আবুল কাশেম
(মে ১৩, ২০১১)
৯ম পর্বের পর।

ইসলামের সবচাইতে গোপন ব্যাপার—চুক্তি করা বিবাহ (মুতা বিবাহ) বা ইসলামী বেশ্যাবৃত্তি

আমরা আগেই দেখেছি কেমন করে ইমাম হাসান অগণিত স্ত্রী নিয়েছেন। অনেকে বলেন হাসান না কী ৩০০-এর বেশী স্ত্রী জোগাড় করেছিলেন। কেমন করে তা সম্ভব হোল? কোন এক ওয়েব সাইটে পড়েছিলাম: “হাসান এক বসাতেই চার স্ত্রীকে বিবাহ করতেন”। (http://www.al-islam.org/al-serat/imamhasan.htm)। এই সাইট থেকে এই তথ্য মুছে ফেলা হয়েছে অনেক দিন আগে। তবে পাঠকেরা চাইলে অন্য ইসলামী সাইট দেখতে পারেন। এরপর এই চার বিবির সাথে সহবাস করার পর হযরত হাসান আবার এক বসাতেই চারজনকে তালাক দিয়ে দিতেন। এই ভাবেই চলত তাঁর যৌন লীলাখেলা। এই ধরনের অস্থায়ী, স্বল্প মেয়াদী বিবাহকে মুতা বিবাহ বলা হয়। সুন্নিরা এই বিবাহের ঘোর বিরুদ্ধে। কিন্তু শিয়ারা ধুমসে এই বিবাহ করে যাচ্ছে আজকেও। কিছুদিন আগে সংবাদ পত্রে পড়েছিলাম যে ইরানের অর্থনৈতিক অবস্থা এতই খারাব যে তথাকার ইসলামী সরকার সরকারিভাবে কিছু কিছু ‘উপভোগ’ কেন্দ্র (Decency House) স্থাপন করছে, যেখানে একজন পুরুষ (বিবাহিত অথবা অবিবাহিত) কয়েক মিনিটের জন্য একজন মহিলার সাথে বিবাহে আবদ্ধ হতে পারবে স্বল্প কিছু অর্থের বিনিময়ে। এরপর যৌনকর্ম সমাধা হলে ঐ বিবাহ চুক্তি শেষ হয়ে যাবে। টেলিভিশনে একটা প্রামাণ্য চিত্রেও দেখিয়েছে কেমন করে ইসলামী বিবাহ আদালতের মোল্লারা টাকার বিনিময়ে এই ধরণের বিবাহ লিখছে। যাই হোক এর নাম হচ্ছে মুতা বিবাহ। এর স্থায়িত্ব কয়েক মিনিট থেকে কয়েক বছর হতে পারে।

একটু চিন্তা করলেই বুঝা যায় যে এই ব্যবস্থা ইসলামী বেশ্যাবৃত্তি ছাড়া আর কিছু নয়; এবং ইরানের ন্যায় যে সব ‘উপভোগ’ কেন্দ্রে এই ধরণের বিবাহ হয় তা ইসলামী গণিকালয় ছাড়া আর কিছু নয়। হাদিস থেকে আমরা জানি যে রসুলুল্লাহ এই ধরনের বিবাহের ব্যবস্থা করেছিলেন উনার সৈন্যদের জন্য যারা জিহাদ করতে গিয়ে যৌন ক্ষুধায় কাতর ছিল। পরে খলীফা উমর এই বিবাহ নিষিদ্ধ করে দেন। কিন্তু এই ব্যাপারে অনেক মত ভেদাভেদ আছে। কে সঠিক আর কে বেঠিক তা নির্ণয় অতিশয় দুরূহ। তাই ইসলামী বিশ্ব আজও এই ব্যাপারে দুই ভাগে বিভক্ত।

দেখা যাক কোরনে কি ভাবে মুতা বিবাহ লিখা হয়েছে।

কোরান সূরা আন নিসা, আয়াত ৪:২৪

এবং নারীদের মধ্যে তাদের ছাড়া সকল সধবা স্ত্রীলোক তোমাদের জন্যে নিষিদ্ধ; তোমাদের দক্ষিণ হস্ত যাদের মালিক হয়ে যায়—এটা তোমাদের জন্য আল্লাহ্‌র হুকুম। এদেরকে ছাড়া তোমাদের জন্যে সব নারী হালাল করা হয়েছে, শর্ত এই যে, তাদের স্বীয় অর্থের বিনিময়ে তলব করবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য—ব্যভিচারের জন্যে নয়। অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা ভোগ করবে, তাকে তার নির্ধারিত হক দান কর। তোমাদের কোন গোনাহ্‌ হবে না। যদি নির্ধারণের পর তোমরা পরস্পরে সম্মত হও। নিশ্চয় আল্লাহ্‌ সু-বিজ্ঞ, রহস্য-বিদ।

প্রশ্ন উঠতে পারে মুতা বিবাহের জন্য কি পরিমাণ অর্থ লাগতে পারে?

উত্তর পাওয়া যায় এই হাদিসে।

সহিহ্‌ মুসলিম, বই ৮ হাদিস ২৩৪৯:

জাবির বিন আবদুল্লাহ বর্ণনা করেছেন:
আমরা চুক্তি করে (মুতা) বিয়ে করতাম কয়েক মুঠো আটার বিনিময়ে। ঐ সময় আল্লাহ্‌র রসুল আমাদের মাঝে জীবিত ছিলেন। এই ব্যবস্থা চলতে থাকে আবু বকরের সময় পর্যন্ত। কিন্তু হারিসের ঘটনা শোনার পর উমর এই ধরণের বিবাহ নিষিদ্ধ করে দেন।

নারীরা কি অবলা পশু?

আমাদের দেশে অনেক সময়ই আমরা নারীদের অবলা প্রাণী বলে থাকি। অবলা বলতে আমরা কি বুঝাই? গৃহপালিত গবাদি পশুদের বেলায়ও এই শব্দটি ব্যাবহার করা হয়। তা’হলে আমরা কি নারীদের গবাদি পশুর মত মনে করিনা? আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে নবীজি ঠিক এই শব্দটিই ব্যাবহার করেছেন মুসলিম নারীদের উপর। নারীদের ব্যাপারে এইই ছিল নবীজির শেষ ভাষ্য। বিদায় হজ্জে নবীজি যে ভাষণ দেন তা অনেক ইসলামী পণ্ডিতেরা বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ, অলৌকিক, বিস্ময়কর বলে থাকেন। এখন দেখা যাক নবীজি সেই ভাষণে কি বলেছেন। ভাষণ অনেক বড় হওয়ার জন্যে শুধুমাত্র প্রাসঙ্গিক অংশটুকু এখানে বাংলায় অনুবাদ করা হোল।

এই উদ্ধৃতি নেওয়া হয়েছে আল তাবারির ইতিহাস বই থেকে (ভলুম ৯, পৃঃ ১১২ ১১৪):

হে মানবজাতি, এখন তোমরা জেনে রাখ যে তোমাদের স্ত্রীর উপর তোমাদের যেমন অধিকার আছে তেমনি তাদেরও অধিকার আছে তোমাদের উপর। তোমাদের স্ত্রীর উপর তোমাদের অধিকার হচ্ছে যে তারা যেন তোমাদের অপছন্দ কোন ব্যক্তিকে তোমাদের বিছানায় না নেয়। আর তোমাদের স্ত্রীরা যেন প্রকাশ্যে কোন কুকর্ম না করে। যদি তোমাদের স্ত্রীরা এইসব করে তবে আল্লাহ্‌ তোমাদেরকে অনুমতি দিয়েছেন তাদেরকে প্রহার করার। তবে এই প্রহার যেন তীব্র না হয়। নারীদের সাথে ভাল ব্যাবহার করবে, কেননা ওরা হচ্ছে গৃহপালিত পশুদের মত। গৃহপালিত পশুদের মতই ওরা নিঃস্ব—ওদের নিজের বলে কিছুই নেই। তোমরা নারীদের নিয়েছ আল্লাহ্‌র কাছ হতে আমানত হিসেবে। এরপর তোমরা তাদের দেহ উপভোগ করেছ—যা আল্লাহ্‌ তোমাদের জন্যে আইনসিদ্ধ করেছেন। হে মানবকুল, তোমরা আমার কথা শুন এবং উপলব্ধি কর। আমি আমার বার্তা তোমাদের কাছে পৌঁছিয়েছি এবং তোমাদের জন্যে যা রেখে গেলাম তা যদি তোমরা আঁকড়ে থাক তবে কোনদিন বিপথে যাবে না। তোমাদের জন্যে যা রেখে গেলাম তা হোল আল্লাহ্‌র কিতাব আর তাঁর নবীর সুন্নাহ্‌।

