খালেদুর রহমান শাকিল, ঢাকা বাংলাদেশ।
স্বপ্নের দেশ বাংলাদেশ; প্রাণ প্রিয় এ দেশে বার বার ছুটে এসে দেশ ও জাতির অগ্রগতিতে পুনরায় প্রাণ দিতে মন চায় হাজারও দেশপ্রেমি বাঙ্গালীর। যারা এ দেশের মুক্তি সংগ্রামে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছিলেন নির্দিধায় অকপটে নিজেদের জীবন বাজি রেখে। আর এ দেশের নব প্রজন্ম হারিয়ে ফেলছে এ স্বপ্নের দেশের সেই প্রসূতি ইতিহাস জানার অধিকার, আমাদেরই গড়া অন্ধকার রাজনীতির ধূম্রজালের মাধ্যমে। ১৯৪৮শে শুরু হওয়া বাঙ্গালী ভাষা আন্দলোন, ১৯৪৯ সালের ২৩শে জুন ঢাকার রোজ গার্ডেনে সৃষ্টি হওয়া নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী মুসলীম লীগ ও ১৯৫০ সালের দাস প্রথার বিলোপসাধনের রথ যাত্রার মাধম্যেই তা চরম পরিনতিতে উপনিত হয় ১৯৫২’র ২১শে ফেব্রুয়ারীতে; আজ আমারা যে ভাষায় লিখার, বলার ও শুনার স্বাধীন অধিকার পেয়েছি আর সে ভাষা প্রতিষ্ঠার দাবীতেই জলাঞ্জলী দিতে হয়েছিল একরাশ নিস্পাপ প্রানকে। আর তারি সাথে তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াবার জন্য সিরাজুল আলম খান, শেখ ফজলুল হক মণি, আব্দুর রাজ্জাক ও তোফায়েল আহমেদকে নিয়ে নিওক্লিয়াস কর্তৃক গড়া তাদেরই রাজনৈতিক উইং বি এল এফ (মুক্তিবাহিনী) যা ১৯৬৯-১৯৭০ এ মুজিব বাহীনিতে রূপান্তরিত হয়ে বাংলার মানচিত্র সম্বলিত প্রথম পতাকাটির উত্তলন ও স্বাধীন বাংলার ইশতেহার ঘোষনার দুইটি গুরু দ্বায়িত্ত কাধে দেওয়া হয় যথাক্রমে জনাব আ স ম আব্দুর রব ও জনাব সাজাহান সিরাজ এর উপর। ২রা মার্চ ১৯৭১ সালে জনাব আ স ম আব্দুর রব কর্তৃক বাংলার জাতীয় পতাকা উত্তোলিত হওয়া ও ৩রা মার্চ জনাব সাজাহান সিরাজ ঐতিহাসিক পল্টন ময়দানে স্বাধীনতার ইশতিহার পাঠের মাধ্যমে উপনিবেশে অনেকটা পথ এগিয়ে যায় জাতির মুক্তি সংগ্রামের ডাকের। যার সমন্বয়ে ১৯৭১’এর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের সেই অবিস্মরণীয় ভাষন এনে দেয় সিংহভাগ স্বাধীনতার আলোকস্পিত শিখা। যার দীর্ঘ ৯ মাসের বর্ননাতীত ত্যাগ তিতিক্ষার মাধ্যমে অবশেষে সফলতা আসে ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১। আর বাংলার ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লিখা থাকুক বাংলার জাতীয় জাগরনের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
বাঙ্গালি জাতীয় জাগরনের অবসংবাদিত মহা নায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মাত্র ১৮ বছর বয়সে ১৯৩৮ সালে এক রাজনৈতিক জনসমাবেশে জাতীয়তাবাদি ভাষনের জন্য কারারুদ্ধ হন। শুরু হয় তার বাঙ্গালী জাতির মুক্তির সংগ্রাম। প্রথমে কলকাতা ইসলামিয়া কলেজের কেন্দ্রীয় ছাত্র ইউনিয়নের সাধারন সম্পাদক হিসাবে ১৯৪৬ সালে নিবার্চিত হন। পরবর্তীতে তিনি ১৯৪৭ সালে পূব© পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ তৈরি করেন। এই নেতা ১৯৪৭ সালের নভেম্বরে পূব© পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের নারায়নগঞ্জে এক আলোচনা সভায় প্রথম “বাংলাদেশ” নামটি ব্যবহার করেন। তৎপরবর্তীতে তিনি কারাবন্দী থাকা অবস্থায় ১৯৪৯ সালের ২৩শে জুন আওয়ামী মুসলিমলীগের প্রতিষ্ঠাতা যুগ্ম-সম্পাদক হিসাবে নিবার্চিত হয়ে জুলাই মাসে মুক্তি পান কিন্তু এ মুক্তি ছিল ক্ষণিকের। অচিরেই আবার তিনি বন্দি হলেন অনসন ধর্মঘটের জন্য। পরবর্তীতে ১৯৫২ সালে বাংলা ভাষা আন্দোলনের বীরদের জন্য ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অনসন ধর্মঘট করেন। জাতির উদ্ধারের সংকটময় সময়ে ১৯৫৩ সালে এই লরাকু নেতাকে আওয়ামী মুসলীমলীগের সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব প্রদানের মধ্য দিয়ে ১৯৫৪ সালের ১২ই মে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ফজলুল হক এর নেত্রিত্তে একটি নতুন মন্ত্রনালয় গঠন করা হয় আর এই মন্ত্রী পরিষদে লরাকু এই নেতা শেখ মুজিবুর রহমানকে সবর্কনিষ্ট নেতা হিসাবে বরন করে নেওয়া হয়। কিন্তু এ লড়াইকে পথ পিষ্ট করার পায়তারায় ১৯৫৪ সালের ৩০শে মে ফজলুল হক এর এ মধ্যবর্তী সরকারকে বিলুপ্ত করা হয় এবং তাদের প্রধানতম শত্রু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয়। তবে এবার বেশি সময় আটকে রাখতে পারেনি প্রতিবাদী এই নেতাকে ঐ বছরেই ১৮ই ডিসেম্বরে মুক্ত করে দিতে হয়। সময় আসে ঘুরে দাড়ানোর; ১৯৫৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ঘটে যায় আওয়ামী মুসলিমলীগের নাম পরিবর্তন। নুতুন রুপে জন্ম নেয় আওয়ামী মুসলিমলীগ থেকে ‘‘মুসলিম’’ শব্দটি বাদ দিয়ে শুধু ‘‘আওয়ামীলীগ’’। বাংলার মুক্তি জাগরনে যাতে এই প্রতিবাদী নেতা মাথা তুলে দাড়াতে না পারে এরি লক্ষে ২রা জুন ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের নিবার্চকমন্ডলীর সভার সদস্য হিসাবে শেখ মুজিবুর রহমানকে নিবার্চিত করা হয়। আর তার ঠিক তিন মাস পরে সেপ্টেম্বর মাসে তাকে আতাউর রহমান কর্তৃক শিল্প, বাণিজ্য ও দূর্নীতি দমন মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী করা হয়। রাজনীতির এই কাল মরন জাল বুঝতে পেরে তিনি ১৯৫৭ সালের মে মাসে বাংলার মুক্তি ও দলের স্বার্থে মন্ত্রিপরিষদ থেকে পদত্যাগ করেন। এই লরাকু নেতাকে কোন ক্রমেই