ফেসুবকে একটা লেখা চোখে পড়লো, ‘মোল্লা VS মুক্তমনা’ নামে।
তারই প্যারোডি.. :-Y
===========================================================================
(ট্র্যাফিক জ্যামে আটকে পড়া একটি বাসে………)
মুক্তমনাঃ শালার মানুষ আর মানুষ! মানুষে গিজগিজ করছে। গ্রাম থেকে সবাই জীবিকার টানে চলে আসে শহরে। এই হুজুরগুলা যত বদমাইশ! বলে যে, মুখ দিবেন যিনি, আহার দিবেন তিনি। এখন বুঝো ঠ্যালা! মোল্লাগুলার ফেরে পড়ে সবাই বংশ ঠিকই বৃদ্ধি করে, কিন্তু কর্মসংস্থানের বেলায় লবডঙ্কা!
মোল্লাঃ ভাই, আপনি বলতে চাচ্ছেন, জনসংখ্যা বেড়ে গেছে, এর জন্য ইসলামের বাণী দায়ী?
মুক্তমনাঃ তা নয়ত কি?
মোল্লাঃ কিন্তু……… আপনার কথা সত্য হলে ত আরবের লোকসংখ্যা পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি হওয়ার কথা। কারণ ইসলাম ত প্রথম ঐদেশেই শুরু হয়েছে। অথচ দেখেন, বাংলাদেশের চেয়ে ১০ গুনের বেশি বড় হওয়া সত্ত্বেও, সউদি আরবের লোকসংখ্যা ৩ কোটিও নয়। অন্য আরবদেশগুলোর অবস্থাও তাই!
(মুচকি হাসলেন মুক্তমনা………… PUBLIC এর কান খাড়া!)
মুক্তমনা: এটা জানেন তো, মাদকদ্রব্যের কারবারী নিজে কখনো আসক্ত হয় না, কারন সে ধূর্ত! সৌদিয়ারবে চৌদ্দশ বছর আগে মুহম্মদ নিজে ইসলাম চালু করলেও, নিজে কিন্তু ইসলামের রেস্ট্রিকশন গুলি থেকে মুক্ত ছিলো, মানে আল্লাকে দিয়ে নিজের জন্য তিনি অনেকগুলি যৌনসঙ্গী বরাদ্দ করে নিয়েছিলেন। বর্তমান জমানায় সৌদি **** গুলিও ঠিক সেরকম। আপনার মতো ইসলামী বিক্রয়কর্মীকে শেখায় একটা, কিন্তু নিজেরা করে আরেকটা। সেটা হলো পুরোপুরি জীবন উপভোগ। দেদারসে রিয়াল খরচ করে তারা ইউরোপে গিয়ে, বাংলাদেশী গরিব নারীরা তাদের মরুভূমি’র প্রাসাদে কাজ করতে গেলে মুহম্মদের লূচ্চা বংশধরগুলি তাদের হালাল দাসী মনে করে ধর্ষণ করে।
(মোল্লা একটু মুখ লুকায়)
মোল্লাঃ আমি বলি কি,এই উপমহাদেশে ত হিন্দু ধর্মের অধীন ছিল দীর্ঘদিন। হিন্দুদের মূর্তিগুলোই কিংবা মন্দিরের ভাস্কর্যগুলোই দেখেন! মা কালীর মূর্তি অর্ধউলঙ্গ। আর কৃষ্ণের লীলাখেলা’র কথাও ভুলবার নয়। ধর্মের কোন প্রভাব থাকলে সেটা হিন্দু ধর্মের হতে পারে,ইসলামের নয়। কামাসুত্রের প্রভাবেই এ অঞ্চলের মানুষরা অবাধ যৌনাচার করে বেশি মানুষ পয়দা করেছে,কি বলেন?
মুক্তমনাঃ হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে আপনার বানোয়াট কু-যুক্তি শুনে পাগলেও হাসবে। যৌনতা’র চর্চা আর বংশবৃদ্ধি দুইটা ভিন্ন বিষয়। শুধুমাত্র মাসের পাঁচদিন অ-নিরাপদ মিলনই বংশবৃদ্ধির কারন। বাকি পনেরো দিন যতো খুশি যৌনচার করুন না, আপনার স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা হবার কোনো চান্স নাই। আপনি কি মনে করেন আপনারা সৌদি গোবর খেয়ে মাথা নষ্ট করেছেন বলে বাকিরাও বিজ্ঞান-বিমুখ হয়ে থাকবে?
মোল্লাঃ এ্যঁ! আমি তো জানতাম না এই ব্যপারটা! আসলে মাদ্রাসায় তো বিজ্ঞাণ পড়ানো হয় না, তাই….। ইশশ.. অজানা ছিলো দেখে নিজের স্ত্রী’র সাথে মাসের পঁচিশ দিনই কনডম….
(পাবলিক সমস্বরে খুক খুক করে হেসে ওঠে….)
