লিঙ্কঃ সূরা মোখতাসার ১, সূরা মোখতাসার ৩, সূরা মোখতাসার ৪, সূরা আল মূত্ত্যাজিয়া, কোথা থেকে এলো আজকের কোরান, হিজাবী মেয়ে বেহেস্তি সুখ
দুহাত ওয়ালা আল্লা পাক, নিরাকার তত্ত্ব চুলায় যাক,
সূরা আলযুমার সাতষট্টি ভাই, দুইহাত নিয়া সন্দেহ নাই।
আল্লাহর চেয়ে পাহাড় বড়, ত্বীন্ সূরার দুই আয়াত পড়,
আকার একটু বোঝা গেলো, মুখতাসার ফের শুরু হোল।
বউ বাচ্চা বড়ই দুশমন, তোমার টাকা আল্লাহর ধন;
খরচা কর আল্লার নামে, সংসার কর্ম যাক জাহান্নামে;
আত্ তাগাবুন সূরা দেখ, চৌদ্দ আয়াত মাথায় রাখো,
ফেরত দিগুন পাইবা ধন, সতের আয়াত আত্ তাগাবন।
নারীকে যদি মারতে চাও, চাইর পুরুষে সাক্ষ্য দাও;
আন্ নিসা সূরা চাও, পনেরো আয়াত দেখায়া দাও।
চারটা পুরুষ যদিনা পাও, একাই চারবার সাক্ষী দাও;
আননূর আয়াত ছয় দেখাও, ওই নারীতে দোষ লাগাও।
মনচায় যদি তালাক দাও, ভিন্ ব্যাডারে বিয়া দাও,
পুরানা স্ত্রী ফেরত চাও? ওই ব্যাডারই তালাক নাও,
কোরান পাকে লিখা বটে, পড়লে নিজে ঢুকবে ঘটে,
বাকারা দু’শ তিরিশ নোটে, ভ্যজাল কথা এমনি রটে?
(পবিত্র এই সূরা খানির নামান্তে ২, প্রকারন্তে আরো নাযিল হইবার সম্ভাবনা দেখায়)
:))
সূরা মুখতাসার ২ আগের সূরা (মুখতাসার ১)র চাইতে অনেক ভাল হয়েছে।
হে নবি, (দরুদ) আপনি আয়াত সংখ্যা দিতে ভুলে গেছেন।
লিখুন এই ভাবে–
মুখতাসার ১: ১.১, ১.২…
মুখতাসার ২: ২.১, ২.২, ২.৩…
এতে করে আমার বান্দাদের সুবিধা হবে এই সূরার আয়াতগুলি মুখস্ত রাখতে, তেলাওয়াত করতে এবং এবং উদ্ধৃতি দিতে।
অনেকে অপনাকে কবি হিসেবে উচ্ছসিত প্রসংসা করছে। অনেকে যাদুগরও বলেছে। তাতে আপনি বিভ্রান্ত হবেন না। আপনি আমারই প্রেরিত রসুল। আপনি বিচলিত হবেন না।
আমরা শিগগীরই আরও আয়াত পাঠাচ্ছি; আপনি ধৈর্য্য ধরুণ। জিহবা বেশী নাড়ানাড়ি করবেন না–আমরাই আপনার জিহবা নিয়ে টানাটানি করে আপনাকে শিখিয়ে দিব কিভাবে এই নতুন সূরা সংরক্ষিত করবেন–আপনার দেলে।
@আবুল কাশেম,
হামদুলিল্লাহ, আপনের পাঠানো ফেরেশ্তা হুজুর বিকট আওয়াজ করে করে উপস্থিত হয়, ভয়ে সবকিছু উল্টা পাল্টা হয়ে যায়। আমি তো জানিইঃ
বাকারা 2: 106
আমি কোন আয়াত রহিত করলে অথবা বিস্মৃত করিয়ে দিলে তদপেক্ষা উত্তম অথবা তার সমপর্যায়ের আয়াত আনয়ন করি…………
অতএব সব আয়াতই পরিশোধনযোগ্য, আমি সাফ দিলে অপেক্ষায় থাকিব। আমিন :guru:
