ঈশ্বর যখন বিজ্ঞানী
১। তার মুখ্য গবেষনাপত্রের সংখ্যা হাতে গোনা মাত্র কয়েকটি।
২। মূল গবেষণার ভাষা কখনই ইংরেজী নয়।
৩। কোন রেফারেন্স নেই।
৪। কোন পিয়ার রিভ্যুড জার্নালে তার গবেষনা প্রকাশিত হয়নি।
৫। গবেষণাপত্রগুলি ঈশ্বরের নিজের মস্তিষ্কপ্রসূত – একথায় অনেকের সন্দেহ আছে।
৬। তিনি হয়তো মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন কিন্তু এরপর থেকে তিনি কিছুই করেন না।
৭। তার গবেষণার ফলাফল পূনঃপরীক্ষনযোগ্য নয়।
৮। পরীক্ষা ব্যর্থ হলে তিনি বিষয়বস্তুকে বন্যার জলে লুকিয়ে ফেলেন অথবা গবেষণাপত্রে যথেচ্ছা অদলবদল করেন।
৯। তিনি নিজে শ্রেনীকক্ষে কখনও আসেন না। শুধু ছাত্রদের তার বই পড়তে বলেন।
১০। শেখার অপরাধে তিনি তার প্রথম দুই ছাত্রকে বহিষ্কার করেছেন।
১১। সহকর্মীদের সাথে ঠিকমত কাজের রেকর্ড খুঁজে পাওয়া যায় না।
১২। অবৈধভাবে তিনি মানুষ এবং অন্যান্য জীবদের উপর মনমত গবেষণা চালান।
১৩। ঈশ্বরের নামের পেছনে সঙ্গত কারণেই পিএইচডি লেখা হয় না ।
বাতি
প্রশ্ন: একটা বিজলী বাতি বদলানোর জন্য ন্যুনতম কতজন নাস্তিকের প্রয়োজন ?
উত্তর : দুই জন । প্রথমজন বাতিটা বদলাবেন এবং দ্বিতীয়জন সেটার ভিডিওচিত্র ধারণ করবেন যাতে করে ধার্মিকেরা দাবী করতে না পারে যে ঈশ্বর বাতিটা বদলে দিয়েছেন।
জ্বীনের বাদশাহ
এক নাস্তিক নিলামে একটা প্রাচীন চেরাগ কিনে সেটা বাসায় নিয়ে আসলেন। হঠাৎ , তার ইচ্ছে হল চেরাগটায় হাত ঘসে দেখতে। বলা তো যায় না , কি হয় ? চেরাগটায় হাত ঘসতেই অমনি জ্বীনের বাদশাহ এসে হাজির , ” আজ্ঞা করুন হুজুর , যে কোন তিনটি ইচ্ছে !” নাস্তিক বললেন, ” প্রথম ইচ্ছে- আমি যেন তোমায় বিশ্বাস করি।” অমনি জীনের বাদশার উপর নাস্তিকের বিশ্বাস এসে গেল। তা দেখে নাস্তিক বলে উঠলেন, ” ওয়াও ! আমি চাই পৃথিবীর সকল নাস্তিক যেন তোমায় বিশ্বাস করে।” সাথে সাথে পৃথিবীর সব নাস্তিক জীনের বাদশার উপর বিশ্বাস করতে শুরু করলো। ” এবার হুজুর , তৃতীয় ইচ্ছাটার কথা যদি বলতেন …।” ” ঠিক আছে । আমাকে এবার একশ কোটি টাকা এনে দাও।” নাস্তিক বললেন। কিন্তু এবার কিছুই হলোনা। নাস্তিক বললেন , “কি ব্যপার আমার টাকা কই ? ” জ্বীনের বাদশাহ এবার একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললেন , ” হুজুর, আমাকে আপনি বিশ্বাস করেছেন- এর মানে এই নয় যে, আমার অস্তিত্ব আছে !”
