এই পোষ্টটা ১৫ তারিখেই দেওয়া উচিত ছিল কোন কারণে দেওয়া হয় নি। মানে… ১৪ তারিখে (কি একটা দিবস যেন ঐ দিন ছিল…!!) ইয়ের সাথে শুভেচ্ছাবিনিময় মূলক কথাবার্তার এক পর্যায়ে পরিস্থিতি ১৪৪ ধারার মত থমথমে অবস্থায় চলে যায়। তারই পরিপ্রেক্ষিতে এই ছাইভষ্মের জন্ম; ভাব্লাম এটা সবার সাথে ভাগ করে নিলে আনন্দ বাড়বে বৈ কমবে না। তাই এই প্রয়াসঃ আমার এই বেয়াদবী ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখলে আমার মন বোধ হয় জুড়োবে…
-
তোমায় দূঃখ দিলাম; এযে কি যাতনা মনে হায়
যেখানেই যাই, যেকাজই করি-
মনে না শান্তি রয়।
হে প্রেমময়ী, বল প্রায়ঃশ্চিত্বের উপায়;
এ পাপ না দহিলে
মন যে মোর তিলে তিলে ক্ষয়ে ক্ষয়ে যায়।
আজিকার এদিনে জেনো মনে তুমি সবসময়ঃ
অবোধ আমি, তাই অজানা ছিল-
তব রমণের উপায়।
রমণীয় তুমি, প্রেয়সিণী তুমি
অমূল্য রতণ যেন;
অযোগ্য আমি, মূর্খের মত
করেছি হেলা-অযতন।
মোর আঁধারে তুমি রত্ন যেনঃ
তারকা শোভিত আকাশ;
একেরে খোয়ালে থাকেনা অপরের
ছিটে ফোঁটা কোন জৌলস।
মনে আজি তাই ছন্দের জালে
ধরিব তব দুঃখের মাছ;
মনে মনে যে বাঁধন মোদের
গাঢ়তর হবে জেনো আজ।
হে প্রেরণাদায়িণী; ফুটেছে কি তব মুখে সৌর হাসি?
নিশ্চয়ই তা হয়েছে জানি;
কারণ…
আমি যে তোমায় অসীম ভালবাসি। :rose2: :rose2:
হ্যা, ভাইজান এরকমই হয়। দোষ যারই হোক শেষ পর্যন্ত এ পক্ষকেই বলতে হয়—-
অযোগ্য আমি, মূর্খের মত
করেছি হেলা-অযতন।
তার পরেও যদি পাথর না গলে তাহলে আরো বিনীত ভাবে চেষ্টা চালিয়ে যান।
@বকলম,
পাথর এখন গলিয়া গলিয়া পড়িছে আমার গায়,
শীতল পরশ অমৃত স্বাদে বুনিছে আশা ক্ষনিকায়। :rose2:
ফ্রেম বালুবাসা বড়ই খরাপ বিয়েফার!!!খালি সারা দিন ফ্যন ফ্যন ফ্যন আর ভ্যজর ভ্যজর!!! উফ কত কতা বলেরে!!
তবে কবিতাটা ভালুই!! :rose2: (আপনারে না!! আপনার ইয়েরে দিলাম!! পৌছায়ে দিয়েন!! 😀 )
@তানভী,
যথাস্থানে যথাযোগ্য জিনিষ যথাযথ মর্যাদার সাথে পৌছে দেওয়া হয়েছে; এই প্রাপ্তিস্বীকারপত্র গ্রহণ করে অধমকে দায় মুক্ত করার দয়া দেখালে খুশি হতাম।
তবে এ যেন অমৃত নিসৃত হল জনাবের ওষ্ঠদ্বয়ের মাঝ হতেঃ
:lotpot: :lotpot: :rose2: :lotpot: :lotpot: