শুরু করিতে আমার নাম লইবা
নতুবা আমার রোষানলে পতিত হইবা।
তোমাদের তরে হারাম করা হয়েছে
শুকরের গোসত, রক্ত ও মৃত।
এবং যেসব পশু আমার নাম ছাড়া উৎসর্গীকৃত।
জীব হত্যার কালে আমার নাম নেবে।
তাতেই হত্যা হালাল হয়ে যাবে।
আমি হত্যা দেখে হই আনন্দিত।
হত্যাকালে আমার নাম না নিয়ে
করোনা আমায় সেই পরমানন্দ হতে বঞ্চিত।
যারা করবে আল্লা ও রাসুলের বিরোধীতা
তাদের শূলীতে চড়াবে, করবে হত্যা।
তাদের হাত পা করবে কর্তন
দেশ হতে দেবে নির্বাসন।
হে মোমিন নর,
তোমরা ইহুদী ও খ্রিস্টান নারী বিবাহ করতে পার।
হে মোমিন নারী,
তোমরা ত নারী। তাই তাহা নাহি পার।
ইসলামে প্রেম বৈধ নয়।
তাই চুপিচুপি প্রেম করা ছাড়।
আমার আইন মেনে নাও।
চোর ও চুরনীর হাত কেটে ফেলে দাও।
চুরি বন্ধের ইহাই উৎকৃষ্ট পন্থা।
নিশ্চয়ই আল্লা সবজান্তা।
আল্লা সব বস্তুর উপরে ক্ষমতাবান।
তার অবস্থানেই আছে সেই প্রমাণ।
সবকিছুর উপরে সপ্তম আসমানে
তার অদৃশ্য বাসস্থান।
হে ঈসা, পুত্র আমার!
তুমি মৃত্তিকা দিয়া পাখি বানাইয়া
তাতে দিতে ফুৎকার।
সাথে সাথে মাটির পাখি পাখা ঝাপটাইয়া
শূন্যে উড়িত চমৎকার।
তোমার কেরামতি ফুৎকারে
জন্মান্ধ দেখিত, মৃত হইত জীবিত।
কুষ্ঠরোগী নিরাময় হইত।
তোমার নূরানী চিকিৎসা পদ্ধতি
যদি মানুষকে শিখাইতে
তাহাদের কতোইনা উপকার হইত!
আমি অনেক জ্ঞানী।
আমি সব জানি।
গাছের পাতারও নেই ক্ষমতা
শুনবেনা আমার কথা।
জগতে এমন কোন বস্তু নাই
যাহা এই কিতাবে নাই।
কিন্তু ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ডাইনোসর, কম্পিউটার
এই কিতাবে আছে কোথায়
দেখিয়াছে কি কেউ?
তামান্না ঝুমু @কোরান বিজ্ঞানের বই না, এতে কিছু আয়াত আসে বিজ্ঞান ভিত্তিক, এখন আগুলা আমাদের যাচাই করে দেখতে হবে আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে মেলে কিনা, এখন পর্যন্ত সব এ মিলে যাই, আসেন আরও একটা উদাহরন দেখি , সেটা ব্ল্যাকহোল নিয়ে,
“ব্ল্যাকহোল” সম্পর্কে নিখুঁত তথ্যগুলো আল-কোরআনে কিভাবে এলো?- তা সত্যিই ভাবায়
মহাজগতের অসীম বিস্তৃতিতে আবিষ্কৃত এক বিষ্ময়কর নাম “ব্ল্যাকহোল”। বাংলায় বলা হয় “কৃষ্ঞগহ্বর”। যে নামেই ডাকা হোক না কেন- বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্যের মধ্য দিয়েই এটির আসল পরিচয় ফুটে ওঠে। আল-কোরআনে সরাসরি এটির নাম উল্লেখ করা হয়নি বটে। কিন্তু স্বয়ং স্রষ্টা মহান আল্লাহ তাঁর কিতাবে এমন একটি বিশেষ সৃষ্টি সম্পর্কে শপৎ করেছেন এবং এমন কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কথা ব্যক্ত করেছেন যার সাথে “ব্ল্যাকহোল” বা “কৃষ্ঞগহ্বর”-এর বৈশিষ্ট্যের মিল দেখলে সত্যিই বিস্মিত হতে হয়। সর্বাধুনিক বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি “হাবল টেলিস্কোপ”- এর সহায়তায় মহাকাশের যে সমস্ত চমকপ্রদ তথ্য উদঘাটিত হচ্ছে সেগুলোর সাথে প্রায় ১৪৫০ বছর পূর্বে নাযিলকৃত আল-কোরআনে প্রদত্ত বিজ্ঞান বিষয়ক ঐশী তথ্যগুলোর যে অদ্ভুত মিল খুঁজে পাওয়া যায় তা প্রতিটি চিন্তাশীল মানুষকে ভাবিত ও অভিভূত না করে পারে না। “পবিত্র কোরআনে” মহান আল্লাহ্ প্রদত্ত বৈজ্ঞানিক তথ্য ও ইংগিতের সাথে এগুলোর সমন্বয় সৃষ্টির সাথে সাথে আমার নিজস্ব কিছু বিজ্ঞানমনস্ক চিন্তা-ভাবনার বহিঃপ্রকাশই এই আলোচনার মূল বিষয়বস্তু। প্রকৃত খবর মহাজ্ঞানী মহান আল্লাহতায়ালাই ভাল জানেন।
বর্তমানে মহাকাশে ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান পাওয়া গেছে। এ পর্যন্ত আবিষকৃত বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক তথ্যাদির আলোকে এ বিষয়ে অতি সংক্ষেপে ধারণা দেয়া হলো-
Black holes can be divided into several size categories:
Supermassive black holes Click This Link
Intermediate-mass black holes Click This Link
Stellar-mass black holes Click This Link
Micro black holes http://en.wikipedia.org/wiki/Micro_black_hole
*দৈনিক ইনকিলাব- ৬ মে ১৯৯৮ইং-(পৃথিবী পাশে বিরাট ব্ল্যাকহোল-এর সন্ধান লাভ) – রয়টারস- গত ১৪ মে নাসা জানায়, হাবল মহাশুন্য টেলিস্কোপ বিশাল সেন্টারাস তারকাপুঞ্জের মাঝখানে একটি ব্ল্যাকহোল-এর ছবি তুলেছে। পৃথিবী থেকে এক কোটি আলোকবর্ষ দূরে ব্ল্যাকহোল – এ এক অভূতপূর্ব ছবিতে তারকা জন্মের এক ভয়ঙ্কর অগ্নিঝড় প্রত্যক্ষ করা গেছে।
