রাজাকার, তাজা ধর, তারপর ভাজা কর, ভেজে মুড়মুড়ে কর;
মোটাতাজা বদমাশ, করেছিলি সর্বনাশ, পাইয়াছি তোকে আজ, ভেজে মিটাইবো আশ;
শুয়োরের তেলে ভাজ, নর্দমার জলে ভাজ, পায়খানা- মলে ভাজ, মন দিল খুলে ভাজ;
শিয়াল কুক্কুরে ডাক, করে দে ভাগ ভাগ, শকুনেও খেয়ে যাক, সকলেই মজা পাক;
রাজাকার ধরিয়া, বস্তায় ভরিয়া, খুব করে মারিয়া, বানাইবো পুড়িয়া;
তারপর তারপর, যত কর ধরফর, হবে না’কো নড়চড়, ছিড়িবো ফরফর;
কাপড়টা ছিড়িয়া, চামড়াটা ছিলিয়া, লবন লাগায়া, দিব তোরে টাঙায়া;
দাড়িতে কেরোসিন, গুনে এক দুই তিন, আগুন লাগিয়ে দিন, নাচিব ধিন ধিন;
চাচা বা মামুকে, ডাকিলেও আজিকে, হইবে না কিছু যে, ছাড়িবোনা কিছুতে;
বদরের বাচ্চা, পাকি মাল সাচ্চা, পিটাইবো আচ্ছা, শুয়োরকা বাচ্চা;
করিবো ভালো কাজ, দিয়া মান্দার গাছ, পিটাইবো তোরে আজ, পাইবোনা ভয় লাজ;
তুই শালা মাল ঘাগু, পাকিস্তানী ছাগু, করি তোর মুখে হাগু , ভুল আর হবে নাকো;
কটা কে ধরে দিন, লাথি গুঁতো মেরে দিন, বাঁশ খানা ভরে দিন, যা ইচ্ছে করে দিন;
পুরস্কার পাইবেন, যা ইচ্ছে চাইবেন, যা খুশি খাইবেন, খালি কটা ধইরে দেন;
(আবজাব টাইপের একটা ছড়া দিলাম। এই টাইপের ছড়া ভারি ভারি লেখা পড়ার পর মাথা ফ্রেশ করে!! যে লেখে তারও, যে পড়ে তারও!! 😀 )
শুয়োরের তেলে রাজাকার ভাজা। শুয়োরের প্রতি অসনমান।
@lo,
তাদের পেছনে যে জিনিসটাই ব্যয় করা হবে, সেগুলো সবগুলোরই অসম্মান হবে। তাদের গালে জুতো মারলেও জুতোর+ গরুর অসম্মান হবে। তাদের চামড়া দিয়ে জুতা বানায়ে তাদের গালে মারতে হবে। তাদের ভূরির চর্বি দিয়ে তাদেরকে ভাজতে হবে।
@তানভী,
আমার একটা ক্ষুদ্র প্রস্তাবনা আছে। দেশের পাড়ায় পাড়ায় ঘিয়ে ভাজা লোম ওঠা নেড়ী কুকুর গুলিকে বিশিষ্ট রাজাকারদের নামে নামকরন করা হোক। যেমন, নিজামী, আজম, মঈন এমন।
এরশাদ আমলে আমাদের পাড়ায় এমন একটা কুকুর ছিল, কালো লোম ওঠা; তার নাম দেওয়া হয়েছিল এরশাদ। নাম সে খুবই ভাল চিনত। বেজায় ভাল মানুষ থুক্কু, ভাল কুকুর ছিল।
তবে কুকুরে আদালতে মানহানির মামলা করতে পারে সেটাও বিবেচাণায় আনতে হবে।
@আদিল মাহমুদ,
আরে মিয়া রাখেন আপনার মানহানী মামলা। বাংলাদেশের কুত্তারে নিজামী কয়া ডাকলে ঐ কুত্তা যদি লগে লগে আপনারে না কামড়াইসে, তাইলে আমি আমার নাম পাল্টায়া ফেলুম। :guli:
আপনার ঘরেরটা দিয়ে আগে একবার পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। তবে আপনারটার গ্যারান্টি নাই। বিলাতি কুত্তাতো বাঙলা সেন্টিমেন্ট বুঝবো না। 🙁
বাপরে বাপ। ভার্সিটি থেকে ফিরে মুক্তমনা খুলে এমন কাব্য ধাক্কা খাব ভাবিনি। কি ছন্দ, কি ভাষা, পুরাই মারহাবা!! জটিল ছড়া, আমাদের সাহিত্যভান্ডারে একটি যুক্ত হলো!
@অ্যডমিন: আমার নামের পাশে প্রোফাইল পিকচারটা বদলে গেল কেন?
রাজাকার জ্যান্ত, কেউ যদি আনতো,
আইক্কাআলা ডান্ডা, দিয়া করতাম ঠান্ডা……………তানভী কেমন হইছে ? 😀
ছড়াটা বেদম হইছে! কোন শব্দ বাদ দেয়ার দরকার নাই। :yes:
@আতিক রাঢ়ী,
রাজাকাররে বাম্বু দিয়া লিখা সব ছড়াই শয়ে শ 😀 । কুনো মিলের দরকার নাই, খালি বাম্বু হইলেই হইল। চালাইয়া যান!!! :yes:
খুবই আশা জাগানিয়া ছড়া।
ছোট একটা সাজেশন, “শুয়োরকা বাচ্চা” না বলে “শুয়ারকা” বাচ্চা বললে মনে হয় আরেকটু শ্রুতিমধুর শোনায়। যাদের উদ্দেশ্যে এই মহান অমৃতবচন সে ধরনের লোকদের বাংলা উচ্চারনও তাদের পাকি প্রভুতের মত হয়।
@আদিল মাহমুদ,
এই ব্যপারটা আগে খেয়াল ছিল না। থেঙ্কু!! 😀
@তানভী,
মুরুব্বীর দোয়া রইল।
সাব্বাস, এমনই তো চাই। এই না হলে বাঙালি বীর হবে কি করে?
“একটা দুইটা রাজাকার ধর
সকাল বিকাল নাস্তা কর”
ধন্যবাদ, ধন্যবাদ :yes: 😀
@নির্মাণ,
আপনার লাইন দুটো দেখে আমার একটা ঘটনার কথা মনে আসলো।
জনযুদ্ধের গণযোদ্ধা বইটা থেকে একটা কাহিনীকে পোস্ট হিসাবে তুলে দেবার ইচ্ছে আমার বহু দিনের। হয়তো এখানের বেশিরভাগ পাঠক বইটা আগেই পড়েছেন, তবুও দেব। যারা পড়েন নি তাদের জন্য দেব। যদি পারতাম তো পুরো বইটাই লিখে পোস্ট দিতাম।
এই একটা বই আমার মনের ভিতটাকে অনেক অনেক গভীরে নিয়ে গেছে।
কামরুল হাসান স্যার কে যদি সামনাসামনি একটা স্যালুট দিতে পারতাম!!!
এখনো ভাজা হচ্ছে? হ্যা চলুক
একদম মুড়মুড়ে, একদম।
@সৈকত চৌধুরী,
আদিল ভাইয়ের সম্মানিত মহারানী কুক্কুরী আসিয়া দুইখান কামড় না দেওন পর্যন্ত অবিরাম ভাজা চলিতেই থাকিবে!! 😀
@তানভী,
ভাজাভাজি হলে জমবে ভালো কারন গায়ে-গতরে তৈল ও চর্বি অনেক বেশী জমে গেছে যে !!!! ভাজতে হবে কড়কড়া , মড়মড়া করে যেন হাড়গুড়গুলি এক নিমিষে দাতের মাঝখানে চানাচুরের মতো চুরমার হয়ে যায়।
এবার আর কারো হাংকি-বাংকি,চল-চাতুরি চলতো না———– কারন তানভীরা জেগে উঠেছে।পালানোর পথ সব বন্ধ।ফারুক,হুদারা যে পথে গেছে ৭১ এর রাজাকার,আল-বদরাও যেতে হবে সে পথে।খুনি তোদের রক্ষা নাই।
@তানভী,
রাজাকার ধরে পুরি-সিঙারা বানালে কেমন হয়? অবশ্য এ ব্যাপারে আদিল মাহমুদের মত কিন্তু গ্রাহ্য করা হবেনা
@রামগড়ুড়ের ছানা,
তাহাদিগকে জ্যান্ত আগুনে পুড়াইয়া, কেরোসিনে ভাজা হইবে।
সিঙ্গারা, পুরি বানাইতে হইলে তো টুকরা টুকরা করা ছাড়া উপায় নাই! আর শিয়াল কুত্তায় সিঙ্গারা,পুরি খায় বইলাতো কোনদিন শুনি নাই!!! তবে ছাগলরে খাওয়ান যাইতে পারে, রাজাকারদের স্বগোত্রীয় কিনা!!
