গত দুদিন অনেক দিনের একটা ওভারডিউ কাজ শুরু করেছি, বাড়ির পুরনো পারিবারিক ছবির এলবাম স্ক্যান করা। সেখানে আমার বাবার তোলা ১৯৭১ এর ১৬ই ডিসেম্বর এর কিছু ছবি আছে, মনে হল আপনাদের সাথে শেয়ার করি। মুক্তমণায় খুব বড় আকারে ছবি মনে হয় পোষ্ট করা যায় না, করলে আশে পাশের যায়গা মেরে এক বিতিকিচ্ছিরি ব্যপার হয়।
১৯৭১ এ আমার বাবা চল্লিশ ছুই ছুই, পেশায় ততকালীন ওয়াপদার একজন নির্বাহী প্রকৌশলী। তারুন্যের উচ্ছ্বাস মনে হয় তার তখনো পুরো মাত্রায়ই ছিল। তাই লাখো বাংগালীর মত সে দিনটিতে তিনিও ঘরে বসে থাকতে পারেননি। অতি উতসাহের বশেই মনে হয় ১৮ই ডিসেম্বর নিরাপত্তার কঠোর বেড়াজাল এড়িয়ে বন্দী নিয়াজীকে ভারত নেবার প্রাক্কালে তেজগাও বিমানবন্দরের জানালা দিয়ে তার ছবিও তুলে নেন।
এখানে এটাই আমার প্রথম পোষ্ট, জানি না ছবিসহ ফলাফল কেমন হবে। ভরষা উপরে আল্লাহ আর নীচে অভিজিত।
এই ছবিগুলো কি উইকিপিডিয়াতে দিতে পারবেন? বাংলা ও ইংরেজি উইকিতে মুক্তিযুদ্ধের সময়কার ছবি নেই, আর আমরা ইন্টারনেটে প্রাপ্ত যেকোনো ছবিই দিতে পারিনা, কারণ কপিরাইট পরিষ্কার না হলে উইকিতে সেই ছবি দেয়া চলেনা। এই ছবিগুলো যেহেতু আপনার ব্যক্তিগত অ্যালবামের, তাই আপনি চাইলে এগুলো উইকিতে মুক্ত লাইসেন্সে ব্যবহারের অনুমতি দিতে পারেন। বিস্তারিত জানতে পারবেন এইখানে।
Captive Niazi শিরোনামের ছবিটি প্রসন্গে:
তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ১৯৭২ দেওয়া হয় প্রথমে।
পরে ৭২ এর ২ কেটে ৭১ বসানো হয়।
এটি কি ভুল সংশোধন।
@ আদিল মাহমুদ,
ছবিগুলো খুব ভালো লাগলো। ১৬ই ডিসেম্বরের ছবি! আপনার অসাধারণ এই দেশ প্রেমিক বাবাকে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা জানাই। ৩৮বছরে সেই ছবিগুলো একটুও ম্লান হয় নাই যদিও আমাদের স্বাধীনতা অঙকুরেই ঝরে গেছে। কারণ স্বাধীনভাবে বাচাঁর অধিকার বাঙলাদেশে কখনই নেই,এবং কোনদিন ছিলোও না। কি পরিহাস! আমাদের স্বাধীনতা আজও অর্থহীন! যেখানে বীর মুক্তিযুদ্ধা বাঙলার রাস্তায় রাস্তায় ভিক্ষা করেন আমরা সাধারণের কথাতো বলাই বাহুল্য। তবু আমরা কি করে ভূলি বাঙালীর ইতিহাসে একটাই অনন্য অর্জন-বাঙলাদেশ নামক একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের প্রতিষ্টা! এই গৌরবময় ইতিহাসিক ছবিসব স্বরণীয় হোক ।এবংঐ সময় যে যা করেছেন মানুষ সেভাবেই তাদের মূল্যায়ন করুক। আদিল সাহেব, আল্লাহ আপনার এই স্বধীনতার পথ চলার আরো তৌফিক দিন।আমিন!