*দৈনিক ইনকিলাব- ২০ জুন ১৯৯৮ইং-(৩৭০০ আলোকবর্ষ বিস্তৃত ধূলি চাকতি আবিষকৃত) – রয়টারস – সুদূর তারকাপুঞ্জের মাঝখানে এক ব্ল্যাকহোলকে ঘিরে মহাশুন্যে বিরাট আকৃতির চক্রাকার টুপির মত একটি ধূলি চাকতি দৃষ্টিগোচর হচ্ছে। গত ১৮ জুন হাবল মহাশুন্য টেলিস্কোপ থেকে এই ছবিটি প্রেরণ করা হয়। ধূলির এই চাকতি ব্যাসার্ধে প্রায় ৩৭০০ আলোকবর্ষ বিস্তৃত। এটি অতি প্রাচীনকালের তারকাপুঞ্জের সংঘর্ষজনিত ফলশ্রুতি হতে পারে। মহাশুন্য বিজ্ঞান টেলিস্কোপ ইনস্টিটিউট হাবল ছবি বিশ্লেষণ করে।তাদের মতে, এই চাকতিটি গঠিত হবার পর কয়েক কোটি বছরে এই ব্ল্যাকহোল তাকে গ্রাস করে। এই ব্ল্যাকহোল ৩০০ সূর্যের সমাহার। এটি তারকাপুঞ্জ এনজিসি ৭০৫২-এর মাঝখানে। এটি পৃথিবী থেকে ১৯ কোটি ১০ লাখ আলোকবর্ষ দূরে।
Click This Link
এ পর্যন্ত মহাকাশ বিজ্ঞানের গবেষণায় যে তথ্য বেরিয়ে এসেছে সংক্ষেপে তা হলো- যে সব তারকার ভর সৌর-ভরের ৮ গুণের কম থাকে, অন্তিমদশায় সেইসব সংকোচনশীল তারকার কেন্দ্রের ভর চন্দ্রশেখরের সীমা অর্থাৎ ১.৪ গুন সৌর-ভরের নিচে থাকে এবং সেগুলো ‘শ্বেতবামন’ হিসেবে স্থতি লাভ করে। যে সব তারকার ভর সৌর-ভরের ৮ গুণের বেশী থাকে, অন্তিমদশায় সেগুলো সুপারনোভা হিসেবে বিস্ফোরিত হতে পারে। যেসব সুপারনোভার সংকোচনশীল কেন্দ্রের ভর চন্দ্রশেখরের সীমার উপরে কিন্তু ১.৪ থেকে ৩ গুণ সৌর-ভরের মধ্যে থাকে সেগুলো ‘নিউট্রন’ তারায় পরিণত হতে পারে। কিন্তু এগুলোর ভর যদি ৩ গুণ সৌর-ভর অপেক্ষা বেশী হয় তবে আর নিজেকে ধরে রাখতে পারেনা এবং সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্তপ্রায় ‘ব্ল্যাকেহালে’ পরিণত হয়।
*(কৃষ্ণগহ্বর এবং শিশুমহাবিশ্ব ও অন্যান্য রচনা) এবং (কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস) – থেকে সংগৃহিত তথ্য অনুসারে:- সূর্যের চেয়ে প্রায় দ্বিগুন বেশি ভরসম্পন্ন কোন তারকা কোনও কোনও ক্ষেত্রে বিস্ফোরিত হয়ে যথেষ্ট পরিমাণ পদার্থ নিক্ষেপ করার ফলে নিজের ভর এর চেয়ে নিচে নামিয়ে আনতে পারে। কিন্তু সব সময় এরকম ঘটে না। কোনও কোনও তারকা অতি ক্ষুদ্র হয়ে যায়। ফলে তাদের মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রগুলো আলোককে বাঁকিয়ে সেই তারকাতেই আবার ফিরিয়ে আনে, কোনও আলোক বা কোনও কিছুই সেখান থেকে পালাতে পারে না। এই তারকাগুলো কৃষ্ণগহ্বরে রূপান্তরিত হয়। কৃষ্ণগহ্বর থেকে কণিকা উৎসর্জন হলে এর ভর ও আকার স্থির হারে হ্রাস পায়। ফলে আরও অধিক সংখ্যক কণিকার ছিদ্রপথে নির্গমন সহজ হয় এবং ক্রমবর্ধমান হারে চলতে থাকে, যতক্ষণ না কৃষ্ণগহ্বরটির অস্তিত্ব বিলুপ্ত হয়। শেষ পর্যন্ত মহাবিশ্বের সমস্ত কৃষ্ণগহ্বরই এভাবে উবে যায়। এই মহাবিশ্বে হয়ত বেশ কিছু সংখ্যক অধিকতর ক্ষুদ্র কৃষ্ণগহ্বর ছড়িয়ে আছে যেগুলো তারকা চুপসে গিয়ে সৃষ্টি হয়নি। এগুলো সৃষ্টি হয়েছে উত্তপ্ত ঘন মাধ্যমের অত্যন্ত উচ্চ চাপগ্রস্ত অঞ্চল চুপসে যাওয়াতে। কোয়ান্টাম ক্রিয়া সাপেক্ষে এই “আদিম কৃষ্ণগহ্বর” গুলোর যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে। কোন তারকা কৃষ্ণগহ্বরের খুব কাছাকাছি এলে তার নিকটতর ও দূরতর অংশে মহাকর্ষীয় আকর্ষণের পার্থক্যের জন্য তারকাটি ছিন্ন হয়ে যায়। এর অবশিষ্টাংশ এবং অন্যান্য তারকা থেকে যে সমস্ত বায়বীয় পদার্থ নির্গত হয় সবই গিয়ে পড়ে ঐ কৃষ্ণগহ্বরে। কৃষ্ণগহ্বর থেকে যা বেরিয়ে আসে সেটি কিন্তু সেখানে যা পড়ে তার থেকে পৃথক। শুধুমাত্র শক্তিটা একরূপ থাকে। কৃষ্ণগহ্বর থেকে কণিকা এবং বিকিরণ নির্গত হলে এর ভর হ্রাস পায়। ফলে এটি আরও ক্ষুদ্রতর হয় এবং কণিকাগুলো দ্রুততর গতিতে বাহিরে প্রেরিত হয়। শেষ পর্যন্ত এর ভর শুন্যে পরিণত হয়ে কৃষ্ণগহ্বরটি সম্পূর্ণ মিলিয়ে যায়। যে বস্তুগুলো কৃষ্ণগহ্বরের ভিতরে পড়ে সেগুলো তাদের নিজস্ব ক্ষুদ্র একটি শিশু-মহাবিশ্বে চলে যায়।
আল-কোরআন-
সূরা ওয়াকিয়া -(56.Al-Waqia // The Event)-সূরা নং-৫৬, আয়াত নং-৭৫ ও ৭৬
(৫৬:৭৫)-ফালা – উক্বছিমু বিমাওয়া- ক্বি‘ইন নুজূম।
{মাওয়াকিউন -অর্থ- পতিত হওয়ার স্থান -‘কোরআনের অভিধান’-মুনির উদ্দীন আহমদ-৩৪০পৃষ্ঠা}
(৫৬:৭৫) অর্থ:- আমি শপথ করছি নক্ষত্রসমূহের পতিত হওয়ার স্থানের।
(56 : 75)=Then I swear by the place where the stars are fallen down.
(৫৬:৭৬)- অ ইন্নাহূ লাক্বাছামুল লাও তা’লামূনা ‘আজীম।
(৫৬:৭৬)- অবশ্যই এটা এক মহাশপথ, যদি তোমরা জানতে।
(56 : 76)= And if you know that is mighty oath.
সূরা তাকভীর-(81.At-Takwir // The Overthrowing)-সূরা নং-৮১, আয়াত নং-১৫ ও ১৬
(৮১:১৫)- ফালা – উক্বছিমু বিল খুন্নাছিল
{খান্নাছুন -অর্থ- যেসব তারকা গোপন হয়ে যায়-‘কোরআনের অভিধান’-মুনির উদ্দীন আহমদ-১৮৪পৃষ্ঠা}
(৮১:১৫) অর্থ- আমি শপথ করি – গোপন হয়ে যাওয়া তারকা বা নক্ষত্রের,
(81 : 15)=Then I swear by the hiding stars;
(৮১:১৬)- জাওয়া- রিল কুন্নাছ।
(৮১:১৬) অর্থ-যা অদৃশ্য হয়ে প্রত্যাগমণ করে।
(81 : 16)=Which become invisible and then coming back.