@কাজী রহমান,
এ থেকেই পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে আপনি আল্লাহ তায়ালার প্রিয় বান্দা হয়ে গেছেন। প্রমাণ? পড়ুন এই হাদিস, বুখারী শরীফ থেকে, মাওলানা আজিজুল হক অনুদিত–
৩.১৫৮৮ আবু হোরায়রা (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহে অসাল্লাম বলিয়াছেন, কোন বান্দা যখন আল্লাহ তায়ালার প্রিয়পাত্র সন্তূষ্টিভাজন হইয়া যায়, তখন আল্লায় তায়ালা জিব্রাঈল ফেরেশতাকে ডাকিয়া বলেন,–আল্লাহ অমুক বান্দাকে ভালবাসে, তুমিও তাহাকে ভালবাস। তখন জিব্রাঈল (আঃ) তাহাকে ভালবাসেন এবং জিব্রাঈল (আঃ) আসমানবাসী সকলের মধ্যে ঘোষণা করিয়া দেন যে, আল্লাহ তায়ালা অমুক ব্যক্তিকে ভালবাসেন, তোমরা সকলেই তাহাকে ভালবাসিবে। তখন আসমানবাসী সকলেই তাহাকে ভালবাসেন। অতঃপর জগতের মধ্যে ঐ ব্যক্তির শুনাম ছড়াইয়া দেওয়া হয়।
@আবুল কাশেম,
যাক ভাবনা কিঞ্চিৎ কমিল। যেহেতু আপনাকে এই মুহূর্তে ঘোরের মধ্যে দেখিতেছি, একখানা প্রশ্ন রাখিলামঃ
এক দুই তিন ত্বীন সূরায় ফেরেস্থা হুজুর আপনার কসম না কাটিয়া, আঞ্জীর (ডুমুর) ও যয়তুনের, এবং সিনাই প্রান্তরস্থ তূর পর্বতের, এবং সেই নিরাপদ নগরীর কসম কাটিল; ইহা কেমন হইলো? এখানে আল্লাহ বড় না ওই আঞ্জীর পর্বত নগরী বড়?
@কাজী রহমান,
সূরা পাহাড়ি
৯৫.১ গাধা বলদ উল্লুক
৯৫.২ আপনি কি ভেবেছেন?
৯৫.৩ ডুমুর খেয়েছেন?
৯৫.৪ যায়তুন দেখেছেন?
৯৫.৪ দেখবেন সে গুলো কোথায় পাওয়া যায়–
৯৫.৫ আর হাঁ, এ সবের মাঝে ত আমিই
৯৫.৬ আপনি কি হা হয়ে তাকিয়ে থাকেন?
৯৫.৭ আপনি কি গাধা বলদ উজবুক দেখেছেন/
৯৫.৮ তাহলে কি ভাবছেন?
@আবুল কাশেম,
হামদুলিল্লাহ, হে পাক মুক্তালেম আপনি পুনরায় স্বপনে যে অমূল্য আয়াত সমূহ নাযিল করাইলেন তা কি ভাবে উচ্চারন করিয়া মুখস্ত করি? আমি তো কম্বলের নিচে স্ত্রীসহ নাপাক অবস্থায় রহিয়াছি। আমাকে এ কি বিপদে ফেলিলেন। এখন কি উপায়? আমার তো গুনাহ হইতেছে।
@কাজী রহমান,
আমার মাথার ভিতর আবারো প্রবল ঘণ্টাধ্বনি হইয়াই মিলাইয়া গেল। ইত্যবসরে আবারো প্রশ্ন জাগিলোঃ
‘চারজন পুরুষ যদি যে কোন নারীকে ধর্ষণ করিতে ব্যর্থ হইয়া তাহাতে ব্যভিচারিণীর অভিযোগ আনে, ওই নারীকে মারিয়া ফেলিতে হইবে কেন? উহাকে জিয়াইয়া রাখিয়া পুনরায় সুযোগ নেয়া যায় কি?’ ইহাতে গুনাহ হইবে কি?
