মেরিলিন মনরো, কার্ট কোবেইন, দিব্যা ভারতী, সালমান শাহ, জিয়া খান, মিতা নূর-এরা সবাই মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ছিলেন। কেউ পশ্চিমা মিডিয়া, কেউবা ভারতের আর কেউ কেউ আমাদের দেশেই ছিলেন মহাতারকা। তাদের সকলের মধ্যে আরেকটি মিল আছে, অনেকেই আমি নিশ্চিত মিলটা ইতিমধ্যেই ধরে ফেলেছেন। এরা সবাই সুইসাইড বা আত্মহত্যা করেই পরলোক গমন করেছেন।
ম্যালকম গ্ল্যাডওয়েলের বিখ্যাত বই ‘দ্যা টিপিং পয়েন্ট’ পড়তে গিয়েই সুইসাইড নিয়ে খুবই ইন্টেরেস্টিং কিছু জিনিস জানতে পারলাম এবং আমার ব্যক্তিগত উপলব্ধি হল সুইসাইড বিষয়ক এই আহরিত জ্ঞান সকলের সাথে শেয়ার করা উচিত।
এই সুইসাইড বিষয়ক আলোচনা শুরু করবো ওশেনিয়া মহাদেশের মাইক্রোনেশিয়া নামক একটি দেশের অধিবাসীদের সুইসাইডের কাহিনী দিয়ে। ১৯৬০ সালের দিকে মাইক্রোনেশিয়াতে সুইসাইড ছিলনা বললেই চলে। কিন্তু হঠাৎ করেই আস্তে আস্তে সুইসাইডের সংখ্যা বাড়তে শুরু করে। ২০ বছরের মধ্যেই তা এতটাই প্রকট আকার ধারণ করে যে ১৯৮০ সালের দিকে প্রতি এক লাখে ১৬০ জন আত্মহত্যা করে যা কিনা সেই সময়ে পৃথিবীর অন্যান্য সকল দেশের চেয়ে বেশি ছিল(মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ছিল মাত্র ২২, ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের বর্তমান হিসাবে বাংলাদেশে সংখ্যাটি ১৩.৫২)।
সুইসাইড হঠাৎ করেই কেন এত বৃদ্ধি পেল তা জানার আগে মাইক্রোনেশিয়ার ভিতরেই ইবেয়ে নামক একটি কমিউনিটির দিকে দৃষ্টি দিই। ইবেয়ে কমিউনিটিতে জনসংখ্যা ছিল সাকুল্যে ৬০০০। ১৯৫৫ থেকে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত এই কমিউনিটির কেউ আত্মহত্যা করেনি। এরপর ১৯৬৬ সালের মে মাসের দিকে বাইসাইকেল চুরি করার দায়ে অভিযুক্ত এক ১৮-বছর বয়সী তরুণ গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করে। অনেক দিন পর এই রকম ঘটনা ঘটলেও তৎক্ষণাৎ কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সে সমাজে দেখা যায়নি। কিন্তু ঐ বছরের নভেম্বরেই একজন সম্ভ্রান্ত, ধনী পরিবারের এক পুরুষ আত্মহত্যা করে বসে কারণ দুই প্রেমিকার ঘরেই একজন করে সন্তান জন্ম নেবার পর সৃষ্ট মানসিক জটিলতা সইতে না পেরে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। এই ঘটনার তিন দিন পরই আরেকটি ছেলে সুইসাইড করে। অর্থাৎ গত ১০ বছরে যে কমিউনিটিতে কোন সুইসাইডের কোন ঘটনাই ঘটেনি, সেখানে এক সপ্তাহে দুইটি(এবং ঐ বছরে মোট তিনটি) সুইসাইডের ঘটনা ঘটে। পরবর্তী এক যুগে মাত্র ৬০০০ জনগোষ্ঠীর এই কমিউনিটিতে আরও ২৫ জন আত্মহত্যা করে বসে এবং আস্তে আস্তে মাইক্রোনেশিয়ার অন্যান্য কমিউনিটির মধ্যেও ছড়িয়ে পড়ে।
তো যারা সুইসাইড করতো, তাদের বৈশিষ্ট্য ঘাটলে দেখা যায় এদের অধিকাংশই সদ্য কৈশোর পেরোনো ছেলে যারা কিনা নিজ বাসাতেই থাকে। আর তাদের আত্মহত্যার কারণও এমন কিছু আহামরি ছিল না। আহামরি বলছিনা কারণ এরকম ঘটনা আমাদের অনেকের জীবনেও হয়ত ঘটেছে। বাবা হয়ত একটা ধমক দিয়েছেন বা হাতখরচ দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন অথবা গার্লফ্রেন্ড/বয়ফ্রেন্ডের মধ্যে সামান্য ঝগড়া থেকেই অধিকাংশ আত্মহত্যার সূত্রপাত।