দমাতে না পেরে ১৯৫৮ সালের অক্টোবর মাসে স্বৈর শাসক জেনারেল আইয়ুব খান ১২টি মিথ্যা অভিযোগে তাকে গ্রেফতার করেন। আর তা ১৯৬৬ সালের ৫ ও ৬ই ফেব্রুয়ারী জাতীয় আলোচনা সভায় শেখ মুজিবুর রহমান প্রথম সেই ঐতিহাসিক ৬ দফা দাবী ঘোষণা করেন আর গ্রেফতার হন। আর এই মহান নেতাকে ফাসানোর জন্য তার বিরুদ্ধে ১৯৬৮ সালের জানুয়ারী মাসে করা আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা। আন্দোলনের ঝড় উঠে বাংলার মাটিতে শুরু হয় গন অভ্যুত্থান পা পিছাতে থাকে জেনারেল আইয়ুব খানের আর তাতে ১৯৬৯ সালের ২২ শে ফেব্রুয়ারী আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা তুলে নিতে এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্ত করে দিতে বাধ্য হন আইয়ুব খান। বাংলার জনগন এক অবিস্মরনীয় অভ্যর্থনা দেয় ১৯৬৯ সালের ২৩শে ফেব্রুয়ারী সদ্য মুক্তি প্রাপ্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বাংলার জনগন ভূষিত করে সেই উপাধি ‘‘ বঙ্গবন্ধু ’’ বাংলার বন্ধু হিসাবে। ঘটনার পরম্পরায় ১৯৬৯ সালের ৫ই ডিসেম্বর শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যু বার্ষিকিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা দেন স্বাধীন পূর্ব পাকিস্তানের নাম হবে বাংলাদেশ। পাকিস্তনের সাধারন নিবার্চনে পূর্ব পাকিস্তানের ১৬৯টি আসনের মধ্যে আওয়ামীলীগ ১৬৭টি আসন ১৯৭০ এর ৭ই ডিসেম্বর জয় লাভ করে। কিন্ত জেনারেল ইয়াহিয়া খান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে বাধা দেন। শুরু হল ১৯৭১ সময় আসে প্রতিবাদের ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ সেই ঐকিহাসিক ভাষণে তাই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ডাক দেন “…এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম”।
৭১’এ ২৫শে মার্চ কাল রাত্রিতে শুরু হয় পাক বাহীনির ববরর্তা; নিরিহ মানুষের হত্যা যজ্ঞের নির্মম খেলা তাই পাক বাহীনির হতে গ্রেফতার হওয়ার আগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ওয়্যারলেস এর মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক ভাবে স্বধীনতার ঘোষণা দেন ৩২ নম্বর ধানমন্ডির বাসা থেকে।
শুরু হয়ে গেল মুক্তি যুদ্ধ গঠন হল মুজিবনগর সরকার স্বাধীনতা পেল বাংলাদেশ ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১। পাকিস্তানের সামরিক কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেওয়া হল ১৯৭২ ৮ই জানুয়ারী আর মুক্তির পর এই জাতির পিতা দেশে ফিরলেন ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারী শুরু হল দেশ পরিচালনা করা। ১৯৭৩ সালের ৭ই মার্চ সাধারন নিবার্চনে আবার সরকার গঠন করলেন। তৎপরবর্তীতে ১৯৭৩ এর ২৩শে মে তাকে জুলিও কুড়ি শান্তি পদক প্রদান করা হয়। দেশের অর্থনৈতিক স্বাতন্ত্র্যে জন্য ১৯৭৫ সালের ২৫শে জানুয়ারী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাকসাল (বাংলাদেশ কৃষক-শ্রমিক-আওয়ামীলীগ) গঠন করেন। কিন্তু বেশি দিন আর নয় ১৯৭৫ এর ১৫ই আগষ্ট স্ব-পরিবারে এক রাজনৈতিক হত্যার স্বীকার হন এই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতীয় জীবনের আকাশে নেমে আসে অন্ধকারচ্ছন্ন এক মেঘ শুরু হয় অকল্পনিয় ঝড়।
‘‘স্বাধীনতা অজর্নের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন’’— প্রবাদ বাক্যটি আজ মনে হয় ব্যাখ্যা করা সাবার কাছেই খুবই সহজ কাজ।
‘স্বাধীনতার অধ্যায় দু’টো’
একটি স্বাধীনতার গর্ভাবস্থা আর আরেকটি স্বাধীনতার জন্ম। স্বাধীন বাংলার এ অধ্যায় দুটি সম্পর্কে স্বাধীনতা পরবর্তী নতুন প্রজন্ম কি জানে? সেই দেহ ও মন কাপাঁনো ইতিহাস জানে কি বাংলার আপামর আমজনতা? প্রশ্ন কার কাছে; সরকার? আমজনতা? না জাতির নিকট?
প্রথমেই স্বাগত জানাই বাংলার জাতীয় জাগরনের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর কন্যা গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। তার দু:সাহসী উদ্যোগ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নকে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে হলে আবারো আমাদের শুরু থেকে শুরু করতে হবে। শুধু নতুন প্রজন্মের যারা জানেনা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অধ্যায় দুটোর কথা। জাতিকে আবারো একবার যুদ্ধ করতে হবে। ফিরে যেতে হবে সেই প্রবল ঝড় উঠানো আন্দলোনের ইতিহাসের দিকে। রাজাকার-মৌলবাদী-যুদ্ধাপরাধী তথা সেই মীরজাফরদের ষড়যন্ত্রকে রুখে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দু:সাহসী উদ্যোগ ডিজিটাল বাংলাদেশ গডতে সকলকেই এগিয়ে আসতে হবে।
এখনেই সময় জাতীয় জাগরনের। এখনেই সময় এ্যানালগ বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশে রুপান্তরিত করার। আর তার জন্যই আবারো জাগ্রত হতে হবে সেই ছাত্র-জনতাকেই। জানাতে হবে জাতির এই জন্ম ইতিহাস ও প্রতিবাদী সেই দিনগুলোর কথা। স্বাধীন বাংলার মাটিতে কোন মীরজাফর তথা রাজাকার-মৌলবাদী-যুদ্ধাপরাধী রাজনৈতিক আসনে বসে এ দেশকে লুটপাট করবে তা এদেশের আমজনতা আর হতে দিবে না। আজ আমরা রাজাকার-যুদ্ধাপরাধীর বিচার চাই, বাংলার মাটিতে সকল হত্যার বিচার চাই।
ডিজিটাল না এ্যানালগ বাংলাদেশ ?