পাশের বাড়ির ধার্মিক
এক নাস্তিকের পাশের বাড়ীতে এক ধার্মিক নারী থাকেন। প্রতি রাতে সেই ধার্মিক নারীর উচ্চ স্বরের প্রার্থনা নাস্তিক ব্যক্তির কানে এসে বাঁজে। নাস্তিক ব্যক্তি মনে মনে ভাবেন, “মহিলাটার মাথাই আসলে খারাপ। এভাবে কেউ প্রার্থনা করে ? তার কি জানা নেই যে ঈশ্বর বলে কিছু নেই ? ” তিনি তাই প্রায়ই প্রার্থনা শোনামাত্র সেই নারীর বাসায় গিয়ে হাজির হয়ে বলেন , ” এই নারী , তুমি সব সময় কেন এসব ফালতু প্রার্থনা কর ? তুমি কি জাননা যে ঈশ্বর টিশ্বর বলে কিছু নেই ?” কিন্তু তাতে কাজ হয় না। ধার্মিক নারীটির প্রার্থনা চলতেই থাকে।
একদিন রাতে , নাস্তিক যথারীতি প্রার্থনা শুনতে পেলেন কিন্তু এবার তাতে কিছু নতুনত্ব আছে, ” ঈশ্বর , বাজার যা করেছিলাম , সব তো শেষ! এবার দয়া করে আমার বাজারের ব্যবস্থাটা করে দিন !”
একথা শুনে নাস্তিক মনে মনে একটা ফন্দী আঁটলেন।
পরের দিন সকালে সেই নাস্তিক এক গাদা বাজার সেই ধার্মিক নারীর দরজার সামনে রেখে কলিং বেল টিপে দৌড়ে পাশের ঝোপের আড়ালে গা ঢাকা দিলেন। তার উদ্দেশ্য এটা দেখা যে ধার্মিক নারীটি এখন কি করে ! ধার্মিক নারীটি এবার দরজা খুলে সামনে এক গাদা বাজার দেখে চিৎকার করে ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দিতে থাকলেন। তখনি ঝোপের আড়াল থেকে নাস্তিক ব্যক্তিটি এক লাফে নারীটির সামনে এসে বললেন, ” এই নারী , তুমি কি পাগল ? ঈশ্বর তোমাকে বাজার করে দেয় নি । আমি দিয়েছি পকেটের পয়সা খরচ করে !” শোনামাত্র নারীটি অমনি দিল ভোঁ দৌড় এবং নাস্তিকও দৌড় দিলেন তাকে ধরার জন্য। বেশ খানিক ক্ষন দৌড়ানোর পর নাস্তিক নারীটিকে অবশেষে ধরতে পারলেন । তিনি এভাবে দৌড়ানোর কারণ জিজ্ঞেস করলেন । ধার্মিক নারীটি আকাশের পানে চেয়ে বললেন, ” হায় ঈশ্বর ! আমি নিশ্চিত জানতাম যে আপনি আমাকে বাজার করে দেবেন। কিন্তু আমি কি জানতাম যে শয়তানই শেষ পর্যন্ত সেই বাজারের পয়সা দেবে ? ”
ঈশ্বরের মিনিট
মানুষ : আপনার কাছে এক কোটি বছর কতটুকু মনে হয় ?
ঈশ্বর : এক মিনিট মাত্র ।
মানুষ: তাহলে এক কোটি টাকা কতটুকু মনে হবে আপনার কাছে ?
ঈশ্বর : এক পয়সা !
মানুষ : তাহলে সেই এক পয়সাই দিন না আমাকে !
