স্পষ্টই বুঝতে পারা যাচ্ছে এখন ওদের ফসল তোলার সময়। বাংলাদেশের সবটুকু উর্বর জমি দখলের পর দেশ এখন মৌলবাদের বিষবীজ সৃষ্ট ফসলে পরিপূর্ণ। আবশ্য দেশের মালিক যারা; মানে নাগরিক, তারা খুব একটা মাইন্ড করেনি। ভাবটা এমন যে ‘ধর্মের নামে হচ্ছে, তো হোকনা, খারাপ কি’? আর এই ফাঁকে হাটে, মাঠে, ঘাটে, বাজারে, পুকুরে, নদীতে, আকাশে, বাতাসে এখন ইসলামি মৌলবাদ প্রতিষ্ঠা হয়েই গেছে। ও’দিকে আবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তো বলেই দিয়েছেন ইসলাম অবমাননা সহ্য করা হবে না। সুযোগ বুঝে অনেক মন্ত্রী, এম পি, আমলা, চামচা, রাজনিতিক, পাণ্ডা, গুন্ডা, বদমাশ, দালাল যারা তারা সবাই আবার আপন মনে, স্বাধীন ভাবেই নিজে নিজে, অনেকটা ইসলামী বিচার আচার করে করে শাস্তি দিয়ে ফেলছে নাগরিকদের। বেবিট্যাক্সি ড্রাইভার থেকে শুরু করে হেডমাষ্টারতক কান ধরে উঠবস করাচ্ছে। খুন-খারাবি, ধর্ষণ, নির্যাতন, গুম ইত্যাদি ইত্যাদি না’হয় না’ই বললাম। বেশি বলাবলি করে কি আর হবে? দেশের নাগরিক যখন চায় এভাবেই চলবে; হালাল, পাক, তো কার কি?
২। বাংলাদেশের এত্তো এত্তো মানুষ হচ্ছে হলো গিয়ে মুসলমান, তা এখন ধরুন শ’য়ে প্রায় নব্বই এর উপর তো হবেই। তো এরা যদি দেশকে ইসলামী দেশ ঘোষণা দেওয়াটা মেনে নেয়, তো কার কি? কিন্তু মুশকিল হচ্ছে যে সাধারণ নাগরিক, নিজেদেরকে যতই মুসলমান মুসলমান বলুক, তারা কিন্তু ধর্ম নিয়ে খুব একটা কিছু মাথা ঘামায় না। সময় কোথায়? এই ধরেন মোল্লা, টকশো কিংবা এর তার কাছে শুনেটুনে একটু জেনে নেয়। কেউ কেউ হয়তো একটু আধটু চেষ্টা করে জানতে, কিন্তু যত যা’ই হোক সৌদিদের মত করে ইসলাম মানে না। দেশের নব্বই ভাগ নাগরিক তো মানে না’ই; পাঁচ ভাগ মানুষ মানে কি না সন্দেহ আছে । শুধু দাঁড়ি’তে মেহেদি বা ফ্যাশনে হিজাব করলেই কি সৌদিদের মত সাচ্চা মুসলমান হওয়া যায়? আর যারা দাঁড়ি হিজাব কেয়ার করেন না, খেয়াল করলে বা কথা বললে দেখবেন তাদের’ও অনেকেই আবার সেই উপর দিয়ে ফিটফাট আর ভেতর ভেতর ঠিকই মৌলবাদী সদরঘাট। ওরা চাপাতি হত্যার বা জবাইয়ের মত ভয়ঙ্কর অপরাধের প্রতিবাদ করে না। তবে যত যা’ই হোক সৌদিদের মত করে কিন্তু ইসলাম মানে না।