প্রশ্ন কার কাছে করব? বুঝে উঠা বড় দায়। জাতি দীর্ঘ ৩৯ বছর পর আবারো একবার স্বপ্ন দেখবে বলে আমার মনে হয়। আর সেটা হল এ্যানালগ বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশে রুপান্তরিত করা। তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়ন করলেই কি বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশে রুপান্তরিত হয়ে যাবে?
আমার মতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে হলে প্রথম যেটা দরকার সেটা হল সময় নিয়ন্ত্রন করা যা আমাদের দেশের জানযোট বা রাস্তার সংকীর্নতার কারনে সম্ভব হচ্ছে না। ঢাকা বিভাগ থেকে অন্যান্য বিভাগের জনগনকে যার যার নিজস্ব বিভাগে ফেরত পাঠানো। ঢাকা সহ অন্যান্য ৬টি বিভাগকে ঢাকার ন্যায় স্বয়ংসম্পূর্ন করে গড়ে তোলতে হবে আর তার জন্য প্রতিটি বিভাগের প্রতিটি জেলার প্রথম একটি করে থানাকে নিয়ে কাজ শুরু করতে হবে। প্রতিটি বিভাগের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা হতে হবে ৩য় জেনারেশন তথ্য প্রযুক্তির সমন্বয়। অফিস, আদালত, ব্যাংক-বীমা, স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, হাসপাতাল, শিল্প-কলকারখানা সহ নগরায়নের সকল সুযোগ দিয়ে পুন:প্রতিষ্ঠা করতে হবে প্রতিটি বিভাগকে। সকল বিভাগের সাথে ওয়েব সার্ভার কান্কেটিভিটি থাকতে হবে। এই সার্ভারকে সরকার এর একটি নিজস্ব সংস্থা দিয়ে নিয়ন্ত্রন করবে। আর এর মাধ্যমে সরকার পুরো বাংলাদেশের তথ্য নিয়ন্ত্রন করতে পারবে শুধু তাই নয় ভিডিও ক্যামেরা ও স্যাটেলাইট এর মাধ্যমে শহর ও গ্রাম পযার্য়ের সন্ত্রাস সহ ট্রাফিক কন্ট্রল করা যাবে। সচিবালয়কে পুরো-পুরি আধুনিকায়ন এর আওতায় আনতে হবে। সবর্পরি আমরা যদি আমাদের মূল্যবান সময় বাচাঁতে পারি তাহলেই আমরা উন্নতি করতে পারব। দেশের প্রতিটি আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহীনিকে স্বচ্ছ করে নতুন আঙ্গিকে তৈরি করতে হবে। প্রতিটি বিভাগে একটি বিশেষ ডাক বিভাগ তৈরি করতে হবে যেখানে সাধারন আমজনতা তাদের অভাব-অভিযোগ লিখিত আকারে পোষ্ট করতে পারবেন। আর সেটা অতীব জরুরী ভিক্তিতে সমাধান করতে হবে। বাংলাদেশের বিচার বিভাগকে বাস্তববাদী সম্পন্ন করে গড়ে তুলতে হবে। আদালতের মামলা বছরের পর বছর চলতে থাকে এই পদ্ধতির পরিবর্তন আনতে হবে। দেশের প্রতিটি আইন শৃঙ্খলা ও দেশ রক্ষাকারী বাহীনিকে দেশের অভ্যন্তরে বিভিন্ন কাজে লাগাতে হবে। ৭১’এ যদি কৃষক-শ্রমিক-ছাত্র-পুলিশ-সামরিক-শিক্ষক-নেতা-মা-বোন-বাপ-ভাই সহ কাধেঁ কাধঁ রেখে যুদ্ধ করতে পেরেছে; দেশ ও জাতির মুক্তির জন্য তবে কেন আজ নয়? জাতির এ সংকটময় সময়ে আবারো ঐক্যবধ্য হতে হবে। জীবন রক্ষায় সেচ্ছা নিবার্সীত বুদ্ধিজীবিদের দেশে স্ব-সম্মানে ফিরিয়ে এনে সরকারের উপদেষ্টা মন্ডলীতে বসিয়ে দেশে আবারো মুক্তির আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। এ আন্দোলন স্বাধীনতা রক্ষার আন্দোলন। এ আন্দোলন ৭১’ পরবর্তী সকল হত্যার আন্দোলন। এ আন্দোলন রাজাকার-মৌলবাদী-যুদ্ধাপরাধী নির্মূল এর আন্দোলন। এ আন্দোলন বঙ্গবন্ধু কন্যার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার আন্দোলন।
এ আন্দোলন উন্নয়নের আন্দোলন, সাবির্ক পরিবর্তনের আন্দোলন, এ আন্দোলন বাঙ্গালী জতিকে আত্মনির্ভরশীল জাতিতে রূপান্তরিত করার আন্দোলন।
Email: [email protected]
লেখাটি ভাল লেগেছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
@শরীফ কাফী, ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমার এ লিখাটি পড়ার জন্য। ভালো থাকবেন।
লেখাটি ভাল লাগলো। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আমি একটি লিন্ক দিচ্ছি অষ্ট্রেলিয়ায় প্রবাসী কবি ও লেখক ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টনের এনালগ সুখের ডিজিটাল বহি:প্রকাশ পড়ুন।।।।।
http://www.amadershomoy.com/content/2010/04/04/news0622.htm
@খালেদুর রহমান শাকিল, লেখাটি ভালো লাগল। ধন্যবাদ সবার সাথে শেয়ার করার জন্য। আর আপনার আরো লেখা আশা করছি।
লিন্কটি,
http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-04-04/news/53980
আমরা চাই যে , সবাই আপনার মতো চিন্তা করুক।
যারা দাবী করেন যে এ সরকার রাতারাতি দেশকে ইউরোপ আমেরিকার মত ধর্মনিরপেক্ষ বানিয়ে ফেলবে, সংবিধান থেকে বিসমিল্লাহ তুলে দেবে , তারা আসলে সরকারকে বেকায়দায় ফেলে ১৯৭৫ এর মতো ফায়দা ওঠাতে চাচ্ছে । এরা প্রগতিশীলতার আড়ালে ঘাপটি মেরে লুকিয়ে থাকা প্রতিক্রিয়াশীল শক্তির সেবাদাস। মায়ের চেয়ে এদের মাঝে মাসির দরদ বেশি দেখা যায়। এদের ব্যপারে সবাইকে সাবধান হতে হবে।