ঈশ্বর: এক মিনিটের মধ্যে দিচ্ছি।
মূলভাব: ইন্টারনেট
দারুণ 😀
@মুক্তমনা, আমি জানি আমি যা এই মুহুর্তে জানতে চাইছি এটা সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিক। কিন্তু আমি আসলে কাবা শরীফের প্রকৃত বয়স জানতে চাই, কিভাবে ও কারা সৃষ্টি করেছিলেন এবং সৃষ্টির উদ্দেশ্যই বা কি ছিলো… এই রকম হাবিজাবি প্রশ্ন মনে আকুপাকু করছে। [মুমিনদের দাবি অনুসারে,] এই কাবা শরীফ কি পৃথিবীর সমস্ত সৃষ্টির আদি সৃষ্টি!? কারো জানা থাকলে বা মুক্তমনাতে কাবা শরীফ নিয়ে কোনো লেখা থাকলে প্লিজ/দয়া করে জানাবেন। ধন্যবাদ।
ইংরিজিতে আগেই পড়া হলেও অনুবাদ উপাদেয় হয়েছে। 🙂
😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 :lotpot: :lotpot: :lotpot: :lotpot: :lotpot: :lotpot: :hahahee: :hahahee: :hahahee: :hahahee: :hahahee: :hahahee: :hahahee: :hahahee:
অযথা ইয়ার্কি মৌলবাদীদেরই সংগঠিত করবে নাতো? অনেক আস্তিকও মুক্তমনার পাঠক, “মোহাম্মদ ও ইসলাম,কোরআন ও নারী এবং একজন জাকির নায়েক, জাকির নায়েকের মিথ্যাচার: প্রসঙ্গ ‘বিবর্তন,ইত্যাদি লেখা গুলো তাদের মনে যে সব প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে এ রকম একটা রম্য রচনা তাদের সেসব প্রশ্ন ধুয়ে-মুছে মৌলবাদীদের পক্ষে শক্ত অবস্থান নিতে উৎসাহিত করবে নাতো?আমি বুঝিনি বলেই প্রশ্ন গুলো করলাম ,লেখক যদি আঘাত পেয়ে থাকেন আমি লজ্জিত ।
দারুন। (Y)
কৌতুকগুলো মজার। তবে ঈশ্বর যখন বিজ্ঞানী – এই কৌতুকটার একটা পূর্ণাঙ্গ ভার্শন ছিল মনে হয়। প্রথমে কেন ঈশ্বরকে সায়েন্টিস্ট হিসেবে গ্রহণ করা হবে সেগুলোর ১০ টা পয়েন্ট, তারপর আরো ১০টা পয়েন্ট কেন তাকে বিজ্ঞানী হিসেবে মনোনীত করা হবে না। যাকগে তারপরেও ভাল লেগেছে।
আমিও একটা পোস্টে কিছু কৌতুক দিয়েছিলাম – এখানে।
এখানে আরেকটা দেই।
—-
চারজন নান্ (nun) হঠাৎ দুর্ঘটনায় মারা গেলেন। মারা যাবার পর তারা দেখেন পরকালে ঈশ্বর তাদের বিচারের আয়োজন করেছেন।
তারা যেহেতু নান্ হিসেবে মারা গেছেন তাই অবশ্যাম্ভাবীভাবে তারা কোন পুরুষের সংস্পর্শে আসেননি বলেই ধরে নেয়া উচিৎ। আর আসলেও পুরুষদের গোপনাঙ্গ তারা স্পর্শ করেননি নিঃসন্দেহে। তবুও ঈশ্বরের কিছুটা সন্দেহ হল। প্রথম নান্কে তিনি জিজ্ঞাসা করলেন –
সত্যি করে বলতো তুমি পুরুষের কোন গোপনাঙ্গ কোনদিন স্পর্শ করেছ?
প্রথম নান্ জবাব দিলেন – হ্যাঁ, একবার কেবল আঙ্গুল দিয়ে ছুঁয়েছিলাম।
ঈশ্বর নানের সেই আঙ্গুল তার সামনে রাখা ‘হোলি ওয়াটার’ –এ চুবাতে নির্দেশ দিলেন; এর পর বললেন – তোমার পাপ দূর হল, তোমাকে বেহেস্তে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হল।
এবার দ্বিতীয় নান্ সামনে আসল। ঈশ্বর তাকে একই প্রশ্ন করলেন – সত্যি করে বলতো তুমি পুরুষের কোন গোপনাঙ্গ কোনদিন স্পর্শ করেছ?
দ্বিতীয় নান জবাবে বললেন – হ্যাঁ, একবার কেবল হাত দিয়ে ধরেছিলাম।
ঈশ্বর নানের হাত ‘হোলি ওয়াটার’ –এ চুবাতে নির্দেশ দিলেন; এর পর বললেন – তোমার পাপ দূর হল, বেহেস্তে যেতে পার এবারে।
হঠাৎ করেই লাইনের চতুর্থ নান্ পড়িমরি করে তৃতীয় নান্কে অতিক্রম করে সামনে চলে আসলেন। এর কাণ্ডকারখানা দেখে মহা বিরক্ত হয় ঈশ্বর বললেন – কি হে, তুমি তো ছিলে লাইনের পেছনে – ডিগবাজি খেয়ে সামনে এসে পড়ার কারণ কী?