আলোচনা-
আমরা বিজ্ঞানের সহায়তায় অবগত হয়েছি যে, কোন তারকা কৃষ্ণগহ্বরের খুব কাছাকাছি এলে তার নিকটতর ও দূরতর অংশে মহাকর্ষীয় আকর্ষণের পার্থক্যের জন্য তারকাটি ছিন্ন হয়ে যায়। এর অবশিষ্টাংশ এবং অন্যান্য তারকা থেকে যে সমস্ত বায়বীয় পদার্থ নির্গত হয় সবই গিয়ে পড়ে ঐ কৃষ্ণগহ্বরে। সুতরাং আল-কোরআনের (৫৬:৭৫) নং আয়াতে নক্ষত্রসমূহের পতিত হওয়ার স্থান বলতে যে ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বর -কেই বোঝান হয়েছে তা সহজেই বুঝে নেয়া যায়। এরপর আবর (৫৬:৭৬) নং আয়াতে যেহেতু কৃষ্ণগহ্বরের বৈশিষ্ট্যধারী স্থান অর্থাৎ নক্ষত্রসমূহের পতিত হওয়ার স্থানকে নিয়ে মহাশপথ করা হয়েছে। সুতরাং ‘আদিম কৃষ্ণগহবরগুলো’ অল্লাহতায়ালার আদেশে অনেক আগেই সৃষ্টি হয়ে গেছে। (৮১:১৫) নং আয়াতে প্রদত্ত বক্তব্যে (খান্নাছুন -অর্থ- যেসব তারকা গোপন হয়ে যায়) সম্ভবত দুটি বিষয়ের প্রতি ইংগিত দেয়া হয়েছে:- প্রথমত কোন নক্ষত্র যখন (নব) কৃষ্ণগহ্বরে রূপান্তরিত হয় তখন তা থেকে বিপরীত কনিকা উৎসর্জনের ফলে এর ভর হ্রাস পায় এবং অত্যন্ত সংকুচিত হয়ে ক্ষুদ্রতর অবস্থায় বিরাজ করে অর্থাৎ আমাদের দৃষ্টির আড়ালে চলে যায় বা গোপন হয়ে যায়। দ্বিতীয়ত কোন নক্ষত্র কৃষ্ণগহ্বরের আওতায় এলে তা ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় এবং এর সমূদয় পদার্থ সহ নক্ষত্রটি কৃষ্ণগহ্বরে পতিত হয়। ফলে এটিও দৃষ্টির আড়ালে চলে যায় অর্থাৎ গোপন হয়ে যায়। (৮১:১৬) নং আয়াতে সম্ভবত এই ইংগিত দেয়া হয়েছে যে, যেহেতু কৃষ্ণগহ্বর থেকে কণিকা নির্গমনের ফলে অবশেষে এর ভর শুন্য হয়ে যায় অর্থাৎ এটি সম্পূর্ণরূপে মিলিয়ে যায় বা এর অস্তিত্ব বিলুপ্ত হয়। সুতরাং যে নক্ষত্রটি (সূর্যের চেয়ে দ্বিগুণ বেশি ভরসম্পন্ন) কৃষ্ণগহবরে রূপান্তরিত হয় এবং যে নক্ষত্রটি কৃষ্ণগহবরে পতিত হয়ে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়, এরা উভয়েই অবশেষে অদৃশ্য শক্তিরূপে এই মহাবিশ্বের কোন অজ্ঞাত অঞ্চলে (তথাকথিত শিশু-মহাবিশ্বে) প্রত্যাগমণ করে ( to return back)|
যে বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কারণে মহাকাশে ব্ল্যাকহোলের উপস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা যায়, তা হলো এটির প্রচন্ডতম ধ্বংসাত্মক আকর্ষণ ক্ষমতা। কারণ এগুলো এতই সংকুচিত হয়ে ক্ষুদ্রতর অবস্থায় থাকে যে এদের অবস্থান নির্ণয় করা খুবই কঠিন হয়ে পড়ে। তবে এদের প্রচন্ডতম আকর্ষণ ক্ষমতার আওতায় আসা ধ্বংসপ্রাপ্ত নক্ষত্রগুলোর ছিন্ন ভিন্ন দশা ও পতন প্রবাহ দেখে পতনমুখি স্থানে আকর্ষণকারী কৃষ্ণগহ্বরের উপস্থিতি নির্ণয় করা সহজ হয়। আল-কোরআনে এই তথ্যটিও উল্লেখিত হয়েছে-
আল-কোরআন-
সূরা নাযিয়াত -(79.An-Naziat // Those Who Drag Forth)-সূরা নং-৭৯,আয়াত নং-১, ২ ও ৩
(৭৯:১)- অন্না-যি‘আ-তি গ্বারক্বাওঁ
{এখানে (নাযিআতি) শব্দটি (নাযউ’ন) থেকে উদ্ভুত, অর্থাৎ কোন কিছুকে উৎপাটন করা। (গারক্বান) ও (আগারাকান) এর অর্থ কোন কাজ নির্মমভাবে করা -“পবিত্র কোরআনুল করীম”-(বাংলা অনুবাদ ও সংক্ষিপ্ত তফসীর)-মূল:-“তফসীর মাআরেফুল ক্বোরআন” -১৪৩৪ পৃষ্ঠা–।
{নাযউ’ন = (অর্থ) উৎপাটন করা, নামিয়ে আনা, পদচ্যুত করা ইত্যাদি -‘আল-কাওসার’-(আরবী বাংলা অভিধান)-মদীনা পাবলিকেশন্স। }
(৭৯:১) অর্থ- শপথ তাদের, যারা নির্মমভাবে উৎপাটন করে বা পদচ্যুত করে বা নামিয়ে আনে।
(79 : 1)= By those who extract or dismissed or bring down severely/vehemently,
(৭৯:২)- অন্না – শিত্বা-তি নাশতাওঁ ,
{এখানে, নাশতুন = (অর্থ) বন্ধন খোলা বা (মুক্ত করা) – ৩৫৬পৃষ্ঠা এবং নাশিতাতুন = (অর্থ) বাঁধন যারা খুলে দেয় – ৩৪৫পৃষ্ঠা – ‘কোরআনের অভিধান’ – মুনির উদ্দীন আহমদ।}
(৭৯:২) অর্থ:- এবং যারা বাঁধন খুলে বন্ধন মুক্ত করে দেয়।
(79 : 2)= And those who loosen the binding and then set free from all ties of the world.