@সালাম,
ধণ্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আমাদের স্বাধীনতা নিয়ে প্রচন্ড অহংকার থাকলেও প্রাপ্তি বিষয়ে অনুভুতি অনেকটা আপনারই মত।
নিজেই থাকি চিরদিনের জন্য প্রবাসী, আর অন্যদের কি বলব? তবে গলায় দড়ি দিতে ইচ্ছে করে যখন শুনি আমার সেই স্বাধীন বাংলাদেশের অনেক মানুষ আজ এমনকি সেই পাকিস্তানে পর্যন্ত অবৈধভাবে থাকে। এমন কেন হবে?
তবে আপনার কথায় একমত না হয়ে উপায় নেই, সে সময়ের মানুষেররা তাদের কর্তব্য করে গেছেন ঠিকই, ব্যার্থতা হয়ত পরবর্তি প্রজন্মের। আনিসুজ্জামানের মা যখনই পড়ি মনে মনে ভাবি এই দেশে কি আর কখনো শহীদ আজাদের মা এর মত বা জাহানারা ইমামের মত মায়েরা জন্ম নেবেন যারা হাসিমুখে নিজের ছেলেকে দেশের জন্য কোরবানী করে দিতে পারবেন?
@আদিল মাহমুদ,
পারবেন,আমাদের মায়েরা সব পারেন। শুধু সময়ের দাবির প্রয়োজন।
আর লেখকের নাম আনিসুল হক।
মাঝের একটা যুগের প্রজন্মই আসল ঝামেলা বাধিয়ে দিয়ে রেখেছে,নাইলে এখন নতুন প্রজন্ম এত ঝামেলা মাথায় নিয়ে যে পরিমান উদ্যমী তাতে সবাই যদি একত্রে কাধ মিলাতো তবে এদেশ বহু আগেই উপরে উঠে যেত।
ঐ মাঝের একটা সময় সব এত গন্ডগোল ও ঝামেলার মধ্য দিয়ে গেছে যে সবাই লাইন হারায়ে ফেলেছিল।
জনসংখ্যা বৃদ্ধি আর দূর্নীতির কথা বাদ দিলে আমাদের ভবিস্যৎ কিন্তু যথেষ্ঠ উজ্জ্বল।
@তানভী,
হ্যা, লেখক আনিসুল হক।
জনসংখ্যা সমস্যা ঠিকই, তবে সঠিকভাবে কাজে লাগানো গেলে কিন্তু একে অনেকটাই সম্পদে পরিণত করা যায়।
তবে মূল সমস্যা আমার মতে অই দূর্নীতি, সংকীর্নতা, আর স্বার্থপরতা।
আসলে ব্যাপারটাকে ট্যাকল করতে হলে একটা কৌশল অবলম্বণ করা যেতে পারে। লেখায় দেয়া ছোট ছবিতে ক্লিক করার অপশন দিয়ে বড় ছবিতে নিয়ে যাওয়া যেতে পারে। আপনার প্রথম দুটো ছবিতে করে দেয়া হয়েছে। বাকী ছবিগুলো আপনি ঠিক করে নিন, কোড দেখে। আর ছবির নীচে লিখে দিতে পারেন -“ক্লিক করে বড় করে দেখুন”
আমি যত দূর জানি আপনি বিশ্বাসী হলেও অন্ধবিশ্বাসী নন। তাই সব জানার পর ও আপনি কি চান মুক্তমনারা বুদ্ধি চর্চার পথ ফেলে আল্লাহ তথা এক মধ্যযুগীয় আরবের দেখনো পথ অন্ধ ভাবে অনুসরন করি?
এতে করে পৃথিবী-সমাজ-সভ্যতা এগোবে না পিছবে সেটা কি একবার ও ভেবে দেখেছেন?
