে খুবই সাধারন ব্যাপার। পশুর সঙ্গে সেক্স করার মতো অতটা বিপদে ইউরোপিয়ানরা এখনো পড়েনি। দু একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটে থাকতে পারে, যেটা ইউরোপের চেয়ে অনেক বেশি ঘটে ভারতবর্ষ বা মধ্য প্রাচ্যে। কারন, সেখানে মানুষের যৌন স্বাধীনতা যেমন নেই তেমনি ব্যাক্তি স্বাধীনতাও নেই।
@ফারজানা কবীর খান স্নিগ্ধা,
আপনি ভুল প্রমানিত হয়েছেন।
লুক্সকে উইকি লিঙ্ক দিয়েছি, কষ্ট করে একটু দেখে নেন।
সেক্ষেত্রে ইউকিকে ঠ্যাঙ্গান, আমাকে বলে লাভ নেই। আর উইকিতে কিন্তু এর স্বপক্ষে আরো কিছু লিঙ্কও দেয়া আছে, সুত্র ছাড়া উইকি লেখেনা, যদিও জানি না যে সেই সুত্রগুলার কোনটা খাঁটি আর কোনটা ভেজাল।
আমার বক্তব্যটা ছিল যে এটা ইউরোপের দেশগুলির আইনে বৈধ নাকি অবৈধ, কে করার মত বিপদে পড়ছে আর কে পড়েনি সেটা নয়, ব্যাস কেচ্ছা শেষ। 🙂
@অর্ফিউস, উইকিতে মিলিয়ন মিলিয়ন কিংবা টনকে টন ভুল তথ্য আছে। সেটা সংশোধনের দায়িত্ব যে আমাকে নিতে হবে জানতাম না। আমি জানি, কেউ যখন রেফারেন্স হিসেবে কোন সূত্র ব্যবহার করবে তার নির্ভরযোগ্যতা বা সত্যতা যাচাই করার দায়িত্ব তার নিজের। আর আমার উইকির এক্সেস নেই। আমি নিজের লেখা ছাড়া অন্যের লেখা সংশোধনের দায়িত্ব পালন করি না। আমার সঙ্গে আলোচনায় কেউ ভুল কথা বললে তার ভুল ধরিয়ে দেই। নিজে না জেনে বা মন গড়া কথা বলে অন্যকে বিভ্রান্ত করি না।
জার্মানরা বা ইউরোপিয়ানরা তার পোষা কুকুরের সঙ্গে সেক্স করেনা, এটা আমি আমি ঘরে ঘরে গিয়ে দেখে আসিনি।
কিন্তু জার্মানরা বা ইউরোপিয়ানরা তার পোষা কুকুরের সঙ্গে সেক্স করে, তা আপনি ঘরে ঘরে গিয়ে দেখে এসেছিলেন, নতুবা আপনি এতটা নিশ্চিত হলেন কিভাবে?
@ওমর ফারুক লুক্স,
একই বক্তব্য আমাকে নিশ্চয়ই বার বার বলতে হবে না যেটা আমি ইতিমধ্যেই পরিষ্কার করে দিয়েছি?আমি কিন্তু আপনাকে আগেই বলে দিয়েছি যে আমার বক্তব্য ছিল যে এটা ওই দেশের আইনে জায়েজ কি না জায়েজ সোজা বাংলায় আইনত অপরাধ নাকি অপরাধ না। আমার বক্তব্য কি খুব বেশি অপরিষ্কার ছিল প্রথম থেকেই যখন আমি কথার প্রেক্ষিতে নিলয় কে বলি, অথবা তার পর যখন আপনাকে এবং দেখেন স্নিগ্ধাকেও পরিষ্কার বলে দিয়েছি? একই কথা বার বার বলাচ্ছেন কেন?
@অর্ফিউস, একই কথা বার বার বলাচ্ছি আপনার ভূল ধারণা ভাঙ্গার জন্য। ইউরোপে পশুকামীতা নাই। ঘরে ঘরে দেখে আসার মতো বিষয় তো এখন নয়। এটা এখানকার সংস্কৃতিও নয়। ইউরোপে অসংখ্য আইন আছ, কিন্তু যে অপরাধের জন্য আইন সে অপরাধ এখানে প্রায় নাই বললেই চলে। উইকিতে থাকতে পারে। আর সমকামীতার মধ্যে পশুকামীতা আপনার মাথায় আসলো কেন বলুন তো?
