বেহেস্তের পরী
(একটি বিনোদন পোষ্ট)
আকাশ মালিক
উৎসর্গ-কাজী রহমান।
কোরান হাদিস পড়ে আমরা মোটামুটি সবাই বেহেস্ত সম্পর্কে অবগত। বেহেস্তের বাসিন্দা, বিশেষ করে প্রবাল ও পদ্মরাগ সদৃশ রমণীগণের আকর্ষণীয় বিবরণ শুনে আমরা অবাক হয়েছি, তারা দেখতে কেমন? ছোটবেলা সুরা আর রাহমান পড়ে এমনটাই চিন্তা করেছি বহুদিন। অনেকদিন মুরুব্বীদের পরামর্শে এই সুরা পড়ে বুকে ফু দিয়ে ঘুমিয়েছি। ওয়াজ মাহফিলে হুজুরদের মুখ থেকে বেহেস্তী পরীদের রূপের বর্ণনা শুনে বুড়ো মানুষদেরও নড়েচরে বসতে দেখেছি। সুরা আর রাহমান পড়ে বেহেস্তের সিটিজেনসিপ নিয়ে পরীদের সঙ্গ পাওয়ার সপ্ন মনে জাগে নাই এমন মানুষ বোধ হয় দুনিয়ায় খুব কমই আছেন। এই সপ্ন দেখে কতো চুর ডাকাত সন্ত্রাসী যে মসজিদমূখী হলো তার সীমা সংখ্যা নাই। আজ তাদের চেহারা সুরত দেখে আমি একটু ভয় পেয়ে গেছি, তাই আপনাদের স্বরণাপন্ন হলাম। এখন সেই সুরা আর রাহমান পড়তেও আমার ভয় লাগে। এ ব্যাপারে আপনাদের এডভাইস বা অপিনিয়ন নেয়াটা জরুরী মনে করি। বেশী কথা না বাড়িয়ে সুরাটার ফজিলতি আয়াতগুলো আরেকবার তেলাওত করা যাক।
সুরা আল রাহমান-
(শুরু করছি পরম করুণাময় আল্লাহ মাবুদ পালনকর্তার নামে, যিনি বেহেস্ত দোজখ সৃষ্টি করে রেখেছেন মানুষ সৃষ্টির আগে।)
আয়াত-
৫) সূর্য ও চন্দ্র হিসাবমত চলে।
৬) এবং তৃণলতা ও বৃক্ষাদি সেজদারত আছে।
৭) তিনি আকাশকে করেছেন সমুন্নত এবং স্থাপন করেছেন তুলাদন্ড। And the heaven He raised and imposed the balance
১৪) তিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন পোড়া মাটির ন্যায় শুষ্ক মৃত্তিকা থেকে।
১৭) তিনি দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলের মালিক।
১৯) তিনি পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত করেছেন।
২০) উভয়ের মাঝখানে রয়েছে এক অন্তরাল, যা তারা অতিক্রম করেনা।
২২) উভয় দরিয়া থেকে উৎপন্ন হয় মোতি ও প্রবাল।
২৪) দরিয়ায় বিচরণশীল পর্বতদৃশ্য জাহাজসমূহ তাঁরই (নিয়ন্ত্রনাধীন)।And to Him belong the ships [with sails] elevated in the sea like mountains.
(পর্বতদৃশ্য জাহাজ! আল্লাহর উপমার তুলনা হয়না)
২৯) নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের সবাই তাঁর কাছে প্রার্থী। তিনি সর্বদাই কোন না কোন কাজে রত আছেন।(নো ব্রেইক টাইম, নো হলিডে, নো পেনশন। ( সুবহানাল্লাহ)
৩১) হে জিন ও মানব! আমি শীঘ্রই তোমাদের জন্যে কর্মমুক্ত হয়ে যাব। (হঠাৎ থার্ড পার্সন থেকে ফার্ষ্ট পার্সনে? তিনি তিনি করতে করতে তিনিই এখন আমি?)
৩৭) যেদিন আকাশ বিদীর্ণ হবে তখন সেটি রক্তবর্ণে রঞ্জিত চামড়ার মত হয়ে যাবে।
৪১) অপরাধীদের পরিচয় পাওয়া যাবে তাদের চেহারা থেকে; অতঃপর তাদের কপালের চুল ও পা ধরে টেনে নেয়া হবে।
৪৪) তারা জাহান্নামের অগ্নি ও ফুটন্ত পানির মাঝখানে প্রদক্ষিণ করবে।
৪৬) যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সামনে পেশ হওয়ার ভয় রাখে, তার জন্যে রয়েছে দুটি উদ্যান।
৪৮) উভয় উদ্যানই ঘন-শাখা-পল্লববিশিষ্ট।
৫০) উভয় উদ্যানে আছে বহমান দুই প্রস্রবন।
৫২) উভয়ের মধ্যে প্রত্যেক ফল বিভিন্ন রকমের হবে।
৫৪) তারা তথায় রেশমের আস্তরবিশিষ্ট বিছানায় হেলান দিয়ে বসবে। উভয় উদ্যানের ফল তাদের নিকট ঝুলবে।
৫৬) তথায় থাকবে আনতনয়ন রমনীগন, কোন জিন ও মানব পূর্বে যাদের ব্যবহার করেনি। In them are women limiting [their] glances, untouched before them by man or jinn
৫৮) প্রবাল ও পদ্মরাগ সদৃশ রমণীগণ। As if they were rubies and coral.