@তানভী,
আপনার ধারনায় বিরাট ভুল আছে। শিয়াল গ্যারান্টী দিতে পারি না, কারন কোনদিন পুষি নাই, পুষব তেমন কোন সম্ভাবনাও অদূর ভবিষ্যতে নাই।
তবে কুকুরে তেলে ভাজা খুবই পছন্দ করে।
@রামগড়ুড়ের ছানা,
আপনাদের ডালপুরির সাথে মিশায় যা খুশী করতে পারেন। আমার কোন আপত্তি নাই। কিন্তু আলুপুরী বা সিংগাড়ায় মিশানোর প্রশ্নই আসে না। ইয়ে ইজ্জত কি সওয়াল হ্যায়!
দেখেন আদিল ভাই মুক্তমনাতে আসছেন, মুক্তমনে চিন্তা করেন। অভিজিৎদার এতো কষ্টের সাইট আলুর দম বানিয়ে ফেলছেন, এটা কি ঠিক? সিঙ্গারার মত বদ্ধ আকারের জিনিস খেলে এমনই হবে, ডালপুরির মত widescreen খাবারই পারে শুধু মুক্তমনের প্রসার ঘটাতে। মঈন-উ-আহমেদের আলু আন্দোলনের সময় আলুর আইসক্রিম খেয়েই আলুবাদীদের চেনা হয়ে গেছে।
@রামগড়ুড়ের ছানা,
ভাইজানেরা, ফুরি সিঙ্গরা লিয়ে কাইজ্জা খ্যমতো দ্যান।
আমি জামাতের পরিকল্পনার ভয়াবহতা দেখে হতবাক হয়ে যাচ্ছি। আমার এক স্কুল বন্ধুর কি ভয়াবহ অবস্থা করেছে জামাত!! জামাত রাজশাহীতে হত্যা করল আর চট্টগ্রাম ভার্সিটিতে ছাত্র মারল, আর সে বলে লীগের ছেলেরা নাকি মেরে জামাতের নামে চালিয়ে দিয়েছে!! চট্টগ্রাম ভার্সিটির যে ছেলেটা মারা গেছে সে নাকি জামাতে ছিল!!! আমি ডিফেন্ড করলাম, আর সে বলে নামের পেছনে রহমান লাগালেই মুসলমান হওয়া যায় না, কিছু ফ্রিতে গালিও দিল !! আর দুইটা ফ্রেন্ড (ওরা হিন্দু) ডিফেন্ড করল আর তাদের কে যা তা ভাষায় গালাগালি করল আর বলল মুসলমান মরেছে দেখে তারা নাকি খুশি হয়ে এসব লিখছে!!! আমি শেষ পর্যন্ত ঘেন্নায় তাকে ফ্রেন্ডস লিস্ট থেকেই বাদ দিয়ে দিলাম………
এই ছেলে স্কুলে আর দশটা ছেলের মতই ছিল, তাকে কখন জামাত পেল আর কখনই বা এই অবস্থা করল কিছুই বুঝলাম না! পুরাই ব্রেইন ওয়াশড!! পুরা রাজাকারদের মত আচরণ, নব্য রাজাকার!! :-Y
@রামগড়ুড়ের ছানা,
আমি মুক্তমণার নুতন মাত্রা এনেছি। পুরীর 2D মডেলকে সিংগাড়ার 3-D তে পরিনত করাটাই আমার লক্ষ্য। আপনি হয়ত বুঝতে পারছেন না, আপনার জগতটাই তো পুরীর মতই ফ্ল্যাট!
ভাইজান, আলুর বিরুদ্ধে বুঝে শুনে কথা বলবেন। কাফের নাসারাদের দেশে আসলে বুঝবেন আলুর কত মহিমা। এই জাতির উন্নতি হবে না তো কি হবে ভেতো বাংগালীর? বেশী করে আলু খেয়ে ভাতের উপর নির্ভরশীলতার চাপ কমানোর শ্লোগান চলছে বহুদিন থেকে, অথচ কে কার কথা শোনে। আপনাদের মত লোকেরা আছে বলেই এমন হচ্ছে।
মজার ছড়া ! চমতকার!
@অপু,
ধন্যবাদ। মুক্তমনায় নিয়মিত হন, তখন দেখবেন ভারি ভারি লেখা পড়ে আপনার মাথা দিয়াও এইরকম আউলা লেখা বাইর হইতেসে!! 😀
:yes:
তা রাজাকার ধরার পদ্ধতিটা কি?
