খুব অযত্নে পড়ে থাকা কটা পাতায়
কোত্থেকে যেন সুর এসে লাগলো
পাতাগুলো প্রাণ পেলো, শক্তি পেলো,
তারপর উড়ে উড়ে ছড়িয়ে গেলো।
তখনো গ্রীষ্ম আসেনি, বসন্ত ছুঁই ছুঁই;
ফাগুনের রঙ লাগা এক উজ্জল দিনে
ওদের কয়েকটা ভাব করে এক হোল,
কথা বলতে, নিজের মত করে এখানে।
কথা বলতেই ঘিরলো; মারলো ওদের;
দখলদার কিছু জলপাই খাকি দানব।
বিজাতীয় কথা বলাতে চাইল জোর করে।
প্রতিবাদের দাম দিতে হল চুরমার হয়ে।
মা আর ঝরা পাতারা মনে রাখলো তা,
মনে রাখলো ফাগুনের রঙ লাগা কজনা।
কষ্টের একটা মুক্তিযুদ্ধে নতুন দেশ হলেও
ধূর্ত কিছু দানব রয়ে গেলো পোষাক পাল্টে।
নতুন আরো দানবও পাল্টালো পোষাক
কথা বলতেই ঘিরলো; মারলো আবার;
অপমান হল ঝরাপাতাদের আর মায়ের।
সঞ্চারিত হল সেটা সবুজ পাতাদের কাছে।
অনেকদিন পর; দানবের উদ্বাহু নৃত্য চরমে;
যখন কেউ দেখেনি সবুজ পাতাদের তারুণ্য;
তখন, হঠাৎ হাসলো মা অনেককাল পর;
সবাই দেখল নতুনরা ভার নিয়েছে, প্রতিশোধের।
কবিতা ভাল হইছে। মিষ্টি খাওয়ান! :))
@অরণ্য,
মিষ্টি খাওয়ানোর আবদার না করে বলুন এমন আরও ক’টি কবিতা লিখতে আর আমরাই মিষ্টি নিয়ে তৈরি থাকব কাজীর জন্য।
@গীতা দাস,
(C)
@অরণ্য,
(C)
ভালই লাগল কবিতাটা,কাজী সাহেব।
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
(C)
(Y)
কবি ভাই, জাতির এমন আগুন ঝরা ফাগুনে রক্ত উষ্ণ করা কবিতার প্রত্যাশা করি। 🙂
@রাজেশ তালুকদার,
মন ভালো নেই, শুধু চা (C)