@ওমর ফারুক লুক্স,
http://blog.mukto-mona.com/?p=40175#comment-119120
@ওমর ফারুক লুক্স,
আমার জানামতে মুক্ত মনাতে উইকির লিঙ্ক দেয়াটা অবৈধ কিছু নয়। আপনাকে আমার জানানো দরকার ছিল যে আমি কোথায় পেয়েছি, পর্ন ছবি দেখে নাকি এর বাইরে থেকে সেইটা। আপনিও তো গেলমান দের নিয়ে সজা উপসংহারে পৌঁছে গেলেন, এতে করে তো নিদেনপক্ষে উইকি লিঙ্কের মত দুর্বল লিঙ্কও দিতে পারলেন না। সেক্ষেত্রে পাঠকদের চ্যালেঞ্জকেও ডিফেন্ড করা কিন্তু আপনার কাজ। কোন লিঙ্ক সত্য আর কোন লিঙ্ক মিথ্যা তা যা যাচাই করার কথা এখানে হচ্ছে না, এখানে বিবেচ্য বিষয় এইটা যে আমি এই তথ্য কোথায় পেয়েছি; পর্ন মুভি দেখে নাকি তার বাইরে। সেখানে আপনি যদি উইকির লিঙ্ক কে বাতিল করে দেন সেটা আপনার দায়ীত্ব, আমার নয়, কারন আপনার কথার জবাব দিতে গিয়ে, আমাকে দেখাতে হয়েছে যে আমি এটা কিভাবে জানলাম। আমি যে এটা পর্নছবির বাইরের সুত্র থেকে জেনেছি, এটার প্রমান কিন্তু দিয়ে দিয়েছি। আমার বিবেচ্য বিষয় এটা নয় যে উইকি লিঙ্ক ঠিক না ভুল, আমার বিবেচ্য বিষয় ছিল আপনার প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে আপনাকে অবগত করা যে আমার জানার সোর্স টা কি। সোর্স ভুল নাকি সঠিক এটা নিয়ে আপনিই মাথা ঘামাচ্ছেন আমি না। ধন্যবাদ।
@অর্ফিউস, উইকির লিংক অবৈধ নয়। তবে নির্ভরযোগ্যও নয়। আপনি আপনর কথর পক্ষে প্রমাণ দেন নি। আপনি আমাকে ঘরে ঘরে গিয়ে দেখে আসার কথা বলেছেন, যেটা আপনি নিজেই করেন নি।
///আমার বিবেচ্য বিষয় ছিল আপনার প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে আপনাকে অবগত করা যে আমার জানার সোর্স টা কি।/// আপনার জানার বিষয় ঘরে ঘরে গিয়ে দেখে আসা নয়। যেটা আমার বেলায় হয়নি, আপনি বলেছেন।
///সোর্স ভুল নাকি সঠিক এটা নিয়ে আপনিই মাথা ঘামাচ্ছেন আমি না।///
তার মানে যা ইচ্ছা তাই লিখবেন আর লিংক দিবেন কিন্তু সত্যতা নিয়ে মাথা ঘামাবেন না। ভালোতো।
@ওমর ফারুক লুক্স,
কি লিখলাম শুনি? আচ্ছা আমার লেখার প্রেক্ষিতে সোজা ভাষায় প্রশ্ন না করে আপনিই বা চুড়ান্ত উপসংহারে পৌঁছে গেলেন কিভাবে যে আমার জানার সোর্সটা কি? আপনি ঘুরিয়ে জানতে চেয়েছেন যে আমার জানার সোর্স্টা কি, আমি কিন্তু সোজা উত্তর দিয়েছি। এটা কোন ফৌজদারি অপরাধের মধ্যে পড়ে না। সব জিনিসেই যদি মুসলিমদের পচাতে রেফারেন্স ছাড়াই লেখালেখি করেন সেক্ষেত্রে, আমার জানার উৎস যেটা নিয়ে আমি শুধু আপনাকে ইনফর্ম করেছি মাত্র, আপনার মত কোন লেখা দেই নাই, সেক্ষেত্রে এইসব বলার মানে কি? নিজের ফাঁদে নিজেই পড়ছেন না?
এটা আপনার ব্লগ, লিখছেন আপনি, কিন্তু গেল্মানদের ব্যাপারে মনগড়া কথা লিখছেন। এর সুত্র কি আপনি নিজেই যে গেলমানদের সাথে সমকামটাকেই কল্পিত জান্নাতের সুখ হিসাবে ধরে নিচ্ছেন? আর কেন উইকি লিঙ্ক দেখে কি ইউরোপিয়দের সম্পর্কে ধারনা করা যাবে না নাকি? এটা কি ব্লাস্ফেমী টাইপ নাকি? তাহলে আপনারা গেল্মানের লিঙ্ক দেখিয়ে মুসলিমদের কোরান কে আক্রমন করছেন সেটা কেন একই ধরনের কাজ হবে না বুঝিয়ে বলবেন কি?