আসলে যে কারণে আত্মহত্যা হঠাৎ করেই মাইক্রোনেশিয়াতে বেড়ে উঠেছিল তা বেশ অস্বস্তিকর। প্রতিটি সুইসাইডের ঘটনাই আসলে সুইসাইডের একটি ন্যাচারাল বিজ্ঞাপন, এবং বিজ্ঞাপনের সাফল্য কয়েক গুণ হবে যদি কিনা কোন বিখ্যাত মানুষ কর্মটি সম্পাদন করে।
উপরের বাক্য দুটি যে সত্য তা বারবার নানা রিসার্চ থেকেই উঠে এসেছে। ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফর্নিয়ার সমাজবিজ্ঞানী ডেভিড ফিলিপ্স সুইসাইড নিয়ে বিভিন্ন গবেষণা থেকে বারবার এই তথ্যই উদঘাটন করেছেন। ১৯৪০ থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের লোকাল পত্রপত্রিকায় যখন কোন সুইসাইডের খবর ছাপা হয়েছে, সেই এলাকার সুইসাইডের ডাটা থেকে ফিলিপ্স দেখেন ঐ এলাকায় তৎক্ষণাৎ সুইসাইডের সংখ্যাও বেড়ে গিয়েছে। মেরিলিন মনরো যে বছর আত্মহত্যা করেন, সেই বছর পুরো আমেরিকায় সুইসাইডের সংখ্যা ১২% বেড়ে গিয়েছিল। এরপর ফিলিপ্স সুইসাইডের সাথে ট্র্যাফিক এক্সিডেন্টের কোন সম্পর্ক আছে কিনা তা খুঁজে দেখার চেষ্টা করেন, কারণ অনেক মানুষই ইচ্ছে করে কার এক্সিডেন্ট করে সুইসাইড করেন। ফিলিপ্স লস অ্যাঞ্জেলস টাইমস এবং সান ফ্র্যান্সিসকো ক্রনিকলসে প্রকাশিত এবং আলোচিত সুইসাইডের পর ট্র্যাফিক এক্সিডেন্টের ডাটা খেয়াল করেন। খুব আলোচিত কোন সুইসাইডের খবর প্রকাশিত হবার পরদিন ফিলিপ্স দেখেন ট্র্যাফিক এক্সিডেন্ট স্বাভাবিকের তুলনায় বেড়ে যায় ৫.৯%, দুই দিন পর ৪.১%, তিনদিন পর ৩.১%, চারদিন পর ৮.১% এবং দশদিন পর সুইসাইডের সংখ্যা আবার নরমাল অবস্থায় পৌঁছে যায়। আরও ইন্টেরেস্টিং হচ্ছে সংবাদপত্রে প্রকাশিত সুইসাইডের ঘটনা যদি কোন তরুণ-তরুণী সংগঠন করে, তাহলে এই ট্র্যাফিক এক্সিডেন্টের মাধ্যমে সুইসাইডও করে তরুণ-তরুণীরা, প্রকাশিত খবর কোন বৃদ্ধকে নিয়ে হলে এক্সিডেন্টের ডাটাতেও দেখা যায় বুড়োদের আধিপত্য। শুধু তাই নয়, ১৯৭০ সালের শেষের দিকে ইংল্যান্ডে নিজের গায়ে আগুন জ্বালিয়ে আত্মহত্যা করার বেশ কিছু ঘটনা সংবাদপত্রে প্রকাশিত হলে পরের বছর শুধু গায়ে আগুন জ্বালিয়ে আত্মহত্যার সংখ্যাই গিয়ে দাঁড়ায় ৮২ তে।
এই পুরো আলোচনা থেকেই আসলে আমাদের এতক্ষণে আমাদের বুঝতে পারা উচিত কী রকম ভয়ংকর অনুকরণপ্রিয় আমাদের মানব প্রজাতি। আশেপাশের কেউ সুইসাইড করলে, বিখ্যাত কেউ করলে তো কথাই নেই, পটেনশিয়ালি সুইসাইড চেষ্টাকারীরা আসলে একধরনের পারমিশন বা অনুমতি পায়, সুইসাইডকে তারা তখন একটা সমাধানের মধ্যে ধরে নেয়।
সুইসাইড বিষয়ক আলোচনা থেকেই আমার ব্যক্তিগত উপলব্ধি হল সুইসাইড কমানোর সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে সুইসাইডকে মিডিয়া কভারেজ না দেয়া। বলিউডে জিয়া খান মারা যাবার পর যেভাবে দিনের পর দিন এ বিষয়ে সে দেশের মিডিয়াকে কভারেজ দিতে দেখেছি, তাতে ফলাফল যে খুব খারাপ হবার সম্ভাবনা বেশি তা বলাই বাহুল্য।
দুঃখজনক হচ্ছে, একজন বিখ্যাত কেউ যখন সুইসাইড করেন আর সেই খবর যদি পত্রিকায় না থাকে, আপনার পত্রিকার কাটতি কমে যেতে পারে। একেবারেই বাদ না দিলেও যত বিখ্যাতই হোক, আমার কাছে মনে হয় কোন সুইসাইডের খবর যেন প্রথম পাতার খবর না হয়, ভিতরের কোন পাতায় হলেও তা যত অল্পে পারা যায় ততই মঙ্গল। আমার ধারণা আমার এই ইচ্ছেও একটি কল্পনা মাত্র, কারণ কম্পিটিশনের এই যুগে যদি এক পত্রিকা রসিয়ে রসিয়ে পুরো সুইসাইডের গল্প লিখে আর অন্য পত্রিকা শেষ পাতায় এই নিয়ে তিন লাইন লিখে, আবারও সেই একই পত্রিকার কাটতির সমস্যা হতে পারে। সাংবাদিকদের সংগঠন থেকেই যদি এরকম কোন নিয়ম বা নীতিমালা থাকতো তাহলে বেশ হতো কারণ সে ক্ষেত্রে এই নীতিমালা লেভেল প্লেয়িং গ্রাউন্ড হিসেবে কাজ করতে পারতো।