স্থায়ী ধর্ম নিরপেক্ষতা একটি চলমান প্রক্রিয়ার ফল এবং ‘লাইনচ্যুত রেলগারীটি’ এখন ঠিক লাইনেই আছে।
@বিজয়, হ্যা, আপনার কথা মানলাম যে
কিন্তু কমপ্রোমাইজ করে চলতে চলতে কতক্ষন লাইনে থাকবে সেটাই কথা। আর বোধগম্য কারনেই কমপ্রোমাইজ করে চলা।
এইতো আজকেই প্রথম আলো পত্রিকার খবরের শীরোনাম ছিল “ধর্মভিত্তিক দলের আপত্তি আটকে আছে শিক্ষানীতি” যার পুরোটা দেখা যেতে পারে এখানে,
@ব্রাইট স্মাইল্,
এটাকে আমি ‘কমপ্রোমাইজ’ বলতে রাজী নই। দুর্বল পক্ষ ‘কমপ্রোমাইজ’ করে আর বর্তমান সরকার দুর্বল নয়। সরকারী কৌশলকে flanking maneuver বলতে পারেন।
প্রথম আলোর তথ্য সঠিক নয়। সত্য হচ্ছে , অর্থ মন্ত্রনালয়ে বিষয়টি আটকে আছে।
এবার আসল কথা বলি,
একথা অনস্বীকার্য যে, বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক, মৌলবাদী , আরব-সাম্রাজ্যবাদী এবং আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী ব্যবস্থাপনা টিকিয়ে রাখার ক্ষেত্রে প্রধান প্রতিপক্ষ, অন্তরায় এবং প্রতিবন্ধক বর্তমান সরকার। এখন স্বাধীনতা বিরোধী সাম্প্রদায়িক, মৌলবাদী , আরব-সাম্রাজ্যবাদী এবং আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী অক্ষশক্তি যারা সমর্থন করেন , তারা বর্তমান সরকার এবং আওয়ামি লীগের ভাবমূর্তি নানা ভাবে ক্ষুণ্ণ করতে চাইবেন- এটাই স্বাভাবিক ।
বাংলাদেশে গনতান্ত্রিক পন্থায় ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র বাস্তবায়ন একমাত্র আওয়ামি লীগের পক্ষেই সম্ভব। এর অন্য বিকল্প সামরিক গনতন্ত্র ।
@বিজয়,
আপনার কথাগুলো অক্ষরে অক্ষরে সত্য!
সেজন্যই এ সরকার সার্বিকভাবে সফল হওয়া খুবই জরুরী।
তা না হলে আমরা অন্ধকারের অতলে তলিয়ে যাব।
শত শত বাংলাভাইদের উদয় হবে!
বাংলাদেশের প্রগতিশীল মুক্তবুদ্ধির সব মানুষকে তাই একসাথে এ
সরকারের ভূলভ্রান্তি ধরিয়ে দিতে হবে ও স্বপ্ন বাস্তবায়নের কাজ
করে যেতে হবে।
ধন্যবাদ!
@বিজয়,
খুবই বাস্তবধর্মী কথা। এই সরকার ব্যার্থ হলে দেশের শেষ আশা ভরসাও শেষ হয়ে যাবে। এই সরকার এমন কিছু সাধু না, তবে হিংস্র হায়েনা আর বন্য নেকড়ে থেকে পছন্দ করার প্রশ্ন উঠলে বন্য নেকড়েকেই অপেক্ষাকৃত শ্রেয় মানতে হবে।
অনেকেই এই সরকারকে পছন্দ করছেন না। বিশেষ করে তারা আশা করেন এ সরকার রাতারাতি দেশকে ইউরোপ আমেরিকার মত ধর্মনিরপেক্ষ বানিয়ে ফেলবে, সংবিধান থেকে বিসমিল্লাহ তুলে দেবে। অত্যন্ত অবাস্তব আশা। ৩০ বছরের সঞ্চিত জঞ্জাল রাতারাতি পরিষ্কার সম্ভব নয়। তাতে হিতে আরো বিপরীত হবে। প্রতিক্রিয়াশীল শক্তির সামনের বেশ কয়েক টার্ম ক্ষমতায় থাকার পথই পাকা করা হবে।
শাকিল সাহেবকে অভিনন্দন প্রথম লেখার জন্য।
উনি অনেক ভাল ভাল কথা বলেছেন, দীর্ঘ প্রসারী পরিকল্পনা পেশ করেছেন। সবই ভাল কথা। সন্দেহ নেই এসব করা গেলে দেশের অবস্থা পালটে যেত।
মুশকিল হত এই জাতয় কথাবার্তা খুব নুতন কিছু নয়। এমনকি সব রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় যাবার আগে এম্ন অনেক কিছুই বলে। যথারীতি ক্ষমতায় গিয়ে ভুলে যায়। অনেক আশ্বাস আবার থাকে বাস্তবতা বিবর্জিত, যা আসলে কারোই পালন করার ক্ষমতা নেই।
ডিজ়িটাল না এনালগ প্রশ্নটাও সে কারনে রীতিমত হাস্যলর মনে হয়। যেদশের রাজধানী শহরের মানুষ বিদ্যুতের অভাবে রাস্তায় নেমে মিছিল করে সে দেশে ডিজিটাল বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখানোটা হাস্যকর রকমের অবাস্থাব ঠেকে। আগে বিদ্যুত অনিয়মিতভাবে চলে যেত, এখন শুনি যে অনিয়মিতভাবে নাকি আসে। তবে স্বপ্ন দেখতেই হবে সেটাও ঠিক।
নুতন বিদ্যুত প্লান্টের জন্য শুধু বিদেশী সাহায্যের অপেক্ষায় বসে না থেকে মনে হয় বেসরকারী অর্থায়নের দিকেও মনযোগ দেওয়া উচিত। শেয়ার মার্কেট থেকে পাবলিক শেয়ায়ের কথা চিন্তা করা যায়।
ভবঘুরের একটি কথা বেশ তিক্ত শোনালেও আমি মনে করি সত্যতা অনেকটাই আছে।
”
– সিংহভাগ কথাটি নিয়ে বিতর্ক হলেও হতে পারে। তবে তাতে তেমন কিছু যায় আসে না। একটা খুব বড় সংখ্যক মানুষের মাঝে এগুলি ঠিকই ব্যাপ মাত্রায় আছে। সমস্যার অন্যতম মূল এখানেই। কথাগুলি শুনলে যেকোন বাংগালীর রক্তই চট করে মাথায় চড়ে যাওয়ার কথা। তবে আত্মসমালোচনা যারা করতে জানে না তাদের উন্নতি হবার কোন আশা নেই।