@অর্ফিউস,
ইউরোপে বৈধ কি অবৈধ এ প্রশ্নটা ছিল না। আপনি বলেছেন, জায়েজ- আর জায়েজ এমন ভাবে বলেছেন যেন এটা ইউরোপে কালচার। তা না হলে ঘরে ঘরে গিয়ে দেখে আসার চিন্তাটা আপনার আসতো না। আপনি বলতে চাচ্ছেন ঘরে ঘরে মানুষ পশুর সঙ্গে সেক্স করে। আর লুক্স যে লিংক দিয়েছেন তা আমি দেখেছি, তা নির্ভরযোগ্য লিংক নয় বলেই আপনাকে জিজ্ঞেস করছি। আর আমি নিজেও দীর্ঘ দিন ধরে ইউরোপে থাকি, ইউরোপ সম্পর্কে আপনার ধারনা হাস্যকর। আর না হাসানোর অনুরোধ করছি। নিজের ভ্রান্ত ধারনার প্রতি যুক্তি না দেখিয়ে ভুল ধারনা গুলো শুধরে নিন। 😀 😀 :-Y
@ফারজানা কবীর খান স্নিগ্ধা,
আপনি যদি জায়েজ শব্দটার মানে না বোঝেন সেটা আপনার সীমাবদ্ধতা, আমার না। প্রসংটা ঊঠেছে নিলয়কে একটা কথার জবাব দিতে গিয়ে। এর পর আপনার মতই লুক্স ও ভেবে নিয়েছিলেন যে আমার একমাত্র উৎস হল হয় নিজের কল্পনা, পর্নমভি। আমি উত্তরে উইকি লিঙ্ক দিয়ে এটাই বলতে চেয়েছি যে আমার সোর্সটা কি শুধুই কল্পনা প্রসুত অথবা পর্ন মুভি দেখা নাকি তার বাইরেও আছে। কথাগুলো বোঝা কি এতই কঠিন? ফ্রেঞ্চ ভাষায় তো লিখি নাই, একেবারে খাঁটি বাংলাতেই লেখা আছে।
আপনার হাসি রোগ আছে ধরেই নিচ্ছি। আর এই ২য় শ্রেনীর অপমানজনক উক্তি আমি প্রত্যখ্যান করছি।
এইসব ২য় শ্রেনীর উক্তি এখানে এর আগে ধর্ম সংক্রান্ত লেখায় করা হয়েছে মুসলিমদের দিকে, এবং যারা কাজটা করেছে তারা এখানে আর নেই। আপনি তাদের লেখাগুলো বেছে বেছে পড়তে পারেন। এইসব উক্তি গ্রহনযোগ্য বলে মনে করি না আমি।
উপদেশের জন্য ধন্যবাদ। আসলে যারা ওয়ার্ড গেম খেলতে পছন্দ করে তারা উপদেশটাও খুব ভাল দেয় আরকি। শেষ অস্ত্র হল উপদেশ, মোল্লাদের মত আরকি। এখানে ধারনা করল কে হে, যে শুধরে নিতে হবে ?
যুক্তি না আমি আপনাকে আমার জানার উৎসটা কি সেটা জানিয়েছি, আর আপনি খেলছেন ওয়ার্ড গেম যেমনটা লুক্সও উপরে আমার বক্তব্য থেকে সরে গিয়ে একই ধরনের কথা বার্তা বলছেন।
@অর্ফিউস, আপনি অনেক ক্ষেপে গেলেন ভাই। ক্ষেপে গিয়ে অনেক অপ্রয়োজনীয় কথাও বলছেন। আপনার একটা ভুল ধারণার জন্যই এত কথা বাড়ছে।
জায়েজ মানে বৈধ। বৈধ মনে এ ঘটনা ঘটে বা ঘটে থাকে। ইউরোপের ঘরে ঘরে পশুকামীতা নাই। জায়েজ হবার প্রশ্নই আসে না। আপনার ভুল ভাঙ্গুক।
@ওমর ফারুক লুক্স,
ওটা ফারজান বোঝেন কি? যাইহোক ইউরোপে পশুকামিতা থাকতেই পারে, আবার নাও থাকতে পারে। তবে আইনত দন্ডনীয় না সেটা সফিক সাহেবও নিছে দেখিয়েছেন। ইসলামেও ঘরে ঘরে বহুগামীতা নেই, কিন্তু এ ধরনের ঘটনা ঘটে থাকে, আর এটা ইসলামেও বৈধ। ধন্যবাদ।
@অর্ফিউস, আপনি শুধু ইউরোপ সম্পর্কে অজ্ঞ নন আরব সম্পর্কেও অজ্ঞ। আরবের পুরুষদের গড়ে কয়টা করে বউ থাকে আর দাসী বাদী থাকে সেটা নিজেই আপনার উইকিতে খুঁজে দেখেন। আর ফারজানা ইউরোপ সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা পোষণ করেন না। ওনার কমেন্ট গুলো আমি পড়েছি।
@ওমর ফারুক লুক্স,
আপনার এই উত্তরটা আমি উপরেই দিয়ে দিয়েছি বলেই আমার বিশ্বাস। আরব সমাজে বহুগামিতা আছে প্রচন্ড ভাবে সেটা আমি জানি। আমি কি বলেছে উপরে আরেকবার পড়ুন। আর ইউরোপ সম্পর্কে অজ্ঞতার কথা আমি কিন্তু এখানে একজন কে ইউরোপের লাইফস্টাইল আর গ্যাংবাং যে এক না সেইটা বলার সময় বলেছিলাম। আমি আপনাকে পরিষ্কার করে দিচ্ছি যে আমার ইউরোপ সম্পর্কে এমন ধারন নেই। এখানে যা বলা হয়েছে তা হল ইউরপে এইগুলা কেউ করলেও মুসলিম দেশগুলোর মত ধর্মপুলিশ তেড়ে আসবে না!!
