(পরীক্ষার টাইমে এসব ক্যান ঘুর ঘুর করে মাথায়!! :/ দুইদিন বাদে পরীক্ষা এখনো বই ধরেও দেখি নাই!)
ছুঁয়ে যায় কি যায় না
আলতো করে!
এইসব অন্ধকার
রৌদ্রদহনে পোড় খাওয়া আর-
মন খারাপের দিনে বৃষ্টির শব্দ!
দুমড়ে মুচড়ে ভেঙেচুরে দেয়া
অ-নে-ক গভীরে
এক অদ্ভুত আঁধার!
বৃষ্টিকাব্য অন্ধকারে যায়
ভেজায়, কাঁদায়………
পোড়ায়!
হা হা! বৃষ্টিও পোড়ায়!……
আসলে বৃষ্টিই পোড়ায়।
পুড়তে পুড়তে অন্ধকার!
অতল গহ্বরে জমে থাকা আর
শীতল অন্ধকার!
এর চে রৌদ্র ভাল।
বাইরেই খালি পোড়ায়।
ভিতরটুকু রৌদ্রের জন্য নয়
আলোটুকুকে অতল অন্ধকারের ভয়…
কারন! কারন! ঐযে!
আলোকে তো লুকোনো যায় না
তাই আলোটুকু আর নিজের থাকে না…
আলো তাই সবার।
আর নিজের জন্যে?
নিজের জন্যে থাকে অন্ধকার!
কাউকে না দেখানো
মমতা আর কষ্টের চাদরে জড়ানো
জমে থাকা
জমিয়ে রাখা
বৃষ্টি ধোয়া
অন্ধকার…………
খুব ভাল হয়েছে
(F)
এখানে হা হা শব্দ আমার কাছে অপ্রয়োজনীয় মনে হচ্ছে।
তাছাড়া দারুন হয়েছে কবিতাটি।
যদিও আমি কবিতার ব্যাপার অতটা ভাল বুঝিনা , তারপরেও ভাল লাগল 🙂
ভাল লাগল, তানভী ভাই!
তবু বৃষ্টিকেই ভালবাসি……ভেজায়, কাঁদায় আর পোড়ায়, তবু পুড়তেই ভাল লাগে, কখনো-সখনো, বৃষ্টি না থাকলে কই পেতাম সেই মন খারাপ করা স্মৃতিতে রোমন্থন করার আনন্দ!!
রাত যত পারতে থাকে, পৃথিবীটা ততই হতে থাকে নিজের! অন্ধকার মানুষকে ফিরিয়ে নিজেকে, দিনের আলোর স্রোতে মানুষ কতটুকুই পায় নিজেকে??