@আদিল মাহমুদ, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।।।
এতো সুন্দর পায়েসটি শেষপর্যন্ত যুক্তিতর্কের বাইরে ম্লোগানে এসে ঠেকায় বোধহয় এর তলানীতে একটু ধরে গেলো। :deadrose:
১। এ সরকার কখনোই ১৯৭১ এর পরবর্তী সকল রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড, সিরাজ সিকদার, জিয়াউর রহমান তো বটেই, এমন কি এক-এগারোর বর্বরতায় নিহত চলেশ রিছিল ও তাবৎ ক্রসফায়ারে নিহত হত্যাকাণ্ডের বিচার কখনোই করবে না, বা করতে সক্ষম নয়।
২। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরুর মধ্যে দিয়েই রাজাকার-মৌলবাদী-যুদ্ধাপরাধী চেতনার নির্মূল হয় না। জিয়া-এরশাদ-খালেদা-হাসিনা-মইন-ফখরুদ্দীনের আমলে যে মৌলবাদ ও জঙ্গীবাদ গোষ্ঠির বিষবৃক্ষ পর্যাপ্ত আলো-বাতাস-সার-পানিতে মহিরুহে পরিনত হয়েছে, তাকে নির্মূলে আরো চাই ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ এবং মাদ্রাসা নামক ইহলৌকিক শিক্ষাটিকে বিজ্ঞানমুখী করা।
৩। বঙ্গবন্ধু কন্যা — এই পদাধিকারটিই বলে দিচ্ছে আওয়ামী লীগ কতখানি গণতান্ত্রিক ও পরিবারতান্ত্রিক। তার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখার আগে চাই সারাদেশে স্বল্পমূল্যে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুত। নইলে কথামালার ওই স্বপ্নের বিপরীতে অ্যানালগ বাংলাদেশ হতশ্রীভাবে সরকারের মাথায় অবিরাম চাঁটি মেরে যাবে মাত্র।
৪। চীন-মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্র, জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, জিয়া উদ্যানসহ আরো বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের নামবদল নিয়ে দুর্জনেরা বলেন, এ সরকারের আমলে নস্টালজিয়া কথাটি উচ্চারণও নাকি বিপদজনক। এখন নাকি বলতে হবে নস্টাল-বঙ্গবন্ধু! দিনবদলের খোয়াবনামা শেষ পর্যন্ত নামবদলের বাগাড়ম্বরে প্রতিষ্ঠা পেতে যাচ্ছে কি না, সে প্রশ্ন না হয় উহ্যই থাক। 😛
@বিপ্লব রহমান, আপনাকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত করলাম :yes:
@পৃথিবী,
মনোনয়নে পূর্ন সম্মতি দেওয়া গেল।
@পৃথিবী, আদিল মাহমুদ,
আপ্নেদের মুখে প্লাস্টিকের ফুল-চন্দন পড়ুক! 😉
@বিপ্লব রহমান,
আসল গুমর তো ফাঁস করি নাই।
আপনার শান্তি পদকও প্লাষ্টিকেরই হবে, তাও আবার রিসাইকেল প্লাষ্টিকের 😀 ।
@আদিল মাহমুদ,
কস্কী মমিন! :-X
@বিপ্লব রহমান, :yes:
@বিপ্লব রহমান, হা হা হা…. হাসি পেলো। ভালো লাগল, চমৎকার বলেছেন। ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।।।।।।
@ আতিক রাঢ়ি
”
চরম সত্য কথা উফফ :-Y :-Y
বাস্তবে বাংলাদেশিরা বাঙ্গালীদের ধর্ষণ করছে । মনে পড়ে ২০০১ সালের সেই ‘শীতল আগুন’ যার বিচার আজও হয়নি ? বাংলাদেশের অস্তিত্বই যারা স্বীকার করে না , যারা কিনা ১৯৭১ এর পরাজিত শক্তি , যারা হাজার বছরের প্রথম স্বাধীন বাঙ্গালী শাসন কর্তা – বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী , তারাই তো বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের জন্মদাতা, ধারক এবং বাহক । আপনি তো তাদেরকে স্বীকার করার কথাই বলছেন ।
@বিজয়,
বঙ্গবন্ধুই কিন্তু ও,অই,সি তে যোগদান করেছিলেন। কি জানি, হয়তো এরও কোন পজিটিভ ব্যাখ্যা আছে !
@বিজয়, আমি সত্যকে স্বীকার করার কথা বলছি অন্য কিছুকে নয়। বুকে হাত দিয়ে বলুনতো আমি কি সত্য বলি? আমি কি সত্যকে উন্মোচন করি? আমি কি সততার পক্ষে আছি? ….. আর বেশি কিছু বললাম না ।। ধন্যবাদ ।
:yes:
@আফরোজা আলম, আপনাকে ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য।
বাংরাদেশের রাজনৈতিক ধারাকে পরিবর্তন করে আনতে হবে। যতদিন না এ পরিবর্তন হচ্ছে ততদিন একবার বাঙ্গালীরা আরেকবার বাংলাদেশীরা পালা করে এ দেশের জনগনকে ধর্ষণ করতেই থাকবে এ কথা সকলেরই স্বীকার করা উচিৎ। তবে এখনেই সময় আমুল পরিবর্তন আনার রাজনীতিতে। আর এ কাজ খুবই সু-নিপুনভাবে করতে হবে এদেশের বুদ্ধিজীবিদেরকেই। ভাল থাকবেন ।।।।।
@আতিক রাঢ়ী,
আমাদের পরাধীনতার বয়স দুইশত বছরের নয় । এটা একটা মারাত্মক এবং কৌশলগত ভুল। বাংলার পরাধীনতার শুরু ১২০৪ খ্রিস্টাব্দে যখন ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজী (اختيار الدين محمد بن بختيار الخلجي) স্থানীয় সেন বংশের শাসনের অবসান ঘটান ।
১৯৭১-এ আমরা ৭৬৭ বছর শেষে অনেক হাত বদলের পর স্বাধীনতার মুখ দেখি । এটাই প্রকৃত ইতিহাস।
@বিজয়,
আরবীতে লেখা নামটি কোথায় পেলেন?