৩। প্রধান শিক্ষক শ্যমল কান্তি’কে কান ধরে উঠবস করানো হয়েছে ইসলাম অবমাননা করবার মিথ্যা রটনায়। অভিযোগকারী নিজেই বলেছে ইসলাম অবমাননাকর কোন ব্যপার ঘটেনি। তা’হলে? গত বছরের মার্চে, সাতাশ বছর বয়সী তরতাজা আফগানি মেয়েকে শত শত মৌলবাদী মুসলমান সবার চোখের সামনে পিটিয়ে, আছড়িয়ে, ছেঁচড়ে, পুড়িয়ে খুন করে ফেললো; মিথ্যা অভিযোগে, অপবাদে। সে নাকি কোরান পুড়িয়েছিল, যা মিথ্যা মিথ্যা এবং সর্বৈব মিথ্যা, কিন্তু উৎসব করে, সত্য মিথ্যা যাচাই না করেই তক্ষনি খুন করা হয়েছিলো মেয়েটিকে। আসলে ধারের টাকা উদ্ধারে গিয়েছিলো সে এক মোল্লার কাছে। চতুর মোল্লা টাকা না দিয়ে দিলো কোরান পোড়ানোর অপবাদ আর মুমিনরা মেয়েটাকেই পুড়িয়ে মেরে ফেললো। ফারকুন্দা’কে খুনের হামলা চলাকালীন শুরুর সময়টাতে যেমন উল্লাস করেছিলো মৌলবাদী ধর্মান্ধ জনতা, হেডমাস্টারকে কান ধরে উঠবস করাবার সময় ঠিক তেমনি উল্লাস করেছিলো বাংলাদেশের জনতা। তবে এক্ষেত্রে হেডমাস্টারকে সবার চোখের সামনে পিটিয়ে, আছড়িয়ে, ছেঁচড়ে, পুড়িয়ে খুন করা হয়নি, বেঁচে গেছে শুধু প্রাণে, মানে নয়।
৪। এটা এখন প্রমাণ হয়ে গেছে যে ইসলামী কোন দেশে যদি কাউকে বাদ অপবাদ দেওয়া যায় যে সে ইসলামের অবমাননা করেছে তা’হলে ক্ষুব্ধ জনতা তাকে মেরে ফেলতে পারে। আর সেখানে যদি হর্তাকর্তা গোছের কারো কোন যোগসাজস থাকে তা’হলে তো কথাই নেই। অপছন্দের কাউকে নিধন করতে হলে তো এই ফর্মুলা অব্যর্থ। উৎসব, উৎসব আর উৎসব, শাস্তির উৎসব, হত্যার উৎসব । অন্য যে কোন অতি বদ উদ্দেশ্যে পুরনেও, যেমন ধর্ষণ ইত্যাদিতেও এই ফর্মুলা অব্যর্থ। ধরেন যদি ধর্ষকদের ইচ্ছে জাগে একটি হিজাবিকে ধর্ষণ করতে; তাকে মিথ্যামিথ্যি খারাপ মেয়ে বলে ধর্ষণ করে ফেলতে কি কোন অসুবিধা আছে? নেই। ইসলামী দেশ, এইসব পুরাই হালাল। চারটা লোক সাক্ষী দিলেই শেষ; এক্কেবারে কোরানের কথা। আহা বেশ বেশ বেশ । এবং, এবার একখানা কথা, ইসলামী দেশে ইসলামী উৎসব হলে কার কি? দেশের মানুষ, টুপি দাঁড়ি হিজাবিরা যদি এমন বিচার সমর্থন করে, চায়; তো কার কি? কার জ্বলে কি? যতো সব যন্ত্রণা কোথাকার।
৫। ইসলামী দেশে মুসলমান; এরা নিশ্চয়ই হাদিস কোরান মেনেই মুসলমান। তো মুসলমান হতে হলে আল্লা, নবী কোরান তো মানতেই হবে, নাকি? আল্লা মানবে, কোরান মানবে না, নবী মানবে না, তা তো হবে না; না’কি? মুসলমানের প্রাণের নবীর দেশ, ক্বাবা’র দেশ, কোরানের দেশ, মক্কা মদিনার দেশ, সৌদি আরব দেশ, এ তো মানতেই হবে, না’কি? সৌদি নিয়ম তো মানতেই হবে, না’কি?
