লিখেছেন – শিরীষ ফুল
ক্ষমা কর ভাই! ওরা লাঞ্ছিত করলো তোমার জীবনবোধকে, তোমার চেতনাকে, তোমার শবদেহকে, সেই সাথে আমাকেও। ওরা যুগে যুগে ব্যবহার করেছে আমার সোচ্চার কন্ঠ, প্রতিবাদী হাত, আমার প্রাণ, মনন, অনুভব, বোধ, কখনো বা শরীর। বিনিময়ে কখনো দিয়েছে কাঠি লজেন্স, কখনো অবোধ দৃষ্টি, কখনো প্রতারণা, কখনো সান্তনা। কিন্তু এবারে তোমার শব যাত্রায় আমার কাঁধ দেবার কথা ছিল। সত্যিই তাই কথা ছিল। কিন্তু আবারো ব্যবহৃতই হলাম। ওরা স্বরূপে আবারো। এক দল এঁড়ের অশ্লীল চিত্কারে আমি ছিটকে পড়লাম দূরে। আমি নারী।
ওরা তোমার জানাজা পড়ালো। তাই আমি অগ্রহনযোগ্য। ওরা তোমাকেও ব্যবহার করলো, তোমার শরীরের বীভত্স নির্লজ্জ পণ্যায়ন দেখে আমি স্তম্ভিত। তোমার সেই শরীর যা দীর্ঘ আয়োজনে অর্জন করেছিল এমন কিছু যা ওদের ভীত করেছে। ওরা ধারণ করতে পারেনি বলে তোমাকে স্স্তব্ধ করে দিতে চেয়েছে, সেই জীবনের মত স্পর্ধিত শরীরটাকে ওরা চড়া দামে নিলাম করলো। ওরা প্রত্যেকে আজ ঘোষিত মুসলমান। ভয়ঙ্কর। উদ্ভ্রান্ত।
বার বার ব্যবহৃত হতে হতে হতে আমরা ক্লান্ত। ক্ষমা কর ভাই!
শিরীষ ফুল
রাজীব একজন আর্কিটেক্ট ছিল। সে হিসেবে তাকে শিক্ষিত বলতে হচ্ছে। অথচ তার শিক্ষা দেশ ও সমাজের কোন কাজে লাগল না। তার পিতা-মাতার জন্যে সত্যিই বড় আফসোস এমন কুলাঙ্গার সন্তান জন্ম দানের জন্যে। এ ধরণের লোকদের রাস্তায় কুত্তার মত মৃত্যু হয় জানতাম, হয়েছেও তাই।যদিও এভাবে মৃত্যু আমাদের কারো কাম্য নয়।
রাজিব ভাইয়ের সাথে শেষ দেখা শাহাবাগে………….হায়রে শাহাবাগ……
রাজীবের হত্যার পরবর্তী সময়ে চারপাশের সবার আস্তিক হয়ে ওঠার প্রাণান্তকর চেষ্টা এবং নাস্তিকতার প্রতি প্রচন্ড অবহেলা/ঘৃণা লক্ষ্য করে আশ্চর্য হয়েছি। রাজীবের জানাজা পড়ানোর সময় নারীদের সরে দাঁড়াতে বলা হল (ফারহানা আহমেদ যেমনটি বলেছেন), কি অদ্ভুত ধর্ম!! নারী-পুরুষ একসাথে দাঁড়িয়ে একজন মৃতমানুষের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করতেও পারেনা। আমার মধ্যে একটি বিরক্তিকর অনুভুতির জন্ম দিয়েছিল। তবু আমরা আন্দোলনের স্বার্থে চুপচাপ থেকেছি। একটা বিষয় উল্লেখ্য, রাজীবের হত্যার পর থেকে, নাস্তিকতাকে জামাতীরা আর জাগরন মঞ্চের প্রতিনিধিরা সমানভাবে আক্রমন ও গালিগালাজ করেছে অথচ প্রকৃত নাস্তিকেরা যুদ্দাপরাধীদের বিচারের স্বার্থে মুখ বুজে সব সহ্য করেছে। রাজীবের দর্শন বোঝার ক্ষমতা আশেপাশে খুব বেশী মানুষের নেই। আমি খুব বেশী আশাবাদী নই, রাজীবকে আমরা খুব বেশীদিন মনে রাখবো না। তার হত্যার বিচার হয়ে গেলে হয়তো তার সম্পর্কে আলোচনাটাও বন্ধ হয়ে যাবে।