ধরনী দ্বিধা হও। এইটা কি আমি ফারজানা কে বলেছি না উনিই আমাকে বলেছেন? একটু পড়েবেন কি আরেকবার? আমি তো বলেছি বোল্ড করে যে সে ভুল প্রমানিত হয়েছে, মানে আমার সম্পর্কে সেও যে আপনার মত ধারনা করেছে সেই ধারনা ভুল প্রমানিত হয়েছে। আর এইটা বুঝাতেও কি প্রত্যকেটা শব্দ ভেঙ্গে বলতে হবে আমাকে?
@ওমর ফারুক লুক্স,
মানে মুক্ত মনাতে আরকি, আপনার এই লেখাতে না।
@অর্ফিউস, ভাই আপনি কোথায় দেখেছেন কোলের বাচ্চা নামিয়ে পোষা প্রাণী কোলে নিয়ে হাঁটছে? পশ্চিমা বিসবের কোন দেশে বাস না করে শুধু লোক মুখে শোনা কথা আর কিছু ছবিতে সব প্রমান হয় না। পশ্চিমা দেশগুলোতে শিশু লালন পালন সম্পর্কে বিন্দু মাত্র ধারনা থাকলে এমন কথা বলার কথা না।
@শুভ মাইকেল ডি কস্তা, পশ্চিমা বিশ্বে শিশু লালন পালনের আইন যে কোন আইনের থেকে অনেক কড়া।
@অর্ফিউস, আপনার এ প্রশ্ন বা কথার জবাব আমি লেখার মধ্যে দিয়েই রেখেছি। ///বেহেশতে সুদৃশ্য বালকদের কে যৌনভোগের জন্য দেয়া হবে এ কথা লেখা নাই। আমার প্রশ্ন হচ্ছে,- এই ছোট ছোট বালকদেরকে দিয়ে বেহেশতে চা বিস্কুট বা পান সিগারেট আনানো হবে এমনটিও তো লেখা নেই। আর ফুট ফরমাশ খাটার জন্য তো আল্লাহ প্রাপ্ত বয়স্কদেরকেও নিয়োগ দিতে পারতেন, শুধুমাত্র সুদৃশ্য বালক কেন? তাছাড়া বেহেশতে চাইতেই সব কিছু পৌঁছে দেয়ার জন্য ফেরেশতারা আছেনই।///
তা আপনর কি ধারণা? বেহেস্তে এই ছোট ছোট বালকদেরকে দিয়ে মুমিনদের কি সেবা করানো হবে?
@ওমর ফারুক লুক্স,
সুদৃশ্য বালকদিগের মাধ্যমে যদি বেহেশতে ফুট ফরমাশ খাটান হয় তাহলে বলতে হয়, পৃথিবী থেকে দাসপ্রথা উঠে যাবার পরও কি বেহেশতে তা বলবত রয়ে গেছে? বালক, ফেরেশতা এদের দারা সেখানে সব কাজ করান হবে কেন? সেখানে কি প্রযুক্তি ও বিজ্ঞানের কোনো উন্নতি হয়নি?
@তামান্না ঝুমু,
আপনার এই দাসপ্রথার চিন্তাটাই আমার বেশ মনে ধরেছে। এইটা চিন্তা করাই বরং বেশি যুক্তি সঙ্গত সমকামের চাইতে, যেহেতু ইসলামে সমকাম হারাম হলেও দাস প্রথা হালাল (Y)
@তামান্না ঝুমু, :lotpot:
@ওমর ফারুক লুক্স,
আমার আসলে কোন ধারনাই নেই। বেহেশত বলে কিছু যে আদৌ আছে এইটা নিয়েই আমার বিশ্বাসটা হল থাকা আর না থাকার মাঝামাঝি, সেখানে বেহেশতে কি হবে আর না হবে সেটা আমি অনুমানের চেষ্টাও করি না ততক্ষন পর্যন্ত যতক্ষন পর্যন্ত না সেটা ভাবানোর চেষ্টা করানো হয়, যেমন ধরেন ওয়াজ মাহফিল (এই গুলা পুরাতন নিয়ম, আর চলে না) , আর এইখানের লেখাগুলা ( যেগুলো নতুন নিয়মের মত সন্দেশ বা রসগোল্লা আরকি! :)) ) ।
তাতে কিই বা হইসে বলেন?যেহেতু লেখা নেই তাই একটা অনুমান আমরা করে নিতেই পারি, যেমন সুরা তওবাহ তে সরাসরি খুনখারাবীর কথা লেখা থাকলেও ধার্মিক ভাই বোনেরা সেটা অস্বীকার করে বলেন যে ওটি শুধু যুদ্ধ কালীন সময়ের কথা বলা হয়েছে, আমরা সেটা গ্রহন করতে পারি না, কারন কোরানে যুদ্ধকালীন কথাটা লেখা নেই তাই আর কি।
সেখানে সমকামের কথা কিন্তু আদৌ কোরানে লেখা নেই, অথচ আমরা ধর্ম নিরপেক্ষ দাবীদাররা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এইটা নিয়ে অতি উৎসাহী হয়ে উঠি, এখানে অনেকটা ইমানদার ভাইবোনদের সাথে কি ব্যাপারটা বেশ মিলে যায় না?