৭৯:৩)- আছ্ছা-বিহা-তি ছাবহা,
[এখানে, সাবেহুন =(অর্থ) সন্তরণকারী ।
সা-বেহা-তুন =(অর্থ) তারকা -(আল-কাওসার)-মদীনা পাবলিকেশন্স।]
(৭৯:৩) অর্থ- শপথ, সন্তরণকারী তারকাসমূহের,
(79 : 3)=I swear by the swimming stars,
আলোচনা-
এরপূর্বে (৫৬:৭৫) নং আয়াতে নক্ষত্রসমূহের পতিত হওয়ার স্থান হিসেবে যে স্থানের ইংগিত দেয়া হয়েছিল, এবার (৭৯:১) ও (৭৯:২) নং আয়াতে এসে সেই স্থানের প্রকৃতি অর্থাৎ তা চিনবার উপায় সম্পর্কে ইংগিত দেয়া হলো। এই আয়াত দুটিতে আল্লাহতায়ালা তাঁর এমন ধরনের বিশেষ সৃষ্টিকে নিয়ে শপথ করেছেন যার সাথে ব্ল্যাকহোলগুলোর প্রচন্ড শক্তি ও ধ্বংসাত্মক প্রকৃতির মিল খুঁজে পাওয়া যায়। বিজ্ঞানের বর্ণনায় আমরা দেখেছি যে, ব্ল্যাকহোলগুলোই বিশালকায় কোন নক্ষত্র সহ গ্রহ, উপগ্রহ ইত্যাদি সব কিছুকে তাদের আওতায় পেলে প্রচন্ড আকর্ষণে টেনে নিয়ে গতানুগতিক কক্ষপথের (৭৯:২) বাঁধন থেকে মুক্ত করে দেয় অর্থাৎ নির্দিষ্ট কক্ষপথ থেকে (৭৯:১) পদচ্যুত বা উৎপাটন করে নির্মমভাবে নামিয়ে আনে। এর ফলে অবশেষে সেগুলো সূরা ওয়াকিয়ার (৫৬:৭৫) নং আয়াতে বর্ণিত নক্ষত্রসমূহের পতিত হওয়ার স্থান -এ পতিত হয়। বিজ্ঞানীরা যে স্থানের নাম দিয়েছেন ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বর।
এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে – এখানে আমি (শপথ তাদের, যারা নির্মমভাবে উৎপাটন করে বা পদচ্যুত করে বা নামিয়ে আনে) এবং (যারা বাঁধন খুলে বন্ধন মুক্ত করে দেয়) এই বাক্য দুটির মধ্যে ‘তাদের’ এবং ‘যারা’ এই শব্দ দুটি দ্বারা কেন ব্ল্যাকহোলকে নির্দেশ করলাম? আমরা জানি যে, প্রায় সকল ভাষায় কোন একটি শব্দের খুব কাছাকাছি বেশ কয়েকটি অর্থ হতে পারে। তবে সেই শব্দটি কোথায় কিভাবে ব্যবহৃত হলো সেটাই বিবেচ্য বিষয়।
এ বিষয়টি বুঝতে হলে ৭৯ নং সূরারই ঠিক তার পরের (৭৯:৩) নং আয়াতের দিকে দৃষ্টি দিতে হবে।
দেখা যাচ্ছে (৭৯:৩) নং আয়াতে (শপথ, সন্তরণকারী তারকাসমূহের) সন্তরনকারী তারকাসমূহের দিকে মনোযোগ আকর্ষণ করা হয়েছে। বিজ্ঞানের বর্ননায় আমরা দেখেছি যে, তারকাগুলোই পরবর্তীতে কৃষ্ণগহ্বরে রূপান্তরিত হয়।
সুতরাং এই (৭৯:৩) নং আয়াতটি থেকে নিশ্চয় এখন পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে যে, (৭৯:১) ও (৭৯:২) নং আয়াতে শপৎ তাদের ও যারা শব্দ দ্বারা আসলে বিশেষ কিছু তারকার দিকেই নির্দেশ করা হয়েছে।
এখানে একটি বিষয়ের প্রতি বিশেষভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। পূর্বে ভাবা হত যে, ব্ল্যাকহোল থেকে কোন কিছু- এমনকি আলোকও বেরিয়ে আসতে পারে না। আর এই বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কারণে এগুলোর নাম দেয়া হয় ব্ল্যাকহোল অর্থাৎ অন্ধকার গহ্বর বা কৃষ্ণগহ্বর। কিন্তু পরবর্তীতে বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণের আলোকে জানা যায় যে, (কৃষ্ণগহ্বর এবং শিশু-মহাবিশ্ব ও অন্যান্য রচনা)-মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ-১২ অধ্যায় -কৃষ্ণগহ্বরগুলোকে যত কৃষ্ণবর্ণ বলে প্রচার করা হয় আসলে গহ্বরগুলো তত কৃষ্ণ নয়। কারণ কণাবাদী বলবিদ্যার অনিশ্চয়তার নীতি অনুসারে, একটি কণিকা যদি কৃষ্ণগহ্বরে থাকে তাহলে এর দ্রুতি আলোকের দ্রুতির চেয়ে বেশী হওয়া সম্ভব। এর ফলে অনেক বেশী সময় লাগলেও পরিনামে কণিকাটি কৃষ্ণগহ্বর থেকে পলায়ন করতে পারবে।
Click This Link
আশ্চর্যের বিষয় হলো বিজ্ঞানের দেয়া নাম ‘ব্ল্যাকহোল’ সম্পর্কে ১৪৫০ বছর পূর্বে আল-কোরআনে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যের কথা উল্লেখ করা হলেও এই “ব্ল্যাক অর্থাৎ কৃষ্ণ”- বৈশিষ্ট্যটির বিষয়ে কিছুই বলা হয়নি। কারণ ব্ল্যাকহোলের স্রষ্টা সর্বজ্ঞ মহান অল্লাহপাক ভালভাবেই জানেন যে, ব্ল্যাকহোলগুলো প্রকৃত অর্থে ব্ল্যাক অর্থাৎ কৃষ্ণ নয়।
পবিত্র কোরআনে এমন কোন বৈজ্ঞানিক তথ্য নেই যা ভুল বলে প্রমাণিত হয়েছে। জ্ঞানের সীমাবদ্ধতার কারণে কিছুদিন পূর্বেও মানুষ যে সমস্ত তথ্য সম্পর্কে বিভ্রান্তিতে ছিল, জ্ঞান সাধনার ফলে তার অনেকটাই আজ সত্যের আলোয় উদ্ভাসিত হয়েছে। এভাবে অল্লাহতায়ালা বার বার প্রমাণ করে দেখান যে, আল-কোরআনে প্রদত্ত বৈজ্ঞানিক ঐশী তথ্যগুলো যেমন সত্য, ঐশী আইন-কানুনগুলোও তেমনই অকাট্য ও সত্য এবং সর্বকালেই কল্যাণকর। মহান স্রষ্টা চান, বিশ্বাসী মানুষেরা যেন এইসব ঐশী তথ্য সম্পর্কে চিন্তা-গবেষণাব মধ্য দিয়ে আধুনিক আবিষ্কারগুলোকে যাঁচাই করে নিয়ে প্রকৃত সত্যের সন্ধান লাভ করতে পারে এবং আল্লাহর মহত্ব ও করুণার কথা স্মরণ করার সাথে সাথে একমাত্র তাঁরই কাছে মাথা নত করে। :clap
@বেয়াদপ পোলা,
মহান স্রষ্টা চান, বিশ্বাসী মানুষেরা যেন এইসব ঐশী তথ্য সম্পর্কে চিন্তা-গবেষণাব মধ্য দিয়ে আধুনিক আবিষ্কারগুলোকে যাঁচাই করে নিয়ে প্রকৃত সত্যের সন্ধান লাভ করতে পারে এবং আল্লাহর মহত্ব ও করুণার কথা স্মরণ করার সাথে সাথে একমাত্র তাঁরই কাছে মাথা নত করে।
অকাট্য যুক্তি !