@সামির মানবাদী,
বন্যার পোষ্টের শেষ অংশ পড়ুন, বুঝতে পারবেন আশা করি। ফুয়াদ সাহেবকেও একই কথাই বলেছি। যাকে নিয়ে এ ইস্যু উত্থাপন তিনি কিন্তু খুব সহজেই ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছেন, অভিজিতের কমেন্ট পড়ে দেখুন।
কালকে বাসায় এসে ঘুমায় পড়ছিলাম। আজকে ঘুম থেকে উঠেই দেখি আদিলের এই পোস্ট। অভিজিতের সাহায্য ছাড়াই যখন কাজ হয়ে গেছে, কাজেই নীচে আর অভিজিতের দরকার নাই। সবই আসলে আল্লাহর ইচ্ছাতেই হয়েছে।
ফুয়াদ সাহেবের আর রাগ করার কিছু নাই মনে হয়, কারণ অভিজিত অলরেডি আল্লাহর পথে এসে পড়তেছে। আমীন! :-))
আদিলের ছবিগুলো দারুণ। ধন্যবাদ এমন চমৎকার একটি পোস্ট দিয়ে বৌনি করার জন্য।
@অভিজিৎ,
মনে হচ্ছে সব পক্ষকেই খুশী করা গেছে, অতএব আল্লাহরও খুশী না হওয়ার কোন যুক্তিসংগত কারন নেই। বান্দাদের খুশীতেই তো তার খুশী।
@আদিল মাহমুদ,
আদিল, আমি বহুদিন পরে মুক্তমনায় লেখা শুরু করে বুঝতে পারিনি যে, আপনি কখনও পুরো লেখা লেখেননি এখানে। ছবিগুলো দেখে খুব ভাল্লাগ্লো। কিছুদিন আগে একটা ভিডিও দেখেছিলাম ৭১ এর সময়ের ভ্রাম্যমান একটা শিল্পীগোষ্ঠীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য করা অনুষ্ঠানগুলো নিয়ে। মুক্তিযোদ্ধাদের সামনে, মাঠে ঘাটে গাওয়া, গানগুলো দেখে গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠছিল।
ভিন্ন আরেকটা প্রসঙ্গে মন্তব্য না করে পারছিনা, মনে হয় আজকাল এখানে সব কিছুতেই ধর্মের পিন্ডি না চটকালে ভালো লাগে না। সেটা ৭১ ই হোক, আর্ডির প্রেতাত্মাই হোক বা অন্য কোন নিত্যদিনের সাধারণ কোন ফাজলামী বা কথাই হোক। খুব সাধারণ ফাজলামি, রসিকতাও সিরিয়াস দিকে নিয়ে যাওয়া হয়। কি অদ্ভুত!!!
@বন্যা আহমেদ,
ধণ্যবাদ, আমি নিতান্তই অলস প্রকৃতির মানুষ, তাই লেখা হয় না, পড়াই হয় শুধু, আর মাঝে মাঝে টুকটাক মন্তব্য করা।
আপনি মনে হয় তারেক মাসুদের মুক্তির গান সিনেমার কথা বলছেন। ওটা ৯৫ সালেই প্রথম আসার পর দেখি।
আসলে অতি স্পর্শকাতরতা থেকে এ জাতীয় সমস্যাগুলি তৈরী হয়। এখানে ধর্ম টানার কোন ইচ্ছেই আমার ছিল না। নিতান্তই রসিকতা হিসেবে ওই ডায়ালোগ মেরে দিয়েছিলাম, ওই একই ডায়ালগ ছাত্র জীবনে আমরা বিপুল ভাবে ব্যাবহার করতাম, উপরে আল্লাহ নীচে বই। বলাই বাহুল্য, নকল বাজি বিদ্যায়। তখন কেউ শোরগোল তুলত না ধর্ম গেল বলে। রসিকতা রসিকতা হিসেবেই নিত। দূর্ধষ অভিজিতকে একটু খোচানোর অন্যায় লোভ সামাল দিতে পারিনি।
অভিনন্দন আদিল ভাই,
অনেক দিন ধরে কমেন্ট সেকশনে আপনার সাথে আলোচনা হয় । এবার আপনার আর্টিক্যলে আলোচনা হয়তেছে । যাইহোক,