আমরা তাজউদ্দিন আহমদের মত নেতাকেও ভুলে গেলাম, আমাদের গণজাগরন মঞ্চ কোনদিন তার কথা একবারের জন্যও বললো না। দলীয় রাজনীতি পরিহার করতে বঙ্গবন্ধু, তাজউদ্দিনকেও দূরে ঠেলে দিতে হয়? আমি ব্যক্তিগতভাবে প্রচন্ড আশাবাদী মানুষ হওয়া সত্বেও সবকিছু দেখে মাঝে মধ্যে আশাবাদী হতে পারি না।
@মেঘ বলাকা,
এই ব্যাপারটিই সব থেকে বেশি আহত করেছে আমাকে। যে মানুষগুলির প্রগতিশীল লেখালেখি অনেককে অনুপ্রানিত করেছে তারা আজ কে কার থেকে বড় মুসলমান তা প্রমান করতে ব্যস্ত। আজকেও দেখলাম কুরআন তেলাওয়াত দিয়ে তাদের কর্মসূচি শুরু হলো। এটা কি তাদের রণকৌশল? নাকি সত্যিই তাদের “ঈমান” ফিরে এসেছে ? নাকি তারা সকলে সংসদ সদস্য হবার স্বপ্নে বিভোর?
http://www.facebook.com/faisalbin.deep?refid=46
http://www.facebook.com/ingenuineengin?refid=5
http://www.facebook.com/ehasan.reza
তেনাদের প্রফাইল। প্লিজ এডমিন, এটা তাড়াতাড়ি এপ্রুভ করেন। মানুষদেরকে জানানো দরকার।
[img]http://i1088.photobucket.com/albums/i332/malik1956/orijit_1709149294511e8b3dacd6f4_65183655_jpg_xlarge_zps5b1ffbd4.jpg[/img]
রাজিবের হত্যাকারী-
আমার ব্লগ-
[img]http://i1088.photobucket.com/albums/i332/malik1956/400226_3004659284051_1219768179_n_zps41edce5f.jpg[/img]
বিডি নিউজ-
[img]http://i1088.photobucket.com/albums/i332/malik1956/Rajib-Arrest-5_zps31646cc3.jpg[/img]
শিরীষ ফুল,
হতাশার দিন এটা নয়। কে বলেছে রাজিবকে আমরা ভুলেছি! সে এই প্রজন্মের মুক্তিযুদ্ধের একজন অকুতভয় যোদ্ধা। অভিজিৎ রায়ের মন্তব্যে সালমান রহমানের বন্ধুর কথাটা
শুধু মনে রেখে এগিয়ে যেতে হবে। এটিই সত্যিকারের বেঁচে থাকা। মানবজাতির অগ্রযাত্রা এভাবেই এগিয়ে যাবে অনন্ত ভবিষ্যতে।
@কেশব অধিকারী,
কে বলল হতাশ? না তো। ধরে নিন না আমি লাকি কিম্বা অন্য কেউ। হতাশা দেখছেন ওদের চোখে মুখে? ওরা জানে ক্ষমা করতে। জানে ভালোবাসতেও। বেঁচে থাক আশা জাগানিয়া শাহবাগ!!