৬২) এই দুটি ছাড়া আরও দুটি উদ্যান রয়েছে।
৬৪) ঘাড়ো-ঘন সবুজ।
৬৬) তথায় আছে উদ্বেলিত দুই প্রস্রবণ।
৬৮) তথায় আছে ফল-মূল, খেজুর ও বেদানা।
৭০) সেখানে থাকবে সচ্চরিত্রা সুন্দরী রমণীগণ।
৭২) তাঁবুতে অবস্থানকারিণী হুরগণ। Houris (beautiful, fair females) reserved in pavilions
৭৪) কোন জিন ও মানব পূর্বে তাদেরকে স্পর্শ করেনি।
৭৬) তারা সবুজ মসনদে এবং উৎকৃষ্ট মূল্যবান বিছানায় হেলান দিয়ে বসবে।
৭৮) কত পূণ্যময় আপনার পালনকর্তার নাম, যিনি মহিমাময় ও মহানুভব।
বেহেস্তের বর্ণনা সাহাবিগন রাসুলের কাছে প্রায়ই জানতে চাইতেন।
عَنْ عَلِيٍّ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ أَنَّهُ سَأَلَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ
عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
عَنْ هَذِهِ الْآيَةِ {يَوْمَ نَحْشُرُ
المتقين إلى الرحمن وفدا} قَالَ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ ——————–
একদিন হজরত আলী (রাঃ) রসুলুল্লাহকে (দঃ) কোরানের ১৯ নং সুরা মরিয়মের ৮৫ নং আয়াত নিয়ে প্রশ্ন করেছিলেন। আয়াতটি হলো-
الْمُتَّقِينَ إِلَى الرَّحْمَنِ وَفْدًا يَوْمَ نَحْشُرُ সেদিন দয়াময়ের কাছে পরহেযগারদেরকে অতিথিরূপে সমবেত করব।
হজরত আলী (রাঃ) জানতে চেয়েছিলেন, বাহন ছাড়া অতিথি কীভাবে হয়! রসুলুল্লাহ বললেন- ‘যার হাতে আমার প্রাণ তার শপথ, তারা যখন কবর থেকে বের হবে তখন ফেরেস্তারা পাখাওয়ালা সাদা উষ্ট্রী নিয়ে তাদের স্বাগত জানাবে, তার উপর থাকবে স্বর্ণের আসন। তাদের জুতার ফিতা হতে ঝলমলে আলো নির্গত হবে। সেই উষ্ট্রীগুলো প্রতি পদক্ষেপে দৃষ্টির পলক যতদূর যায় ততদূর গমণ করবে। এভাবে তারা জান্নাতের দরজার নিকট পৌছে যাবে। সেখানে দুটি ঝরনা প্রবাহিত থাকবে। যখন তারা সে দুটির একটি হতে পান করবে, তাদের চেহারার মধ্যে প্রশান্তির চিহ্ন ফুটে উঠবে। তারা অন্য ঝরনাটির পানি দিয়ে ওযু করবে। এর পর তাদের চুল আর কখনও এলোমেলো হবে না। এর পর তারা জান্নাতের দরজায় কড়াঘাত করবে। সেই কড়াঘাত শুনে সকল হুর বুঝতে পারবে যে তার স্বামী আগমণ করেছে। অতিরিক্ত তাড়াহুড়ার কারণে তার হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলার মতো অবস্থা হবে। সে একজন চাকরকে পাঠাবে দরজা খুলে দেওয়ার জন্য। উক্ত চাকরের সৌন্দর্য ও উজ্জলতা এতটাই বেশি হবে যে, যদি আল্লাহ উক্ত জান্নাতীর নিকট এই চাকরকে পরিচয় না করিয়ে দিতেন তবে তাকে দেখে সে সেজদায় পড়ে যেতো। সে দরজা খুলে বলবে, আমি আপনার সেবক যাকে আপনার দেখাশুনার ভার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। উক্ত জান্নাতী ঐ খাদেমকে অনুসরণ করে যখন তার স্ত্রীর নিকট পৌছাবে, অতিরিক্ত তাড়াহুড়ার কারণে তার স্ত্রী স্বম্ভিত হারিয়ে ফেলবে। সে তাবু থেকে বের হয়ে উক্ত ব্যক্তির সাথে আলিঙ্গন করবে এবং বলবে ‘তুমি আমার ভালবাসা আমি তোমার ভালবাসা। আমি তুষ্ট কখনও রুষ্ট হবো না। আমি প্রসন্ন কখনও বিষন্ন হবো না। আমি চিরজীবী কখনও মৃত্যুবরণ করবো না’। তার পর সে এমন একটি বাড়িতে প্রবেশ করবে যার নিচ হতে উপর পর্যন্ত এক লক্ষ গজ। তা স্থাপিত হবে মনি মানিক্যের পাথরের উপর। বাড়িটির ভিতরে যাওয়া আসার রাস্তাসমূহ লাল, সবুজ, হলুদ ইত্যাদি বিভিন্ন রঙের হবে, কোনো একটি রাস্তা অন্যটির মতো হবে না। উক্ত ব্যাক্তি যখন শোবার ঘরে প্রবেশ করবে তখন সেখানে একটি পালঙ্ক দেখতে পাবে। তার ওপর ৭০ টি তোষক থাকবে তোষকের ওপর ৭০টি স্ত্রী থাকবে। প্রতিটি স্ত্রীর পরনে ৭০ টি পোশাক থাকবে। উক্ত স্ত্রীর সৌন্দর্য ও উজ্জলতা এমন হবে যে,] পোশাক ও অলংকার ভেদ করে তার হাড়ের মজ্জা পর্যন্ত দেখা যাবে। সে এক রাত পর্যন্ত সময় তাদের সহিত মিলিত হবে’।
সত্তরটি পোশাক ও অলংকার ভেদ করে হাড়ের মজ্জা দেখা যায় এমন পরীর সাথে রাত কাটানোর আমার আর শখ নাই। যাবার আগে আপনাদের জন্যে সতর্কবাণী- আপন স্ত্রীকে এই প্রবাল ও পদ্মরাগ সদৃশ রমণীর ছবি দেখাবেন না। কোথা থেকে পেয়েছি জানতে হলে এখানে গুঁতো মারুন,
httpv://www.youtube.com/watch?v=kSXYnzyS234
যান চাদে গিয়ে দেখে আসুন মাঝখানে দ্বিখণ্ডিত করা এটা কার দ্বারা সম্ভব পারলে আপনারা চাদকে চুরন্ন বিছিন্ন করে দেখান দেখি এসব দেখেও বিশ্বাস হয়না জমজম কূপ যার পানি খেলে খুধা লাগেনা যার পানি পৃথিবীর সব থেকে আলাদা রাউন কে দেখেও কি বুঝা যায়না যার লাশ কিয়ামত পযন্ত অখত থাকবে।আমার কথা নয় আপনাকে আমাকে যে সৃষ্টি করছে তার কথা পারলে সেই লাশকে নিয়ে পচান বা আগুনে পুরাইয়া দেন দেখি পুরে নাকি এসব তো আজ আর কাল এর লেখা ১৪০০ বছর আগের কথা আজ পযন্ত কোনো বিজ্ঞানী ইসলামের ভুল পায়নি আর আপনারা কারা আরও অনেক উধারন আছে কত চান যা মানুষের দ্বারা সম্ভব নয় শয়ং সৃষ্টি কর্তার কথা কোরআনে যা আছে তা কোন মানুষের কথা নয় এবং হতে পারেনা
ব্যাপক বিনোদিত হইলাম লেখাটি পড়ে 😉
আমিও বেশ কয়েকবার বেহেস্তের হুর-পরি কল্পনা করার চেষ্টা করেছিলাম; কিন্তু আফসোস, টিকটিকির মতন ট্রান্সপারেন্ট শরীরওয়ালী সানি লিওন আমার পছন্দ হইলো না 🙁
এইডা কি শুনাইলেন ভাই; পড়ে এখন কেমন কেমন যেন লাগতেসে :lotpot: গরম হয়ে গেলাম এই জ্যৈষ্ঠ মাসের গরমে 😉
এইডা কিছু হইলো ??? বেহেশতে জাইবাম চাই 🙁
অশিক্ষিতদের কথা বাদই দিলাম. আমি আশ্চর্য হয়ে যাই আমাদের শিক্ষিত যুব সমাজ কে দেখলে! এত লেখাপড়া করেও এই সব আজগুবি কাহিনীতে ওরা বিশ্বাস করে কিভাবে? জাকির নায়েক নাকি ওদের আইডল! শালা নিজেই একটা জ্ঞানপাপী.. শিক্ষার কি পূর্ণ অপব্যবহার!!!!!
@দিগ্বিজয়ী,
কারণ বিশ্বাস করতে সে বাধ্য। তার মন-মানস চিন্তাশক্তি সেভাবেই গড়া, একে অবিশ্বাস করার ক্ষমতা তার নেই। আজগুবি কাহিনি সকল ধর্মেই আছে। পরিবেশ, অভ্যাস-অভ্যস্থতা, প্রথা-বিশ্বাস মানুষের জীবনে কেমন প্রভাব ফেলে তার একটা উদাহরণ- চীনারা সাপ-ব্যাঙ স্বাচ্ছন্দে খায় কোন অসুবিধে হয়না, মুসলমান খেলে অসুস্থ হয়ে যাবে, শুধু মাত্র বিশ্বাসের কারণে। ঢাবি, রাবি, চবি, বুয়েটের শিক্ষক-ছাত্রদের শাহজালালের মাজারে মানত দিতে দেখেছি। জীববিজ্ঞান-পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র-শিক্ষকরাও বিশ্বাস করেন শাহজালাল জলের উপর যায়নামাজ বিছায়ে তিন শত মানুষকে নিয়ে সুরমা নদী পাড়ি দিয়েছিলেন। তার আযানের সুরে গৌড় গোবিন্দের সাত তালা দালান ভেঙ্গে মাটিতে মিশে গিয়েছিল। পদার্থবিজ্ঞানের সুত্র এখানে কাজ করেনা।
:lotpot:
@ প্রদীপ দেব,
আপনি হাসছেন দাদা! গতকাল শুক্রবার বায়তুল মোকাররামের সামনে যারা কারবালা ঘটিয়েছিল তারা হুরী-পরী, গেলমান দেখেছে।
[img]http://i1088.photobucket.com/albums/i332/malik1956/imagesCA2KDRNO.jpg[/img] [img]http://i1088.photobucket.com/albums/i332/malik1956/untitledboitulmiukarram.jpg[/img]
দেখেছে এরাও শুধু আপনার ঈমান নাই তাই আপনি দেখেন নাই।
[img]http://i1088.photobucket.com/albums/i332/malik1956/2012-10-02_1349108314.jpg[/img]
ভাই মাফ করা যায়না। হাস্তে হাস্তে পেটে খিল ধরে গেসে।
@ আকাশ মালিক,
ভাই,নীচের রেফারেন্স বোখারী ও TABARY এর লিংকটা কি একটু দিতে পারেন?