শোনেন, রবীন্দ্রনাথ নিয়া ক্যাচাল করতে গিয়া এই লেখাতেই মন্তব্য করা হয় নাই। আপনার মোখলেস সিরিজটা দুর্দান্ত হয়ে উঠছে। 🙂
এক কাজ করেন – আগের পর্বটার লিংক দেন মাথার উপরে। এইভাবে প্রত্যেক পর্বেই লিঙ্ক দিলে সেইগুলা থেকে যাবে। একটা থেকে আরেকটাতে যাইতেও সুবিধা হবে।
চালায় যান। (Y)
@অভিজিৎ,
কোন অসুবিধা নাই। বাকিরা এই এলাকা গরম রাখছে। ঠিক আছে ‘সূরা মোখতাসার’ কাবামূখী (লিঙ্ক) দিয়া দিতাসি।
@সকল মমিন-মুসলমান ভাই-বোন,
একটা অতি গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ।
হারাম শরীফের খতীব ও ইমাম পবিত্র শ’বে ক’দরের রাতে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়িয়া ঘুমানোর সময় স্বপ্নে স্বয়ং রসূলে পাক (দঃ) কে দেখিতে পান, তিনি তাঁহাকে নির্দেশ দেন, অবিলম্বে সূরা মোখতাসার সমূহকে সবার মধ্যে প্রচার করিতে হইবে।
সুতরাং এই সুরা যত বেশী সম্ভব কপি করিয়া বিলি করিতে থাকুন।
পাকিস্তানের ভাটনগর গ্রামের জনৈক আব্দুল্লাহ খাঁ এই কথা বিশ্বাস করিয়া একশত কপি করিয়া বিলি করিলে ব্যবসায়ে তাঁহার একলক্ষ টাকা লাভ হয়। আরেক গ্রামের বাবর শেখ পঞ্চাশটি ফটোকপি বিলি করিয়া চাষ করিতে গেলে জমির নীচে সোনার মোহর ভর্তি পাত্রের সন্ধান পান।
হিন্দুস্তানের নবগাঁও এর সায়েস্তা জং সব শোনার পরও এই ঘটনা অবিশ্বাস করায় তাঁহার একমাত্র পুত্র পানিতে ডুবিয়া মারা যায়।
তাই, অবিশ্বাস না করিয়া অবিলম্বে যত বেশী সম্ভব সূরাগুলি কপি করিয়া প্রচার করুন, দোজাহানের অশেষ সোয়াব হাসিল করুন।
মাইরের ভিতর নাকি ভিটামিন আছে…
এতো মাইর খেয়েও আমাদের বঙ্গ ও গ্রাম্য ললনারা এতো দুর্বল ও অপুষ্টিতে ভুগে কেন?
এই নিয়ে ইছলাম কি কছু বলেছে!!!
ঝাতি জানতে চায়!
@রাহনুমা রাখী,
গ্রাম্য ললনার দূর্বল এবং অপুষ্টিতে ভুগে এই কথা আপনারে আবার কে বলেছে?
খায়রুন সুন্দরী নামে একটা সিনেমা আছে, এই সিনেমার একটা বিখ্যাত গান হলো
খায়রুন লো………..তোর লম্বা মাথার কেশ
চিরল দাতের হাসি দিয়া পাগল করলি দেশ।
নায়ক ফেরদৌস নায়কা মৌসুমীকে উদ্দেশ্য করে বলে
লতার মত অঙ্গ তাহার বাতাসেতে দোলে……….