৬। একটা গেরস্তের ঘরে একটা ধাড়ি শেয়াল আর অনেক মুরগি, তারা নাকি আবার খুব বন্ধু; বিশ্বাস হয়? বন্ধু যতই হোক তারা, শেয়াল কিন্তু মুরগির ওপর হামলে পড়বেই, স্বাভাবিক সেটা, নয় কি? বিশ্বাস হয়? নেকাবি হিজাবীদের জন্য সত্যিই ভাবনার কথা।
৭। বাংলাদেশের পুরুষ মানুষ তো বীর বাঙ্গালি; ওরেব্বাস, ভেরি স্ট্রং, ওদের নিয়ে চিন্তার কিছুই নেই। মেয়েরা? ভেরি স্ট্রং মানেন বা না মানেন, আয় রোজগার করে পুরো সংসার চালায় এমন মেয়েদের অভাব নেই। মানেন বা না মানেন, এটাই সত্য। ব্যাডাগুলা এইসব কয়দিন সহ্য করে দেখা যাক।
৮। কোরান না মানলে কি মুসলমান হওয়া যায়? যায় না। তো বাংলাদেশের মানুষ কোরান পড়েন, খোলা মনে পড়েন। ওজু করে পড়েন। পড়ে দেখেন আপনি ঠিক না’কি লালা ঝরানো, ঝাণ্ডা ওড়ানো তেঁতুল শফি ঠিক।
৯। তনু হত্যা তদন্তে শোনা গেলো ধর্ষণ হয়নি, এখন শোনা যাচ্ছে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে । ধর্ষণকারীদের ধরা হবে নিশ্চয়! বিচার যদি হয়, তা’হলে দেশের আইনে হলেই ভালো, শরিয়া কোরানই আইনে হলে বিপদ আছে। ওই আইনে আবার চারজন পুরুষ মানুষের সাক্ষী লাগবে ধর্ষকদের ভালো মানুষ বা ধর্ষক সাব্যাস্ত করতে। মহা মুশকিল।
১০। বাংলাদেশে এখন কড়া আইন। ভয় লাগে। এখন ধর্ম অবমাননার অপবাদ দিলেই কেল্লা ফতে। এরসাথে জয় বাংলা ধ্বনি; এক্কেবারে নিশ্চিত জয়। পাণ্ডাগুলোর আচরণ অনেকটা যেন ৭১ এর দালাল রাজাকার আলবদরদের মত। যা ইচ্ছে তা’ই করতে পারতো যারা। সাধারণ নাগরিকরা তখন শুধুমাত্র ওদের ধমক খেয়েই ভয়ে চুপসে যেতে বাধ্য হত। আজকের মন্ত্রী এমপি চামচা পান্ডা ও চাটুকারের দল আইন নিজ হাতে তুলে নিয়ে যাকে ইচ্ছে, যেভাবে ইচ্ছে শাস্তি নির্যাতন করে চলেছে। অপমান করে, ধমক দিয়েই স্বার্থোদ্ধার। না’হলে খুন নির্যাতন। ৭২-৭৪ এর পান্ডাদের চেয়েও অনেক গুন ভয়াবহ এরা। প্রতিরোধ ও পাল্টা ব্যবস্থা না নিলে নাগরিক কি ওই অন্ধগলি থেকে বের হতে পারবে?
মন্তব্য…আমি অবাক হই যখন দেখি ফেইসবুক কমেন্টস গুলোতে বেশিরভাগ ই শিক্ষক কে শাস্তি দেবার পক্ষে।অনেকের মতে কম হয়ে গেছে, আরো হলে ভালো হত।
খুব কষ্ট হয় ভাবতে যে এদেশ কোথায় যাচ্ছে।বিস্বাশের ভাইরাস এমন ভাবে আকড়ে ধরেছে যা মুক্তচিন্তার বিকাশ কে শেষ করে দিতে যথেষ্ট।
ধর্মের কোনো গঠনমুলক সমালোচনা ও যেখানে করতে গেলে প্রাণভয়ে থাকতে হয়।সেদেশ যে কবে আগাবে কে যানে!!!!