নীচে আপনার একটা SAVE করা মন্তবের কপি অনির্বান কে উত্তর দিলাম এজন্য দরকার।
আমার একটা প্রশ্ন ছিল… 😕
আচ্ছা যেই সকল মুমিন বেক্তি ১ এর অধিক ( ৩/৪ টা… ) বিয়ে করসে, ওনাদের কোন বিবি বেহেস্তে হুর-পরী দের সর্দারনী হবে ??
( সর্দারনী তো একজনেরই হওয়া সম্ভাব !! … নাকি ?? )
মোহাম্মদের কোন বিবি সরদারনী হবে ?? আয়েশা / খাদিজা / … নাকি অন্য কেউ ??? :-s
[img]http://www1.picturepush.com/photo/a/11152229/oimg/Anonymous/Untitled-1.jpg[/img]
আপনার চাওয়া অনুযায়ী ছবিটা যোগ করে দেওয়া হল।
মন্তব্যে ছবি যোগ করতে চাইলে আপনাকে
১. ছবিটা আগে কোন ছবি শেয়ারিং সাইটে আপলোড করতে হবে। এক্ষেত্রে http://www.flickr.com ব্যাবহার করতে পারেন।
২. আপলোড হয়ে গেলে ছবির যে লিঙ্কটা পাবেন সেটা কপি করুন।
৩. মুক্তমনায় মন্তব্য করার ঘরের নিচের দিকে
কমেন্টে ছবি পেস্ট করার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
এই লিঙ্কে ক্লিক করুন যখন ছবিটি মন্তব্যে দিতে চান। ক্লিক করার পরে লিঙ্ক দেয়ার একটা ঘর আসবে, সেখানে আগে কপি করে রাখা লিঙ্কটি দিয়ে দিন।
ব্যাস 🙂
মুক্তমনা মডারেটর
মওলানা মহিউদ্দিন খানের বংগানুবাদ মারেফুল কোরানে আছে, প্রতিবার SEX এর পর হুরীরা পুনরায় VIRGIN এ পরিণত হবে।
মনে হচ্ছে বেহেশত টা শুধু মাত্র SEX এর কারখানা।
‘
নবী এসমস্ত গায়েবী বস্তু সব ঠিক ভাবেই জানতে পারেন, আর তার সামনের বর্তমান জিনিষ গুলী কি মোটেই জানতে পারেননা ? ঐযে,
১। বিধর্মী মহিলা তাকে মাংসের মধ্যে বিষ মিশিয়ে দেয়,যেটা খেয়ে তিনি অশুস্থ হয়ে ইন্তিকাল করেন।
এটা তিনি একটুও জানতে পারলেননা? এমনকি জীব্রাঈল ও জানাইলেন না!!
কি আশ্চর্য!!
অথচ বেহেশতের সব অদেখা জিনিষ সবই জানতে পারতেন!!
২। “ইবনে ছাইয়াদ” “দাজ্জাল’ কিনা এটা তদন্তের জন্য কয়েকবার তার বাড়ীতে গোপনে তদন্ত করার জন্য যাওয়া লাগে তরপরেও নিশ্চিত হতে পারেন না ?
(মওলানা আজিজুল হকের বঙ্গানুবাদ বোখারী,৭ম খন্ড,পৃষ্ঠা-২৫০— )
আশ্চর্য বটে!!!
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
ভাইজান, মনে হওয়ার কি আছে? বেহেস্ত তো আসলেই সেক্সএর কারখানা। এক জন বেহেস্তবাসী ৭২ টা হুর নিয়ে ব্যস্ত থাকবে , তার মানে যতজন বেহেস্তবাসী থাকবে তত ৭২ গুন হুর। হুরদের পদচারনায় বেহেস্ত হবে উন্মাতাল। তারা লাইন দিয়ে দাড়ান থাকবে বেহেস্তবাসীর সাথে সেক্স করার জন্য। বেহেস্তবাসি একের পর এক হুর দের সাথে সেক্স করতে থাকবে, তার অন্য কোন কাজ নেই। এসব তো কোরান হাদিসের কথা , তাই বেহেস্ত তো সেক্স এরই কারখানা অন্য কথায় বিশাল পতিতালয়। শুধু আমার প্রশ্ন একটাই-
আল্লাহ কে মানুষ ডাকবে কি শুধু সেক্স করার জন্য?
বুঝলাম পুরুষদের জন্য বিরাট আয়োজন সেখানে, কিন্তু মহিলারা কি পাবে সেখানে ? এ বিষয়ে তো কোরানে কোন সুস্পষ্ট নিদান নেই। হাদিসে আছে দেখেছি, মহিলারা হবে হুরদের সর্দারনি। হায় হায় , সর্দারনি হয়ে কি এমন সুবিধা হবে ? সে কি তখন বসে বসে ৭২ হুরদের রোস্টার তৈরী করবে কার পরে কে তার স্বামীর সাথে সেক্স করতে যাবে ?তাহলে মহিলারা কেন রোজা নামাজ হজ্জ করতে যাবে ?
@ভবঘুরে,
হা,হা,হা, কি আনন্দ!!
ভইজান,এ খবর টা খুব জোরে সোরে প্রচার করতে পারলে সারা বিশ্বের অমুসলিমেরা আজই ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হয়ে যেতে পারে। সাবধান!!
আর তাদের সংগে জীবন দিয়ে জিহাদ করারও দরকার হবেনা।
নবিজী অদৃশ্য বেহেশতের ৭২ টা হুর গেলমানদের দেখতে এতটুকুও ভূল করেননা,অথচ তিনি যে দৃশ্যমান মাটির উপর জীবনটা কাটালেন সেই মাটি বা পৃথিবীটায় কি ঘটতেছে তা একটু ও টের পাননা এমন জিব্রাঈল ও একটুও সে খবরটা জানান না, বরং উল্টো ভূল খবর দেন এর কারনটা দয়া করে একটু আমাদের কে ব্যাখা করবেন কি?
ঐযে,
১। তার পায়ের তলার এই ভূমন্ডল টি যে অনবরত ঘূর্নায়মান এবং এর জন্য দিন রাত্রি হচ্ছে, তা তিনি কোনদিনই টের পেলেননা,জানতেও পারলেননা,এমনকি জিব্রাঈল ও জানাইলেননা।
বরং উল্টো ভূল তথ্যটা জানাইলেন,
২। সূর্য সন্ধায় অস্ত গিয়ে আর্শের নীচে আশ্রয় লয় ও পরের দিন ফূর্ব দিক হতে উদয় হয়।
(বংগানুবাদ বুখারী মওলানা আজিজুল হক,৬ষ্ট খন্ড,হাদিছ নং ১৯১৭)
তাহলে এ ধরনের জটিলতা একটু ব্যাখ্যা করুন?