হাত দুখানি কাচের চুড়ি চলে একে বেকে
মৌসুমীর মত আটার বস্তাকে যদি লতার মত অঙ্গ বলে, তাহলে এই পৃথিবীতে ভিটামিন নামে কোন শব্দ থাকাই উচিত না।
@রাহনুমা রাখী,
গ্রাম্য কিংবা শহূরে ললনা,
সরল হইলে একই ছলনা…………।।
@কাজী রহমান
সূরা মোখতাসার পড়ি হায়, ‘মমিন মুসলিম’ মাথা চুলকায়!
কোরান যদি এইসব কয়, নবী কি তবে সত্য নয় ?
সিরা-হাদিস নিত্য পড়ি, ফাঁক-ফোঁকড় বেশী ধরি।
ভন্ড নবীর অস্ত্র খানি, পাক কোরানের আরবী বাণী।
জীবন-ভর বইলাম ছিঁড়ে কাঁথা, পাইলাম শেষে মিছে কথা! ;-(
@সফ্টডক,
শাবাশ শাবাশ :)) 😀 😀 😀 :clap
:clap
@বরুন জামান,
ধন্যবাদ। মোখতাসার ১, ২ প্রিন্ট করে আপনার চেনা জানা বদ্ধমনাদের দিয়ে দিন, ওরা যাচাই করে নিক। কোরান হাদিস পড়ুক। মন তাদের মুক্ত হোক।
@কাজী রহমান,
আপনার সূরা আমি প্রিন্ট করে দিচ্ছি। আর নিজে মুখস্ত করতে গিয়ে জিভ বের হয়ে যাচ্ছে 😛
@আফরোজা আলম,
এইটা খুব কাজের জিনিস হবে। আপনি মুখস্থের চেষ্টা করছেন শুনে অনেক অনেক উৎসাহিত হলাম। ভালো থাকুন, মোল্লা হইতে সাবধান :))
@ মাসুদ রানা,
আমার বউ কথা শোনে না এই সুরা পড়ে…….আমার অনুগত হবে?
আলবৎ কাজ হবে, সুরা মোখতাসার চার বিয়ার আয়াত খানা জোড়ে জোড়ে বউকে শুনিয়ে তেলাওয়াত করুন। অ্যাঁলা প্যাঁক বউদের ভেতর সতিনের সংসারের ভয় ঢুকিয়ে দেবে।
শুধু দুই হাত ই নয়। আমি কোরান হতে সঠিক রেফারেন্স এই মুহুর্তে দিতে পারতেছি না। কোরানের কোন এক খানে আছে “আল্লাহ আদম কে তার আকৃতিতে সৃষ্টি করিয়াছেন”। অনেক কোরান বিশেষজ্ঞরা এই “তার”সর্বনামটি আল্লার পরিবর্তে বসেছে মনে করেন।
এ ছাড়া অনেক সুফি-সাধকরাও নাকি দাবি করে গেছেন তারা আল্লাহ কে স্বপ্নে দেখেছেন।
এ ছাড়া আরো বলা হযেছে শেষ বিচারের দিনে স্বয়ং আল্লাহ সমস্ত মানুষের সম্মুখে উপস্থিত হইয়া বিচার কার্য পরিচালনা করিবেন।
এবার তাহলে অনুমান করুন।
ধন্যবাদান্তে,
আঃ হাকিম চাকলাদার
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
আপনার মন্তব্যের উত্তর আগে দেইনি বলে দুঃখিত। আসলে উত্তর যে দেইনি তা ই খেয়াল করিনি।
হুবহু এই কথা লেখা আছে ওল্ড টেস্টামেন্টের জেনেসিসে। টুকে দিচ্ছিঃ
Genesis 1:27 God created man in his image, in the divine image he created him; male and female he created them.