যেখানে ইমানদার বন্ধুরা নিজেদের ডিফেন্ড করার জন্য নিজেদের বিশ্বাসের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য কোরানে যুদ্ধকালীন সময় দেখেন যেটা লেখা নেই, অথচ এখানে শুধু সমালোচনাকে জোরদার করার খাতিরেই শুধু বালকের উল্লেখ করা আছে বলেই ধরে নিচ্ছেন যে যেহেতু কিচ্ছু লেখা নেই, এদের দিয়ে চা সিগারেট খাওয়ানো হবে না তা লেখা নেই, আর তাই অবশ্যই অনুমান করে নিতে হবে যে সমকামের জন্যই এরা আছে, খুব সবল যুক্তি হল কি এটা? 🙂
সমকামীরা কি শুধুই সুদৃশ্য বালকদের সাথেই সঙ্গম করেন নাকি? জানা ছিল নাতো বিষয়টা। এটা শিশুকাম হয়ে গেল না ভাইয়া? আমার তো ধারনা ছিল যে সমকামীরা প্রাপ্ত বয়স্কদের সাথেই সম্পর্ক গড়ে তোলেন, আর তাই ব্যক্তিগত ব্যাপার ধরে নিয়ে তাদের পক্ষেই অবস্থান নিয়েছি আমি পরোক্ষ ভাবে, তবে কি এখন ধরেই নিতে হবে যে আমি ভুল ছিলাম? 🙂
আর যদি সমকামী আর শিশুকামী এক না হন, তবে আমার প্রশ্ন হল আল্লাহ যদি সমকামের ব্যবস্থা জান্নাতে করে রাখেন তবে তো প্রাপ্তবয়স্ক লোকদেরকে দিয়েও করানো যায়। যেখানে উদ্ভিন্ন যৌবনা হুর থাকবে, সেখানে গেলমান রা বাচ্চা কেন? সেক্ষেত্রে আপনার লেখায় জান্নাতে সমকামের চেয়েও শিশুকাম কে উৎসাহিত করেছে এইটা জোর দিয়ে লেখা দরকার ছিল, যদিও সেই অনুমানের ভিত্তিতেই আর কি, যেহেতু কোরানে পরিষ্কার করে লেখা নেই আর কি 🙂
এরচেয়ে বরং গেলমানদের জান্নাতী হারেমের হুরীদের ( হুরীদের চরিত্র যে খারাপ হবে না গ্যারান্টি কি? এইসব নিয়েও তো কোরানে কিছু লেখা নেই) বা দুনিয়ার বিবিদের পাহারাদার হিসাবে দেখা দরকার, যেন পুরুষ কিন্তু একেবারেই পিচ্ছি হওয়াতে দুনিয়ার জান্নাতী বিবির যেন পর্দার খেলাফ না হয় পরপুরুষের সামনে, তাই এই ব্যবস্থা।বাদশাহদের হারেমে যেমন খোজাদের ব্যবহার করা হত, এটাও তো হতে পারে? অবশ্য আমি কাছাকাছি চিন্তা ভাবনা করলাম আরকি, যেহেতু লেখা নেই, তাই এত জোর দিয়ে বলতেও পারছি না, যেমন আপনি অবধারিত ভাবেই শুধুই সমকাম চরিতার্থ করার কথা বলছেন 🙂 । এমনও হতে পারে যে গেলমানরা আসলে সুশ্রী চেহারার ব্রিহন্নলা! তবে নিশ্চিত করে কিছুই বলতে পারি না, কারন যে জিনিসের অস্তিত্বই আছে কিনা এখনো আমি নিশ্চিত না! ধন্যবাদ।
@অর্ফিউস, ///আমার আসলে কোন ধারনাই নেই।/// ধারণা না থাকলে কি করে বললেন, ছোট ছোট বালকদেরকে যৌন ভোগের জন্য রাখা হয়নি?
///বেহেশত বলে কিছু যে আদৌ আছে এইটা নিয়েই আমার বিশ্বাসটা হল থাকা আর না থাকার মাঝামাঝি,///
ধর্মবিশ্বাস আবার মাঝামাঝি হয় নাকি? আপনি বিজ্ঞানমনস্ক, পড়াশুনা করা মানুষ, নিজে বেহেস্থ সম্পর্কে নিশ্চিত না হয়ে মন্তব্য করলেন কিভাবে? আপনি নিজেইতো কনফিউজড্।
@ওমর ফারুক লুক্স,
আলবত হয়। আমি নাস্তিক আস্তিক কোনটাই না, এটা অন্তত ১০ বার বলা হল আমার।
আপনি কি বেহেশতের অস্তিত্ব স্বীকার করেন? যদি না করেন তবে কেন লেখাটার মধ্যে বেহেশত কে টেনে আনলেন?