এতটাই ধর্মের বিষ মানুষ কে খেয়ে ফেলেছে যে এই মন্তব্য করতে গিয়েও ধার্মিক দের থেকে ভয়ে থাকতে হয়।।।
কিছু মানুষ তবু তার সর্বস্ব বিলিয়ে আলো জ্বেলে যায়; সত্যের পথ দেখায়, দাঁড়িয়ে থাকে বাতিঘর হয়ে। সার্থক হোক জীবন তাদের যারা দ্বীপ জ্বেলে যায় অন্যের তরে।
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ব্লাসফেমি আইন আছে কিন্তু শরিয়া আইন নাই ধর্মনিরপেক্ষ মোসলমান আলহাজ নারীনেত্রী কর্তৃক শোষিত, নবীজির দেখানো পথে চলা দেশে। এটা কোনো কথা হইলো?
ব্লাসফেমি আইনও নাই; শরিয়া আইনও নাই, কিন্তু আছে ওইগুলির বাপ আইন; ডিজিটাল ৫৭ ধারা আর বিষাক্ত ধর্মানুভূতি আইন। নাগরিককে অত্যাচারের জন্য ওইসবই যথেষ্ট। নাগরিক অত্যাচারিত হতে ভালোবাসে তো, তা’হলে আর কথাই বা কি?
মোল্লারা তো উপলক্ষ্যমাত্র, আসল কাজতো করে নেপথ্যের স্বর্গীয় পিতারা… নারায়নগঞ্জে ঐ একই ঘটনার পুনারাবৃত্তি হচ্ছে….প্রতিবাদে কোন কিছু হবে না, চাই সবাই মিলে প্রতিরোধ… প্রয়োজনে তাদের ভাষাতেই প্রতিরোধ করতে হবে…
কোন সন্দেহ নেই।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
প্রত্যেকটি প্যারার সাথে সহমত পোষণ করছি।
ধন্যবাদ। হোক প্রতিবাদ, হোক প্রতিরোধ বিশ্বজুড়ে, একসাথে।
সময় উপযোগি অনেক ভালো একটি লেখা। ধন্যবাদ। 🙂
ধন্যবাদ।
এতো কিছুর কি দরকার?? এতো ইতিহাস দেখিয়ে কোন লাভ নেই।
তাই বলছি, এখন ডাইরেক্ট আপনাদের লক্ষো বলুন, আপনাদের দাবি বলুন। যে আপনার এ দেশের মাটিতে ইসলাম ধর্ম দেখতে চান না!
গুরুর চেল, লেখক তো যা বলার তা তো সরাসরিই বলেছেন। আপনি কি বলতে চান খোলাখুলি বলুন। ভয় দেখাচ্ছে না তো!