আপনার কাছ থেকে বাংলার পরাধীনতার ইতিহাস সম্বলিত একটি পূর্ণ লেখা আশা করি।
@আকাশ মালিক,
আমার ফাইল থেকে । আমি আরবী টাইপ করতে জানি।
বাংলার পরাধীনতার ইতিহাস এবং বিশ্ব- ইসলামী সাম্রাজ্যবাদের ওপর আমার পুর্নদৈর্ঘ্য লেখা সময় সাপেক্ষে, আশা করি মুক্তমনায় নিয়মিতই দেখতে পাবেন। ঘটনাচক্রে , ২য় বিষয়টি আমার পেশাগত গবেষণার বিষয়বস্তু।
@বিজয়,
Wow’ আপনার বহুমূখী প্রতিভায় আমার হিংসে হয়। সেই বয়সে সন্ধান পেলে ছাত্র হয়ে আপনার দেশে চলে আসতাম।
আপনার মন্তব্য পড়ে তা আগেই অনুমান করেছিলাম।
আপনার মন্তব্যগুলো সংশ্লিষ্ট প্রবন্ধটিতে ভিন্ন একটা স্বাদ, গুরুত্বপূর্ণ মাত্রা যোগ করে দিয়েছে। চলুক- :yes:
@বিজয়, ধন্যবাদ লিখাটি পড়ার জন্য
কিন্তু আমি আকাশ মালিকের সাথে একমত । আর আপনার কাছে বিস্তারিত জানতে চাই
@খালেদুর রহমান শাকিল,
আমি নিশ্চিয়ই জানাবো যা আসলে একটি সযত্নে রক্ষিত ” can of worms” খুলে দেবে ।
@বিজয়, সেন বংশ স্হানীয়, এ তথ্য কোথায় পেলেন? সেনরাও ছিল বৈদেশিক। দক্ষিন ভারতের কর্ণাটক এর ব্রাম্মণ। তারাও আমাদের জন্য ছিল বিদেশি দখলদার।
@ফরহাদ,
চর্যাপদের ভাষায় যারা কথা বলতেন তাদেরকে আপনি তুর্কি -ফারসী-আরবী-ইংরেজী ভাষীদের সাথে এক কাতারে ফেল্লেন ?
@বিজয়,
এই ব্যাপারে আমার একটা মূল্যায়ন আছে। ইংরেজ পূর্ববর্তি দখলদারদের সাথে ইংরেজদের একটা মৌ্লিক পার্থক্য হলো, ইংরেজরা এখান থেকে আহরিত সম্পদ নীজ দেশে পাচার করতো।
পূর্ববর্তিরা বহুমাত্রিক ভারতীয় সংস্কৃতিতে একটা নব সংযোজন হিসাবে এখানেই বিয়ে করে, সংসার পেতে, আহরিত সম্পদ এখানেই ব্যায় করেছে। ফলে তারা এই উপমহাদেশীয়। কিন্তু মুসলমানদেরকে যদি উপমহাদেশীয় বলা না যায় তবে আর্যদেরকেও সেটা বলার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন আসে।
@আতিক রাঢ়ী,
মধ্য এশিয়ার যাযাবর মামলুক তুর্কিরা শূধু এদেশ দখল করেনি , তারা ইঊরোপে কনস্তান্তিনোপলও দখল করে । বাইজান্তাইন গ্রীকদের বিতারিত করে ইস্তাম্বুল বানিয়ে তারা এখনো সেখানে আছে ।
@আতিক রাঢ়ী,
Off Topic হলেও উত্তর দিচ্ছি । ইতিহাসবিদদের কাছে আর্য বা Aryan Race একটা Hypothesis মাত্র। ভেবে দেখুন যে , কোনো তথাকথিত আর্য রাজবংশের নাম বলতে পারেন কি না ।
মুসলমানরা ইসলামের অনুসারী , কোনো নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী নন । নৃতাত্ত্বিক আদিবাসীরাও মুসলমান হতে পারেন এবং উপমহাদেশে তাদের সংখ্যাই বেশী।
@বিজয়,
আর্য রাজবংশের নাম এজন্য বলা যাচ্ছে না যে, ভারতবর্ষের ইতিহাস সেভাবে সংরক্ষিত হয়নি। তবে মহাভারত ও রামায়নে অনেক ঐতিহাসিক উপাদান আছে। এই উপমহাদেশে অষ্ট্রিকদের সাথে এরিয়েনদের লড়াই একটা fact.
অষ্ট্রিকরাই এই উপমহাদেশের আদিবাসী। সেই হিসাবে আমাদের পরাধীনতার ইতিহাস বহু প্রাচীন।
@বিজয়,
সেক্ষেত্রে আবার আর্যদের ভারত আক্রমণ থেকে শুরু করতে হবে না তো?
দ্রাবিড় না আর্য? এভাবে বহিরাগতের ঠিকুজি বের করতে হলে আমরা কতদূর যাব?