বেহেশত কাল্পনিক জিনিস যদি আল্লাহ বা ঈশ্বর কাল্পনিক হয়। আল্লাহ বা ঈশ্বর থাকলে বেহেশত থাকতেও পারে।
সেক্ষেত্রে আপনি কি নিজে বেহেশত সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েই লিখেছেন যে গেলমানদের রাখা হয়েছে সমকামের অব্জেক্ট হিসাবে? কোথায় পেলেন এই তথ্য সেটা জানাচ্ছেন না কেন?
@অর্ফিউস, ///আলবত হয়। আমি নাস্তিক আস্তিক কোনটাই না, এটা অন্তত ১০ বার বলা হল আমার///
১০ বার বললেন, কিন্তু একবারও বললেন না আপনি তাহলে কি? আস্তিক আর নস্তিকের মাঝামাঝি এর নামটা কি?
///আপনি কি বেহেশতের অস্তিত্ব স্বীকার করেন? যদি না করেন তবে কেন লেখাটার মধ্যে বেহেশত কে টেনে আনলেন?///
হাস্যকর। আমি বেহেস্তে বিশ্বাস করি না। কিন্ত ধার্মিকরা তো করে। আমি কোরানের সমালোচনা করতে যেতে কোরাণে উল্লেখিত বেহেস্তের ২টা আয়াত টেনে এনেছি।
এটা ছেলে মানুষি প্রশ্ন ছিল।
@ওমর ফারুক লুক্স,
নাম জানাটা কি খুবই জরুরী সব ক্ষেত্রে? এর নাম সম্ভবত সংশয়বাদ। আর আমি আসলে একজন মানুষ, যে ইহকাল নিয়ে ভাবতেই পছন্দ করি বেশি।
পরলৌকিক জিনিসগুলো আমার তেমন কোন আগ্রহ জাগায় না। আল্লাহ থাকলেও দুইটাকা লাভ নাই আমার, না থাকলেও লস নাই, বাস্তবটাই আমার কাছে বড়, কোন মিথ নিয়া মাথা ঘামাবার দরকার নাই। ( এইটা একটু পরে প্রোফাইলে লিখে দিতেছি দাঁড়ান কারন এমন করে আগেও কয়েকবার ব্যখ্যা দিয়েছি অনেককে, তাই ক্লান্ত আমি।) এটাকে কি বলবেন আপনি? কোন Ism?
atheism, agnosticism scepticism,Apatheism কোনটা? যেকোন একটা ভেবে নেন, আমার এতে কোন লাভ লস নাই।
আমি মানবতাবাদী বলেই মনে করি নিজেকে এই টুকুই, তার বেশি কিছু না। সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই, এইটাই আমার একমাত্র বিশ্বাস।
ওই আয়াতে সমকামের নামগন্ধও আমি খুজে পাইনি। আপনি কোন মন্ত্রবলে পেলেন সেই মন্ত্রটাই জানতে চাচ্ছিলাম। বলেন না যেন রহস্যটা আমরা সবাই জেনে যাই।
@অর্ফিউস, আপনি বেহেস্তে সুদর্শন বালকের স্বপ্নে সমকামের নামগন্ধও খুঁজে পাননি। কিন্তু সমকামীতার পোষ্টে পশুকামীতা ঠিকই খুঁজে পেয়েছেন সারা রাত।
///আর আমি আসলে একজন মানুষ///
এ কথাটা বলতে এত সময় নিলেন? প্রথমেইতো বলতে পারতেন। এতক্ষণ তো বলছিলেন আপনি আস্তিক আর নস্তিকের মাঝামাঝি কিছু একটা।
মোল্লারাই সবচাইতে বেশি সমকামী হয়!
@অবিশ্বাসীর দর্শন, আপনার বক্তব্যে কিছুটা সমস্যা আছে। সমকামিতার জিন যে কারো থাকতে পারে। প্রকৃত সমকামিতা যা মূলত ত্রুটিপূর্ণ জিনের কোডের কারনে হয়ে থাকে তা যে কারো থাকতে পারে। তবে পত্রপত্রিকায় সচরাচর যে ধরনের নিউজ অর্থাৎ মাদ্রাসার শিক্ষক কত্রিক শিশু ধর্ষণ বা ছাত্র ধর্ষণের নিউজ পাওয়া যায় তাকে কোনভাবেই সমকামিতার মধ্যে গণ্য করতে পারেন না। সেগুলো নিসসন্দেহে মানসিক বিকৃতি; স্বাভাবিক সমকামিতা নয়। ধর্ষণ আর ভালোবাসা এক জিনিস নয়। কোন অপরাধকে কখনোই কোন স্বাভাবিক জিনিসের সাথে মেশানো যাবে না। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে সেটা মাদ্রাসার হুযুর হতে বেশী সংঘটিত হয়। আবার ভারতে খোঁজ নিলে দেখবেন আশ্রমে এমন ঘটনা বেশী। আর পাদ্রী কত্রিক শিশু ধর্ষণ তো প্রায় প্রতিদিনই খবরে আসে।
কথাটা এভাবে বললে ঠিক ছিল।
@অবিশ্বাসীর দর্শন, :-s
আপনার পয়েন্ট গুলো তারাই বলে যাদের জীবনের সকল কাজের একমাত্র লক্ষ স্বর্গীয় হুর-গেলমান। যাদের জীবনের লক্ষই হল অনন্তকাল ধরে সেক্স তাদের আপনি বা আমি বা আমরা ভালোবাসা শেখাবো কিভাবে ???