আমার এই কমেন্টটি অভিজিৎ দা’র উদ্দেশ্যে।
প্রিয় দাদা, যত সহজে রাজীবকে শহীদের সম্মান দিয়ে আবার তাকে দূরে ছুড়ে ফেলা হলো, তাতে ভয় হয় আসছে ফেব্রুয়ারিতে রাজীবের কথা হয়তো কেউ মনেও রাখবে না। আমি অনেকের সাথে কথে বলেছি কেন রাজীবকে মূল্যায়ন করা হলো না সেটা নিয়ে; তাদের উত্তর, এটা প্রকৃত সময় না, আন্দোলনের স্বার্থেই রাজীবকে নিয়ে এখন হইচই না করাই ভালো। আমার ভয় হয় জাতি হিসাবে আমরা বড়ই ভুলোমনা বলে, এরই মধ্যে ভুলে বসে আছি ভাষা শহীদদের নাম, মুক্তিযোদ্ধাদের সবার নাম সংগ্রহও করা হয়নি। আর, রজীব তো নাস্তিক, তাকে ভুলতে এত দিনও লাগবে না। শাহবাগের আন্দোলন একদিন থিতু হয়ে আসবে, হয়তো রাজাকারের ফাঁসি হবে, হয়তো অন্য কিছু হবে, সব শেষে ঘরের ছেলেরা সব ঘরে ফিরে যাবে। রাজীব হায়দার নামে একজন মরে গিয়েছিল, সে কথা জীবনের নানা টানা পোড়েনে মনেও আসবে না। রাজীবের মতাদর্শ হারিয়ে যাবে, লেখা লেখি হারিয়ে যাবে; ইতোমধ্যেই তার অনেক লেখালেখি মুছে ফেলা হয়েছে।
প্রিয় অভিজিৎ দা, আমরা যারা নিজেদের মুক্তমনা বলে মনে করি তাদের কি কিছুই করার নেই রাজীবের জন্য। আমরা কি তার স্মরণে একটা ই-বুক বের করতে পারি না? পারি না তার স্মৃতিগুলো ধরে রাখতে? না, হৈচৈ শাহবাগ আন্দোলনকে ক্ষতিগ্রস্ত করে নয়, নিরবে তার প্রতি ট্রিবিউট কি মুক্তমনার পক্ষথেকে জানানো যায় না? রাজীব এই দেশে দ্বিতীয় ব্যক্তি যিনি মৃত্যুবরণ করেছেন তার নিধার্মিক মতামতের কারণে (আজাদ স্যারের পরে), তার জন্য কি কিছুই করতে পারব না আমরা?
@ফারহানা আহমেদ,
আপনি ঠিকই বলেছেন। রাজীবের স্মৃতি আমাদেরই ধরে রাখতে হবে।
তবে ই-বুক এর কথা যেটা বলেছেন, সেটা নিয়ে আমি একটু দ্বিধান্বিত। মুক্তমনায় তিনি কিছু মন্তব্য করেছেন, পূর্নাঙ্গ লেখা তিনি লেখননি। বাইরের লেখা সংগ্রহ করে ইবুক বানানোটা শোভন দেখায় না। আর তাছাড়া এভাবে আরেক সাইট থেকে লেখা তো নিয়ে যাওয়া যায় না। তার চেয়েও বড় কথা ঠিক কোনটা উনার নিজের লেখা আর কোনটা আসলে নয় – সেটা নিয়েই বিতর্ক চলছে। একটু সময় নিয়ে চিন্তাভাবনা করতে হবে।
আপনার মন্তব্য এখানে খুবই ভাল লাগছে। আপনি লিখুন না আমাদের সাইটে। মেয়েদের অনেক বেশি করে এগিয়ে আসা উচিৎ। ইমেইল দেখতে পারেন।
@অভিজিৎ,
ওকে, দাদা। আমি কিন্তু লিখতে পারি না।
@ফারহানা আহমেদ,