খুব সুন্দর হয়েছে। চালিয়া যান । এই ভাবে গোটা কোরান খতম দিবেন আশা করি। প্রয়োজনে যে কোন সহযোগিতার জন্য প্রস্তুত আমরা
@মাসুদ রানা,
আপনাদের খাস দোয়ায় ইনশাল্লাহ খতম এটা হবেই। সহযোগিতা এবং উৎসাহের জন্য ধন্যবাদ। :))
আমি এক সময় নাস্তিক ছিলাম কিন্তু মুক্তমনার একনিষ্ঠ পাঠক হওয়ার পর থেকে অনেকখানি আস্তিক হয়ে গিয়েছি। আমি অনেক হিসেব করে দেখেছি ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা অনেক বেশি ধর্ম পালন করে। আমি যখন নাস্তিক ছিলাম তখন মেয়েরা আমাকে পছন্দ করত না কিন্তু মাঝে মাঝে যখন আস্তিক এর অভিনয় করতাম তখন মেয়েরা অনেক খুশি হইত। (মেয়েদের খুশি কে না করতে চায়, সুন্দর মনের থেকে সুন্দর শরীর অনেক বেশি আকর্ষণীয়, শরীরের নেশা সম্ভবত বড় নেশা (জীবনে শুধু একবার এক মেয়ের হাত ধরেছিলাম, আল্লার ডান হাতের কসম)) এর কারণ হলো একমাত্র কুরাআনেই মেয়েদের সবচেয়ে বেশি অধিকার দেয়া আছে। একজন পুরুষ হিসেবে মেয়েদের অধিকার এর সঙ্গি হওয়া আমার কর্তব্য ।
নিম্নে কিছু অধিকার তুলে ধরা হলো
১। মেয়েদের শস্যক্ষেত্রের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে, সাধারণত শস্যক্ষেত্র অনেক বড় বা বিস্তীর্ণ হয়, তার মানে মেয়েরা অনেক বড় বা বিশাল।
২। নারীকে কোন দিন নবী-রাসুল করা হবে না। রাসূলগিরী করে কেন মেয়েদের কষ্ট করতে হবে। দুনিয়ার যত কষ্ট সব পুরুষ করবে, মেয়েরা থাকবে আরামে। এখানে তাদের আরামের অধিকার দেওয়া হয়েছে।
৩। কোন স্বামীকে পরকালে প্রশ্ন করা হবেনা কেন সে বউকে পিটিয়েছিল। মেয়েরা কেন স্বামীকে পেটাবে, পেটানো একটা কঠিন কাজ, এই কাজ করতে গিয়ে তাদের হাত ব্যাথা হতে পারে। আমরা তাদের ব্যাথা দিতে পারিনা।
৪।আল্লাহর নবী বলেছেন তিন জিনিসের মধ্যে অশুভ আছে নারী, বাড়ি ও ঘোড়া। অশুভ একটা ভালো জিনিস পুরুষের মধ্যে কেন অশুভ থাকবে।
৫। কোন নারী বেহেস্তে গিয়ে আবার তার স্বামীকে পাবে কিন্তু একজন পুরুষ পাবে ৭২টি হুর। ৭২টা হুরের সাথে সময় কাটাতে গিয়ে একজন পুরুষ শারিরীকভাবে অসুস্থ হতে পারে। কিন্তু একটা মেয়ে তার প্রাক্তন স্বামীর সাথে সময় কাটালে অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা কম।
এই রকম আরো অনেক জায়গায় ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের অনেক অনেক বেশী বেশী অধিকার দেওয়া আছে।