বিখ্যাত কারও সুইসাইডের খবর প্রচার না করলে সমস্যা তো বুঝলাম, কিন্তু একেবারে আমজনতার সুইসাইডের খবরও তো দেখি হরহামেশাই পত্রিকায় আসে। প্রতি বছর এসএসসি বা এইচএসসির পর পত্রিকায় দেখি বাজে ফলের জন্য আত্মহত্যা করার খবর। এই আলোচনা থেকে কেউ যদি কিছু বুঝে থাকেন, তাহলে এতক্ষণে বুঝে যাওয়ার কথা এই সংবাদ গুলোই আসলে আরও অনেকগুলো সুইসাইডের কারণ।
পত্রপত্রিকার কথা তো বুঝলাম, আমরা নিজেরা কী করতে পারি? জিয়া খান বা মিতা নূরের আত্মহত্যা করার পর খেয়াল করেছি ফেসবুকে আমাদের নিউজফিডও এই নিয়ে আলোচনা চলেছে। কেউ তাদের প্রতি সহানুভূতি জানিয়েছেন, কেউ করেছেন আত্মহত্যাকে তিরস্কার। আমার অনুরোধ থাকবে সুইসাইড বিষয়ক সমস্ত আলোচনা-সমালোচনাকে পরিহার করার জন্য। আপনি যখন পুরোপুরি ইগনোর করবেন এই খবর গুলো, সেটি তত কম মানুষের জানার সম্ভাবনা আছে।
আপনি হয়ত খুব বিখ্যাত কারও আত্মহত্যাকে সমালোচনা করে একটি স্ট্যাটাস দিলেন, আপনার দুঃখ-ভারাক্রান্ত বন্ধুটি হয়ত সেখান থেকেই জানতে পারবে আত্মহত্যার ঘটনাটি। সে হয়ত গুগল করে দেখবে জিয়া খানের চেয়ে সে আসলে কয়েক গুণ অসুখী, তার বেঁচে থাকার ইচ্ছেটাও হয়ত ধীরে ধীরে ফিকে হয়ে আসতে পারে। আমাদের ছোট্ট ছোট্ট কাজগুলি আসলে শেষমেষ কোথায় গিয়ে কী প্রতিক্রিয়া ফেলে তা ঘরে বসে হিসেব করা মুশকিল।
আর হ্যাঁ, সুইসাইড বিষয়ক আলোচনায়-সমালোচনায় ইহাই আমার সর্বশেষ বাক্য।(কমেন্ট গুলো বিবেচ্য নয় :P)
দ্রষ্টব্যঃ ম্যালকম গ্ল্যাডওয়েলের দ্যা টিপিং পয়েন্ট না পড়ে থাকলে, পড়ে ফেলতে পারেন। মনে হয় ভালো লাগবে ।
দিব্যা ভারতী সুইসাইড করেননি।ওটা ছিল দুর্ঘটনা কিংবা খুন।খুনের চেয়ে দুর্ঘটনাই বেশি যুক্তিযুক্ত বলে মনে হয় আমার নিকট।ভজঘট বাঁধে শুধু একটা জায়গাতেই দিব্যা ভারতীর মৃত্যুর এক মাসের মধ্যেই তার মেইড অমৃতা মারা যান।হার্টএ্যাটাক হিসেবেই কর্তৃপক্ষ এটাকে নোট করে।দিব্যা ভারতীর জন্মের পর থেকেই এই মহিলা তার সাথে ছিলেন,আরো দুজনের সাথে তিনিও ছিলেন সেই রাতে দিব্যা ভারতীর ফ্ল্যাটেও।ভারতীর মৃত্যুর এক মাসের মধ্যেই তার মৃত্যু হওয়াটা বেশ চমকানোর মতই।অনেকেই অনেক কথা বলে।দিব্যা ভারতীর স্বামী সাজিদ নাদিদওয়ালার সাথে আন্ডারওয়ার্ল্ড কানেকশন,তাদের গোপনে বিয়ে ও বিয়ের খবর গোপন রাখা,দিব্যার ধর্মান্তরিত হওয়া, মুম্বাই সিরিজ বোমা হামলা,সমসাময়িক অন্যান্যদের চক্ষুশূল এসব জড়িয়ে নানারকম থিউরী প্রচলিত আছে।শেষ পর্যন্ত পুলিশ পর্যাপ্ত ক্লু না পেয়ে ১৯৯৮সালে এটাকে দুর্ঘটনা মেনে নিয়েই কেইস ক্লোজ করে দেয় আমার খুব ইচ্ছে কেউ কেইসটাকে আবার রি-ওপেন করবে এবং প্রকৃত সত্য বেরিয়ে আসবে।ইন্টারনেট থেকে একজনের এনালাইসিস কপি করে দিচ্ছি।সময় থাকলে দেখে নিতে পারেন।