এই কথায় কিন্তু আমার তীব্র আপত্তি আছে । জাস্ট জানিয়ে রাখলাম , আকিদা গত বিষয় । রাগ কইরেন না প্লিজ ।
@ফুয়াদ,
আমার আগেই মনে হয়েছিল যে আপনি রাগ করতে পারেন, দূঃখিত।
তবে এ পোষ্ট আমার নিজের কিছু না হলেও এইটূকু স্বাধীনতা নিজের কাছেই রাখতে চেয়েছি, সবসম কাঠ কাঠ কথাবার্তা কি ভাল লাগে? মানুষে একটু মজা পেলে ক্ষতি কি বলেন? এতে তো কারো কোন ক্ষতি হচ্ছে না, আল্লাহ এই ক্ষুদ্র আদিল কি বলল তা নিয়ে ভাবিত হবেন? তাহলে ত বলতে হয় তিনি তত বিশাল নন। আল্লাহর নামে আরো কত অকাজ ক্কাজ দেদারসে হচ্ছে সেগুলির তালিকা আর নাই দিলাম।
আর আমার কথায় অভিজিত যদি আল্লাহর পথে কোনভাবে এসে যায় তাহলে চিন্তা করে দেখেন…… 😀
@আদিল ভাই ,
তাহলে কবিরা সওয়াব হবে! কবিরা গুনাহের নাম শুনেছেন কবিরা সওয়াবের নাম শুনেননি। এবার আপনি তাই পেতে যাচ্ছেন :-))।
নতুন লেখা দিচ্ছেন শুনে এখন থেকে অপেক্ষা শুরু করে দিলাম কিন্তু।
@সৈকত চৌধুরী,
গুনাহ সোয়াব বিষয়ে মনে হয় ফুয়াদ ভাই এর সম্মানে আর কথা না বাড়ানোই ভাল, যদিও কবিরা সোয়াবের লোভা এড়ানো সোজা কথা না। সনাতন ইসলাম মতে তেমন কিছু করা গেলে বিশাল সোয়াব, তার রুপান্তরিত ইসলামের বাকী জীবনের সব পূন্যও পাওয়া যাবে।
লেখা নামিয়ে দেব সে কথা দিলাম।
@ফুয়াদ,
এই সামান্য রসিকতাই আপনার গায়ে লাগলে কইলাম বিপদ। ইন্টারনেটে আরো ভয়ঙ্কর সব সাইট আছে। এইটা দেখেন – ধর্মকারী।
এইসাইটে কইয়াই দিছে – এই ব্লগে ধর্মের যুক্তিযুক্ত সমালোচনা করা হবে, ধর্মকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হবে, অপদস্থ করা হবে,ব্যঙ্গ করা হবে। যেমন করা হয়ে থাকে সাহিত্য,চলচ্চিত্র, খেলাধুলা বা অন্যান্য যাবতীয় বিষয়কে।
কি বুজলেন মিয়া ভাই? না বুঝলে আকিদা গত বিষয়কে পানিতে ডুবাইয়া পানি খান।
ধণ্যবাদ সবাইকে ব্যাপক উতসাহ দেবার জন্য। যদিও মনে হয় না এতে আমার কোন কৃতিত্ব আছে, ছবিগুলি নষ্ট হচ্ছিল, নিজের গরজেই স্ক্যান করছিলাম, দিলাম এখানেও ফাকতালে ঢুকিয়ে।
আমার সব সময়ই মনে হয় ৭১ এর যেকোন কিছু শুধুমাত্র ব্যক্তিগত ক্ষুদ্র গন্ডিতে ধরে রাখা ঠিক নয়। ছড়িয়ে দেওয়া উচিত।
মনে হচ্ছে আস্তে আস্তে এবার আড়মোড়া ভাংগব।
@আদিল মাহমুদ,
তাড়াতাড়ি করেণ। উপরে আল্লাহ নীচে অভিজিৎ আর মাঝখানে সাথী আছি আমরা। মরার আগে মুক্তমনায় আদিল মাহমুদ এর লেখা ই-বুক দেখে যেতে চাই।
প্রথম লেখাতেই এমন একটি গুরুত্তপূর্ণ সময়ে, এমন একটি বিষয় বেছে নিয়েছেন যা বাংগালীর হৃদয় ছুঁয়ে কথা কয়। এ ছবি ছবি নয়, এ যে বাংগালীর জনমের ইতিহাস।