জবাবে নান্ বললেন, ঈশ্বর – আপনি যদি ভেবে থাকেন এর পর আপনের তৃতীয় নান্ পশ্চাৎদেশ উন্মুক্ত করে ঐ হোলি ওয়াটারে উপবেশন করার পর সেই পানি আমি মুখে নিয়ে গার্গেল করব, তাইলে আমি এর মইধ্যে নাই – আগেই আপনেরে কয়া দিলাম।
@অভিজিৎ,
হা হা হা ! কৌতুকের সময় মস্তিষ্কের নীচে নামার সাহস আমার কখনই হয় না, অবশ্যই প্রকাশ্যে। তবে, আপনার সাহস পেয়ে ‘ডিমোশন’ মনে হয় এবার নিতেই হবে পরবর্তী লেখায় । :))
@সংশপ্তক,
শোনেন, আমি কিন্তু চাইর নম্বর নানেরে চিনি; ও হইল মনিকা লুইনিস্কির খালাতো কাজিন। বিশ্বাস না হইলে বিল ক্লিন্টনেরে জিগান :))
@কাজী রহমান,
হিঃ হিঃ হিঃ ক্লিন্টন তাইলে আপনার একমাত্র সাক্ষী :lotpot: 😀 :hahahee:
জব্বর হইছে! :clap :clap
একটা পুকুরের অন্য প্রান্তে কি হয় তা সহজেই বুঝা/দেখা যায় । মস্তিষ্কের নিউরনের গ্যালাক্সি তা সহজেই ব্যাখ্যা করতে পারে । কিন্তু মহাসাগরের অপর প্রান্তে কি হয় তা ব্যাখ্যা করা অসম্ভব । তাই অজ্ঞান মস্তিস্ক একে ঢাকার জন্য সহজ-সরল ভ্রম তৈরি করে যেটা সাময়িক বুঝতে,ব্যাখ্যা করতে সাহায্য করে । এই ভ্রমটা প্রজন্ম প্রজন্মান্তরে স্থানান্তরিত হয় । মানব-মস্তিষ্ক বিভ্রম জেনারেটর , এই জেনারেটরকে excite করে অজ্ঞতা । অজ্ঞতা এটাই যে আমরা এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের কেন্দ্র, আমরা একা , আমরা আত্মার জাদুকরী শক্তি , নৈতিকতা , ইচ্ছাশক্তি আর প্রেম দিয়ে ঐশ্বর্য্যমন্ডিত(ঈশ্বর দ্বারা) । আমরা বিশ্বাস করি যে একই সাথে সর্বজ্ঞ, সর্বদয়ালু , সর্বশক্তিমান ঈশ্বর প্রকৃতির সব প্রানিকে আমাদের খেলার মাঠে( পৃথিবী ) দিল এবং আমাদের আধ্যাত্মিক,নৈতিক উন্নতি( তাহার চাটুকারিতা ) ও সামগ্রিক কর্মকাণ্ডের উপর বিশেষভাবে আগ্রহী ।
@ইলুমিনেটি,
এবং অজ্ঞতার সবচেয়ে বড় সমস্যা এই যে, অজ্ঞতা সময়ের সমানুপাতিক হারে আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে সম্পূর্ণ ভুল কারণে। চমৎকার পর্যবেক্ষনের জন্য ধন্যবাদ।
:hahahee:
@আহমেদ সায়েম,
ধন্যবাদ।
কর্মকারক, গুগল ক্রোমে বাংলায় কোন সংখ্যা লিখলে তার পর বাংলায় দাঁড়ি, কমা দিলে দেখাবে না। শুধু বাক্স দেখাবে। বাংলায় কোন সংখ্যা লিখে তার পর ইংরেজীর ফুলস্টপ (.) দিলেই সেই সংখ্যা দেখাবে। এটি গুগল ক্রোমের অভ্যন্তরীণ দুর্বলতা। ফায়ার ফক্স ১২ নিয়েও বাংলায় ঝামেলা আছে। সরাসরি অভ্র নেয় না। কাল পুরুষ দিয়ে ঢোকাতে হয়।
সফটওয়ার ঘটিত সমস্যা হলে লিখতে পারেন, মুক্তমনা সদস্যদের কোনও সহায়তা লাগলে সাধ্যমত চেষ্টা করব।
@বস্তাপচা,
কর্মকারককে তার ব্রাউজারের সেটিং পরিবর্তন করার পরামর্শ দিয়েছি। আমি অভ্র ব্যবহার করিনা , ফিক্সড কি ফরমেশনে ইউনিকোডে বাংলা প্রভাত ব্যবহার করি।
”ঈশ্বরের মিনিট” আর ”পাশের বাড়ির ধার্মিক” সেইরকম হইছে, সংশপ্তক ভাইয়া! হাসতে হাসতে শেষ! কস্ট করে সংগ্রহ করার জন্য বিশাল ধন্যবাদ প্রাপ্য আপনার!