Murder theory: 1) Divya was happy that day as she got a new flat for herself and family and she would not commit suicide 2) In an interview her parents stated Divya never drinks or she is never on drugs then why she would do it that night doesnt make sense. 3) Neeta and her husband were there to show costume designs then why the hell were they busy watching television 4) Death of Divya’s maid Amrita was a mystery. She went into depression and finally died due to heartattack. There is no evidence she was in the house during the time Divya died. 5) This was the only apartment in the building that didnt have grills whereas other flats had it. Additionally no cars or autorickshaws were standing below the building that night,. 6) No one has a proof that there were 4 people inside the house that night. There could be more or less. Sajid had no proof he was not in the house. No eye witness to prove that. 7) inspector jadhav mentioned in his report that Divya had consumed some alcohol “Rum” whereas Rum was not even opened. Only whisky bottle was opened.And only some amount of alcohol was consumed among 3 people.So Divya could never be high unless she was drugged 8) Divyas parent did not have a good relation with Divya. Father was against marriage and mother was a card player and spent a lot of divya’s money in gambling. Even on the night she was at club playing cards with friends. 9) Divya was getting threats from Hindu political parties To not marry Sajid. Mainly becuase Hindu Muslim riots just happened few months before her death. 10)Sajid’s connection with underworld. —————————————————————- Suicide Theory: 1) Divya didnt have a good relation with parents. Father did not speak to her after marriage. 2) Mother forced divya to do a lot of movies and Divya was stressed out as she could not chew as much as she was suppose to. Plus her mother made divya bring money to clubs as she was addicted to gambling and lost a lot of money 3) Divya achieved a lot but she didnt have love from her husband or parents. She was working like a machine till the day she died. She was alone from within! —————————————————————— Accident Theory: 1) Divya had a history of playing with danger. This was confirmed by her friends. She was mischievious and could do the stunt. 2) While no one was watching her she must have misbalanced or slipped. ——————————————————————– Out of the 3 options Suicide seems to be the most bizzaare. There is less possibility Divya would kill herself jumping from 5th floor of a building. Its the most painful deaths. She could have easily consumed excessive drugs and died with less pain. Plus her career was going good so was not something she would do at this point. 