মন মতন একটু যুক্তি দিয়েছেন 🙂
মশারী কয় সুঁই রে; সুঁই সুঁই তোর পিছে একটা ফুঁটা 😛
শুধু কোরআনে না বাইবেলেও একই কাহিনী বলা হয়েছে। বাইবেল-কোরআনের লেখকেরা বিজ্ঞান জানতেন না। যদি কেউ ধরে নেয় বাইবেল-কোরআন ঈশ্বরাল্লার লেখা তবে আধুনিক বিজ্ঞান মতে তারা অবৈজ্ঞানিক অর্থাৎ বাতিল। ঈশ্বরাল্লার যদি আসলেই সৃষ্টিকর্তা হতেন তবে এমন ভুল করতেন না।
গালিলিওর ঘটনায় চার্চ তাদের ভুল স্বীকার করে নিয়েছে।
সময় এলে সমকামিতার অপরাধে ঈশ্বরাল্লার করা ভুল অর্থাৎ সদোম ও গোমরা সহ বাইবেল কোরআনে উল্লেখিত জাতি যাদের বাইবেল কোরআন দাবী করে সমকামিতার অপরাধে তাদের ধ্বংস করে দেয়া হয়েছিলো তার জন্য ক্ষমা চাইবে।
কারন তারা তখন চাইলেও অস্বীকার করতে পারবেনা ঈশ্বরাল্লা নিজের সৃষ্টি সম্পর্কেই সঠিক ধারনা না রাখার দরুন ভুল করে ওই জাতিদের ধ্বংস করে দিয়েছিলেন 😛
যদিও আমরা ভালো করেই জানি ঈশ্বরাল্লা তাদের ধ্বংস করেন নি। কারন তারা নেই। ঝড়ে বক মড়েছিল আর তাতে ওঝাদের কেরামতি বেড়েছিল :lotpot:
সমকামিতা অপরাধ নয়; বরং ভুং ভাং ধর্মের বানী শুনিয়ে তাদের একঘরে করা অপরাধ।
সমকামিতার জন্য যুগে যুগে যারা ধর্মের কালো হাতের থাবার শিকার হয়েছে তাদের জন্য সহমর্মিতা।
এই অপরাধের জন্য মাফ একদিন না একদিন অপরাধীদের চাইতেই হবে; সেই সকালের অপেক্ষায় 🙂
এর আগে মুক্তমনা ব্লগে রেইনার এবার্টের লেখা সমকামিতা : ধারণা বনাম বাস্তবতা পোস্টে সমকামিতা বিষয়ে বেশ আলোচনা হয়েছিলো। কেউ চাইলে পড়ে নিতে পারেন।
@এম এস নিলয়, ধন্যবাদ।
সমকামিরা সবাই বিকৃত রুচির বা অপ্রাকৃতিক, এটা ভাবার সুযোগ নেই। কিছু মানুষ জন্মগতভাবেই সমকামি এবং তারা চাইলেই ‘হেটারোসেক্সুয়াল’ হতে পারবেনা। এই বিষয়টা মেনেই আমাদের তাদের স্বাভাবিকভাবে দেখতে হবে…।
@শেহজাদ আমান, (Y) ঠিক বলেছেন।
কোন কিছুর অস্তিত্ব স্বীকার করাও পর্যবেক্ষনের স্বচ্ছতা প্রমান করে। সমকামীতা থেকে মুসলমান সম্প্রদায় মুক্ত নয় তার প্রমান স্বর্গের গেলেমান, যেটা আপনি উল্লেখ করেছেন আপনার নিবন্ধে। যেহেতু কোরানে সমকামীতার অস্তিত্ব স্বীকার করা হয়েছে, সমকামীতার বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন আজ হোক কাল হোক তাকে মেনে নিতেই হবে। চার্চও অনেক কিছু মেনে নিয়েছে।
@শাখা নির্ভানা,
আবার খুব স্পর্শকাতর জিনিসও কিন্তু চার্চ মেনে নেয়নি। যেমন ধরেন গর্ভপাত।ফিলিপাইনে এবং আয়ারল্যান্ডের মত দেশে শুধু মাত্র মায়ের জীবন বাঁচানো ছাড়া গর্ভপাত অবৈধ, কারন ক্যাথলিক চার্চ এটাকে খুন বলে মনে করে। আয়ারল্যান্ডের পরে কোন সংশোধন হলেও হতে পারে, শেষ আপডেট জানি না। উইকি করলেই পাওয়া যাবে।