@কাজি মামুন,
আপনার ভাল লেগেছে জেনে আমিও খুশী। 🙂
ব্যাপক হইছে! (Y) (Y)
তবে একটা কনফিউশন ছিল। যা লেখার শেষ লাইনটা পড়ে দূর হইল 😛
@অরণ্য,
পাঠের জন্য ধন্যবাদ।
হাস্তেইয়াছি! হাস্তেইয়াছি! :lotpot:
@বিপ্লব রহমান,
(@)
আমি গুগল ক্রোম ব্যবহার করি। প্রথমে দেওয়া আপনার ১, ২ . . . ১৩ তে কোন কিছুই আসেনি -সম্ভবত ইংরেজি ক্যারেক্টার ব্যবহার করেছেন ?! ফয়সালা দিন।
@কর্মকারক,
আপনার ব্রাউজারের ক্যারেক্টার এনকোডিং ইউনিকোড (UTF-8) করে দিন। এরপর সব ঠিকমত দেখতে পাবেন। ফন্ট রাখতে হবে ‘সুলাইমানলিপি’।
@কর্মকারক,
কি দেখতে পাইতেছেন? কতগুলা বক্স?
ঐইগুলারে কপি কৈরা একটা নোটপ্যাডে পেস্ট করেন দেখতে পাইবেন।
ঈশ্বর চাইলে শয়তান বাজার করবে এইটাই স্বাভাবিক :))
@বাংলার জামিনদার,
ঈশ্বর চাইলে কিনা হয় ।
হা হা আ ! ! ! !
অনেক মজার ভাইয়া ।
ভাইয়া , আমার একটু হেল্প দরকার । আমি ধর্ম নিয়ে খুব বেশি কিছু জানিনা (উৎপত্তি , প্রথম ধর্ম , বিশ্বাস কিকরে জন্মাল , কারা প্রথম ধর্ম চরচা শুরু করল ইত্যাদি) । জানবার রাস্তা টা দেখিয়ে দিলে আমি কৃতার্থ হই ।
ধন্যবাদ ।
@সমীর চন্দ্র বর্মা ।,
আপনার আগ্রহের পরিপ্রেক্ষিতে বলছি, আপাতত এই লেখাগুলো (সংশ্লিষ্ট লিংকসহ) পড়ে দেখতে পারেন।
এক। মুক্তমনা কী?
দুই। ধর্মের উৎসের সন্ধানে
তিন। বিশ্বাসের ভাইরাস।
(Y) (Y)
@বিপ্লব রহমান,
লিঙ্কের জন্য ধন্যবাদ। (F)
@সমীর চন্দ্র বর্মা ।,
পাঠের জন্য ধন্যবাদ । নীচে বিপ্লব রহমানের উত্তর দেখুন। সেখানে কয়েকটা লেখার লিঙ্ক পাবেন।
ঈশ্বর বোধহয় বামন। লোকে বলে “ঈশ্বর তুমি মুখ তুলে চাও”। 😀
@বস্তাপচা,
হুম ! ভাবার মত কথাই বটে !
@সংশপ্তক,
আসলে মহাবিশ্ব সাপেক্ষে উচু নিচু বলে তো কিছু নেই। তাই ঈশ্বর কারো প্রতি চাইতে গেলে তিনি যেভাবেই তাকান না কেন সেটা মুখ তুলে চাওয়াই হয়।
:lotpot: :lotpot: :hahahee: :hahahee:
@আকাশ মালিক,
ধন্যবাদ।
:hahahee:
@রূপম (ধ্রুব),
(@)
এটা জব্বর লাগছে 😀
তয় ১-১৩ ক্রমিক নং গুলুতে ৫,৮,১২,১৩ ছাড়া বাকি ক্রমিক নং খালি দেহি। নাকি জ্বীনের বাদশার মত এই ক্রমিক নং গুলোতে কোন লেহাই নাই।
@রাজেশ তালুকদার,
মুক্তমনা পড়ার সময় ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ছেড়ে অন্য যে কোন ব্রাউজার ব্যবহার করুণ। তাতে জ্বীনের আছর কম হবে।
@রাজেশ তালুকদার,
দেহি লেহাই
এটা কোন এলাকার ভাষা রাজেশ ভাই?