আমাদের দেশে অতি-উগ্রবাদী মুসলিম যেমন আছে, তেমনই কেবল নামাজ-রোজা করা নিরীহ মুসলিমও আছে। আবার কেবল নামে মুসলমানের সংখ্যাও কম নয়। সমস্যা হচ্ছে সাম্প্রতিক সময়গুলোতে উগ্রবাদীদের দাপট অনেক বেড়ে গেছে। ওয়াজ-নসিহতের নামে অনেক ক্ষেত্রেই বিধর্মী বা যারা ধর্ম পালনে আগ্রহী নন তাঁদের বিরুদ্ধে সহিংসতা উসকে দেয়ার কথা বলা হচ্ছে; তালেবানী ইসলাম কায়েমের চেষ্টা চালান হচ্ছে। ভোট-ব্যবসায়ী ক্ষমতালোভী নেতারাও এদের ঘাটাতে চাইছেন না। আর তাছাড়া তাদেরও বয়স হয়েছে, যৌবনের সাহস পরকালের আজাবের ভয়ের কাছে পরাজিত হয়েছে। এই কঠিন সময়েও যখন ধর্ম অবমাননার অভিযোগে শিক্ষক নির্যাতনের এই কষ্টদায়ক ঘটনায় মানুষকে প্রতিবাদী হতে দেখি, তখন কিছুটা হলেও আশা হয়; মনে হয়, সবকিছু হয়তো এখনও শেষ হয়ে যায় নি।
বেশির ভাগ মানুষই তো সহজ সরল নিরীহ মানুষ ভাই। সমস্যাটা সেখানেই প্রকট হয়ে দাঁড়ায়। ওরা এতটাই সহজ সরল যে খুব প্রাথমিক প্রতিবাদটুকুও করতে চায় না। এদেরকে আসলে কি নামে ডাকবেন? সরল? মডারেট? সুবিধাবাদী? দায়িত্ব জ্ঞ্যানহীন? অন্ধ? চোখ বন্ধ? কি ডাকবেন তাঁদের? ওরা সমস্যা দেখলে মুখ ঘুরিয়ে পাশ কাটিয়ে চলে যায়। এদের বেশি অংশটার সবাই যেন সেই হীরক রাজার মগজ ধোলাই করা ঘোর লাগা মানুষ। কিছুতেই কিছু আসে যায় না। নিজেদের গায়ে লাগেনি তো, আমার কি; এমন একটা ভাব। অন্যদিকে প্রতিবাদ যারা করে, প্রতিরোধ যারা করে, তারা সংখ্যায় মাত্র কজন। বিশ্বাস করুন ভাই, আপনার মন্তব্যে যেমন বলেছেন; আমিও তেমনি আশাবাদী হতে চাই। কিন্তু শুধু আশা করলে ঠকতে হবে মনে করি। মৌলবাদী প্রতিপক্ষ ৪৫ বছর ধরে সংগঠিত হয়েছে, একটি দুটি পাঁচটি পঞ্চাশটি করে চক্রবৃদ্ধিহারে বিষবীজ বুনেছে। আজ বিষবৃক্ষে ছেয়ে গেছে বাংলাদেশ। আর শাসক সেজে বসেছে যারা তারা বারেবার নিজেদের বিক্রি করেছে; নাগরিকের কথা ভাবেনি। ক্ষমতার কথা ভেবেছে শুধু। আজ ধর্ম নামের অদ্ভুত ছাতার তলায় রাষ্ট্র আর ধর্মকে একাকার করেছে শুধুমাত্র ক্ষমতায় থাকতে। যুদ্ধাপরাধ না করলেও করছে দুগ্ধাপরাধ। আপোষ করে নিজেরাই হচ্ছে দুগ্ধাপরাধী। গণতন্ত্রের আইন আর শরিয়ার আইনকে এক বিছানায় শোয়ানো যায় না। নাগরিকের কি কষ্ট; কি ধ্বংস। কি অন্ধকার। তবুও আশা করবো; আমরা না পারি, আমাদের নতুনরা; ওরা ঠিকই পারবে। নতুনদের পানে চেয়ে রইলাম বন্ধু।
ভালো থাকুন।
চমৎকার করেই তুলে ধরলেন বিষয়গুলো। দেশটা হাটি হাটি পা পা করে এগুচ্ছে। অন্ধকারের পথে, গর্তের দিকে।
গর্তময় অন্ধকার অন্ধগলিতে অনেকে আগেই ঢুকেছে; এখন ফলাফলের অপেক্ষা মাত্র। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
সময় উপজগি লেখা দরকার ছিল । বাস্তবতা চক্ষে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ।
মন্তব্যের পাঠাবার জন্য ধন্যবাদ।
সেইই
🙁