ধর্ষিতা একটা মেয়ের ক্ষেত্রে প্রথমেই চেকআপ করে নিতে হবে যে শুক্রানু আর ডিম্বানু এক হয়ে উর্বর হয়েছে কিনা। উর্বর হলেই আর রক্ষা নেই, ঈশ্বরের নামক ভোঁতা বুদ্ধির চিড়িয়াটার ( আচ্ছা এই ঈশ্বর নামের জীবটা কি শেষ পর্যন্ত তার মাজেজা দেখাতে গিয়ে রেপকেও তার প্রান তৈরির পদ্ধতি হিসাবে নিয়েছেন?) প্রান তৈরির প্রক্রিয়াকে চ্যালেঞ্জ করে কোন ব্যবস্থা নেয়া যাবে না, মানে মেয়েটার ইচ্ছা না থাকলেও বোঝাটা সারা জীবন বয়ে বেড়াতে হবে। ১৮৬৯ সালেই সম্ভবত নতুন আইন জারী করে চার্চ, সঠিক মনে নেই। catholic.com এ দেখতে পারেন খুজে।
চার্চ অনেক কিছুই মেনে নিলেও কেন এই সোজা জিনিসটা মেনে নিচ্ছে না যে শুক্রানু আর ডিম্বানু মিলে উর্বর হওয়ার সাথে সাথে ঈশ্বর নামক চীজটা প্রান দিয়ে দিচ্ছেন এইটা সম্পুর্ন অবৈজ্ঞানিক? (ভুল হলে সংশোধন করে দিবেন প্লিজ, বিজ্ঞান বিষয়ে আমার জ্ঞান খুবই সীমিত)
প্রান কি জিনিস? কিভাবে কেমনে আসে, এইটা চার্চ বুঝাতে পারছে না শুধু সং অব সলোমনের বস্তাপচা একটা আয়াত ছাড়া যেখানে নাকি রক্তকে প্রান বলা হয়েছে।
আসলে চার্চ মেনে নিয়েছে অনেক কিছুই বাধ্য হয়ে। অবশ্য যে চার্চ মধ্যযুগে ইনকুইজশন করে লাখ লাখ মানুষকে পৌত্তলিক অগ্নি দেবতার খাবারে পরিনত করেছে, সেইখানে একটা ভ্রুন রক্ষার্থে ঈশ্বরের মাফিয়াদের এত আহাজারী কেন এইটা আমার মাথায় কোনদিন ঢোকে নাই 🙂
সমকামিতাকে যারা মানসিক রোগ মনে করে তারা নিজেরাই মানসিক রোগী।
@তামান্না ঝুমু, (Y)
খুবই interesting মন্তব্য। একে অন্যের বিবেচনায় মানসিক রোগী – কে তাহলে স্বাভাবিক বা normal? মানসিক রোগী হয়ে কোনকিছুর ভাল বা মন্দ বিচার কি সম্ভব?
Celibacy, Autophilia, Monogamy, Serial Monogamy, Infidelity, Casual Relationship, Polygamy, Polygyny, Polyadnry, Polyamory, Polyfidelity, Group Marriage, Group Sex, Orgies, Line Families, Open Marriage, Open Relationships, Poly families, Plural Marriage, Relationship Anarchy, Swinging, Pedophelia, Sadomasochism, Incest, Necrophilia, Zoophelia….
এসবের মধ্য কোনগুলোতে আপনার বলার কিছুই নেই আর কোনগুলোতে আপনার বলার অনেক কিছুই আছে ?
আপনি দেখতে পারেন এখানে কতগুলো সার্বজনীন গ্রহণযোগ্য – কতগুলো সার্বজনীন অগ্রহণযোগ্য – আবার এসবের মধ্য কিছু কিছু অনেকেই প্র্যাকটিস করে ব্যক্তিগত ভাবে। কতগুলো একটি সমাজে ট্যাবু কিন্তু আরেকটিতে নয়। আপনি এসব পৃথিবীর অনেক সমাজেই এসবের অস্তিত্ব পাবেন। কোন কোনটি কারও কাছে প্যারাফিলিয়া আবার কোন কোনটি কারও কাছে নয়। কোন কোনটি উনবিংশ শতাব্দীতেও প্যারাফিলিয়া হিসেবে স্বীকৃত ছিল এবং কোন কোনটি খুবই স্বাভাবিক ছিল যা এখন এই একবিংশ শতাব্দীতে উলটে গিয়েছে।
ধন্যবাদ লুক্স ভাই।
(Y)
@সৈকত চৌধুরী,
ধন্যবাদ আপনাকে।
@সৈকত চৌধুরী,
কেন ?? যদি দুইয়ের অধিক মানুষ পরস্পর সম্মতি ক্রমে নিজেদের মধ্যো প্রেম-ভালোবাসা-যৌনতা উপভোগ করে তাহলে কোন সমস্যা আছে ???
@সংবাদিকা,
না, আমার কোনো সমস্যা নেই।