5% chance. Accident theory could be possible. The only thing is hard to believe no one was watching her climb the wall. Neeta lulla and her husband were busy watching movie when they should be focussing on Divya and discussion 25% chance. Murder is very much possible. Before who would do it i think it is important first to know how it was done. Divya’s body was found on the floor facing up towards the sky. this means she must have tried to save herself or somebody was trying to save her before the fall. Now then there are two possiblities One either someone pushed her while she was sitting or close to the window and in order to save her she must have caught hold of clothes or rope on her way. What could be motive? Well she must have denied working with uunderworld or hindu party people must have threatened her or Divya must have found out secrecy about someone. Who could have the motive? This is a crucial question and all i can answer is someone who Neeta lulla and her husband knew. Hence they had to compromise with that person. All this time, I have a feeling Maid must have been gotten rid of by asking her to go down to get something etc. 40% chance Accidental Murder: There is one more chance that people were hired to threaten Divya about something and it went bizarely wrong killing Divya accidently. Possiblity is she was being threatened by hired people while holding her hand as Divya was hanging outside window. They must have asked her to compromse on the situation else they will drop her. As we know divya is a strong person she must have shouted for life. Fearing people might hear she was killed in state of fear. This shout of divya was mistaken by neighbours as curse voice. There is also a possibility that this was a prank. The motive here is to threaten Divya(or play a prank). But accidently got killed. Who could be the culpritt? Divya’s parents or Sajid. 30% chance. i have a strong belief this could be the reason hence father and sajid went into comma disbielving Divya got killed accidently(by their fault).
ভাবছি আত্মহত্যা করবো
জরুরি একটা বিষয়ে লিখেছেন। আসলে আমার জানাই ছিল না এই ব্যাপারটা যে, কারুর কাছ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে বা অনুকরণ করে নিজেকেও মানুষ হত্যা করতে পারে। তসলিমা নাসরিনের একটা লেখায় পড়েছিলাম, খুব সম্ভবত হল্যাণ্ডে ইচ্ছামৃত্যু বৈধ। একজন মানুষ তার খুশিমত মরবে এতে নাকি সে দেশে কোনোই বাধা নেই! কী অদ্ভুত ব্যাপার।
@তামান্না ঝুমু,
এটাকে আপনার অদ্ভুত মনে হলো কেন বুঝলাম না।আমি তো এটাকে সমর্থন করছি।সব কিছু করার অধিকার( অবশ্যই অন্যের ক্ষতি না করে) থাকলে আত্মহত্যারও অধিকার থাকা উচিত।
সমস্যা হল বৈধ আর অবৈধ বিষয় নিয়ে।নেদারল্যান্ড ছাড়া অন্য দেশে কি আত্মহত্যার দায়ে কাউকে সাজা দেয়ার বিধান আছে নাকি? থাকলে কি করে দেয়া হবে সেটাই তো মাথায় আসে না , যেহেতু লোকটি আর সাজা নেবার জন্য বেঁচে নেই!!