ভাইজান, বেয়াদপি মাফ কইরেন, ছোট্ট একটা কথা। আমরা যানি ঠেলা গাড়ী থেকে রকেট সাইন্স সবই কোরানের বদৌলতে দুনিয়াতে পয়দা হইছে। তার মধ্যে কোনটা সেই বিশ্বাসী মানুষের আবিষ্কার ? সব যদি কোরানেই থাকে তবে সব কিছু কাফেরদের আবিষ্কার করতে হলো কেন ?
আর একটা কথা। বাদ দেন রকেট আর ব্লাক হোল, আপনি সকালে ঘুম থেকে চোখ খোলার পর থেকে সারা দিন যা যা ব্যাবহার করেন তার মধ্যে একটা জিনিশের নাম নেন যেটা কোন মুসললমানের আবিষ্কার । সব বিজ্ঞানের উৎস যদি কোরানই হয় তবে সব কিছুর আবিষ্কারের জন্য আমাদের কেন কাফেরদের অপেক্ষা করতে হয় ?
আর আবিষ্কারের পর পরই কেন আমরা যানতে পারি যে এটা কোরান থেকেই শিখা ? আমাদের আগে তো কেঊ কোরান পড়েনি।
@বেয়াদপ পোলা,
২;২২ যিনি মৃত্তিকাকে বিছানা আকাশকে ছাদ করেছেন
আকাশ বলে কী কোন কিছু আছে?
৩;২৮ কাফেরদেরকে কখনো বন্ধু নির্বাচন করোনা। এই কথা আরো অনেকবার বলা হয়েছে। কেন ভিন্ন ধর্মের কারো সাথে বন্ধুত্ব করা যাবেনা?
আল্লা সাত আসমানে বাস করেন। সাত আসমান জিনিসটা কী যেখানে কোন আসমানই নেই!
পৃথিবী গোল ও সূর্যের চার দিকে ঘোরে এটা কোরানের কোথায় আছে?
হাত কাট, দোররা মার,বৌ প্রহার কর, দাসী যুদ্ধবন্দিনী ধর্ষণ কর, ডাকাতী কর, কাফের হত্যা কর, মেয়েদেরকে অর্ধেক সম্পদ দাও, বহুবিবাহ কর এ আয়াতগুলো বিজ্ঞান ও মানবতায় ভরপুর তাইনা!
৫৬;৭৫,৭৬ অস্তাচল নক্ষত্রের কসম। ইহা অবশ্যই বিরাট কসম যদি তোমরা জানতে। অনুবাদক ফজলুর রহমান মুন্সী।
কসম আরো অনেক আয়াতে খাওয়া হয়েছে। আল্লা কথায় কথায় কসম খান কেন? তিনি নাকি পানাহার করেননা তবে এত ঘন ঘন কসম খান কেন, কসম কি তার অতি প্রিয় খাদ্য?ব্লয়াক হোল আবিষ্কার হওয়ার পর মৌলবীরা কোরানে তা খুঁজে পেল কেন তার আগে নিজেরা পেয়ে তা আবিষ্কার করে দেখাতে পারেনি? মুহাম্মদ নবুয়াত দাবীর পর ডাকাতী, হত্যা, রাহাজানি,বদমায়েশী করেছে বাকি জীবন। কোরানের পৃষ্ঠায় পৃষ্ঠায় যে এ বিজ্ঞান আছে তার ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করেনি কেন? প্লেন, কম্পিউটার,ফোন,টিভি,রেডিও,এমন কি একটি সেনেটারী টয়লেট কীকরে বানাতে হয় এসব কোরানের কোন আয়াতে আছে?
@তামান্না ঝুমু,
হেঃ হেঃ বিজ্ঞানের সব তত্ত্ব-তথ্যই কোরানে লেখা আছে, তবে তা রুপক হিসাবে তা বোধ হয় ভুলে গেছেন! :-X
কিছুদিন পর দেখবেন সার্ণ ল্যাবের পরীক্ষার ফলাফলও রুপক হিসাবে কোরানের কোন এক আয়াতে আবিষ্কার হয়ে গেছে! মাশাল্লাহ্।
@ব্রাইট স্মাইল্,
এই ফলাফল নিয়ে হয়ত ইতোমধ্যে আল্লার মৌলবী বিজ্ঞানীরা গবেষণায় বসে গিয়েছেন এবং অতি সত্ত্বর কোরানে এই রকম কোন আয়াতও পেয়ে যাবেন। মাশাল্লাহ্। তারপরে বলবেন মুহাম্মদ আসলেই নিউট্রিনোর তৈরি ছিল এবং নিউট্রিনোর গতিতে মিরাজে গিয়েছিল।
@ব্রাইট স্মাইল্,
আরেকটা কথা , সূরা রাহমান ৩৩ নং আয়াত দেখি,
এই ছাড়পত্র টি কে দিচ্ছে ? ইহা কোথায় পাওয়া যায় ? NASA ত এই ছাড়পত্র ছাড়াই ঝাকে ঝাকে রকেট মহাকাশে পাঠাচ্ছে ? নীল আর্মস্ট্রং চাদে গিয়ে আযান শুনে মুসলিম হয়ে গেল, এবং আরও যারা যারা মহাকাশে যাচ্ছে, মুসলিম হয়ে ফিরছে! আরেকটা কোথা, ভূমন্ডলের প্রান্ত কোথায় অবস্থিত ?