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
কিছু মনে করবেন না আমি একটু বিস্তারিত জানতে ইচ্ছুক
একটু জানাবেন ? আমি অবগত ছিলাম না । লিংক ও দিতে পারিন যদি এ ব্যাপারে পূ্র্বে
আলোচনা হয়ে থাকে তাহলে ।
ধন্যবাদ।
@অর্নিবান,
আমি কোট কেরতে পারি না ।
বিধর্মী মহিলা তাকে মাংসের মধ্যে বিষ মিশিয়ে দেয়,যেটা খেয়ে তিনি অশুস্থ হয়ে ইন্তিকাল করেন।
উপরের বিষয়টি জানাবেন । দুঃখিত আবার লিখতে হলো । 🙁 🙁 🙁 🙁 🙁 🙁
@অর্নিবান,
@ আকাশ মালিক,
ভাই,নীচের রেফারেন্স বোখারী ও TABARY এর লিংকটা কি একটু দিতে পারেন?
নীচে আপনার একটা SAVE করা মন্তবের কপি অনির্বান কে উত্তর দিলাম।
বেহেশ্তের পরীর বর্ণনা শুনে ভয় পাইছি। 🙂
@হোরাস,
একদল খুনী লুটেরা ডাকাত সেক্স ম্যানিয়াক, এদেরকে মুসলমান আদর্শ মানুষ মানে, দেখুন অবস্থাটা-
A houri is a girl of tender age, having large breasts which are round (pointed), and not inclined to dangle. Houris dwell in palaces of splendid surroundings.”[56] (Tirmidhi Shareef)
বোখারী শরিফে আছে- … the houris, (who will be so beautiful, pure and transparent that) the marrow of the bones of their legs will be seen through the bones and the flesh.” (Sahih Bukhari, Book 54 “The Beginning of Creation,” Hadith 476)
সকল খবিস মিলে বানাইছে এক ধর্ম, নাম দিছে ইসলাম।
ইবনে কাথিরের বর্ণনায় পাওয়া যায়- Muhammed said that men in heaven would have sex with one hundred virgins in one day
আপনি একী কাজটা করেছেন?
আপনি হুরীদের যে কঙ্কাল সদৃস্য আকৃতি দেখিয়েছেন, বেহেশতের আকাংখীরা যদি এটা একনজর দেখতে পারে, তাহলে তো ভীত সন্ত্রস্ত্র হয়ে কেহ আর এত কষ্ট করে নামাজ রোজাও করিবেনা আর অর্থ ব্যয় করে মক্কায় হজ্জ করতেও যাবেনা।
আর এ আকৃতি টা তো কোরান হাদিছের বর্নণা অনুসারেই দিয়েছেন, যার জন্য এটা তো কারো পক্ষে খন্ডন করার ও উপায় নাই।
এখন উপায় কী ?
মুমিন রা অনেক সময় বলে যে যেহেতু মোহাম্মদ অধিকাংস যাদের বিয়ে করেছিল তারা যেহেতু ছিল বিধবা তাই তারা যৌবন বতী ছিলনা, আর সেহেতু মোহাম্মদ কামুক ছিল সেটা নাকি বলা যাবে না, অর্থাৎ কামুক হবার সঙ্গা হলো আপনাকে ছুকরি দের বিয়ে করতে হবে, ৩৫ এর উপর বা কোনো বিধবার দিকে যদি আপনার নজর পরে তবে আপনি সাধু পুরুষ, কামুক নন, তারা আরো যুক্তি দেয় মোহাম্মেদ নাকি ঈছা করলেই সেই সময়ের অনেক যুবতী মেয়েদের বিয়ে করতে পারতেন, কিন্তু যেহেতু তা না করে শুধু বিধবাদের টার্গেট করেছেন তাই উনি সাধু পুরুষ, মুমিন দের আরেক ব্লগ এ সেদিন পরলাম মোহাম্মেদ এর পালিত পুত্রের স্ত্রী জয়নাব এর বয়স ৩৫ এবং সেজন্যে নাকি জয়নাব এর সাস্থবতী ও সুন্দরী হবার সম্ভাবনা ছিল না, তাই তাকে দেখে নাকি মোহাম্মেদ এর কামুক হবার কোনো প্রশ্ন আসেনা. কোনো নারীর বয়স ৩৫ হলেই তার রূপ-লাবন্য শেষ হয়ে যায় কিনা সেই প্রশ্ন পাঠকের উপরি ছেড়ে দিলাম…
একটা নারীর দিকে তাকালে যদি তার হাড্ডি দেখা যায় , তাহলে তাকে দেখতে সুন্দরী লাগবে কেমনে সেটা কিন্তু মাথায় ঢুকল না। আর এ ধরনের নারীর সাথে বেহেস্তবাসীরা কিভাবেই বা কাম কেলী করে সুখ পাবে সেটাও ঠিক বোধগম্য নয়। সে নারী যদি আবার ৭০ টি পোশাক পরে থাকে, পুরষটি যখন তার সাথে কামকেলী করার জন্য উতলা হয়ে পড়বে তখন এত গুলো কাপড় খুলতেও তো কম সময় লাগার কথা না। সে পর্যন্ত পুরুষটি ধৈর্য্য ধারন করতে পারবে তো ? কোথায় জানি দেখেছিলাম একজন হুরের সাথে একবার সঙ্গম করলে তা নাকি ৬০০ বছর স্থায়ী হয়। তা হলে বাকী ৭১ টা হুর কি করবে? তারা কি তখন চারদিকে দাড়িয়ে থেকে উক্ত সঙ্গম অবলোকন করে আনন্দে আত্মহারা হয়ে উঠবে ? পরিশেষে, বেহেস্তে কি কামকেলি করা ছাড়া আর কোন কামই নেই বেহেস্তবাসির? মাথাটা গুলিয়ে যাচ্ছে, ঢুকছে না কিছুই।
(Y) (F)
উপমাতে কল্পনা আর বাস্তবের মেলবন্ধন হয় | বাস্তব যে অনেক সময় কল্পনাকেও ছাড়িয়ে যায় তার কিছু উদাহরণ হচ্ছে বেহেস্তে আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু এই সব ফল (আমার ধারণা) পাবেন না | কতবড় মিস ভাবুনতো | স্বর্গে ও লেবুর রস দিয়ে মাছভাজা খেতে পারবেন না | কোনো বাঙালি বামুন লিখলে অন্য কথা ছিল | এই যেমন :
@প্রীতিভাজন,
সৈয়দ মুজতবা আলী তার একটি লেখায় বলেছিলেন- যে বেহেস্তে পদ্মার ইলিশ নেই আমার সেখানে যাওয়ার কোন শখ নেই। মুহাম্মদের বেহেস্ত শুধু আরব মরুভুমির কাম-উম্মাদ কিছু মানুষের জন্যে, বাঙ্গালীর সেই বেহেস্তের কোন দরকার নেই। কারণ তার আছে বাংলাদেশ।
বুঝা যাচ্ছে সূরাটি মানব ও জ্বীন জাতীর সকল পুরুষ ও স্ত্রী জাতীর জন্য অবতীর্ণ হয়েছিল। এখানে বলা হয়নি যে বেহেস্তে সব মেয়েরা লেসবিয়ান হয়ে যাবে। আর লেসবিয়ান বাদে পৃথিবীর এমন কোন মেয়ে আছে কি যে হুরের সাথে সেক্স করতে চাইবে?