একজন ঈমানদার ব্যাক্তি হিসেবে এই অধিকারগুলো মেনে চলা আমার কর্তব্য। কিন্তু প্রবলেম হলো যে এখনকার আধুনিক মেয়েগুলো যারা নিয়মিত নামাজ পড়ছে, তাদেরকে যদি বলি আমি কুরআন এর যে সকল জায়গায় নারীদের অধিকার দেওয়া আছে সেগুলো আমি অক্ষরে অক্ষরে পালন করে বিয়ে করতে চায়, যেমন তোমাকে পিটাতে চায়, ৪ টা বিয়ে করতে চায়, তুমি অসুস্থ থাকলেও আমার ডাকে সাড়া দিয়ে আমার সঙ্গে শারীরীক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়া। তখন আর কেউ আমাকে বিয়ে করতে চায়না। তাই বিয়ে নিয়ে আমি একটু প্রবলেমে আছি, কোন ঈমানদার নারী যে কুরআন অনুযায়ী চলে, পরহেজগার যদি কোন মেয়ে আপনাদের খোজে থাকে দয়া করে আমাকে জানাবেন। বিয়ে করা আমার জন্য জরুরী হয়ে পড়েছে। ও আরেকটা কথা ৩-৪টা বউ পালার মত ইনকাম কিন্তু আমি করি।
@অর্ধেক নবী, জমিয়ে দিয়াছেন ভাইজান মন্তব্য নয় আপনি পুরা লেখা লেখক হিসেবে পোস্ট করুন। আর আমারও বিয়া করা দরকার কিন্তু সিদ্ধান্তহীনতাই রয়েছি ধার্মিক নাকি নাকি নাস্তিক বিয়ে করব? একটু বুদ্ধি দিবেন এই প্রেমিকাহিন এতিম কে
@মাসুদ রানা
৬ বছর বয়সের কাউকে বিয়ে করেন এরপর আপনার প্রয়োজন মতভাবে গড়ে তুলুন কারণ শস্যক্ষেত্র আপনি যেভাবে ইচ্ছা ব্যবহার করতে পারেন। কুরআন এর এই নিয়ম যদি আপনার পছন্দ না হয় তাহলে তাহলে নিজের পছন্দ অনুযায়ী সূরা নাজিল করেন। আমার বা হযরত কাজী রহমান (দ:) এর কোন দায় পড়ে নাই যে আপনার জন্য সূরা নাজিল করতে যাব। নিজের সূরা নিজে ডাউনলোড দ্যান। :rotfl:
@অর্ধেক নবী,
আপনার তো ফুল নবী হইতে আর বাকি নাই। জবরদস্ত তফসির করেছেন। হামদুলিল্লাহ। :))
@কাজী রহমান,
হাম-দুলিল্লাহ…………….আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে কুরআনে হাম রোগের কথা বলা হয়েছে এবং এইখান থেকে হাম রোগের ঔষধ আবিষ্কার করা হয়েছে। কুরআন রিসার্চ করে পাওয়া গেছে। এইখান থেকে প্রমাণিত হয় আল্লাহ সর্ব-শোক-ধিমান ঘোষ।
@ হযরত কাজী (দ),
এই সূরাখানও জব্বর হইছে
অ্যাঁলা প্যাঁক চালিয়ে যেতে কইছে।
প্যাঁক কোরানে আবুল তাবুলের অভাব নায়
সহি মোখতাসারও শেষ নায়।
বি দ্রঃ
১। অপবিত্র অবস্থায় এ সহি সূরা পাঠ করা নিষেধ।
২। এ সূরা পড়িয়া তিনবার ফু দিলে সমস্ত রোগ ভাল হইয়া যাবে , বিপদ কাটিয়া যাইবে।
৩।মনের আশা পূর্ণ হইবে (যেমন- সুন্দরী মেয়েদের সাথে প্রেম করা, তবে এই সূরার মাধ্যমে সুন্দর ছেলেদের সাথে কোন মেয়েরই প্রেমের সম্ভাবনা নাই )।
৩। যদি কেউ এ সূরার ফজিলত বিশ্বাস না করিবে, তার সম্মুখে ভয়াবহ বিপদ, এমনকি তার প্রেম ভাঙ্গিয়া যেতে পারে। নাউযুবিল্লাহ।
@হেলাল, ভাইয়া আমার বউ কথা শোনে না এই সুরা পড়ে সহবাস করলে কি আমার অনুগত হবে? জানালে খুশি হব
@হেলাল,
😀
জিব্রাইল কী new Car নিলো?