@এমরান এইচ,
ভূমন্ডলের প্রান্ত হচ্ছে দিগন্ত। যেখানে আকাশ ও পৃথিবী মিশে গিয়েছে।
@তামান্না ঝুমু,
🙂 আসলে বলতে চেয়েছিলাম যে, তখন মানুষ জানত যে পৃথিবী সমতল, তাই ভাবত যে তার প্রান্ত আছে । গোলক পৃথিবীর ত কোন প্রান্ত হতে পারে না। কোরআনেই যদি পাই যে পৃথিবী সমতল, তাহলে ইহা যে কত বিজ্ঞানময় বিষ্ময়ের ব্যপার। 🙂
@এমরান এইচ,
পৃথিবী যে গোল সেটা ত আল্লা জানতেন না। আল্লা মনে করেছিলেন দিগন্তই পৃথিবীর প্রান্ত।
@এমরান এইচ,
আল্লাহর মাথায় তখন বোধ হয় এই চিন্তাটি কাজ করে নাই যে ১৪০০ বছর পর আপনি এই আয়াত পড়ে এমন ধরনের প্রশ্ন করবেন। আর কাজ করলেও হয়ত আল্লাহ মনে করেছেন যে তখনকার সময়ে কিছু আগডুম-বাগডুম বলে আমার বুদ্ধিমান বান্দারা সেটা কাটিয়ে নিতে পারবে।
@ব্রাইট স্মাইল্,
এই বিজ্ঞান প্রযুক্তির যুগে আল্লা ও তার রাসুলকে প্রশ্নের সম্মুখিন হতে হয়না। কারন আল্লার হুকুমে বিষ প্রয়োগে রাসুলের মৃত্যু হয়েছে আর ডারউইন এসে আল্লাকে মেরে ফেলেছেন বিবর্তন তত্ত্ব দিয়ে। কিন্তু মুমিন বান্দা ও মুমিন উম্মতগণ কোরানের উদ্ভট আয়াত দ্বারা এখনো আগডুম বাগডুম উত্তর দিয়ে যাচ্ছে।
@তামান্না ঝুমু,
৩;২৮ কাফেরদেরকে কখনো বন্ধু নির্বাচন করোনা।
৩;২৮ (ক) অত্বপর কাফেরদের আবিস্কার সমুহ (যথা কম্পিউটার ) নির্দিধায়, মহানন্দে ব্যাবহার করিও। ততদ্বারা আমার গুনাগুন বর্ননা করিও এবং ইহা অবিস্বাসিদের অবশ্যই স্ব্ররন কারাইও যে ইহা কোরান হইতেই প্রাপ্ত হইয়াছে, নিশ্চই আল্লাহ পরম জ্ঞানি ও অসিম দয়ালু। :lotpot:
@Rafique,
আল্লা কাফেরদের সাথে বন্ধুত্ব করতে মানা করেছেন কিন্তু ওদের আবিষ্কার ত ব্যবহার করতে মানা করেন নি! এত বোকা ত তিনি নন। তিনি জানতেন যে মুমিন বান্দাদের দ্বারা কাটাকাটি ছাড়া আর কিছু সম্ভব নয়।
@তামান্না ঝুমু, Let not believers take disbelievers as allies rather than believers. And whoever [of you] does that has nothing with Allah , except when taking precaution against them in prudence. And Allah warns you of Himself, and to Allah is the [final] destination. এখানে বন্ধু বলতে কি দোস্ত বোঝানো হয়েছে নাকি যুদ্ধের মিত্র বোঝানো হয়েছে? আর বলা হয়েছে যে বিশ্বাসীদের অপেক্ষা অবিশ্বাসীদের যুদ্ধের মিত্র না বানাতে এটা এতই খারাপ? আর বউ পিটানর ব্যাপারে যে আপনাদের ভুল বোঝা বুঝি আছে তার ব্যাপারে একটা বই আমার কাছে ছিল সিস্টেম ক্রাশ করার কারনে সেটা এখন দিতে পারছি না । আর পৃথিবী সমতল বলা আছে না গোল সেটা আমি পরের যুক্তি খণ্ডনে অবশ্যই বলব
আর মুমিন বান্দারা যে গত ১০০০ বছর ধরে শত শত আবিষ্কার করে গেছেন সেটা আপনার মাথায় নাই? আমাদের মাউলানারাই কি শুধু মুমিন বান্দা যারা কুরআনের আয়াত নিয়েও ছিনিমিনি খেলে?
@বেয়াদপ পোলা,
কয়েকটি কোরানের অনুবাদ ও তফসির পাশাপাশি রেখে মন দিয়ে কোরান পড়েন। এভাবে যেখানে যা পান তা কপি-পেস্ট করলে মুশকিল বঠে।
মুহাম্মদ জন্মেছিল মরুভূমিতে। মরুভূমির তখনকার অধিবাসীর বড্ড সম্পর্ক ছিল চাঁদ, সূর্য, বিভিন্ন তারকা ইত্যাদি। কেউ কেউ এগুলোর পূজাও করত। আবার তারিখ দেখার জন্য চাঁদের প্রয়োজন ছিল। দিক নির্ণয়ের জন্য বিভিন্ন তারার আশ্রয় নিত। ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে এগুলোর কথা বার বার কোরানে এসেছে এবং খুবই বাজেভাবে ও হাস্যকর ভাবে তা কোরানে উপস্থাপিত হয়েছে।
এখন আপনি কোরানের এসব আজে-বাজে কথার মধ্যে যদি কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান করেন তবে হাসা ছাড়া আমার তো কিছু করার নেই। একটি উদাহরণ দেই-
৫৬: ৭৫ও ৭৬ নক্ষত্র পতিত হওয়া, পড়ে যাওয়া বা অস্ত যাওয়া দ্বারা কি বুঝানো হচ্ছে বলি। একটি হল, হয়ত মুহাম্মদ ভাবতেন, সূর্যের মত (আপাত দৃষ্টিতে ১৪০০ বছর আগের একজন অজ্ঞ লোকের কাছে যেমন প্রতীয়মান হয়) করে তারকাগুলোও অস্ত যায়। অস্ত যাওয়া নিয়ে একটা মজার হাদিস আছে, যেখানে মুহাম্মদ বলেছেন, সূর্য নাকি প্রতিদিন আল্লার আরশের নিচে গিয়ে সিজদা করে আবার পরিভ্রমণের অনুমতি চায়। আবার অন্যটিও হতে পারে, মাঝে মাঝে আমরা আকাশে দেখি, হঠাৎ করে একটি তারা যেন দৌড়াচ্ছে, তারপর একসময় উধাও হয়ে যায়। এটাকে অনেকে তারা খসা বলেন। এটি ঘটে কোনো মহাকাশীয় বস্তু বায়ুমন্ডলে ঢুকে পড়লে জ্বলে উঠে তাই, আর একে ‘তারা’ বলে ভুল হয়। আমি নিজে এ ধরণের ঘটনা লক্ষ্য করেছি বেশ কয়েকবার (তারা দেখা আমার শিশুকাল থেকে অভ্যাস, তারা দেখতে গিয়ে এ ঘটনা চোখে পড়লে আজব লাগে)। তো মুহাম্মদের যে জ্ঞান তাই তিনি একে পরম এক অলৌকিক ঘটনা বলে যে ভাববেন না তার কোনো গ্যারান্টি নেই। এজন্য পরের আয়াত (৭৬) এ বলছেন- (আগে তারকার যে শপথ হয়েছে ) তা এক বড় শপথ। 🙂
আবার বিভিন্ন হাদিস-টাদিস-তফসির- ইছলামি কিতাবে তারা-নক্ষত্র ছুড়ে মেরে কিভাবে শয়তানকে শায়েস্তা করা হয় তার বিশদ বিবরণ পাওয়া যায়। 😀
মুমিন-মুসলমানরা এর মধ্যে কৃষ্ণগহ্বর বের করে ছাড়ছেন, তাদেরকে আন্তরিক মোবারকবাদ। 🙂
(সবগুলো নিয়ে আলোচনার রুচি হল না, প্লিজ বুঝার চেষ্টা করেন, একটু কষ্ট করলেই বুঝতে পারবেন, এটা নিয়ে আর ত্যানা প্যাচাইয়েন না)
@সৈকত চৌধুরী,
তিনি শয়তানের গায়ে বজ্রও ছুঁড়ে মারেন সেই গর্জনকারী বজ্র বিকট গর্জন করতে করতে তার প্রশংসা সহ পবিত্রতা ঘোষণা করে। ১৩;১২
আমরা যা আপাত দৃষ্টিতে বজ্র মনে করি তা আসলে বজ্র নয় শয়তান তাড়ানোর ক্ষেপনাস্ত্র। ভয়াবহ ক্ষেপনাস্ত্রও অধিকতর ভয়াবহ আল্লাকে ভয় পায় এবং ঠাডা মারতে মারতে তার এবাদত করে। তাহলে ত আল্লার উপর ঠাডা পড়ুক বলাও এক প্রকার এবাদত!
আকাশ ও পৃথিবীতে যাহা কিছু আছে সবই ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় আল্লার প্রতি সিজদাবনত আছে এবং তাদের ছায়াও।১৩;১৫
সব জড় পদার্থেরও তোষামোদ ছাড়া নিস্তার নেই,এমন কি তাদের ছায়ারও নেই। কত বড় জালেম ও হীন দেখেন!