মুক্তমনাঃ আচ্ছা বলেন, ইসলামে বলা আছেনা, সবাইর রিযিক আল্লাহর হাতে?
মোল্লাঃ হ্যাঁ।
মুক্তমনাঃ তাহলে আফ্রিকায় মানুষ না খেয়ে মরে কেন?
(PUBLIC হাসি থামিয়ে এবার নড়েচড়ে বসল)
মোল্লাঃ (একটা চালিয়াত ভঙ্গি করে) আচ্ছা আপনি কখনও শুনেছেন,একটা কাক না খেয়ে মারা গেছে,বা দেখেছেন কোন প্রাণী না খেয়ে মারা গেছে,বাঘ,পিঁপড়া? দুর্ভিক্ষের কথা আলাদা।
মুক্তমনাঃ বলতে থাকেন… আমি পরে উত্তর দিচ্ছি… (হতাশার সঙ্গে মাথা নেড়ে)
মোল্লাঃ অনেক প্রাণী মানুষের চেয়ে সংখ্যায় বেশি,তারপরেও এদেরকে ক্ষুধায় কষ্ট পেতে হয়না, তাইলে মানুষ না খেয়ে মরে কেন,বলুন ত?
মুক্তমনাঃ হাহাহা.. প্রাণী জগতের একটা বড়ো অংশ খাদ্যশৃঙ্খলের নিচের প্রাণীকে আহার হিসেবে ব্যবহার করে। ইকোসিস্টেম ওভাবেই কাজ করে। কিন্তু মাদ্রাসায় বায়োলজীও পড়ানো হয় নাই দেখা যা্চ্ছে।
যাক! মানুষের প্রসঙ্গে থাকেন। আপনাকে সেটাই তো জিগ্যাস করছি। কোরানে না সব উত্তর দেয়া আছে??
মোল্লাঃ (শুণ্য চোখ নিয়ে কিছুক্ষণ তাকিয়ে আবার আওড়াতে শুরু করে) মানুষ যে অভুক্ত থাকছে এর কারণ এই না যে,আল্লাহ রিযিক দেয়নাই, কিংবা কম দিছে, বরং আল্লাহ প্রয়জনের চেয়ে অতিরিক্ত রিযিক দিছেন। মানুষের কাছে খাবার পৌছায়না SYSTEM এর অব্যবস্থাপনার কারণে। সে বছর সোমালিয়ার মানুষ মাটির পিঠা খেয়ে ক্ষুধা মিটিয়েছিল। ২০০৭ সালে বিশ্বে খাদ্য উৎপাদন হয়েছিল, ২.১৩ বিলিয়ন টন, আর চাহিদা ছিল ১.০১ বিলিয়ন টন। তাও মানুষ না খেয়ে ছিল কেন??? কারণ বড় বড় কোম্পানি গাড়ির বিকল্প জ্বালানি তৈরির জন্য আন্তর্জাতিক বাজার থেকে খাদ্য শস্য সরিয়ে ফেলেছিল, আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে, ঐ সময় তেলের দাম বেড়ে গিয়েছিল? আর ২০০৮ সালে ধারনা করা হয়েছিল যে খাদ্য উৎপাদন হবে ২.৩ বিলিয়ন টন যেখানে চাহিদা ছিল মাত্র ১.৫ বিলিয়ন টন। জাতিসংঘের FAO এর তথ্যমতে পৃথিবীতে যে পরিমাণ মাটি, পানি, বায়ু আছে, তা সঠিকভাবে কাজে লাগালে এখনকার জনসংখ্যার ১০ গুণ মানুষের খাদ্য উৎপাদন সম্ভব। এই হল কাহিনী। এবার বলেন এটা কি আল্লাহর দোষ, না মানুষের?