তাহলে এই সূরা থেকে দুটি সিদ্ধান্তে আসা যায় ,
১। কুরান পড়ে যে সমস্ত মুমিনারা আল্লার প্রতি পিরিতের চুটে কেঁদে কেটে বুক ভাসিয়ে ফেলে,তাদের পুরস্কার স্বরূপ তাদেরকে জোড় করে হুরের সাথে সেক্স করতে দিবে । অথবা –
২। মেয়েরা মানব সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত নয়।
প্রথমটা সত্যি হবার সম্ভাবনা নেয় বললেই চলে, একজন দয়ালু স্রষ্টা ভাল কাজের পুরষ্কার স্বরূপ কাউকে জোড় জবরদস্তি করে সম-লিঙ্গের কারও প্রতি সেক্স করতে বাধ্য করতে পারেনা। তাছাড়া একজন মুসলমান হয়ে আল্লাকে কেউ এমন নিষ্ঠুর বলবে না, এমনকি আমরাও না।
তাহলে ২য় অপশনটাই সত্যি। আর তাহলে মেয়েরা আল্লার প্রতি ইবাদতের প্রয়োজন নাই। কারণ শুধু মানুষ ও জ্বীন জাতীর জন্যই ইহকালে ইবাদত এবং পরকালে পুরষ্কার ও শাস্তি প্রযোজ্য। মেয়েদের জন্য কি মজা- তারা একটি একটি মোল্লা ধরে পাছায় লাথ্থি দিলেও আল্লাপাক কোন শাস্তি দিতে পারবেনা। :))
আয় হায় এইটা কি? আমি আবার কি করলাম। মারা গেছি…… যেই হুরের ছবি দিছেন মুমিনরা তো মনের দুঃখেই শহীদ হয়ে যাবে। জিহাদ ফিহাদ করার দরকার হবেন :))
শেষ বিচারের পরেই ত মানুষ যে যার কর্ম অনুযায়ী বেহেশতে বা দোজখে যাবে। সে হিসেবে বর্তমানে বেহেশত-দোজখ খালি। হুরীগুলি তৈরি হয়েছে মানুষ সৃষ্টিরও আগে। বর্তমানে তারা শূন্য বেহেশতে কী করছে?
@তামান্না ঝুমু,
খুব ভাল একটা প্রশ্ন করেছেন তো। এটা কখনো খেয়ালে আসে নাই।
@তামান্না ঝুমু,
আমার মনে হয় ফাকতালে হিজড়া ফেরেস্তারা অন্য কায়দায় তাদের সন্তুষ্ট করতে ব্যস্ত আছে।
@তামান্না ঝুমু,
খালি নাই তামান্না, অলরেডি হাফ ফুল-
Ibn Abbas (radiAllahu anhu) stated: “The Prophet (salAllahu alayhi wasalam) said, ‘I looked into the Hellfire, and the majority of its dwellers were women who were ungrateful.’ It was asked, ‘Did they disbelieve in (i.e. were ungrateful to ] Allah?’ He replied, ‘They were ungrateful to their husbands and were ungrateful for favors and the good deeds done for them. If you had always been good to one of them and then she saw something in you not to her liking, she would say, ‘I have never seen any good from you at all.”‘”
[Sahih al-Bukhari]
মুহাম্মদের চোখে নারীরা কেমন অকৃতজ্ঞ দেখছেন? If you had always been good to one of them and then she saw something in you not to her liking, she would say, ‘I have never seen any good from you at all.”‘” অর্থাৎ নারী স্বভাব-মিথ্যাবাদী। নারীকে কেমন সম্মানটাই না দেখালেন মুহাম্মদ।
@আকাশ মালিক,
দোজখবাসী নারীগুলি বিচারের আগেই দোজখে গেল কেমনে? তাহলে কেয়ামতের দিনে হাশরের ময়দানে ওদের আর হাজির হতে হবে না। তাই না?
এই বাক্য দ্বারা বেশ কিছু প্রশ্নের উদ্ভব হয়ে গিয়েছে। কোন ইসলামিক বিশেষজ্ঞ এর ব্যাখ্যা দিলে বাধিত হইব। যেমন-
১। আল্লাহ বহু জায়গায় ঘোষনা দিয়েছেন যে তিনিই একমাত্র আসমান যমিনের প্রভু।
দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলের তাহলে পৃথক ভাবে আবার উল্লেখ করলেন কেন? এটা কি আছমান যমিনের অন্তর্ভুক্ত ছিলনা? একথা কি আবার জীব্রাইলকে সপ্ত আছমানের উপর থেকে পাঠিয়ে বলার কোন প্রয়োজনীয়তা ছিল? আল্লাহকে সারা বিশ্ব পরিচালনার জন্য নিদ্রা ও তন্দ্রা পর্যন্ত পরিহার করতে হয়।
তার কি কোন অপ্রয়োজনীয় কথাবার্তা বলার সময় থাকতে পারে?
২।এটা আরো মারাত্বক ব্যাপার!!!
আর তাহলে এই উদয়াচল ও অস্তাচল অর্থাৎ পৃথিবীর যে স্থান হতে সূর্য পূর্ব দিকে ঊদয় হয় এবং যে স্থানে পশ্চিম দিকে সূর্য অস্ত যায়, এর দ্বারা এটা প্রমান করে যে নিশ্চয় পৃথিবীর পূর্ব ও পশ্চিম দিকে কোন একটি নির্দিষ্ট স্থান আছে যেস্থান হতে প্রতিদিন সূর্য উদিত হয় ও অস্তও যায়।
কিন্তু বাস্তবে তো এরুপ কোনই নির্দিষ্ট উদয়স্থান বা অস্তগমনের স্থান নাই, আর যদি থাকে তাহলে বলেনতো, পৃথিবীতে কোথায় সে স্থানটা? কোথাও দেখাতে পারবেননা।
পৃথিবীতে এরুপ স্থান কোথাও যে নাই, সেটা নিশ্চয়ই একবাক্যে সবাই স্বীকার করে।
তা হলে কি সর্বজ্ঞ্য আল্লাহ পাক একথা কি জানতেন না,যে পৃথিবীতে দিন রাত্রির আগমন ঘটে সূর্যের উদয় অস্তের জন্য নয় বরং সূর্যটা স্থির থাকে এবং পৃথিবীটা সূ্র্যকে আবর্তন করার জন্য?
আল্লাহ এই আসমান যমীন নিজেই সৃষ্টি করেছেন আর তারই নিকট আসমান যমিনের খবর থাকবেনা, একথা কেহ বিশ্বাষ করবে?
এভাবে অযৌক্তিক কথাগুলী আল্লাহর দায়িত্বে বর্তিয়ে দিয়ে সর্বোজ্ঞ আল্লাহ পাককে নিতান্ত অজ্ঞে পরিণত করা কি মারাত্বক অপরাধ নয়?
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
আপনি ভাইজান, সূর্যের উদয় আর অস্ত নিয়ে বহু বিড়ম্বনায় আছেন কয়েক দিন ধরে। আর সম্ভবত বিষয়টা আমি সর্বপ্রথম আপনার মাথায় ঢুকাই। এ জন্যে নিজেকে যার পর নাই অপরাধি মনে হচ্ছে।
্
@ভবঘুরে,
সেটা অবশ্যই। তা না হলে এ সমস্ত রহশ্যময় বিষয় বস্তুর দিকে তো কোন দিনই দৃষ্টি পড়তোনা।
এখন দেখতেছি, আপনি তো একেবারে সমস্যার মূলে কুঠার ধরেছেন।
আপনাকে গোপনে বলতেছি, কাকেও কিন্তু বলবেননা। কোন একজন মাওলানা ইমাম সাহেব যিনি আমার সংগে ঘনিষ্ঠ, তাকে পৃথক ভাবে মাঝে মধ্যে এই সমস্ত দুই একটা আজগুবী উদ্ভট হাদিছের কথা তুলে ধরলে আমাকে আস্তে করে বলে “এসব এখন অচল”।
কিন্তু শুধু মাত্র রুজীর তাগাদায় অনোন্যপায় হয়ে এই পেশা চালিয়ে যাইতে হয়। মূলতঃ তাদের ও করার কিছুই নাই। তারাও পরিস্থিতির স্বীকার। এই প্রাচীরের মধ্য থেকে তাদেরও হঠাৎ করে বাহির হওয়াও সম্ভব নয়।
না,না, আপনি তো অপরাধের কিছুই করেন নাই। আপনি তো শুধু মাত্র বলতেছেন আরবী ভাষার কোরান হাদিছের অর্থ কে একটু ভাল ভাবে বুঝে পড়ুন।
এটার মধ্যে কী অপরাধ থাকতে পারে?