@অর্ফিউস,
@অর্ফিউস, দুঃখিত আগের মন্তব্যের পুরোটাই উদ্ধৃতিতে চলে গিয়েছে ভুলক্রমে।
এ
রাষ্ট্রের দায়িত্ব হচ্ছে, তার সকল নাগরিকের জান মালের নিরাপত্তা বিধান করা। এছাড়াও আরো অন্যান্য দায়িত্ব ত রয়েছেই। অন্যের অসুবিধা বা ক্ষতি না করে অবশ্যই সবার ব্যক্তিগত স্বাধীনতা ভোগের অধিকার রয়েছে। তবে কোন মানুষ যদি কোনো সমস্যা বা হতাশার কারণে আত্মহনন করতে চায়, আর অন্য কেউ বা রাষ্ট্র যদি তা জানতে পারে তাহলে তার সে সমস্যা সমাধানের বা হতাশা নিরসনের চেষ্টার মাধ্যমে সেই ব্যক্তির জীবন রক্ষা করার দায়িত্ব কি রাষ্ট্রের নয়? সাধারণত প্রতিটি প্রাণীর জীবনই তার সব চেয়ে প্রিয় বস্তু। কেউ নিজেকে হত্যা করতে চায় মানে সে গুরুতর সমস্যায় আছে। তার সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করে তাকে বেঁচে থাকতে অনুপ্রাণিত করা উচিত নয় কি?
@তামান্না ঝুমু,
সেটা তো বুঝলাম,তবে রাষ্ট্র যদি সেটা না পারে, মানে ধরেন যে বাবা মার সাথে রাগ করে, অথবা প্রেম ঘটিত কারনে আত্ম হত্যা করতে চায়( আছে এমন পাগল/পাগলী আছে যারা প্রেমে ব্যর্থ হয়েও আত্ম হত্যা করে 🙁 ) তাহলে? ধরেন যে রাষ্ট্র জানতেও পারলো না। সেক্ষেত্রে তো আর কিছু করার নেই।মৃত ব্যক্তিকে তো ধরে মানসিক হাসপাতালে রাখা যায় না।
আচ্ছা আপনি কি বাংলাদেশে মোশাররফ করিমের অভিনীত ” বনলতা সেন” নাটক টি দেখেছেন? আমি এইসব পাগলের কথাও বলছি।
তবে হ্যাঁ কল্যান রাষ্ট্রে রাষ্ট্র পরের কেসটায় এই ব্যবস্থা নেবে। বাংলাদেশে মনে হয় না জানলেও কিছু করবে রাষ্ট্র। লেখকের লেখাটা আমাকে চিন্তায় ফেলে দিয়েছে স্বীকার করছি। 😕
মিতা নূরের কেসটা কি ফাইনাল? আত্মহত্যা? তদন্ত চলছিলো শুনেছিলাম ……. ?
মাইক্রোনেশিয়াকে একটি অঞ্চল বললে কেমন হয়?
নো কমেন্টস !