মুক্তমনা: মুহম্মদ যেমন বানোয়াট কথার মিশেল দিয়ে ইসলাম প্রসব করেছে, তেমনি আপনিও ভুল তথ্য দিয়ে মোল্লা থেকে মিল্লাত বামে উত্তীর্ণ হলেন। শোনেন, তথ্য ঠিক মতো দিবেন, নয়তো মিথ্যে বলার দায়ে সোজা জেলে যেতে হবে। আপনাদের মুহম্মদ হয়তো এই যুগে ঠিকই জেলের ঘানি টানতো।
সঠিক তথ্য: ২০০৭ সালের বিশ্ব খাদ্য মূল্য সংকটের মূল কারন একটা নয়, কয়েকটা। প্রসারিত বিশ্বদৃষ্টি আমাদের জানায় যে উন্নয়নশীল দেশগুলিতে জনসংখ্যার বিপুল বিষ্ফোরণ, তাদের খাদ্য চাহিদা বৃদ্ধি ও খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনের কারনে শুধু চাল আর গমে তাদের আর পোষাচ্ছিলো না। আপনি কি জানেন এক কেজি গরুর মাংস উৎপাদন করতে সাত কেজি শস্য খাওয়াতে হয়? দুধ উৎপাদনও সেরকম চাপ সৃষ্টি করে শস্যের ওপর। এর সাথে যোগ করুন বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারনে খাদ্য উৎপাদনের বড়ো দেশগুলিতে ২০০০ সাল থেকে ক্রমাগত উৎপাদন হ্রাস সাথে দক্ষিণ এশিয়াতে কৃষি জমিতে বাড়িঘর তৈরি। আপনাদের ইসলাম সত্যিই পৃথিবীকে মেরে ফেলার জন্য যথেষ্ট। ইসলামে আসক্ত লোকজন বাড়ছে, তারা পাল্লা দিয়ে বাড়াচ্ছে জনসংখ্যা, তাদের মুখ আছে কিন্তু মগজ নেই, ঘরের দরকার আছে কিন্তু চাষের জমি নেই।
ব্যবসার কারনে মানুষ আর উৎপাদনে আগ্রহী নেই, তারা দোকানে গিয়ে প্যাকেট করা খাবার কিনে খেতে বেশী আগ্রহী। খাবারের চাহিদা বাড়ার সাথে সাথে তার দাম যতো লাফিয়ে বাড়ে, উৎপাদন তো ততো দ্রুত বাড়ে না, কারন খাদ্য উৎপাদনের একটা চক্র কমসে কম এক বছর সময় নেয়।
আর আফ্রিকার ইসলাম ও খরাক্রান্ত দেশগুলিতে ক্লিষ্ট মানুষগুলি আমেরিকান এইডের ওপর এতোই নির্ভরশীল হয়ে গেছে, যে খাবারের উৎপাদন বৃদ্ধির মতো দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্পের ব্যপারে তারা চিন্তাই করা ছেড়ে দিয়েছে। ওখানকার কৃষকরা বিনামূল্যে প্রাপ্ত খাবারের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করতে করতে শেষ হয়ে গেছে। সেখানকার মানুষও ফ্রি খাবারের ওপর এতোটাই নির্ভরশীল হয়ে গেছে যে তাদের মনুষ্যত্বও বিলীন হয়ে গেছে ভিক্ষাবৃত্তির কাছে।
ওদিকে আমাদের তেলের রাজা সৌদি মাদারচোত গুলি কিন্তু সেখানে খাবার বিলি করতে যায় না, তাদের খেজুর আর দুম্বার জাহাজ শুধু এশিয়াতেই আসে। কেন আসে, সে আরেকদিন বলা যাবে।
(মোল্লা এবার মিন মিন করে বলে)
মোল্লা: আল্লাহ তো ঠিকই মানবজাতির জন্য পর্যাপ্ত খাবার দিয়েছেন, সে খাবার সঠিকভাবে বণ্টনের জন্য ইসলামী অর্থনৈতিক ব্যবস্থাও দিয়েছেন, কিন্তু মানুষ পুঁজিবাদী ব্যবস্থার কারণে খাবার না পেয়ে স্রষ্টাকে দোষ দেয়।
মুক্তমনা: (ধমকের সাথে) আবার সেই একই বুলশিট কপচানো হচ্ছে!! জেনেটিক্স, একটা বিজ্ঞানের আবিষ্কার, এর ফলে ফসলের উৎপাদন বাড়ানো যায়। ধর্মগুলি একদিকে বিজ্ঞানকে শয়তানের ফসল বলবে আরেকদিকে বামদের কাছ থেকে পুঁজিবাদ বিষয়ক ঘ্যান ঘ্যানানি ধার করবেন, একই অঙ্গে এতো চরিত্র কেন??
মোল্লা: (একটু সাহস সঞ্চয় করে) লোভী পুঁজিবাদী মানুষগুলার কারণে এবং ক্ষমতাশীলরা নিজের স্বার্থের জন্য এই হতভাগা মানুষগুলার মৃত্যুর জন্য দায়ী। ইসলামী খিলাফত ব্যবস্থা থাকলে কোন মানুষকে না খেয়ে মরতে হতনা।
মুক্তমনাঃ (ব্যঙ্গ করে) তাই নাকি? খিলাফত ফিরিয়ে আনতে চান?
মোল্লাঃ হ্যাঁ, কারন সে সময় খাদ্যাভাব ছিলনা, মানুষ না খেয়ে মরে নাই, খলীফা উমর ইবন আব্দুল আযিয যাকে ২য় ওমর বলা হয়, তার সময়ে যাকাত নেয়ার মত লোক খুঁজে পাওয়া যায়নি।
মুক্তমনাঃ ঐ সময় মানুষ কম ছিল,আর আজকের পৃথিবী অনেক জটিল হয়ে গেছে, সেটা একটু আগেই বোঝালাম, মাথার উপর দিয়ে গেছে সব?