বিসমিললাহিররাহমানির রাহিম..
অবশ্যই সব কিছুর বিস্তারিত তথ্য কুরানে আছে। Many of you getting a chance to put your comments here because of those lazy (!) Quran researchers! These Quran /Hadith researchers always find or try to find something or everything in Quran after something is discoverd or established after much efforts by many stupid (!) scientists who even don’t believe in Quran!
SO, All Quran researchers please wake up and do something before all those scientific discoveries are discovered by Jews/Chirstians/ Non beleivers -so called scientists. Please don’t give them anychance and proof it that everything is in QURAN.
Ameen
আল্লাহ মাফ করুন!
@Munir Islam,
কুরআন – সকল গ্যানের উৎস
এটি ধর্মকারীর দুষ্টামী। 🙂
@সৈকত চৌধুরী,
কোরান যে কীসের উৎস নয় সেটিই হচ্ছে প্রশ্ন।
@তামান্না ঝুমু, এত কিছু থাকতে আপনি কোরান এর পিছে লাগছেন ক্যান? 😕
@বেয়াদপ পোলা,
পৃথিবীতে পড়াশোনার বিষয় অনেক আছে। সবাই এক বিষয়ে পড়েনা। একেকজন একেক বিষয়ে পড়াশোনা করে, যার যেটা ভাল লাগে। কাজের বিষয় ও ক্ষেত্রও অনেক আছে যে যার পছন্দমত করে থাকে। লেখার বিষয়ও তেমনি। লেখার অনেক বিষয় ও উপাদান আছে যার যেটা ভাল লাগে বা যে যেটা জরুরি মনে করে সে বিষয়ে লিখে থাকে। আমার মনে হয় কোরান পৃথিবীর জঘন্যতম একটি পুস্তক। তাই এর অন্তর্নিহীত জঘন্যতাগুলো মানুষের কাছে তুলে ধরার সামান্য চেষ্টা করছি।
সঠিক অথচ ভয়াবহ একটা কাজ করছেন
@স্বজন,
অন্ধবিশ্বাসে পরিবর্তন ঘটাতে চাইলে বাধা বিপত্তি ভয় ভীতি অতিক্রম করতে হবে। ধন্যবাদ আপনাকে।
@বেয়াদপ পোলা,
কারন কোন কিছুই কোরানের মত বিষাক্ত নয় যে। তাই তামান্না আপু কোরানের পিছু লেগেছেন। আর ভাই শুনেন, আপনি কি ভয় পাচ্ছেন? তাহলে কিন্তু আপনি মেনেই নিলেন যে, কোরান আল্লাহর বাণী নয়, যে কেউ কোরানের থেকে অনেক ভালকিছু লিখতে পারে।
@তামান্না ঝুমু, সুন্দর লিখেছেন আপু, চালিয়ে যান। (Y) আর অনেক গুলো লেখা হলে, PDF আকারে বের করার অনুরোধ রইল। একটা সংগ্রহে রাখার মত জিনিস আপনার কবিতা গুলো। সময় হলে, একটু ইংলিশ এ অনুবাদ করবেন । এইসব কবিতা অনেক মুসলিম ফোরাম এ কোরান এর কাব্য ছন্দের ভড়ং কে বাঁশ দেবার জন্য খুব ভাল একটা জিনিস।
@অচেনা,
পুরো কোরানের উপর সিরিজটি শেষ করার ইচ্ছা আছে। তার পরে দেখি কি হয়। কবিতার ইংরেজি অনুবাদ আমার দ্বারা হয়ে উঠবেনা। আপনারা যে কেউ এ ব্যাপারে এগিয়ে আসলে খুব ভাল হতো। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য।
//জীব হত্যার কালে আমার নাম নেবে।
তাতেই হত্যা হালাল হয়ে যাবে।//
দারুন লাগলো। এই লাইন দুটো খুন করাকেও মনে হচ্ছে হালাল করেছে। যা জিহাদি বলে খ্যাত মনে হচ্ছে।
@রঞ্জন,
ঠিক বলেছেন। জীব হত্যা ও কাফের হত্যা উভয়ই বিপুল সওয়াবের কাজ।
@ তামান্না,
অসাধারন সব ওহী নাজিল করছেন দেখি।
একেবারে যুগোপযোগী সব বানী।
@ এমরান,
ভাই এগুলো দয়াময় – এর বানী হলে রুদ্রের বানী কি হোতো?
আপনার দয়াময় তো রীতিমত যুদ্ধ ঘোষণা করলেন আর কি।
@ আকাশ ভাই,
কবে পুড়বে ঘরে ঘরে রাখা কোরান।
আমি তো কোনো আশা দেখি না। প্রতিদিন দেখি রাস্তায় টুপি আর হিজাব এর সংখ্যা বাড়ছেই।
এদের কে তো internet ধরাতেও পারছি না।
এরা কি জানবে না এরা কোন পথে আছে।
@শিমুল,
সবই সর্বশক্তিমানের ইচ্ছা। তিনি যার উপর খুশি ওহী নাজিল করেন, যার উপর খুশি করেননা।
দয়াময়ের বাণী
————————-
ওহে মুমিন বান্দা আমার,
তোমরা বড়ই ভাগ্যবান ।
বঞ্চিত হল দয়া হতে মোর,
হিন্দু বৌদ্ধ আর খ্রীষ্টান।।
হয়ে জন্ম মুসলিম ঘরে,
পেয়ে গেলে ঈমান কিছুই না করে,
তাই বলি; প্রশ্ন করিয়া কভু ..
হইওনা নাফরমান।
মেরে দিয়েছি সীল মোহর,
তাই বোঝেনা কাফের অন্তর ..
বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখায় মোরে,
বড়াই দুপাতা পুস্তকের জ্ঞান !!
ছুড়ে ফেল জ্ঞান যুক্তির বই,
মিলবে না তাতে হুর পরী ঐ ..
সরাব, গেলমান, স্বর্গ উদ্যান ..
সব কিছুই দেব, রাখ যদি ঈমান ।
কাফের কে বল তুলিয়া ঢেকুর,
মূর্খ্য বেকুব, হয়ে যাহ দূর…
কল্লা ফেলিয়া, তরবারি উচাইয়া বল,,
“শান্তি ছাড়া মোরা আর কী চাই” !!
যুদ্ধ কর জারিতে শরীয়া আইন,
জন্ম দাও যত খুশী পোলাপাইন ..
অমুসলিম দেবে জিজিয়া কর,
নারীদের বাধিয়া রাখিবে ঘর ..