প্রথমেই আপনার কথাগুলো হৃদয়স্পর্ষ করে গেলো। এমন প্রাণঢালা মতামত প্রকাশের জন্যে আপনাকে সাধুবাদ জানাই- বিশেষ করে এই কথাগুলো-
অত্যন্ত সত্য আর হৃদয় বিদারক সত্য। আপনার আগামী লেখা পাবার অপেক্ষায় থাকলাম।
লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ। একেবারে মনের কথাগুলোই বলেছেন। রাজীবের যখন জানাজা হলো আমরা পেছনে দাঁড়িয়ে ছিলাম, আমাদের জানাজায় দাঁড়াতে নিষেধ করা হয়েছিল। জানাজা পড়া না পড়া নিয়ে আমাদের অবশ্য কোন ফ্যাসিনেশন ছিল না, আমরা চেয়েছিলাম সবার সাথে দাঁড়িয়ে রাজীবের প্রতি শেষ শ্রদ্ধাটুকু জানাতে। নারী বলে খন সরে দাঁড়াতে বলে হলো, আন্দোলনের বৃহত্তর স্বার্থের কথা ভেবে বিনা বাক্যব্যয়ে সরে দাঁড়িয়েছি। কিন্তু, পরে রাজীবের ধর্মহীনতার দোহাই দিয়ে তার প্রতি যে ঔদাসীন্য দেখানো হয়েছে আন্দোলনের মঞ্চে বা আন্দোলনের সহকর্মীদের ব্যক্তিগত লেখালেখিতে, তাতে করে আমি ভীষণ মর্মাহত, ভীষণ ক্ষুব্ধ।
@ফারহানা আহমেদ,
ফ্যাসিনেশন আসলে জানাযা নিয়ে নয়। ছিল একটা ইতিবাচক পরিবর্তনের আশায়। আমি জানতাম আমি একা নই, আরো কেউ হয়ত কষ্ট পাচ্ছেন “বৃহত্তর স্বার্থে ছোট ছোট ত্যাগ” এর মহিমায়। শাহবাগ থেকে আমার ভৌগলিক দুরত্ব অনেক। কিন্তু শুরুর দিন থেকে ওদের প্রিতিটি স্লোগানে আমার গায়ে কাঁটা দেয়, চোখে পানি আসে। আত্মীয় মনে হয় ঝলমলে প্রত্যয়ী মুখগুলোকে। একারণেই ওদের কারো অনুভুতি হয়তো আমার নিজের হয়ে যায়। ভালো থাকবেন। অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
@শিরীষ ফুল,
আমি কিন্তু ওই ‘ফ্যাসিনেশন’ শব্দটা আপনাকে উদ্দেশ্য করে বলি নাই। ওই দিন আপনার আবেগ যে রকম ছিল, আমারও মনের অবস্থা ওই রকমই ছিল।
@ফারহানা আহমেদ, আপ্নার জানাজা পরতে এত আশা। মেয়েদের পুরুসের জানাজা পরা জায় না। আমার মনে হয় আপ্নি মুসল্মান না।দয়া করে দেশের কথা না ভেবে নিজের ভবিসত ভাবুন।আপ্নাকে জে বিবাহ করবে
তার কপাল খুলে জাবে। কারন আপ্নি / আপ্নাদের মত মেয়ে জারা রাত্রে অন্ন ছেলেদের সাথে রাত্রে বাইরে থাকে তারা প্রধান মন্ত্রি হয়ার সপ্ন দেখে তদের দিএ না হবে সাংসার না হবে দেসের কিসু। আপ্নারা এ দেসের জঞ্জাল। আখেরাতের কথা একবার ভাবেন আপ্নি।জতই জা কিসু করেন তার হিসাব আল্লাহ কে দিতে হবে। বেহাল্লাপনা ছারেন।
@Jobayer,
ছাগু তুই এইখানে কি করস? যা, দূরে গিয়া মর!