শাকিল ভাই, আপনার লেখাটা আমার অনেক ভালো লেগেছে। আশা করি আরো ভালো অনেক কিছু জানতে পারব। খুব ভালো লেগেছে।
@অভিজিত রায়, অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
@খালেদুর রহমান শাকিল,
ইয়… একটা ব্যাপার মনে হয় ক্লিয়ার করা প্রয়োজন। উপরে ‘অভিজিত রায়’ নামে মন্তব্য করা ভদ্রলোক এবং আমি কিন্তু এক নই।
আমি আমার নামের বানান খন্ডত (ৎ ) দিয়ে লিখি। তবে উনার মন্তব্যের আসাথে আমি একমত। আপনার লেখাটি ভাল হয়েছে। মুক্তমনায় নিয়মিত লিখবেন আশা করছি।
@অভিজিৎ, ভাই আপনাকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে শুরু করছি আমার এ লেখাটি পড়ার জন্য। অভিজিত রায় খুবই ছোট এক ভাই আমাদের। বয়সও অনক কম মাত্র ১৭ বছর চলছে। কিন্তু লেখালেখি ও সামাজিক কর্মকান্ডে নিজেকে ব্যস্ত রেখেছে সে বাংলাদেশে। আমি ওর সাথে আপনাকে মিলাইনি। যাহোক ভালো থাকবেন আর হ্যা আমি অবশ্যই লিখব আমাদের লিখতেই হবে। আর আমি বলব যারা পজেটিভ চিন্তা করেন তারা অবশ্যই লিখুন। দেশকে বাচাঁন।
@অভিজিৎ দাদা,
আমি আর আপনি কিন্তু কখনোই এক নই। আপনার মত কোনদিন হতে পারব কিনা জানি না, তবে চেষ্টা করব। আর আমি কিন্তু আপনার ভক্ত। আর আপনার আর আমার নামের বিভ্রান্তির জন্যই ভিয়েনার সেফাত উল্ল্যার সাথে আমার পরিচয় হয়। আমার মনে হয় আপনি উনাকে চিনেন।যাই হোক, শাকিল ভাই কিন্তু আমার বড় ভাই হলেও আমি তার লেখা পড়ে তার পরই মন্তব্য করেছি। আপনি আমার মন্তব্যের সাথে এক মত হয়েছেন শুনে ভালো লাগল। আর আপনার বেশ কিছু লেখা আমি পড়েছি। অনেক ভাল লেগেছে।
@শাকিল ভাই, ধন্যবাদ আমার কথা বলার জন্য।
বাাঙালী তাও আবার বাংলাদেশের বাঙালী, এদের নিয়ে আমি আর গর্ব করি না, উচ্ছসিত হই না। কেন জানেন? এই সেই বাঙালী যাদের কারনে ১৭৫৭ সালে এদেশ তো বটেই গোটা ভারতবর্ষ ইংরেজদের কলোনীতে পরিনত হয়েছিল, ১৯৪৭ সালে এরাই আবার পাকিস্তান নামক এক অদ্ভুত ও অসভ্য রাষ্ট্রের সাথে যোগ দিয়েছিল, ১৯৭১ তে এরাই নিজেরা নিজেদেরকে হত্যা করতে সাহায্য করেছে, মা-বোনদের ইজ্জত লুন্ঠন করতে বর্বর পাকিস্তানীদের দালাল হয়েছে, ১৯৭৫ সালে এরাই বাঙালী জাতির অবিস্মম্বাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু সেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করেছিল, এর পর দীর্ঘ দিন ধরে এরাই বঙ্গবন্ধুর নাম ইতিহাসের পাতা থেকে মুছে ফেলে জিয়াউর রহমান নামক এক ভিলেনকে নায়ক বানানোর চেষ্টা করেছিল। এখন এরা সভ্যতার গতির বিপরীত স্রোতে অবস্থান নিয়ে ইসলামী রাজ্য নামক এক অসভ্য ও জংলী রাজ্য কায়েম করতে চায়। বাঙ্গালীরা হিংসুক, পরশ্রীকাতর, হীনমনা, স্বার্থপর, অন্যের গীবতকারী, দেশপ্রেমহীন, অর্থহীন আবেগপ্রবন ( যে কারনে হঠাৎ করে আন্দোলনে নামে কিছুদিন পর ভুলে যায় কেন আন্দোলনে নেমেছিল), বিস্মৃতমনা, অকৃতজ্ঞ, কৃতঘœ, চাটুকার, ভীরু, কাপুরুষ, বাজে কাজে মেধাবি, এক কথায় যত রকম নেতিবাচক বিশেষণ মানুষের থাকতে পারে তার সবই এদের সিংহভাগ মানুষের মধ্যে খুব ব্যপকভাবে বিদ্যমান। শুনতে খারাপ লাগছে? প্লিজ, একটু চোখ বুজে দুই মিনিট সময় চিন্তা করুন, সাথে সাথে বাঙ্গালীর ইতিহাসটা একটু মনের মধ্যে নাড়া চাড়া করুন, আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন শুনতে খুব খারাপ লাগলেও কতটা সত্যি কথাগুলো। তাই আমি এ জাতিকে নিয়ে কোন অবাস্তব স্বপ্ন দেখি না। পাঠকরা আমাকে ভুল প্রমান করতে পারলে আমি সব চেয়ে খুশী হবো।
@ভবঘুরে, সত্য সব সময় সত্য হিসাবে প্রকাশিত হবে, আজ নয় কাল নয় একদিন ঠিকই সবার চোখের পর্দা ছিড়ে দিবে। সত্যকে স্বাগত জানাই । ইতিহাসকে উন্মোচিত করতে চাই । জানি এটা অনেক দূরহ একটা কাজ। তবে পাশে সাহসী মানুষদের পেতে চাই। ধন্যবাদ ভবঘুরে।
@ভবঘুরে,
আমার মনে হয়, বাঙ্গালী ও মধ্যবিত্ত বাঙ্গালীতে বিস্তর ফারাক।
সামান্যতেই খুসি, অতিথীপরায়ন, সরল আর পরিশ্রমী এরাই বাঙ্গালীর বড় অংশ।
বৃটিস আমলে ইংরেজি শেখার সুযোগ হয়েছিলো যাদের তারাই আজো কলোনির মানসিকতা ছাড়তে পারেনি।প্রভুদের সেবা করতে করতে এক ধরনের দাস সুলভ মনোবৃত্তি এদের মজ্জায় ঢুকে গেছে।
আসলে দুইশত বছরের পরাধীনতাজনিত অভ্যাস, চল্লিশ বছরের স্বাধীনতা্য়ও কাটিয়ে উঠা যাচ্ছেনা।
সিংহভাগ- কথাটায় আমার আপত্তি আছে। বরং সিংহভাগ মানুষ হচ্ছে শান্তিপ্রিয় এবং খেটে খেতে চাওয়া মানুষ। তবে কথা হচ্ছে,
ঐ অংশকে আমরা আদৌ মানুষ মনে করি কিনা ?
@ভবঘুরে,
যতটুকু ইতিহাস জানি মীরজাফর,সিরাজুদ্দৌলার পূর্বপুরুষরা ইরান বা আফগানিস্তান থেকে
এসেছিলেন। ওনারা উর্দূভাষী ছিলেন,বাঙ্গালি না।মীরজাফর,ঘষেটিবেগম সিরাজুদ্দৌলার ঘনিষ্ঠ
আত্তীয়।ওটা ছিল সিংহাসন দখলের ষড়যন্ত্র!
আর ইংরেজদের আগে মোগলরা এই উপমহাদেশে কলোনিয়াজম শুরু করেছে।
তখন রাজায় রাজায় যুদ্ধ হত,সাধারন বাঙ্গলিদের প্রান যেত।
মোগলরা প্রজাদের নির্মম শোষণ করে বিলাসী জীবন যাপন করত।
তাজমহলের প্রতিটি মার্বেল পাথর তার সাক্ষী!