বছর বছর পশুদের মেরে,
পালন কর কুরবানি ।
চুপে চুপে বলি, শত্রু তোমাদের –
‘শিল্পী, কবি আর বিজ্ঞানী’ ।।
@এমরান এইচ,
ত্রাসে ভরা অশান্তি শান্তির ধর্মই বটে ভাই
লেখা আছে কোরানের পাতায়।
এই পর্বটা খুব ভাল হয়েছে, চালিয়ে যান নবী নিসা।
আয়াত নম্বর দিয়ে দিলে মনে হয় ভাল হত।
@আবুল কাশেম,
আয়াত নম্বর দিয়ে ছন্দ তাল ঠিক রাখা কঠিন। চেষ্টা করেছিলাম। ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য।
@আবুল কাশেম,
আয়াত নম্বর দেয়ার দায়িত্ব তো নবীর না। এটা করব আমরা যারা তার সাগরেদ বা উম্মত। নবীর দায়িত্ব আয়াত নাজিল করে যাওয়া। এর পরে নবী পটল তুললে ( বেঁচে থাকতে তো আমরা নতুন কিছু জুড়ে দিতে পারি না) আমরা আমাদের মত করে কিছু বাদ দিয়ে কিছু নতুন জুড়ে একটা ফাইনাল কপি করে তা সারা দুনিয়াতে প্রচার করব। আজ থেকে ১৪০০ বছর পরের উম্মতরা এটা নিয়ে গর্ব করবে যে তাদের কোরাণ অবিকৃত ও দুনিয়ার সব কোরাণই এক রকম।অতএব তা অলৌকিক না হয়েই পারে না।
@ভবঘুরে,
আর মুক্তমনায় (ও তামান্নার, থুক্কু হাফসার গৃহে) গচ্ছিত কোরান আগুনে পুড়িয়ে ফেলবো।
@আকাশ মালিক,
পুড়িয়ে ফেলার আগে খলিফা নির্বাচন করতে হবে।
@রাজেশ তালুকদার,
খোলেফায়ে রাশেদীনগণ যাতে অবশ্যই নবিজির পরিবারের সম্মানিত সদস্য হন সেদিকে খেয়াল রাখতে হবেই হবে। শ্বশুর বা জামাই হলে ত আর কোন কথাই নেই।
@ভবঘুরে,
আয়াত নম্বর ঠিক করা ও সুরাগুলো ক্রমানুসারে এলোমেলো করে দেয়ার জন্য অশান্তির(ইসলাম) সেবায় নিবেদিতপ্রাণ সকল সাহাবীগণকে আহবান জানাচ্ছি। নবীর জীবদ্দশায়ও কোরানে অনাজিলকৃত আয়াতও জুড়ে দেয়া যায়। আমার অগ্রজ নবীজিও সেটি করেছিলেন। শ্বশুর ওমরের মুখের কথা এবং ওহী লেখক আব্দুল্লাহ বিন সাদের মুখের কথা তিনি কোরানে জুড়ে দিয়েছিলেন। সেই আয়াতগুলো আল্লাপাক লওহে মাহফুজের কোরানেও সংযোজন করে নিয়েছেন।
@ তামান্না ঝুমু,
ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ডাইনোসর, কম্পিউটর
সেতো অনেক দূরের খবর!
দেখি নাই সেথা ‘গাছের গুরুত্ব’ কথন,
উদ্ভিদ-জীব সম্পর্ক অথবা সালক-সংশ্লেষন।
দেখি নাই সেথা নাম ‘অক্সিজেনের’,
না থাকিলে যা সাংগো ‘জীবনের’।
এহেন হাজারো প্রয়োজনীয় জ্ঞান,
কুরানের কোন বানীতেই নাই।
এসবের হদিস ছিলো অজানা,
মানুষ যা না জানে ‘আল্লাহও’ তা না।
যে বলে ‘কুরানে’ যাবতীয় জ্ঞান,
কি তার প্রমান তাকি জানেন?
দেখাবে প্রমান সে ‘সুস্পষ্ট কিতাবে’
27:75, 30:58, 39:সাতাশে।
কুরানে যে ‘জ্ঞান-বিজ্ঞান’ আছে,
জানিয়াছে আল্লাহ তা মানুষেরই কাছে।
আগেও যেমন ছিল এখনও তা তাই,
আবিষ্কারের পরেই শুধুইতা তাতে দেখা যায়।
(F) (Y)
@গোলাপ,
মৌ-লোভীরা কোরানে আপেক্ষিক তত্ত্ব ও ভ্রুণ তত্ত্ব আবিষ্কার করে ফেলেছেন। পাহাড় দিয়ে চাপা দিয়ে পৃথিবীর হেলে পড়াকে রোধ করার মাঝে মধ্যাকর্ষণ তত্ত্ব আবিষ্কার করেছেন সোবহানাল্লাহ। কিন্তু এখনো সালোক-সংশ্লেষন এবং শ্বাস-প্রশ্বাস তত্ত্ব আবিষ্কার করতে পারেননি। ইনশাল্লাহ তা অচিরেই করে ফেলবেন। আপনার কবিতাটি বেশ চমৎকার। (F) (F)।
আছে আছে আছে
ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া,
ডাইনোসর, কম্পিউটার সমুদ্বয়
শুধু খুঁজিয়া পাইতে ভাল মাথার
মৌলভী হইতে হয়….
ভাল লিখেছেন শুভকামনা রইলো… (Y) (F) (F) (F)
@মলয় দাস,
বিজ্ঞানে নতুন কিছু আবিষ্কার হলেই মৌলভীরা তা কোরানে খুঁজে পায়। আবিষ্কারের আগে কোরানে যে কত বিজ্ঞান লুকিয়ে আছে ওরা সেটা আবিষ্কার করতে পারেনা। ধন্যবাদ।
@তামান্না ঝুমু, আজ পর্যন্ত বিজ্ঞানিক কোন তথ্য কোরআন এর বিজ্ঞানের তথ্যের বাইরে যাইনি, মানে কোরআন এর কোন বিজ্ঞানের তথ্য আধুনিক বিজ্ঞান আ ভুল প্রমানিত হয়নি, :-s
@বেয়াদপ পোলা,
অবশ্যই কোরান একটি বিজ্ঞানময় কিতাব। আল্লা নিজের মুখে বলেছেন। নিজের বইতে লিখেছেন।
@তামান্না ঝুমু, কোরান বিজ্ঞানময় কিতাব না, এটা নিদর্শন এর কিতাব, যার মানার দরকার সে মানবে, না হয় মানবে না, এতে নিদর্শন দেখান হয়েসে। কোরান এ কোথাও বলা হয়েছে নাকি এটা এটা বিজ্ঞানের বই, বলা হয়েছে নিদর্শন এর বই , :rotfl:
@বেয়াদপ পোলা,
কোরানের অনেকগুলো আয়াতে বলা হয়েছে আল্লা বিজ্ঞানী ও কোরান বিজ্ঞানময় কিতাব। এই মুহূর্তে আয়াত নম্বর মনে পড়ছেনা।
আপনি সবকিছু অতি বেশি জেনারালাইজ করে ফেলেন তবে চারটা লাইন মারাত্মক-……গ্রেনেডের মতো বিস্ফোরক………….মনে মনে আবৃত্তি করি……………(তোমরা কেও চুপি চুপি শুনবে না)
————-হে ———–মোমিন—————- নর,
তোমরা—— ইহুদী ও খ্রীস্টান নারী———- বিবাহ—— করতে—— পার।
—————-হে ——————–মোমিন -নারী,
তোম-রা ——-ত———– নারী।———– তাই ——-তাহা —নাহি —-পার।
তাই নাহি পার ——–অস্বাভাবিক সুন্দর। স্যালুট এইটুকুর জন্য।
@এ.প্রামানিক,
আসলে কোরানে একই কথা এত বেশি বেশি বার বলা হয়েছে যে এ নিয়ে লিখতে গেলে পুনরাবৃত্তি করতে হয় অনিচ্ছা স্বত্তেও। কয়েকটি লাইন আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগছে। চুপি চুপি আবৃত্তির জন্য ধন্যবাদ। আমি শুনিনি অবশ্য।