@আইভি,
:-/ এইটাই তো সবচেয়ে ঝামেলার ব্যপার!!(দেখেন না সেইজন্য এইটা নিয়া কিছুই লেখি নাই!!! 😛 ) অন্যেরা ধরে আনবে, আমি নাহয় ভাজি করে দিব!!!
@তানভী,
রাজাকার খুজে পাবি , কে সেটা বুঝে যাবি;
আয়নায় দেখে নিস – মিলে যাবে বিশে বিশ।
😀 মানে আপনাকে বলি নাই আপনার ছড়া প্রতিভা দেখে আমারো হাত চালাতে ইচ্ছে হল আর কি!!!
@মুহাইমীন,
ভাই আপনার পিরতিভা দেইখ্যা আমিও মুগ্ধই হয়া যাচ্ছি। একখান পোস্ট ছাইড়া দ্যান!!
আয়নার ওপাশে, কার যেন মুখ ভাসে
নিজেই নিজেকে দেখে শয়তানী হাসি হাসে!!
অন্যরে ডেকে বলে, “দেখ কারে দেখা যায়!
বদর আর রাজাকার দেখ ঐ আয়নায়!!”
অন্য সে হেসে কহে,”এতো আপনারই মুখ,
রাজাকার দেখিয়া আজ পাইলাম সুখ!!”
(আমিও ইকটু পিরতিভা পরদর্শন করিলাম!! 😀 )
@তানভী,
ভালই বলেছেন।
আসলেই তাই; আমরা যে এত রাজাকার রাজাকার করি আমাদের মধ্যে যে কত রাজাকার আছে তার হদিস কয়জন দেবে। আমরা নিজেদের স্বার্থে অনেক রাজাকারকে নানা কাজ করে দেই । অথবা রাজাকারদের ভয়ে তাদের কুকর্মের সংগী হই। কিন্তু যখনই রাজাকার দের প্রসংগ আসে তখনই সবাই লোক দেখানোর খাতিরে তাদের বিরুদ্ধে কথা বলি।
বর্তমান সরকার যে এত রাজাকার রাজাকার করে। এই রাজাকাররা তো তাদের কে কব্জা করে রেখেছে। কোন পদক্ষেপই তারা এদের বিরুদ্ধে নেই নি নেবেও না,আর যদি নিয়েও থাকে তবে স্রেফ তা রাজনৈতিক চাল; কয়দিন পরেই তা ঠান্ডা হয়ে যাবে। আর রাজাকার দের মধ্যে যারা আজও ক্ষমতার লোভে পৈশাচিক তান্ডব চালিয়ে যাচ্ছে তাদের কে প্রচলিত বিচারব্যাবস্থায় বিচার সম্ভব নয় কারণ সবই তাদের হাতে। তাদেরকে আসলে ফায়ারিং স্কোয়াডে ধরে ধরে ব্রাশফায়ার করা উচিত। ধন্যবাদ।
আর এদের নিয়ে শীঘ্রই আমি ছড়া নিয়ে আসছি। 😀
@আইভি, কাঁঠালপাতা হাতে নিয়ে দাঁড়ায় থাকা 😛
তাছাড়া আল-ফালাহ প্রিনটিং প্রেস ও আল-ফালাহ মিলনায়তনে গিয়ে ওঁৎ পেতে বসে থাকতে পারেন। ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউট না কি যেন একটা আছে, ওখানেও মাঝে মাঝে রাজাকাররা বিচরণ করে :-/
তানভী, একদিকে ছড়া, আরেকদিকে দার্শনিক/বৈজ্ঞানিক খেলা, তোমার প্রতিভা দেখে তো হতভম্ব হয়ে যাচ্ছি!!!!