উপরের বক্তব্যে রসুলুল্লাহ ইসলামে নারীদের অবস্থান ধার্য করে গেছেন পাকাপোক্ত ভাবে—তা হচ্ছে: নারীরা গবাদি পশুর মত এবং তাদেরকে মুসলিম পুরুষেরা ঐ ভাবেই ব্যাবহার করবে।

উপসংহার

অনেকেই প্রশ্ন করবেন—আমি পুরুষ হয়ে কেন ইসলামে নারীদের ব্যাপারে এত মাথাব্যথা দেখাচ্ছি—কীইবা লাভ হবে এই সব লিখে। এর উত্তর আমি লিখেছি এই প্রবন্ধের ভূমিকায়। এখানে পুরুষ নারীর কথা নয়। যেই ব্যক্তির মাঝে নূন্যতম বিবেক, সংবেদন,ও মানবিকতা বিদ্যমান আছে সেই ব্যক্তি কোনদিনই সহ্য করতে পারবেনা মুসলিম নারীদের উপর এই অমানুষিক বর্বরতা যা ইসলাম চালিয়ে যাচ্ছে। দেখুন, পশু পাখীদের উপর যাতে নির্দয়তা করা না হয় তার জন্য বিশ্বব্যাপী রয়েছে ‘পশু নির্যাতন রোধের জন্য রাজকীয় সংস্থা’ (RSPCA—Royal Society for Prevention of Cruelty to Animals) । সৃষ্টি কালে এই সংস্থার প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সম্রাজ্ঞী ভিক্টোরিয়া। এখন হচ্ছেন সম্রাজ্ঞী এলিজাবেথ। এই থেকে আমরা পরিষ্কার বুঝতে পারি—এই সংস্থাকে কি পরিমাণ গুরুত্ব দেওয়া হয়। মানুষ হয়ে আমরা যদি পশুদের প্রতি বর্বরতা, নিষ্ঠুরতা, এবং অবিচার রোধের জন্য এত যত্নবান হই তবে আমরা কেন আজ ইসলামে নারীদের প্রতি যে অমানুষিক বর্বরতা করা হচ্ছে তার জন্য সোচ্চার হই না? এটা সত্যিই আমাদের সবার বিবেক নাড়া দিতে বাধ্য।

এই বর্বরতার বিরুদ্ধে শুধু মুসলিম নারীরাই নয় বরং সকল নারী এবং পুরুষদের একসাথে সোচ্চার ও সংগ্রামী হওয়া দরকার। ইসলামের প্রধান উৎস থেকে এই প্রবন্ধে দেখান হয়েছে মুসলিম নারীদের কী করুন অবস্থা। কিন্তু সবচাইতে আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে প্রায় সব মুসলিম নারীই এই ব্যাপারে অজ্ঞ—এমনকি তারা তাদের ইসলামের অধীনে এহেন মানবেতর, পশু-সম, নির্দয়তা, অন্যায় এবং দুরাচার মেনে নিয়েছে। মুসলিম নারীরা ভাবে ইসলাম তাদের মুক্তি দিয়েছে। কিন্তু এই ধারণা যে কত ভ্রান্ত—তাইই এই রচনায় দেখানো হয়েছে।

এই রচনাটি অনেক মুসলিম পুরুষ ও নারীদের কাছে অবিশ্বাস্য ও মর্মন্তুদ মনে হতে পারে। কিন্তু যা দেখানো হয়েছে তা হচ্ছে প্রকৃত ইসলাম—যা ইসলামি পণ্ডিতেরা সর্বদায় আড়াল রাখতে চান। যখন ইসলামি শাসনব্যবস্থা চালু হবে এবং যখন পরিপূর্ণভাবে শারিয়া বলবত করা হবে তখন আমরা দেখব যে এই প্রবন্ধে যা লিখা হয়েছে তা সম্পূর্ণভাবে সত্যি। এই রচনা লিখতে গিয়ে আমি নিজেই চমকে গেছি—ভাবতেই পারিনি ইসলামে এত বর্বরতা আছে নারীদের প্রতি। এখন উটপাখির মত আমরা গর্তে মাথা ঢুকিয়ে ভাবতে পারবনা যে ইসলামে সবকিছুই ভালভাবেই আছে। আমাদের ভাবতে হবে আমাদের মওলানা, মোল্লা, অথবা ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের পণ্ডিতেরা গলা বাজিয়ে যা বলছেন তা কতটুকু সত্য। আমরা যদি বুদ্ধি দিয়ে চিন্তা করি যে এই সব ইসলামি বুজুর্গরা মুখে ইসলাম নিয়ে যে সব ভাল ভাল কথা বার্তা বলেন তার পিছনে অনেক বর্বর, নিষ্ঠুর এবং অমানুষিক বার্তা আছে যা তাঁরা চালাকি করে গোপন রাখতে চান। তাই আমাদের সবার উচিত হবে এই সব আলেম, এবং ইসলামি পণ্ডিতদের সুন্দর সুন্দর কথাবার্তায় তেমন কান না দিয়ে নিজে কোরান, হাদিস এবং শারিয়া জানা।

