দরদী বাতাস এভাবে বসলে? এ নাও দিলাম কাঁটা।
দরদী বাতাস তোমার সঙ্গে দুই কুড়ি পথ হাঁটা।
দরদী বাতাস জলাশয়ে ছিলো পাতার সোনালি মুক্তো
সূর্যের তাপে পুড়ে গেছে তার মুখতো!
বুড়ো শিকড়ের দাগ ওঠে নাই
দিনের ক্লান্তি ফিরতে–
দরদী বাতাস মিসাইল হয়ে
এসেছো কি তাই ছিঁড়তে?
প্রস্রবণের ফিতে টানা রাত ভাঙতে পারে না বৃক্ষ,
আমাদের পাড়া হাহাকার তুলে রিক্ত
মাস, বছরের শরীর যা খুশী নিকতো।
দরদী বাতাস দিনগুলি ঘাটে চায় না এখন ভিড়তে।
অসাধারন, অপূর্ব!! ভিড়ের মাঝে স্বতন্ত্র কণ্ঠ, আগামীর পুর্বভাস। কবিকে ধন্যবাদ। :rose2:
@আলী রেজা,
যথেষ্ট দামী কথা বলেছেন। আমিও এই অভ্যাসটি ধরে রাখতে চাই। ধন্যবাদ।
অসাধারণ! অসাধারণ! অসাধারণ!!
কী যে ভালো লাগলো কবিতাটা। কবি নই বলে ভালোলাগাটা বোঝাতে পারলাম না লিখে। সত্যিই একটা সফল কবিতা। :rose2:
@তানভীরুল ইসলাম,
ধন্যবাদ জানবেন। আপনার লাল গোলাপ লেখার টেবিলে রেখে দিলাম।
হাসান ভাই কবিতা ভালো লাগল।
এইখানে “দরদী বাতাস” কী সময়?
@সাইফুল ইসলাম,
@সাইফুল ইসলাম,
হ্যাঁ, অবশ্যই সময়কে ধরা যেতে পারে। হতে পারে সভ্যতা, কবিতা লেখার কাল ইত্যাদি। যে যেভাবে ভেবে নেন। একটি কবিতার তো অনেকগুলো অর্থ দাঁড় করানো সম্ভব। তবে আমার এখন মনে হচ্ছে কবিতাটি লেখা হয়েছিলো ‘ক্ষয়িষ্ণু বিশ্ব রাজনীতি’কে বোঝাতে–যাকে যথেষ্ট দরদী মনে হলেও ‘মিসাইল’ দিয়ে সবকিছু ছিন্নভিন্ন করে ‘পথে’ আনার চেষ্টা চালায়। বেশ কয়েক বছর আগে লেখা। এখন আর অতোটা মনে নেই।…ধন্যবাদ।
হাসানআল আব্দুল্লাহ, আপনার কবিতার সাথেও দুই কুড়ি পথ হাঁটা যায় অনায়াসে।
@গীতা দাস,
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
হাসানআল আব্দুল্লাহর কালে
কবিতা তুমি আজ এ কোন জঙ্গলে
@আদনান,
ভাই আদনান
গঞ্জিকা বুঝি নিয়মিতই ফাটান।
ভাল লাগল!
অসম্ভব ভালো লাগলো কবিতাটি। অনেকদির পর আপনার কবিতা পড়লাম। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ মোজাফফর হোসেন। তোমার পত্রিকার কাজ কতোদূর এগোলো?
@হাসানআল আব্দুল্লাহ, কাজ চলছে ভাইয়া। এ বার অনেক বড় হবে, ২০ ফর্মার বেশি। লোকসাহিত্য ও সংস্কৃতি নিয়ে একটি পূর্ণ সংখ্যা করার চেষ্টা করছি–জানিনা কতদূর পারবো। ধন্যবাদ ভাইয়া। আর হ্যাঁ, আপনি এড এর মেটারিয়াল পাঠিয়ে দিতে পারেন।