মোল্লাঃ মানুষ কোন সমস্যা না! এই যুগে আল্লাহ technology দিয়েছেন, যার ফলে মানুষ ১ মনের জায়গায় ১০ মন উৎপাদন করতে পারে। প্রত্যেক যুগেই তো আগের যুগের চেয়ে লোক বেশি ছিল। শায়েস্তা খাঁর গল্প আমরা শুনি। তো তার যুগের লোক ও তো আগের যুগের চেয়ে বেশি ছিল, তাহলে? আসল ব্যপার হচ্ছে ব্যবস্থা। আর তাছাড়া আরবে তো কৃষিজমির চেয়ে মরুভুমি বেশি, তাহলে? ওরা তো ঠিকই রিযিক পাইত, আজকে আফ্রিকার মানুষ এই উপমহাদেশের চেয়ে কম, জমিও আমাদের চেয়ে বেশি, সম্পদও বেশি, কিন্তু আমাদের অবস্থা তো তাদের চেয়ে ভাল।সুতরাং জনসংখ্যা কোন factor না। আসল ব্যপার হল, ইসলামী অর্থনৈতিক ব্যবস্থা মানুষের অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থানের নিশ্চয়তা দেয়। পুঁজিবাদী গণতন্ত্র আর সাম্যবাদী সমাজতন্ত্র মানুষের সাথে ধোঁকাবাজি করে।
মুক্তমনা: ইসলামী অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বলতে যেটা বাজারে চলে, সেটা কি জানো আসলে? ওইটা তোমাদের ঘৃণিত ওই পুঁজিবাদী ব্যাংকিক ব্যবস্থাই, শুধু নামগুলি আরবীতে। মুহম্মদের সময় থেকে অর্থনীতির মানে হলো যুদ্ধ করো, পুরুষদের হত্যা করো, নারীদের ভোগ করো আর তাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করো। এই হলো প্রকৃত ইসলাম।
আর আল্লাহ্ টেকনোলজি দিয়েছে?? তাহলে সেই টেকনোলজি আবিষ্কার ও প্রস্তুতকারী জাতি ও রাষ্ট্র ৯৯ ভাগই কাফির কেন? নাকি এটাও আল্লা’র সুক্ষ্ম কারিকুরি! হাহাহ!
মোল্লাঃ (সুবিধা করতে না পেরে) আল্লাহ কি ‘বাংলাদেশ’ নামক কোন রাষ্ট্র শেইখ মুজিব বা জিয়ার নামে রেজিস্ট্রি করে দিছে?
মুক্তমনাঃ মানে কি? রেজিস্ট্রি নামের তাগুতী জিনিষটা কি আপনার আল্যা চিনে, নাকি মানে?
মোল্লাঃ মানে, আল্লাহ কি বলছেন যে, ১ লাখ ৪৭ হাজার ৫৭০ বর্গ কিমির এই জায়গা বাংলাদেশ নামে মুজিবরে দেয়া হল, যার জনগণ হতে হবে ১৬ কোটি, এর বেশি হওয়া যাবেনা?
(আপনি সম্বোধনের ইচ্ছা আর নেই বুঝলো পাবলিক)
মুক্তমনাঃ ওহ্ বুঝছি! তুমি এখন জাতীয়তাবাদ ধরে টান মারসো… বলতে থাকো, মিল্লাত বাম।
মোল্লাঃ বলতে চাই, আল্লাহ এ পৃথিবী মানবজাতির জন্য বানিয়েছেন। তিনি কাউকে ভাগজোগ করে কোন দেশ দেন নাই। পৃথিবীতে অনেক খালি জায়গা পড়ে আছে।
মুক্তমনা: (হাত তুলে) থামো!
পৃথিবীতে যেটুকু খালি জায়গা আছে, সেটাও বংশবৃদ্ধি করে ভরিয়ে ফেলতে চাও? মুসলমান দিয়ে পৃথিবী গিজগিজ করুক, কিন্তু তাদের দ্বারা মানবজাতির কোনো উপকার হবে না, তারা খালি নিতে জানে। এইই তোমার প্ল্যান?
কাফেরা’রা বিজ্ঞাণ চর্চা করবে, আবিষ্কার করবে খাদ্য উৎপাদন পদ্ধতি, আর তোমরা বংশবৃদ্ধি করে খালি বসে বসে খাবে আর মসজিদে যাবে, তাই না?