কদরের আগেই আয়াত এলো! :-s
@অরণ্য,
হ্যাঁ, কার মডেলঃ বোররাক ২০১১ :))
হরে বাই মাইরও খাইমু পয়সা ও দিমু । কবে যে মুক্তি পাইমু আমরা নারীকুল।মইরাওত শান্তি নাই।সমস্ত পুরস্কার গুলান পুরুষগ লাইগা।এফারেও শান্তি নাই ।হেফারেও শান্তি নাই।অহন আমরা কই যাই।কননা রহমান বাই।
@রিংকু,
ইসলামে যে নারীদের অপমান আর ছোট করা হয়েছে তা যত বেশি মুসলমান নারী যত তাড়াতাড়ি বুঝতে পারবে ততই মঙ্গল। এজন্য তাদেরকে কোরান হাদিস ইতিহাস বিজ্ঞান পড়তে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। অন্তত কোরান হাদিস অর্থসহ পড়লেও প্রাথমিক জীজ্ঞাসা জাগবে। তাতেই চলবে।
দেখুন, বারবার ধর্ম পরিবর্তন সম্ভব নয়। আমার বা আপনার বা বঙ্গীয় মুসলমানদের পূর্ব বংশের অধিকাংশ ছিল নিম্নবর্ণের হিন্দু। মন্দিরে যেতে পারতাম না, উচ্চ বর্ণের জাত বাঁচাতে গিয়ে গলায় ঘন্টি পড়ে চলতাম। মুসলমানের নবীর উম্মতরা এসে বললো, আমরা অই হিন্দুদের চেয়ে অনেক প্রগতিশীল। তোমরা মুসলমান হলে পড়ে উপাসনালয়ে যেতে পারবে, আমাদের রাজা-বাদশাদের সাথে এক কাতারে নামাজ পড়তে পারবে। আমরা মুসলমান হয়ে গেলাম।
এখন আপনি এসব কি বলছেন? আমরা তা’হলে কোথায় যাব?
@স্বপন মাঝি,
……..
বাকি আর একটু বললে ভালো হত না?
শান্তিপ্রিয় সহজ বাংলার মানুষদের সাথে শাসক আর শোষক শ্রেনী সবসময়ই প্রতারনা করেছে। আর দশটা ক্ষমতাধরেরা যা করে দখলদারেরা তাই করেছে। জমি দখল, লুট, অত্যাচার, প্রতারনা এবং ক্ষমতার অপব্যাবহার করে এক ধর্মাবলম্বীদের অন্য ধর্মে দীক্ষা নিইয়েছে। বাঁশের কঞ্চি দিয়ে খৎনা করে দিয়েছে। তার আগে হিন্দু থেকে বৌদ্ধ, আবার হিন্দু করা হয়েছে। যে কোন আমলে শাসকের নির্দেশিত নির্ধারিত ধর্ম ব্যবাস্থাই জনতার ধর্ম হয়েছে। শাসকরা, বহিরাগত বেনিয়া অথবা ধর্ম ব্যাবসায়ীরা কেউই মহান ছিল না।
অবস্থাটা সব সময় অবশ্য এমন ছিল তাও তো ব্লা যাবে না। একটু পেছনে তাকালে দেখা যাবে চার্বাকদের সময়কালে, দর্শন, জ্ঞ্যানবিদ্যা, জীবন ভাবনা যথেষ্টই সমৃদ্ধ ছিল। ওরা ঈশ্বরবাদী ছিল না।
যারা রেফারেন্স চায় তাদেরকে আপনার লেখার লিঙ্ক দিমু। চালায়া যান। :))
@লীনা রহমান,
শুকরিয়া :))