আমাদের বুঝতে হবে যে নারী এবং পুরুষ ছাড়া মনুষ্য প্রজাতি এই বিশ্বে থাকবেনা। কিন্তু যেহেতু একমাত্র নারীদেরকেই গর্ভবতী হয়ে সন্তান প্রসব করতে হয় তাই তাদের ভূমিকা হচ্ছে মুখ্য। নারীরাই পারে তাদের শরীর দিয়ে একটি নতুন প্রাণ সৃষ্টি করতে। এরপরও তাদেরই দায়িত্ব পড়ে এই নবজাত শিশুদের লালন পালন করা। এই দুরূহ এবং মায়াপূর্ণ সেবা না পেলে আমরা কেউই বাঁচতাম না। এছাড়াও আমাদের ভাবতে হবে যে মনুষ্য প্রজাতির পঞ্চাশ ভাগকে শুধুমাত্র উপভোগের যন্ত্র, শিশু তৈরীর কারখানা, বোঝা এবং যৌন ক্রীতদাসী হিসাবে গণ্য করা নিতান্তই অন্যায়, ও অসভ্যতার বহিঃপ্রকাশ। যেদেশে ইসলাম কায়েম হবে সেই দেশে এক মুসলিম নারীর জন্যে এক সুন্দর, সুখী, সমৃদ্ধিশালী এবং অর্থবহ জীবন রচনা করা অসম্ভব। যে নারী আমাদেরকে তাদের গর্ভে ধারণ করেছে—আমাদের মাতা, আমাদের বোন, আমাদের স্ত্রী এবং প্রেয়সী—এরা কোন ক্রমেই এই ইসলামী বর্বরতার শিকার হতে পারে না, কোনক্রমেই এইসব নারীরা ইসলামি শারিয়ার বলি হতে পারে না।

মুসলিম নারীদের তাই জেনে রাখা উচিৎ যে শারিয়া তাদের জন্যে এক বিরাট খড়গ যা তাদের সমস্ত সম্মান, অধিকার ও নারীত্বের মর্যাদাকে হত্যা করে তাদেরকে পশু এবং ক্রীতদাসীর পর্যায়ে নিয়ে আসবে। ইসলাম কায়েম হলে তার সবচাইতে ভুক্তভোগী হবে নারীরা। এই ইসলামি দাসত্ব থেকে মুক্তির জন্যে তাদেরকে অর্জন করতে হবে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা, যৌন স্বাধীনতা, শারীরিক এবং মানসিক স্বাধীনতা।

এখন মুসলিম নারীদের চিন্তা করতে হবে ওঁরা কি তাঁদের ন্যায্য স্বাধীনতা ও সুখ অর্জন করবেন না ইসলামি দাসত্ব মেনে নিয়ে ঘুমিয়ে থাকবেন। বিশ্বে রয়েছে প্রায় ৭৫ কোটি মুসলিম নারী যাদের বেশীরভাগই তাদের জীবন কাটায় ঘরের চার দেওয়ালের মাঝে। এখন এই বিশাল সংখ্যক নারীদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে তাঁরা কি গৃহের চার দেওয়ালেই বন্দী থাকবেন, না বাইরে এসে তাঁদের মানুষ হিসাবে বাঁচবার অধিকার কায়েম করে নিবেন।

সমাপ্ত (নারী অধ্যায়)