মোল্লা: আজ যদি মুসলিম দেশগুলাই সব এক থাকত আর ইসলামী ব্যবস্থা থাকত, যেরকম খিলাফতের সময় ছিল, চিন্তা করেন একবার, মরক্কো থেকে ইন্দোনেশিয়া, তাহলে তো মনে হয়, আমি আপনি কয়েক বিঘা জমির মালিক থাকতাম। জনসংখ্যা নিয়ে tension করতে হতনা।
মুক্তমনাঃ হাহা… স্বপ্নদোষ আর কাজে বলে। যাও না, আফগানিস্তানে তোমাকে কয়েক বিঘা কেন, কয়েক স্কয়ার মাইল দিয়ে দিলাম। এইবার ওইখানে চাষবাষ করে খাও। উষর ভূমিতে চাষবাস সম্ভব হলে আফগানিস্তানের আজকে এই অব্স্থা হতো না। কপাল খারাপ তাদের মাটির তলে পেট্রোলিয়াম নেই। সহজ করে বললে, পৃথিবীর সব জমিই মানুষের বসবাসের যোগ্য না। পৃথিবীর জনসংখ্যা এর মাঝেই অনেক বেশি হয়ে গেছে।
মোল্লাঃ আপনি সমাধান চাইলেন দিলাম, এখন এ কথা বলছেন ক্যান? আমাদের সমাধান দরকার। অন্ধ আবেগ নয়।
আবেগ দিয়ে গত ৪০ বছর অনেক ধোঁকাবাজি হয়েছে। এবার বাস্তবতা অনুধাবন করুন।
(এবার পাবলিকের ভুরুও কুঁচকে যায় ক্রোধে)
মুক্তমনাঃ শালার রাজাকারের চামচা, লাত্থি মাইরা তগোরে পাকিস্তান পাঠানো দরকার।
মোল্লাঃ জ্বি, চলে যাব, যদি আপনি এমন জায়গায় যান, যেটা আল্লাহর তৈরি করা নয়।
মুক্তমনাঃ আল্লা’র অস্তিত্ব আগে প্রমাণ করো, সেই তখন থেকে আল্লা নামের একটা রেফারেন্স টানতেসো। দর্শন নিয়া ওইসব তর্কে তো যাইবা না। খালি সৌদি খুঁটি আঁকড়ে ধরে বসে থাকবা।
মোল্লাঃ আপনি তো ইসলাম মানেননা। অথচ এই জমিন আল্লাহর। উনার জমিনে থাইকা যদি উনার বিদ্রোহ করতে পারেন, আমিও বাংলাদেশে থেকে খিলাফতের কথা বলতেই পারি। এখন আপনি যদি এমন জায়গায় যেতে পারেন যেটা আল্লাহর তৈরি করা নয়, তাহলে কথা দিচ্ছি আমিও এই দেশ ছেড়ে চলে যাব……..
(জনগণ এক নতুন দৃষ্টিতে তাকাল মোল্লার দিকে,ঠিক যেভাবে পাগলের দিকে তাকায়। সকালে হিজবুত তাহরীরের বড়পীড় মিল্লাতবাম বরবাদ মজহারের গ্রেপ্তারের খবর এসেছে,হিজবুতের ছাগলগুলি’র খুরের খটাখট এর পরে একটু কমবে আশা করা যায়। বরবাদকে সম্ভবতঃ পাগলামির মাধ্যমে জনজীবন বিপর্যস্ত করার মামলায় ঢুকানো হবে।)
==================================================================================
প্যারোডি: আরিফুর রহমান (দায়ী ব্যাক্তি)
পেরডির বিষয়টা গুরুত্বপূ’ন। আশা করি ভবিষ্যতে আরো ভাল লেখা পাব।
আপনার লেখায় আপনাদের মুক্তমনা নীতিমালা ২.১১ এর সাথে সাংঘর্ষিক উপাদান আসে। কারনে অকারনে মুহাম্মদ(স) কে বিদ্রুপ করা হয়েছে, আপনারা দেখি ছাগু কিংবা বামদের চেয়েও সঙ্কীর্ণ। একজনকে আজাইরা গালি দেওয়া কোন ধরণের মুক্ত মানসিকতা?
@নাজমুল,
মুহাম্মদরে গালি পাইলেন কই?
বিদ্রুপ করার মতো কোন কারণ থাকলে যে কেউ-ই বিদ্রুপের আওতায় পড়তে পারে। আর আপনারা বলতে এখানে কী বোঝাতে চাইলেন? আপনি ছাগু’ও না আবার বামও না তাহলে আপনি কোন সম্প্রদায়ের?
প্যারোডি পোস্টের কমেন্ট পড়েও দেখি আইজকাল শান্তি পাবো না!
পৃথিবীতে আমরা সবাই একগাড়ীরই সওয়ার। কেউ হয়তো কয়েক দশক, কয়েক শতাব্দী দেরীতে গাড়ীতে উঠছে। কিন্তু বিশ্বসভ্যতার স্রোতের বাইরে কেউ বেশীক্ষন থাকতে পারে না।
http://www.wilsonquarterly.com/article.cfm?aid=1408
Spring 2009
The decline of Muslim birthrates is a global phenomenon. Most analysts have focused on the remarkably high proportion of people under age 25 in the Arab countries, which has inspired some crude forecasts about what this implies for the future. Yet recent UN data suggest that Arab birthrates are falling fast, and that the number of births among women under the age of 20 is dropping even more sharply. Only two Arab countries still have high fertility rates: Yemen and the Palestinian territories.
