অ নেই;
তাই, আ হয়ে থাকা হল না আর ।
ভেবেছিলাম ই হয়েই থাকব ;
কিন্তু মার্কিনি ঈ-এর নখে পড়ে,
উত্তোরণের স্বপ্নে;মগ্ন
ঊর্ধ্বে উড়াল দিয়ে
ফিরে এসে ঋণগ্রস্ত।
একদেশদর্শী , ঐ এর দখলে,
ওম;
ঔৎকর্ষ্যের অকাল মৃত্যু ঘটে শাস্ত্রাচারে ।
হল না করণীয়।
খর্ব হল সব ।
গতি গেল ঘটে;
প্রশ্ন হয়ে থাকল ঙ।
চাইবার আগেই,
পেয়ে গেলাম ছাই;
জনন তবুও যায়নি থেমে।
ঝঞ্জার মাঝেও বেঁচে থাকা,
রহস্য হয়ে থাকে , ঞ ।
টঙ্কারে টঙ্কারে; জেগে রয় ঠগ।
ডেকে উঠা মানুষ,
ঢাকা পড়ে, ঢাকের শব্দে।
অধরা রয়ে যায় ণ।
তর্পন হয়ে উঠে না,
থমকে যায় কুলাচার।
দানের কৌটো খুলে দিয়ে,
ধন লুটপাটের ,নারায়ণ;
বলি তারে হরিলুট।
পদ জানে না ফল কার?
অথর্ব ব,
ভার বহনে অক্ষম;
যতি পড়ে রয়।
তবুও রয়ে যায়,
লালন।
শব্দ হয়ে উঠে তখন;
ধর্ম্মের ষাড় ;
সহসে ভর করে আসে হাওয়া ;
অতঃপর ?
তরিৎ গুণে ং –
জানা হয়ে উঠে না বিন্দু অথবা বিসর্গ।
(বর্ণার্থগুলো এই লিংকে পাওয়া যাবে https://www.facebook.com/permalink.php?story_fbid=785091398176773&id=100000277598884)
হা হা হা । নর্তন কুর্দনেই আপনার উপস্থিতি অনুমেয়। কল্যাণ মহোদয়।
মাঝি হাজির! :yahoo: :rose:
অসাধারণ লিখেছেন। তবে ভাই, ঔ তে শুধু ঔষধ দেখতে দেখতে বোরিং ?
‘ঔৎকর্ষ্যের অকাল মৃত্যু ঘটে শাস্ত্রাচারে ‘ – বসিয়ে
দিয়েছি। আশা করি, এবার বিরক্তির উদ্রেক হবে না। ধন্যবাদ , মন্তব্যের জন্য।
আসাধারন ভাই
ধন্যবাদ ভাই ।
চরম লেখেছেন ভাই। 🙂
চেষ্টা চলছে । তবে উৎসাহে, উৎসাহী তো বটেই।
স্বর-ব্যঞ্জনের ব্যঞ্জনে বর্ণমালার কেউ বঞ্চিত হোক বা না হোক স্বপন মাঝি’র একটু গুঞ্জন এদ্দিন পরে যে এখানে; এইটা কিন্তু মন্দ নয় 🙂
বর্ণময় বর্ণগুলো, কবি-র চোখে না পড়লে, কবকবকারী চোখে পড়ে গেছে । মন্দ নয় , মন্দ নয়। কাজী-র রায়, অমান্য করা কি যায় ?
ধন্যবাদ , দাদা।