যে ধর্মটির সংগে আমরা জন্ম হতে মৃত্যাবধি আমরা জড়িত, যে ধর্মটির নির্দেশ অনুসারে আমরা আত্মঘাতি বোমা বুকে বেধে আল্লাহর সৃষ্ট বান্দাদের প্রতিদিন হত্যা করে চলেছি, যে ধর্মটির জন্য আমাদেরকে অনবরত চরম মূল্য গুনতে হচ্ছে,
বরং সেই ধর্মটিকে ভালভাবে না বুঝে লওয়াই তো মারাত্মক অপরাধ।
আর আপনি তো ঠিক সেই জায়গাতেই হাত ঢুকিয়েছেন।
আপনি তো বরং পরম পুণ্যের কাজ করে চলেছেন।
আমি চরম কামুক একজন মানুষ। হজরতের আমলে জন্মালে আমিও মনে হয় গনিমতের মালের (নারী) পিছনে ছুটতাম! হজরত বুঝেছিলো ঐ মরুখুনিদের নাচাতে কি লাগে।
আমাদের মসজিদে ছয় জন তাবলীগ জামাতি এসেছেন। এদের ৫ জন গাইনীজ এবং একজন পাকিস্তানি। এদের সংগে আলাপ করলে বুঝা যায় এরা এদের কাজের উপর অত্যন্ত তৃপ্ত।এরা মনে করেন এরাই বেহেশ্তে যাওয়ার জন্য সবচেয়ে সঠিক পথ টি বেছে নিয়েছেন।
এরা দাবী করেন বর্তমান বিশ্বে এদের সদশ্য সংখ্যা ৮ কোটি। এদের আলোচনার বিষয় বস্তু নির্দিষ্ট কতকগুলী হাদিছ যা “মোন্তাখাব হাদিছ” নামে একটি পুস্তকাকারে রচিত।
এদের একমাত্র কাম্য মৃত্যুর সাথে সাথে বেহেশত ঢুকতে পারলেই,এদের সফলতা।
এরা পৃথিবীর কোথায় কখন কি ঘটতেছে এ ব্যাপারে কোনই খোজ খবরে মোটেই আগ্রহী নয়।
“বিশ্বাষ” নামক বস্তুটি মানুষকে কিভাবে অন্ধে পরিণত করে দিতে পারে তা এদের দেখলেই পরিস্কার বুঝা যায়।
মওলানা আজিজুল হকের বঙ্গানুবাদ বুখারীর ৭ম খন্ডের ২৪৮ পৃষ্ঠায় হযরত ফাতেমা বিনতে কায়েছ (রাঃ) এর উদ্ধৃতি দিয়ে দাজ্জাল সম্পর্কে যে একটি অতি উদ্ভট ও আজগুবী কাহিনী বর্নণা করা হয়েছে তা যে কেহ পড়লেই খুব সহজেই তাদের চোখে এই সমস্ত বিশ্বস্ত হাদিছ গুলীর চরম অসারতা ধরা পড়ে যাবে।
এখানো দেখানো হয়েছে দাজ্জাল কোন একটি দ্বীপে লোহার ছিকল দ্বারা বাঁধা আছে।
কেয়ামতের আগে কোন এক সময়ে সেখান থেকে বেরিয়ে লোকালয়ে এসে অনেক কান্ড কারখানা করবে।
তামিম দারি নামক একজন ছাহাবা নাকি দাজ্জাল কে নিজ চোখে দেখেও এসেছেন।
এই সমস্ত আজগুবী কাহিনী হাদিছ আমদেরকে শিক্ষা দেয়।
কি করে একটু জ্ঞ্যান বিজ্ঞানের দিকে অগ্রসর হওয়া যায় সে সমস্তের দিকে কোন উৎসাহ উদ্দীপনা হাদিছ কখনো দেয়নাই।
আর বোখারীতে পারদর্শী হওয়ার জন্য জীবনের প্রায় অর্ধেক সময় কাটিয়ে দেওয়া লাগে।
কোন ব্যক্তির একটি কথা যদি অসত্য প্রমাণিত হয়ে যায়,এটা তার সমস্ত কথাকেই অসত্য প্রমানের জন্য যথেষ্ঠ হয়ে যায়।
জান্নাত সম্পর্কে হাদিছের অনেক অজানা আজগুবী কল্প কাহিনী তথ্য পরিবেশন করে আমাদেরকে যথেষ্ঠ আনন্দিত করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ওহে ভাই ফাজিল জ্ঞানী, আরো পড়িতে চাই আপনার বাণী.. আরো লিখুন, শুভ কামনা, ছবিটা দেখে হাসতে হাসতে পেট এবং চোপা ব্যথা হয়ে গেছে. :lotpot:
ধন্যবাদ ।লিখাটির জন্য…
আকাশ মালিক ভাই এবং ভবগুরে সাহেব এর কাছে আমার এক ইমানদার ছোট ভাইয়ের একটা বক্তব্যে অংশ এর উত্তর কামনা করছি । দয়া করে উত্তর টা দিবেন যেটা আমি ওর কাছে পরিবেশন করব ।
আশা করি প্রাসঙ্গিক তথ্য সহ উত্তর টা জানাবেন । নিচে বক্তব্য টা লিখে দিচ্ছি
নারীকে বিয়ে করতেন তাহলে নাস্তিকরা কি তাঁকে নবী মানত??????