In some Muslim countries—Tunisia, the United Arab Emirates, Bahrain, Kuwait, and Lebanon—fertility rates have already fallen to near-European levels. Algeria and Morocco, each with a fertility rate of 2.4, are both dropping fast toward such levels. Turkey is experiencing a similar trend.
Iran’s plummeting birth rates, 11 August 2009
http://www.mercatornet.com/articles/view/irans_plummeting_birth_rates/
This is one of the most remarkable demographic shifts in world history. Its fertility rate has declined from 7 children per woman in 1980 to 1.9 today – a decline of 70 percent in the space of a single generation. And about 80 percent of married women in Iran use contraception — the highest rate among all the countries in the Middle East.
http://en.wikipedia.org/wiki/Family_planning_in_Iran
Reports by the UN show birth control policies in Iran to be effective with the country topping the list of greatest fertility decreases.আ
http://www.wilsonquarterly.com/article.cfm?aid=1408
Spring 2009
The decline of Muslim birthrates is a global phenomenon. Most analysts have focused on the remarkably high proportion of people under age 25 in the Arab countries, which has inspired some crude forecasts about what this implies for the future. Yet recent UN data suggest that Arab birthrates are falling fast, and that the number of births among women under the age of 20 is dropping even more sharply. Only two Arab countries still have high fertility rates: Yemen and the Palestinian territories.
In some Muslim countries—Tunisia, the United Arab Emirates, Bahrain, Kuwait, and Lebanon—fertility rates have already fallen to near-European levels. Algeria and Morocco, each with a fertility rate of 2.4, are both dropping fast toward such levels. Turkey is experiencing a similar trend.
Iran’s plummeting birth rates, 11 August 2009
http://www.mercatornet.com/articles/view/irans_plummeting_birth_rates/
This is one of the most remarkable demographic shifts in world history. Its fertility rate has declined from 7 children per woman in 1980 to 1.9 today – a decline of 70 percent in the space of a single generation. And about 80 percent of married women in Iran use contraception — the highest rate among all the countries in the Middle East.
http://en.wikipedia.org/wiki/Family_planning_in_Iran
Reports by the UN show birth control policies in Iran to be effective with the country topping the list of greatest fertility decreases.
ফারুক ভাইৱ মত আমার ও একই কথা বলতে হচেছ ৄআপনার গালা গালী গুলো ভাল লাগেণী ৷ ভাল থাকবেন ৷ (I)
মন খুলে লিখুন না। ব্লগগুলোতে তো দেখি আপনাকে। আপনার আসল ভাবনাচিত্র দেখতে চাই; প্যারোডি আবডালে না। আশা করছি নিরাশ হব না।
লেখাটা কিছুদিন আগে কোথায় যেন পড়েছি মনে হচ্ছে। আপনি কি অন্য কোথাও প্রকাশ করেছিলেন নাকি? মনে হচ্ছে মুক্তমনাতেই পড়েছিলাম।
আর আপনি রম্যটাকে যেভাবে শুরু করে যে দিকে নিতে শুরু করেছিলেন, কিন্তু যুক্তি তর্কে আপনি মুক্তমনা হিসেবে নিজেই কিছুটা বেকায়দায় পরে গিয়েছিলেন। যার জন্য গালি গালাজ । যাই হোক আপনি আমার বেশ প্রিয় একজন ব্লগার । রম্য এর জন্য ধন্যবাদ
(W) (W)
@ আরিফুর রহমান,