@আকাশ মালিক,
ভাল লাগল আপনাদের সবার উতসাহ পেয়ে। ৭১ এর উপর একটি সত্য ঘটনা নিয়ে একটা লেখা লিখছি, সামনের সপ্তাহে নামিয়ে দেব। তবে ভাই ই-বুকের আশা করতে হলে আপনাকেও মনে হয় পরকালে বিশ্বাসী হতে হবে 🙂 । কারন ইহজনমে মনে হয় না সম্ভব।
“এ ছবি ছবি নয়, এ যে বাংগালীর জনমের ইতিহাস।”
পুরোপুরী সত্য, আমি জাতি হিসেবে গর্ব করার খুব বেশী জিনিস দেখি না, এই একটিকেই খুব বড় করে দেখি। আমার জানামতে নিকট ইতিহাসে আমেরিকা আর বাংলাদেশ ছাড়া স্বাধীনতা ঘোষনা করে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করার আর কোন নজির নেই। তাই যতই ক্ষুদ্র হোক, এ সম্পর্কিত সব দলিলই অতি মূল্যবান।
অভিনন্দন মুক্তমনায়। :rose:
শীঘ্রই নতুণ লেখা পাবার আশায় থাকলাম।
অভিনন্দন মুক্তমনায় প্রথম লেখার জন্য। যদিও আপনার লেখা আমার কাছে প্রথম নয়। এর আগে অন্যত্র পড়েছি।
শুরুটাও করলেন দারুণভাবেই!
আদিল ভাইয়ের লেখা দেখে আমার প্রেমের কথা মনে হলো।
প্রথমে ছেলে মেয়েরা একে অন্যকে দেখে। কিছুদিন হাই হ্যালো। তার পর একটু চা কফি। বই, সিডি, এটা ওটা আদান প্রদান। হালকা খুনসুটি।
ভালোলাগা বাড়ছে। কিন্তু আবার একটু ভয়। কিঞ্চিত সন্দেহ।
একদিন দুম করে অসম্ভব কথাটা বলে দেয়া।
সুযোগ মত একদিন——–
(পাঠকবৃন্দ, এখানে ক্ল্যাসিক প্রেমের কথা বলা হচ্ছে। ব্লাইন্ড ডেট বা এরকম কিছু নয়)
আমি তো নতুন, এখনো প্রাথমিক ধাপে আছি।
@আদিল মাহমুদ,
আপনার লেখা পায়া আপ্লুত হয়া গেলাম 😀
শুরু যখন একবার করেছেন তাইলে আরো লেখা আসবে, এটা বলে দেয়া যায়।
অভিজিৎ ভাই বহুদিন লেখা দেয়ার জন্য আপনার কাছে ধন্না দিচ্ছিলেন, এই বার তিনি খুশিতে কাইন্দা দিবেন মনে হয় 😀
ছবি গুলো মোটামুটি খারাপ না।
আদিল ভাই লিখেছেন দেখে মনটা ভাল হয়ে গেল। ছবিগুলো মন দিয়ে দেখলাম।
মজা পেলাম। একজনের সাথে আরেকজনের পজিশন বদলে ফেললে কেমন দেখাবে? হাঃ হা।
@সৈকত চৌধুরী,
মাঝে মাঝে সাইট মডারেটরকেও খোচানোর মত দূঃসাহসী হতে ইচ্ছে করে। 🙂
ছাত্র জীবনে চোথা মারার সময় আমাদের সময় শ্লোগান ছিল “উপরে আল্লাহ নীচে বই”। সেই সোনালী দিনগুলির স্মরনেই আর কি।
@আদিল মাহমুদ, রচনা লেখার কনটেক্সটে আমাদের বাংলা শিক্ষকও বলতেন “ওপরে আল্লাহ, নিচে তুমি আর হাতে একটা কলম। তবে চালাও খঞ্জর!”
😀
@পৃথিবী,
অনেকটা ওরকমই ব্যাপার, তবে আমাদের সেই উক্তির প্রেক্ষাপটকে কোনভাবেই জ্ঞানার্জনের সত উপায় বলা যায় না, এই পার্থক্য।
কেউ চিন্তা করতে পারবে বুয়েটেও ক্লাস টেষ্টে কত বিচিত্র উপায়ে চোথাবাজী চলত? তবে আসল পরীক্ষাগুলিতে প্রশ্নই আসে না।