এই প্রশ্নের উত্তর একটা শিশুও জানে। তারা তখন কি কি যুক্তি দ্বার করাত তা সহজেই অনুমান করা যায়।
রাসুল যদি কেবল খাদিজার পড়ে আর কাউকে বিয়ে না করতেন তাহলে নাস্তিকদের কথা হইত এইরকম ” তিনি আসলে খাদিজার সম্পত্তির জন্যে, তাঁকে বিবাহ করিয়াছিলেন!! খাদিজা ছিল অতিব সহজ সরল, রাসুল মিষ্টি কথায় তাঁকে ভুলাইয়া রাখিয়াছিলেন!!!! খাদিজাকে তিনি জোরপূর্বক ইসলাম গ্রহনে বাধ্য করিয়াছিলেন, অথবা খাদিজা ছিল মানসিক প্রতিবন্ধি!!!! ইত্যাদি ইত্যাদি ( নাউজুবিল্লা বলিয়া নিবেন)
আমি মনে করি রাসুলের ১৩ টি বিবাহ তাঁর রিসালাত কে আরও শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে গেছে। যদি রাসুল কেবল একজনকে বিয়ে করতেন তাহলে নাস্তিকদের পক্ষে রাসুলের চরিত্র হন আরও সহজ হয়ে যেত। রাসুল যদি আল্লাহর নবী না হয়ে থাকেন তাঁর মানে দাঁড়ায় তিনি আল্লাহকে কোনদিনও দেখেন
নাই। তাঁর মানে আল্লাহ বস্তুটাই তাঁর মস্তিস্ক থেকে আগত যাতে তিনি নিজেই বিশ্বাস করতেন না (কারন তিনি জানতেন এইসব তাঁরমনগড়া)। (নাউজুবিল্লাহ বলিয়া নিবেন) 😕 😕 😕
ফেসবুকের চরিত্রবান নাস্তিকদের মত নিজেকে চরিত্রবাণ প্রমান করার সুযোগ রাসুলের হয় নাই। তিনি চলতে অসংখ্য সাহাবীদের সাথে। যারা ইসলাম গ্রহনের পরও রাসুলের প্রতিটি কথা কাজ খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পর্যবেক্ষণ করত। যদিও বা ধরে নিলা রাসুল কোনভাবে মানুষ কে ধোঁকা দিয়ে আসছিলেন তারপরও
নিজের স্ত্রীদিগের কাছে ধরা পড়ার সম্ভাবনা তাঁর জন্যে ছিল শতভাগ। যেহেতু আল্লাহ বলে কেউ নাই এটা রসুল জানতেন সেহেতু তিনি একাকি ঘরে নির্জনে নামাজ আদায়, ইবাদাত বন্দেগী করতেন না। কারন নিজের কক্ষে স্ত্রী ছাড়া আর কারও কাছে ধরা পড়ার ভয় থাকে না। :guru:
যদি রাসুল কেবল একজন নারীর সঙ্গি হতেন তাহলে নাস্তিকরা রাসুলের স্ত্রীর মানসিক স্বাস্থ্য নিয়েও প্রশ্ন তুলতে পারতো,
অথবা বলতে পারতো যে তিনি তাঁর স্ত্রীদের চাপের মুখে রাখতেন। রাসুলের ১৩ জন স্ত্রীর মধ্যে এমন কি কেউ ছিল না যে রাসুলের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে তাঁর প্রতারনার কথা সবাইকে জানিয়ে দিতে পারতো???????? নিজের প্রিয় বন্ধুর মেয়ে , অসহায় বিধবা মেয়ে কিংবা যুদ্ধবন্দী , অথবা কোন গোত্রের সাথে সুসম্পর্ক করতে তিনি উচু মর্যাদার নারী থেকে দাসীদের পর্যন্ত বিবাহ করেন। যারা রাসুল কে খুব কাছ থেকে পর্যবেক্ষণ করতে পারতেন।
যার মাথায় মিনিমাম কমন্সেন্স থাকবে সে বুঝতে পারবে আমি আসলে কি বলতে চেয়েছি। রাসুলের মৃত্যুর পরেও তাঁর স্ত্রিরা বেচে ছিলেন। জীবিত অবস্থায় যদিও তিনি তাঁর স্ত্রীদের অন্তরে ত্রাসের সৃষ্টি করতে সক্ষম ছিলেন মৃত্যুর পর তাঁর হাটে হাড়ি ভেঙে দিতে কেন কেউ এগিয়ে আসলেন না???
কেন তিনি ইসলাম প্রচারের প্রাথমিক পর্যায় থেকেই কাফেরদের কাছ থেকে অফার পাওয়া সুন্দরী নারীদের বিয়ে করলেন না??? কেনই বা কাফেরদের সাথে শান্তিচুক্তি করে নিজের জীবনটাকে নিজের ভোগের জন্যে সহজ করে তুল্লেন না। আমি ভণ্ড নবী হলে আমি এটলিস্ট তাই করতাম।
আল্লাহর রাসুলএর নামে যতই অপপ্রচার হোক না কেন এটা কেবল কিছু নাস্তিকদের অশ্লীল বিনোদনের খোরাক মেটানো ছাড়া আর কোন কাজে আসবে না।
লেকচার টা মজার কি বলেন ? জানাবেন ।
আপনার লিখাটির জন্য শুভকামনা (F) (F) (F) (F)
@অর্নিবান,
সঠিক কথাই বলেছেন। সেই আমলে কোন যুবক সাধারনত: তার চাইতে বেশী বয়সী মেয়ে বিয়ে করত না। মোহাম্মদ ছিল হতভাগ্য এক মানুষ যে আবু তালেবের দুম্বা চরাত। তাই বলে মূর্খ ছিল না। যাহোক, তরতাজা ২৫ বছরের এক যুবক ৪০ বছরের প্রায় প্রৌড়া খাদিজাকে বিয়ে করার একটাই কারন ছিল সেটা হলো খাদিজার সম্পদ। আর এটা কিন্তু কোথাও লুকো ছাপা নেই। সবাই স্বীকার করে ,যেমন আপনিও করেছেন। মোহাম্মদের বয়স যখন ৪০ , খাদিজার তখন ৫৫, এ সময় মোহাম্মদ প্রায়ই নির্জনবাস করত। যেমন বলা হয় হেরা গুহায় ধ্যান করত। ৪০ বছরের মোহাম্মদ নিশ্চয়ই ৫৫ বছরের প্রৌড়া খাদিজার সাথে শারিরীক মেলা মেশা করে খুব আনন্দ পেত না , পাওয়ার কথাও না। খাদিজাও সেটা বুঝতে পারত। এমতাবস্থায় মোহাম্মদ যদি নবুয়ত্বের দাবী নিয়ে তার সামনে হাজির হয়, স্বামীকে হারাবার ভয় থেকেই তো তার সেটা বিশ্বাস বা স্বীকার করে নেয়া যুক্তি যুক্ত। না হলে হয়ত বা মোহাম্মদ উন্মাদ হয়ে পাগলের মত ঘুরে বেড়াত। তাহলে খাদিজা স্বামী হারা হয়ে যেত। সেই ৭ম শতকের কঠিন আরবীয় সমাজে ৫৫ বছরের এক প্রৌড়া মহিলার পক্ষে স্বামী হারা হয়ে একা্ দিন কাটান অত সহজ ছিল না। সুতরাং মোহাম্মদের নবুয়ত্বের দাবী বিশ্বাস করা ছাড়া খাদিজার কোন গতি ছিল না। বলা হয়, খাদিজা বেচে থাকতে মোহাম্মদ আর কাউকে বিয়ে করেনি সেটা নাকি মোহাম্মদের মহত্ব। খাদিজার অর্থের ওপর মোহাম্মদ বেচে ছিল , এমতাবস্থায় মোহাম্মদের পক্ষে অন্য একটা বৌ নিয়ে খাদিজার ঘরে ওঠা অসম্ভব ছিল এটা যে কোন পাগলেও বোঝে , বোঝে না আপনাদের মত অন্ধ বিশ্বাসীরা, আসলে আপনারাও বোঝেন , তবে জোড়াতালি মার্কা যু্ক্তি দিয়ে উন্মাদের মত প্রলাপ বকেন । মোহাম্মদ যদি এতই সংযমী পুরুষ হয়ে থাকে, তাহলে খাদিজা মারা যাওয়ার পর একের পর এক বিয়ে করা শুরু করল কেন ? সাওদার বয়স ছিল ৫০ সম্ভবত যখন তাকে বিয়ে করে, এর পর আয়শা , তার বয়স ৬, আর তার পরেই শুরু হয় একের পর এক বিয়ে তন্বী তরুনী সব উদ্ভিন্ন যৌবনা নারীদেরকে। এছাড়াও ছিল তার দাসীর সাথে অবাধ মেলামেশা। আল্লাহই যদি মোহাম্মদকে ইসলাম প্রচারের জন্য দুনিয়াতে পাঠিয়ে থাকে , তো সেটা প্রচারের বড় মাধ্যম কি একের পর এক বিয়ে ? তাও আবার চুড়ান্ত সমালোচিত বিয়ে ? তার সব চেয়ে ঘনিষ্ট বন্ধু আবু বকরের প্রায় দুধের শিশু ৬ বছরের আয়শাকে সে ৫১ বছর বয়েসে বিয়ে করে , তার পর তার বয়স যখন মাত্র ৯ আর মোহাম্মদের ৫৪ তখন স্বামী স্ত্রীর মত সংসার শুরু করে, এটা কি কোন মহামানুষের লক্ষন? নিজের ঘনিষ্ট বন্ধু আবু বকরের কাছে লজ্জা শরমের মাথা খেয়ে কিভাবে তার মেয়েকে যে কিনা নিজের মেয়ে বা নাতনীর মত, বিয়ে করার প্রস্তাব দেয়, কোন ভদ্র সভ্য লোক এ কাজ করতে পারে ? তার পালিত পূত্র বধু জায়েদের স্ত্রী জয়নাব যে নাকি মোহাম্মদ কে আব্বা ডাকত , তাকে কিভাবে মোহাম্মদ বিয়ে করতে পারে ? কোন সভ্য ভদ্র মানুষ সেটা কি কোনভাবেই করতে পারে ? তার অন্য বন্ধু ওমরের মেয়েও তো তার নিজের মেয়ের মত , সেই হাফসাকেও সে বিয়ে করে। আপনি যদি সৎ হন, শুধু এখানে মোহাম্মদের এই উন্মত্তের মত বিয়ে করার কারন গুলো একটু সবিস্তারে উল্লেখ করবেন, কেন ও কি কারনে কাকে কাকে মোহাম্মদ বিয়ে করেছিল। আপনারা তো ওয়াজ মাহফিলে এসবের কিছুই উল্লেখ করেন না , কেন ? কিসের ভয়ে উল্লেখ করেন না ? কেন স্কুলের পাঠ্য বইয়ে এসবের উল্লেখ নেই ? এগুলো কি সব ইহুদি নাসারাদের বানান গল্প ? নাকি তারা অপপ্রচার করছে?