(বিঃ দ্রঃ পাঠকের ধৈর্যের কথা স্মরণ করে এই পর্বের এখানেই সমাপ্তি ঘটালাম। অন্যান্য পর্ব সময় পেলে লিখা যাবে। অনেকে অনুরোধ করেছেন ইসলামী স্বর্গে পুরুষেরা কীভাবে নারী উপভোগ করবে এবং ইসলামী নরকে নারীরা কি পাবে তা নিয়ে লিখতে। এই প্রসঙ্গ এত বিশাল যে এই রচনায় তা অন্তর্গত করা সম্ভব নয়। সময় পেলে এই বিষয়ে একটা আলাদা রচনা লিখা যাবে। অনেকে অনুরোধ করেছেন ইসলামিক গণহত্যার উপরে একটা ধারাবাহিক রচনা লিখার। সময় পেলে তা লিখা যাবে। পাঠকেরা চাইলে কিছু মজার মন্তব্য পড়তে পারেন—এখানে )

সূত্র

পবিত্র কোরআনুল কারীম, মূল:তফসীর মারেফুল কোরআন, হযরত মাওলানা মুফতী মুহাম্মাদ শাফি (রহঃ), অনুবাদ ও সম্পাদনাঃ মাওলানা মুহিউদ্দিন খান। মদীনা পাবলিকেশান্স, ৩৮/২ বাংলাবাজার ঢাকা-১১০০।

al-Bukhari, Muhammad b. Ismail. Sahi Bukhari. Ttranslated in English by Dr Muhammad Muhsin Khan:

Muslim, Abu al-Hussain b. al-Hajjaj al-Qushairi. Sahi Muslim. Translated in English by Abdul Hamid Siddiqui:

Muslim, Abu al-Hussain b. al-Hajjaj al-Qushairi. Sahih Muslim, vol. I. Translated in English by Abdul Hamid Siddiqui,. Kitab Bhavan, 1784 Kalan Mahal, Daraya Ganj, New Delhi-110002, India.2004. ISBN: 81-7151-042-6 (Vol.I-IV).

Abu Dawud, Sulayman b. al-Ash’ath. Al-Sunaan, a collection of Hadith,vol.i. Translated in English by Prof. Ahmad Hasan, Kitab Bhavan, 1784 Kalan Mahal, Daraya Ganj, New Delhi-110002 (India), 2001.

Abu Dawud, Sulayman b. al-Ash’ath. Al-Sunaan, a collection of Hadith Translated in English by Prof. Ahmad Hasan:

Malik, ibn Anas ibn Malik, Abdullah al-Asbahi al-Himyari. Muwatta. Translated in English by A’sha Abdurrahman at-Tarjumana and Ya’qub Johnson:

Al-Muwatta of Imam Malik ibn Anas. Translated in English by Aisha Abdurrahman Bewley. Madinah Press Inverness, Paper Edition 2004. ISBN 0710303610.

Hughes, T.P. Dictionary of Islam, Publisher Kazi Publications, Inc. 3023-27 West Belmont Avenue, Chicago, IL 60618, 1994.

Al-Ghazali’s Ihya’ Ulum al-Din (abridged by Abd el Salam Haroun), Revised and Translatd by Dr. Ahmad A. Zidan; Published and Distributed by: Islamic Inc. P.O. Box 1636, Cairo, Egypt, 1997.

Ahmad ibn Naqib al Misri, Reliance of the Traveller (Revised edition, Umdat al Salik), Edited by Nuh Ha Mim Keller; Published by Amana Publicatios, Belltsville, Maryland U.S.A, 1999.

Abdur Rahman I. Doi. Sharia the Islamic Law, Publisher A.S. Noordeen, G.P.O. Box No. 10066, Kuala Lumpur, Malaysia, 1998.

Ibn Warraq. Why I am not a Muslim. Prometheus Books, Amherst, New York, 1995.

al-Tabari, Abu Ja’far Muhammad b. Jarir. The Last Years of the Prophet, vol. ix. Translated by Ismail K. Poonwala. State University of New York Press, Albany, 1990. ISBN 0-88706-692-5.

ইসলামে বর্বরতা (নারী অধ্যায়-১)
ইসলামে বর্বরতা (নারী অধ্যায় ২)
ইসলামে বর্বরতা (নারী অধ্যায় ৩)
ইসলামে বর্বরতা (নারী অধ্যায় ৪)
ইসলামে বর্বরতা (নারী অধ্যায় ৫)
ইসলামে বর্বরতা (নারী অধ্যায় ৬)
ইসলামে বর্বরতা (নারী অধ্যায় ৭)
ইসলামে বর্বরতা (নারী অধ্যায়—৮)
ইসলামে বর্বরতা (নারী অধ্যায়-৯)
ইসলামে বর্বরতা (নারী অধ্যায়-১০)