আপনার লেখার উদ্দেশ্য ছিল একটি অসৎ রচনার জবাব দেয়া। এই বিবেচনায়, আপনার চেস্টার জন্য ধন্যবাদ। দারিদ্র যে মানুষের তৈরি এবং সমাজের কাঠামোগত বঞ্চনার ফল, তা কিন্তু আমাদের পুর্বসুরি মুক্তমনারাই প্রথমে সমাজ বিজ্ঞানের বিশ্লেষণ পন্থার আলোকে আমাদের জানিয়েছেন। যেমন, সুসান জর্জ এর লেখা “হাউ দি আদার হাফ ডাইজ” (ডাউনলোড করা যায়, ২০০৯ এর ভার্সন), কিংবা অমর্ত সেনের “পভার্টি অ্যান্ড ফেমিনঃ অ্যান এসে অন এন্টাইটেল্মেন্ট অ্যান্ড ডেপ্রাইভেশন”। মৌলবাদীরা (সব ধর্মের ই) বিজ্ঞানের বিষয়কে নিজেদের ধর্মের বিষয় বলে অসৎ দাবী করে। এদের ধর্মের টেক্সটএর ভেতরে দারিদ্র নিয়ে কি লেখা আছে, সেটা প্রকাশিত হলেই এদের অসততা প্রমান করা যায়। তথাকথিত “ইসলামী অর্থণীতি” আসলে কি সেটাও কিন্তু আলোচিত হয়নি। এটিও কিন্তু জেনেরিক চরিত্রের দিক দিয়ে একটি পুজিবাদী অর্থনীতি, কেবল লেবেলটা ধর্মীয়।
আপনার বাম বিদ্বেষিকতার আর একটি নগ্নরুপ।
(N)
@আসরাফ,
শুধু শুধু নিজের গায়ে কাদা টেনে নেবেন না। উপরে সাইফুলকে বলা মন্তব্য পড়ে নিন, আপনার জন্যও প্রযোজ্য।
যদিও নাস্তিক-বামরা এ কথায় বিশ্বাসী নয়, কিন্তু মোল্লাদের যুক্তির সাথে তাদের একাত্বতা দেখা যাচ্ছে। তবে সঠিকতার খাতিরে মোল্লাদের এ উক্তিটার কিছুটা পরিবর্তন করা উচিত। উক্তিটা হওয়া উচিতঃ
যে রকম একটা কমেডি আশা করেছিলাম মোটেই সেরকম হল না।আমার মনে হয় যুক্তি আর যুক্তি খন্ডন হলেই বিষয়টা জমতো।তবে নামটা আমার কাছে ভাল লেগেছে।পরবর্তীতে ভাল একটা কমেডি আশা করছি।
ওমর ফারুকের কথাটা কিন্তু ঠিকই। আপনি যদি মুক্তমনা চরিত্র তৈরি করতে চান, অযথা মাদার*** জাতীয় গালিগালাজগুলো রাখারই দরকার ছিলো না। মোল্লার যুক্তিকে খন্ডন করার জন্য গালিগালাজের তো দরকার নেই, খুব সহজেই খণ্ডন করা যেত। আর মোল্লা হলেই তাকে রাজাকার বানিয়ে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দিতে হবে তারও কোন কথা নেই। অবশ্য লেখার খাতিরে স্রেফ লিখে থাকলে আলাদা কথা।
এই প্যারোডি ফ্যারোডি বাদ দিয়া ভাল কিছু দেন, যাতে পইড়া আরাম পাই। 🙂
@অভিজিৎ’দা,
মুক্তমনা চরিত্র তৈরির কনসেপ্টটা আসলেই ইন্টারেস্টিং। আপনার কথায় আইডিয়া পেলাম।
তবে গতকাল ওই অরিজিন্যাল লেখাটা পড়ে তাৎক্ষণিক রিবাটাল হিসেবেই লেখা। দীর্ঘ পরিকল্পনা এর পেছনে ছিলো না, সত্য।
আরেকটা বিষয়েও একমত, যে লেখকের ক্রোধ প্রকাশ আসল বক্তব্যের ওপর থেকে পাঠকের মনযোগ সরিয়ে দেয়। অযাচিত সমালোচকদের অযথা একটা ছুতোও দেয়া হয়।
অরিজিন্যাল আইটেমটায় মোল্লা যে সকল বক্তব্য দিয়েছে সেগুলিকে মোটামুটি রেখে দিয়েছি। ওই লেখাটার যে উদ্দেশ্য ছিলো বাসভর্তি লোকের সামনে মুক্তমনা নাম দিয়ে একটা ভুয়ো চরিত্র খাড়া করার, আর মুক্তমনা’র মুখ দিয়ে কিছু উদ্ভট সাজেস্টিভ প্রশ্ন উচ্চারন করানোর.. সেটা’র আরেকটা ভার্সন দরকার মনে করেছি। এর চেয়েও উন্নত মানের হওয়া সম্ভব।
তবে কথপোকথনের আকারে এই ধরনের চরিত্র অঙ্কণের আইডিয়াটা আসলেই ইন্টারেস্টিং।
দেখি, আরামপ্রদ কিছু লেখার চেষ্টাও করবো। (O)
অসম্ভব নিন্ম মানের প্যরোডি!!! গালা গালি গুলো প্যরোডির জন্য কত টুকু প্রয়োজন?? মোল্লা কিন্তু কটু শব্দ ব্যবহার করেনি, শব্দ প্রয়োগে মোল্লা, মুক্ত-মনার চেয়ে ভাল।
:-Y
আমি আমার মতামত বলি। এইখানে মুক্তমনা নামের যে পাবলিক ওরেই আমার কাছে মোল্লা মনে হইছে আর মোল্লাটারে মুক্তমনা মনে হইছে।
একটা কাম করেন। লেখাটা অন্য কারো মনে কইরা একবার নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে পড়েন। তারপরে একটা মন্তব্যে জানান এই লেখাটা কেমন হইছে।
মোল্লার যুক্তি আমার কাছে(খাবার সর্টেজ নিয়া) যথেষ্টই যৌক্তিক মনে হইছে। পাবলিক কোন সমস্যা না। সমস্যা হইছে বন্টন ব্যবস্থা। আপনি কি জানেন যে পরিমান খাবার পশ্চিমা দেশে নষ্ট হয় ঐগুলা দিয়া কয়টা দেশের খায়ন হইয়া যায়?