আপনাকে আহবান জানাচ্ছি নিচের প্রশ্নের উত্তর দিতে-
১. মোহাম্মদ ১৩ বিয়ে করেছিল , কেন এত বিয়ে করেছিল? প্রতিটা বিয়ের কারন কি ছিল?
২. মোহাম্মদ কেন ৫১ বছর বয়েসে ৬ বছরের আয়শাকে বিয়ে করেছিল যে ছিল তা ঘনিষ্ট বন্ধু আবু বকরের কন্যা ও তার নিজের কন্যাসম, যে মোহাম্মদকে চাচা বলে সম্বোধন করত ?
৩. এত স্ত্রী থাকতেও মোহাম্মদ কেন দাসীর সাথে সম্ভোগ করত ? এত গুলো স্ত্রীও কি তার সাধ মিটাতে পারত না ?
৪. মোহাম্মদ কেন তার কন্য ফাতিমাকে মোহাম্মদের চাচাত ভাই আলীর সাথে বিয়ে দিল ? এটা কি কোন সভ্য সমাজে গ্রাহ্য হতে পারে ? তাহলে দুনিয়ার কোন মুসলমান চাচা তার ভাতিজীকে সুনজরে দেখতে পারে ?
আপনার উত্তরের অপেক্ষায় থাকলাম। দয়া করে ধান ভানতে শিবের গীত শুরু করবেন না প্লিজ কারন সেটাই আপনাদের বদ অভ্যাস ।
@ভবঘুরে,
ভাই আমি কিন্তু মিডিল ম্যান 🙁
যাই হোক আপনার উত্তর আমি উনাকে জানিয়ে দিচ্ছি । (Y) (Y)
ভাই আমি পালাবোনা, উনি পালালে আমিও নাই (U) (U) (U)
তবে আপনার সকল পোষ্ট এ আমার কমেন্ট আছে সেই সুবাদে আমি আছি, থাকব । (Y) (Y)
আর আপনাকে বলেছিলাম না ? যে আমি যথার্থ উত্তর দিতে পারিনা তাই আপনার সরনাপন্ন হলাম । আমি সাজিয়ে বলতে পারিনা তো তাই :-Y :-Y :-Y
ছবিটা একটু চশমা দিয়া দেইখ্যা নি :lotpot: :lotpot: :lotpot:
@চিন্তিত সৈকত,
ভাবি, আমাদের নারীগণ কি সত্যিই কোরান বুঝে পড়েন? নারী সুরা আল রাহমানে তার স্বামীর জন্যে- তাঁবুতে রিজার্ভড হুরী, সচ্চরিত্রা, সুন্দরী, আনতনয়না, প্রবাল ও পদ্মরাগ সদৃশ রমণী, কোন জিন ও মানব পূর্বে যাদের ব্যবহার করেনি পড়ে একবারও কি মনে প্রশ্ন জাগেনা, তারা যে অপমানিত হলেন, মুহাম্মদ এ সব কী লিখেছেন, কেন লিখেছেন?
তিরমিজি শরিফে (৮২৪-৮৯২) বর্ণীত আছে- A houri is a most beautiful young woman with a transparent body. The marrow of her bones is visible like the interior lines of pearls and rubies. She looks like red wine in a white glass. She is of white color, and free from the routine physical disabilities of an ordinary woman such as menstruation, menopause, urinal and offal discharge, child bearing and the related pollution. A houri is a girl of tender age, having large breasts which are round (pointed), and not inclined to dangle. Houris dwell in palaces of splendid surroundings.”[56]
বোখারী শরিফে আছে- … the houris, (who will be so beautiful, pure and transparent that) the marrow of the bones of their legs will be seen through the bones and the flesh.” (Sahih Bukhari, Book 54 “The Beginning of Creation,” Hadith 476)
ইবনে কাথিরের বর্ণনায় পাওয়া যায়- Muhammed said that men in heaven would have sex with one hundred virgins in one day
বমি আসেনা এ সব শুনলে?
httpv://www.youtube.com/watch?v=PC_6kdEsQmA
ভালো লাগল পড়ে ……।
কোন ব্রেইক টাইম, হলিডে, পেনশন নাই বলেই পৃথিবীতে এতো অশান্তি, যুদ্ধ-বিগ্রহ। সে কোন কাজ না করলে আমরা শান্তিতেই থাকতাম।
পৃথিবীতেই তো এমন রমণীর অভাব নাই, তাহলে আবার বেহেস্তের কি দরকার??????
আমার কখনই এ ব্যাপারটা মাথায় ঢোকে না যে একজন নারীকে সত্তরটা পোশাক পড়ানোর কি প্রয়োজন…।।
আমারও শখ নাই কারন তার ৭০টি পোশাক ও অলংকার খুলতে খুলতেই অসুস্থ হয়ে যাব।
@অপরিচিত,
বেহেস্তি কারবারটা কিন্তু কোরান হাদিস সমর্থিত। মডারেইট মুসলমানদের কাছ থেকে অবশ্য এর একটা উত্তর আসবে আশা করা যায়। কোরান হাদিস যারা লিখেছেন তাদের মগজের তারিফ করতে হয়- A houri is a girl of tender age, having large breasts which are round (pointed), and not inclined to dangle চিন্তা করুন কেন তারা ভিতরে খোলা রেখে বাহিরে এতো লম্বা কাপড় পরে। আরো বলা হয়েছে- Muhammed said that men in heaven would have sex with one hundred virgins in one day একদিনে ১০০টি ভায়োর্জিনকে এক শো বার—-!
সেই ১৪শো বছর আগের মুহাম্মদে ও তার সাহাবীগণ আর আজকের আরবিয়ানদের মানসিকতায় খুব একটা পার্থক্য এসেছে কি না জানা যাবে, যদি আরবের কোন বাঙ্গালী বাগানের মালী বা গাড়ির ড্রাইভারকে জিজ্ঞাসা করা হয়। আজও তারা জয়নব, সাফিয়া, ম্যারিয়া, রায়হানা, আয়শাকে হন্য হয়ে খুঁজে।