@Jobayer,
আহারে! বকা দিসে? থাক, কমে যাবে। তুমি পড় বাবা। বল স্বরে অ, স্বরে আ। আগে বাংলা পড়া শিখতে হবে তো। তারপর লিখতে। তার ও পরে মুক্তমনাতে। নইলে পরের বার বকা না, অন্য কিসু দেবে। :))
মৌসুমী ভৌমিক শাহবাগ প্রসঙ্গে বলছিলেন ‘বেহুলা কখনো বিধবা হয়না এটা বাংলার রীতি- আসছে বছর শ্রাবন মাসে আবার লখিন্দর মারা যাবে জেনেও শব দেহকে বাঁচিয়ে তোলার এই নিরন্তর পথ চলাতেই কিছু পাওয়া’ – আপনার কষ্ট কিছুটা অনুভব করতে পারছি।
@নিবেদিতা,
সত্যিই তাই, নিরন্তর এই যাত্রায় কিছু না কিছু পাওয়া নিশ্চই ঘটে। সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।
– কথা ও সূর: সলিল চৌধুরী
আপনার সোজাসাপ্টা কথাগুলো প্রাণ ছুঁয়ে গেল।
গতকাল আমার একটি ফেসবুক স্ট্যাটাসে (অমি রহমান পিয়ালকে লেখা খোলা চিঠি) মন্তব্য করতে গিয়ে সালমান রহমান তার বন্ধুর বরাত দিয়ে কিছু কথা বলেছেন, তা উল্লেখ না করে পারছি না –
মুক্তমনায় লেখার জন্য ধন্যবাদ।
@অভিজিৎ,
সেদিন থেকেই অসহায় এক যন্ত্রণা গলায় দলা পাকিয়ে ছিল, আসে পাশে এমন কেউ ছিলনা যার সাথে কথা বলে একটু নির্ভার হতে পারি। তাই ভাবলাম এই আত্মকথন কাউকে জানাই। মুক্তমনার পাঠকেরা হয়ত কেউ কেউ সমানুভূতিতে একমত হবেন। কত বড় গাধা আমি! জানাযার খবরেও সান্তনা খুঁজলাম এই ভেবে যে, এমন জানাযা পৃথিবীতে কখনো ঘটেছে যেখানে জাত , ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ, বিশ্বাস ছাপিয়ে মুক্ত জনতরঙ্গ হাত ধরাধরি করে মহাকাল গড়ে? আহারে! আমার বোকা আবেগের কি নিষ্ঠুর অপচয়! যা হবার তাই হলো, হয়েই চলেছে। আমরা যেন বার বার ব্যবহৃত হতেই মুখিয়ে থাকি।
আপনাকেও ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
@শিরীষ ফুল,
মুক্তমনায় নিয়মিতভাবে লিখতে পারেন। আপনার ভাবনাগুলো শেয়ার করুন আমাদের সাথে। কিছু করতে না পারি অন্ততঃ মানসিকভাবে পাশে দাঁড়াতে তো পারব। লগ ইন তথ্যের জন্য ইমেইল দেখতে পারেন।
@অভিজিৎ,
আরে বাহ!! কি তামশা!! অনেক ধন্যবাদ। আসলে শুধু মুক্তমনার জন্য এই ইমেইল একাউন্টটি খোলা তো, তাই চেক করা হয়নি।
@শিরীষ ফুল, আপনার ব্যথায় আমিও সমব্যাথী তবে চিন্তার সাথে দ্বিমত তবে কিনা সেটা বলবার সময় এটা নয়। ব্যথাটা যখন তাজা অন্য কিছু না বলাই ভাল। সমবেদনা রইল।
@মরুঝড়,
বলুন না। যদি আপনার মতে আমার মতান্তর ঘটে তো সেটা আমার কষ্ট কমাবে বই বাড়াবে না। আমি পরান খুলে অপেক্ষা করছি আপনার ভাবনা জানার।