@আকাশ মালিক,
হেঃ হেঃ আপনিও মশাই ঠেকাইয়া মারলেন। 😉
এগুলান জ্বীন পরীগো দেশের ভাষা। যারা পুরাই আগুনের তৈরী। এদের খালি চোখে দেহা যায় না। দেখতে হইলে আগে আন্ধা হওয়া লাগে।
কেন সংশপ্তক ভাইজান নিজেই স্বীকারে আইছেন দেখলেন না!-চেরাগটায় হাত ঘসতেই অমনি জ্বীনের বাদশাহ এসে হাজির
@রাজেশ তালুকদার,
ভুল। আন্ধা হওয়া লাগেনা। জ্বীনের অস্তিত্ব বিজ্ঞান দ্বারা প্রমাণিত।
এই দেখেন নিজের চোখে জ্বীনের অস্তিত্ব।
[img]http://i1088.photobucket.com/albums/i332/malik1956/yazid_1283526793_1-images.jpg[/img]
————————————————————
সুবহানাল্লাহ বলবেন না? সুবহানাল্লাহ বলেন (কপি রাইট, মউলানা মনোয়ার)
@আকাশ মালিক, ভয় ধরিয়ে দিয়েছিলেন! তারপর দেখেশুনে এক হালি কৎবেল :)) (নোবেল পুরস্কারের আদলে) পুরস্কার স্বরূপ পাঠিয়ে দিয়েছি। যা নাক উঁচু লোক, হয়ত পুরস্কার অগ্রাহ্য করে বসবে! 😀
ম্যাটার আর অ্যান্টিম্যাটার এক সঙ্গে থাকতে পারে না। থাকলে কি হয় সেটা বিজ্ঞানের প্রাথমিক ছাত্রও জানে। :-Y
@আকাশ মালিক,
জ্বীনের শিং কি কাজে লাগে ? এটাই তো বুঝলাম না। গরু মহিষের শিং লাগে আত্মরক্ষার জন্য কারন তাদের হাত নেই। জ্বীনের অমন বড় বড় নখরযুক্ত হাত থাকতেও শিং কেন দরকার বুঝিয়ে দিলে ভাল হতো। আপনার লিংক কাজ করছে না দেখলাম।
@ভবঘুরে,
করে তো। প্রথম থেকেই অপেন হয়। অসুবিধে হলে লিংক কপি পেষ্ট করে গুগলকে হুকুম করুন, নিয়ে আসবে।
জ্বীনর লগে মোলাকাত দেখতানি?
@আকাশ মালিক, সামী মিয়াদাদ বলেছেন: আপনে কইলেন…
“পৃথিবীতে ৬৫০ কোটি মানুষ আছে। এ্যান্টি পার্টিকেল থিওরি অনুযায়ী প্রতিটি মানুষের জন্যে একটি করে প্রতিমানুষ থাকলে সেগুলোর সংখ্যা হবে ৬৫০ কোটি। এগুলো মানুষের মতই কিন্তু অদৃশ্য।”
বাহ, বাহ!!! তারমানে একজন মানুষের জন্ম হলে সাথে সাথে একজন জ্বিনেরও জন্ম হয়। আর একজন মানুষের মৃত্যু হলে একজন জ্বিনেরও মৃত্যু হয়। তাইলে একজন জ্বিন যে ৩০০ বছর বাচে তার বিপরীতে যে মানুষটা আছে তার কি হবে। মানুষ তো ৩০০ বছর বাচা সম্ভব না। ঠিক মিললো না।
হিগস বোসন তথা কথিত ঈশ্বর কণা নিয়ে একটা আর্টিকেল চাই। নিচের প্রথম লিংকটি দিলাম।
[img]http://www.eprothomalo.com/index.php?opt=view&page=1&date=2012-07-04#[/img]