@সাইফুল ইসলাম,
এই বিষয়ে আপনি কি তথ্য উপাত্ত ঘেঁটে বলছেন, নাকি জাস্ট মোল্লা’র কথায় ‘লজিক’ খুঁজে পেয়ে মেনে নিচ্ছেন?
@আরিফুর রহমান,
এক কাজ করা যায়, আপনি কোন খানে খাবার সর্টেজ পাইছেন এইটা দেখান, আর আমি কোন খানে খাবার যে উপচাইয়া পড়তাছে এইটা দেখাই। তাইলে বোঝা যাইব আপনি কি খালি খালি ইসলাম বিদ্বেষে ভুগতাছেন কিনা।
আর আপনার বাম বিদ্বেষতো রীতিমতন দূর্গন্ধ ছড়ায়। এমন কি এই লেখাতেও এক্কেবারে অপ্রয়োজনীয়ভাবে বাম কথাটা ব্যাবহার করছেন। হরিবল!
@সাইফুল ইসলাম,
আপনি অযথা ক্ষেপে আছেন। আরে ভাই, ‘বাম’ আর ‘মিল্লাত-বাম’ দুইটা ভিন্ন জিনিস, এটা তো মানবেন?
মিল্লাত-বাম, অথবা বাম-ই-মিল্লাত এরা আপনাদের (ধরে নিচ্ছি আপনি প্রকৃত বামপন্থী কর্মী) ন্যারেটিভ থেকে ধার করে, তারপরে টুক করে আল্লা/মুহম্মদ/খেলাফত বসিয়ে একটা ফ্যালাসি যোগ মিশিয়ে আপাতঃ যৌক্তিক একটা উপসংহার টানে।
এই ফ্যালাসি সমৃদ্ধ বৌদ্ধিক বেঈমানীটা বোঝানোর চেষ্টা করছি এখানে। খাবারের শর্টেজ নিয়ে বিশ্বব্যাপী যে হিস্টরিয়া তৈরি হয়েছিলো, তার একটা অতি-সরল ভাসর্ন আমাদের মোল্লা উপহার দিয়েছেন। এটা যৌক্তিক লাগতে পারে, সত্য। কিছুটা সত্য হয়তো আছে, কিন্তু বাস্তব পৃথিবীতে চলমান ট্রেন্ডগুলি শুধুমাত্র সরলীকৃত উপসংহার দিয়ে বোঝার চেষ্টা মোটেও মুক্তমনা’র পরিচয় হতে পারে না।
আপনি দুইটা শব্দ জোড়া ব্যবহার করেছেন, ইসলাম বিদ্বেষ এবং বাম বিদ্বেষ। দুইটাই রেড লাইট জ্বালানোর জন্য যথেষ্ট।
জাস্ট সেঈঙ…. 😉
@আরিফুর রহমান,
কিছুটা সত্য বলতে আসলে কতটুকু সত্য। আমি তো বলেইছি আপনি কোথায় দেখেছেন সর্টেজ ঐটা দেখান। কাহিনী শেষ। আমি আপনাকে জাতিসংঘের পরিসংখ্যান দেখাবো যে ধনী দেশগুলোতে যে খাবার নষ্ট করা হয় সেটা দিয়ে সাব সাহারান অঞ্চলের খাবার হয়ে যায়। আর আপনি দেখান জনসংখ্যার জন্য পৃথিবীর কে কোথায় না খেয়ে আছে সেটা।
আমাকে জটিলিকরন শিখিয়ে যদি আপনিই এমন তরলীকরন করেন তাহলে তো সমস্যা।
প্যারোডি টা ভালই হয়েছে। আর একটু যোগ করা যায়।
আমাদের দেশে বাচ্চাদের নাম রাখার সময় নামের পূর্বে নবীজির নাম “মোহাম্মদ” নামটি বসিয়ে দেওয়া লাগে। কিন্তু খোদ নবীজীর দেশ অ্যারাবিয়ানরাও এটার মোটেই তোয়াক্কা করেনা।
এর অর্থ আমরা অ্যারাবিয়ানদের চেয়েও বেশী নবী ভক্ত।
অনেক ভাল যুক্তি দেখলাম। :lotpot:
এই তথ্যটা ঠিক নয়।
@বন্যা আহমেদ, আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
সঠিক তথ্য কি হবে?
@বন্যা আহমেদ,
“শুধুমাত্র মাসের ৫ দিন অনিরাপদ মিলনই বংশবৃদ্ধির কারণ” স্পষ্ট বুঝলাম না।
এই যুক্তির পক্ষে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান কী বলে? একটু খোলাসা করার অনুরোধ করছি।
না প্যারোডি ঠিক জমল না।