@বন্যা আহমেদ,
বাঁশটাতো রাজাকারদের দিতে বলসিলাম!!! আপনি আমারে দ্যান ক্য??!!! 😥
তানভী কে সচলায়তনের মৃদুল ভাই আর আকতার ভাই দ্বারা অনুপ্রাণিত মনে হচ্ছে। তাদের যৌথ ছড়ার বই বেরুচ্ছে মেলায় “রাজাকার ইস্যুতে/ মানবতা মুছে ফেল টয়লেট টিস্যুতে”, সুদ্ধস্বর থেকে।
রাজাকারীয় ছড়ার একটা অনবদ্য কালেকশন হবে এটা।
মৃদুল ভাই মেইল এ কিছু প্রকাশিতব্য ছড়া পাঠিয়েছেন আজকে আমাকে। মোটামুটি যাকে বলে ফাডায়ালাইছে।
তোমারটা ও ভাল এবং মজার, তবে আরেকটু ………
@বকলম,
আকতার ভাই!!!! ডেঞ্জারাস!!! উনার ছড়া পড়ে আমার চেয়ার থেকে পরে যাবার দশা হয়েছিল!! :hahahee:
মৃদুল ভাই এতদূর যেতে পারেননি এখনো।
আর আমি……………………………………….(বয়স কম তো!!!) আর সিরিয়াস ছড়া লেখার কোন পূর্বাভিজ্ঞতা নাই।
যাই হউক, আসলে এইখানে কিছু কম হয়ে গেছে। সামনে পেলে যা যা বলেছি তার তুলোনায় ১০০ গুন বেশি করব। (কবিতা লিখতে গিয়া লাইনই খুইজ্জা পাইনা!! আর শাস্তি দিতে গিয়া দেখা যাইবো কোন উপায়ই যখন পছন্দ হইতেসে না তহন রাগ কইরা কনফিউসড হয়া ছাইড়া দিসি!!!)
@তানভী,
শাস্তির উপায় একটাই– ধরে ধরে লটকানো— আর কোন চুদুর ভুদুর চইলত ন।
রাজাকার ধরিয়া, বস্তায় ভরিয়া, খুব করে মারিয়া, বানাইবো পুড়িয়া;
তারপর তারপর, যত কর ধরফর, হবে না’কো নড়চড়, ছিড়িবো ফরফর;
রাজাকাররা অধম, আর তারা মানুষ (Homo sapiens)বলেই অধম। তবে আমার প্রশ্ন, মানুষ কেনো রাজাকার হয়? আর ধর্ম-বিশ্বাসী না হলে কারও জন্য রাজাকার হওয়া কি সম্ভব ছিলো?
পড়েই যে মাথাটা বড্ড ভারি হয়ে উটেছে তা বুঝতেই তো পারছো। 🙂
@সৈকত চৌধুরী,
ঝামেলা পাকাইলেন দেখতাসি!!!
সুবিধাবাদীরা সবসময় সুবিধাবাদী, ধর্ম থাক বা না থাক, কারন থাক বা না থাক তারা তাদের সুবিধা অনুযায়ী একটা না একটা কারন বের করে নেবেই।
সুবিধাবাদীদের ধর্মই হচ্ছে সুবিধা খোজা। রাজাকাররাও সেইরকম একপ্রকার সুবিধাভোগী।
ঐ নেকড়ে আর ভেড়া শাবকের গল্পটা পড়েন নি?!? ( ভেড়া শাবক পুকুরে পানি খেতে এসেছে, নেকড়েও একই কারনে। ভেড়া দেখে নেকড়ের খুব লোভ হল। তাই সে রাগ করার ভান করে ভেড়াকে বলে,”তুই আমার জল ঘোলা করলি কেন? আমি তোর ঘাড় মটকাবো”। ভেড়া বলে,” না হুজুর করছি না তো!!”। নেকড়ে বলে, “অ্যাঁ! করছিস না? ও আচ্ছা, তাইলে তোর বাপ করেছিল। সেইজন্য আমি তোর ঘাড় মটকাবো(!!!)” )
ছড়া আসলেই আমার খুব ভাল লাগে। কিছু কিছু শব্দ বাদ দিলে তো এ একটা চমৎকার ছড়া। মাথা ফ্রেশ করে করেও ফ্রেশ হলোনা। আবজাব শব্দটা কি উর্দু না ফার্সী? আগামী একুশে ফেব্রুয়ারীর অনুষ্ঠানে তোমার এই ছড়াটা একটি কিশোরকে আবৃতি করতে দেবো। তবে লাথি গুঁতো মেরে দিন, বাঁশ খানা ভরে দিন এ রকম কিছু বাক্য বাদ দিয়ে, অবশ্যই তুমি অনুমতি দিলে।
@আকাশ মালিক,
আপনার যা ইচ্ছা করেন, আমার কোন আপত্তি নেই। এটা শুধুমাত্র একটা ছড়া, তবে সত্যি সত্যি যদি হাতে পেতাম তবে পরিস্থিতি আরো চরম ভয়ানক হত। :-X
আর “আবজাব” মনে হয় আমাদের দেশের “হেব্বি চাল্লু” তরুনদের “জটিল” সব শব্দ সৃষ্টির একটা। 😀