সাধারন বাঙ্গালি তাদের বিলাসী জীবনের জন্য কষ্ট করে শুধু খাজনা দিয়ে যেত।
তাই একতরফা বাঙ্গালিদের সব দোষ দেয়া যৌতিক মনে করিনা।
স্বাধীন বাংলাদেশে যা ঘটেছে তা জন্য বাঙ্গালিরাই দায়ী্।
অনেকটা কাঙ্গালের ঘরে মানিক রতন পেলে যা হয় তাই।
নুতন পরিস্থিতিতে মাথা ঠান্ডা রাখতে পারেনি,মুষ্টিমেয় কয়জন।জিয়ার পর বাংলাদেশের সব মেজররাই প্রেসিডেন্ট হবার সপ্ন দেখত!
ধন্যবাদ!
@লাইজু নাহার, আপনাকে ধন্যবাদ ।
ঠিক তবে আমার মতে ইংরেজদের সময় থেকে উপমহাদেশে কলোনিয়াজম মাধ্যমে যে শাসন ব্যবস্থা চালু হয়েছে তা এখনো আছে শুধু মাত্র শাসক পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু শাসন ব্যবস্থার পরিবর্তন তেমনভাবে হয়নি । সুতরাং এমন শসন যন্ত্রে যে কেউ প্রেসিডেন্ট হবার সপ্ন দেখতে পারে।
সিরাজ সিকদার সহ না ছাড়া ?
আচ্ছা আপনার মত একজন আওয়ামী আন্তপ্রানকে পেয়ে একটা প্রশ্ন করার লোভ সামলাতে পারছিনা। ৮৬ র নির্বাচনে আওয়ামিলীগ কি জন্য অংশ নিয়েছিলো ? দুষ্ট, লোকেরা বলাবলি করে যে ওতে নাকি মাল পানির ব্যাপার ছিলো। 😀
আসলে ভাই সেই রামও নেই সেই অযোদ্ধাও নেই। ৭১ হলো বাঙ্গালী মধ্যবিত্তের উত্থানের পর্ব। স্বাধীনতার আগে শোষক ছিল পাকিস্থানী আর পরে বাঙ্গালী। আম-জনতার জন্য প্রাপ্তি এটুকুই। হরি লুটের যে সংস্কৃতির সূচনা ৭১ এ হয়েছে তা আজো ক্রমবর্ধমান হারে অব্যাহত। বঙ্গবন্ধু তাঁর কম্বলটি খুঁজে পাননি জানেন নিশ্চই।
বাঙ্গালী মধ্যবিত্ত আর যুদ্ধে যাবে না। তার যুদ্ধ শেষ ৭১ এ। এখন শুধু ফসল তোলার পালা। যাতদিন না খেতে না পাওয়া মানুষেরা তাদের কে থামতে বাধ্য করছে তত দিন একবার বাঙ্গালীরা আরেকবার বাংলাদেশীরা পালা করে জনগনকে ধর্ষণ করতেই থাকবে।
আমরা কেমন অবলিলায় সব ভুলে যাই। এই নেত্রী আগেও প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। তার দক্ষ পরিচালনায় ও নিরবিচ্ছিন্ন প্রচেষ্টায় তার আমলের ৫ম বর্ষে আমরা দূর্নীতিতে প্রথম স্থান অধিকার করেছিলাম। পরবর্তিতে জোট সরকার বিপুল উৎসাহে এক্ষেত্রে আমাদেরকে টানা সাফল্যের গৌ্রব এনে দেয়।
এই সেদিন তারা ফতোয়া চুক্তি করেছিল। মানে নীতি বা নৈ্তিকতা নয় ক্ষমতায় যাবার জন্য হেন কাজ নাই যা এই দুই দল করতে পারে। নানা বিষয়ে বিশেষত মুক্তিযুদ্ধের কৃ্তিত্ত্ব নিয়ে যত মত বিরোধই থাকুক না কেন, স্থানীয় সরকারকে শক্তিশালী করতে না দেয়ার ব্যাপারে সরকারী ও বিরোধী দলের এম, পি দের মধ্য অভূতপূর্ব ঐক্য দেখা যায়। আসলে তারাই বা কি করবেন , যে দামে নমিনেশন পেপার কিনতে হয় তাতে যদি আবার উপজেলা চেয়ারেম্যানরা ইনকামে ভাগ বসায় তবে বাঁধাতো তারা দেবেনই।
এভাবেই একদিন সুন্দর সকালে আমরা পৌছে যাব ডিজিটাল বাংলাদেশে।
ধন্যবাদ ভাল থাকবেন। যদি মুক্তমনাতে এটা আপনার প্রথম লেখা হয়ে থাকে তবে আপনার জন্য :rose2:
@আতিক রাঢ়ী,
:yes:
@ব্রাইট স্মাইল্, আপনি একেবারে সঠিক কথাটি বলেছেন ।।
@খালেদুর রহমান শাকিল,
মুল কথাটি বলেছেন আতিক রাঢ়ী, আমি শুধু সহমত পোষন করেছি। ধন্যবাদ।
@আতিক রাঢ়ী, প্রথমেই আপনাকে আমি অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। পরের কথাটিতে আমি বলতে চাই আমি (অ)স্বাধীন বাংলাদেশের কোন রাজনৈতিক দলের পক্ষপাতি নই। আমি একজন সাধারণ লেখক মাত্র। তবে চাই এ দেশটার উন্নয়ন হোক। আর আপনি যা বলেছেন তা সত্য তবে
এ ব্যপারে আমি কোন প্রমান ছাড়াই বিতর্কে যেতে চাইনা। আমার অনক ভালো লেগেছে আপনার সত্য-তথ্য প্রবাহ পড়ে। আমরাই পারি আবারো কিছু একটা করে দেখাতে এবং এতে আমি বিশ্বাস করি। সর্বপরি আমি আপনাকে আবারো ধন্যবাদ জানাই আমাকে শুভেচ্ছা দেওয়ার জন্য আর আমি মুক্তমনাতে একেবারেই নতুন । ভালো থাকবেন।
জনাব খালেদুর রহমান শাকিল,
প্রথম পাতায় একই লেখকের দুইটির বেশি লেখা সমীচীন নয়। দুটি লেখা প্রকাশিত হয়ে গেলে অপেক্ষা করুন, একটি লেখা যখন প্রথম পাতা থেকে চলে যাব তখনই কেবল আরেকটি পোস্ট করতে পারবেন। আপনার এই মুহূর্তে দুটি লেখা প্রথম পাতায় আছে। অনুগ্রহ করে পরের লেখাটি পোস্ট করার আগে অপেক্ষা করবেন।
মুক্তমনায় লেখার জন্য ধন্যবাদ।
@মুক্তমনা এডমিন, ধন্যবাদ এডমিন… আমার জানা ছিলনা নিয়মটি । এখন জানলাম…আশা করি আর সমস্যা হবে না।।।