@কাজী রহমান,
কোন ফলোআপ রিপোর্ট পেলাম না ইন্টারনেটে। পুলিশ প্রথমে আত্মহত্যা হিসেবেই লাশ গ্রহণ করেছিল এটা মনে ছিল, তাই তার নাম অন্তর্ভুক্ত করেছিলাম আর কী।
বিবিসি তো মাইক্রোনেশিয়া’কে দেশ হিসেবেই অভিহিত করেছে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। 🙂
ইন্টারেস্টিং লেখা। মিডিয়া কভারেজের ব্যাপারটা এভাবে ভেবে দেখা হয়নি। আসলেই মাউষ মনে হচ্ছে ভেড়ার পালের মতোই অনুকরণীয় প্রজাতি। সুসাইডও যদি অনুকরণ করে করা লাগে তাইলে আসলেই এই জাতির কোন ভবিষ্যৎ আমি দেখি না।
এখন কথা হচ্ছে আপনার এই ব্লগ লেখা পড়ে কেউ সুইসাইডে ইন্টারেস্টেড হয়ে পড়বে না তো? 🙂
@অভিজিৎ, হাহাহা, না, আশা করি এই ব্লগ পড়ে কেউ সুইসাইড করার ব্যাপারে আগ্রহী হবেনা। তবে সুইসাইড অনুকরণ করার কোন ভালো দিক না থাকলেও, অনেক অনুকরণ করার নানা বেনেফিট কিন্তু আছে। 🙂
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
”
কানাডা তে এই নিয়ম গণমাধ্যমে ১০০% মানা হয়। তবে মৃত্যুর কারন কানাডাতে “আত্মহত্যা’ ২য় স্থানে আছে। প্রথম স্থানে আছে “তামাক” সেবন। আত্মহত্যা মানসিক ভারসাম্যের চরম অবস্থান যেখানে মানসিক যন্ত্রনা শারীরিক যন্ত্রনায় পরিনত হয় এবং যা নিরাময়ের তাৎক্ষনিক কোন মেডিসিন নেই। অসহ্য এই যন্ত্রনা সহ্য করতে না পেরে মানুষ আত্মহননের পথে যায়। কিছু মানসিক রোগ আছে যেমন ক্লিনিকাল ডিপ্রেশান, বাই পোলার, সিজফ্রেনিয়া ইত্যাদি যার শারীরিক যন্ত্রনা এমন ই যে রগি আত্মহত্যা করে থাকে। সাধারনত যারা আত্মহত্যা করে তাদের মানসিক রোগের ইতিহাস থাকে, অথবা থাকলেও নিজে জানে না। মানসিক রোগীরা নেশার কবলে পড়ে এই কারনেই। যা পরবর্তীতে আরও ভয়ংকর হয়। মজার ব্যাপার হোল বেশী মেধাবী মানুষদের মাঝে মানসিক রোগ প্রায়শ লক্ষ্য করা যায়। যেমন আব্রাহাম লিঙ্কন, ভ্যান গগ, অভিনেতা হ্যারিসন ফরড, এর মত বিখ্যাত মানুষেরা ক্লিনিকাল ডিপ্রেশানের রুগী। আইনস্টাইন নাকি অটিস্টিক ছিলেন!
@সপ্তক,
তাই নাকি? আমি কিন্তু ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের স্ট্যাটিস্টিকসে দেখছি কানাডাতে প্রতি এক লাখে মাত্র ৯.৯ জন লোক মারা যায়।
@রিজওয়ান,
“In Canada, suicide accounts for 24 percent of all deaths among 15-24 year olds and 16 percent among 16-44 year olds. Suicide is the second leading cause of death for Canadians between the ages of 10 and 24.8 Seventy-three percent of hospital admissions for attempted suicide are for people between the ages of 15 and 44.”
http://toronto.cmha.ca/mental_health/suicide-statistics/#.UhDnjDXn_5o
@রিজওয়ান,
Suicide and Mental Illness
“People with mood disorders are at a particularly high risk of suicide.9 Studies indicate that more than 90 percent of suicide victims have a diagnosable psychiatric illness,10 and suicide is the most common cause of death for people with schizophrenia.11 Both major depression and bipolar disorder account for 15 to 25 percent of all deaths by suicide in patients with severe mood disorders.12 According to Toronto Metro Police Mental Health Act data, the number of documented suicide attempts rose 14 percent from 1996 to 2001. Statistics Canada reports that suicide is the eleventh leading cause of death in Canada.13″
”
In Canada, suicide accounts for 24 percent of all deaths among 15-24 year olds and 16 percent among 16-44 year olds. Suicide is the second leading cause of death for Canadians between the ages of 10 and 24.8 Seventy-three percent of hospital admissions for attempted suicide are for people between the ages of 15 and 44.”
আত্মহত্যা মৃত্যুর কারন হিসেবে কানাডাতে আসলে ১১ তম। দ্বিতীয় স্থান হচ্ছে ১০-২৪.৮ বছর বয়সিদের মৃত্যুর কারন, সর্বমোট নয়। ভুলের জন্য দুঃখিত।
http://toronto.cmha.ca/mental_health/suicide-statistics/#.UhDnjDXn_5o